শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাত পোহালেই বাংলাদেশ প্রতিদিন শুভ জন্মদিন

ইংরেজি বর্ষ পঞ্জিকাতে আমাদের জন্য মার্চ এক স্মরণীয় মাস। রক্ত-ঘাম-শ্রমে অর্জিত স্বাধীনতার মাস। পয়লা মার্চ ১৯৭১ ইয়াহিয়া খান জাতীয় সংসদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করায় সমগ্র বাঙালি জাতি জ্বলে উঠেছিল। ২ মার্চ পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা তোলেন ডাকসুর ভিপি আ স ম আবদুর রব। ৩ মার্চ পল্টনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন শাজাহান সিরাজ। ৩ মার্চ বঙ্গবন্ধুর পল্টনে যাওয়ার কথা ছিল। পৌঁছতে একটু দেরি হওয়ায় লাখ লাখ জনতার সামনে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ ইশতেহারটি একবার পাঠ করেছিলেন। যেখানে দেশের নাম, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, রাষ্ট্রপতি, সেনাপ্রধান ও অন্যান্য যা কিছু দরকার তার যতটা সম্ভব সবকিছুর দিক-নির্দেশনা ছিল স্বাধীনতার ইশতেহারে। বঙ্গবন্ধু পল্টনে পৌঁছলে আবার ইশতেহারটি জাতির নেতা, দেশের নেতার সামনে দ্বিতীয়বার পাঠ করা হয়। তিনি সেদিন তেমন কিছু না বলে সবাইকে অসহযোগ চালিয়ে যেতে বলেন। জানিয়ে দেন তার যা বলার ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বলবেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর ধীরে ধীরে সবকিছু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। সরকারপ্রধান না হয়েও বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রকৃত সরকার। পাকিস্তানিরা শুধু নামেমাত্র থেকে যায়। তাদের কথায় তখন কোনো কাজ হয় না।

৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু যান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। ঢাকা রেডিও থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচারের কথা ছিল। বক্তৃতার প্রচার শুরুও হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ বক্তৃতার শুরুতে প্রচার বন্ধ হয়ে যায়। রেডিও ছেড়ে বাঙালিরা সব বেরিয়ে আসে। অচল হয়ে পড়ে ঢাকা রেডিওসহ পূর্ব পাকিস্তানের সবকটি বেতার কেন্দ্র। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব—ইনশাআল্লাহ।’ ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।’ তিনি বক্তৃতার সময় জেনেছিলেন কিনা বলতে পারব না। কিন্তু বক্তৃতার এক পর্যায়ে বলেছিলেন, ‘রেডিও যদি আমাদের কথা না শোনে কোনো বাঙালি রেডিওতে যাবেন না, টেলিভিশন যদি আমাদের নিউজ দিবার না দেয় কোনো বাঙালি টেলিভিশনে যাবেন না।’ যে কারণে পরদিন ৮ মার্চ সকাল সাড়ে ৮টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণের রেকর্ড রেডিওতে বাজানো হয়— যা দেশের কোটি কোটি মানুষ শোনে। এজন্য ৭ মার্চের সঙ্গে সঙ্গে ৮ মার্চও আমাদের কাছে খুবই স্মরণীয়। তা ছাড়া ৮ মার্চ এখন নারী দিবস। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশু দিবস। ২৬ মার্চ আমাদের বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা দিবস। এর মধ্যে আবার ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস। এ ছাড়াও যে বাংলাদেশ প্রতিদিনে সাত বছর যাবৎ নিরন্তর লিখছি রাত ফুরালেই ১৫ মার্চ সে পত্রিকাটির শুভ জন্মদিন। এতগুলো আনন্দঘন দিন আর কোনো মাসে নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন শুরু হয়েছিল ৭১০, বড় মগবাজার রেললাইনের পাশে। বছর না ঘুরতেই সেটা ৩৭১/এ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় চলে যায়। প্রথম বছর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম। সেটা ছিল মঙ্গলবার। তখন এসব উড়াল সেতু ছিল না। বসুন্ধরা যেতে আসতে খুবই অসুবিধা হতো। সেবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের উৎসবে অংশ নিয়ে ফেরার পথে বিশ্বরোডের মুখে রেলক্রসিংয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হাতের বামে ছিল ৩-৪টি ফলের দোকান। সহকর্মী কামালকে বলেছিলাম, কয়েকটা কমলা কিনে আনো। কামাল কমলা কিনতে গেলে তিনজন দোকানদার প্রায় সমস্বরে বলে ওঠে, ‘আমরা আপনার লেখা পড়ি। কই আজ তো লেখা পেলাম না।’ একজন আমার ছেলের সমান। মাথায় পায়ে গায়ে হাত বুলিয়ে বলেছিল, ‘আপনি বেঁচে থাকুন। আপনার লেখা খুব ভালো লাগে। আমাদের কথা লিখবেন।’ অভিভূত হয়ে তার কথা শুনছিলাম। সেই থেকে লিখছি, আজও লিখছি। কামাল কমলা কিনেছিল ৪টা ১০০ টাকায়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হলে প্রতিবাদ প্রতিরোধে আমি ঘর থেকে বেরিয়ে ছিলাম। আমার মা-বাবা-ভাই-বোন দেশে থাকতে না পেরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা তখন শিলিগুড়িতে থাকতেন। শিলিগুড়িতে ১০০ কমলার এক ঝাঁকার দাম ছিল ৭-৮ টাকা। মাত্র কয়েক বছরে ৪টা কমলার দাম ১০০ টাকা। কী দ্রুত মূল্যবৃদ্ধি! যেভাবে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে সেভাবে মানুষের উপার্জন বাড়েনি, দেশের উন্নতি হয়নি। বাসায় ফিরতে ফিরতে কত কথা মনে হচ্ছিল।

 

 

আর একদিন পর রাত পোহালেই সেই পত্রিকার অষ্টম জন্মদিন। কী করে দেখতে দেখতে এতটা দিন চলে গেল আর বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে একটা গভীর সম্পর্ক হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। আমার ডাকনাম বজ্র। বাবা-মা, বড় ভাই দু-চারজন অন্যান্য আত্মীয়স্বজন বজ্র নামে ডাকতেন। তারা প্রায় সবাই পরপারে চলে গেছেন। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী, ভাবী লায়লা সিদ্দিকী, খালা বানী খন্দকার, তিন মাসের বড় বোন নুরজাহান আছে বজ্র নামে ডাকার। কেন কীভাবে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘বজ্র কথন’ নামে অনেক দিন আমার লেখা ছেপেছে, যা ছিল আমার সারা জীবনের সবচেয়ে আনন্দের ঘটনা। ‘বজ্র কথন’ নামে ১, ২, ৩ করে কয়েকটা বই ছেপেছি। এখনো লিখছি। কতদিন লিখতে পারব জানি না। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর জন্য কেন যেন একটা মায়া জন্মে গেছে। কয়েক মাস হলো, আমাদের সময়ে মাসে দুবার লিখি। তার আগে নয়া দিগন্ত, আমার দেশ, মানবকণ্ঠ আরও কিছু কিছু পত্রিকায় লিখেছি। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর মতো বুক উজাড় করা তাগিদ বা টান অনুভব করিনি। নতুন করে আমাদের সময়ে লেখা শুরু করলে বেশকিছু চিঠি পেয়েছি। প্রায় চিঠিতেই লিখেছে—‘প্রতিদিনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সময়েও লিখবেন। পত্রিকাটি সবশ্রেণির মানুষ পড়ে।’ তবে রাস্তাঘাটে যখন বেরোই, গাড়ির ভিতরে, ফুটপাথে, চায়ের দোকানে বাংলাদেশ প্রতিদিন হাতে অসংখ্য পাঠক দেখি। কত গ্রামে যাই প্রায় সবখানেই বাংলাদেশ প্রতিদিন। এমনকি একেবারে গ্রাম পর্যন্ত কোনো জাতীয় পত্রিকা কোনো দিন এত জনপ্রিয় ছিল কিনা বলতে পারব না, যেটা বাংলাদেশ প্রতিদিন হয়েছে। শুরুতে সম্পাদক ছিলেন শাহজাহান সর্দার, নঈম নিজাম ছিলেন ব্যবস্থাপনা সম্পাদক। নঈম নিজামের কারণেই বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সঙ্গে আমার পরিচয়। নঈম নিজামের সঙ্গে পরিচয় আরও আগের। যখন সে তরুণ রিপোর্টার ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তখনকার আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং আমাদের সঙ্গে সভা-সমিতিতে গেছে, কত জায়গায় ঘুরেছে আজকাল ভাবলেই অবাক লাগে। সেই নঈম নিজাম পত্রিকাটির দায়িত্ব নেওয়ার পর আরও অনেক বেশি ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। সত্যিকার অর্থে বেঢপ অসুন্দর ফাঁপা নয়, চমৎকার খুবই আকর্ষণীয় সুন্দরভাবে ফুলে ওঠা।

নঈম নিজাম এক ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্র। প্রিন্ট মিডিয়া থেকে সাধারণত অনেকেই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে পাড়ি জমায়। নঈম নিজাম এখানে এক অসাধারণ ব্যতিক্রম। প্রথমে প্রিন্ট মিডিয়া, তারপর ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, সেখান থেকে আবার প্রিন্ট মিডিয়ায়— কই, খুব বেশি মানুষ দেখছি না। এটিএন-এর যখন দুর্দিন তখন সেখানে নঈম নিজাম ছিল। এটিএন-এর মালিক মাহফুজুর রহমান এবং তার পরিবার-পরিজন, ভাই-বেরাদর সবাই আমার চেনা। এটিএন তেমন চলছিল না। হঠাৎই ইরাকে যুদ্ধ বেধে যায়। এটিএন ঘণ্টায় ঘণ্টায় সংবাদ প্রচার শুরু করে। বিজ্ঞাপন বেড়ে যায় ১০ গুণ। এটিএন-এর কপাল খুলে যায়। ওরকম অবস্থায় একটা লোভনীয় পদ ছেড়ে নঈম নিজাম সাহস করে নতুন একটি পত্রিকা দাঁড় করাতে পা দেওয়া সাহসের কাজ বলতে হবে বৈকি। সেই কাজটি নঈম নিজাম করেছে। যার সুফল সে হাতে হাতে পেয়েছে। যদিও পত্রিকাটি দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প ও ব্যবসায়ী গ্রুপের। তবু এখন অবধি মানুষের আস্থায় রয়েছে। এর মধ্যেই ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ নামে একটি ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াও গ্রুপটি করেছে। সেটারও প্রধান ব্যক্তি বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সম্পাদক নঈম নিজাম। কথা প্রসঙ্গে তাকে দু-একবার বলেছি, যদি কখনো একটায় থাকার প্রশ্ন আসে তাহলে তুমি প্রিন্ট মিডিয়াতেই থেকো। তোমার হাতে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চেয়ে প্রিন্ট মিডিয়াই নির্ভরযোগ্য বেশি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম সেটা ‘বজ্র কথন’ লেখা থেকেই বুঝতে পারছি। মাঝে আরও দু-একবার গেছি কিনা বলতে পারব না। তবে কাল যাব। সৌভাগ্যক্রমে আমার অনেক লেখাই ঐতিহাসিক দিনগুলোতে পড়েছে। যেমন— ৭ মার্চ পড়েছিল। আজ ১৪ মার্চ না হয়ে ১৫ মার্চেও লেখা পড়তে পারত। তাই পত্রিকাটির শুভ জন্মদিনে আমার নিজের এবং পরিবার-পরিজন এবং পাঠকদের পক্ষ থেকে পত্রিকাটি প্রকাশে যারা রাতদিন পরিশ্রম করে—সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, শুভ কামনা ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

এক সময় সংবাদপত্র ছিল সমাজের দর্পণ। সাধারণ মানুষের হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনা বুকে ধারণ করে প্রতিদিন আলোর মুখ দেখত। সমাজের মানুষের পাশে দাঁড়াত সংবাদপত্র। এখন আর খুব একটা তেমন নেই। প্রায় সব সংবাদপত্রের মালিক অর্থশালী। সেহেতু সাধারণের কান্না খুব একটা গুরুত্ব দিয়ে সংবাদপত্রের পাতায় স্থান পায় না। তবু বাংলাদেশ প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে সাধারণ মানুষের যে আস্থা কুড়িয়েছে সে আস্থা আশা করি সামান্য লোভের আশায় ইচ্ছে করে কেউ নষ্ট করবেন না। বিত্তের চাইতে চিত্ত বড়। বিজ্ঞাপনের চাইতে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অনেক বেশি মূল্যবান। যতদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকের চাহিদার কথা চিন্তা করে তাদের ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে ততদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন এক নম্বরে থাকবে।

বসুন্ধরা গ্রুপের ইংরেজি Daily Sun-এর সম্পাদক আমির হোসেনের হঠাৎ মৃত্যুর খবর পড়ে দারুণ মর্মাহত হয়েছি। ১৯৭৫-এ জাতির চরম দুর্দিনে আমির হোসেন প্রতিরোধ সংগ্রামে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছিলেন। যখন যেভাবে যা করার তা বড় আন্তরিকভাবে করেছেন। আমাদের যখন চরম দুর্দিন এমপি সমর গুহের সঙ্গে সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, নাসিম ওসমান ও সাভারের মাহাবুবকে নিয়ে জয়প্রকাশ নারায়ণের সঙ্গে দেখা করতে হাওড়া থেকে পাটনায় যাচ্ছিলাম সেদিন গাড়িতে তুলে দিতে আমির হোসেন হাওড়া এসেছিলেন।

শিয়ালদায় এক ছোট্ট ঘরে তৃপ্তি চক্রবর্তীদের বাড়িতে কী কষ্ট করে থাকতেন ভাবা যায় না। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ও কলকাতায় ‘বাংলার বাণী’ প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের মুখপত্র ‘জয়বাংলা’ পত্রিকাতেও কাজ করেছেন। এমন একজন প্রিয় মানুষকে হারিয়ে খুবই মর্মবেদনা বোধ করছি। আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি ও ধৈর্য দিন—আমিন।   

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

এই মাত্র | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা