শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

আমার কিছু কথা আছে ...

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার কিছু কথা আছে ...

স্কলাসটিকার এ লেভেলের ছাত্র মোবাশ্বির নিখোঁজ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশ প্রতিদিনে খবরটি প্রকাশিত হয় ২ মার্চ ২০১৬। রিপোর্ট লেখার সময় আমাদের ক্রাইম রিপোর্টার তখন কথা বলেছিলেন গুলশান থানার সঙ্গে। পুলিশ জানায়, এ ব্যাপারে জিডি হয়েছে। তারা তদন্ত করবেন। তারা কী তদন্ত করেছিলেন জানি না। আমাদের রিপোর্টাররা বসে থাকলেন না। তারা খোঁজ শুরু করেন।  খবর আসতে থাকে। জানা গেল মোবাশ্বিরের বাবা একটি ফোন কোম্পানিতে কাজ করেন। মা সরকারি কলেজের শিক্ষক। ঘটনার দিন মোবাশ্বির কোচিংয়ের কথা বলে বাসা থেকে বের হয়। সঙ্গে ছিল বাসার গাড়ি ও ড্রাইভার। গুলশান আগোরা ডিপার্টমেন্টালের সামনে যানজট দেখে মোবাশ্বির গাড়ি থেকে নেমে পড়ে। ড্রাইভারকে বলে, সন্ধ্যা ৬টায় তুলে নেবে। ড্রাইভার এসে সন্ধ্যায় অপেক্ষা করে। পরে যায় কোচিং সেন্টারে খোঁজ নিতে। জানল, মোবাশ্বির কোচিং করতে আসেনি। তাহলে কোথায় গেল সে? বাংলাদেশ প্রতিদিনের রিপোর্টার খোঁজ নিয়ে জানালেন, সেদিন বিকালে বনানী ১১ নম্বরের ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় মোবাশ্বির হাঁটছে। ভিডিও ফুটেজ শেষ। মোবাশ্বিরকে আর দেখা যায় না। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ। আমাদের তদন্ত থামেনি। কাজ করতে থাকেন রিপোর্টাররা। তারা জানতে পারেন শুধু মোবাশ্বির নয়, আরও অনেকে নিখোঁজ। তাদের খোঁজ নিতে বললাম। এপ্রিলের শেষে আরেকটি রিপোর্ট প্রকাশ করি— বাংলাদেশের তরুণরা জঙ্গিতে যোগ দিয়ে চলে যাচ্ছে সিরিয়া। মোবাশ্বিরও তাদের দলে। মোবাশ্বিরের পরিবার থেকে আমাদের অফিসে যোগাযোগ করা হয়। তারা প্রতিবাদ করেন, মোবাশ্বির আর যাই হোক জঙ্গি হতে পারে না। পুত্রের সন্ধানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে ঘুরতে থাকেন তারা। কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছেন না। দীর্ঘ চার মাস পর জানা গেল গুলশান হামলার জঙ্গিদের একজন এই মোবাশ্বির। নারকীয় হত্যালীলায় অংশ নেওয়া অন্যরাও একইভাবে ঘর পালিয়ে জঙ্গি। ভয়ঙ্কর কাজে তারা জড়িয়ে পড়েছে।

বলাকা কবিতায় কবিগুরু লিখেছেন— ওরে ভাই, কার নিন্দা করো তুমি

মাথা করে নত।

এ আমার এ তোমার পাপ।

গুলশান আক্রমণ আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। ভেঙে দিয়েছে মন। ভাবছি কেন এমন হলো। কাকে দোষারোপ করব? নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভালো পরিবারের সন্তানরা ভয়ঙ্কর অপরাধ করেছে। অফিসের এক সহকর্মী বললেন, এখনো সবকিছু ভালো ঠেকছে না। এখনো ১৪০ তরুণ নিখোঁজ পরিবার থেকে। তাদের কেউ কেউ চলে গেছে সিরিয়া। বাকিরা কোথায় আছে কেউ জানে না। আর প্রশ্ন হচ্ছে, ওরা কীভাবে জঙ্গি হলো। বাড়ি পালানোর পর কোথায় ছিল? কারা ওদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা? কারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে, কোথায় দিয়েছে? অর্থায়ন করেছে কারা? অনেক প্রশ্নের জবাব মিলছে না। যেমনই বোঝা যাচ্ছে না জঙ্গি দমনে আমরা সক্ষম কিনা? সব কিছু নতুন করে ভাবতে হবে। কারণ স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের হুমকিদাতাদের দমন করতে হবে কঠোরভাবে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ আমাদের এই প্রিয় ভূখণ্ডে চলতে পারে না। চিরতরে জঙ্গিবাদ নির্মূলে কাজ করতে হবে। অগোছানো কাজ আর দোষারোপের সংস্কৃতিতে থেকে সব কিছু সামাল দেওয়া কঠিন। জঙ্গি দমনে সুবিধাভোগী তোষামোদকারী মোসাহেবদের খপ্পর থেকে মুক্ত থাকতে হবে দল ও সরকারকে। কারণ আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় থাকে তখন একদল সুবিধাভোগী লোক তৈরি হয়। বিরোধী দলে গেলে আরেক দল আন্দোলন করে। দলকে ক্ষমতায় আনে। সরকারি দলে মাঠের এই মানুষদের খারাপ সময়ে দেখা যায় না। এমনকি সরকারি দলেও অনেকে খারাপ কিছু দেখলে কেটে পড়েন। গুলশান আক্রমণে সারা রাত ঘুমাতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু তার মতো জেগে ছিলেন কতজন মন্ত্রী, জোটের নেতা, দলের নেতা? বড় বড় কথা বললে তো হবে না। সেই রাতে অনেক আওয়ামী লীগ নেতাকে ফোন করেছি। আমার ধারণা ছিল মন্ত্রী, এমপি, জোট ও দলের নেতারা সবাই গণভবনে গিয়ে বসে আছেন। তারা অপেক্ষা করছেন প্রধানমন্ত্রীর ইশারার জন্য। ঢাকার বাইরে যে নেতারা ছিলেন তাদের কথা আলাদা। কিন্তু যারা ঢাকায় ছিলেন তারা কী করেছেন? তারা কি গণভবনে গিয়েছিলেন? দলীয় অফিসে অবস্থান নিয়েছিলেন? অঙ্গসহযোগী সংগঠনকে দলীয় কার্যালয়ে ফোন করে আসতে বলেছিলেন? কেউই তা করেননি। কঠিন সত্য গুলশান আক্রমণের রাতে গণভবনে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, দলের সিনিয়র নেতা কাউকে দেখা যায়নি। এমনকি জোটের নেতারাও যাননি। শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা মধ্যরাতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে গণভবনে দেখলেন, মধ্যম সারির তিন নেতা বসে ঝিমুচ্ছেন। তারা হলেন জাহাঙ্গীর কবীর নানক, আফজাল হোসেন ও এসএম কামাল। নানক ফোন করেছেন মীর্জা আজমকে। মীর্জা আজম তখন জামালপুরের মাদারগঞ্জে।

আগেও দেখেছি সব কিছুতে শেখ হাসিনাকে একাই লড়তে হয়। অনেকে আসেন সুযোগ বুঝে। কাজের সময় দেখা মেলে না। অনেকে সমস্যা মিটে গেলে হৈচৈ করেন। খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি। সমস্যা এখানেই। আসলে সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। আওয়ামী লীগ অনেক কিছু ভুলে যায়। এমনকি সুসময়ে মনে রাখে না দুঃসময়ের কর্মীদের। আজকাল চারদিকে শুধু আওয়ামী লীগ দেখি। ভুল বললাম, অতি আওয়ামী লীগ দেখি। এই অতিরাই কেউ সুবিধা ভোগ করছে। কেউ আশায় আশায় আলো নিয়ে অপেক্ষা করছে ব্যবসা-বাণিজ্য, নিয়োগের জন্য। ভয়টা এখানেই। কারণ সময় খারাপ হলে সুবিধাভোগীদের দেখা মেলে না। গুলশান আক্রমণের পর অনেক আওয়ামী বুদ্ধিজীবী মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতে সম্মত হননি। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের সময়ও তাই দেখেছিলাম। ২০০১ সালের পরও তাই দেখেছি। ’৯১ সালের কথাও মনে আছে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের সময় অনেক নেতা এলাকাতেও যাননি। ঢাকায় বসে নির্বাচিত হয়েছেন ভোট ছাড়া। আবার একটা কঠিন সময় শুরু হয়েছে। এই কঠিন সময়কে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সতর্ক অবস্থান নিতে হবে। অন্যথায় বাংলাদেশকে কঠিন আগামীর মোকাবিলা করতে হবে। আইএস আছে কি নেই বিতর্ক করে লাভ নেই। বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের একটা সমস্যা আছে। এই সমস্যা যে নামেই হোক না কেন তার সমাধান করতে হবে। শরীরে ক্যান্সার ধরা পড়লে বসে থেকে, বিতর্ক করলে চলে না। দরকার চিকিৎসার। এই চিকিৎসা করাতে হবে। বুঝতে হবে জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় আমাদের সক্ষমতার অভাব রয়েছে। পুরো সক্ষমতা থাকলে পাঁচ জঙ্গি মোকাবিলায় সারা রাত অপেক্ষা করতে হতো না। দুজন পুলিশ অফিসারকে আমরা হারাতাম না। আমি বাস্তববাদী মানুষ। কল্পনার সমুদ্রে বাস করে লাভ নেই। নীতিনির্ধারকদের বুঝতে হবে চাটুকাররা কোনো কাজের নন। তোষামোদকারীদের বলা দরকার কম কথা, কাজে প্রমাণ দাও। কারণ সময়ে তোমাদের দেখি না। তখন কষ্টটা দলের ত্যাগীরাই করেন। সবারই মনে রাখা দরকার দেশটা আগে। দেশ না থাকলে আমাদের কারোরই কোনো অস্তিত্ব থাকে না। মাঝে মাঝে আমার ভয় হয়। এই ভয় শর্ষের ভিতরে ভূতকে নিয়ে। বুঝতে হবে শর্ষের ভিতরে ভূত থাকলে চলবে না। এই ভূত তাড়াতে হবে। মুখে এক, অন্তরে অন্য থাকলে চলে না। আড়াল করা যায় না সত্যকে। সত্য কঠিন হলেও প্রকাশ করতে হবে।

মনে রাখতে হবে একটি যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়। এই বাংলাদেশ জঙ্গিবাদের ঘাঁটি হতে পারে না। কারণ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল ভিত্তি ছিল অসাম্প্রদায়িকতা। দেশকে জঙ্গিবাদের ঘাঁটিমুক্ত করতে বাস্তবমুখী কাজ করতে হবে। রাজনীতিবিদরা অনেক কিছু পারেন। দরকার তাদের আন্তরিকতা। এক সময় রাজনীতি মানে ছিল বিশাল সম্মানের ব্যাপার। তখন নেতাদের লোভ-লালসা ছিল না। তাদের চোখের সামনে ছিল জনতা। আর জনগণের আস্থাও নেতাদের কথার ওপর। এখন কোনোটাই নেই। এখন রাজনীতি মানে অর্থবিত্তের মালিক বনা। রাজনীতি এক ধরনের ব্যবসায় রূপান্তর হয়েছে। খুব সহজে টাকা বানানোর উপায় আর কোথাও নেই। সত্যিকারের রাজনীতিবিদদের ভাবতে হবে তাদের কোন সহকর্মীদের কারণে দুর্নাম নিতে হচ্ছে। পারস্পরিক কোন্দল কমিয়ে আনতে হবে। সুস্থ ধারার রাজনীতি ছাড়া জঙ্গিবাদ বন্ধ সম্ভব নয়। গ্রামগঞ্জে সুস্থ ধারার সংস্কৃতির বিকাশে দরকার রাজনীতিবিদদের সরাসরি হস্তক্ষেপ। একটা সময় গ্রামগঞ্জে পুঁথিপাঠের আসর বসত। মানুষ দল বেঁধে গাজীর গান শুনত। রাতে যাত্রাপালা দেখে ভোরে বাড়ি ফিরত ফজরের নামাজ পড়ে। জেলা শহরে কৃষি মেলায় সার্কাস, পুতুল নাচ, যাত্রাপালা থাকত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রসংসদ ছিল। শিল্প সংস্কৃতির চর্চা ছিল। পরিবারের মাঝে একটা বন্ধন ছিল। মানুষের নীতি নৈতিকতা ছিল। মানবিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক মূল্যবোধ ছিল। এখন কোনোটাই নেই। এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দখলের সংস্কৃতি চলে। শিক্ষকরা ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। শিক্ষকরা নিজেরাই অতি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। পেশাজীবীরা দখলের নোংরা খেলায় মত্ত। আর রাজনীতিবিদরা দখলবাজদের উৎসাহিত করেন। সেদিন একটি সামাজিক ক্লাবে বসে একজন বললেন, ঢাকা, কক্সবাজার, সিলেট, শ্রীমঙ্গল ও হবিগঞ্জের পাঁচতারকা হোটেলগুলো বার লাইসেন্সের আবেদন করে বসে আছে। তারা লাইসেন্স পাচ্ছে না। এমনকি অনেকগুলো সামাজিক ক্লাবও আবেদন-নিবেদন করে ক্লান্ত। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নীরব। মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, আরব আমিরাত, কাতারের পর্যটনের দরজা খোলা। জঙ্গিবাদের কবল থেকে মুক্ত হতে এই মুসলিম দেশগুলোর কিছু কৌশল নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। খুলে দিতে হবে উদারতার অনেক দরজা। সুস্থ ধারার সংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে। ঈদের দিন সন্ধ্যার পর বেইলি রোড দিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি যাচ্ছিলাম। রাস্তাজুড়ে যানজট। গুলশানের ক্ষত কাটিয়ে তারুণ্য ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফুচকা খাচ্ছে, কেএফসি থেকে বের হচ্ছে। শোক কাটিয়ে সৃষ্টি হচ্ছে প্রাণচাঞ্চল্য। আমার ভালো লাগল। আমরা এই বাংলাদেশ দেখতে চাই।  উন্নত সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে চাই। অন্ধকারকে ছিন্ন করে আলোর পথে জেগে উঠতে হবে সবাইকে।

পাদটীকা : সিঙ্গাপুর গিয়েছিলাম মাসখানেক আগে। বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুরের একটি সিমকার্ড কিনলাম। মোবাইলে সিমকার্ড লাগানোর পর দোকানের সামনে নীরবে দাঁড়িয়ে আছি। দোকানি জানতে চান আর কিছু লাগবে কিনা। বললাম, না অপেক্ষা করছি বায়োমেট্রিক মানে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়ার জন্য। দোকানি বললেন, তোমার সিমকার্ড এর মাঝে চালু হয়ে গেছে। কথা বলে দেখতে পার ঢাকায়। ফোন দিলাম ঢাকার অফিসে। কথা বললাম। আঙ্গুলের ছাপ দিতে হলো না। আবার বললাম, আঙ্গুলের ছাপ আসলে নেবে না? দোকানি বলল, তোমার পাসপোর্টের ফটোকপি রেখেছি। এই পাসপোর্ট নেওয়ার সময় তুমি আঙ্গুলের ছাপ দিয়েছ। কম্পিউটার টিপেই আমরা পেয়ে গেছি তোমার আঙ্গুলের ছাপ। তাই সিমকার্ড নেওয়ার সময় দরকার হয় না।  আজকাল অন্য দেশে গেলে সিমকার্ড নিয়েই আমি অনুরোধ করি আমার আঙ্গুলের ছাপ নিতে।  কিন্তু কেউ নেয় না।

     লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়ক
আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়ক
বিপন্ন ব্যাংক খাত
বিপন্ন ব্যাংক খাত
ট্রান্সজেন্ডারিজম : একটি সামাজিক ও নৈতিক সংকট
ট্রান্সজেন্ডারিজম : একটি সামাজিক ও নৈতিক সংকট
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা

এই মাত্র | বিজ্ঞান

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড
লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের
নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা
হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন
ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন 
হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম
দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন  হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উল্লাপাড়ায় কবর থেকে ৭ কঙ্কাল চুরি
উল্লাপাড়ায় কবর থেকে ৭ কঙ্কাল চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথম দিনে দু’টি নতুন জাতীয় রেকর্ড, দ্রুততম মানবী সুমাইয়া
প্রথম দিনে দু’টি নতুন জাতীয় রেকর্ড, দ্রুততম মানবী সুমাইয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর খানের স্মরণ সভা
চাঁদপুরে বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর খানের স্মরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে 'ভাদর কাটানি' উৎসব
দিনাজপুরে 'ভাদর কাটানি' উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণী ও হিসাব নিরীক্ষার জন্য কমিটি গঠন
ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণী ও হিসাব নিরীক্ষার জন্য কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাসে এনআইডি সেবা চালু
জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাসে এনআইডি সেবা চালু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অজিদের লজ্জায় ডুবিয়ে সিরিজ ঘরে তুললো দক্ষিণ আফ্রিকা
অজিদের লজ্জায় ডুবিয়ে সিরিজ ঘরে তুললো দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরের পদ্মা-মেঘনায় ভরা মৌসুমেও নেই ইলিশ
শরীয়তপুরের পদ্মা-মেঘনায় ভরা মৌসুমেও নেই ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে জমি নিয়ে বিরোধে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
বুড়িচংয়ে জমি নিয়ে বিরোধে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে মোটরসাইকেল মেকানিকের লাশ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে মোটরসাইকেল মেকানিকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে মৎস্য ব্যবসায়ী খুন
বিশ্বনাথে মৎস্য ব্যবসায়ী খুন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্রহণযোগ্য শর্তে’ গাজা যুদ্ধ শেষ করতে আলোচনা শুরুর নির্দেশ নেতানিয়াহুর
‘গ্রহণযোগ্য শর্তে’ গাজা যুদ্ধ শেষ করতে আলোচনা শুরুর নির্দেশ নেতানিয়াহুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব
ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা
মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা

নগর জীবন

থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই
থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য
লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট
দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

সম্পাদকীয়

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা