শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

ইংরেজি বর্ষ পঞ্জিকাতে আমাদের জন্য মার্চ এক স্মরণীয় মাস। রক্ত-ঘাম-শ্রমে অর্জিত স্বাধীনতার মাস। পয়লা মার্চ ১৯৭১ ইয়াহিয়া খান জাতীয় সংসদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করায় সমগ্র বাঙালি জাতি জ্বলে উঠেছিল। ২ মার্চ পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা তোলেন ডাকসুর ভিপি আ স ম আবদুর রব। ৩ মার্চ পল্টনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন শাজাহান সিরাজ। ৩ মার্চ বঙ্গবন্ধুর পল্টনে যাওয়ার কথা ছিল। পৌঁছতে একটু দেরি হওয়ায় লাখ লাখ জনতার সামনে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ ইশতেহারটি একবার পাঠ করেছিলেন। যেখানে দেশের নাম, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, রাষ্ট্রপতি, সেনাপ্রধান ও অন্যান্য যা কিছু দরকার তার যতটা সম্ভব সবকিছুর দিক-নির্দেশনা ছিল স্বাধীনতার ইশতেহারে। বঙ্গবন্ধু পল্টনে পৌঁছলে আবার ইশতেহারটি জাতির নেতা, দেশের নেতার সামনে দ্বিতীয়বার পাঠ করা হয়। তিনি সেদিন তেমন কিছু না বলে সবাইকে অসহযোগ চালিয়ে যেতে বলেন। জানিয়ে দেন তার যা বলার ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বলবেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর ধীরে ধীরে সবকিছু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। সরকারপ্রধান না হয়েও বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রকৃত সরকার। পাকিস্তানিরা শুধু নামেমাত্র থেকে যায়। তাদের কথায় তখন কোনো কাজ হয় না।

৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু যান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। ঢাকা রেডিও থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচারের কথা ছিল। বক্তৃতার প্রচার শুরুও হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ বক্তৃতার শুরুতে প্রচার বন্ধ হয়ে যায়। রেডিও ছেড়ে বাঙালিরা সব বেরিয়ে আসে। অচল হয়ে পড়ে ঢাকা রেডিওসহ পূর্ব পাকিস্তানের সবকটি বেতার কেন্দ্র। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব—ইনশাআল্লাহ।’ ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।’ তিনি বক্তৃতার সময় জেনেছিলেন কিনা বলতে পারব না। কিন্তু বক্তৃতার এক পর্যায়ে বলেছিলেন, ‘রেডিও যদি আমাদের কথা না শোনে কোনো বাঙালি রেডিওতে যাবেন না, টেলিভিশন যদি আমাদের নিউজ দিবার না দেয় কোনো বাঙালি টেলিভিশনে যাবেন না।’ যে কারণে পরদিন ৮ মার্চ সকাল সাড়ে ৮টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণের রেকর্ড রেডিওতে বাজানো হয়— যা দেশের কোটি কোটি মানুষ শোনে। এজন্য ৭ মার্চের সঙ্গে সঙ্গে ৮ মার্চও আমাদের কাছে খুবই স্মরণীয়। তা ছাড়া ৮ মার্চ এখন নারী দিবস। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশু দিবস। ২৬ মার্চ আমাদের বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা দিবস। এর মধ্যে আবার ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস। এ ছাড়াও যে বাংলাদেশ প্রতিদিনে সাত বছর যাবৎ নিরন্তর লিখছি রাত ফুরালেই ১৫ মার্চ সে পত্রিকাটির শুভ জন্মদিন। এতগুলো আনন্দঘন দিন আর কোনো মাসে নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন শুরু হয়েছিল ৭১০, বড় মগবাজার রেললাইনের পাশে। বছর না ঘুরতেই সেটা ৩৭১/এ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় চলে যায়। প্রথম বছর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম। সেটা ছিল মঙ্গলবার। তখন এসব উড়াল সেতু ছিল না। বসুন্ধরা যেতে আসতে খুবই অসুবিধা হতো। সেবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের উৎসবে অংশ নিয়ে ফেরার পথে বিশ্বরোডের মুখে রেলক্রসিংয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হাতের বামে ছিল ৩-৪টি ফলের দোকান। সহকর্মী কামালকে বলেছিলাম, কয়েকটা কমলা কিনে আনো। কামাল কমলা কিনতে গেলে তিনজন দোকানদার প্রায় সমস্বরে বলে ওঠে, ‘আমরা আপনার লেখা পড়ি। কই আজ তো লেখা পেলাম না।’ একজন আমার ছেলের সমান। মাথায় পায়ে গায়ে হাত বুলিয়ে বলেছিল, ‘আপনি বেঁচে থাকুন। আপনার লেখা খুব ভালো লাগে। আমাদের কথা লিখবেন।’ অভিভূত হয়ে তার কথা শুনছিলাম। সেই থেকে লিখছি, আজও লিখছি। কামাল কমলা কিনেছিল ৪টা ১০০ টাকায়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হলে প্রতিবাদ প্রতিরোধে আমি ঘর থেকে বেরিয়ে ছিলাম। আমার মা-বাবা-ভাই-বোন দেশে থাকতে না পেরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা তখন শিলিগুড়িতে থাকতেন। শিলিগুড়িতে ১০০ কমলার এক ঝাঁকার দাম ছিল ৭-৮ টাকা। মাত্র কয়েক বছরে ৪টা কমলার দাম ১০০ টাকা। কী দ্রুত মূল্যবৃদ্ধি! যেভাবে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে সেভাবে মানুষের উপার্জন বাড়েনি, দেশের উন্নতি হয়নি। বাসায় ফিরতে ফিরতে কত কথা মনে হচ্ছিল।

 

 

আর একদিন পর রাত পোহালেই সেই পত্রিকার অষ্টম জন্মদিন। কী করে দেখতে দেখতে এতটা দিন চলে গেল আর বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে একটা গভীর সম্পর্ক হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। আমার ডাকনাম বজ্র। বাবা-মা, বড় ভাই দু-চারজন অন্যান্য আত্মীয়স্বজন বজ্র নামে ডাকতেন। তারা প্রায় সবাই পরপারে চলে গেছেন। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী, ভাবী লায়লা সিদ্দিকী, খালা বানী খন্দকার, তিন মাসের বড় বোন নুরজাহান আছে বজ্র নামে ডাকার। কেন কীভাবে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘বজ্র কথন’ নামে অনেক দিন আমার লেখা ছেপেছে, যা ছিল আমার সারা জীবনের সবচেয়ে আনন্দের ঘটনা। ‘বজ্র কথন’ নামে ১, ২, ৩ করে কয়েকটা বই ছেপেছি। এখনো লিখছি। কতদিন লিখতে পারব জানি না। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর জন্য কেন যেন একটা মায়া জন্মে গেছে। কয়েক মাস হলো, আমাদের সময়ে মাসে দুবার লিখি। তার আগে নয়া দিগন্ত, আমার দেশ, মানবকণ্ঠ আরও কিছু কিছু পত্রিকায় লিখেছি। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর মতো বুক উজাড় করা তাগিদ বা টান অনুভব করিনি। নতুন করে আমাদের সময়ে লেখা শুরু করলে বেশকিছু চিঠি পেয়েছি। প্রায় চিঠিতেই লিখেছে—‘প্রতিদিনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সময়েও লিখবেন। পত্রিকাটি সবশ্রেণির মানুষ পড়ে।’ তবে রাস্তাঘাটে যখন বেরোই, গাড়ির ভিতরে, ফুটপাথে, চায়ের দোকানে বাংলাদেশ প্রতিদিন হাতে অসংখ্য পাঠক দেখি। কত গ্রামে যাই প্রায় সবখানেই বাংলাদেশ প্রতিদিন। এমনকি একেবারে গ্রাম পর্যন্ত কোনো জাতীয় পত্রিকা কোনো দিন এত জনপ্রিয় ছিল কিনা বলতে পারব না, যেটা বাংলাদেশ প্রতিদিন হয়েছে। শুরুতে সম্পাদক ছিলেন শাহজাহান সর্দার, নঈম নিজাম ছিলেন ব্যবস্থাপনা সম্পাদক। নঈম নিজামের কারণেই বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে আমার পরিচয়। নঈম নিজামের সঙ্গে পরিচয় আরও আগের। যখন সে তরুণ রিপোর্টার ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তখনকার আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং আমাদের সঙ্গে সভা-সমিতিতে গেছে, কত জায়গায় ঘুরেছে আজকাল ভাবলেই অবাক লাগে। সেই নঈম নিজাম পত্রিকাটির দায়িত্ব নেওয়ার পর আরও অনেক বেশি ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। সত্যিকার অর্থে বেঢপ অসুন্দর ফাঁপা নয়, চমৎকার খুবই আকর্ষণীয় সুন্দরভাবে ফুলে ওঠা।

নঈম নিজাম এক ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্র। প্রিন্ট মিডিয়া থেকে সাধারণত অনেকেই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে পাড়ি জমায়। নঈম নিজাম এখানে এক অসাধারণ ব্যতিক্রম। প্রথমে প্রিন্ট মিডিয়া, তারপর ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, সেখান থেকে আবার প্রিন্ট মিডিয়ায়— কই, খুব বেশি মানুষ দেখছি না। এটিএন-এর যখন দুর্দিন তখন সেখানে নঈম নিজাম ছিল। এটিএন-এর মালিক মাহফুজুর রহমান এবং তার পরিবার-পরিজন, ভাই-বেরাদর সবাই আমার চেনা। এটিএন তেমন চলছিল না। হঠাৎই ইরাকে যুদ্ধ বেধে যায়। এটিএন ঘণ্টায় ঘণ্টায় সংবাদ প্রচার শুরু করে। বিজ্ঞাপন বেড়ে যায় ১০ গুণ। এটিএন-এর কপাল খুলে যায়। ওরকম অবস্থায় একটা লোভনীয় পদ ছেড়ে নঈম নিজাম সাহস করে নতুন একটি পত্রিকা দাঁড় করাতে পা দেওয়া সাহসের কাজ বলতে হবে বৈকি। সেই কাজটি নঈম নিজাম করেছে। যার সুফল সে হাতে হাতে পেয়েছে। যদিও পত্রিকাটি দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প ও ব্যবসায়ী গ্রুপের। তবু এখন অবধি মানুষের আস্থায় রয়েছে। এর মধ্যেই ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ নামে একটি ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াও গ্রুপটি করেছে। সেটারও প্রধান ব্যক্তি বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সম্পাদক নঈম নিজাম। কথা প্রসঙ্গে তাকে দু-একবার বলেছি, যদি কখনো একটায় থাকার প্রশ্ন আসে তাহলে তুমি প্রিন্ট মিডিয়াতেই থেকো। তোমার হাতে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চেয়ে প্রিন্ট মিডিয়াই নির্ভরযোগ্য বেশি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম সেটা ‘বজ্র কথন’ লেখা থেকেই বুঝতে পারছি। মাঝে আরও দু-একবার গেছি কিনা বলতে পারব না। তবে কাল যাব। সৌভাগ্যক্রমে আমার অনেক লেখাই ঐতিহাসিক দিনগুলোতে পড়েছে। যেমন— ৭ মার্চ পড়েছিল। আজ ১৪ মার্চ না হয়ে ১৫ মার্চেও লেখা পড়তে পারত। তাই পত্রিকাটির শুভ জন্মদিনে আমার নিজের এবং পরিবার-পরিজন এবং পাঠকদের পক্ষ থেকে পত্রিকাটি প্রকাশে যারা রাতদিন পরিশ্রম করে—সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, শুভ কামনা ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

এক সময় সংবাদপত্র ছিল সমাজের দর্পণ। সাধারণ মানুষের হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনা বুকে ধারণ করে প্রতিদিন আলোর মুখ দেখত। সমাজের মানুষের পাশে দাঁড়াত সংবাদপত্র। এখন আর খুব একটা তেমন নেই। প্রায় সব সংবাদপত্রের মালিক অর্থশালী। সেহেতু সাধারণের কান্না খুব একটা গুরুত্ব দিয়ে সংবাদপত্রের পাতায় স্থান পায় না। তবু বাংলাদেশ প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে সাধারণ মানুষের যে আস্থা কুড়িয়েছে সে আস্থা আশা করি সামান্য লোভের আশায় ইচ্ছে করে কেউ নষ্ট করবেন না। বিত্তের চাইতে চিত্ত বড়। বিজ্ঞাপনের চাইতে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অনেক বেশি মূল্যবান। যতদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকের চাহিদার কথা চিন্তা করে তাদের ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে ততদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন এক নম্বরে থাকবে।

বসুন্ধরা গ্রুপের ইংরেজি Daily Sun-এর সম্পাদক আমির হোসেনের হঠাৎ মৃত্যুর খবর পড়ে দারুণ মর্মাহত হয়েছি। ১৯৭৫-এ জাতির চরম দুর্দিনে আমির হোসেন প্রতিরোধ সংগ্রামে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছিলেন। যখন যেভাবে যা করার তা বড় আন্তরিকভাবে করেছেন। আমাদের যখন চরম দুর্দিন এমপি সমর গুহের সঙ্গে সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, নাসিম ওসমান ও সাভারের মাহাবুবকে নিয়ে জয়প্রকাশ নারায়ণের সঙ্গে দেখা করতে হাওড়া থেকে পাটনায় যাচ্ছিলাম সেদিন গাড়িতে তুলে দিতে আমির হোসেন হাওড়া এসেছিলেন।

শিয়ালদায় এক ছোট্ট ঘরে তৃপ্তি চক্রবর্তীদের বাড়িতে কী কষ্ট করে থাকতেন ভাবা যায় না। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ও কলকাতায় ‘বাংলার বাণী’ প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের মুখপত্র ‘জয়বাংলা’ পত্রিকাতেও কাজ করেছেন। এমন একজন প্রিয় মানুষকে হারিয়ে খুবই মর্মবেদনা বোধ করছি। আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি ও ধৈর্য দিন—আমিন।   

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা