শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ মার্চ, ২০১৭

পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন : ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার’

মুহাম্মদ সামাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন : ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার’

মূল প্রশ্নটি আত্মপরিচয়ের, অসাম্প্রদায়িক সমাজ গড়ার। বাঙালি ও আমাদের অন্য জাতি-গোষ্ঠী হাজার বছর ধরে যে জীবন সংগ্রামে ব্রতী তার অমানবিক বিনাশ কী করে মেনে নেওয়া যায়? আমরা নিত্যদিন জ্ঞানভিত্তিক, আরও এগিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের কথা বলি। কিন্তু জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কোনো জাত-ধর্ম কেউ কি কখনো দেখে বা মানে? সক্রেটিস থেকে রুমী, রুমী থেকে রবীন্দ্রনাথ বা কোপার্নিকাস-গ্যালিলিও থেকে ইবনেসিনা; আইনস্টাইন-লুই পাস্তুর থেকে জগদীশ চন্দ্র বসু— সবার জ্ঞান ও আবিষ্কার ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কল্যাণকর ও সর্বজনীনভাবে গ্রহণীয়।  তাই আজ সূর্য নয়, পৃথিবী ঘুরে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তির প্রসারে শিক্ষা, চিকিৎসা, বাসস্থান, যাতায়াত ও যোগাযোগের সুবিধা ভোগ করতে গিয়ে ধর্মের পরিচয়ে কেউই লেখক-দার্শনিক বা আবিষ্কর্তাকে খুঁজে না। সাহিত্য-দর্শন ও ধর্মের প্রবক্তাদের সমাজহিতকর উপদেশবাণী সবার নৈতিক উন্নতি সাধনে নিবেদিত। সে পথেই মানুষের জীবনপ্রণালি বিবর্তনের মধ্য দিয়ে আজকের জায়গায় পৌঁছেছে। যেমন— গুহার আঁকাআঁকি থেকে লেখাজোখা ও চিত্রকলার এমন উত্তরণ। মানুষ এগিয়েছে আর এগিয়েছে। পেছনে যে তাকায়নি তা নয়। তাকিয়েছে ঐতিহ্যের সন্ধানে, যে ঐতিহ্যে মানবের মঙ্গল নিহিত।

অতি সম্প্রতি বাংলাদেশে শিশু-কিশোরদের পাঠ্যপুস্তকে যে পরিবর্তন আনা হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে অসাম্প্রদায়িকতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থী। কিন্তু বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে ও দীর্ঘমেয়াদে এই পরিবর্তনে শনৈঃশনৈঃ শক্তিশালী হবে বর্বরতা। দুর্বল হবে সত্য, ন্যায় ও মানবিক বোধ। বিঘ্নিত হবে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও শান্তির পরিবেশ।

পাঠ্যপুস্তকের পরিবর্তনে মোটাদাগে প্রাচীন ভারতের কথা কাহিনী, সনাতন ধর্মাবলম্বী লেখকদের কবিতা-গল্প-প্রবন্ধ ও বাংলাদেশের শুভবাদী কবি-সাহিত্যিকদের রচনা বাদ দেওয়া হয়েছে। আমার প্রশ্ন— সেসব কবিতা, গল্প ও কথা কাহিনীতে কি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা ও ন্যায় শিক্ষার পরিপন্থী কিছু ছিল? সেগুলো পাঠ করে শিক্ষার্থীরা কি হলি আর্টিজানের জঙ্গিদের মতো অসহিষ্ণু, হিংস্র ও বর্বর হয়ে উঠত? নাকি অন্য ধর্মের সহপাঠীদের মানবসন্তান পরিচয়ে বন্ধুত্বের অমলিন বন্ধনে আবদ্ধ না হয়ে ক্ষুদ্র ধর্মীয় পরিচয়ে বিদ্বেষপূর্ণ আচরণে উদ্বুদ্ধ হতো? নিশ্চয়ই নয়। বরং আমরা নিশ্চিত জানি যে, বাদ দেওয়া রচনাগুলোতে কোনো ধর্মের প্রতি কটাক্ষ বা মানুষকে হেয় করার মতো কিছু তো ছিলই না, বরং সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ ও সম্প্রীতিময় জীবনের মুক্তধারা প্রবহমান ছিল।

এমনিতেই আমাদের শিক্ষব্যবস্থা দীর্ঘদিন ধরেই বৈষম্যপূর্ণ। একমাত্র প্রাইমারিতেই রয়েছে দশ/এগার ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম। এতদিন কচি ও কোমলমতি শিশুদের শেখানো হয়েছে মনো-সামাজিক বিভক্তি ও বিভাজন। এখন আবার পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন এনে তাদের মনে ও মননে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সাম্প্রদায়িকতার বিষ। এ দ্বিধাবিভক্ত ও বিভ্রান্ত প্রজন্ম নিজেরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? আর আমাদের আবহমান সংস্কৃতিকে নিয়ে যাবে কোন পথে?

মুক্তিযুদ্ধের সময়ে আমি পথের পাশের ধানক্ষেতে, জলাশয়ে ও যমুনাতীরের বধ্যভূমিতে গুলিবিদ্ধ নিহত মানুষদের দেখেছি। নদীতে ধর্ষিত নারীর বীভৎস মৃতদেহ ভেসে যেতে দেখেছি। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়ে গরু-ছাগলের সঙ্গে দড়িতে বেঁধে আনা নিরীহ সরল কৃষক ও নারী-শিশুদের মৃত্যুভয়ে আতঙ্কিত মুখমণ্ডল দেখেছি। নিমিষে হিন্দু জনগোষ্ঠী ও আওয়ামী লীগের লোকজনের বাড়িঘর, চাল-ডাল, ঘটি-বাটি লুণ্ঠিত হতে দেখেছি। দিনের আলোতে ধরে নিয়ে যাওয়া স্বজনকে লাশ হয়ে নদীতে ভেসে উঠতে দেখেছি। রাইফেল, এসএমজি ও এলএমজি কাঁধে খালি গায়ে লুঙ্গি পরা, সামান্য চিড়ামুড়ি বা চালভাজা খেয়ে যুদ্ধ করা অকুতোভয় শীর্ণকায় মুক্তিযোদ্ধাদের দেখেছি। পাকহানাদার আর আলবদর-রাজাকারদের হাতে শহীদ মুক্তিযোদ্ধার দেহ থেকে উরু আলাদা করা দুই খণ্ড মৃতদেহের পৈশাচিক ও হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখেছি। পাড়ার লোকদের পরামর্শে পরিচয় গোপন রেখে শেষবারের জন্য দেখতে আসা শহীদ পুত্রের রক্তমাখা মুখমণ্ডলে ঝরে পড়া পিতার চোখের জল আর কম্পমান হাতের আদর দেখেছি। মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারানো ‘বীরাঙ্গনা’, শহীদজায়া ও শহীদের পুত্র-কন্যাদের এখনো দিন কাটে বুকে অপার বেদনা ও দুঃসহ স্মৃতি নিয়ে। আর এ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রচিত, পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনে দীর্ঘ কারাবরণকারী ঋষিতুল্য লেখক রণেশ দাশগুপ্তের গল্প ‘মাল্যদান’ পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে!

আমরা তো দেখছি, একাত্তরে শোচনীয়ভাবে পরাজিত পাকিস্তান এখন নতুন করে তাদের দূতাবাস ও নানান মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির কী ভয়ানক চিত্র তুলে ধরছে। একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে পাকহানাদার বাহিনীর নির্মম হত্যার শিকার রিকশার ওপরে পড়ে থাকা লাশের যে ছবিগুলো নৃশংস গণহত্যার নিদর্শন হিসেবে দুনিয়াজুড়ে প্রকাশিত ও প্রচারিত রয়েছে, সেই ছবিগুলো ‘মুক্তিযোদ্ধাদের বর্বরতার নিদর্শন’ হিসেবে অপপ্রচার করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। এহেন অপকর্ম রোধে নতুন প্রজন্মের পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও চেতনাবিরোধী পরিবর্তন কী সর্বনাশ ডেকে আনবে তা কি নতুন করে বলার প্রয়োজন আছে?

পশ্চিম এশিয়ার সিরিয়া ও ইরাকের বিশাল এলাকা নিয়ে ইসলামী স্টেটের হত্যা-ধর্ষণ ও সন্ত্রাসের রাজত্ব; পৃথিবীজুড়ে জঙ্গিবাদীদের চলমান বর্বরতার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের হলি আর্টিজানের হত্যাকাণ্ড ও নির্দয়তা সমাজকে বাকরুদ্ধ করলেও থেমে নেই তাদের নিষ্ঠুর অপতত্পরতা। আরও ভয়াবহ যে, বাংলাদেশে এখন ছোট ছোট দলে ভাগ করে দেওয়া দায়িত্বপ্রাপ্ত নারী জঙ্গিদের ‘হিজরতে’ থাকার খবর কাগজে বেরোচ্ছে প্রতিদিন। যখনই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোনো জঙ্গি আস্তানার খোঁজ পায়, সেখানেই দেখা যায় অস্ত্র ও বোমার সঙ্গে তথাকথিত ‘জিহাদি’ বইয়ের স্তূপ। আর এসব ‘জিহাদি’ বই-ই আমাদের সন্তানদের অন্ধ করে দেওয়ার মোক্ষম অস্ত্র; তাদের জীবন চলার পথ বন্ধ করে দেওয়ার পাহাড় সমান বাধা; প্রতিদিন পিতা-মাতাদের ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলছে এসব বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারী বই। অথচ পাঠ্যসূচি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে ভাষাবিজ্ঞানী-কবি হুমায়ুন আজাদের ‘বই’ কবিতাটি। আসুন একবার দেখি কী আছে কবিতাটিতে : ‘বইয়ের পাতায় প্রদীপ জ্বলে/বইয়ের পাতা স্বপ্ন বলে।/যে-বই জুড়ে সূর্য ওঠে/পাতায় পাতায় গোলাপ ফোটে/সে-বই তুমি পড়বে।/যে-বই জ্বালে ভিন্ন আলো/ তোমাকে শেখায় বাসতে ভালো/ সে-বই তুমি পড়বে।/ যে-বই তোমায় দেখায় ভয়/ সেগুলো কোনো বই-ই নয়/ সে-বই তুমি পড়বে না।/যে-বই তোমায় অন্ধ করে/যে-বই তোমায় বন্ধ করে/সে-বই তুমি ধরবে না।’ তাই, ভেবে দেখতে বলি— আমাদের শিশু-কিশোরদের পাঠ্যপুস্তকের অন্তর্ভুক্ত এ নিটোল কবিতাটির কী অপরাধ ছিল? এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তনের এহেন আত্মঘাতী পশ্চাত্গমনের জন্য দায়ী কারা? লাখ মানুষের অমূল্য জীবন, নারীর সম্ভ্রম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার মূল্যে অর্জিত বাংলাদেশে, ভূতের পায়ে ভর দিয়ে পিছন দিকে ফিরে যাওয়ার অপচেষ্টায় কারা কলকাঠি নেড়ে চলেছে? হাজার বছরের শ্রমে-ঘামে-সংগ্রামে উজ্জ্বীবিত একটি মুক্ত, সম্প্রীতিময় ও সুন্দর সমাজে সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ রোপণ করে দিচ্ছে কারা? আমাদের দীর্ঘ সংগ্রামের ফসল স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের প্রধান ভিত্তিমূল স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার কোনো তোয়াক্কা না করে, পাঠ্যবই সম্পাদনায় যুক্ত বিশেষজ্ঞদের মতামত না নিয়ে, ধর্মান্ধ-কূপমণ্ডূক গোষ্ঠীকে তুষ্ট করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনাসমৃদ্ধ রচনাগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। এটি কখনো কি কাম্য হতে পারে?  এত রক্তেভেজা পথ পাড়ি দেওয়ার পরেও রাজনীতিক, সমাজপতি ও আমাদের নিজেদের উদ্দেশ্যে আবারও উচ্চারণ করতে হয় মরমি সাধক লালন শাহের অমর পঙিক্তমালা : ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার।/বেদবিধির পর শাস্ত্র কানা.../পণ্ডিত কানা অহংকারে, সাধু কানা অনবিচারে/মাতব্বর কানা চোগলখোরে/ আন্দাজী এক খুঁটো গেড়ে/জানে না সীমানা কার।’

     লেখক : কবি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
‘ডাউন সিনড্রোম জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির আহ্বান’
‘ডাউন সিনড্রোম জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির আহ্বান’

এই মাত্র | নগর জীবন

গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস
গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ডের বিল অনুমোদন
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ডের বিল অনুমোদন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: মাসুদুজ্জামান মাসুদ
আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: মাসুদুজ্জামান মাসুদ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক এমপি ফরহাদের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মামলা
সাবেক এমপি ফরহাদের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

নভেম্বরে ১০ দিনে প্রবাসী আয় ১৩৪২০ কোটি টাকা
নভেম্বরে ১০ দিনে প্রবাসী আয় ১৩৪২০ কোটি টাকা

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সত্যিকারের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ৭ নভেম্বর : রিজভী
সত্যিকারের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ৭ নভেম্বর : রিজভী

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবি কেন্দ্রীয় ছাত্র ও হল সংসদ নির্বাচনে ইসি পুনর্গঠন
বেরোবি কেন্দ্রীয় ছাত্র ও হল সংসদ নির্বাচনে ইসি পুনর্গঠন

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক্রোবাসের ধাক্কায় সিএনজিতে আগুন, নিহত ১
মাইক্রোবাসের ধাক্কায় সিএনজিতে আগুন, নিহত ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাশকতার অভিযোগে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নাশকতার অভিযোগে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অটোরিকশা চোরচক্র ধরতে কঠোর অবস্থানে পুলিশ, মূল হোতাসহ গ্রেপ্তার ৭
অটোরিকশা চোরচক্র ধরতে কঠোর অবস্থানে পুলিশ, মূল হোতাসহ গ্রেপ্তার ৭

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় প্রাইভেটকারসহ চোরচক্রের ৩ সদস্য আটক
গাইবান্ধায় প্রাইভেটকারসহ চোরচক্রের ৩ সদস্য আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাটখিল-সোনাইমুড়ি সড়কে একদিকে উচ্ছেদ, অন্যদিকে দখল
চাটখিল-সোনাইমুড়ি সড়কে একদিকে উচ্ছেদ, অন্যদিকে দখল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে মেন্টরস-এর ‘জিইডি’ শিক্ষার্থীরা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে মেন্টরস-এর ‘জিইডি’ শিক্ষার্থীরা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক যুবলীগ নেতার অর্থায়নে রেললাইনে নাশকতার ছক!
নিউইয়র্ক যুবলীগ নেতার অর্থায়নে রেললাইনে নাশকতার ছক!

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজহারীর নকল বই বিক্রি : ডিবিকে তদন্ত করতে আদালতের নির্দেশ
আজহারীর নকল বই বিক্রি : ডিবিকে তদন্ত করতে আদালতের নির্দেশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

১ ফেব্রুয়ারি থেকে বইমেলা আয়োজনের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
১ ফেব্রুয়ারি থেকে বইমেলা আয়োজনের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রেমিকাকে পতিতালয়ে বিক্রির দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
প্রেমিকাকে পতিতালয়ে বিক্রির দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপন মিটিং থেকে যুবলীগ-ছাত্রলীগের ৪ নেতা গ্রেপ্তার
গোপন মিটিং থেকে যুবলীগ-ছাত্রলীগের ৪ নেতা গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার
পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে
ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা
বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে