শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভিবাসী খাতের অবদানই বেশি

জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখলেও এ খাতটি তার এতিম অবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। বাজেটে অভিবাসন খাতের উন্নয়নে পর্যাপ্ত বরাদ্দ দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের মধ্যে কৃপণতা কাজ করে। ৪০ বছর ধরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতিকে গতিশীল রাখাসহ নানা ক্ষেত্রে অবদান রেখে চলা এ খাতটি কখনই গুরুত্ব পায়নি আমাদের জাতীয় বাজেটে। যথাযথ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে এ খাতটি ঘুরে দাঁড়াতে বার বার হোঁচট খাচ্ছে। বিশ্ব শ্রমবাজারে এ খাত থেকে আরও বেশি উপার্জনের জন্য অধিক পরিমাণে প্রফেশনাল ও দক্ষ কর্মী প্রেরণ করা প্রয়োজন। এজন্য সরকারিভাবে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ খাতকে আরও বেশি গতিশীল করা দরকার। অভিবাসন খাতকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উৎস বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে এককভাবে এ খাতের অবদানই বেশি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে তৈরি পোশাক খাত থেকে নিট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ১৩ বিলিয়ন ডলার। আর ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের পরিমাণ ১৫ বিলিয়ন ডলার। বেকারত্ব সমস্যার চাপ হ্রাস এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে অর্থনীতির চাকা গতিশীল রাখতে অভিবাসন খাতের ভূমিকা অসামান্য। তার পরও সরকারের নীতিনির্ধারকদের কাছে সব সময় অভিবাসন খাত অবহেলিত হয়ে আসছে। বাজেটে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ে শ্রম অভিবাসীদের অবদান স্বীকার করা হলেও কার্যত এ খাতের উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ অপ্রতুল। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় যে নতুন ১ কোটি ৮৭ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের কথা বলা হয়েছে সেখানে জনশক্তি খাতকে অগ্রগণ্য হিসেবে দেখানো হয়েছে। অথচ প্রতিটি বাজেটে অভিবাসন খাতকে রাখা হচ্ছে চরম উপেক্ষিত।

বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস কর্তৃক সর্বশেষ লেবার ফোর্স সার্ভে-২০১৩ অনুযায়ী বাংলাদেশে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা ৬.০৭ কোটি, যাদের বয়স ১৫ বছরের বেশি। এর মধ্যে ৪৫ শতাংশ লোক কৃষিকাজে নিয়োজিত। প্রতি বছর নতুন করে কর্মসংস্থানের জন্য যুক্ত হয় প্রায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে কত? আমরা কি প্রয়োজনীয় কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি? এর উত্তরে সহজে বলা যায়, আমরা এই নতুন শ্রমশক্তির জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছি না। তবে প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক চাকরি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমায়। বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটিরও বেশি মানুষ বিদেশে কর্মসংস্থানে নিয়োজিত আছে। সে হিসেবে নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, জনশক্তি প্রেরণের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বেকারত্ব সমস্যার সমাধান হচ্ছে।

২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে মোট জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৮ লাখ ৭৫ হাজার। ২০১০-১১ অর্থবছরে জনশক্তি প্রেরণের পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৩৯ হাজার। ২০১২-১৩ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৪১ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৪ লাখ ৯ হাজার লোক বিদেশে পাড়ি জমায়। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ৪ লাখ ৬১ হাজার লোক বিদেশে গেছে। সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে শ্রম অভিবাসনের পরিমাণ ছিল ৫ লাখ ৩ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। এই অর্থবছরে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার কোটি টাকা। সে বছরের তুলনামূলক বিচারে মোট বাজেটের অর্ধেকেরও বেশি এসেছিল প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ থেকে। আবার ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা। ওই বছর বাজেটের মোট পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের প্রায় অর্ধেক। সর্বশেষ ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ছিল জিডিপির ৭.৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ থেকে পেশাজীবী, দক্ষ, আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ লোক বিদেশে যায়। ২০১৪ সালের তথ্যানুযায়ী, পেশাজীবী জনশক্তি প্রেরণের হার ১ শতাংশেরও কম। দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ৩৬ শতাংশ, স্বল্পদক্ষ জনশক্তি প্রেরণ করা হয়েছে ৪৭ শতাংশ এবং আধা-দক্ষ জনশক্তি প্রেরণের হার ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ মোট জনশক্তি প্রেরণের অর্ধেকেরও বেশি লোক দক্ষ নয়। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে বাংলাদেশের সাফল্যের কথা বলা হলেও জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাত খুবই অবহেলিত। বৈদেশিক আয়ের পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়লেও আমাদের জাতীয় বাজেটে অভিবাসন খাতে বরাদ্দ বাড়েনি। বাড়েনি অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে তুলনামূলক বিচারে বাজেট বরাদ্দ খুবই কম। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ ছিল ৪৮০ কোটি টাকা। আর ২০১৫-১৬ অর্থবছরে এই বরাদ্দ ছিল ৪৩৮ কোটি টাকা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাজেটে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৬০ কোটি টাকা। অভিবাসন খাতের জন্য এই বরাদ্দ মোট বাজেটের মাত্র ০.১৬ শতাংশ। তৈরি পোশাক শিল্পের মাধ্যমে ২০১৫ সালে বিজিএমইএ-এর তথ্যানুযায়ী রপ্তানি আয়ের পরিমাণ প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার। তবে তুলা, সুতা, কাঁচামাল ইত্যাদির খরচ বাদ দিলে নিট রপ্তানি আয় দাঁড়ায় ১৩ বিলিয়ন। অন্যদিকে প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়নেরও বেশি। সেই বিবেচনায় সব দিক থেকে এটিই প্রতীয়মান হয় যে, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সই আমাদের বৈদেশিক আয়ের প্রধান খাত।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত অত্যন্ত শক্তিশালী এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। এ খাতে প্রায় ৫০ লাখ লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে। অন্যদিকে জনশক্তি প্রেরণ খাতে প্রায় ১ কোটিরও বেশি লোক কর্মে নিয়োজিত রয়েছে যা পোশাক শিল্প খাতের দ্বিগুণ। তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য বিশেষ জোন, স্বল্পমূল্যে বিদ্যুৎ-পানি-গ্যাস, ব্যাংক লোন, শুল্ক হ্রাস, বিশ্বমন্দায় প্রণোদনাসহ বহুমুখী সহযোগিতা করা হয়। ২৯ জুন, ২০১৬ জাতীয় সংসদে পাস হওয়া অর্থবিলে তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতে উেস করহার নির্ধারণ করা হয়েছে ০.৭%। অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রস্তাবে এই করহার ১.৫% করার প্রস্তাব করেছিলেন, কিন্তু পরে বিজিএমইএ নেতাদের দাবি ও সরকারের নীতিনির্ধারকদের পরামর্শে করহার কমিয়ে ০.৭% করা হয়। এক হিসাবে দেখা যায়, সরকারের এই একটি সিদ্ধান্তে তৈরি পোশাক খাত প্রায় ১৬০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত সুবিধা পাবে। উল্লেখ্য, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে করহার ছিল ০.৬%। এ পোশাক শিল্পে বিভিন্ন সময়ে প্রণোদনা দেওয়া হলেও অভিবাসন খাতে সে তুলনায় সরকারি সহযোগিতা অনেক কম। অভিবাসী শ্রমিকদের টাকায় প্রতিষ্ঠিত প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে সুদসহ লোন নিতে হয় অভিবাসনপ্রত্যাশী শ্রমিকদের। এই ব্যাংক গ্রামীণ জনপদের অভিবাসনপ্রত্যাশীর চাহিদা পূরণ করতে না পারায় চড়া সুদে গ্রাম্য মহাজন অথবা এনজিও থেকে উচ্চ হারে সুদ দেওয়ার শর্তে অভিবাসন ব্যয় নির্বাহ করতে হয়।

আবার ট্যানারি শিল্পের জন্য সরকার সাভারে বিশেষ শিল্পাঞ্চল তৈরি করে সেখানে জমি বরাদ্দ দিয়ে, পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাসের ব্যবস্থা, ব্যাংক লোন প্রদান, আধুনিক যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক হ্রাস করে ট্যানারি শিল্পের টেকসই উন্নয়নে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। অথচ জনশক্তি প্রেরণ খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কোনোরূপ সহযোগিতা দেখা যায় না।

অভিবাসন খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের জন্য নেই কর্মী প্রশিক্ষণ প্রদানের অবকাঠামোগত সুবিধা, দক্ষ কর্মী তৈরিতে ট্রেনিং সেন্টার স্থাপনের জন্য বিশেষ অঞ্চল, লিজের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে জমি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য জমি বরাদ্দ, ব্যাংক লোন, প্রশিক্ষণের যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক রেয়াত এসবের কিছুই নেই এই খাতের জন্য।

অন্যদিকে অভিবাসন খাত নিয়ে নেই কোনো শ্রমিক অসন্তোষ। রানা প্লাজা বা তাজরীন ফ্যাশনের মতো নেই কোনো ট্র্যাজেডি। ভুয়া এলসি খুলে নেই কোনো জনগণের অর্থ লুট। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে নেই কোনো অবৈধ ঋণ গ্রহণ। যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু দালালের খপ্পরে পড়ে অসহায় মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে। তবে জনশক্তি প্রেরণকারীরা বলছেন এই অসাধু চক্রের লোকদের বৈধ রিক্রুটিং লাইসেন্স নেই। তবে জনশক্তি প্রেরণ খাতে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বললেও তা যথেষ্ট নয়। সরকারি হিসাবে বলা হয়, বিশ্বের প্রায় ১৬১টি দেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার রয়েছে। বাস্তবতা হলো, এর মধ্যে ১৪০টির অবস্থা সন্তোষজনক নয়। মোট জনশক্তি প্রেরণের ৭০ শতাংশেরও বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় হলেও সেসব দেশের শ্রমবাজারে তেলের মূল্য কমে যাওয়ায় বর্তমানে দুরবস্থা চলছে। যে ২০টি দেশে কর্মী প্রেরণ করা হয়; সেসব বাজারেও প্রচুর সমস্যা বা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে আমাদের অভিবাসন খাত।

প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৫ লাখ লোক বিদেশে গেলেও এদের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ প্রশিক্ষিত। বাকি দুই-তৃতীয়াংশ বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে আধা-দক্ষ বা স্বল্পদক্ষ হিসেবে। অথচ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই বিপুল জনগোষ্ঠীকে বিদেশ পাঠানো হলে একদিকে যেমন বিদেশের বাজারে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা বাড়বে তেমন বৈদেশিক মুদ্রাও অনেক বেশি অর্জিত হবে।

ফিলিপাইনের ৩৫ লাখ লোক দেশের বাইরে অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে কাজ করছে, যে সংখ্যা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকের অর্ধেকের চেয়েও কম। অথচ ফিলিপাইন প্রতি বছর রেমিট্যান্স হিসেবে আয় করছে প্রায় ২৬ বিলিয়ন ডলার। এটি সম্ভব হয়েছে দক্ষ শ্রমিক অভিবাসনের কারণে। বিশ্বের অনেক দেশে বাংলাদেশি শ্রমিকদের কাজ নির্ধারণ হয় 3D ফর্মুলা হিসেবে। 3D হচ্ছে  Dust, Dirty and Difficult. বিশ্ব শ্রমবাজারের চাহিদা বিবেচনায় আমরা দক্ষ শ্রমিক বিদেশে পাঠাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে পারিনি। অথচ প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত বিদেশে শ্রমবাজারকে টার্গেট করে কারিগরি শিক্ষার প্রসারে রোডম্যাপ তৈরি করেছে। আমাদের দেশে বহির্বিশ্বের চাহিদামতো, ভালো বেতনে বিদেশে প্রেরণের জন্য একজন ভালো ওয়েল্ডার পাওয়া যায় না। পাওয়া যায় না ক্রেন অপারেটর, ফকলিফট ড্রাইভার, ড্রাম্প-ট্রাক ড্রাইভারসহ চাহিদা মোতাবেক দক্ষ কর্মী। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে যারা কর্মের সন্ধানে বিদেশে যান তাদের অর্ধেকের বেশিই আধা-দক্ষ ও স্বল্পদক্ষ বা অদক্ষ। সে ক্ষেত্রে ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনসহ অন্যান্য দেশের কর্মীদের দক্ষতার তুলনায় পিছিয়ে থাকার কারণে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা কমছে। এসব রাষ্ট্র দক্ষ কর্মী প্রেরণের দিক থেকে বহুগুণে এগিয়ে আছে।

আমরা মনে করি, জনশক্তি খাত আমাদের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এ খাত থেকে প্রতি বছর অতি সহজে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে তা আর কোনো খাত থেকে আসে না। তাই অভিবাসন খাতের সম্ভাবনাগুলোকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী প্রতি বছর বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার। আর আমাদের রিজার্ভের পরিমাণ প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, অভিবাসন খাত একটি সম্ভাবনাময় খাত। এ খাতে নিকট ভবিষ্যতেই প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের ট্র্যাডিশনাল শ্রমবাজার সৌদি আরব, দুবাই, কুয়েত, কাতার, ইরাক, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণের সম্ভাবনা আবারও জোরালো হচ্ছে। ২০২২ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে কাতারে। এ পরিপ্রেক্ষিতে প্রচুর দক্ষ নির্মাণশ্রমিকের চাহিদা তৈরি হয়েছে। তাই টেকসই ও প্রশিক্ষিত কর্মী প্রেরণের মাধ্যমে চাহিদাভিত্তিক যুগোপযোগী আধুনিক প্রশিক্ষণ প্রদান করে বৈধ উপায়ে কর্মক্ষম জনশক্তি বিদেশে প্রেরণ করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনসহ দারিদ্র্য বিমোচনে বিশাল ভূমিকা রাখা সম্ভব।

পরিশেষে বলব, বিপুল জনসংখ্যার এই দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে কৃষি, শিল্পসহ কর্মসংস্থানের সব ক্ষেত্রে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া জীবনযাত্রার মান পরিবর্তনের কারণে মানুষের নতুন নতুন চাহিদা তৈরি হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশটি জনসংখ্যার তুলনায় আযতনে খুবই ছোট। তবে এ দেশটিতে আছে উদ্যমী জনগোষ্ঠী। অন্যদিকে বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই ভূমি ও অবকাঠামোগত প্রাচুর্য থাকলেও পর্যাপ্ত জনশক্তির অভাব রয়েছে। তাই আমাদের প্রয়োজন, জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে দেশের টেকসই উন্নয়ন অব্যাহত রাখা। তাহলে অদূর ভবিষ্যতে তৈরি পোশাক খাত থেকে বাংলাদেশ যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে অভিবাসন খাত তার চেয়ে নিশ্চিত বহু বেশি উপার্জন করতে সক্ষম হবে। আমরা বিশ্বাস করি, বেঁচে থাকার নিরন্তর সংগ্রামের অংশ হিসেবে বিদেশের পথে কাজের সন্ধানে এগোয় মানুষ, এগোয় দেশ। আমরা চাই বিশ্বদরবারে সততা, দক্ষতা ও মর্যাদায় উদ্ভাসিত হবে আমাদের বাংলাদেশ।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি ও শ্রম অভিবাসন বিশ্লেষক।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা