শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

আমার কিছু কথা আছে ...

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার কিছু কথা আছে ...

স্কলাসটিকার এ লেভেলের ছাত্র মোবাশ্বির নিখোঁজ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশ প্রতিদিনে খবরটি প্রকাশিত হয় ২ মার্চ ২০১৬। রিপোর্ট লেখার সময় আমাদের ক্রাইম রিপোর্টার তখন কথা বলেছিলেন গুলশান থানার সঙ্গে। পুলিশ জানায়, এ ব্যাপারে জিডি হয়েছে। তারা তদন্ত করবেন। তারা কী তদন্ত করেছিলেন জানি না। আমাদের রিপোর্টাররা বসে থাকলেন না। তারা খোঁজ শুরু করেন।  খবর আসতে থাকে। জানা গেল মোবাশ্বিরের বাবা একটি ফোন কোম্পানিতে কাজ করেন। মা সরকারি কলেজের শিক্ষক। ঘটনার দিন মোবাশ্বির কোচিংয়ের কথা বলে বাসা থেকে বের হয়। সঙ্গে ছিল বাসার গাড়ি ও ড্রাইভার। গুলশান আগোরা ডিপার্টমেন্টালের সামনে যানজট দেখে মোবাশ্বির গাড়ি থেকে নেমে পড়ে। ড্রাইভারকে বলে, সন্ধ্যা ৬টায় তুলে নেবে। ড্রাইভার এসে সন্ধ্যায় অপেক্ষা করে। পরে যায় কোচিং সেন্টারে খোঁজ নিতে। জানল, মোবাশ্বির কোচিং করতে আসেনি। তাহলে কোথায় গেল সে? বাংলাদেশ প্রতিদিনের রিপোর্টার খোঁজ নিয়ে জানালেন, সেদিন বিকালে বনানী ১১ নম্বরের ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় মোবাশ্বির হাঁটছে। ভিডিও ফুটেজ শেষ। মোবাশ্বিরকে আর দেখা যায় না। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ। আমাদের তদন্ত থামেনি। কাজ করতে থাকেন রিপোর্টাররা। তারা জানতে পারেন শুধু মোবাশ্বির নয়, আরও অনেকে নিখোঁজ। তাদের খোঁজ নিতে বললাম। এপ্রিলের শেষে আরেকটি রিপোর্ট প্রকাশ করি— বাংলাদেশের তরুণরা জঙ্গিতে যোগ দিয়ে চলে যাচ্ছে সিরিয়া। মোবাশ্বিরও তাদের দলে। মোবাশ্বিরের পরিবার থেকে আমাদের অফিসে যোগাযোগ করা হয়। তারা প্রতিবাদ করেন, মোবাশ্বির আর যাই হোক জঙ্গি হতে পারে না। পুত্রের সন্ধানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে ঘুরতে থাকেন তারা। কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছেন না। দীর্ঘ চার মাস পর জানা গেল গুলশান হামলার জঙ্গিদের একজন এই মোবাশ্বির। নারকীয় হত্যালীলায় অংশ নেওয়া অন্যরাও একইভাবে ঘর পালিয়ে জঙ্গি। ভয়ঙ্কর কাজে তারা জড়িয়ে পড়েছে।

বলাকা কবিতায় কবিগুরু লিখেছেন— ওরে ভাই, কার নিন্দা করো তুমি

মাথা করে নত।

এ আমার এ তোমার পাপ।

গুলশান আক্রমণ আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। ভেঙে দিয়েছে মন। ভাবছি কেন এমন হলো। কাকে দোষারোপ করব? নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভালো পরিবারের সন্তানরা ভয়ঙ্কর অপরাধ করেছে। অফিসের এক সহকর্মী বললেন, এখনো সবকিছু ভালো ঠেকছে না। এখনো ১৪০ তরুণ নিখোঁজ পরিবার থেকে। তাদের কেউ কেউ চলে গেছে সিরিয়া। বাকিরা কোথায় আছে কেউ জানে না। আর প্রশ্ন হচ্ছে, ওরা কীভাবে জঙ্গি হলো। বাড়ি পালানোর পর কোথায় ছিল? কারা ওদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা? কারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে, কোথায় দিয়েছে? অর্থায়ন করেছে কারা? অনেক প্রশ্নের জবাব মিলছে না। যেমনই বোঝা যাচ্ছে না জঙ্গি দমনে আমরা সক্ষম কিনা? সব কিছু নতুন করে ভাবতে হবে। কারণ স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের হুমকিদাতাদের দমন করতে হবে কঠোরভাবে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ আমাদের এই প্রিয় ভূখণ্ডে চলতে পারে না। চিরতরে জঙ্গিবাদ নির্মূলে কাজ করতে হবে। অগোছানো কাজ আর দোষারোপের সংস্কৃতিতে থেকে সব কিছু সামাল দেওয়া কঠিন। জঙ্গি দমনে সুবিধাভোগী তোষামোদকারী মোসাহেবদের খপ্পর থেকে মুক্ত থাকতে হবে দল ও সরকারকে। কারণ আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় থাকে তখন একদল সুবিধাভোগী লোক তৈরি হয়। বিরোধী দলে গেলে আরেক দল আন্দোলন করে। দলকে ক্ষমতায় আনে। সরকারি দলে মাঠের এই মানুষদের খারাপ সময়ে দেখা যায় না। এমনকি সরকারি দলেও অনেকে খারাপ কিছু দেখলে কেটে পড়েন। গুলশান আক্রমণে সারা রাত ঘুমাতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু তার মতো জেগে ছিলেন কতজন মন্ত্রী, জোটের নেতা, দলের নেতা? বড় বড় কথা বললে তো হবে না। সেই রাতে অনেক আওয়ামী লীগ নেতাকে ফোন করেছি। আমার ধারণা ছিল মন্ত্রী, এমপি, জোট ও দলের নেতারা সবাই গণভবনে গিয়ে বসে আছেন। তারা অপেক্ষা করছেন প্রধানমন্ত্রীর ইশারার জন্য। ঢাকার বাইরে যে নেতারা ছিলেন তাদের কথা আলাদা। কিন্তু যারা ঢাকায় ছিলেন তারা কী করেছেন? তারা কি গণভবনে গিয়েছিলেন? দলীয় অফিসে অবস্থান নিয়েছিলেন? অঙ্গসহযোগী সংগঠনকে দলীয় কার্যালয়ে ফোন করে আসতে বলেছিলেন? কেউই তা করেননি। কঠিন সত্য গুলশান আক্রমণের রাতে গণভবনে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, দলের সিনিয়র নেতা কাউকে দেখা যায়নি। এমনকি জোটের নেতারাও যাননি। শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা মধ্যরাতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে গণভবনে দেখলেন, মধ্যম সারির তিন নেতা বসে ঝিমুচ্ছেন। তারা হলেন জাহাঙ্গীর কবীর নানক, আফজাল হোসেন ও এসএম কামাল। নানক ফোন করেছেন মীর্জা আজমকে। মীর্জা আজম তখন জামালপুরের মাদারগঞ্জে।

আগেও দেখেছি সব কিছুতে শেখ হাসিনাকে একাই লড়তে হয়। অনেকে আসেন সুযোগ বুঝে। কাজের সময় দেখা মেলে না। অনেকে সমস্যা মিটে গেলে হৈচৈ করেন। খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি। সমস্যা এখানেই। আসলে সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। আওয়ামী লীগ অনেক কিছু ভুলে যায়। এমনকি সুসময়ে মনে রাখে না দুঃসময়ের কর্মীদের। আজকাল চারদিকে শুধু আওয়ামী লীগ দেখি। ভুল বললাম, অতি আওয়ামী লীগ দেখি। এই অতিরাই কেউ সুবিধা ভোগ করছে। কেউ আশায় আশায় আলো নিয়ে অপেক্ষা করছে ব্যবসা-বাণিজ্য, নিয়োগের জন্য। ভয়টা এখানেই। কারণ সময় খারাপ হলে সুবিধাভোগীদের দেখা মেলে না। গুলশান আক্রমণের পর অনেক আওয়ামী বুদ্ধিজীবী মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতে সম্মত হননি। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের সময়ও তাই দেখেছিলাম। ২০০১ সালের পরও তাই দেখেছি। ’৯১ সালের কথাও মনে আছে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের সময় অনেক নেতা এলাকাতেও যাননি। ঢাকায় বসে নির্বাচিত হয়েছেন ভোট ছাড়া। আবার একটা কঠিন সময় শুরু হয়েছে। এই কঠিন সময়কে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সতর্ক অবস্থান নিতে হবে। অন্যথায় বাংলাদেশকে কঠিন আগামীর মোকাবিলা করতে হবে। আইএস আছে কি নেই বিতর্ক করে লাভ নেই। বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের একটা সমস্যা আছে। এই সমস্যা যে নামেই হোক না কেন তার সমাধান করতে হবে। শরীরে ক্যান্সার ধরা পড়লে বসে থেকে, বিতর্ক করলে চলে না। দরকার চিকিৎসার। এই চিকিৎসা করাতে হবে। বুঝতে হবে জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় আমাদের সক্ষমতার অভাব রয়েছে। পুরো সক্ষমতা থাকলে পাঁচ জঙ্গি মোকাবিলায় সারা রাত অপেক্ষা করতে হতো না। দুজন পুলিশ অফিসারকে আমরা হারাতাম না। আমি বাস্তববাদী মানুষ। কল্পনার সমুদ্রে বাস করে লাভ নেই। নীতিনির্ধারকদের বুঝতে হবে চাটুকাররা কোনো কাজের নন। তোষামোদকারীদের বলা দরকার কম কথা, কাজে প্রমাণ দাও। কারণ সময়ে তোমাদের দেখি না। তখন কষ্টটা দলের ত্যাগীরাই করেন। সবারই মনে রাখা দরকার দেশটা আগে। দেশ না থাকলে আমাদের কারোরই কোনো অস্তিত্ব থাকে না। মাঝে মাঝে আমার ভয় হয়। এই ভয় শর্ষের ভিতরে ভূতকে নিয়ে। বুঝতে হবে শর্ষের ভিতরে ভূত থাকলে চলবে না। এই ভূত তাড়াতে হবে। মুখে এক, অন্তরে অন্য থাকলে চলে না। আড়াল করা যায় না সত্যকে। সত্য কঠিন হলেও প্রকাশ করতে হবে।

মনে রাখতে হবে একটি যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়। এই বাংলাদেশ জঙ্গিবাদের ঘাঁটি হতে পারে না। কারণ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল ভিত্তি ছিল অসাম্প্রদায়িকতা। দেশকে জঙ্গিবাদের ঘাঁটিমুক্ত করতে বাস্তবমুখী কাজ করতে হবে। রাজনীতিবিদরা অনেক কিছু পারেন। দরকার তাদের আন্তরিকতা। এক সময় রাজনীতি মানে ছিল বিশাল সম্মানের ব্যাপার। তখন নেতাদের লোভ-লালসা ছিল না। তাদের চোখের সামনে ছিল জনতা। আর জনগণের আস্থাও নেতাদের কথার ওপর। এখন কোনোটাই নেই। এখন রাজনীতি মানে অর্থবিত্তের মালিক বনা। রাজনীতি এক ধরনের ব্যবসায় রূপান্তর হয়েছে। খুব সহজে টাকা বানানোর উপায় আর কোথাও নেই। সত্যিকারের রাজনীতিবিদদের ভাবতে হবে তাদের কোন সহকর্মীদের কারণে দুর্নাম নিতে হচ্ছে। পারস্পরিক কোন্দল কমিয়ে আনতে হবে। সুস্থ ধারার রাজনীতি ছাড়া জঙ্গিবাদ বন্ধ সম্ভব নয়। গ্রামগঞ্জে সুস্থ ধারার সংস্কৃতির বিকাশে দরকার রাজনীতিবিদদের সরাসরি হস্তক্ষেপ। একটা সময় গ্রামগঞ্জে পুঁথিপাঠের আসর বসত। মানুষ দল বেঁধে গাজীর গান শুনত। রাতে যাত্রাপালা দেখে ভোরে বাড়ি ফিরত ফজরের নামাজ পড়ে। জেলা শহরে কৃষি মেলায় সার্কাস, পুতুল নাচ, যাত্রাপালা থাকত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রসংসদ ছিল। শিল্প সংস্কৃতির চর্চা ছিল। পরিবারের মাঝে একটা বন্ধন ছিল। মানুষের নীতি নৈতিকতা ছিল। মানবিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক মূল্যবোধ ছিল। এখন কোনোটাই নেই। এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দখলের সংস্কৃতি চলে। শিক্ষকরা ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। শিক্ষকরা নিজেরাই অতি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। পেশাজীবীরা দখলের নোংরা খেলায় মত্ত। আর রাজনীতিবিদরা দখলবাজদের উৎসাহিত করেন। সেদিন একটি সামাজিক ক্লাবে বসে একজন বললেন, ঢাকা, কক্সবাজার, সিলেট, শ্রীমঙ্গল ও হবিগঞ্জের পাঁচতারকা হোটেলগুলো বার লাইসেন্সের আবেদন করে বসে আছে। তারা লাইসেন্স পাচ্ছে না। এমনকি অনেকগুলো সামাজিক ক্লাবও আবেদন-নিবেদন করে ক্লান্ত। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নীরব। মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, আরব আমিরাত, কাতারের পর্যটনের দরজা খোলা। জঙ্গিবাদের কবল থেকে মুক্ত হতে এই মুসলিম দেশগুলোর কিছু কৌশল নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। খুলে দিতে হবে উদারতার অনেক দরজা। সুস্থ ধারার সংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে। ঈদের দিন সন্ধ্যার পর বেইলি রোড দিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি যাচ্ছিলাম। রাস্তাজুড়ে যানজট। গুলশানের ক্ষত কাটিয়ে তারুণ্য ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফুচকা খাচ্ছে, কেএফসি থেকে বের হচ্ছে। শোক কাটিয়ে সৃষ্টি হচ্ছে প্রাণচাঞ্চল্য। আমার ভালো লাগল। আমরা এই বাংলাদেশ দেখতে চাই।  উন্নত সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে চাই। অন্ধকারকে ছিন্ন করে আলোর পথে জেগে উঠতে হবে সবাইকে।

পাদটীকা : সিঙ্গাপুর গিয়েছিলাম মাসখানেক আগে। বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুরের একটি সিমকার্ড কিনলাম। মোবাইলে সিমকার্ড লাগানোর পর দোকানের সামনে নীরবে দাঁড়িয়ে আছি। দোকানি জানতে চান আর কিছু লাগবে কিনা। বললাম, না অপেক্ষা করছি বায়োমেট্রিক মানে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়ার জন্য। দোকানি বললেন, তোমার সিমকার্ড এর মাঝে চালু হয়ে গেছে। কথা বলে দেখতে পার ঢাকায়। ফোন দিলাম ঢাকার অফিসে। কথা বললাম। আঙ্গুলের ছাপ দিতে হলো না। আবার বললাম, আঙ্গুলের ছাপ আসলে নেবে না? দোকানি বলল, তোমার পাসপোর্টের ফটোকপি রেখেছি। এই পাসপোর্ট নেওয়ার সময় তুমি আঙ্গুলের ছাপ দিয়েছ। কম্পিউটার টিপেই আমরা পেয়ে গেছি তোমার আঙ্গুলের ছাপ। তাই সিমকার্ড নেওয়ার সময় দরকার হয় না।  আজকাল অন্য দেশে গেলে সিমকার্ড নিয়েই আমি অনুরোধ করি আমার আঙ্গুলের ছাপ নিতে।  কিন্তু কেউ নেয় না।

     লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১
গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন
অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল
ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়
আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বাংলা মদপানে একজনের মৃত্যু
ঝিনাইদহে বাংলা মদপানে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্যে চিরকুটের নতুন অ্যালবামের প্রথম গান
প্রকাশ্যে চিরকুটের নতুন অ্যালবামের প্রথম গান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাচারের অর্থ ফেরাতে বড় বাধা ‘লেয়ারিং’
পাচারের অর্থ ফেরাতে বড় বাধা ‘লেয়ারিং’

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচন পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: প্রেস সচিব
নির্বাচন পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রিসের উপকূলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
গ্রিসের উপকূলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনচেলোত্তির নেতৃত্বে ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো
আনচেলোত্তির নেতৃত্বে ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে কুয়েত সিটি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে কুয়েত সিটি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ
মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য ছিল রাজপথের সাহসী সৈনিক: ছাত্রদল সভাপতি
সাম্য ছিল রাজপথের সাহসী সৈনিক: ছাত্রদল সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে
মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে

নগর জীবন