শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখলেও এ খাতটি তার এতিম অবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। বাজেটে অভিবাসন খাতের উন্নয়নে পর্যাপ্ত বরাদ্দ দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের মধ্যে কৃপণতা কাজ করে। ৪০ বছর ধরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতিকে গতিশীল রাখাসহ নানা ক্ষেত্রে অবদান রেখে চলা এ খাতটি কখনই গুরুত্ব পায়নি আমাদের জাতীয় বাজেটে। যথাযথ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে এ খাতটি ঘুরে দাঁড়াতে বার বার হোঁচট খাচ্ছে। বিশ্ব শ্রমবাজারে এ খাত থেকে আরও বেশি উপার্জনের জন্য অধিক পরিমাণে প্রফেশনাল ও দক্ষ কর্মী প্রেরণ করা প্রয়োজন। এজন্য সরকারিভাবে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ খাতকে আরও বেশি গতিশীল করা দরকার। অভিবাসন খাতকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উৎস বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে এককভাবে এ খাতের অবদানই বেশি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে তৈরি পোশাক খাত থেকে নিট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ১৩ বিলিয়ন ডলার। আর ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের পরিমাণ ১৫ বিলিয়ন ডলার। বেকারত্ব সমস্যার চাপ হ্রাস এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে অর্থনীতির চাকা গতিশীল রাখতে অভিবাসন খাতের ভূমিকা অসামান্য। তার পরও সরকারের নীতিনির্ধারকদের কাছে সব সময় অভিবাসন খাত অবহেলিত হয়ে আসছে। বাজেটে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ে শ্রম অভিবাসীদের অবদান স্বীকার করা হলেও কার্যত এ খাতের উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ অপ্রতুল। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় যে নতুন ১ কোটি ৮৭ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের কথা বলা হয়েছে সেখানে জনশক্তি খাতকে অগ্রগণ্য হিসেবে দেখানো হয়েছে। অথচ প্রতিটি বাজেটে অভিবাসন খাতকে রাখা হচ্ছে চরম উপেক্ষিত।

বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস কর্তৃক সর্বশেষ লেবার ফোর্স সার্ভে-২০১৩ অনুযায়ী বাংলাদেশে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা ৬.০৭ কোটি, যাদের বয়স ১৫ বছরের বেশি। এর মধ্যে ৪৫ শতাংশ লোক কৃষিকাজে নিয়োজিত। প্রতি বছর নতুন করে কর্মসংস্থানের জন্য যুক্ত হয় প্রায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে কত? আমরা কি প্রয়োজনীয় কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি? এর উত্তরে সহজে বলা যায়, আমরা এই নতুন শ্রমশক্তির জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি না। তবে প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক চাকরি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমায়। বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটিরও বেশি মানুষ বিদেশে কর্মসংস্থানে নিয়োজিত আছে। সে হিসেবে নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, জনশক্তি প্রেরণের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বেকারত্ব সমস্যার সমাধান হচ্ছে।

২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে মোট জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৮ লাখ ৭৫ হাজার। ২০১০-১১ অর্থবছরে জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৩৯ হাজার। ২০১২-১৩ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৪১ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৪ লাখ ৯ হাজার লোক বিদেশে পাড়ি জমায়। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ৪ লাখ ৬১ হাজার লোক বিদেশে গেছে। সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে শ্রম অভিবাসনের পরিমাণ ছিল ৫ লাখ ৩ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। এই অর্থবছরে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার কোটি টাকা। সে বছরের তুলনামূলক বিচারে মোট বাজেটের অর্ধেকেরও বেশি এসেছিল প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ থেকে। আবার ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা। ওই বছর বাজেটের মোট পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের প্রায় অর্ধেক। সর্বশেষ ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল জিডিপির ৭.৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ থেকে পেশাজীবী, দক্ষ, আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ লোক বিদেশে যায়। ২০১৪ সালের তথ্যানুযায়ী, পেশাজীবী জনশক্তি প্রেরণের হার ১ শতাংশেরও কম। দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ৩৬ শতাংশ, স্বল্পদক্ষ জনশক্তি প্রেরণ করা হয়েছে ৪৭ শতাংশ এবং আধা-দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ মোট জনশক্তি প্রেরণের অর্ধেকেরও বেশি লোক দক্ষ নয়। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে বাংলাদেশের সাফল্যের কথা বলা হলেও জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাত খুবই অবহেলিত। বৈদেশিক আয়ের পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়লেও আমাদের জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাতে বরাদ্দ বাড়েনি। বাড়েনি অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে তুলনামূলক বিচারে বাজেট বরাদ্দ খুবই কম। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ ছিল ৪৮০ কোটি টাকা। আর ২০১৫-১৬ অর্থবছরে এই বরাদ্দ ছিল ৪৩৮ কোটি টাকা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাজেটে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৬০ কোটি টাকা। অভিবাসন খাতের জন্য এই বরাদ্দ মোট বাজেটের মাত্র ০.১৬ শতাংশ। তৈরি পোশাক শিল্পের মাধ্যমে ২০১৫ সালে বিজিএমইএ-এর তথ্যানুযায়ী রপ্তানি আয়ের পরিমাণ প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার। তবে তুলা, সুতা, কাঁচামাল ইত্যাদির খরচ বাদ দিলে নিট রপ্তানি আয় দাঁড়ায় ১৩ বিলিয়ন। অন্যদিকে প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়নেরও বেশি। সেই বিবেচনায় সব দিক থেকে এটিই প্রতীয়মান হয় যে, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সই আমাদের বৈদেশিক আয়ের প্রধান খাত।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত অত্যন্ত শক্তিশালী এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। এ খাতে প্রায় ৫০ লাখ লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে। অন্যদিকে জনশক্তি প্রেরণ খাতে প্রায় ১ কোটিরও বেশি লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে যা পোশাক শিল্প খাতের দ্বিগুণ। তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য বিশেষ জোন, স্বল্পমূল্যে বিদ্যুৎ-পানি-গ্যাস, ব্যাংক লোন, শুল্ক হ্রাস, বিশ্বমন্দায় প্রণোদনাসহ বহুমুখী সহযোগিতা করা হয়। ২৯ জুন, ২০১৬ জাতীয় সংসদে পাস হওয়া অর্থবিলে তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতে উেস করহার নির্ধারণ করা হয়েছে ০.৭%। অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রস্তাবে এই করহার ১.৫% করার প্রস্তাব করেছিলেন, কিন্তু পরে বিজিএমইএ নেতাদের দাবি ও সরকারের নীতিনির্ধারকদের পরামর্শে করহার কমিয়ে ০.৭% করা হয়। এক হিসাবে দেখা যায়, সরকারের এই একটি সিদ্ধান্তে তৈরি পোশাক খাত প্রায় ১৬০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত সুবিধা পাবে। উল্লেখ্য, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে করহার ছিল ০.৬%। এ পোশাক শিল্পে বিভিন্ন সময়ে প্রণোদনা দেওয়া হলেও অভিবাসন খাতে সে তুলনায় সরকারি সহযোগিতা অনেক কম। অভিবাসী শ্রমিকদের টাকায় প্রতিষ্ঠিত প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে সুদসহ লোন নিতে হয় অভিবাসনপ্রত্যাশী শ্রমিকদের। এই ব্যাংক গ্রামীণ জনপদের অভিবাসনপ্রত্যাশীর চাহিদা পূরণ করতে না পারায় চড়া সুদে গ্রাম্য মহাজন অথবা এনজিও থেকে উচ্চ হারে সুদ দেওয়ার শর্তে অভিবাসন ব্যয় নির্বাহ করতে হয়।

আবার ট্যানারি শিল্পের জন্য সরকার সাভারে বিশেষ শিল্পাঞ্চল তৈরি করে সেখানে জমি বরাদ্দ দিয়ে, পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাসের ব্যবস্থা, ব্যাংক লোন প্রদান, আধুনিক যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক হ্রাস করে ট্যানারি শিল্পের টেকসই উন্নয়নে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। অথচ জনশক্তি প্রেরণ খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কোনোরূপ সহযোগিতা দেখা যায় না।

অভিবাসন খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের জন্য নেই কর্মী প্রশিক্ষণ প্রদানের অবকাঠামোগত সুবিধা, দক্ষ কর্মী তৈরিতে ট্রেনিং সেন্টার স্থাপনের জন্য বিশেষ অঞ্চল, লিজের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে জমি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য জমি বরাদ্দ, ব্যাংক লোন, প্রশিক্ষণের যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক রেয়াত এসবের কিছুই নেই এই খাতের জন্য।

অন্যদিকে অভিবাসন খাত নিয়ে নেই কোনো শ্রমিক অসন্তোষ। রানা প্লাজা বা তাজরীন ফ্যাশনের মতো নেই কোনো ট্র্যাজেডি। ভুয়া এলসি খুলে নেই কোনো জনগণের অর্থ লুট। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে নেই কোনো অবৈধ ঋণ গ্রহণ। যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু দালালের খপ্পরে পড়ে অসহায় মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে। তবে জনশক্তি প্রেরণকারীরা বলছেন এই অসাধু চক্রের লোকদের বৈধ রিক্রুটিং লাইসেন্স নেই। তবে জনশক্তি প্রেরণ খাতে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বললেও তা যথেষ্ট নয়। সরকারি হিসাবে বলা হয়, বিশ্বের প্রায় ১৬১টি দেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার রয়েছে। বাস্তবতা হলো, এর মধ্যে ১৪০টির অবস্থা সন্তোষজনক নয়। মোট জনশক্তি প্রেরণের ৭০ শতাংশেরও বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় হলেও সেসব দেশের শ্রমবাজারে তেলের মূল্য কমে যাওয়ায় বর্তমানে দুরবস্থা চলছে। যে ২০টি দেশে কর্মী প্রেরণ করা হয়; সেসব বাজারেও প্রচুর সমস্যা বা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে আমাদের অভিবাসন খাত।

প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক বিদেশে গেলেও এদের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ প্রশিক্ষিত। বাকি দুই-তৃতীয়াংশ বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে আধা-দক্ষ বা স্বল্পদক্ষ হিসেবে। অথচ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই বিপুল জনগোষ্ঠীকে বিদেশ পাঠানো হলে একদিকে যেমন বিদেশের বাজারে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা বাড়বে তেমন বৈদেশিক মুদ্রাও অনেক বেশি অর্জিত হবে।

ফিলিপাইনের ৩৫ লাখ লোক দেশের বাইরে অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে কাজ করছে, যে সংখ্যা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকের অর্ধেকের চেয়েও কম। অথচ ফিলিপাইন প্রতি বছর রেমিট্যান্স হিসেবে আয় করছে প্রায় ২৬ বিলিয়ন ডলার। এটি সম্ভব হয়েছে দক্ষ শ্রমিক অভিবাসনের কারণে। বিশ্বের অনেক দেশে বাংলাদেশি শ্রমিকদের কাজ নির্ধারণ হয় 3D ফর্মুলা হিসেবে। 3D হচ্ছে  Dust, Dirty and Difficult. বিশ্ব শ্রমবাজারের চাহিদা বিবেচনায় আমরা দক্ষ শ্রমিক বিদেশে পাঠাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে পারিনি। অথচ প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত বিদেশে শ্রমবাজারকে টার্গেট করে কারিগরি শিক্ষার প্রসারে রোডম্যাপ তৈরি করেছে। আমাদের দেশে বহির্বিশ্বের চাহিদামতো, ভালো বেতনে বিদেশে প্রেরণের জন্য একজন ভালো ওয়েল্ডার পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় না ক্রেন অপারেটর, ফকলিফট ড্রাইভার, ড্রাম্প-ট্রাক ড্রাইভারসহ চাহিদা মোতাবেক দক্ষ কর্মী। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে যারা কর্মের সন্ধানে বিদেশে যান তাদের অর্ধেকের বেশিই আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ বা অদক্ষ। সে ক্ষেত্রে ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনসহ অন্যান্য দেশের কর্মীদের দক্ষতার তুলনায় পিছিয়ে থাকার কারণে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা কমছে। এসব রাষ্ট্র দক্ষ কর্মী প্রেরণের দিক থেকে বহুগুণে এগিয়ে আছে।

আমরা মনে করি, জনশক্তি খাত আমাদের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এ খাত থেকে প্রতি বছর অতি সহজে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে তা আর কোনো খাত থেকে আসে না। তাই অভিবাসন খাতের সম্ভাবনাগুলোকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী প্রতি বছর বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার। আর আমাদের রিজার্ভের পরিমাণ প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, অভিবাসন খাত একটি সম্ভাবনাময় খাত। এ খাতে নিকট ভবিষ্যতেই প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের ট্র্যাডিশনাল শ্রমবাজার সৌদি আরব, দুবাই, কুয়েত, কাতার, ইরাক, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণের সম্ভাবনা আবারও জোরালো হচ্ছে। ২০২২ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে কাতারে। এ পরিপ্রেক্ষিতে প্রচুর দক্ষ নির্মাণশ্রমিকের চাহিদা তৈরি হয়েছে। তাই টেকসই ও প্রশিক্ষিত কর্মী প্রেরণের মাধ্যমে চাহিদাভিত্তিক যুগোপযোগী আধুনিক প্রশিক্ষণ প্রদান করে বৈধ উপায়ে কর্মক্ষম জনশক্তি বিদেশে প্রেরণ করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনসহ দারিদ্র্য বিমোচনে বিশাল ভূমিকা রাখা সম্ভব।

পরিশেষে বলব, বিপুল জনসংখ্যার এই দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে কৃষি, শিল্পসহ কর্মসংস্থানের সব ক্ষেত্রে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া জীবনযাত্রার মান পরিবর্তনের কারণে মানুষের নতুন নতুন চাহিদা তৈরি হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশটি জনসংখ্যার তুলনায় আযতনে খুবই ছোট। তবে এ দেশটিতে আছে উদ্যমী জনগোষ্ঠী। অন্যদিকে বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই ভূমি ও অবকাঠামোগত প্রাচুর্য থাকলেও পর্যাপ্ত জনশক্তির অভাব রয়েছে। তাই আমাদের প্রয়োজন, জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে দেশের টেকসই উন্নয়ন অব্যাহত রাখা। তাহলে অদূর ভবিষ্যতে তৈরি পোশাক খাত থেকে বাংলাদেশ যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে অভিবাসন খাত তার চেয়ে নিশ্চিত বহু বেশি উপার্জন করতে সক্ষম হবে। আমরা বিশ্বাস করি, বেঁচে থাকার নিরন্তর সংগ্রামের অংশ হিসেবে বিদেশের পথে কাজের সন্ধানে এগোয় মানুষ, এগোয় দেশ। আমরা চাই বিশ্বদরবারে সততা, দক্ষতা ও মর্যাদায় উদ্ভাসিত হবে আমাদের বাংলাদেশ।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি ও শ্রম অভিবাসন বিশ্লেষক।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা