শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মাহমুদুল আলম খান বেনু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েও যারা প্রকারান্তরে জামায়াত-শিবিরের তোষণ করছেন তাদের ভূমিকা দুর্ভাগ্যজনক। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একদিকে বিএনপিকে জামায়াতের সংস্পর্শ ত্যাগ করার পরামর্শ দিচ্ছেন অন্যদিকে জামায়াতকে পুনর্বাসনের পথ বাতলে দিয়ে কী উদ্দেশ্য পূরণ করতে চাইছেন তা স্পষ্ট নয়। দীর্ঘদিন ধরেই বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের সভা ও সেমিনারে উপস্থিত হয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী জামায়াতকে তাদের অতীত কর্মের জন্য ক্ষমা চাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। ছাত্রশিবিরের সভায় হাজির হয়ে তাদের বলছেন, তারা যেন তাদের পূর্ব পুরুষের জন্য অর্থাৎ জামায়াতিদের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এতে ডা. জাফরুল্লাহ কী বুঝাচ্ছেন, আমরা তা বুঝতে অক্ষম। কারণ প্রায় সব যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতি এখনো জীবিত। যেমন করে আমরা বেশির ভাগ রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে আছি। ১৯৭১ সালে বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধার বয়স ছিল ২০ বছরের নিচে। ছাত্রশিবির বা জামায়াত মাফ চাইলেই জাতি মাফ করে দেবে তিনি বুঝলেন কীভাবে? আর তিনি মাফ করার কে? তিনি কি জবাব দেবেন ৩০ লাখ শহীদকে, যে ২ লাখ মা-বোন তাদের সম্ভ্রম হারিয়েছেন তা কি তিনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন? কাপাসিয়ার মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া আমার সহযোদ্ধা সাজ্জাদ, গিয়াস, শিবু, নুর হাইকে কী জবাব দেবেন তিনি? আমরা যারা রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা যাদের বাড়িঘর পাকিস্তানিরা তাদের পদলেহী রাজাকার আলবদরদের সহায়তায় পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে তিনি কি তা ফিরিয়ে দিতে পারবেন? না এই অধিকার আমরা মুক্তিযোদ্ধারা এবং সাধারণ মানুষ কোনো ব্যক্তিকে, কোনো দলকে বা কোনো সরকারকে দিইনি ও দিবও না। প্রতিটি যুদ্ধাপরাধীর বিচার বাংলার মাটিতে হতেই হবে। জামায়াত এবং তাদের দোসরদের কোনো ক্ষমা নেই। দয়া করে ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব এসব কথা বন্ধ করুন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি শ্রদ্ধেয় ড. এমাজউদ্দীন স্যার। যুদ্ধাপরাধের ব্যাপারটিকে তারা খুব হালকাভাবে নিতে চাচ্ছেন যেন ছেলে ভুলানো গল্প। পরিষ্কারভাবে আমরা বুঝি এবং জানি এর মধ্যে তাদের স্বার্থ রয়েছে, যা জামায়াতিদের সঙ্গে তারা যে চুক্তিতে আবদ্ধ সে বিষয়টি অনুমান করা কঠিন নয়। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু ভিসি ছিলেন যারা ছিলেন জগিবখ্যাত মনীষী এবং জ্ঞানের আঁধার। আমি যখন ১৯৬৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হই তখন ভিসি ছিলেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। আজও টিএসসিতে দেওয়া তার ভাষণটি আমার মনে আছে। তিনি বলেছিলেন, অনেকে বলে থাকেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার অতীত গৌরব হারিয়ে ফেলেছে; কিন্তু এটা ঠিক নয়। এখনো আমি পৃথিবীর বহু মনীষীর কাছ থেকে অনুরোধ পাই— যারা প্রাচ্যের অক্সফোর্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে চান। স্বাধীনতার পর প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. মোজাফফর আহমেদ যাকে বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার অন্যতম প্রণেতা বলা হয়, তিনি ভিসি হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন সুপণ্ডিত এবং জ্ঞানের আঁধার। তারপর ভিসি হয়েছিলেন বোস প্রফেসর প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ড. আবদুল মতিন চৌধুরী। তিনি ছিলেন জ্ঞানতাপস। কিন্তু এরপর সব দলীয় রাজনীতির ভিড়ে হারিয়ে গেছে। আমার সরাসরি শিক্ষক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (বর্তমানে ইমেরিটাস অধ্যাপক) কোনো দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে পারেননি যোগ্যতম লোক হয়েও। যার সম্বন্ধে তার ৮০তম জন্মদিনে আমাদের প্রথম ব্যাচের সিনিয়র সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম যথার্থই বলেছেন, তিনি হচ্ছেন প্রকৃত শিক্ষক এবং জ্ঞানের আঁধার। আমার আজও মনে পড়ে আমাদের প্রথম দিনের ক্লাসে শহীদ ড. গুহঠাকুরতা আমাদের দুটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিলেন যার বাংলা হচ্ছে (১) ধনী এবং জ্ঞানীর মধ্যে পার্থক্য কী? (২) কবি ও মহাপুরুষের মধ্যে পার্থক্য কী? আমরা কেউই জবাব দিতে পারিনি। উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ধনী শুধু ধনের ব্যবহার জানে, জ্ঞানের ব্যবহার নাও জানতে পারে। তবে জ্ঞানী ধন ও জ্ঞান দুটোর ব্যবহারই জানেন। দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে বলেন, কবি যা বলেন তা শুধু কল্পনাই করেন কিন্তু মহাপুরুষ বা ভবিষ্যৎ বক্তা যা বলেন তা নিজেই করে দেখান। আসলে ওইসব জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিই ছিলেন তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি। তাদের সঙ্গে ড. এমাজউদ্দীন স্যারের ফারাক হলো— তিনি অনেক কিছুই দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে থাকেন। ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব প্রায়ই মুজিব ভাই, মুজিব ভাই বলে থাকেন। বঙ্গবন্ধু বলতে মনে হয় খুবই কুণ্ঠাবোধ করেন যে দল তিনি করেন সে দলকে হয়তো সন্তুষ্ট রাখার জন্য। বাংলাদেশ কোনো মেজরের বাঁশি কিংবা কোনো বিচারকের রায়ে কিংবা সন্ধি চুক্তিতে স্বাধীন হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশের বয়স ৪৫ বছর হলেও এই গাঙ্গেয় বদ্বীপে বাঙালিরা হাজার হাজার বছর ধরে বসবাস করে আসছে। এদেশ কখনো হুনদের দ্বারা, কখনো পাঠান মুঘল ও ব্রিটিশদের দ্বারা এবং সর্বশেষ পাকিস্তানিরা আমাদের শাসন-শোষণ করেছে। এই হাজার বছরে বাঙালির গর্বিত মায়েরা অনেক গর্বিত সন্তান যোদ্ধা ও সেনাপতির জন্ম দিয়েছেন। বাঙালির পরম ইপ্সিত স্বাধীনতার জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছেন কিন্তু চূড়ান্ত লক্ষ্যে কেউই পৌঁছতে পারেননি। পেরেছেন সেই মহামানব হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ১৯৪১ সালে এক বাঙালি (নেতাজী সুভাষ বোস) ভারতবাসীকে ডাক দিয়েছিলেন— তোমরা আমাকে রক্ত দাও আমি তোমাদের স্বাধীনতা দিব, ঠিক তার ৩০ বছর পর আর এক বাঙালি ১৯৭১ সালে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) আরও বলিষ্ঠভাবে আরও জোরে বললেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। অতএব, ডা. জাফরুল্লাহ সাহেবরা যতই কুণ্ঠাবোধ করুন না কেন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, তারই অঙ্গুলি হেলনে তারই নির্দেশে আমরা সাড়ে সাত কোটি বাঙালি যুদ্ধ করেছি। তাই কবি লিখেছেন যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা বহমান ততদিন রবে শেখ মুজিবুর রহমান। ইতিহাসে তিন ধরনের নায়ক বা রাষ্ট্রনায়ক রয়েছেন। প্রথমজন ইতিহাসের পথ বেয়ে চলেন, দ্বিতীয়জন নিজের মতো করে ইতিহাস লেখার চেষ্টা করেন আর প্রকৃত নায়ক তিনিই যিনি হাজার হাজার বছরের শৃঙ্খলিত জাতিকে শৃঙ্খলমুক্ত করেন, যিনি নদীর গতিপথ পাল্টে দিয়ে ধূসর মরুভূমিকে শস্য শ্যামলা উর্বর ভূমিতে পরিণত করেন আর তিনিই হচ্ছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু তার ৭ মার্চের ভাষণে প্রথমে বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, তারপর বলেছিলেন স্বাধীনতার সংগ্রাম। আমরা ভৌগোলিক এবং মানচিত্রের স্বাধীনতা পেয়েছি কিন্তু প্রকৃত মুক্তির আগেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাঙালির মুক্তির পথকে রুদ্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু বাঙালি পরাভব মানে না তাই আমরা বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা কায়েম করবই করব।  কোনো অপশক্তি কোনো জঙ্গিবাদী শক্তি কোনো রাজাকারের দোসর কিংবা নব্য রাজাকার আমাদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। লেখক : মুক্তিযোদ্ধা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৩১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা