শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মাহমুদুল আলম খান বেনু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েও যারা প্রকারান্তরে জামায়াত-শিবিরের তোষণ করছেন তাদের ভূমিকা দুর্ভাগ্যজনক। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একদিকে বিএনপিকে জামায়াতের সংস্পর্শ ত্যাগ করার পরামর্শ দিচ্ছেন অন্যদিকে জামায়াতকে পুনর্বাসনের পথ বাতলে দিয়ে কী উদ্দেশ্য পূরণ করতে চাইছেন তা স্পষ্ট নয়। দীর্ঘদিন ধরেই বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের সভা ও সেমিনারে উপস্থিত হয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী জামায়াতকে তাদের অতীত কর্মের জন্য ক্ষমা চাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। ছাত্রশিবিরের সভায় হাজির হয়ে তাদের বলছেন, তারা যেন তাদের পূর্ব পুরুষের জন্য অর্থাৎ জামায়াতিদের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এতে ডা. জাফরুল্লাহ কী বুঝাচ্ছেন, আমরা তা বুঝতে অক্ষম। কারণ প্রায় সব যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতি এখনো জীবিত। যেমন করে আমরা বেশির ভাগ রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে আছি। ১৯৭১ সালে বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধার বয়স ছিল ২০ বছরের নিচে। ছাত্রশিবির বা জামায়াত মাফ চাইলেই জাতি মাফ করে দেবে তিনি বুঝলেন কীভাবে? আর তিনি মাফ করার কে? তিনি কি জবাব দেবেন ৩০ লাখ শহীদকে, যে ২ লাখ মা-বোন তাদের সম্ভ্রম হারিয়েছেন তা কি তিনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন? কাপাসিয়ার মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া আমার সহযোদ্ধা সাজ্জাদ, গিয়াস, শিবু, নুর হাইকে কী জবাব দেবেন তিনি? আমরা যারা রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা যাদের বাড়িঘর পাকিস্তানিরা তাদের পদলেহী রাজাকার আলবদরদের সহায়তায় পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে তিনি কি তা ফিরিয়ে দিতে পারবেন? না এই অধিকার আমরা মুক্তিযোদ্ধারা এবং সাধারণ মানুষ কোনো ব্যক্তিকে, কোনো দলকে বা কোনো সরকারকে দিইনি ও দিবও না। প্রতিটি যুদ্ধাপরাধীর বিচার বাংলার মাটিতে হতেই হবে। জামায়াত এবং তাদের দোসরদের কোনো ক্ষমা নেই। দয়া করে ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব এসব কথা বন্ধ করুন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি শ্রদ্ধেয় ড. এমাজউদ্দীন স্যার। যুদ্ধাপরাধের ব্যাপারটিকে তারা খুব হালকাভাবে নিতে চাচ্ছেন যেন ছেলে ভুলানো গল্প। পরিষ্কারভাবে আমরা বুঝি এবং জানি এর মধ্যে তাদের স্বার্থ রয়েছে, যা জামায়াতিদের সঙ্গে তারা যে চুক্তিতে আবদ্ধ সে বিষয়টি অনুমান করা কঠিন নয়। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু ভিসি ছিলেন যারা ছিলেন জগিবখ্যাত মনীষী এবং জ্ঞানের আঁধার। আমি যখন ১৯৬৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হই তখন ভিসি ছিলেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। আজও টিএসসিতে দেওয়া তার ভাষণটি আমার মনে আছে। তিনি বলেছিলেন, অনেকে বলে থাকেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার অতীত গৌরব হারিয়ে ফেলেছে; কিন্তু এটা ঠিক নয়। এখনো আমি পৃথিবীর বহু মনীষীর কাছ থেকে অনুরোধ পাই— যারা প্রাচ্যের অক্সফোর্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে চান। স্বাধীনতার পর প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. মোজাফফর আহমেদ যাকে বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার অন্যতম প্রণেতা বলা হয়, তিনি ভিসি হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন সুপণ্ডিত এবং জ্ঞানের আঁধার। তারপর ভিসি হয়েছিলেন বোস প্রফেসর প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ড. আবদুল মতিন চৌধুরী। তিনি ছিলেন জ্ঞানতাপস। কিন্তু এরপর সব দলীয় রাজনীতির ভিড়ে হারিয়ে গেছে। আমার সরাসরি শিক্ষক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (বর্তমানে ইমেরিটাস অধ্যাপক) কোনো দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে পারেননি যোগ্যতম লোক হয়েও। যার সম্বন্ধে তার ৮০তম জন্মদিনে আমাদের প্রথম ব্যাচের সিনিয়র সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম যথার্থই বলেছেন, তিনি হচ্ছেন প্রকৃত শিক্ষক এবং জ্ঞানের আঁধার। আমার আজও মনে পড়ে আমাদের প্রথম দিনের ক্লাসে শহীদ ড. গুহঠাকুরতা আমাদের দুটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিলেন যার বাংলা হচ্ছে (১) ধনী এবং জ্ঞানীর মধ্যে পার্থক্য কী? (২) কবি ও মহাপুরুষের মধ্যে পার্থক্য কী? আমরা কেউই জবাব দিতে পারিনি। উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ধনী শুধু ধনের ব্যবহার জানে, জ্ঞানের ব্যবহার নাও জানতে পারে। তবে জ্ঞানী ধন ও জ্ঞান দুটোর ব্যবহারই জানেন। দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে বলেন, কবি যা বলেন তা শুধু কল্পনাই করেন কিন্তু মহাপুরুষ বা ভবিষ্যৎ বক্তা যা বলেন তা নিজেই করে দেখান। আসলে ওইসব জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিই ছিলেন তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি। তাদের সঙ্গে ড. এমাজউদ্দীন স্যারের ফারাক হলো— তিনি অনেক কিছুই দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে থাকেন। ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব প্রায়ই মুজিব ভাই, মুজিব ভাই বলে থাকেন। বঙ্গবন্ধু বলতে মনে হয় খুবই কুণ্ঠাবোধ করেন যে দল তিনি করেন সে দলকে হয়তো সন্তুষ্ট রাখার জন্য। বাংলাদেশ কোনো মেজরের বাঁশি কিংবা কোনো বিচারকের রায়ে কিংবা সন্ধি চুক্তিতে স্বাধীন হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশের বয়স ৪৫ বছর হলেও এই গাঙ্গেয় বদ্বীপে বাঙালিরা হাজার হাজার বছর ধরে বসবাস করে আসছে। এদেশ কখনো হুনদের দ্বারা, কখনো পাঠান মুঘল ও ব্রিটিশদের দ্বারা এবং সর্বশেষ পাকিস্তানিরা আমাদের শাসন-শোষণ করেছে। এই হাজার বছরে বাঙালির গর্বিত মায়েরা অনেক গর্বিত সন্তান যোদ্ধা ও সেনাপতির জন্ম দিয়েছেন। বাঙালির পরম ইপ্সিত স্বাধীনতার জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছেন কিন্তু চূড়ান্ত লক্ষ্যে কেউই পৌঁছতে পারেননি। পেরেছেন সেই মহামানব হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ১৯৪১ সালে এক বাঙালি (নেতাজী সুভাষ বোস) ভারতবাসীকে ডাক দিয়েছিলেন— তোমরা আমাকে রক্ত দাও আমি তোমাদের স্বাধীনতা দিব, ঠিক তার ৩০ বছর পর আর এক বাঙালি ১৯৭১ সালে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) আরও বলিষ্ঠভাবে আরও জোরে বললেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। অতএব, ডা. জাফরুল্লাহ সাহেবরা যতই কুণ্ঠাবোধ করুন না কেন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, তারই অঙ্গুলি হেলনে তারই নির্দেশে আমরা সাড়ে সাত কোটি বাঙালি যুদ্ধ করেছি। তাই কবি লিখেছেন যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা বহমান ততদিন রবে শেখ মুজিবুর রহমান। ইতিহাসে তিন ধরনের নায়ক বা রাষ্ট্রনায়ক রয়েছেন। প্রথমজন ইতিহাসের পথ বেয়ে চলেন, দ্বিতীয়জন নিজের মতো করে ইতিহাস লেখার চেষ্টা করেন আর প্রকৃত নায়ক তিনিই যিনি হাজার হাজার বছরের শৃঙ্খলিত জাতিকে শৃঙ্খলমুক্ত করেন, যিনি নদীর গতিপথ পাল্টে দিয়ে ধূসর মরুভূমিকে শস্য শ্যামলা উর্বর ভূমিতে পরিণত করেন আর তিনিই হচ্ছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু তার ৭ মার্চের ভাষণে প্রথমে বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, তারপর বলেছিলেন স্বাধীনতার সংগ্রাম। আমরা ভৌগোলিক এবং মানচিত্রের স্বাধীনতা পেয়েছি কিন্তু প্রকৃত মুক্তির আগেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাঙালির মুক্তির পথকে রুদ্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু বাঙালি পরাভব মানে না তাই আমরা বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা কায়েম করবই করব।  কোনো অপশক্তি কোনো জঙ্গিবাদী শক্তি কোনো রাজাকারের দোসর কিংবা নব্য রাজাকার আমাদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। লেখক : মুক্তিযোদ্ধা।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র আইভির হাইকোর্টে জামিন
সাবেক মেয়র আইভির হাইকোর্টে জামিন

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সুনামগঞ্জের ধান-চালে আর্সেনিকের উপস্থিতি সহনীয় মাত্রার চেয়ে অনেক কম’
‘সুনামগঞ্জের ধান-চালে আর্সেনিকের উপস্থিতি সহনীয় মাত্রার চেয়ে অনেক কম’

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩
যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করে ঐকমত্য হয় না : আমীর খসরু
রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করে ঐকমত্য হয় না : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে সব এমডি-১১ কার্গো বিমান উড্ডয়ন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে সব এমডি-১১ কার্গো বিমান উড্ডয়ন বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’
‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়
উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি
অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার
শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি
রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি
২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা
গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার
এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা