শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

ইংরেজি বর্ষ পঞ্জিকাতে আমাদের জন্য মার্চ এক স্মরণীয় মাস। রক্ত-ঘাম-শ্রমে অর্জিত স্বাধীনতার মাস। পয়লা মার্চ ১৯৭১ ইয়াহিয়া খান জাতীয় সংসদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করায় সমগ্র বাঙালি জাতি জ্বলে উঠেছিল। ২ মার্চ পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা তোলেন ডাকসুর ভিপি আ স ম আবদুর রব। ৩ মার্চ পল্টনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন শাজাহান সিরাজ। ৩ মার্চ বঙ্গবন্ধুর পল্টনে যাওয়ার কথা ছিল। পৌঁছতে একটু দেরি হওয়ায় লাখ লাখ জনতার সামনে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ ইশতেহারটি একবার পাঠ করেছিলেন। যেখানে দেশের নাম, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, রাষ্ট্রপতি, সেনাপ্রধান ও অন্যান্য যা কিছু দরকার তার যতটা সম্ভব সবকিছুর দিক-নির্দেশনা ছিল স্বাধীনতার ইশতেহারে। বঙ্গবন্ধু পল্টনে পৌঁছলে আবার ইশতেহারটি জাতির নেতা, দেশের নেতার সামনে দ্বিতীয়বার পাঠ করা হয়। তিনি সেদিন তেমন কিছু না বলে সবাইকে অসহযোগ চালিয়ে যেতে বলেন। জানিয়ে দেন তার যা বলার ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বলবেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর ধীরে ধীরে সবকিছু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। সরকারপ্রধান না হয়েও বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রকৃত সরকার। পাকিস্তানিরা শুধু নামেমাত্র থেকে যায়। তাদের কথায় তখন কোনো কাজ হয় না।

৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু যান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। ঢাকা রেডিও থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচারের কথা ছিল। বক্তৃতার প্রচার শুরুও হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ বক্তৃতার শুরুতে প্রচার বন্ধ হয়ে যায়। রেডিও ছেড়ে বাঙালিরা সব বেরিয়ে আসে। অচল হয়ে পড়ে ঢাকা রেডিওসহ পূর্ব পাকিস্তানের সবকটি বেতার কেন্দ্র। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব—ইনশাআল্লাহ।’ ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।’ তিনি বক্তৃতার সময় জেনেছিলেন কিনা বলতে পারব না। কিন্তু বক্তৃতার এক পর্যায়ে বলেছিলেন, ‘রেডিও যদি আমাদের কথা না শোনে কোনো বাঙালি রেডিওতে যাবেন না, টেলিভিশন যদি আমাদের নিউজ দিবার না দেয় কোনো বাঙালি টেলিভিশনে যাবেন না।’ যে কারণে পরদিন ৮ মার্চ সকাল সাড়ে ৮টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণের রেকর্ড রেডিওতে বাজানো হয়— যা দেশের কোটি কোটি মানুষ শোনে। এজন্য ৭ মার্চের সঙ্গে সঙ্গে ৮ মার্চও আমাদের কাছে খুবই স্মরণীয়। তা ছাড়া ৮ মার্চ এখন নারী দিবস। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশু দিবস। ২৬ মার্চ আমাদের বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা দিবস। এর মধ্যে আবার ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস। এ ছাড়াও যে বাংলাদেশ প্রতিদিনে সাত বছর যাবৎ নিরন্তর লিখছি রাত ফুরালেই ১৫ মার্চ সে পত্রিকাটির শুভ জন্মদিন। এতগুলো আনন্দঘন দিন আর কোনো মাসে নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন শুরু হয়েছিল ৭১০, বড় মগবাজার রেললাইনের পাশে। বছর না ঘুরতেই সেটা ৩৭১/এ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় চলে যায়। প্রথম বছর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম। সেটা ছিল মঙ্গলবার। তখন এসব উড়াল সেতু ছিল না। বসুন্ধরা যেতে আসতে খুবই অসুবিধা হতো। সেবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের উৎসবে অংশ নিয়ে ফেরার পথে বিশ্বরোডের মুখে রেলক্রসিংয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হাতের বামে ছিল ৩-৪টি ফলের দোকান। সহকর্মী কামালকে বলেছিলাম, কয়েকটা কমলা কিনে আনো। কামাল কমলা কিনতে গেলে তিনজন দোকানদার প্রায় সমস্বরে বলে ওঠে, ‘আমরা আপনার লেখা পড়ি। কই আজ তো লেখা পেলাম না।’ একজন আমার ছেলের সমান। মাথায় পায়ে গায়ে হাত বুলিয়ে বলেছিল, ‘আপনি বেঁচে থাকুন। আপনার লেখা খুব ভালো লাগে। আমাদের কথা লিখবেন।’ অভিভূত হয়ে তার কথা শুনছিলাম। সেই থেকে লিখছি, আজও লিখছি। কামাল কমলা কিনেছিল ৪টা ১০০ টাকায়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হলে প্রতিবাদ প্রতিরোধে আমি ঘর থেকে বেরিয়ে ছিলাম। আমার মা-বাবা-ভাই-বোন দেশে থাকতে না পেরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা তখন শিলিগুড়িতে থাকতেন। শিলিগুড়িতে ১০০ কমলার এক ঝাঁকার দাম ছিল ৭-৮ টাকা। মাত্র কয়েক বছরে ৪টা কমলার দাম ১০০ টাকা। কী দ্রুত মূল্যবৃদ্ধি! যেভাবে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে সেভাবে মানুষের উপার্জন বাড়েনি, দেশের উন্নতি হয়নি। বাসায় ফিরতে ফিরতে কত কথা মনে হচ্ছিল।

 

 

আর একদিন পর রাত পোহালেই সেই পত্রিকার অষ্টম জন্মদিন। কী করে দেখতে দেখতে এতটা দিন চলে গেল আর বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে একটা গভীর সম্পর্ক হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। আমার ডাকনাম বজ্র। বাবা-মা, বড় ভাই দু-চারজন অন্যান্য আত্মীয়স্বজন বজ্র নামে ডাকতেন। তারা প্রায় সবাই পরপারে চলে গেছেন। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী, ভাবী লায়লা সিদ্দিকী, খালা বানী খন্দকার, তিন মাসের বড় বোন নুরজাহান আছে বজ্র নামে ডাকার। কেন কীভাবে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘বজ্র কথন’ নামে অনেক দিন আমার লেখা ছেপেছে, যা ছিল আমার সারা জীবনের সবচেয়ে আনন্দের ঘটনা। ‘বজ্র কথন’ নামে ১, ২, ৩ করে কয়েকটা বই ছেপেছি। এখনো লিখছি। কতদিন লিখতে পারব জানি না। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর জন্য কেন যেন একটা মায়া জন্মে গেছে। কয়েক মাস হলো, আমাদের সময়ে মাসে দুবার লিখি। তার আগে নয়া দিগন্ত, আমার দেশ, মানবকণ্ঠ আরও কিছু কিছু পত্রিকায় লিখেছি। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর মতো বুক উজাড় করা তাগিদ বা টান অনুভব করিনি। নতুন করে আমাদের সময়ে লেখা শুরু করলে বেশকিছু চিঠি পেয়েছি। প্রায় চিঠিতেই লিখেছে—‘প্রতিদিনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সময়েও লিখবেন। পত্রিকাটি সবশ্রেণির মানুষ পড়ে।’ তবে রাস্তাঘাটে যখন বেরোই, গাড়ির ভিতরে, ফুটপাথে, চায়ের দোকানে বাংলাদেশ প্রতিদিন হাতে অসংখ্য পাঠক দেখি। কত গ্রামে যাই প্রায় সবখানেই বাংলাদেশ প্রতিদিন। এমনকি একেবারে গ্রাম পর্যন্ত কোনো জাতীয় পত্রিকা কোনো দিন এত জনপ্রিয় ছিল কিনা বলতে পারব না, যেটা বাংলাদেশ প্রতিদিন হয়েছে। শুরুতে সম্পাদক ছিলেন শাহজাহান সর্দার, নঈম নিজাম ছিলেন ব্যবস্থাপনা সম্পাদক। নঈম নিজামের কারণেই বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে আমার পরিচয়। নঈম নিজামের সঙ্গে পরিচয় আরও আগের। যখন সে তরুণ রিপোর্টার ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তখনকার আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং আমাদের সঙ্গে সভা-সমিতিতে গেছে, কত জায়গায় ঘুরেছে আজকাল ভাবলেই অবাক লাগে। সেই নঈম নিজাম পত্রিকাটির দায়িত্ব নেওয়ার পর আরও অনেক বেশি ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। সত্যিকার অর্থে বেঢপ অসুন্দর ফাঁপা নয়, চমৎকার খুবই আকর্ষণীয় সুন্দরভাবে ফুলে ওঠা।

নঈম নিজাম এক ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্র। প্রিন্ট মিডিয়া থেকে সাধারণত অনেকেই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে পাড়ি জমায়। নঈম নিজাম এখানে এক অসাধারণ ব্যতিক্রম। প্রথমে প্রিন্ট মিডিয়া, তারপর ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, সেখান থেকে আবার প্রিন্ট মিডিয়ায়— কই, খুব বেশি মানুষ দেখছি না। এটিএন-এর যখন দুর্দিন তখন সেখানে নঈম নিজাম ছিল। এটিএন-এর মালিক মাহফুজুর রহমান এবং তার পরিবার-পরিজন, ভাই-বেরাদর সবাই আমার চেনা। এটিএন তেমন চলছিল না। হঠাৎই ইরাকে যুদ্ধ বেধে যায়। এটিএন ঘণ্টায় ঘণ্টায় সংবাদ প্রচার শুরু করে। বিজ্ঞাপন বেড়ে যায় ১০ গুণ। এটিএন-এর কপাল খুলে যায়। ওরকম অবস্থায় একটা লোভনীয় পদ ছেড়ে নঈম নিজাম সাহস করে নতুন একটি পত্রিকা দাঁড় করাতে পা দেওয়া সাহসের কাজ বলতে হবে বৈকি। সেই কাজটি নঈম নিজাম করেছে। যার সুফল সে হাতে হাতে পেয়েছে। যদিও পত্রিকাটি দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প ও ব্যবসায়ী গ্রুপের। তবু এখন অবধি মানুষের আস্থায় রয়েছে। এর মধ্যেই ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ নামে একটি ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াও গ্রুপটি করেছে। সেটারও প্রধান ব্যক্তি বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সম্পাদক নঈম নিজাম। কথা প্রসঙ্গে তাকে দু-একবার বলেছি, যদি কখনো একটায় থাকার প্রশ্ন আসে তাহলে তুমি প্রিন্ট মিডিয়াতেই থেকো। তোমার হাতে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চেয়ে প্রিন্ট মিডিয়াই নির্ভরযোগ্য বেশি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম সেটা ‘বজ্র কথন’ লেখা থেকেই বুঝতে পারছি। মাঝে আরও দু-একবার গেছি কিনা বলতে পারব না। তবে কাল যাব। সৌভাগ্যক্রমে আমার অনেক লেখাই ঐতিহাসিক দিনগুলোতে পড়েছে। যেমন— ৭ মার্চ পড়েছিল। আজ ১৪ মার্চ না হয়ে ১৫ মার্চেও লেখা পড়তে পারত। তাই পত্রিকাটির শুভ জন্মদিনে আমার নিজের এবং পরিবার-পরিজন এবং পাঠকদের পক্ষ থেকে পত্রিকাটি প্রকাশে যারা রাতদিন পরিশ্রম করে—সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, শুভ কামনা ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

এক সময় সংবাদপত্র ছিল সমাজের দর্পণ। সাধারণ মানুষের হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনা বুকে ধারণ করে প্রতিদিন আলোর মুখ দেখত। সমাজের মানুষের পাশে দাঁড়াত সংবাদপত্র। এখন আর খুব একটা তেমন নেই। প্রায় সব সংবাদপত্রের মালিক অর্থশালী। সেহেতু সাধারণের কান্না খুব একটা গুরুত্ব দিয়ে সংবাদপত্রের পাতায় স্থান পায় না। তবু বাংলাদেশ প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে সাধারণ মানুষের যে আস্থা কুড়িয়েছে সে আস্থা আশা করি সামান্য লোভের আশায় ইচ্ছে করে কেউ নষ্ট করবেন না। বিত্তের চাইতে চিত্ত বড়। বিজ্ঞাপনের চাইতে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অনেক বেশি মূল্যবান। যতদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকের চাহিদার কথা চিন্তা করে তাদের ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে ততদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন এক নম্বরে থাকবে।

বসুন্ধরা গ্রুপের ইংরেজি Daily Sun-এর সম্পাদক আমির হোসেনের হঠাৎ মৃত্যুর খবর পড়ে দারুণ মর্মাহত হয়েছি। ১৯৭৫-এ জাতির চরম দুর্দিনে আমির হোসেন প্রতিরোধ সংগ্রামে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছিলেন। যখন যেভাবে যা করার তা বড় আন্তরিকভাবে করেছেন। আমাদের যখন চরম দুর্দিন এমপি সমর গুহের সঙ্গে সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, নাসিম ওসমান ও সাভারের মাহাবুবকে নিয়ে জয়প্রকাশ নারায়ণের সঙ্গে দেখা করতে হাওড়া থেকে পাটনায় যাচ্ছিলাম সেদিন গাড়িতে তুলে দিতে আমির হোসেন হাওড়া এসেছিলেন।

শিয়ালদায় এক ছোট্ট ঘরে তৃপ্তি চক্রবর্তীদের বাড়িতে কী কষ্ট করে থাকতেন ভাবা যায় না। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ও কলকাতায় ‘বাংলার বাণী’ প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের মুখপত্র ‘জয়বাংলা’ পত্রিকাতেও কাজ করেছেন। এমন একজন প্রিয় মানুষকে হারিয়ে খুবই মর্মবেদনা বোধ করছি। আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি ও ধৈর্য দিন—আমিন।   

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে