শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

আমার কিছু কথা আছে ...

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার কিছু কথা আছে ...

স্কলাসটিকার এ লেভেলের ছাত্র মোবাশ্বির নিখোঁজ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশ প্রতিদিনে খবরটি প্রকাশিত হয় ২ মার্চ ২০১৬। রিপোর্ট লেখার সময় আমাদের ক্রাইম রিপোর্টার তখন কথা বলেছিলেন গুলশান থানার সঙ্গে। পুলিশ জানায়, এ ব্যাপারে জিডি হয়েছে। তারা তদন্ত করবেন। তারা কী তদন্ত করেছিলেন জানি না। আমাদের রিপোর্টাররা বসে থাকলেন না। তারা খোঁজ শুরু করেন।  খবর আসতে থাকে। জানা গেল মোবাশ্বিরের বাবা একটি ফোন কোম্পানিতে কাজ করেন। মা সরকারি কলেজের শিক্ষক। ঘটনার দিন মোবাশ্বির কোচিংয়ের কথা বলে বাসা থেকে বের হয়। সঙ্গে ছিল বাসার গাড়ি ও ড্রাইভার। গুলশান আগোরা ডিপার্টমেন্টালের সামনে যানজট দেখে মোবাশ্বির গাড়ি থেকে নেমে পড়ে। ড্রাইভারকে বলে, সন্ধ্যা ৬টায় তুলে নেবে। ড্রাইভার এসে সন্ধ্যায় অপেক্ষা করে। পরে যায় কোচিং সেন্টারে খোঁজ নিতে। জানল, মোবাশ্বির কোচিং করতে আসেনি। তাহলে কোথায় গেল সে? বাংলাদেশ প্রতিদিনের রিপোর্টার খোঁজ নিয়ে জানালেন, সেদিন বিকালে বনানী ১১ নম্বরের ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় মোবাশ্বির হাঁটছে। ভিডিও ফুটেজ শেষ। মোবাশ্বিরকে আর দেখা যায় না। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ। আমাদের তদন্ত থামেনি। কাজ করতে থাকেন রিপোর্টাররা। তারা জানতে পারেন শুধু মোবাশ্বির নয়, আরও অনেকে নিখোঁজ। তাদের খোঁজ নিতে বললাম। এপ্রিলের শেষে আরেকটি রিপোর্ট প্রকাশ করি— বাংলাদেশের তরুণরা জঙ্গিতে যোগ দিয়ে চলে যাচ্ছে সিরিয়া। মোবাশ্বিরও তাদের দলে। মোবাশ্বিরের পরিবার থেকে আমাদের অফিসে যোগাযোগ করা হয়। তারা প্রতিবাদ করেন, মোবাশ্বির আর যাই হোক জঙ্গি হতে পারে না। পুত্রের সন্ধানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে ঘুরতে থাকেন তারা। কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছেন না। দীর্ঘ চার মাস পর জানা গেল গুলশান হামলার জঙ্গিদের একজন এই মোবাশ্বির। নারকীয় হত্যালীলায় অংশ নেওয়া অন্যরাও একইভাবে ঘর পালিয়ে জঙ্গি। ভয়ঙ্কর কাজে তারা জড়িয়ে পড়েছে।

বলাকা কবিতায় কবিগুরু লিখেছেন— ওরে ভাই, কার নিন্দা করো তুমি

মাথা করে নত।

এ আমার এ তোমার পাপ।

গুলশান আক্রমণ আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। ভেঙে দিয়েছে মন। ভাবছি কেন এমন হলো। কাকে দোষারোপ করব? নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভালো পরিবারের সন্তানরা ভয়ঙ্কর অপরাধ করেছে। অফিসের এক সহকর্মী বললেন, এখনো সবকিছু ভালো ঠেকছে না। এখনো ১৪০ তরুণ নিখোঁজ পরিবার থেকে। তাদের কেউ কেউ চলে গেছে সিরিয়া। বাকিরা কোথায় আছে কেউ জানে না। আর প্রশ্ন হচ্ছে, ওরা কীভাবে জঙ্গি হলো। বাড়ি পালানোর পর কোথায় ছিল? কারা ওদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা? কারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে, কোথায় দিয়েছে? অর্থায়ন করেছে কারা? অনেক প্রশ্নের জবাব মিলছে না। যেমনই বোঝা যাচ্ছে না জঙ্গি দমনে আমরা সক্ষম কিনা? সব কিছু নতুন করে ভাবতে হবে। কারণ স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের হুমকিদাতাদের দমন করতে হবে কঠোরভাবে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ আমাদের এই প্রিয় ভূখণ্ডে চলতে পারে না। চিরতরে জঙ্গিবাদ নির্মূলে কাজ করতে হবে। অগোছানো কাজ আর দোষারোপের সংস্কৃতিতে থেকে সব কিছু সামাল দেওয়া কঠিন। জঙ্গি দমনে সুবিধাভোগী তোষামোদকারী মোসাহেবদের খপ্পর থেকে মুক্ত থাকতে হবে দল ও সরকারকে। কারণ আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় থাকে তখন একদল সুবিধাভোগী লোক তৈরি হয়। বিরোধী দলে গেলে আরেক দল আন্দোলন করে। দলকে ক্ষমতায় আনে। সরকারি দলে মাঠের এই মানুষদের খারাপ সময়ে দেখা যায় না। এমনকি সরকারি দলেও অনেকে খারাপ কিছু দেখলে কেটে পড়েন। গুলশান আক্রমণে সারা রাত ঘুমাতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু তার মতো জেগে ছিলেন কতজন মন্ত্রী, জোটের নেতা, দলের নেতা? বড় বড় কথা বললে তো হবে না। সেই রাতে অনেক আওয়ামী লীগ নেতাকে ফোন করেছি। আমার ধারণা ছিল মন্ত্রী, এমপি, জোট ও দলের নেতারা সবাই গণভবনে গিয়ে বসে আছেন। তারা অপেক্ষা করছেন প্রধানমন্ত্রীর ইশারার জন্য। ঢাকার বাইরে যে নেতারা ছিলেন তাদের কথা আলাদা। কিন্তু যারা ঢাকায় ছিলেন তারা কী করেছেন? তারা কি গণভবনে গিয়েছিলেন? দলীয় অফিসে অবস্থান নিয়েছিলেন? অঙ্গসহযোগী সংগঠনকে দলীয় কার্যালয়ে ফোন করে আসতে বলেছিলেন? কেউই তা করেননি। কঠিন সত্য গুলশান আক্রমণের রাতে গণভবনে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, দলের সিনিয়র নেতা কাউকে দেখা যায়নি। এমনকি জোটের নেতারাও যাননি। শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা মধ্যরাতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে গণভবনে দেখলেন, মধ্যম সারির তিন নেতা বসে ঝিমুচ্ছেন। তারা হলেন জাহাঙ্গীর কবীর নানক, আফজাল হোসেন ও এসএম কামাল। নানক ফোন করেছেন মীর্জা আজমকে। মীর্জা আজম তখন জামালপুরের মাদারগঞ্জে।

আগেও দেখেছি সব কিছুতে শেখ হাসিনাকে একাই লড়তে হয়। অনেকে আসেন সুযোগ বুঝে। কাজের সময় দেখা মেলে না। অনেকে সমস্যা মিটে গেলে হৈচৈ করেন। খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি। সমস্যা এখানেই। আসলে সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। আওয়ামী লীগ অনেক কিছু ভুলে যায়। এমনকি সুসময়ে মনে রাখে না দুঃসময়ের কর্মীদের। আজকাল চারদিকে শুধু আওয়ামী লীগ দেখি। ভুল বললাম, অতি আওয়ামী লীগ দেখি। এই অতিরাই কেউ সুবিধা ভোগ করছে। কেউ আশায় আশায় আলো নিয়ে অপেক্ষা করছে ব্যবসা-বাণিজ্য, নিয়োগের জন্য। ভয়টা এখানেই। কারণ সময় খারাপ হলে সুবিধাভোগীদের দেখা মেলে না। গুলশান আক্রমণের পর অনেক আওয়ামী বুদ্ধিজীবী মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতে সম্মত হননি। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের সময়ও তাই দেখেছিলাম। ২০০১ সালের পরও তাই দেখেছি। ’৯১ সালের কথাও মনে আছে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের সময় অনেক নেতা এলাকাতেও যাননি। ঢাকায় বসে নির্বাচিত হয়েছেন ভোট ছাড়া। আবার একটা কঠিন সময় শুরু হয়েছে। এই কঠিন সময়কে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সতর্ক অবস্থান নিতে হবে। অন্যথায় বাংলাদেশকে কঠিন আগামীর মোকাবিলা করতে হবে। আইএস আছে কি নেই বিতর্ক করে লাভ নেই। বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের একটা সমস্যা আছে। এই সমস্যা যে নামেই হোক না কেন তার সমাধান করতে হবে। শরীরে ক্যান্সার ধরা পড়লে বসে থেকে, বিতর্ক করলে চলে না। দরকার চিকিৎসার। এই চিকিৎসা করাতে হবে। বুঝতে হবে জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় আমাদের সক্ষমতার অভাব রয়েছে। পুরো সক্ষমতা থাকলে পাঁচ জঙ্গি মোকাবিলায় সারা রাত অপেক্ষা করতে হতো না। দুজন পুলিশ অফিসারকে আমরা হারাতাম না। আমি বাস্তববাদী মানুষ। কল্পনার সমুদ্রে বাস করে লাভ নেই। নীতিনির্ধারকদের বুঝতে হবে চাটুকাররা কোনো কাজের নন। তোষামোদকারীদের বলা দরকার কম কথা, কাজে প্রমাণ দাও। কারণ সময়ে তোমাদের দেখি না। তখন কষ্টটা দলের ত্যাগীরাই করেন। সবারই মনে রাখা দরকার দেশটা আগে। দেশ না থাকলে আমাদের কারোরই কোনো অস্তিত্ব থাকে না। মাঝে মাঝে আমার ভয় হয়। এই ভয় শর্ষের ভিতরে ভূতকে নিয়ে। বুঝতে হবে শর্ষের ভিতরে ভূত থাকলে চলবে না। এই ভূত তাড়াতে হবে। মুখে এক, অন্তরে অন্য থাকলে চলে না। আড়াল করা যায় না সত্যকে। সত্য কঠিন হলেও প্রকাশ করতে হবে।

মনে রাখতে হবে একটি যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়। এই বাংলাদেশ জঙ্গিবাদের ঘাঁটি হতে পারে না। কারণ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল ভিত্তি ছিল অসাম্প্রদায়িকতা। দেশকে জঙ্গিবাদের ঘাঁটিমুক্ত করতে বাস্তবমুখী কাজ করতে হবে। রাজনীতিবিদরা অনেক কিছু পারেন। দরকার তাদের আন্তরিকতা। এক সময় রাজনীতি মানে ছিল বিশাল সম্মানের ব্যাপার। তখন নেতাদের লোভ-লালসা ছিল না। তাদের চোখের সামনে ছিল জনতা। আর জনগণের আস্থাও নেতাদের কথার ওপর। এখন কোনোটাই নেই। এখন রাজনীতি মানে অর্থবিত্তের মালিক বনা। রাজনীতি এক ধরনের ব্যবসায় রূপান্তর হয়েছে। খুব সহজে টাকা বানানোর উপায় আর কোথাও নেই। সত্যিকারের রাজনীতিবিদদের ভাবতে হবে তাদের কোন সহকর্মীদের কারণে দুর্নাম নিতে হচ্ছে। পারস্পরিক কোন্দল কমিয়ে আনতে হবে। সুস্থ ধারার রাজনীতি ছাড়া জঙ্গিবাদ বন্ধ সম্ভব নয়। গ্রামগঞ্জে সুস্থ ধারার সংস্কৃতির বিকাশে দরকার রাজনীতিবিদদের সরাসরি হস্তক্ষেপ। একটা সময় গ্রামগঞ্জে পুঁথিপাঠের আসর বসত। মানুষ দল বেঁধে গাজীর গান শুনত। রাতে যাত্রাপালা দেখে ভোরে বাড়ি ফিরত ফজরের নামাজ পড়ে। জেলা শহরে কৃষি মেলায় সার্কাস, পুতুল নাচ, যাত্রাপালা থাকত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রসংসদ ছিল। শিল্প সংস্কৃতির চর্চা ছিল। পরিবারের মাঝে একটা বন্ধন ছিল। মানুষের নীতি নৈতিকতা ছিল। মানবিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক মূল্যবোধ ছিল। এখন কোনোটাই নেই। এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দখলের সংস্কৃতি চলে। শিক্ষকরা ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। শিক্ষকরা নিজেরাই অতি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। পেশাজীবীরা দখলের নোংরা খেলায় মত্ত। আর রাজনীতিবিদরা দখলবাজদের উৎসাহিত করেন। সেদিন একটি সামাজিক ক্লাবে বসে একজন বললেন, ঢাকা, কক্সবাজার, সিলেট, শ্রীমঙ্গল ও হবিগঞ্জের পাঁচতারকা হোটেলগুলো বার লাইসেন্সের আবেদন করে বসে আছে। তারা লাইসেন্স পাচ্ছে না। এমনকি অনেকগুলো সামাজিক ক্লাবও আবেদন-নিবেদন করে ক্লান্ত। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নীরব। মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, আরব আমিরাত, কাতারের পর্যটনের দরজা খোলা। জঙ্গিবাদের কবল থেকে মুক্ত হতে এই মুসলিম দেশগুলোর কিছু কৌশল নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। খুলে দিতে হবে উদারতার অনেক দরজা। সুস্থ ধারার সংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে। ঈদের দিন সন্ধ্যার পর বেইলি রোড দিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি যাচ্ছিলাম। রাস্তাজুড়ে যানজট। গুলশানের ক্ষত কাটিয়ে তারুণ্য ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফুচকা খাচ্ছে, কেএফসি থেকে বের হচ্ছে। শোক কাটিয়ে সৃষ্টি হচ্ছে প্রাণচাঞ্চল্য। আমার ভালো লাগল। আমরা এই বাংলাদেশ দেখতে চাই।  উন্নত সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে চাই। অন্ধকারকে ছিন্ন করে আলোর পথে জেগে উঠতে হবে সবাইকে।

পাদটীকা : সিঙ্গাপুর গিয়েছিলাম মাসখানেক আগে। বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুরের একটি সিমকার্ড কিনলাম। মোবাইলে সিমকার্ড লাগানোর পর দোকানের সামনে নীরবে দাঁড়িয়ে আছি। দোকানি জানতে চান আর কিছু লাগবে কিনা। বললাম, না অপেক্ষা করছি বায়োমেট্রিক মানে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়ার জন্য। দোকানি বললেন, তোমার সিমকার্ড এর মাঝে চালু হয়ে গেছে। কথা বলে দেখতে পার ঢাকায়। ফোন দিলাম ঢাকার অফিসে। কথা বললাম। আঙ্গুলের ছাপ দিতে হলো না। আবার বললাম, আঙ্গুলের ছাপ আসলে নেবে না? দোকানি বলল, তোমার পাসপোর্টের ফটোকপি রেখেছি। এই পাসপোর্ট নেওয়ার সময় তুমি আঙ্গুলের ছাপ দিয়েছ। কম্পিউটার টিপেই আমরা পেয়ে গেছি তোমার আঙ্গুলের ছাপ। তাই সিমকার্ড নেওয়ার সময় দরকার হয় না।  আজকাল অন্য দেশে গেলে সিমকার্ড নিয়েই আমি অনুরোধ করি আমার আঙ্গুলের ছাপ নিতে।  কিন্তু কেউ নেয় না।

     লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়

৪৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি

৫৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার
মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক
স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ
৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ
প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল
অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা
আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই
ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন
মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি
জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’
১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা