শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখলেও এ খাতটি তার এতিম অবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। বাজেটে অভিবাসন খাতের উন্নয়নে পর্যাপ্ত বরাদ্দ দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের মধ্যে কৃপণতা কাজ করে। ৪০ বছর ধরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতিকে গতিশীল রাখাসহ নানা ক্ষেত্রে অবদান রেখে চলা এ খাতটি কখনই গুরুত্ব পায়নি আমাদের জাতীয় বাজেটে। যথাযথ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে এ খাতটি ঘুরে দাঁড়াতে বার বার হোঁচট খাচ্ছে। বিশ্ব শ্রমবাজারে এ খাত থেকে আরও বেশি উপার্জনের জন্য অধিক পরিমাণে প্রফেশনাল ও দক্ষ কর্মী প্রেরণ করা প্রয়োজন। এজন্য সরকারিভাবে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ খাতকে আরও বেশি গতিশীল করা দরকার। অভিবাসন খাতকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উৎস বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে এককভাবে এ খাতের অবদানই বেশি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে তৈরি পোশাক খাত থেকে নিট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ১৩ বিলিয়ন ডলার। আর ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের পরিমাণ ১৫ বিলিয়ন ডলার। বেকারত্ব সমস্যার চাপ হ্রাস এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে অর্থনীতির চাকা গতিশীল রাখতে অভিবাসন খাতের ভূমিকা অসামান্য। তার পরও সরকারের নীতিনির্ধারকদের কাছে সব সময় অভিবাসন খাত অবহেলিত হয়ে আসছে। বাজেটে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ে শ্রম অভিবাসীদের অবদান স্বীকার করা হলেও কার্যত এ খাতের উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ অপ্রতুল। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় যে নতুন ১ কোটি ৮৭ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের কথা বলা হয়েছে সেখানে জনশক্তি খাতকে অগ্রগণ্য হিসেবে দেখানো হয়েছে। অথচ প্রতিটি বাজেটে অভিবাসন খাতকে রাখা হচ্ছে চরম উপেক্ষিত।

বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস কর্তৃক সর্বশেষ লেবার ফোর্স সার্ভে-২০১৩ অনুযায়ী বাংলাদেশে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা ৬.০৭ কোটি, যাদের বয়স ১৫ বছরের বেশি। এর মধ্যে ৪৫ শতাংশ লোক কৃষিকাজে নিয়োজিত। প্রতি বছর নতুন করে কর্মসংস্থানের জন্য যুক্ত হয় প্রায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে কত? আমরা কি প্রয়োজনীয় কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি? এর উত্তরে সহজে বলা যায়, আমরা এই নতুন শ্রমশক্তির জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি না। তবে প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক চাকরি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমায়। বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটিরও বেশি মানুষ বিদেশে কর্মসংস্থানে নিয়োজিত আছে। সে হিসেবে নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, জনশক্তি প্রেরণের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বেকারত্ব সমস্যার সমাধান হচ্ছে।

২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে মোট জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৮ লাখ ৭৫ হাজার। ২০১০-১১ অর্থবছরে জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৩৯ হাজার। ২০১২-১৩ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৪১ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৪ লাখ ৯ হাজার লোক বিদেশে পাড়ি জমায়। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ৪ লাখ ৬১ হাজার লোক বিদেশে গেছে। সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে শ্রম অভিবাসনের পরিমাণ ছিল ৫ লাখ ৩ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। এই অর্থবছরে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার কোটি টাকা। সে বছরের তুলনামূলক বিচারে মোট বাজেটের অর্ধেকেরও বেশি এসেছিল প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ থেকে। আবার ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা। ওই বছর বাজেটের মোট পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের প্রায় অর্ধেক। সর্বশেষ ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল জিডিপির ৭.৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ থেকে পেশাজীবী, দক্ষ, আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ লোক বিদেশে যায়। ২০১৪ সালের তথ্যানুযায়ী, পেশাজীবী জনশক্তি প্রেরণের হার ১ শতাংশেরও কম। দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ৩৬ শতাংশ, স্বল্পদক্ষ জনশক্তি প্রেরণ করা হয়েছে ৪৭ শতাংশ এবং আধা-দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ মোট জনশক্তি প্রেরণের অর্ধেকেরও বেশি লোক দক্ষ নয়। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে বাংলাদেশের সাফল্যের কথা বলা হলেও জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাত খুবই অবহেলিত। বৈদেশিক আয়ের পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়লেও আমাদের জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাতে বরাদ্দ বাড়েনি। বাড়েনি অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে তুলনামূলক বিচারে বাজেট বরাদ্দ খুবই কম। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ ছিল ৪৮০ কোটি টাকা। আর ২০১৫-১৬ অর্থবছরে এই বরাদ্দ ছিল ৪৩৮ কোটি টাকা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাজেটে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৬০ কোটি টাকা। অভিবাসন খাতের জন্য এই বরাদ্দ মোট বাজেটের মাত্র ০.১৬ শতাংশ। তৈরি পোশাক শিল্পের মাধ্যমে ২০১৫ সালে বিজিএমইএ-এর তথ্যানুযায়ী রপ্তানি আয়ের পরিমাণ প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার। তবে তুলা, সুতা, কাঁচামাল ইত্যাদির খরচ বাদ দিলে নিট রপ্তানি আয় দাঁড়ায় ১৩ বিলিয়ন। অন্যদিকে প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়নেরও বেশি। সেই বিবেচনায় সব দিক থেকে এটিই প্রতীয়মান হয় যে, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সই আমাদের বৈদেশিক আয়ের প্রধান খাত।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত অত্যন্ত শক্তিশালী এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। এ খাতে প্রায় ৫০ লাখ লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে। অন্যদিকে জনশক্তি প্রেরণ খাতে প্রায় ১ কোটিরও বেশি লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে যা পোশাক শিল্প খাতের দ্বিগুণ। তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য বিশেষ জোন, স্বল্পমূল্যে বিদ্যুৎ-পানি-গ্যাস, ব্যাংক লোন, শুল্ক হ্রাস, বিশ্বমন্দায় প্রণোদনাসহ বহুমুখী সহযোগিতা করা হয়। ২৯ জুন, ২০১৬ জাতীয় সংসদে পাস হওয়া অর্থবিলে তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতে উেস করহার নির্ধারণ করা হয়েছে ০.৭%। অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রস্তাবে এই করহার ১.৫% করার প্রস্তাব করেছিলেন, কিন্তু পরে বিজিএমইএ নেতাদের দাবি ও সরকারের নীতিনির্ধারকদের পরামর্শে করহার কমিয়ে ০.৭% করা হয়। এক হিসাবে দেখা যায়, সরকারের এই একটি সিদ্ধান্তে তৈরি পোশাক খাত প্রায় ১৬০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত সুবিধা পাবে। উল্লেখ্য, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে করহার ছিল ০.৬%। এ পোশাক শিল্পে বিভিন্ন সময়ে প্রণোদনা দেওয়া হলেও অভিবাসন খাতে সে তুলনায় সরকারি সহযোগিতা অনেক কম। অভিবাসী শ্রমিকদের টাকায় প্রতিষ্ঠিত প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে সুদসহ লোন নিতে হয় অভিবাসনপ্রত্যাশী শ্রমিকদের। এই ব্যাংক গ্রামীণ জনপদের অভিবাসনপ্রত্যাশীর চাহিদা পূরণ করতে না পারায় চড়া সুদে গ্রাম্য মহাজন অথবা এনজিও থেকে উচ্চ হারে সুদ দেওয়ার শর্তে অভিবাসন ব্যয় নির্বাহ করতে হয়।

আবার ট্যানারি শিল্পের জন্য সরকার সাভারে বিশেষ শিল্পাঞ্চল তৈরি করে সেখানে জমি বরাদ্দ দিয়ে, পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাসের ব্যবস্থা, ব্যাংক লোন প্রদান, আধুনিক যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক হ্রাস করে ট্যানারি শিল্পের টেকসই উন্নয়নে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। অথচ জনশক্তি প্রেরণ খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কোনোরূপ সহযোগিতা দেখা যায় না।

অভিবাসন খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের জন্য নেই কর্মী প্রশিক্ষণ প্রদানের অবকাঠামোগত সুবিধা, দক্ষ কর্মী তৈরিতে ট্রেনিং সেন্টার স্থাপনের জন্য বিশেষ অঞ্চল, লিজের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে জমি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য জমি বরাদ্দ, ব্যাংক লোন, প্রশিক্ষণের যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক রেয়াত এসবের কিছুই নেই এই খাতের জন্য।

অন্যদিকে অভিবাসন খাত নিয়ে নেই কোনো শ্রমিক অসন্তোষ। রানা প্লাজা বা তাজরীন ফ্যাশনের মতো নেই কোনো ট্র্যাজেডি। ভুয়া এলসি খুলে নেই কোনো জনগণের অর্থ লুট। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে নেই কোনো অবৈধ ঋণ গ্রহণ। যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু দালালের খপ্পরে পড়ে অসহায় মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে। তবে জনশক্তি প্রেরণকারীরা বলছেন এই অসাধু চক্রের লোকদের বৈধ রিক্রুটিং লাইসেন্স নেই। তবে জনশক্তি প্রেরণ খাতে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বললেও তা যথেষ্ট নয়। সরকারি হিসাবে বলা হয়, বিশ্বের প্রায় ১৬১টি দেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার রয়েছে। বাস্তবতা হলো, এর মধ্যে ১৪০টির অবস্থা সন্তোষজনক নয়। মোট জনশক্তি প্রেরণের ৭০ শতাংশেরও বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় হলেও সেসব দেশের শ্রমবাজারে তেলের মূল্য কমে যাওয়ায় বর্তমানে দুরবস্থা চলছে। যে ২০টি দেশে কর্মী প্রেরণ করা হয়; সেসব বাজারেও প্রচুর সমস্যা বা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে আমাদের অভিবাসন খাত।

প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক বিদেশে গেলেও এদের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ প্রশিক্ষিত। বাকি দুই-তৃতীয়াংশ বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে আধা-দক্ষ বা স্বল্পদক্ষ হিসেবে। অথচ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই বিপুল জনগোষ্ঠীকে বিদেশ পাঠানো হলে একদিকে যেমন বিদেশের বাজারে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা বাড়বে তেমন বৈদেশিক মুদ্রাও অনেক বেশি অর্জিত হবে।

ফিলিপাইনের ৩৫ লাখ লোক দেশের বাইরে অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে কাজ করছে, যে সংখ্যা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকের অর্ধেকের চেয়েও কম। অথচ ফিলিপাইন প্রতি বছর রেমিট্যান্স হিসেবে আয় করছে প্রায় ২৬ বিলিয়ন ডলার। এটি সম্ভব হয়েছে দক্ষ শ্রমিক অভিবাসনের কারণে। বিশ্বের অনেক দেশে বাংলাদেশি শ্রমিকদের কাজ নির্ধারণ হয় 3D ফর্মুলা হিসেবে। 3D হচ্ছে  Dust, Dirty and Difficult. বিশ্ব শ্রমবাজারের চাহিদা বিবেচনায় আমরা দক্ষ শ্রমিক বিদেশে পাঠাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে পারিনি। অথচ প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত বিদেশে শ্রমবাজারকে টার্গেট করে কারিগরি শিক্ষার প্রসারে রোডম্যাপ তৈরি করেছে। আমাদের দেশে বহির্বিশ্বের চাহিদামতো, ভালো বেতনে বিদেশে প্রেরণের জন্য একজন ভালো ওয়েল্ডার পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় না ক্রেন অপারেটর, ফকলিফট ড্রাইভার, ড্রাম্প-ট্রাক ড্রাইভারসহ চাহিদা মোতাবেক দক্ষ কর্মী। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে যারা কর্মের সন্ধানে বিদেশে যান তাদের অর্ধেকের বেশিই আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ বা অদক্ষ। সে ক্ষেত্রে ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনসহ অন্যান্য দেশের কর্মীদের দক্ষতার তুলনায় পিছিয়ে থাকার কারণে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা কমছে। এসব রাষ্ট্র দক্ষ কর্মী প্রেরণের দিক থেকে বহুগুণে এগিয়ে আছে।

আমরা মনে করি, জনশক্তি খাত আমাদের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এ খাত থেকে প্রতি বছর অতি সহজে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে তা আর কোনো খাত থেকে আসে না। তাই অভিবাসন খাতের সম্ভাবনাগুলোকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী প্রতি বছর বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার। আর আমাদের রিজার্ভের পরিমাণ প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, অভিবাসন খাত একটি সম্ভাবনাময় খাত। এ খাতে নিকট ভবিষ্যতেই প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের ট্র্যাডিশনাল শ্রমবাজার সৌদি আরব, দুবাই, কুয়েত, কাতার, ইরাক, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণের সম্ভাবনা আবারও জোরালো হচ্ছে। ২০২২ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে কাতারে। এ পরিপ্রেক্ষিতে প্রচুর দক্ষ নির্মাণশ্রমিকের চাহিদা তৈরি হয়েছে। তাই টেকসই ও প্রশিক্ষিত কর্মী প্রেরণের মাধ্যমে চাহিদাভিত্তিক যুগোপযোগী আধুনিক প্রশিক্ষণ প্রদান করে বৈধ উপায়ে কর্মক্ষম জনশক্তি বিদেশে প্রেরণ করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনসহ দারিদ্র্য বিমোচনে বিশাল ভূমিকা রাখা সম্ভব।

পরিশেষে বলব, বিপুল জনসংখ্যার এই দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে কৃষি, শিল্পসহ কর্মসংস্থানের সব ক্ষেত্রে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া জীবনযাত্রার মান পরিবর্তনের কারণে মানুষের নতুন নতুন চাহিদা তৈরি হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশটি জনসংখ্যার তুলনায় আযতনে খুবই ছোট। তবে এ দেশটিতে আছে উদ্যমী জনগোষ্ঠী। অন্যদিকে বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই ভূমি ও অবকাঠামোগত প্রাচুর্য থাকলেও পর্যাপ্ত জনশক্তির অভাব রয়েছে। তাই আমাদের প্রয়োজন, জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে দেশের টেকসই উন্নয়ন অব্যাহত রাখা। তাহলে অদূর ভবিষ্যতে তৈরি পোশাক খাত থেকে বাংলাদেশ যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে অভিবাসন খাত তার চেয়ে নিশ্চিত বহু বেশি উপার্জন করতে সক্ষম হবে। আমরা বিশ্বাস করি, বেঁচে থাকার নিরন্তর সংগ্রামের অংশ হিসেবে বিদেশের পথে কাজের সন্ধানে এগোয় মানুষ, এগোয় দেশ। আমরা চাই বিশ্বদরবারে সততা, দক্ষতা ও মর্যাদায় উদ্ভাসিত হবে আমাদের বাংলাদেশ।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি ও শ্রম অভিবাসন বিশ্লেষক।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৪ মিনিট আগে | টক শো

গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা
কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন