শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মাহমুদুল আলম খান বেনু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত তোষণ বাদ দিন

মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েও যারা প্রকারান্তরে জামায়াত-শিবিরের তোষণ করছেন তাদের ভূমিকা দুর্ভাগ্যজনক। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একদিকে বিএনপিকে জামায়াতের সংস্পর্শ ত্যাগ করার পরামর্শ দিচ্ছেন অন্যদিকে জামায়াতকে পুনর্বাসনের পথ বাতলে দিয়ে কী উদ্দেশ্য পূরণ করতে চাইছেন তা স্পষ্ট নয়। দীর্ঘদিন ধরেই বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের সভা ও সেমিনারে উপস্থিত হয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী জামায়াতকে তাদের অতীত কর্মের জন্য ক্ষমা চাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। ছাত্রশিবিরের সভায় হাজির হয়ে তাদের বলছেন, তারা যেন তাদের পূর্ব পুরুষের জন্য অর্থাৎ জামায়াতিদের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এতে ডা. জাফরুল্লাহ কী বুঝাচ্ছেন, আমরা তা বুঝতে অক্ষম। কারণ প্রায় সব যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতি এখনো জীবিত। যেমন করে আমরা বেশির ভাগ রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে আছি। ১৯৭১ সালে বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধার বয়স ছিল ২০ বছরের নিচে। ছাত্রশিবির বা জামায়াত মাফ চাইলেই জাতি মাফ করে দেবে তিনি বুঝলেন কীভাবে? আর তিনি মাফ করার কে? তিনি কি জবাব দেবেন ৩০ লাখ শহীদকে, যে ২ লাখ মা-বোন তাদের সম্ভ্রম হারিয়েছেন তা কি তিনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন? কাপাসিয়ার মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া আমার সহযোদ্ধা সাজ্জাদ, গিয়াস, শিবু, নুর হাইকে কী জবাব দেবেন তিনি? আমরা যারা রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা যাদের বাড়িঘর পাকিস্তানিরা তাদের পদলেহী রাজাকার আলবদরদের সহায়তায় পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে তিনি কি তা ফিরিয়ে দিতে পারবেন? না এই অধিকার আমরা মুক্তিযোদ্ধারা এবং সাধারণ মানুষ কোনো ব্যক্তিকে, কোনো দলকে বা কোনো সরকারকে দিইনি ও দিবও না। প্রতিটি যুদ্ধাপরাধীর বিচার বাংলার মাটিতে হতেই হবে। জামায়াত এবং তাদের দোসরদের কোনো ক্ষমা নেই। দয়া করে ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব এসব কথা বন্ধ করুন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি শ্রদ্ধেয় ড. এমাজউদ্দীন স্যার। যুদ্ধাপরাধের ব্যাপারটিকে তারা খুব হালকাভাবে নিতে চাচ্ছেন যেন ছেলে ভুলানো গল্প। পরিষ্কারভাবে আমরা বুঝি এবং জানি এর মধ্যে তাদের স্বার্থ রয়েছে, যা জামায়াতিদের সঙ্গে তারা যে চুক্তিতে আবদ্ধ সে বিষয়টি অনুমান করা কঠিন নয়। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু ভিসি ছিলেন যারা ছিলেন জগিবখ্যাত মনীষী এবং জ্ঞানের আঁধার। আমি যখন ১৯৬৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হই তখন ভিসি ছিলেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। আজও টিএসসিতে দেওয়া তার ভাষণটি আমার মনে আছে। তিনি বলেছিলেন, অনেকে বলে থাকেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার অতীত গৌরব হারিয়ে ফেলেছে; কিন্তু এটা ঠিক নয়। এখনো আমি পৃথিবীর বহু মনীষীর কাছ থেকে অনুরোধ পাই— যারা প্রাচ্যের অক্সফোর্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে চান। স্বাধীনতার পর প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. মোজাফফর আহমেদ যাকে বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার অন্যতম প্রণেতা বলা হয়, তিনি ভিসি হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন সুপণ্ডিত এবং জ্ঞানের আঁধার। তারপর ভিসি হয়েছিলেন বোস প্রফেসর প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ড. আবদুল মতিন চৌধুরী। তিনি ছিলেন জ্ঞানতাপস। কিন্তু এরপর সব দলীয় রাজনীতির ভিড়ে হারিয়ে গেছে। আমার সরাসরি শিক্ষক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (বর্তমানে ইমেরিটাস অধ্যাপক) কোনো দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে পারেননি যোগ্যতম লোক হয়েও। যার সম্বন্ধে তার ৮০তম জন্মদিনে আমাদের প্রথম ব্যাচের সিনিয়র সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম যথার্থই বলেছেন, তিনি হচ্ছেন প্রকৃত শিক্ষক এবং জ্ঞানের আঁধার। আমার আজও মনে পড়ে আমাদের প্রথম দিনের ক্লাসে শহীদ ড. গুহঠাকুরতা আমাদের দুটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিলেন যার বাংলা হচ্ছে (১) ধনী এবং জ্ঞানীর মধ্যে পার্থক্য কী? (২) কবি ও মহাপুরুষের মধ্যে পার্থক্য কী? আমরা কেউই জবাব দিতে পারিনি। উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ধনী শুধু ধনের ব্যবহার জানে, জ্ঞানের ব্যবহার নাও জানতে পারে। তবে জ্ঞানী ধন ও জ্ঞান দুটোর ব্যবহারই জানেন। দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে বলেন, কবি যা বলেন তা শুধু কল্পনাই করেন কিন্তু মহাপুরুষ বা ভবিষ্যৎ বক্তা যা বলেন তা নিজেই করে দেখান। আসলে ওইসব জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিই ছিলেন তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি। তাদের সঙ্গে ড. এমাজউদ্দীন স্যারের ফারাক হলো— তিনি অনেক কিছুই দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে থাকেন। ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব প্রায়ই মুজিব ভাই, মুজিব ভাই বলে থাকেন। বঙ্গবন্ধু বলতে মনে হয় খুবই কুণ্ঠাবোধ করেন যে দল তিনি করেন সে দলকে হয়তো সন্তুষ্ট রাখার জন্য। বাংলাদেশ কোনো মেজরের বাঁশি কিংবা কোনো বিচারকের রায়ে কিংবা সন্ধি চুক্তিতে স্বাধীন হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশের বয়স ৪৫ বছর হলেও এই গাঙ্গেয় বদ্বীপে বাঙালিরা হাজার হাজার বছর ধরে বসবাস করে আসছে। এদেশ কখনো হুনদের দ্বারা, কখনো পাঠান মুঘল ও ব্রিটিশদের দ্বারা এবং সর্বশেষ পাকিস্তানিরা আমাদের শাসন-শোষণ করেছে। এই হাজার বছরে বাঙালির গর্বিত মায়েরা অনেক গর্বিত সন্তান যোদ্ধা ও সেনাপতির জন্ম দিয়েছেন। বাঙালির পরম ইপ্সিত স্বাধীনতার জন্য লড়াই-সংগ্রাম করেছেন কিন্তু চূড়ান্ত লক্ষ্যে কেউই পৌঁছতে পারেননি। পেরেছেন সেই মহামানব হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ১৯৪১ সালে এক বাঙালি (নেতাজী সুভাষ বোস) ভারতবাসীকে ডাক দিয়েছিলেন— তোমরা আমাকে রক্ত দাও আমি তোমাদের স্বাধীনতা দিব, ঠিক তার ৩০ বছর পর আর এক বাঙালি ১৯৭১ সালে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) আরও বলিষ্ঠভাবে আরও জোরে বললেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। অতএব, ডা. জাফরুল্লাহ সাহেবরা যতই কুণ্ঠাবোধ করুন না কেন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, তারই অঙ্গুলি হেলনে তারই নির্দেশে আমরা সাড়ে সাত কোটি বাঙালি যুদ্ধ করেছি। তাই কবি লিখেছেন যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা বহমান ততদিন রবে শেখ মুজিবুর রহমান। ইতিহাসে তিন ধরনের নায়ক বা রাষ্ট্রনায়ক রয়েছেন। প্রথমজন ইতিহাসের পথ বেয়ে চলেন, দ্বিতীয়জন নিজের মতো করে ইতিহাস লেখার চেষ্টা করেন আর প্রকৃত নায়ক তিনিই যিনি হাজার হাজার বছরের শৃঙ্খলিত জাতিকে শৃঙ্খলমুক্ত করেন, যিনি নদীর গতিপথ পাল্টে দিয়ে ধূসর মরুভূমিকে শস্য শ্যামলা উর্বর ভূমিতে পরিণত করেন আর তিনিই হচ্ছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু তার ৭ মার্চের ভাষণে প্রথমে বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, তারপর বলেছিলেন স্বাধীনতার সংগ্রাম। আমরা ভৌগোলিক এবং মানচিত্রের স্বাধীনতা পেয়েছি কিন্তু প্রকৃত মুক্তির আগেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাঙালির মুক্তির পথকে রুদ্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু বাঙালি পরাভব মানে না তাই আমরা বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা কায়েম করবই করব।  কোনো অপশক্তি কোনো জঙ্গিবাদী শক্তি কোনো রাজাকারের দোসর কিংবা নব্য রাজাকার আমাদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। লেখক : মুক্তিযোদ্ধা।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা