শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ মার্চ, ২০১৭

পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন : ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার’

মুহাম্মদ সামাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন : ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার’

মূল প্রশ্নটি আত্মপরিচয়ের, অসাম্প্রদায়িক সমাজ গড়ার। বাঙালি ও আমাদের অন্য জাতি-গোষ্ঠী হাজার বছর ধরে যে জীবন সংগ্রামে ব্রতী তার অমানবিক বিনাশ কী করে মেনে নেওয়া যায়? আমরা নিত্যদিন জ্ঞানভিত্তিক, আরও এগিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের কথা বলি। কিন্তু জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কোনো জাত-ধর্ম কেউ কি কখনো দেখে বা মানে? সক্রেটিস থেকে রুমী, রুমী থেকে রবীন্দ্রনাথ বা কোপার্নিকাস-গ্যালিলিও থেকে ইবনেসিনা; আইনস্টাইন-লুই পাস্তুর থেকে জগদীশ চন্দ্র বসু— সবার জ্ঞান ও আবিষ্কার ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কল্যাণকর ও সর্বজনীনভাবে গ্রহণীয়।  তাই আজ সূর্য নয়, পৃথিবী ঘুরে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তির প্রসারে শিক্ষা, চিকিৎসা, বাসস্থান, যাতায়াত ও যোগাযোগের সুবিধা ভোগ করতে গিয়ে ধর্মের পরিচয়ে কেউই লেখক-দার্শনিক বা আবিষ্কর্তাকে খুঁজে না। সাহিত্য-দর্শন ও ধর্মের প্রবক্তাদের সমাজহিতকর উপদেশবাণী সবার নৈতিক উন্নতি সাধনে নিবেদিত। সে পথেই মানুষের জীবনপ্রণালি বিবর্তনের মধ্য দিয়ে আজকের জায়গায় পৌঁছেছে। যেমন— গুহার আঁকাআঁকি থেকে লেখাজোখা ও চিত্রকলার এমন উত্তরণ। মানুষ এগিয়েছে আর এগিয়েছে। পেছনে যে তাকায়নি তা নয়। তাকিয়েছে ঐতিহ্যের সন্ধানে, যে ঐতিহ্যে মানবের মঙ্গল নিহিত।

অতি সম্প্রতি বাংলাদেশে শিশু-কিশোরদের পাঠ্যপুস্তকে যে পরিবর্তন আনা হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে অসাম্প্রদায়িকতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থী। কিন্তু বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে ও দীর্ঘমেয়াদে এই পরিবর্তনে শনৈঃশনৈঃ শক্তিশালী হবে বর্বরতা। দুর্বল হবে সত্য, ন্যায় ও মানবিক বোধ। বিঘ্নিত হবে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও শান্তির পরিবেশ।

পাঠ্যপুস্তকের পরিবর্তনে মোটাদাগে প্রাচীন ভারতের কথা কাহিনী, সনাতন ধর্মাবলম্বী লেখকদের কবিতা-গল্প-প্রবন্ধ ও বাংলাদেশের শুভবাদী কবি-সাহিত্যিকদের রচনা বাদ দেওয়া হয়েছে। আমার প্রশ্ন— সেসব কবিতা, গল্প ও কথা কাহিনীতে কি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা ও ন্যায় শিক্ষার পরিপন্থী কিছু ছিল? সেগুলো পাঠ করে শিক্ষার্থীরা কি হলি আর্টিজানের জঙ্গিদের মতো অসহিষ্ণু, হিংস্র ও বর্বর হয়ে উঠত? নাকি অন্য ধর্মের সহপাঠীদের মানবসন্তান পরিচয়ে বন্ধুত্বের অমলিন বন্ধনে আবদ্ধ না হয়ে ক্ষুদ্র ধর্মীয় পরিচয়ে বিদ্বেষপূর্ণ আচরণে উদ্বুদ্ধ হতো? নিশ্চয়ই নয়। বরং আমরা নিশ্চিত জানি যে, বাদ দেওয়া রচনাগুলোতে কোনো ধর্মের প্রতি কটাক্ষ বা মানুষকে হেয় করার মতো কিছু তো ছিলই না, বরং সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ ও সম্প্রীতিময় জীবনের মুক্তধারা প্রবহমান ছিল।

এমনিতেই আমাদের শিক্ষব্যবস্থা দীর্ঘদিন ধরেই বৈষম্যপূর্ণ। একমাত্র প্রাইমারিতেই রয়েছে দশ/এগার ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম। এতদিন কচি ও কোমলমতি শিশুদের শেখানো হয়েছে মনো-সামাজিক বিভক্তি ও বিভাজন। এখন আবার পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন এনে তাদের মনে ও মননে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সাম্প্রদায়িকতার বিষ। এ দ্বিধাবিভক্ত ও বিভ্রান্ত প্রজন্ম নিজেরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? আর আমাদের আবহমান সংস্কৃতিকে নিয়ে যাবে কোন পথে?

মুক্তিযুদ্ধের সময়ে আমি পথের পাশের ধানক্ষেতে, জলাশয়ে ও যমুনাতীরের বধ্যভূমিতে গুলিবিদ্ধ নিহত মানুষদের দেখেছি। নদীতে ধর্ষিত নারীর বীভৎস মৃতদেহ ভেসে যেতে দেখেছি। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়ে গরু-ছাগলের সঙ্গে দড়িতে বেঁধে আনা নিরীহ সরল কৃষক ও নারী-শিশুদের মৃত্যুভয়ে আতঙ্কিত মুখমণ্ডল দেখেছি। নিমিষে হিন্দু জনগোষ্ঠী ও আওয়ামী লীগের লোকজনের বাড়িঘর, চাল-ডাল, ঘটি-বাটি লুণ্ঠিত হতে দেখেছি। দিনের আলোতে ধরে নিয়ে যাওয়া স্বজনকে লাশ হয়ে নদীতে ভেসে উঠতে দেখেছি। রাইফেল, এসএমজি ও এলএমজি কাঁধে খালি গায়ে লুঙ্গি পরা, সামান্য চিড়ামুড়ি বা চালভাজা খেয়ে যুদ্ধ করা অকুতোভয় শীর্ণকায় মুক্তিযোদ্ধাদের দেখেছি। পাকহানাদার আর আলবদর-রাজাকারদের হাতে শহীদ মুক্তিযোদ্ধার দেহ থেকে উরু আলাদা করা দুই খণ্ড মৃতদেহের পৈশাচিক ও হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখেছি। পাড়ার লোকদের পরামর্শে পরিচয় গোপন রেখে শেষবারের জন্য দেখতে আসা শহীদ পুত্রের রক্তমাখা মুখমণ্ডলে ঝরে পড়া পিতার চোখের জল আর কম্পমান হাতের আদর দেখেছি। মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারানো ‘বীরাঙ্গনা’, শহীদজায়া ও শহীদের পুত্র-কন্যাদের এখনো দিন কাটে বুকে অপার বেদনা ও দুঃসহ স্মৃতি নিয়ে। আর এ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রচিত, পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনে দীর্ঘ কারাবরণকারী ঋষিতুল্য লেখক রণেশ দাশগুপ্তের গল্প ‘মাল্যদান’ পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে!

আমরা তো দেখছি, একাত্তরে শোচনীয়ভাবে পরাজিত পাকিস্তান এখন নতুন করে তাদের দূতাবাস ও নানান মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির কী ভয়ানক চিত্র তুলে ধরছে। একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে পাকহানাদার বাহিনীর নির্মম হত্যার শিকার রিকশার ওপরে পড়ে থাকা লাশের যে ছবিগুলো নৃশংস গণহত্যার নিদর্শন হিসেবে দুনিয়াজুড়ে প্রকাশিত ও প্রচারিত রয়েছে, সেই ছবিগুলো ‘মুক্তিযোদ্ধাদের বর্বরতার নিদর্শন’ হিসেবে অপপ্রচার করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। এহেন অপকর্ম রোধে নতুন প্রজন্মের পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও চেতনাবিরোধী পরিবর্তন কী সর্বনাশ ডেকে আনবে তা কি নতুন করে বলার প্রয়োজন আছে?

পশ্চিম এশিয়ার সিরিয়া ও ইরাকের বিশাল এলাকা নিয়ে ইসলামী স্টেটের হত্যা-ধর্ষণ ও সন্ত্রাসের রাজত্ব; পৃথিবীজুড়ে জঙ্গিবাদীদের চলমান বর্বরতার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের হলি আর্টিজানের হত্যাকাণ্ড ও নির্দয়তা সমাজকে বাকরুদ্ধ করলেও থেমে নেই তাদের নিষ্ঠুর অপতত্পরতা। আরও ভয়াবহ যে, বাংলাদেশে এখন ছোট ছোট দলে ভাগ করে দেওয়া দায়িত্বপ্রাপ্ত নারী জঙ্গিদের ‘হিজরতে’ থাকার খবর কাগজে বেরোচ্ছে প্রতিদিন। যখনই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোনো জঙ্গি আস্তানার খোঁজ পায়, সেখানেই দেখা যায় অস্ত্র ও বোমার সঙ্গে তথাকথিত ‘জিহাদি’ বইয়ের স্তূপ। আর এসব ‘জিহাদি’ বই-ই আমাদের সন্তানদের অন্ধ করে দেওয়ার মোক্ষম অস্ত্র; তাদের জীবন চলার পথ বন্ধ করে দেওয়ার পাহাড় সমান বাধা; প্রতিদিন পিতা-মাতাদের ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলছে এসব বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারী বই। অথচ পাঠ্যসূচি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে ভাষাবিজ্ঞানী-কবি হুমায়ুন আজাদের ‘বই’ কবিতাটি। আসুন একবার দেখি কী আছে কবিতাটিতে : ‘বইয়ের পাতায় প্রদীপ জ্বলে/বইয়ের পাতা স্বপ্ন বলে।/যে-বই জুড়ে সূর্য ওঠে/পাতায় পাতায় গোলাপ ফোটে/সে-বই তুমি পড়বে।/যে-বই জ্বালে ভিন্ন আলো/ তোমাকে শেখায় বাসতে ভালো/ সে-বই তুমি পড়বে।/ যে-বই তোমায় দেখায় ভয়/ সেগুলো কোনো বই-ই নয়/ সে-বই তুমি পড়বে না।/যে-বই তোমায় অন্ধ করে/যে-বই তোমায় বন্ধ করে/সে-বই তুমি ধরবে না।’ তাই, ভেবে দেখতে বলি— আমাদের শিশু-কিশোরদের পাঠ্যপুস্তকের অন্তর্ভুক্ত এ নিটোল কবিতাটির কী অপরাধ ছিল? এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তনের এহেন আত্মঘাতী পশ্চাত্গমনের জন্য দায়ী কারা? লাখ মানুষের অমূল্য জীবন, নারীর সম্ভ্রম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার মূল্যে অর্জিত বাংলাদেশে, ভূতের পায়ে ভর দিয়ে পিছন দিকে ফিরে যাওয়ার অপচেষ্টায় কারা কলকাঠি নেড়ে চলেছে? হাজার বছরের শ্রমে-ঘামে-সংগ্রামে উজ্জ্বীবিত একটি মুক্ত, সম্প্রীতিময় ও সুন্দর সমাজে সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ রোপণ করে দিচ্ছে কারা? আমাদের দীর্ঘ সংগ্রামের ফসল স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের প্রধান ভিত্তিমূল স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার কোনো তোয়াক্কা না করে, পাঠ্যবই সম্পাদনায় যুক্ত বিশেষজ্ঞদের মতামত না নিয়ে, ধর্মান্ধ-কূপমণ্ডূক গোষ্ঠীকে তুষ্ট করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনাসমৃদ্ধ রচনাগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। এটি কখনো কি কাম্য হতে পারে?  এত রক্তেভেজা পথ পাড়ি দেওয়ার পরেও রাজনীতিক, সমাজপতি ও আমাদের নিজেদের উদ্দেশ্যে আবারও উচ্চারণ করতে হয় মরমি সাধক লালন শাহের অমর পঙিক্তমালা : ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার।/বেদবিধির পর শাস্ত্র কানা.../পণ্ডিত কানা অহংকারে, সাধু কানা অনবিচারে/মাতব্বর কানা চোগলখোরে/ আন্দাজী এক খুঁটো গেড়ে/জানে না সীমানা কার।’

     লেখক : কবি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা