শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

শৌখিন মাছের লাভজনক রঙিন কৃষি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
শৌখিন মাছের লাভজনক রঙিন কৃষি

কৃষকের হাতে হাতে যুগ যুগ ধরে কৃষি এক গভীর বিবর্তনের ভিতর দিয়ে ক্রমেই আধুনিক থেকে আধুনিকতম হয়ে উঠেছে। পরিবর্তন যেমন এসেছে কৃষির উপকরণে, তেমনি পরিবর্তন এসেছে প্রকরণেও। গত ২০ বছরে বাংলাদেশের কৃষিও বদলেছে অনেকখানি। পরিবর্তিত হয়েছে কৃষি ও কৃষকের সংজ্ঞা। শুধু ধান আর পাটে সীমাবদ্ধ নয়, কৃষি এখন বিশাল এক অধ্যায়। এক সময় যে খেতে ধান চাষ হতো, এখন সেখানে চাষ হচ্ছে বিদেশি ফুল। খাবার মাছের পুকুরে চাষ হচ্ছে শৌখিন মাছ। কয়েকদিন আগে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে রংপুরের ব্যবসায়ী মৃদুল রহমানের শৌখিন মাছের প্রজনন খামারের চিত্র তুলে ধরেছিলাম। ওই প্রতিবেদন সারা দেশের দর্শকের মাঝে ব্যাপক সাড়া জাগায়। চ্যানেল আইয়ের কার্যালয়ে অসংখ্য ফোন এসেছে মৃদুল রহমানের ফোন নম্বর চেয়ে। আমাকে উত্তর দিতে হয়েছে প্রচুর সংখ্যক ই-মেইলের।

ইতিহাস বলে রঙিন মাছ বা অ্যাকুরিয়াম ফিশের বাণিজ্যিক চাষের শুরুটা অনেক আগে, চীন দেশে। সেই ৯৬০ খ্রিস্টাব্দে চীনের ‘সং ডিনেস্টি’ পিরিয়ডে ধনীদের মাঝে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে রঙিন মাছ। যার প্রেক্ষিতে চীনে ৯৬৮-৯৭৫ সালে রঙিন মাছ খাওয়ার ব্যাপারে কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ১১৩৬ সালে সম্রাট হিয়াউ সাং গোল্ডফিশের ব্রিডিং শুরু করেন। ১৫১০ সালের দিকে রঙিন মাছের এই শৌখিনতা আর শুধু ধনীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। সাধারণ মানুষও অ্যাকুরিয়ামে রঙিন মাছ রাখতে শুরু করে। এরপর এ শৌখিনতা ছড়িয়ে পড়ে জাপানে। ইউরোপের দেশ হিসেবে প্রথম পর্তুগালে রঙিন মাছের চাহিদা দেখা যায় ১৬৯১ সালে। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে সারা ইউরোপে। 

একটা জার্নালে মৎস্য অধিদফতরের বরাতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের রঙিন মাছ বা অ্যাকুরিয়াম ফিশের যাত্রা শুরু ১৯৫৩ সালে। কিন্তু এদেশে রঙিন মাছ জনপ্রিয় হতে শুরু করে স্বাধীনতার পরে। আগে বড় বড় হোটেলে অ্যাকুরিয়ামে রঙিন মাছ রাখা হতো। তবে গত শতাব্দীর আশির দশকের মাঝামাঝি থেকে বাংলাদেশের উচ্চবিত্ত থেকে উচ্চ মধ্যবিত্তরাও প্রেমে পড়ে শৌখিন মাছের। মনে আছে ১৯৮৫ সালের দিকে বিটিভির ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে শৌখিন মাছ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। তখন থেকেই ধীরে ধীরে রাজধানীর কাঁটাবনে গড়ে উঠছিল শৌখিন মাছের বিশাল বাজার। তারপর সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়ে। শুধু উচ্চবিত্তের মধ্যেই আর সীমাবদ্ধ থাকেনি রঙিন মাছের চাহিদা। মধ্যবিত্তের ঘরেও ঢুকে যায় কাচের পাত্রে রাখা সোনালি মাছের বিলাস। তবে এই বিলাসের রসদ ছিল সম্পূর্ণ আমদানি নির্ভর। যাদের হাত ধরে এ দেশে রঙিন মাছের উৎপাদন শুরু তাদের একজন সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার ব্রজবঙ্গ গ্রামের তরুণ উদ্যোক্তা সাইফুল্লাহ গাজী।

এ বছর মার্চে কথা হয় সাইফুল্লাহ গাজীর সঙ্গে। সাইফুল্লাহ গাজীর জীবনের গল্পটাও সিনেমার মতো। ১৯৯৬ সালে এসএসসি পরীক্ষার আগেই অভাবের তাড়নায় ভাগ্যের সন্ধানে নামতে হয়। চলে যান ভারতে। সেখানে এক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে কাজ করেন। একদিন ছুটির দিনে ঘুরতে ঘুরতে দেখতে পান একটা এলাকায় ‘প্রবেশ নিষেধ’ সাইন। কৌতূহল জন্মে তার। কেন সেখানে প্রবেশ করা যাবে না? কী হয় সেখানে? কৌতূহল থেকেই সেখানকার একজনের সঙ্গে গড়ে তোলেন বন্ধুত্ব, হয়ে ওঠে সখ্য। তারপর ভিতরে গিয়ে অবাক বনে যান, সে তো রঙিন মাছের ভুবন! ধীরে ধীরে সেই বন্ধুর কাছ থেকেই শিখে নেন কীভাবে রঙিন মাছ ব্রিড করতে হয়। ১৯৯৯ সালের শেষের দিকে ভারত থেকে ফিরে আসেন দেশে। অভাব তখনো তাড়া করে ফিরছে। ঢাকায় এসে কাজ শুরু করলেন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে। অল্প বেতনের চাকরিতে সংসার চালানো কঠিন। তারপরও বেঁচে থাকার তাগিদে চালিয়ে যেতে থাকলেন জীবিকার সংগ্রাম। ফ্যাক্টরিতে যেতে-আসতে চোখে পড়ে একটি রঙিন মাছের দোকান। রঙিন মাছের নেশা তার মগজে তখনো প্রোথিত। খেয়াল করলেন প্রায়ই দোকানটা বন্ধ থাকে। খোঁজ নিয়ে জানতে পারলেন, মাছ আসে দেশের বাইরে থেকে। মাছ আসতে অনেক সময় লেগে যায়। তাই মাছ না আসলে দোকান বন্ধ থাকে। সাইফুল্লাহ তখন জানালেন, তিনি জানেন রঙিন মাছ থেকে কীভাবে বাচ্চা ফোটায়, জানেন এর প্রজনন প্রক্রিয়া। ২০০৪ সালের কথা। ৬২৫ টাকা পুঁজি করে নেমে গেলেন রঙিন মাছের ভুবনে। গ্রামে ফিরে একটা চৌবাচ্চায় শুরু করলেন রঙিন মাছের ব্রিডিং। সেই রঙিন মাছই রাঙিয়ে দিলো তার জীবন। আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তার। একদশকে ৬২৫ টাকার রঙিন মাছ সংসার খরচ বাদে গিয়ে দাঁড়াল অর্ধকোটিতে। যেন এক সোনার ডিমপাড়া হাঁসের গল্প। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। রঙিন মাছ সাইফুল্লাহ গাজীর কাছে সোনার ডিমপাড়া হাঁস।

সাইফুল্লাহ গাজীর শৌখিন মাছের প্রজনন কার্যক্রম এই চৌবাচ্চার মধ্যে সীমাববদ্ধ নেই। এখান থেকে কার্যক্রম পৌঁছে গেছে ২০টি পুকুরে। বড় বড় পুকুরে জাল ফেলছে আর সেই জালে রুই কাতলা মৃগেলের পরিবর্তে উঠছে শৌখিন রঙিন সব মাছ। বড় মনোরম সে দৃশ্য! বলা যায়, অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন সাইফুল্লাহ । খাবার মাছের মতোই লালন-পালন করছেন শৌখিন মাছ। যেগুলো খাবার মাছের চেয়ে বহুগুণ দামি।

সাইফুল্লাহ গাজীর ২০টি পুকুরে ২০ প্রজাতির রঙিন মাছের জন্ম ও বিচরণ ক্ষেত্র। সেখানে গড়ে তুলেছেন মাছের হ্যাচারিও। সাইফুল্লাহ চায় তার মতোই ভাগ্য বদলে যাক সব প্রান্ত্মিক মানুষের। তাই শুধু শৌখিন মাছ লালন-পালন করে তার রেণু পোনা তৈরিই করছেন না, জাত নিয়েও চলছে তার নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা। বিশেষ করে মাছের রং ও কিছু বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করতেও চালিয়েছেন নানামুখী চেষ্টা। সাইফুল্লাহ গাজী আজ এলাকার মানুষের কাছে সাফল্যের এক উদাহরণ। শৌখিন মাছ উৎপাদনের ক্ষেত্রেও এলাকার মানুষের মুখে মুখে জেগেছে নতুন সাড়া।

সাইফুল্লাহ গাজী সম্প্রতি ১৩তম সিটি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পুরস্কারে বছরের শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্র কৃষি উদ্যোক্তার পুরস্কার পেয়েছেন। এই উদ্যোক্তা বলেন, এক সময় বাংলাদেশ বাইরে থেকে রঙিন মাছ আমদানি করত। এখন সরকার ও বিভিন্ন মহল যদি উদ্যোগ নেয় তবে রঙিন মাছ রপ্তানিও সম্ভব।

পাঠক, রঙিন মাছের আন্তর্জাতিক বাজার সম্পর্কে কিছুটা তথ্য আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০০০ সালের ১৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের শৌখিন মাছের বাজার ২০১১ সাল পর্যন্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে। একটা পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৩ সালে সিঙ্গাপুর ৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের শৌখিন মাছ বিশ্বের প্রায় ৮০টি দেশে রপ্তানি করেছে। ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে আয়োজন করা হয়েছিল দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক অর্নামেন্টাল ফিশ ট্রেড অ্যান্ড টেকনিক্যাল কনফারেন্স। পাশের দেশ শ্রীলঙ্কা ও ভারত ঝুঁকেছে এই বিশাল বাজার ধরতে। আমাদেরও পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই।

বাংলাদেশ সব সম্ভবের দেশ। সামগ্রিকভাবে কৃষির এমন কোনো চর্চা নেই, যা এ দেশে সম্ভব নয়। একটু বুদ্ধি করে যেখানে হাত দেওয়া যায় সেখানেই সোনা ফলে। শুধু পরিকল্পিত উদ্যোগ নেওয়ার অপেক্ষা। সাফল্য যেন সবখানেই হাতছানি দিচ্ছে। সাতক্ষীরার সাইফুল্লাহ গাজী অ্যাকুরিয়াম ফিশ বা শৌখিন মাছ উৎপাদনে যে বিস্ময়কর সাফল্যের নজির করেছেন, তা প্রচলিত কিছু নয়, একেবারেই অপ্রচলিত ও উদ্ভাবনী এক উদ্যোগ। এই উদ্যোগকে অনুসরণ করে দেশের বহু বেকার তরুণ খুঁজে নিতে পারে নতুন এক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র। কারণ, বাড়ির আঙিনায় ছোট্ট পরিসরেই একটি হাউস তৈরি করে শৌখিন মাছের খামার গড়ে তোলা সম্ভব। আর এখান থেকেই তা বিসত্মৃত করা সম্ভব বড় পুকুরে। শৌখিন মাছের প্রজনন ও পোনা উৎপাদনে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে বিশাল সাফল্যের দিকে। এই শিল্পের দিকে দৃষ্টি দেওয়া হলে অল্প দিনেই বাইরে থেকে শৌখিন মাছ আর আনার প্রয়োজন পড়বে না, একইভাবে সম্ভব হবে বিদেশে রপ্তানি করাও।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

এই মাত্র | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা