শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

ইংরেজি বর্ষ পঞ্জিকাতে আমাদের জন্য মার্চ এক স্মরণীয় মাস। রক্ত-ঘাম-শ্রমে অর্জিত স্বাধীনতার মাস। পয়লা মার্চ ১৯৭১ ইয়াহিয়া খান জাতীয় সংসদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করায় সমগ্র বাঙালি জাতি জ্বলে উঠেছিল। ২ মার্চ পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা তোলেন ডাকসুর ভিপি আ স ম আবদুর রব। ৩ মার্চ পল্টনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন শাজাহান সিরাজ। ৩ মার্চ বঙ্গবন্ধুর পল্টনে যাওয়ার কথা ছিল। পৌঁছতে একটু দেরি হওয়ায় লাখ লাখ জনতার সামনে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ ইশতেহারটি একবার পাঠ করেছিলেন। যেখানে দেশের নাম, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, রাষ্ট্রপতি, সেনাপ্রধান ও অন্যান্য যা কিছু দরকার তার যতটা সম্ভব সবকিছুর দিক-নির্দেশনা ছিল স্বাধীনতার ইশতেহারে। বঙ্গবন্ধু পল্টনে পৌঁছলে আবার ইশতেহারটি জাতির নেতা, দেশের নেতার সামনে দ্বিতীয়বার পাঠ করা হয়। তিনি সেদিন তেমন কিছু না বলে সবাইকে অসহযোগ চালিয়ে যেতে বলেন। জানিয়ে দেন তার যা বলার ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বলবেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর ধীরে ধীরে সবকিছু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। সরকারপ্রধান না হয়েও বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রকৃত সরকার। পাকিস্তানিরা শুধু নামেমাত্র থেকে যায়। তাদের কথায় তখন কোনো কাজ হয় না।

৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু যান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। ঢাকা রেডিও থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচারের কথা ছিল। বক্তৃতার প্রচার শুরুও হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ বক্তৃতার শুরুতে প্রচার বন্ধ হয়ে যায়। রেডিও ছেড়ে বাঙালিরা সব বেরিয়ে আসে। অচল হয়ে পড়ে ঢাকা রেডিওসহ পূর্ব পাকিস্তানের সবকটি বেতার কেন্দ্র। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব—ইনশাআল্লাহ।’ ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।’ তিনি বক্তৃতার সময় জেনেছিলেন কিনা বলতে পারব না। কিন্তু বক্তৃতার এক পর্যায়ে বলেছিলেন, ‘রেডিও যদি আমাদের কথা না শোনে কোনো বাঙালি রেডিওতে যাবেন না, টেলিভিশন যদি আমাদের নিউজ দিবার না দেয় কোনো বাঙালি টেলিভিশনে যাবেন না।’ যে কারণে পরদিন ৮ মার্চ সকাল সাড়ে ৮টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণের রেকর্ড রেডিওতে বাজানো হয়— যা দেশের কোটি কোটি মানুষ শোনে। এজন্য ৭ মার্চের সঙ্গে সঙ্গে ৮ মার্চও আমাদের কাছে খুবই স্মরণীয়। তা ছাড়া ৮ মার্চ এখন নারী দিবস। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশু দিবস। ২৬ মার্চ আমাদের বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা দিবস। এর মধ্যে আবার ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস। এ ছাড়াও যে বাংলাদেশ প্রতিদিনে সাত বছর যাবৎ নিরন্তর লিখছি রাত ফুরালেই ১৫ মার্চ সে পত্রিকাটির শুভ জন্মদিন। এতগুলো আনন্দঘন দিন আর কোনো মাসে নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন শুরু হয়েছিল ৭১০, বড় মগবাজার রেললাইনের পাশে। বছর না ঘুরতেই সেটা ৩৭১/এ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় চলে যায়। প্রথম বছর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম। সেটা ছিল মঙ্গলবার। তখন এসব উড়াল সেতু ছিল না। বসুন্ধরা যেতে আসতে খুবই অসুবিধা হতো। সেবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের উৎসবে অংশ নিয়ে ফেরার পথে বিশ্বরোডের মুখে রেলক্রসিংয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হাতের বামে ছিল ৩-৪টি ফলের দোকান। সহকর্মী কামালকে বলেছিলাম, কয়েকটা কমলা কিনে আনো। কামাল কমলা কিনতে গেলে তিনজন দোকানদার প্রায় সমস্বরে বলে ওঠে, ‘আমরা আপনার লেখা পড়ি। কই আজ তো লেখা পেলাম না।’ একজন আমার ছেলের সমান। মাথায় পায়ে গায়ে হাত বুলিয়ে বলেছিল, ‘আপনি বেঁচে থাকুন। আপনার লেখা খুব ভালো লাগে। আমাদের কথা লিখবেন।’ অভিভূত হয়ে তার কথা শুনছিলাম। সেই থেকে লিখছি, আজও লিখছি। কামাল কমলা কিনেছিল ৪টা ১০০ টাকায়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হলে প্রতিবাদ প্রতিরোধে আমি ঘর থেকে বেরিয়ে ছিলাম। আমার মা-বাবা-ভাই-বোন দেশে থাকতে না পেরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা তখন শিলিগুড়িতে থাকতেন। শিলিগুড়িতে ১০০ কমলার এক ঝাঁকার দাম ছিল ৭-৮ টাকা। মাত্র কয়েক বছরে ৪টা কমলার দাম ১০০ টাকা। কী দ্রুত মূল্যবৃদ্ধি! যেভাবে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে সেভাবে মানুষের উপার্জন বাড়েনি, দেশের উন্নতি হয়নি। বাসায় ফিরতে ফিরতে কত কথা মনে হচ্ছিল।

 

 

আর একদিন পর রাত পোহালেই সেই পত্রিকার অষ্টম জন্মদিন। কী করে দেখতে দেখতে এতটা দিন চলে গেল আর বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে একটা গভীর সম্পর্ক হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। আমার ডাকনাম বজ্র। বাবা-মা, বড় ভাই দু-চারজন অন্যান্য আত্মীয়স্বজন বজ্র নামে ডাকতেন। তারা প্রায় সবাই পরপারে চলে গেছেন। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী, ভাবী লায়লা সিদ্দিকী, খালা বানী খন্দকার, তিন মাসের বড় বোন নুরজাহান আছে বজ্র নামে ডাকার। কেন কীভাবে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘বজ্র কথন’ নামে অনেক দিন আমার লেখা ছেপেছে, যা ছিল আমার সারা জীবনের সবচেয়ে আনন্দের ঘটনা। ‘বজ্র কথন’ নামে ১, ২, ৩ করে কয়েকটা বই ছেপেছি। এখনো লিখছি। কতদিন লিখতে পারব জানি না। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর জন্য কেন যেন একটা মায়া জন্মে গেছে। কয়েক মাস হলো, আমাদের সময়ে মাসে দুবার লিখি। তার আগে নয়া দিগন্ত, আমার দেশ, মানবকণ্ঠ আরও কিছু কিছু পত্রিকায় লিখেছি। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর মতো বুক উজাড় করা তাগিদ বা টান অনুভব করিনি। নতুন করে আমাদের সময়ে লেখা শুরু করলে বেশকিছু চিঠি পেয়েছি। প্রায় চিঠিতেই লিখেছে—‘প্রতিদিনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সময়েও লিখবেন। পত্রিকাটি সবশ্রেণির মানুষ পড়ে।’ তবে রাস্তাঘাটে যখন বেরোই, গাড়ির ভিতরে, ফুটপাথে, চায়ের দোকানে বাংলাদেশ প্রতিদিন হাতে অসংখ্য পাঠক দেখি। কত গ্রামে যাই প্রায় সবখানেই বাংলাদেশ প্রতিদিন। এমনকি একেবারে গ্রাম পর্যন্ত কোনো জাতীয় পত্রিকা কোনো দিন এত জনপ্রিয় ছিল কিনা বলতে পারব না, যেটা বাংলাদেশ প্রতিদিন হয়েছে। শুরুতে সম্পাদক ছিলেন শাহজাহান সর্দার, নঈম নিজাম ছিলেন ব্যবস্থাপনা সম্পাদক। নঈম নিজামের কারণেই বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে আমার পরিচয়। নঈম নিজামের সঙ্গে পরিচয় আরও আগের। যখন সে তরুণ রিপোর্টার ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তখনকার আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং আমাদের সঙ্গে সভা-সমিতিতে গেছে, কত জায়গায় ঘুরেছে আজকাল ভাবলেই অবাক লাগে। সেই নঈম নিজাম পত্রিকাটির দায়িত্ব নেওয়ার পর আরও অনেক বেশি ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। সত্যিকার অর্থে বেঢপ অসুন্দর ফাঁপা নয়, চমৎকার খুবই আকর্ষণীয় সুন্দরভাবে ফুলে ওঠা।

নঈম নিজাম এক ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্র। প্রিন্ট মিডিয়া থেকে সাধারণত অনেকেই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে পাড়ি জমায়। নঈম নিজাম এখানে এক অসাধারণ ব্যতিক্রম। প্রথমে প্রিন্ট মিডিয়া, তারপর ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, সেখান থেকে আবার প্রিন্ট মিডিয়ায়— কই, খুব বেশি মানুষ দেখছি না। এটিএন-এর যখন দুর্দিন তখন সেখানে নঈম নিজাম ছিল। এটিএন-এর মালিক মাহফুজুর রহমান এবং তার পরিবার-পরিজন, ভাই-বেরাদর সবাই আমার চেনা। এটিএন তেমন চলছিল না। হঠাৎই ইরাকে যুদ্ধ বেধে যায়। এটিএন ঘণ্টায় ঘণ্টায় সংবাদ প্রচার শুরু করে। বিজ্ঞাপন বেড়ে যায় ১০ গুণ। এটিএন-এর কপাল খুলে যায়। ওরকম অবস্থায় একটা লোভনীয় পদ ছেড়ে নঈম নিজাম সাহস করে নতুন একটি পত্রিকা দাঁড় করাতে পা দেওয়া সাহসের কাজ বলতে হবে বৈকি। সেই কাজটি নঈম নিজাম করেছে। যার সুফল সে হাতে হাতে পেয়েছে। যদিও পত্রিকাটি দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প ও ব্যবসায়ী গ্রুপের। তবু এখন অবধি মানুষের আস্থায় রয়েছে। এর মধ্যেই ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ নামে একটি ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াও গ্রুপটি করেছে। সেটারও প্রধান ব্যক্তি বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সম্পাদক নঈম নিজাম। কথা প্রসঙ্গে তাকে দু-একবার বলেছি, যদি কখনো একটায় থাকার প্রশ্ন আসে তাহলে তুমি প্রিন্ট মিডিয়াতেই থেকো। তোমার হাতে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চেয়ে প্রিন্ট মিডিয়াই নির্ভরযোগ্য বেশি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম সেটা ‘বজ্র কথন’ লেখা থেকেই বুঝতে পারছি। মাঝে আরও দু-একবার গেছি কিনা বলতে পারব না। তবে কাল যাব। সৌভাগ্যক্রমে আমার অনেক লেখাই ঐতিহাসিক দিনগুলোতে পড়েছে। যেমন— ৭ মার্চ পড়েছিল। আজ ১৪ মার্চ না হয়ে ১৫ মার্চেও লেখা পড়তে পারত। তাই পত্রিকাটির শুভ জন্মদিনে আমার নিজের এবং পরিবার-পরিজন এবং পাঠকদের পক্ষ থেকে পত্রিকাটি প্রকাশে যারা রাতদিন পরিশ্রম করে—সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, শুভ কামনা ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

এক সময় সংবাদপত্র ছিল সমাজের দর্পণ। সাধারণ মানুষের হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনা বুকে ধারণ করে প্রতিদিন আলোর মুখ দেখত। সমাজের মানুষের পাশে দাঁড়াত সংবাদপত্র। এখন আর খুব একটা তেমন নেই। প্রায় সব সংবাদপত্রের মালিক অর্থশালী। সেহেতু সাধারণের কান্না খুব একটা গুরুত্ব দিয়ে সংবাদপত্রের পাতায় স্থান পায় না। তবু বাংলাদেশ প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে সাধারণ মানুষের যে আস্থা কুড়িয়েছে সে আস্থা আশা করি সামান্য লোভের আশায় ইচ্ছে করে কেউ নষ্ট করবেন না। বিত্তের চাইতে চিত্ত বড়। বিজ্ঞাপনের চাইতে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অনেক বেশি মূল্যবান। যতদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকের চাহিদার কথা চিন্তা করে তাদের ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে ততদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন এক নম্বরে থাকবে।

বসুন্ধরা গ্রুপের ইংরেজি Daily Sun-এর সম্পাদক আমির হোসেনের হঠাৎ মৃত্যুর খবর পড়ে দারুণ মর্মাহত হয়েছি। ১৯৭৫-এ জাতির চরম দুর্দিনে আমির হোসেন প্রতিরোধ সংগ্রামে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছিলেন। যখন যেভাবে যা করার তা বড় আন্তরিকভাবে করেছেন। আমাদের যখন চরম দুর্দিন এমপি সমর গুহের সঙ্গে সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, নাসিম ওসমান ও সাভারের মাহাবুবকে নিয়ে জয়প্রকাশ নারায়ণের সঙ্গে দেখা করতে হাওড়া থেকে পাটনায় যাচ্ছিলাম সেদিন গাড়িতে তুলে দিতে আমির হোসেন হাওড়া এসেছিলেন।

শিয়ালদায় এক ছোট্ট ঘরে তৃপ্তি চক্রবর্তীদের বাড়িতে কী কষ্ট করে থাকতেন ভাবা যায় না। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ও কলকাতায় ‘বাংলার বাণী’ প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের মুখপত্র ‘জয়বাংলা’ পত্রিকাতেও কাজ করেছেন। এমন একজন প্রিয় মানুষকে হারিয়ে খুবই মর্মবেদনা বোধ করছি। আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি ও ধৈর্য দিন—আমিন।   

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা