শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ মার্চ, ২০১৭

পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন : ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার’

মুহাম্মদ সামাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন : ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার’

মূল প্রশ্নটি আত্মপরিচয়ের, অসাম্প্রদায়িক সমাজ গড়ার। বাঙালি ও আমাদের অন্য জাতি-গোষ্ঠী হাজার বছর ধরে যে জীবন সংগ্রামে ব্রতী তার অমানবিক বিনাশ কী করে মেনে নেওয়া যায়? আমরা নিত্যদিন জ্ঞানভিত্তিক, আরও এগিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের কথা বলি। কিন্তু জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কোনো জাত-ধর্ম কেউ কি কখনো দেখে বা মানে? সক্রেটিস থেকে রুমী, রুমী থেকে রবীন্দ্রনাথ বা কোপার্নিকাস-গ্যালিলিও থেকে ইবনেসিনা; আইনস্টাইন-লুই পাস্তুর থেকে জগদীশ চন্দ্র বসু— সবার জ্ঞান ও আবিষ্কার ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কল্যাণকর ও সর্বজনীনভাবে গ্রহণীয়।  তাই আজ সূর্য নয়, পৃথিবী ঘুরে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তির প্রসারে শিক্ষা, চিকিৎসা, বাসস্থান, যাতায়াত ও যোগাযোগের সুবিধা ভোগ করতে গিয়ে ধর্মের পরিচয়ে কেউই লেখক-দার্শনিক বা আবিষ্কর্তাকে খুঁজে না। সাহিত্য-দর্শন ও ধর্মের প্রবক্তাদের সমাজহিতকর উপদেশবাণী সবার নৈতিক উন্নতি সাধনে নিবেদিত। সে পথেই মানুষের জীবনপ্রণালি বিবর্তনের মধ্য দিয়ে আজকের জায়গায় পৌঁছেছে। যেমন— গুহার আঁকাআঁকি থেকে লেখাজোখা ও চিত্রকলার এমন উত্তরণ। মানুষ এগিয়েছে আর এগিয়েছে। পেছনে যে তাকায়নি তা নয়। তাকিয়েছে ঐতিহ্যের সন্ধানে, যে ঐতিহ্যে মানবের মঙ্গল নিহিত।

অতি সম্প্রতি বাংলাদেশে শিশু-কিশোরদের পাঠ্যপুস্তকে যে পরিবর্তন আনা হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে অসাম্প্রদায়িকতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থী। কিন্তু বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে ও দীর্ঘমেয়াদে এই পরিবর্তনে শনৈঃশনৈঃ শক্তিশালী হবে বর্বরতা। দুর্বল হবে সত্য, ন্যায় ও মানবিক বোধ। বিঘ্নিত হবে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও শান্তির পরিবেশ।

পাঠ্যপুস্তকের পরিবর্তনে মোটাদাগে প্রাচীন ভারতের কথা কাহিনী, সনাতন ধর্মাবলম্বী লেখকদের কবিতা-গল্প-প্রবন্ধ ও বাংলাদেশের শুভবাদী কবি-সাহিত্যিকদের রচনা বাদ দেওয়া হয়েছে। আমার প্রশ্ন— সেসব কবিতা, গল্প ও কথা কাহিনীতে কি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা ও ন্যায় শিক্ষার পরিপন্থী কিছু ছিল? সেগুলো পাঠ করে শিক্ষার্থীরা কি হলি আর্টিজানের জঙ্গিদের মতো অসহিষ্ণু, হিংস্র ও বর্বর হয়ে উঠত? নাকি অন্য ধর্মের সহপাঠীদের মানবসন্তান পরিচয়ে বন্ধুত্বের অমলিন বন্ধনে আবদ্ধ না হয়ে ক্ষুদ্র ধর্মীয় পরিচয়ে বিদ্বেষপূর্ণ আচরণে উদ্বুদ্ধ হতো? নিশ্চয়ই নয়। বরং আমরা নিশ্চিত জানি যে, বাদ দেওয়া রচনাগুলোতে কোনো ধর্মের প্রতি কটাক্ষ বা মানুষকে হেয় করার মতো কিছু তো ছিলই না, বরং সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ ও সম্প্রীতিময় জীবনের মুক্তধারা প্রবহমান ছিল।

এমনিতেই আমাদের শিক্ষব্যবস্থা দীর্ঘদিন ধরেই বৈষম্যপূর্ণ। একমাত্র প্রাইমারিতেই রয়েছে দশ/এগার ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম। এতদিন কচি ও কোমলমতি শিশুদের শেখানো হয়েছে মনো-সামাজিক বিভক্তি ও বিভাজন। এখন আবার পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন এনে তাদের মনে ও মননে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সাম্প্রদায়িকতার বিষ। এ দ্বিধাবিভক্ত ও বিভ্রান্ত প্রজন্ম নিজেরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? আর আমাদের আবহমান সংস্কৃতিকে নিয়ে যাবে কোন পথে?

মুক্তিযুদ্ধের সময়ে আমি পথের পাশের ধানক্ষেতে, জলাশয়ে ও যমুনাতীরের বধ্যভূমিতে গুলিবিদ্ধ নিহত মানুষদের দেখেছি। নদীতে ধর্ষিত নারীর বীভৎস মৃতদেহ ভেসে যেতে দেখেছি। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়ে গরু-ছাগলের সঙ্গে দড়িতে বেঁধে আনা নিরীহ সরল কৃষক ও নারী-শিশুদের মৃত্যুভয়ে আতঙ্কিত মুখমণ্ডল দেখেছি। নিমিষে হিন্দু জনগোষ্ঠী ও আওয়ামী লীগের লোকজনের বাড়িঘর, চাল-ডাল, ঘটি-বাটি লুণ্ঠিত হতে দেখেছি। দিনের আলোতে ধরে নিয়ে যাওয়া স্বজনকে লাশ হয়ে নদীতে ভেসে উঠতে দেখেছি। রাইফেল, এসএমজি ও এলএমজি কাঁধে খালি গায়ে লুঙ্গি পরা, সামান্য চিড়ামুড়ি বা চালভাজা খেয়ে যুদ্ধ করা অকুতোভয় শীর্ণকায় মুক্তিযোদ্ধাদের দেখেছি। পাকহানাদার আর আলবদর-রাজাকারদের হাতে শহীদ মুক্তিযোদ্ধার দেহ থেকে উরু আলাদা করা দুই খণ্ড মৃতদেহের পৈশাচিক ও হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখেছি। পাড়ার লোকদের পরামর্শে পরিচয় গোপন রেখে শেষবারের জন্য দেখতে আসা শহীদ পুত্রের রক্তমাখা মুখমণ্ডলে ঝরে পড়া পিতার চোখের জল আর কম্পমান হাতের আদর দেখেছি। মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারানো ‘বীরাঙ্গনা’, শহীদজায়া ও শহীদের পুত্র-কন্যাদের এখনো দিন কাটে বুকে অপার বেদনা ও দুঃসহ স্মৃতি নিয়ে। আর এ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রচিত, পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনে দীর্ঘ কারাবরণকারী ঋষিতুল্য লেখক রণেশ দাশগুপ্তের গল্প ‘মাল্যদান’ পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে!

আমরা তো দেখছি, একাত্তরে শোচনীয়ভাবে পরাজিত পাকিস্তান এখন নতুন করে তাদের দূতাবাস ও নানান মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির কী ভয়ানক চিত্র তুলে ধরছে। একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে পাকহানাদার বাহিনীর নির্মম হত্যার শিকার রিকশার ওপরে পড়ে থাকা লাশের যে ছবিগুলো নৃশংস গণহত্যার নিদর্শন হিসেবে দুনিয়াজুড়ে প্রকাশিত ও প্রচারিত রয়েছে, সেই ছবিগুলো ‘মুক্তিযোদ্ধাদের বর্বরতার নিদর্শন’ হিসেবে অপপ্রচার করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। এহেন অপকর্ম রোধে নতুন প্রজন্মের পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও চেতনাবিরোধী পরিবর্তন কী সর্বনাশ ডেকে আনবে তা কি নতুন করে বলার প্রয়োজন আছে?

পশ্চিম এশিয়ার সিরিয়া ও ইরাকের বিশাল এলাকা নিয়ে ইসলামী স্টেটের হত্যা-ধর্ষণ ও সন্ত্রাসের রাজত্ব; পৃথিবীজুড়ে জঙ্গিবাদীদের চলমান বর্বরতার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের হলি আর্টিজানের হত্যাকাণ্ড ও নির্দয়তা সমাজকে বাকরুদ্ধ করলেও থেমে নেই তাদের নিষ্ঠুর অপতত্পরতা। আরও ভয়াবহ যে, বাংলাদেশে এখন ছোট ছোট দলে ভাগ করে দেওয়া দায়িত্বপ্রাপ্ত নারী জঙ্গিদের ‘হিজরতে’ থাকার খবর কাগজে বেরোচ্ছে প্রতিদিন। যখনই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোনো জঙ্গি আস্তানার খোঁজ পায়, সেখানেই দেখা যায় অস্ত্র ও বোমার সঙ্গে তথাকথিত ‘জিহাদি’ বইয়ের স্তূপ। আর এসব ‘জিহাদি’ বই-ই আমাদের সন্তানদের অন্ধ করে দেওয়ার মোক্ষম অস্ত্র; তাদের জীবন চলার পথ বন্ধ করে দেওয়ার পাহাড় সমান বাধা; প্রতিদিন পিতা-মাতাদের ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলছে এসব বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারী বই। অথচ পাঠ্যসূচি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে ভাষাবিজ্ঞানী-কবি হুমায়ুন আজাদের ‘বই’ কবিতাটি। আসুন একবার দেখি কী আছে কবিতাটিতে : ‘বইয়ের পাতায় প্রদীপ জ্বলে/বইয়ের পাতা স্বপ্ন বলে।/যে-বই জুড়ে সূর্য ওঠে/পাতায় পাতায় গোলাপ ফোটে/সে-বই তুমি পড়বে।/যে-বই জ্বালে ভিন্ন আলো/ তোমাকে শেখায় বাসতে ভালো/ সে-বই তুমি পড়বে।/ যে-বই তোমায় দেখায় ভয়/ সেগুলো কোনো বই-ই নয়/ সে-বই তুমি পড়বে না।/যে-বই তোমায় অন্ধ করে/যে-বই তোমায় বন্ধ করে/সে-বই তুমি ধরবে না।’ তাই, ভেবে দেখতে বলি— আমাদের শিশু-কিশোরদের পাঠ্যপুস্তকের অন্তর্ভুক্ত এ নিটোল কবিতাটির কী অপরাধ ছিল? এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তনের এহেন আত্মঘাতী পশ্চাত্গমনের জন্য দায়ী কারা? লাখ মানুষের অমূল্য জীবন, নারীর সম্ভ্রম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার মূল্যে অর্জিত বাংলাদেশে, ভূতের পায়ে ভর দিয়ে পিছন দিকে ফিরে যাওয়ার অপচেষ্টায় কারা কলকাঠি নেড়ে চলেছে? হাজার বছরের শ্রমে-ঘামে-সংগ্রামে উজ্জ্বীবিত একটি মুক্ত, সম্প্রীতিময় ও সুন্দর সমাজে সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ রোপণ করে দিচ্ছে কারা? আমাদের দীর্ঘ সংগ্রামের ফসল স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের প্রধান ভিত্তিমূল স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার কোনো তোয়াক্কা না করে, পাঠ্যবই সম্পাদনায় যুক্ত বিশেষজ্ঞদের মতামত না নিয়ে, ধর্মান্ধ-কূপমণ্ডূক গোষ্ঠীকে তুষ্ট করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনাসমৃদ্ধ রচনাগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। এটি কখনো কি কাম্য হতে পারে?  এত রক্তেভেজা পথ পাড়ি দেওয়ার পরেও রাজনীতিক, সমাজপতি ও আমাদের নিজেদের উদ্দেশ্যে আবারও উচ্চারণ করতে হয় মরমি সাধক লালন শাহের অমর পঙিক্তমালা : ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার।/বেদবিধির পর শাস্ত্র কানা.../পণ্ডিত কানা অহংকারে, সাধু কানা অনবিচারে/মাতব্বর কানা চোগলখোরে/ আন্দাজী এক খুঁটো গেড়ে/জানে না সীমানা কার।’

     লেখক : কবি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
যুব সমাজের সহায়তায় ভিক্ষা ছাড়লো পা হারানো ব্যক্তি
যুব সমাজের সহায়তায় ভিক্ষা ছাড়লো পা হারানো ব্যক্তি

৩ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

শেবাচিমে নতুন কেবিন ব্লক ও ফোয়ারা উদ্বোধন
শেবাচিমে নতুন কেবিন ব্লক ও ফোয়ারা উদ্বোধন

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে রপ্তানি, অক্টোবরেই কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ
ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে রপ্তানি, অক্টোবরেই কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যে কারণে নাচোলের ইউএনও’র ডিএনএ টেস্ট করাবে দুদক
যে কারণে নাচোলের ইউএনও’র ডিএনএ টেস্ট করাবে দুদক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুয়াকাটায় রাস পূজা উদযাপনে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন
কুয়াকাটায় রাস পূজা উদযাপনে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন রামগঞ্জ উপজেলা
জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন রামগঞ্জ উপজেলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
বাগেরহাটে গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
নবীনগরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল ভবন নির্মাণে ৭০ ফুটের পরিবর্তে ৩০ ফুট পাইলিং, দুদকের হানা
স্কুল ভবন নির্মাণে ৭০ ফুটের পরিবর্তে ৩০ ফুট পাইলিং, দুদকের হানা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ
ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র
নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন
সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ
সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো
৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু
কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু
মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন
লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত
মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’
‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট
মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম