শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখলেও এ খাতটি তার এতিম অবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। বাজেটে অভিবাসন খাতের উন্নয়নে পর্যাপ্ত বরাদ্দ দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের মধ্যে কৃপণতা কাজ করে। ৪০ বছর ধরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতিকে গতিশীল রাখাসহ নানা ক্ষেত্রে অবদান রেখে চলা এ খাতটি কখনই গুরুত্ব পায়নি আমাদের জাতীয় বাজেটে। যথাযথ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে এ খাতটি ঘুরে দাঁড়াতে বার বার হোঁচট খাচ্ছে। বিশ্ব শ্রমবাজারে এ খাত থেকে আরও বেশি উপার্জনের জন্য অধিক পরিমাণে প্রফেশনাল ও দক্ষ কর্মী প্রেরণ করা প্রয়োজন। এজন্য সরকারিভাবে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ খাতকে আরও বেশি গতিশীল করা দরকার। অভিবাসন খাতকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উৎস বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে এককভাবে এ খাতের অবদানই বেশি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে তৈরি পোশাক খাত থেকে নিট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ১৩ বিলিয়ন ডলার। আর ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের পরিমাণ ১৫ বিলিয়ন ডলার। বেকারত্ব সমস্যার চাপ হ্রাস এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে অর্থনীতির চাকা গতিশীল রাখতে অভিবাসন খাতের ভূমিকা অসামান্য। তার পরও সরকারের নীতিনির্ধারকদের কাছে সব সময় অভিবাসন খাত অবহেলিত হয়ে আসছে। বাজেটে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ে শ্রম অভিবাসীদের অবদান স্বীকার করা হলেও কার্যত এ খাতের উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ অপ্রতুল। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় যে নতুন ১ কোটি ৮৭ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের কথা বলা হয়েছে সেখানে জনশক্তি খাতকে অগ্রগণ্য হিসেবে দেখানো হয়েছে। অথচ প্রতিটি বাজেটে অভিবাসন খাতকে রাখা হচ্ছে চরম উপেক্ষিত।

বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস কর্তৃক সর্বশেষ লেবার ফোর্স সার্ভে-২০১৩ অনুযায়ী বাংলাদেশে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা ৬.০৭ কোটি, যাদের বয়স ১৫ বছরের বেশি। এর মধ্যে ৪৫ শতাংশ লোক কৃষিকাজে নিয়োজিত। প্রতি বছর নতুন করে কর্মসংস্থানের জন্য যুক্ত হয় প্রায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে কত? আমরা কি প্রয়োজনীয় কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি? এর উত্তরে সহজে বলা যায়, আমরা এই নতুন শ্রমশক্তির জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি না। তবে প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক চাকরি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমায়। বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটিরও বেশি মানুষ বিদেশে কর্মসংস্থানে নিয়োজিত আছে। সে হিসেবে নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, জনশক্তি প্রেরণের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বেকারত্ব সমস্যার সমাধান হচ্ছে।

২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে মোট জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৮ লাখ ৭৫ হাজার। ২০১০-১১ অর্থবছরে জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৩৯ হাজার। ২০১২-১৩ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৪১ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৪ লাখ ৯ হাজার লোক বিদেশে পাড়ি জমায়। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ৪ লাখ ৬১ হাজার লোক বিদেশে গেছে। সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে শ্রম অভিবাসনের পরিমাণ ছিল ৫ লাখ ৩ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। এই অর্থবছরে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার কোটি টাকা। সে বছরের তুলনামূলক বিচারে মোট বাজেটের অর্ধেকেরও বেশি এসেছিল প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ থেকে। আবার ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা। ওই বছর বাজেটের মোট পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের প্রায় অর্ধেক। সর্বশেষ ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল জিডিপির ৭.৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ থেকে পেশাজীবী, দক্ষ, আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ লোক বিদেশে যায়। ২০১৪ সালের তথ্যানুযায়ী, পেশাজীবী জনশক্তি প্রেরণের হার ১ শতাংশেরও কম। দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ৩৬ শতাংশ, স্বল্পদক্ষ জনশক্তি প্রেরণ করা হয়েছে ৪৭ শতাংশ এবং আধা-দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ মোট জনশক্তি প্রেরণের অর্ধেকেরও বেশি লোক দক্ষ নয়। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে বাংলাদেশের সাফল্যের কথা বলা হলেও জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাত খুবই অবহেলিত। বৈদেশিক আয়ের পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়লেও আমাদের জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাতে বরাদ্দ বাড়েনি। বাড়েনি অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে তুলনামূলক বিচারে বাজেট বরাদ্দ খুবই কম। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ ছিল ৪৮০ কোটি টাকা। আর ২০১৫-১৬ অর্থবছরে এই বরাদ্দ ছিল ৪৩৮ কোটি টাকা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাজেটে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৬০ কোটি টাকা। অভিবাসন খাতের জন্য এই বরাদ্দ মোট বাজেটের মাত্র ০.১৬ শতাংশ। তৈরি পোশাক শিল্পের মাধ্যমে ২০১৫ সালে বিজিএমইএ-এর তথ্যানুযায়ী রপ্তানি আয়ের পরিমাণ প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার। তবে তুলা, সুতা, কাঁচামাল ইত্যাদির খরচ বাদ দিলে নিট রপ্তানি আয় দাঁড়ায় ১৩ বিলিয়ন। অন্যদিকে প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়নেরও বেশি। সেই বিবেচনায় সব দিক থেকে এটিই প্রতীয়মান হয় যে, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সই আমাদের বৈদেশিক আয়ের প্রধান খাত।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত অত্যন্ত শক্তিশালী এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। এ খাতে প্রায় ৫০ লাখ লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে। অন্যদিকে জনশক্তি প্রেরণ খাতে প্রায় ১ কোটিরও বেশি লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে যা পোশাক শিল্প খাতের দ্বিগুণ। তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য বিশেষ জোন, স্বল্পমূল্যে বিদ্যুৎ-পানি-গ্যাস, ব্যাংক লোন, শুল্ক হ্রাস, বিশ্বমন্দায় প্রণোদনাসহ বহুমুখী সহযোগিতা করা হয়। ২৯ জুন, ২০১৬ জাতীয় সংসদে পাস হওয়া অর্থবিলে তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতে উেস করহার নির্ধারণ করা হয়েছে ০.৭%। অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রস্তাবে এই করহার ১.৫% করার প্রস্তাব করেছিলেন, কিন্তু পরে বিজিএমইএ নেতাদের দাবি ও সরকারের নীতিনির্ধারকদের পরামর্শে করহার কমিয়ে ০.৭% করা হয়। এক হিসাবে দেখা যায়, সরকারের এই একটি সিদ্ধান্তে তৈরি পোশাক খাত প্রায় ১৬০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত সুবিধা পাবে। উল্লেখ্য, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে করহার ছিল ০.৬%। এ পোশাক শিল্পে বিভিন্ন সময়ে প্রণোদনা দেওয়া হলেও অভিবাসন খাতে সে তুলনায় সরকারি সহযোগিতা অনেক কম। অভিবাসী শ্রমিকদের টাকায় প্রতিষ্ঠিত প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে সুদসহ লোন নিতে হয় অভিবাসনপ্রত্যাশী শ্রমিকদের। এই ব্যাংক গ্রামীণ জনপদের অভিবাসনপ্রত্যাশীর চাহিদা পূরণ করতে না পারায় চড়া সুদে গ্রাম্য মহাজন অথবা এনজিও থেকে উচ্চ হারে সুদ দেওয়ার শর্তে অভিবাসন ব্যয় নির্বাহ করতে হয়।

আবার ট্যানারি শিল্পের জন্য সরকার সাভারে বিশেষ শিল্পাঞ্চল তৈরি করে সেখানে জমি বরাদ্দ দিয়ে, পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাসের ব্যবস্থা, ব্যাংক লোন প্রদান, আধুনিক যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক হ্রাস করে ট্যানারি শিল্পের টেকসই উন্নয়নে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। অথচ জনশক্তি প্রেরণ খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কোনোরূপ সহযোগিতা দেখা যায় না।

অভিবাসন খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের জন্য নেই কর্মী প্রশিক্ষণ প্রদানের অবকাঠামোগত সুবিধা, দক্ষ কর্মী তৈরিতে ট্রেনিং সেন্টার স্থাপনের জন্য বিশেষ অঞ্চল, লিজের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে জমি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য জমি বরাদ্দ, ব্যাংক লোন, প্রশিক্ষণের যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক রেয়াত এসবের কিছুই নেই এই খাতের জন্য।

অন্যদিকে অভিবাসন খাত নিয়ে নেই কোনো শ্রমিক অসন্তোষ। রানা প্লাজা বা তাজরীন ফ্যাশনের মতো নেই কোনো ট্র্যাজেডি। ভুয়া এলসি খুলে নেই কোনো জনগণের অর্থ লুট। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে নেই কোনো অবৈধ ঋণ গ্রহণ। যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু দালালের খপ্পরে পড়ে অসহায় মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে। তবে জনশক্তি প্রেরণকারীরা বলছেন এই অসাধু চক্রের লোকদের বৈধ রিক্রুটিং লাইসেন্স নেই। তবে জনশক্তি প্রেরণ খাতে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বললেও তা যথেষ্ট নয়। সরকারি হিসাবে বলা হয়, বিশ্বের প্রায় ১৬১টি দেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার রয়েছে। বাস্তবতা হলো, এর মধ্যে ১৪০টির অবস্থা সন্তোষজনক নয়। মোট জনশক্তি প্রেরণের ৭০ শতাংশেরও বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় হলেও সেসব দেশের শ্রমবাজারে তেলের মূল্য কমে যাওয়ায় বর্তমানে দুরবস্থা চলছে। যে ২০টি দেশে কর্মী প্রেরণ করা হয়; সেসব বাজারেও প্রচুর সমস্যা বা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে আমাদের অভিবাসন খাত।

প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক বিদেশে গেলেও এদের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ প্রশিক্ষিত। বাকি দুই-তৃতীয়াংশ বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে আধা-দক্ষ বা স্বল্পদক্ষ হিসেবে। অথচ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই বিপুল জনগোষ্ঠীকে বিদেশ পাঠানো হলে একদিকে যেমন বিদেশের বাজারে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা বাড়বে তেমন বৈদেশিক মুদ্রাও অনেক বেশি অর্জিত হবে।

ফিলিপাইনের ৩৫ লাখ লোক দেশের বাইরে অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে কাজ করছে, যে সংখ্যা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকের অর্ধেকের চেয়েও কম। অথচ ফিলিপাইন প্রতি বছর রেমিট্যান্স হিসেবে আয় করছে প্রায় ২৬ বিলিয়ন ডলার। এটি সম্ভব হয়েছে দক্ষ শ্রমিক অভিবাসনের কারণে। বিশ্বের অনেক দেশে বাংলাদেশি শ্রমিকদের কাজ নির্ধারণ হয় 3D ফর্মুলা হিসেবে। 3D হচ্ছে  Dust, Dirty and Difficult. বিশ্ব শ্রমবাজারের চাহিদা বিবেচনায় আমরা দক্ষ শ্রমিক বিদেশে পাঠাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে পারিনি। অথচ প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত বিদেশে শ্রমবাজারকে টার্গেট করে কারিগরি শিক্ষার প্রসারে রোডম্যাপ তৈরি করেছে। আমাদের দেশে বহির্বিশ্বের চাহিদামতো, ভালো বেতনে বিদেশে প্রেরণের জন্য একজন ভালো ওয়েল্ডার পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় না ক্রেন অপারেটর, ফকলিফট ড্রাইভার, ড্রাম্প-ট্রাক ড্রাইভারসহ চাহিদা মোতাবেক দক্ষ কর্মী। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে যারা কর্মের সন্ধানে বিদেশে যান তাদের অর্ধেকের বেশিই আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ বা অদক্ষ। সে ক্ষেত্রে ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনসহ অন্যান্য দেশের কর্মীদের দক্ষতার তুলনায় পিছিয়ে থাকার কারণে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা কমছে। এসব রাষ্ট্র দক্ষ কর্মী প্রেরণের দিক থেকে বহুগুণে এগিয়ে আছে।

আমরা মনে করি, জনশক্তি খাত আমাদের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এ খাত থেকে প্রতি বছর অতি সহজে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে তা আর কোনো খাত থেকে আসে না। তাই অভিবাসন খাতের সম্ভাবনাগুলোকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী প্রতি বছর বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার। আর আমাদের রিজার্ভের পরিমাণ প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, অভিবাসন খাত একটি সম্ভাবনাময় খাত। এ খাতে নিকট ভবিষ্যতেই প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের ট্র্যাডিশনাল শ্রমবাজার সৌদি আরব, দুবাই, কুয়েত, কাতার, ইরাক, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণের সম্ভাবনা আবারও জোরালো হচ্ছে। ২০২২ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে কাতারে। এ পরিপ্রেক্ষিতে প্রচুর দক্ষ নির্মাণশ্রমিকের চাহিদা তৈরি হয়েছে। তাই টেকসই ও প্রশিক্ষিত কর্মী প্রেরণের মাধ্যমে চাহিদাভিত্তিক যুগোপযোগী আধুনিক প্রশিক্ষণ প্রদান করে বৈধ উপায়ে কর্মক্ষম জনশক্তি বিদেশে প্রেরণ করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনসহ দারিদ্র্য বিমোচনে বিশাল ভূমিকা রাখা সম্ভব।

পরিশেষে বলব, বিপুল জনসংখ্যার এই দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে কৃষি, শিল্পসহ কর্মসংস্থানের সব ক্ষেত্রে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া জীবনযাত্রার মান পরিবর্তনের কারণে মানুষের নতুন নতুন চাহিদা তৈরি হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশটি জনসংখ্যার তুলনায় আযতনে খুবই ছোট। তবে এ দেশটিতে আছে উদ্যমী জনগোষ্ঠী। অন্যদিকে বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই ভূমি ও অবকাঠামোগত প্রাচুর্য থাকলেও পর্যাপ্ত জনশক্তির অভাব রয়েছে। তাই আমাদের প্রয়োজন, জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে দেশের টেকসই উন্নয়ন অব্যাহত রাখা। তাহলে অদূর ভবিষ্যতে তৈরি পোশাক খাত থেকে বাংলাদেশ যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে অভিবাসন খাত তার চেয়ে নিশ্চিত বহু বেশি উপার্জন করতে সক্ষম হবে। আমরা বিশ্বাস করি, বেঁচে থাকার নিরন্তর সংগ্রামের অংশ হিসেবে বিদেশের পথে কাজের সন্ধানে এগোয় মানুষ, এগোয় দেশ। আমরা চাই বিশ্বদরবারে সততা, দক্ষতা ও মর্যাদায় উদ্ভাসিত হবে আমাদের বাংলাদেশ।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি ও শ্রম অভিবাসন বিশ্লেষক।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

৪৬ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা