শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মাহমুদুল আলম খান বেনু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েও যারা প্রকারান্তরে জামায়াত-শিবিরের তোষণ করছেন তাদের ভূমিকা দুর্ভাগ্যজনক। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একদিকে বিএনপিকে জামায়াতের সংস্পর্শ ত্যাগ করার পরামর্শ দিচ্ছেন অন্যদিকে জামায়াতকে পুনর্বাসনের পথ বাতলে দিয়ে কী উদ্দেশ্য পূরণ করতে চাইছেন তা স্পষ্ট নয়। দীর্ঘদিন ধরেই বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের সভা ও সেমিনারে উপস্থিত হয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী জামায়াতকে তাদের অতীত কর্মের জন্য ক্ষমা চাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। ছাত্রশিবিরের সভায় হাজির হয়ে তাদের বলছেন, তারা যেন তাদের পূর্ব পুরুষের জন্য অর্থাৎ জামায়াতিদের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এতে ডা. জাফরুল্লাহ কী বুঝাচ্ছেন, আমরা তা বুঝতে অক্ষম। কারণ প্রায় সব যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতি এখনো জীবিত। যেমন করে আমরা বেশির ভাগ রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে আছি। ১৯৭১ সালে বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধার বয়স ছিল ২০ বছরের নিচে। ছাত্রশিবির বা জামায়াত মাফ চাইলেই জাতি মাফ করে দেবে তিনি বুঝলেন কীভাবে? আর তিনি মাফ করার কে? তিনি কি জবাব দেবেন ৩০ লাখ শহীদকে, যে ২ লাখ মা-বোন তাদের সম্ভ্রম হারিয়েছেন তা কি তিনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন? কাপাসিয়ার মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া আমার সহযোদ্ধা সাজ্জাদ, গিয়াস, শিবু, নুর হাইকে কী জবাব দেবেন তিনি? আমরা যারা রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা যাদের বাড়িঘর পাকিস্তানিরা তাদের পদলেহী রাজাকার আলবদরদের সহায়তায় পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে তিনি কি তা ফিরিয়ে দিতে পারবেন? না এই অধিকার আমরা মুক্তিযোদ্ধারা এবং সাধারণ মানুষ কোনো ব্যক্তিকে, কোনো দলকে বা কোনো সরকারকে দিইনি ও দিবও না। প্রতিটি যুদ্ধাপরাধীর বিচার বাংলার মাটিতে হতেই হবে। জামায়াত এবং তাদের দোসরদের কোনো ক্ষমা নেই। দয়া করে ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব এসব কথা বন্ধ করুন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি শ্রদ্ধেয় ড. এমাজউদ্দীন স্যার। যুদ্ধাপরাধের ব্যাপারটিকে তারা খুব হালকাভাবে নিতে চাচ্ছেন যেন ছেলে ভুলানো গল্প। পরিষ্কারভাবে আমরা বুঝি এবং জানি এর মধ্যে তাদের স্বার্থ রয়েছে, যা জামায়াতিদের সঙ্গে তারা যে চুক্তিতে আবদ্ধ সে বিষয়টি অনুমান করা কঠিন নয়। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু ভিসি ছিলেন যারা ছিলেন জগিবখ্যাত মনীষী এবং জ্ঞানের আঁধার। আমি যখন ১৯৬৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হই তখন ভিসি ছিলেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। আজও টিএসসিতে দেওয়া তার ভাষণটি আমার মনে আছে। তিনি বলেছিলেন, অনেকে বলে থাকেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার অতীত গৌরব হারিয়ে ফেলেছে; কিন্তু এটা ঠিক নয়। এখনো আমি পৃথিবীর বহু মনীষীর কাছ থেকে অনুরোধ পাই— যারা প্রাচ্যের অক্সফোর্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে চান। স্বাধীনতার পর প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. মোজাফফর আহমেদ যাকে বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার অন্যতম প্রণেতা বলা হয়, তিনি ভিসি হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন সুপণ্ডিত এবং জ্ঞানের আঁধার। তারপর ভিসি হয়েছিলেন বোস প্রফেসর প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ড. আবদুল মতিন চৌধুরী। তিনি ছিলেন জ্ঞানতাপস। কিন্তু এরপর সব দলীয় রাজনীতির ভিড়ে হারিয়ে গেছে। আমার সরাসরি শিক্ষক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (বর্তমানে ইমেরিটাস অধ্যাপক) কোনো দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে পারেননি যোগ্যতম লোক হয়েও। যার সম্বন্ধে তার ৮০তম জন্মদিনে আমাদের প্রথম ব্যাচের সিনিয়র সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম যথার্থই বলেছেন, তিনি হচ্ছেন প্রকৃত শিক্ষক এবং জ্ঞানের আঁধার। আমার আজও মনে পড়ে আমাদের প্রথম দিনের ক্লাসে শহীদ ড. গুহঠাকুরতা আমাদের দুটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিলেন যার বাংলা হচ্ছে (১) ধনী এবং জ্ঞানীর মধ্যে পার্থক্য কী? (২) কবি ও মহাপুরুষের মধ্যে পার্থক্য কী? আমরা কেউই জবাব দিতে পারিনি। উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ধনী শুধু ধনের ব্যবহার জানে, জ্ঞানের ব্যবহার নাও জানতে পারে। তবে জ্ঞানী ধন ও জ্ঞান দুটোর ব্যবহারই জানেন। দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে বলেন, কবি যা বলেন তা শুধু কল্পনাই করেন কিন্তু মহাপুরুষ বা ভবিষ্যৎ বক্তা যা বলেন তা নিজেই করে দেখান। আসলে ওইসব জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিই ছিলেন তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি। তাদের সঙ্গে ড. এমাজউদ্দীন স্যারের ফারাক হলো— তিনি অনেক কিছুই দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে থাকেন। ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব প্রায়ই মুজিব ভাই, মুজিব ভাই বলে থাকেন। বঙ্গবন্ধু বলতে মনে হয় খুবই কুণ্ঠাবোধ করেন যে দল তিনি করেন সে দলকে হয়তো সন্তুষ্ট রাখার জন্য। বাংলাদেশ কোনো মেজরের বাঁশি কিংবা কোনো বিচারকের রায়ে কিংবা সন্ধি চুক্তিতে স্বাধীন হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশের বয়স ৪৫ বছর হলেও এই গাঙ্গেয় বদ্বীপে বাঙালিরা হাজার হাজার বছর ধরে বসবাস করে আসছে। এদেশ কখনো হুনদের দ্বারা, কখনো পাঠান মুঘল ও ব্রিটিশদের দ্বারা এবং সর্বশেষ পাকিস্তানিরা আমাদের শাসন-শোষণ করেছে। এই হাজার বছরে বাঙালির গর্বিত মায়েরা অনেক গর্বিত সন্তান যোদ্ধা ও সেনাপতির জন্ম দিয়েছেন। বাঙালির পরম ইপ্সিত স্বাধীনতার জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছেন কিন্তু চূড়ান্ত লক্ষ্যে কেউই পৌঁছতে পারেননি। পেরেছেন সেই মহামানব হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ১৯৪১ সালে এক বাঙালি (নেতাজী সুভাষ বোস) ভারতবাসীকে ডাক দিয়েছিলেন— তোমরা আমাকে রক্ত দাও আমি তোমাদের স্বাধীনতা দিব, ঠিক তার ৩০ বছর পর আর এক বাঙালি ১৯৭১ সালে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) আরও বলিষ্ঠভাবে আরও জোরে বললেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। অতএব, ডা. জাফরুল্লাহ সাহেবরা যতই কুণ্ঠাবোধ করুন না কেন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, তারই অঙ্গুলি হেলনে তারই নির্দেশে আমরা সাড়ে সাত কোটি বাঙালি যুদ্ধ করেছি। তাই কবি লিখেছেন যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা বহমান ততদিন রবে শেখ মুজিবুর রহমান। ইতিহাসে তিন ধরনের নায়ক বা রাষ্ট্রনায়ক রয়েছেন। প্রথমজন ইতিহাসের পথ বেয়ে চলেন, দ্বিতীয়জন নিজের মতো করে ইতিহাস লেখার চেষ্টা করেন আর প্রকৃত নায়ক তিনিই যিনি হাজার হাজার বছরের শৃঙ্খলিত জাতিকে শৃঙ্খলমুক্ত করেন, যিনি নদীর গতিপথ পাল্টে দিয়ে ধূসর মরুভূমিকে শস্য শ্যামলা উর্বর ভূমিতে পরিণত করেন আর তিনিই হচ্ছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু তার ৭ মার্চের ভাষণে প্রথমে বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, তারপর বলেছিলেন স্বাধীনতার সংগ্রাম। আমরা ভৌগোলিক এবং মানচিত্রের স্বাধীনতা পেয়েছি কিন্তু প্রকৃত মুক্তির আগেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাঙালির মুক্তির পথকে রুদ্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু বাঙালি পরাভব মানে না তাই আমরা বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা কায়েম করবই করব।  কোনো অপশক্তি কোনো জঙ্গিবাদী শক্তি কোনো রাজাকারের দোসর কিংবা নব্য রাজাকার আমাদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। লেখক : মুক্তিযোদ্ধা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা