শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখলেও এ খাতটি তার এতিম অবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। বাজেটে অভিবাসন খাতের উন্নয়নে পর্যাপ্ত বরাদ্দ দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের মধ্যে কৃপণতা কাজ করে। ৪০ বছর ধরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতিকে গতিশীল রাখাসহ নানা ক্ষেত্রে অবদান রেখে চলা এ খাতটি কখনই গুরুত্ব পায়নি আমাদের জাতীয় বাজেটে। যথাযথ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে এ খাতটি ঘুরে দাঁড়াতে বার বার হোঁচট খাচ্ছে। বিশ্ব শ্রমবাজারে এ খাত থেকে আরও বেশি উপার্জনের জন্য অধিক পরিমাণে প্রফেশনাল ও দক্ষ কর্মী প্রেরণ করা প্রয়োজন। এজন্য সরকারিভাবে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ খাতকে আরও বেশি গতিশীল করা দরকার। অভিবাসন খাতকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উৎস বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে এককভাবে এ খাতের অবদানই বেশি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে তৈরি পোশাক খাত থেকে নিট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ১৩ বিলিয়ন ডলার। আর ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের পরিমাণ ১৫ বিলিয়ন ডলার। বেকারত্ব সমস্যার চাপ হ্রাস এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে অর্থনীতির চাকা গতিশীল রাখতে অভিবাসন খাতের ভূমিকা অসামান্য। তার পরও সরকারের নীতিনির্ধারকদের কাছে সব সময় অভিবাসন খাত অবহেলিত হয়ে আসছে। বাজেটে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ে শ্রম অভিবাসীদের অবদান স্বীকার করা হলেও কার্যত এ খাতের উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ অপ্রতুল। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় যে নতুন ১ কোটি ৮৭ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের কথা বলা হয়েছে সেখানে জনশক্তি খাতকে অগ্রগণ্য হিসেবে দেখানো হয়েছে। অথচ প্রতিটি বাজেটে অভিবাসন খাতকে রাখা হচ্ছে চরম উপেক্ষিত।

বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস কর্তৃক সর্বশেষ লেবার ফোর্স সার্ভে-২০১৩ অনুযায়ী বাংলাদেশে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা ৬.০৭ কোটি, যাদের বয়স ১৫ বছরের বেশি। এর মধ্যে ৪৫ শতাংশ লোক কৃষিকাজে নিয়োজিত। প্রতি বছর নতুন করে কর্মসংস্থানের জন্য যুক্ত হয় প্রায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে কত? আমরা কি প্রয়োজনীয় কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি? এর উত্তরে সহজে বলা যায়, আমরা এই নতুন শ্রমশক্তির জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি না। তবে প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক চাকরি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমায়। বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটিরও বেশি মানুষ বিদেশে কর্মসংস্থানে নিয়োজিত আছে। সে হিসেবে নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, জনশক্তি প্রেরণের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বেকারত্ব সমস্যার সমাধান হচ্ছে।

২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে মোট জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৮ লাখ ৭৫ হাজার। ২০১০-১১ অর্থবছরে জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৩৯ হাজার। ২০১২-১৩ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৪১ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৪ লাখ ৯ হাজার লোক বিদেশে পাড়ি জমায়। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ৪ লাখ ৬১ হাজার লোক বিদেশে গেছে। সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে শ্রম অভিবাসনের পরিমাণ ছিল ৫ লাখ ৩ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। এই অর্থবছরে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার কোটি টাকা। সে বছরের তুলনামূলক বিচারে মোট বাজেটের অর্ধেকেরও বেশি এসেছিল প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ থেকে। আবার ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা। ওই বছর বাজেটের মোট পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের প্রায় অর্ধেক। সর্বশেষ ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল জিডিপির ৭.৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ থেকে পেশাজীবী, দক্ষ, আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ লোক বিদেশে যায়। ২০১৪ সালের তথ্যানুযায়ী, পেশাজীবী জনশক্তি প্রেরণের হার ১ শতাংশেরও কম। দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ৩৬ শতাংশ, স্বল্পদক্ষ জনশক্তি প্রেরণ করা হয়েছে ৪৭ শতাংশ এবং আধা-দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ মোট জনশক্তি প্রেরণের অর্ধেকেরও বেশি লোক দক্ষ নয়। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে বাংলাদেশের সাফল্যের কথা বলা হলেও জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাত খুবই অবহেলিত। বৈদেশিক আয়ের পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়লেও আমাদের জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাতে বরাদ্দ বাড়েনি। বাড়েনি অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে তুলনামূলক বিচারে বাজেট বরাদ্দ খুবই কম। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ ছিল ৪৮০ কোটি টাকা। আর ২০১৫-১৬ অর্থবছরে এই বরাদ্দ ছিল ৪৩৮ কোটি টাকা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাজেটে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৬০ কোটি টাকা। অভিবাসন খাতের জন্য এই বরাদ্দ মোট বাজেটের মাত্র ০.১৬ শতাংশ। তৈরি পোশাক শিল্পের মাধ্যমে ২০১৫ সালে বিজিএমইএ-এর তথ্যানুযায়ী রপ্তানি আয়ের পরিমাণ প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার। তবে তুলা, সুতা, কাঁচামাল ইত্যাদির খরচ বাদ দিলে নিট রপ্তানি আয় দাঁড়ায় ১৩ বিলিয়ন। অন্যদিকে প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়নেরও বেশি। সেই বিবেচনায় সব দিক থেকে এটিই প্রতীয়মান হয় যে, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সই আমাদের বৈদেশিক আয়ের প্রধান খাত।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত অত্যন্ত শক্তিশালী এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। এ খাতে প্রায় ৫০ লাখ লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে। অন্যদিকে জনশক্তি প্রেরণ খাতে প্রায় ১ কোটিরও বেশি লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে যা পোশাক শিল্প খাতের দ্বিগুণ। তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য বিশেষ জোন, স্বল্পমূল্যে বিদ্যুৎ-পানি-গ্যাস, ব্যাংক লোন, শুল্ক হ্রাস, বিশ্বমন্দায় প্রণোদনাসহ বহুমুখী সহযোগিতা করা হয়। ২৯ জুন, ২০১৬ জাতীয় সংসদে পাস হওয়া অর্থবিলে তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতে উেস করহার নির্ধারণ করা হয়েছে ০.৭%। অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রস্তাবে এই করহার ১.৫% করার প্রস্তাব করেছিলেন, কিন্তু পরে বিজিএমইএ নেতাদের দাবি ও সরকারের নীতিনির্ধারকদের পরামর্শে করহার কমিয়ে ০.৭% করা হয়। এক হিসাবে দেখা যায়, সরকারের এই একটি সিদ্ধান্তে তৈরি পোশাক খাত প্রায় ১৬০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত সুবিধা পাবে। উল্লেখ্য, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে করহার ছিল ০.৬%। এ পোশাক শিল্পে বিভিন্ন সময়ে প্রণোদনা দেওয়া হলেও অভিবাসন খাতে সে তুলনায় সরকারি সহযোগিতা অনেক কম। অভিবাসী শ্রমিকদের টাকায় প্রতিষ্ঠিত প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে সুদসহ লোন নিতে হয় অভিবাসনপ্রত্যাশী শ্রমিকদের। এই ব্যাংক গ্রামীণ জনপদের অভিবাসনপ্রত্যাশীর চাহিদা পূরণ করতে না পারায় চড়া সুদে গ্রাম্য মহাজন অথবা এনজিও থেকে উচ্চ হারে সুদ দেওয়ার শর্তে অভিবাসন ব্যয় নির্বাহ করতে হয়।

আবার ট্যানারি শিল্পের জন্য সরকার সাভারে বিশেষ শিল্পাঞ্চল তৈরি করে সেখানে জমি বরাদ্দ দিয়ে, পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাসের ব্যবস্থা, ব্যাংক লোন প্রদান, আধুনিক যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক হ্রাস করে ট্যানারি শিল্পের টেকসই উন্নয়নে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। অথচ জনশক্তি প্রেরণ খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কোনোরূপ সহযোগিতা দেখা যায় না।

অভিবাসন খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের জন্য নেই কর্মী প্রশিক্ষণ প্রদানের অবকাঠামোগত সুবিধা, দক্ষ কর্মী তৈরিতে ট্রেনিং সেন্টার স্থাপনের জন্য বিশেষ অঞ্চল, লিজের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে জমি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য জমি বরাদ্দ, ব্যাংক লোন, প্রশিক্ষণের যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক রেয়াত এসবের কিছুই নেই এই খাতের জন্য।

অন্যদিকে অভিবাসন খাত নিয়ে নেই কোনো শ্রমিক অসন্তোষ। রানা প্লাজা বা তাজরীন ফ্যাশনের মতো নেই কোনো ট্র্যাজেডি। ভুয়া এলসি খুলে নেই কোনো জনগণের অর্থ লুট। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে নেই কোনো অবৈধ ঋণ গ্রহণ। যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু দালালের খপ্পরে পড়ে অসহায় মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে। তবে জনশক্তি প্রেরণকারীরা বলছেন এই অসাধু চক্রের লোকদের বৈধ রিক্রুটিং লাইসেন্স নেই। তবে জনশক্তি প্রেরণ খাতে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বললেও তা যথেষ্ট নয়। সরকারি হিসাবে বলা হয়, বিশ্বের প্রায় ১৬১টি দেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার রয়েছে। বাস্তবতা হলো, এর মধ্যে ১৪০টির অবস্থা সন্তোষজনক নয়। মোট জনশক্তি প্রেরণের ৭০ শতাংশেরও বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় হলেও সেসব দেশের শ্রমবাজারে তেলের মূল্য কমে যাওয়ায় বর্তমানে দুরবস্থা চলছে। যে ২০টি দেশে কর্মী প্রেরণ করা হয়; সেসব বাজারেও প্রচুর সমস্যা বা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে আমাদের অভিবাসন খাত।

প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক বিদেশে গেলেও এদের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ প্রশিক্ষিত। বাকি দুই-তৃতীয়াংশ বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে আধা-দক্ষ বা স্বল্পদক্ষ হিসেবে। অথচ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই বিপুল জনগোষ্ঠীকে বিদেশ পাঠানো হলে একদিকে যেমন বিদেশের বাজারে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা বাড়বে তেমন বৈদেশিক মুদ্রাও অনেক বেশি অর্জিত হবে।

ফিলিপাইনের ৩৫ লাখ লোক দেশের বাইরে অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে কাজ করছে, যে সংখ্যা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকের অর্ধেকের চেয়েও কম। অথচ ফিলিপাইন প্রতি বছর রেমিট্যান্স হিসেবে আয় করছে প্রায় ২৬ বিলিয়ন ডলার। এটি সম্ভব হয়েছে দক্ষ শ্রমিক অভিবাসনের কারণে। বিশ্বের অনেক দেশে বাংলাদেশি শ্রমিকদের কাজ নির্ধারণ হয় 3D ফর্মুলা হিসেবে। 3D হচ্ছে  Dust, Dirty and Difficult. বিশ্ব শ্রমবাজারের চাহিদা বিবেচনায় আমরা দক্ষ শ্রমিক বিদেশে পাঠাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে পারিনি। অথচ প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত বিদেশে শ্রমবাজারকে টার্গেট করে কারিগরি শিক্ষার প্রসারে রোডম্যাপ তৈরি করেছে। আমাদের দেশে বহির্বিশ্বের চাহিদামতো, ভালো বেতনে বিদেশে প্রেরণের জন্য একজন ভালো ওয়েল্ডার পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় না ক্রেন অপারেটর, ফকলিফট ড্রাইভার, ড্রাম্প-ট্রাক ড্রাইভারসহ চাহিদা মোতাবেক দক্ষ কর্মী। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে যারা কর্মের সন্ধানে বিদেশে যান তাদের অর্ধেকের বেশিই আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ বা অদক্ষ। সে ক্ষেত্রে ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনসহ অন্যান্য দেশের কর্মীদের দক্ষতার তুলনায় পিছিয়ে থাকার কারণে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা কমছে। এসব রাষ্ট্র দক্ষ কর্মী প্রেরণের দিক থেকে বহুগুণে এগিয়ে আছে।

আমরা মনে করি, জনশক্তি খাত আমাদের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এ খাত থেকে প্রতি বছর অতি সহজে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে তা আর কোনো খাত থেকে আসে না। তাই অভিবাসন খাতের সম্ভাবনাগুলোকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী প্রতি বছর বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার। আর আমাদের রিজার্ভের পরিমাণ প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, অভিবাসন খাত একটি সম্ভাবনাময় খাত। এ খাতে নিকট ভবিষ্যতেই প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের ট্র্যাডিশনাল শ্রমবাজার সৌদি আরব, দুবাই, কুয়েত, কাতার, ইরাক, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণের সম্ভাবনা আবারও জোরালো হচ্ছে। ২০২২ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে কাতারে। এ পরিপ্রেক্ষিতে প্রচুর দক্ষ নির্মাণশ্রমিকের চাহিদা তৈরি হয়েছে। তাই টেকসই ও প্রশিক্ষিত কর্মী প্রেরণের মাধ্যমে চাহিদাভিত্তিক যুগোপযোগী আধুনিক প্রশিক্ষণ প্রদান করে বৈধ উপায়ে কর্মক্ষম জনশক্তি বিদেশে প্রেরণ করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনসহ দারিদ্র্য বিমোচনে বিশাল ভূমিকা রাখা সম্ভব।

পরিশেষে বলব, বিপুল জনসংখ্যার এই দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে কৃষি, শিল্পসহ কর্মসংস্থানের সব ক্ষেত্রে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া জীবনযাত্রার মান পরিবর্তনের কারণে মানুষের নতুন নতুন চাহিদা তৈরি হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশটি জনসংখ্যার তুলনায় আযতনে খুবই ছোট। তবে এ দেশটিতে আছে উদ্যমী জনগোষ্ঠী। অন্যদিকে বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই ভূমি ও অবকাঠামোগত প্রাচুর্য থাকলেও পর্যাপ্ত জনশক্তির অভাব রয়েছে। তাই আমাদের প্রয়োজন, জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে দেশের টেকসই উন্নয়ন অব্যাহত রাখা। তাহলে অদূর ভবিষ্যতে তৈরি পোশাক খাত থেকে বাংলাদেশ যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে অভিবাসন খাত তার চেয়ে নিশ্চিত বহু বেশি উপার্জন করতে সক্ষম হবে। আমরা বিশ্বাস করি, বেঁচে থাকার নিরন্তর সংগ্রামের অংশ হিসেবে বিদেশের পথে কাজের সন্ধানে এগোয় মানুষ, এগোয় দেশ। আমরা চাই বিশ্বদরবারে সততা, দক্ষতা ও মর্যাদায় উদ্ভাসিত হবে আমাদের বাংলাদেশ।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি ও শ্রম অভিবাসন বিশ্লেষক।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা