শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

ইংরেজি বর্ষ পঞ্জিকাতে আমাদের জন্য মার্চ এক স্মরণীয় মাস। রক্ত-ঘাম-শ্রমে অর্জিত স্বাধীনতার মাস। পয়লা মার্চ ১৯৭১ ইয়াহিয়া খান জাতীয় সংসদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করায় সমগ্র বাঙালি জাতি জ্বলে উঠেছিল। ২ মার্চ পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা তোলেন ডাকসুর ভিপি আ স ম আবদুর রব। ৩ মার্চ পল্টনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন শাজাহান সিরাজ। ৩ মার্চ বঙ্গবন্ধুর পল্টনে যাওয়ার কথা ছিল। পৌঁছতে একটু দেরি হওয়ায় লাখ লাখ জনতার সামনে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ ইশতেহারটি একবার পাঠ করেছিলেন। যেখানে দেশের নাম, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, রাষ্ট্রপতি, সেনাপ্রধান ও অন্যান্য যা কিছু দরকার তার যতটা সম্ভব সবকিছুর দিক-নির্দেশনা ছিল স্বাধীনতার ইশতেহারে। বঙ্গবন্ধু পল্টনে পৌঁছলে আবার ইশতেহারটি জাতির নেতা, দেশের নেতার সামনে দ্বিতীয়বার পাঠ করা হয়। তিনি সেদিন তেমন কিছু না বলে সবাইকে অসহযোগ চালিয়ে যেতে বলেন। জানিয়ে দেন তার যা বলার ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বলবেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর ধীরে ধীরে সবকিছু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। সরকারপ্রধান না হয়েও বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রকৃত সরকার। পাকিস্তানিরা শুধু নামেমাত্র থেকে যায়। তাদের কথায় তখন কোনো কাজ হয় না।

৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু যান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। ঢাকা রেডিও থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচারের কথা ছিল। বক্তৃতার প্রচার শুরুও হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ বক্তৃতার শুরুতে প্রচার বন্ধ হয়ে যায়। রেডিও ছেড়ে বাঙালিরা সব বেরিয়ে আসে। অচল হয়ে পড়ে ঢাকা রেডিওসহ পূর্ব পাকিস্তানের সবকটি বেতার কেন্দ্র। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব—ইনশাআল্লাহ।’ ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।’ তিনি বক্তৃতার সময় জেনেছিলেন কিনা বলতে পারব না। কিন্তু বক্তৃতার এক পর্যায়ে বলেছিলেন, ‘রেডিও যদি আমাদের কথা না শোনে কোনো বাঙালি রেডিওতে যাবেন না, টেলিভিশন যদি আমাদের নিউজ দিবার না দেয় কোনো বাঙালি টেলিভিশনে যাবেন না।’ যে কারণে পরদিন ৮ মার্চ সকাল সাড়ে ৮টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণের রেকর্ড রেডিওতে বাজানো হয়— যা দেশের কোটি কোটি মানুষ শোনে। এজন্য ৭ মার্চের সঙ্গে সঙ্গে ৮ মার্চও আমাদের কাছে খুবই স্মরণীয়। তা ছাড়া ৮ মার্চ এখন নারী দিবস। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশু দিবস। ২৬ মার্চ আমাদের বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা দিবস। এর মধ্যে আবার ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস। এ ছাড়াও যে বাংলাদেশ প্রতিদিনে সাত বছর যাবৎ নিরন্তর লিখছি রাত ফুরালেই ১৫ মার্চ সে পত্রিকাটির শুভ জন্মদিন। এতগুলো আনন্দঘন দিন আর কোনো মাসে নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন শুরু হয়েছিল ৭১০, বড় মগবাজার রেললাইনের পাশে। বছর না ঘুরতেই সেটা ৩৭১/এ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় চলে যায়। প্রথম বছর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম। সেটা ছিল মঙ্গলবার। তখন এসব উড়াল সেতু ছিল না। বসুন্ধরা যেতে আসতে খুবই অসুবিধা হতো। সেবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের উৎসবে অংশ নিয়ে ফেরার পথে বিশ্বরোডের মুখে রেলক্রসিংয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হাতের বামে ছিল ৩-৪টি ফলের দোকান। সহকর্মী কামালকে বলেছিলাম, কয়েকটা কমলা কিনে আনো। কামাল কমলা কিনতে গেলে তিনজন দোকানদার প্রায় সমস্বরে বলে ওঠে, ‘আমরা আপনার লেখা পড়ি। কই আজ তো লেখা পেলাম না।’ একজন আমার ছেলের সমান। মাথায় পায়ে গায়ে হাত বুলিয়ে বলেছিল, ‘আপনি বেঁচে থাকুন। আপনার লেখা খুব ভালো লাগে। আমাদের কথা লিখবেন।’ অভিভূত হয়ে তার কথা শুনছিলাম। সেই থেকে লিখছি, আজও লিখছি। কামাল কমলা কিনেছিল ৪টা ১০০ টাকায়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হলে প্রতিবাদ প্রতিরোধে আমি ঘর থেকে বেরিয়ে ছিলাম। আমার মা-বাবা-ভাই-বোন দেশে থাকতে না পেরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা তখন শিলিগুড়িতে থাকতেন। শিলিগুড়িতে ১০০ কমলার এক ঝাঁকার দাম ছিল ৭-৮ টাকা। মাত্র কয়েক বছরে ৪টা কমলার দাম ১০০ টাকা। কী দ্রুত মূল্যবৃদ্ধি! যেভাবে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে সেভাবে মানুষের উপার্জন বাড়েনি, দেশের উন্নতি হয়নি। বাসায় ফিরতে ফিরতে কত কথা মনে হচ্ছিল।

 

 

আর একদিন পর রাত পোহালেই সেই পত্রিকার অষ্টম জন্মদিন। কী করে দেখতে দেখতে এতটা দিন চলে গেল আর বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে একটা গভীর সম্পর্ক হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। আমার ডাকনাম বজ্র। বাবা-মা, বড় ভাই দু-চারজন অন্যান্য আত্মীয়স্বজন বজ্র নামে ডাকতেন। তারা প্রায় সবাই পরপারে চলে গেছেন। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী, ভাবী লায়লা সিদ্দিকী, খালা বানী খন্দকার, তিন মাসের বড় বোন নুরজাহান আছে বজ্র নামে ডাকার। কেন কীভাবে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘বজ্র কথন’ নামে অনেক দিন আমার লেখা ছেপেছে, যা ছিল আমার সারা জীবনের সবচেয়ে আনন্দের ঘটনা। ‘বজ্র কথন’ নামে ১, ২, ৩ করে কয়েকটা বই ছেপেছি। এখনো লিখছি। কতদিন লিখতে পারব জানি না। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর জন্য কেন যেন একটা মায়া জন্মে গেছে। কয়েক মাস হলো, আমাদের সময়ে মাসে দুবার লিখি। তার আগে নয়া দিগন্ত, আমার দেশ, মানবকণ্ঠ আরও কিছু কিছু পত্রিকায় লিখেছি। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর মতো বুক উজাড় করা তাগিদ বা টান অনুভব করিনি। নতুন করে আমাদের সময়ে লেখা শুরু করলে বেশকিছু চিঠি পেয়েছি। প্রায় চিঠিতেই লিখেছে—‘প্রতিদিনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সময়েও লিখবেন। পত্রিকাটি সবশ্রেণির মানুষ পড়ে।’ তবে রাস্তাঘাটে যখন বেরোই, গাড়ির ভিতরে, ফুটপাথে, চায়ের দোকানে বাংলাদেশ প্রতিদিন হাতে অসংখ্য পাঠক দেখি। কত গ্রামে যাই প্রায় সবখানেই বাংলাদেশ প্রতিদিন। এমনকি একেবারে গ্রাম পর্যন্ত কোনো জাতীয় পত্রিকা কোনো দিন এত জনপ্রিয় ছিল কিনা বলতে পারব না, যেটা বাংলাদেশ প্রতিদিন হয়েছে। শুরুতে সম্পাদক ছিলেন শাহজাহান সর্দার, নঈম নিজাম ছিলেন ব্যবস্থাপনা সম্পাদক। নঈম নিজামের কারণেই বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে আমার পরিচয়। নঈম নিজামের সঙ্গে পরিচয় আরও আগের। যখন সে তরুণ রিপোর্টার ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তখনকার আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং আমাদের সঙ্গে সভা-সমিতিতে গেছে, কত জায়গায় ঘুরেছে আজকাল ভাবলেই অবাক লাগে। সেই নঈম নিজাম পত্রিকাটির দায়িত্ব নেওয়ার পর আরও অনেক বেশি ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। সত্যিকার অর্থে বেঢপ অসুন্দর ফাঁপা নয়, চমৎকার খুবই আকর্ষণীয় সুন্দরভাবে ফুলে ওঠা।

নঈম নিজাম এক ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্র। প্রিন্ট মিডিয়া থেকে সাধারণত অনেকেই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে পাড়ি জমায়। নঈম নিজাম এখানে এক অসাধারণ ব্যতিক্রম। প্রথমে প্রিন্ট মিডিয়া, তারপর ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, সেখান থেকে আবার প্রিন্ট মিডিয়ায়— কই, খুব বেশি মানুষ দেখছি না। এটিএন-এর যখন দুর্দিন তখন সেখানে নঈম নিজাম ছিল। এটিএন-এর মালিক মাহফুজুর রহমান এবং তার পরিবার-পরিজন, ভাই-বেরাদর সবাই আমার চেনা। এটিএন তেমন চলছিল না। হঠাৎই ইরাকে যুদ্ধ বেধে যায়। এটিএন ঘণ্টায় ঘণ্টায় সংবাদ প্রচার শুরু করে। বিজ্ঞাপন বেড়ে যায় ১০ গুণ। এটিএন-এর কপাল খুলে যায়। ওরকম অবস্থায় একটা লোভনীয় পদ ছেড়ে নঈম নিজাম সাহস করে নতুন একটি পত্রিকা দাঁড় করাতে পা দেওয়া সাহসের কাজ বলতে হবে বৈকি। সেই কাজটি নঈম নিজাম করেছে। যার সুফল সে হাতে হাতে পেয়েছে। যদিও পত্রিকাটি দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প ও ব্যবসায়ী গ্রুপের। তবু এখন অবধি মানুষের আস্থায় রয়েছে। এর মধ্যেই ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ নামে একটি ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াও গ্রুপটি করেছে। সেটারও প্রধান ব্যক্তি বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সম্পাদক নঈম নিজাম। কথা প্রসঙ্গে তাকে দু-একবার বলেছি, যদি কখনো একটায় থাকার প্রশ্ন আসে তাহলে তুমি প্রিন্ট মিডিয়াতেই থেকো। তোমার হাতে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চেয়ে প্রিন্ট মিডিয়াই নির্ভরযোগ্য বেশি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম সেটা ‘বজ্র কথন’ লেখা থেকেই বুঝতে পারছি। মাঝে আরও দু-একবার গেছি কিনা বলতে পারব না। তবে কাল যাব। সৌভাগ্যক্রমে আমার অনেক লেখাই ঐতিহাসিক দিনগুলোতে পড়েছে। যেমন— ৭ মার্চ পড়েছিল। আজ ১৪ মার্চ না হয়ে ১৫ মার্চেও লেখা পড়তে পারত। তাই পত্রিকাটির শুভ জন্মদিনে আমার নিজের এবং পরিবার-পরিজন এবং পাঠকদের পক্ষ থেকে পত্রিকাটি প্রকাশে যারা রাতদিন পরিশ্রম করে—সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, শুভ কামনা ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

এক সময় সংবাদপত্র ছিল সমাজের দর্পণ। সাধারণ মানুষের হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনা বুকে ধারণ করে প্রতিদিন আলোর মুখ দেখত। সমাজের মানুষের পাশে দাঁড়াত সংবাদপত্র। এখন আর খুব একটা তেমন নেই। প্রায় সব সংবাদপত্রের মালিক অর্থশালী। সেহেতু সাধারণের কান্না খুব একটা গুরুত্ব দিয়ে সংবাদপত্রের পাতায় স্থান পায় না। তবু বাংলাদেশ প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে সাধারণ মানুষের যে আস্থা কুড়িয়েছে সে আস্থা আশা করি সামান্য লোভের আশায় ইচ্ছে করে কেউ নষ্ট করবেন না। বিত্তের চাইতে চিত্ত বড়। বিজ্ঞাপনের চাইতে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অনেক বেশি মূল্যবান। যতদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকের চাহিদার কথা চিন্তা করে তাদের ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে ততদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন এক নম্বরে থাকবে।

বসুন্ধরা গ্রুপের ইংরেজি Daily Sun-এর সম্পাদক আমির হোসেনের হঠাৎ মৃত্যুর খবর পড়ে দারুণ মর্মাহত হয়েছি। ১৯৭৫-এ জাতির চরম দুর্দিনে আমির হোসেন প্রতিরোধ সংগ্রামে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছিলেন। যখন যেভাবে যা করার তা বড় আন্তরিকভাবে করেছেন। আমাদের যখন চরম দুর্দিন এমপি সমর গুহের সঙ্গে সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, নাসিম ওসমান ও সাভারের মাহাবুবকে নিয়ে জয়প্রকাশ নারায়ণের সঙ্গে দেখা করতে হাওড়া থেকে পাটনায় যাচ্ছিলাম সেদিন গাড়িতে তুলে দিতে আমির হোসেন হাওড়া এসেছিলেন।

শিয়ালদায় এক ছোট্ট ঘরে তৃপ্তি চক্রবর্তীদের বাড়িতে কী কষ্ট করে থাকতেন ভাবা যায় না। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ও কলকাতায় ‘বাংলার বাণী’ প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের মুখপত্র ‘জয়বাংলা’ পত্রিকাতেও কাজ করেছেন। এমন একজন প্রিয় মানুষকে হারিয়ে খুবই মর্মবেদনা বোধ করছি। আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি ও ধৈর্য দিন—আমিন।   

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৫২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৫৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা