শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

শৌখিন মাছের লাভজনক রঙিন কৃষি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
শৌখিন মাছের লাভজনক রঙিন কৃষি

কৃষকের হাতে হাতে যুগ যুগ ধরে কৃষি এক গভীর বিবর্তনের ভিতর দিয়ে ক্রমেই আধুনিক থেকে আধুনিকতম হয়ে উঠেছে। পরিবর্তন যেমন এসেছে কৃষির উপকরণে, তেমনি পরিবর্তন এসেছে প্রকরণেও। গত ২০ বছরে বাংলাদেশের কৃষিও বদলেছে অনেকখানি। পরিবর্তিত হয়েছে কৃষি ও কৃষকের সংজ্ঞা। শুধু ধান আর পাটে সীমাবদ্ধ নয়, কৃষি এখন বিশাল এক অধ্যায়। এক সময় যে খেতে ধান চাষ হতো, এখন সেখানে চাষ হচ্ছে বিদেশি ফুল। খাবার মাছের পুকুরে চাষ হচ্ছে শৌখিন মাছ। কয়েকদিন আগে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে রংপুরের ব্যবসায়ী মৃদুল রহমানের শৌখিন মাছের প্রজনন খামারের চিত্র তুলে ধরেছিলাম। ওই প্রতিবেদন সারা দেশের দর্শকের মাঝে ব্যাপক সাড়া জাগায়। চ্যানেল আইয়ের কার্যালয়ে অসংখ্য ফোন এসেছে মৃদুল রহমানের ফোন নম্বর চেয়ে। আমাকে উত্তর দিতে হয়েছে প্রচুর সংখ্যক ই-মেইলের।

ইতিহাস বলে রঙিন মাছ বা অ্যাকুরিয়াম ফিশের বাণিজ্যিক চাষের শুরুটা অনেক আগে, চীন দেশে। সেই ৯৬০ খ্রিস্টাব্দে চীনের ‘সং ডিনেস্টি’ পিরিয়ডে ধনীদের মাঝে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে রঙিন মাছ। যার প্রেক্ষিতে চীনে ৯৬৮-৯৭৫ সালে রঙিন মাছ খাওয়ার ব্যাপারে কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ১১৩৬ সালে সম্রাট হিয়াউ সাং গোল্ডফিশের ব্রিডিং শুরু করেন। ১৫১০ সালের দিকে রঙিন মাছের এই শৌখিনতা আর শুধু ধনীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। সাধারণ মানুষও অ্যাকুরিয়ামে রঙিন মাছ রাখতে শুরু করে। এরপর এ শৌখিনতা ছড়িয়ে পড়ে জাপানে। ইউরোপের দেশ হিসেবে প্রথম পর্তুগালে রঙিন মাছের চাহিদা দেখা যায় ১৬৯১ সালে। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে সারা ইউরোপে। 

একটা জার্নালে মৎস্য অধিদফতরের বরাতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের রঙিন মাছ বা অ্যাকুরিয়াম ফিশের যাত্রা শুরু ১৯৫৩ সালে। কিন্তু এদেশে রঙিন মাছ জনপ্রিয় হতে শুরু করে স্বাধীনতার পরে। আগে বড় বড় হোটেলে অ্যাকুরিয়ামে রঙিন মাছ রাখা হতো। তবে গত শতাব্দীর আশির দশকের মাঝামাঝি থেকে বাংলাদেশের উচ্চবিত্ত থেকে উচ্চ মধ্যবিত্তরাও প্রেমে পড়ে শৌখিন মাছের। মনে আছে ১৯৮৫ সালের দিকে বিটিভির ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে শৌখিন মাছ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। তখন থেকেই ধীরে ধীরে রাজধানীর কাঁটাবনে গড়ে উঠছিল শৌখিন মাছের বিশাল বাজার। তারপর সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়ে। শুধু উচ্চবিত্তের মধ্যেই আর সীমাবদ্ধ থাকেনি রঙিন মাছের চাহিদা। মধ্যবিত্তের ঘরেও ঢুকে যায় কাচের পাত্রে রাখা সোনালি মাছের বিলাস। তবে এই বিলাসের রসদ ছিল সম্পূর্ণ আমদানি নির্ভর। যাদের হাত ধরে এ দেশে রঙিন মাছের উৎপাদন শুরু তাদের একজন সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার ব্রজবঙ্গ গ্রামের তরুণ উদ্যোক্তা সাইফুল্লাহ গাজী।

এ বছর মার্চে কথা হয় সাইফুল্লাহ গাজীর সঙ্গে। সাইফুল্লাহ গাজীর জীবনের গল্পটাও সিনেমার মতো। ১৯৯৬ সালে এসএসসি পরীক্ষার আগেই অভাবের তাড়নায় ভাগ্যের সন্ধানে নামতে হয়। চলে যান ভারতে। সেখানে এক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে কাজ করেন। একদিন ছুটির দিনে ঘুরতে ঘুরতে দেখতে পান একটা এলাকায় ‘প্রবেশ নিষেধ’ সাইন। কৌতূহল জন্মে তার। কেন সেখানে প্রবেশ করা যাবে না? কী হয় সেখানে? কৌতূহল থেকেই সেখানকার একজনের সঙ্গে গড়ে তোলেন বন্ধুত্ব, হয়ে ওঠে সখ্য। তারপর ভিতরে গিয়ে অবাক বনে যান, সে তো রঙিন মাছের ভুবন! ধীরে ধীরে সেই বন্ধুর কাছ থেকেই শিখে নেন কীভাবে রঙিন মাছ ব্রিড করতে হয়। ১৯৯৯ সালের শেষের দিকে ভারত থেকে ফিরে আসেন দেশে। অভাব তখনো তাড়া করে ফিরছে। ঢাকায় এসে কাজ শুরু করলেন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে। অল্প বেতনের চাকরিতে সংসার চালানো কঠিন। তারপরও বেঁচে থাকার তাগিদে চালিয়ে যেতে থাকলেন জীবিকার সংগ্রাম। ফ্যাক্টরিতে যেতে-আসতে চোখে পড়ে একটি রঙিন মাছের দোকান। রঙিন মাছের নেশা তার মগজে তখনো প্রোথিত। খেয়াল করলেন প্রায়ই দোকানটা বন্ধ থাকে। খোঁজ নিয়ে জানতে পারলেন, মাছ আসে দেশের বাইরে থেকে। মাছ আসতে অনেক সময় লেগে যায়। তাই মাছ না আসলে দোকান বন্ধ থাকে। সাইফুল্লাহ তখন জানালেন, তিনি জানেন রঙিন মাছ থেকে কীভাবে বাচ্চা ফোটায়, জানেন এর প্রজনন প্রক্রিয়া। ২০০৪ সালের কথা। ৬২৫ টাকা পুঁজি করে নেমে গেলেন রঙিন মাছের ভুবনে। গ্রামে ফিরে একটা চৌবাচ্চায় শুরু করলেন রঙিন মাছের ব্রিডিং। সেই রঙিন মাছই রাঙিয়ে দিলো তার জীবন। আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তার। একদশকে ৬২৫ টাকার রঙিন মাছ সংসার খরচ বাদে গিয়ে দাঁড়াল অর্ধকোটিতে। যেন এক সোনার ডিমপাড়া হাঁসের গল্প। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। রঙিন মাছ সাইফুল্লাহ গাজীর কাছে সোনার ডিমপাড়া হাঁস।

সাইফুল্লাহ গাজীর শৌখিন মাছের প্রজনন কার্যক্রম এই চৌবাচ্চার মধ্যে সীমাববদ্ধ নেই। এখান থেকে কার্যক্রম পৌঁছে গেছে ২০টি পুকুরে। বড় বড় পুকুরে জাল ফেলছে আর সেই জালে রুই কাতলা মৃগেলের পরিবর্তে উঠছে শৌখিন রঙিন সব মাছ। বড় মনোরম সে দৃশ্য! বলা যায়, অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন সাইফুল্লাহ । খাবার মাছের মতোই লালন-পালন করছেন শৌখিন মাছ। যেগুলো খাবার মাছের চেয়ে বহুগুণ দামি।

সাইফুল্লাহ গাজীর ২০টি পুকুরে ২০ প্রজাতির রঙিন মাছের জন্ম ও বিচরণ ক্ষেত্র। সেখানে গড়ে তুলেছেন মাছের হ্যাচারিও। সাইফুল্লাহ চায় তার মতোই ভাগ্য বদলে যাক সব প্রান্ত্মিক মানুষের। তাই শুধু শৌখিন মাছ লালন-পালন করে তার রেণু পোনা তৈরিই করছেন না, জাত নিয়েও চলছে তার নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা। বিশেষ করে মাছের রং ও কিছু বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করতেও চালিয়েছেন নানামুখী চেষ্টা। সাইফুল্লাহ গাজী আজ এলাকার মানুষের কাছে সাফল্যের এক উদাহরণ। শৌখিন মাছ উৎপাদনের ক্ষেত্রেও এলাকার মানুষের মুখে মুখে জেগেছে নতুন সাড়া।

সাইফুল্লাহ গাজী সম্প্রতি ১৩তম সিটি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পুরস্কারে বছরের শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্র কৃষি উদ্যোক্তার পুরস্কার পেয়েছেন। এই উদ্যোক্তা বলেন, এক সময় বাংলাদেশ বাইরে থেকে রঙিন মাছ আমদানি করত। এখন সরকার ও বিভিন্ন মহল যদি উদ্যোগ নেয় তবে রঙিন মাছ রপ্তানিও সম্ভব।

পাঠক, রঙিন মাছের আন্তর্জাতিক বাজার সম্পর্কে কিছুটা তথ্য আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০০০ সালের ১৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের শৌখিন মাছের বাজার ২০১১ সাল পর্যন্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে। একটা পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৩ সালে সিঙ্গাপুর ৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের শৌখিন মাছ বিশ্বের প্রায় ৮০টি দেশে রপ্তানি করেছে। ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে আয়োজন করা হয়েছিল দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক অর্নামেন্টাল ফিশ ট্রেড অ্যান্ড টেকনিক্যাল কনফারেন্স। পাশের দেশ শ্রীলঙ্কা ও ভারত ঝুঁকেছে এই বিশাল বাজার ধরতে। আমাদেরও পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই।

বাংলাদেশ সব সম্ভবের দেশ। সামগ্রিকভাবে কৃষির এমন কোনো চর্চা নেই, যা এ দেশে সম্ভব নয়। একটু বুদ্ধি করে যেখানে হাত দেওয়া যায় সেখানেই সোনা ফলে। শুধু পরিকল্পিত উদ্যোগ নেওয়ার অপেক্ষা। সাফল্য যেন সবখানেই হাতছানি দিচ্ছে। সাতক্ষীরার সাইফুল্লাহ গাজী অ্যাকুরিয়াম ফিশ বা শৌখিন মাছ উৎপাদনে যে বিস্ময়কর সাফল্যের নজির করেছেন, তা প্রচলিত কিছু নয়, একেবারেই অপ্রচলিত ও উদ্ভাবনী এক উদ্যোগ। এই উদ্যোগকে অনুসরণ করে দেশের বহু বেকার তরুণ খুঁজে নিতে পারে নতুন এক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র। কারণ, বাড়ির আঙিনায় ছোট্ট পরিসরেই একটি হাউস তৈরি করে শৌখিন মাছের খামার গড়ে তোলা সম্ভব। আর এখান থেকেই তা বিসত্মৃত করা সম্ভব বড় পুকুরে। শৌখিন মাছের প্রজনন ও পোনা উৎপাদনে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে বিশাল সাফল্যের দিকে। এই শিল্পের দিকে দৃষ্টি দেওয়া হলে অল্প দিনেই বাইরে থেকে শৌখিন মাছ আর আনার প্রয়োজন পড়বে না, একইভাবে সম্ভব হবে বিদেশে রপ্তানি করাও।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি
ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম
ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা
প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল
লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল
কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা
আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা
বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা
বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ
সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার
স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি
স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে
রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের
দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট
কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া
রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত
‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান
বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম