শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মাহমুদুল আলম খান বেনু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েও যারা প্রকারান্তরে জামায়াত-শিবিরের তোষণ করছেন তাদের ভূমিকা দুর্ভাগ্যজনক। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একদিকে বিএনপিকে জামায়াতের সংস্পর্শ ত্যাগ করার পরামর্শ দিচ্ছেন অন্যদিকে জামায়াতকে পুনর্বাসনের পথ বাতলে দিয়ে কী উদ্দেশ্য পূরণ করতে চাইছেন তা স্পষ্ট নয়। দীর্ঘদিন ধরেই বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের সভা ও সেমিনারে উপস্থিত হয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী জামায়াতকে তাদের অতীত কর্মের জন্য ক্ষমা চাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। ছাত্রশিবিরের সভায় হাজির হয়ে তাদের বলছেন, তারা যেন তাদের পূর্ব পুরুষের জন্য অর্থাৎ জামায়াতিদের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এতে ডা. জাফরুল্লাহ কী বুঝাচ্ছেন, আমরা তা বুঝতে অক্ষম। কারণ প্রায় সব যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতি এখনো জীবিত। যেমন করে আমরা বেশির ভাগ রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে আছি। ১৯৭১ সালে বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধার বয়স ছিল ২০ বছরের নিচে। ছাত্রশিবির বা জামায়াত মাফ চাইলেই জাতি মাফ করে দেবে তিনি বুঝলেন কীভাবে? আর তিনি মাফ করার কে? তিনি কি জবাব দেবেন ৩০ লাখ শহীদকে, যে ২ লাখ মা-বোন তাদের সম্ভ্রম হারিয়েছেন তা কি তিনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন? কাপাসিয়ার মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া আমার সহযোদ্ধা সাজ্জাদ, গিয়াস, শিবু, নুর হাইকে কী জবাব দেবেন তিনি? আমরা যারা রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা যাদের বাড়িঘর পাকিস্তানিরা তাদের পদলেহী রাজাকার আলবদরদের সহায়তায় পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে তিনি কি তা ফিরিয়ে দিতে পারবেন? না এই অধিকার আমরা মুক্তিযোদ্ধারা এবং সাধারণ মানুষ কোনো ব্যক্তিকে, কোনো দলকে বা কোনো সরকারকে দিইনি ও দিবও না। প্রতিটি যুদ্ধাপরাধীর বিচার বাংলার মাটিতে হতেই হবে। জামায়াত এবং তাদের দোসরদের কোনো ক্ষমা নেই। দয়া করে ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব এসব কথা বন্ধ করুন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি শ্রদ্ধেয় ড. এমাজউদ্দীন স্যার। যুদ্ধাপরাধের ব্যাপারটিকে তারা খুব হালকাভাবে নিতে চাচ্ছেন যেন ছেলে ভুলানো গল্প। পরিষ্কারভাবে আমরা বুঝি এবং জানি এর মধ্যে তাদের স্বার্থ রয়েছে, যা জামায়াতিদের সঙ্গে তারা যে চুক্তিতে আবদ্ধ সে বিষয়টি অনুমান করা কঠিন নয়। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু ভিসি ছিলেন যারা ছিলেন জগিবখ্যাত মনীষী এবং জ্ঞানের আঁধার। আমি যখন ১৯৬৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হই তখন ভিসি ছিলেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। আজও টিএসসিতে দেওয়া তার ভাষণটি আমার মনে আছে। তিনি বলেছিলেন, অনেকে বলে থাকেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার অতীত গৌরব হারিয়ে ফেলেছে; কিন্তু এটা ঠিক নয়। এখনো আমি পৃথিবীর বহু মনীষীর কাছ থেকে অনুরোধ পাই— যারা প্রাচ্যের অক্সফোর্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে চান। স্বাধীনতার পর প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. মোজাফফর আহমেদ যাকে বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার অন্যতম প্রণেতা বলা হয়, তিনি ভিসি হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন সুপণ্ডিত এবং জ্ঞানের আঁধার। তারপর ভিসি হয়েছিলেন বোস প্রফেসর প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ড. আবদুল মতিন চৌধুরী। তিনি ছিলেন জ্ঞানতাপস। কিন্তু এরপর সব দলীয় রাজনীতির ভিড়ে হারিয়ে গেছে। আমার সরাসরি শিক্ষক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (বর্তমানে ইমেরিটাস অধ্যাপক) কোনো দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে পারেননি যোগ্যতম লোক হয়েও। যার সম্বন্ধে তার ৮০তম জন্মদিনে আমাদের প্রথম ব্যাচের সিনিয়র সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম যথার্থই বলেছেন, তিনি হচ্ছেন প্রকৃত শিক্ষক এবং জ্ঞানের আঁধার। আমার আজও মনে পড়ে আমাদের প্রথম দিনের ক্লাসে শহীদ ড. গুহঠাকুরতা আমাদের দুটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিলেন যার বাংলা হচ্ছে (১) ধনী এবং জ্ঞানীর মধ্যে পার্থক্য কী? (২) কবি ও মহাপুরুষের মধ্যে পার্থক্য কী? আমরা কেউই জবাব দিতে পারিনি। উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ধনী শুধু ধনের ব্যবহার জানে, জ্ঞানের ব্যবহার নাও জানতে পারে। তবে জ্ঞানী ধন ও জ্ঞান দুটোর ব্যবহারই জানেন। দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে বলেন, কবি যা বলেন তা শুধু কল্পনাই করেন কিন্তু মহাপুরুষ বা ভবিষ্যৎ বক্তা যা বলেন তা নিজেই করে দেখান। আসলে ওইসব জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিই ছিলেন তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি। তাদের সঙ্গে ড. এমাজউদ্দীন স্যারের ফারাক হলো— তিনি অনেক কিছুই দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে থাকেন। ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব প্রায়ই মুজিব ভাই, মুজিব ভাই বলে থাকেন। বঙ্গবন্ধু বলতে মনে হয় খুবই কুণ্ঠাবোধ করেন যে দল তিনি করেন সে দলকে হয়তো সন্তুষ্ট রাখার জন্য। বাংলাদেশ কোনো মেজরের বাঁশি কিংবা কোনো বিচারকের রায়ে কিংবা সন্ধি চুক্তিতে স্বাধীন হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশের বয়স ৪৫ বছর হলেও এই গাঙ্গেয় বদ্বীপে বাঙালিরা হাজার হাজার বছর ধরে বসবাস করে আসছে। এদেশ কখনো হুনদের দ্বারা, কখনো পাঠান মুঘল ও ব্রিটিশদের দ্বারা এবং সর্বশেষ পাকিস্তানিরা আমাদের শাসন-শোষণ করেছে। এই হাজার বছরে বাঙালির গর্বিত মায়েরা অনেক গর্বিত সন্তান যোদ্ধা ও সেনাপতির জন্ম দিয়েছেন। বাঙালির পরম ইপ্সিত স্বাধীনতার জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছেন কিন্তু চূড়ান্ত লক্ষ্যে কেউই পৌঁছতে পারেননি। পেরেছেন সেই মহামানব হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ১৯৪১ সালে এক বাঙালি (নেতাজী সুভাষ বোস) ভারতবাসীকে ডাক দিয়েছিলেন— তোমরা আমাকে রক্ত দাও আমি তোমাদের স্বাধীনতা দিব, ঠিক তার ৩০ বছর পর আর এক বাঙালি ১৯৭১ সালে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) আরও বলিষ্ঠভাবে আরও জোরে বললেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। অতএব, ডা. জাফরুল্লাহ সাহেবরা যতই কুণ্ঠাবোধ করুন না কেন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, তারই অঙ্গুলি হেলনে তারই নির্দেশে আমরা সাড়ে সাত কোটি বাঙালি যুদ্ধ করেছি। তাই কবি লিখেছেন যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা বহমান ততদিন রবে শেখ মুজিবুর রহমান। ইতিহাসে তিন ধরনের নায়ক বা রাষ্ট্রনায়ক রয়েছেন। প্রথমজন ইতিহাসের পথ বেয়ে চলেন, দ্বিতীয়জন নিজের মতো করে ইতিহাস লেখার চেষ্টা করেন আর প্রকৃত নায়ক তিনিই যিনি হাজার হাজার বছরের শৃঙ্খলিত জাতিকে শৃঙ্খলমুক্ত করেন, যিনি নদীর গতিপথ পাল্টে দিয়ে ধূসর মরুভূমিকে শস্য শ্যামলা উর্বর ভূমিতে পরিণত করেন আর তিনিই হচ্ছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু তার ৭ মার্চের ভাষণে প্রথমে বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, তারপর বলেছিলেন স্বাধীনতার সংগ্রাম। আমরা ভৌগোলিক এবং মানচিত্রের স্বাধীনতা পেয়েছি কিন্তু প্রকৃত মুক্তির আগেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাঙালির মুক্তির পথকে রুদ্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু বাঙালি পরাভব মানে না তাই আমরা বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা কায়েম করবই করব।  কোনো অপশক্তি কোনো জঙ্গিবাদী শক্তি কোনো রাজাকারের দোসর কিংবা নব্য রাজাকার আমাদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। লেখক : মুক্তিযোদ্ধা।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা