শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

শৌখিন মাছের লাভজনক রঙিন কৃষি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
শৌখিন মাছের লাভজনক রঙিন কৃষি

কৃষকের হাতে হাতে যুগ যুগ ধরে কৃষি এক গভীর বিবর্তনের ভিতর দিয়ে ক্রমেই আধুনিক থেকে আধুনিকতম হয়ে উঠেছে। পরিবর্তন যেমন এসেছে কৃষির উপকরণে, তেমনি পরিবর্তন এসেছে প্রকরণেও। গত ২০ বছরে বাংলাদেশের কৃষিও বদলেছে অনেকখানি। পরিবর্তিত হয়েছে কৃষি ও কৃষকের সংজ্ঞা। শুধু ধান আর পাটে সীমাবদ্ধ নয়, কৃষি এখন বিশাল এক অধ্যায়। এক সময় যে খেতে ধান চাষ হতো, এখন সেখানে চাষ হচ্ছে বিদেশি ফুল। খাবার মাছের পুকুরে চাষ হচ্ছে শৌখিন মাছ। কয়েকদিন আগে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে রংপুরের ব্যবসায়ী মৃদুল রহমানের শৌখিন মাছের প্রজনন খামারের চিত্র তুলে ধরেছিলাম। ওই প্রতিবেদন সারা দেশের দর্শকের মাঝে ব্যাপক সাড়া জাগায়। চ্যানেল আইয়ের কার্যালয়ে অসংখ্য ফোন এসেছে মৃদুল রহমানের ফোন নম্বর চেয়ে। আমাকে উত্তর দিতে হয়েছে প্রচুর সংখ্যক ই-মেইলের।

ইতিহাস বলে রঙিন মাছ বা অ্যাকুরিয়াম ফিশের বাণিজ্যিক চাষের শুরুটা অনেক আগে, চীন দেশে। সেই ৯৬০ খ্রিস্টাব্দে চীনের ‘সং ডিনেস্টি’ পিরিয়ডে ধনীদের মাঝে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে রঙিন মাছ। যার প্রেক্ষিতে চীনে ৯৬৮-৯৭৫ সালে রঙিন মাছ খাওয়ার ব্যাপারে কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ১১৩৬ সালে সম্রাট হিয়াউ সাং গোল্ডফিশের ব্রিডিং শুরু করেন। ১৫১০ সালের দিকে রঙিন মাছের এই শৌখিনতা আর শুধু ধনীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। সাধারণ মানুষও অ্যাকুরিয়ামে রঙিন মাছ রাখতে শুরু করে। এরপর এ শৌখিনতা ছড়িয়ে পড়ে জাপানে। ইউরোপের দেশ হিসেবে প্রথম পর্তুগালে রঙিন মাছের চাহিদা দেখা যায় ১৬৯১ সালে। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে সারা ইউরোপে। 

একটা জার্নালে মৎস্য অধিদফতরের বরাতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের রঙিন মাছ বা অ্যাকুরিয়াম ফিশের যাত্রা শুরু ১৯৫৩ সালে। কিন্তু এদেশে রঙিন মাছ জনপ্রিয় হতে শুরু করে স্বাধীনতার পরে। আগে বড় বড় হোটেলে অ্যাকুরিয়ামে রঙিন মাছ রাখা হতো। তবে গত শতাব্দীর আশির দশকের মাঝামাঝি থেকে বাংলাদেশের উচ্চবিত্ত থেকে উচ্চ মধ্যবিত্তরাও প্রেমে পড়ে শৌখিন মাছের। মনে আছে ১৯৮৫ সালের দিকে বিটিভির ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে শৌখিন মাছ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। তখন থেকেই ধীরে ধীরে রাজধানীর কাঁটাবনে গড়ে উঠছিল শৌখিন মাছের বিশাল বাজার। তারপর সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়ে। শুধু উচ্চবিত্তের মধ্যেই আর সীমাবদ্ধ থাকেনি রঙিন মাছের চাহিদা। মধ্যবিত্তের ঘরেও ঢুকে যায় কাচের পাত্রে রাখা সোনালি মাছের বিলাস। তবে এই বিলাসের রসদ ছিল সম্পূর্ণ আমদানি নির্ভর। যাদের হাত ধরে এ দেশে রঙিন মাছের উৎপাদন শুরু তাদের একজন সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার ব্রজবঙ্গ গ্রামের তরুণ উদ্যোক্তা সাইফুল্লাহ গাজী।

এ বছর মার্চে কথা হয় সাইফুল্লাহ গাজীর সঙ্গে। সাইফুল্লাহ গাজীর জীবনের গল্পটাও সিনেমার মতো। ১৯৯৬ সালে এসএসসি পরীক্ষার আগেই অভাবের তাড়নায় ভাগ্যের সন্ধানে নামতে হয়। চলে যান ভারতে। সেখানে এক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে কাজ করেন। একদিন ছুটির দিনে ঘুরতে ঘুরতে দেখতে পান একটা এলাকায় ‘প্রবেশ নিষেধ’ সাইন। কৌতূহল জন্মে তার। কেন সেখানে প্রবেশ করা যাবে না? কী হয় সেখানে? কৌতূহল থেকেই সেখানকার একজনের সঙ্গে গড়ে তোলেন বন্ধুত্ব, হয়ে ওঠে সখ্য। তারপর ভিতরে গিয়ে অবাক বনে যান, সে তো রঙিন মাছের ভুবন! ধীরে ধীরে সেই বন্ধুর কাছ থেকেই শিখে নেন কীভাবে রঙিন মাছ ব্রিড করতে হয়। ১৯৯৯ সালের শেষের দিকে ভারত থেকে ফিরে আসেন দেশে। অভাব তখনো তাড়া করে ফিরছে। ঢাকায় এসে কাজ শুরু করলেন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে। অল্প বেতনের চাকরিতে সংসার চালানো কঠিন। তারপরও বেঁচে থাকার তাগিদে চালিয়ে যেতে থাকলেন জীবিকার সংগ্রাম। ফ্যাক্টরিতে যেতে-আসতে চোখে পড়ে একটি রঙিন মাছের দোকান। রঙিন মাছের নেশা তার মগজে তখনো প্রোথিত। খেয়াল করলেন প্রায়ই দোকানটা বন্ধ থাকে। খোঁজ নিয়ে জানতে পারলেন, মাছ আসে দেশের বাইরে থেকে। মাছ আসতে অনেক সময় লেগে যায়। তাই মাছ না আসলে দোকান বন্ধ থাকে। সাইফুল্লাহ তখন জানালেন, তিনি জানেন রঙিন মাছ থেকে কীভাবে বাচ্চা ফোটায়, জানেন এর প্রজনন প্রক্রিয়া। ২০০৪ সালের কথা। ৬২৫ টাকা পুঁজি করে নেমে গেলেন রঙিন মাছের ভুবনে। গ্রামে ফিরে একটা চৌবাচ্চায় শুরু করলেন রঙিন মাছের ব্রিডিং। সেই রঙিন মাছই রাঙিয়ে দিলো তার জীবন। আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তার। একদশকে ৬২৫ টাকার রঙিন মাছ সংসার খরচ বাদে গিয়ে দাঁড়াল অর্ধকোটিতে। যেন এক সোনার ডিমপাড়া হাঁসের গল্প। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। রঙিন মাছ সাইফুল্লাহ গাজীর কাছে সোনার ডিমপাড়া হাঁস।

সাইফুল্লাহ গাজীর শৌখিন মাছের প্রজনন কার্যক্রম এই চৌবাচ্চার মধ্যে সীমাববদ্ধ নেই। এখান থেকে কার্যক্রম পৌঁছে গেছে ২০টি পুকুরে। বড় বড় পুকুরে জাল ফেলছে আর সেই জালে রুই কাতলা মৃগেলের পরিবর্তে উঠছে শৌখিন রঙিন সব মাছ। বড় মনোরম সে দৃশ্য! বলা যায়, অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন সাইফুল্লাহ । খাবার মাছের মতোই লালন-পালন করছেন শৌখিন মাছ। যেগুলো খাবার মাছের চেয়ে বহুগুণ দামি।

সাইফুল্লাহ গাজীর ২০টি পুকুরে ২০ প্রজাতির রঙিন মাছের জন্ম ও বিচরণ ক্ষেত্র। সেখানে গড়ে তুলেছেন মাছের হ্যাচারিও। সাইফুল্লাহ চায় তার মতোই ভাগ্য বদলে যাক সব প্রান্ত্মিক মানুষের। তাই শুধু শৌখিন মাছ লালন-পালন করে তার রেণু পোনা তৈরিই করছেন না, জাত নিয়েও চলছে তার নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা। বিশেষ করে মাছের রং ও কিছু বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করতেও চালিয়েছেন নানামুখী চেষ্টা। সাইফুল্লাহ গাজী আজ এলাকার মানুষের কাছে সাফল্যের এক উদাহরণ। শৌখিন মাছ উৎপাদনের ক্ষেত্রেও এলাকার মানুষের মুখে মুখে জেগেছে নতুন সাড়া।

সাইফুল্লাহ গাজী সম্প্রতি ১৩তম সিটি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পুরস্কারে বছরের শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্র কৃষি উদ্যোক্তার পুরস্কার পেয়েছেন। এই উদ্যোক্তা বলেন, এক সময় বাংলাদেশ বাইরে থেকে রঙিন মাছ আমদানি করত। এখন সরকার ও বিভিন্ন মহল যদি উদ্যোগ নেয় তবে রঙিন মাছ রপ্তানিও সম্ভব।

পাঠক, রঙিন মাছের আন্তর্জাতিক বাজার সম্পর্কে কিছুটা তথ্য আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০০০ সালের ১৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের শৌখিন মাছের বাজার ২০১১ সাল পর্যন্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে। একটা পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৩ সালে সিঙ্গাপুর ৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের শৌখিন মাছ বিশ্বের প্রায় ৮০টি দেশে রপ্তানি করেছে। ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে আয়োজন করা হয়েছিল দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক অর্নামেন্টাল ফিশ ট্রেড অ্যান্ড টেকনিক্যাল কনফারেন্স। পাশের দেশ শ্রীলঙ্কা ও ভারত ঝুঁকেছে এই বিশাল বাজার ধরতে। আমাদেরও পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই।

বাংলাদেশ সব সম্ভবের দেশ। সামগ্রিকভাবে কৃষির এমন কোনো চর্চা নেই, যা এ দেশে সম্ভব নয়। একটু বুদ্ধি করে যেখানে হাত দেওয়া যায় সেখানেই সোনা ফলে। শুধু পরিকল্পিত উদ্যোগ নেওয়ার অপেক্ষা। সাফল্য যেন সবখানেই হাতছানি দিচ্ছে। সাতক্ষীরার সাইফুল্লাহ গাজী অ্যাকুরিয়াম ফিশ বা শৌখিন মাছ উৎপাদনে যে বিস্ময়কর সাফল্যের নজির করেছেন, তা প্রচলিত কিছু নয়, একেবারেই অপ্রচলিত ও উদ্ভাবনী এক উদ্যোগ। এই উদ্যোগকে অনুসরণ করে দেশের বহু বেকার তরুণ খুঁজে নিতে পারে নতুন এক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র। কারণ, বাড়ির আঙিনায় ছোট্ট পরিসরেই একটি হাউস তৈরি করে শৌখিন মাছের খামার গড়ে তোলা সম্ভব। আর এখান থেকেই তা বিসত্মৃত করা সম্ভব বড় পুকুরে। শৌখিন মাছের প্রজনন ও পোনা উৎপাদনে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে বিশাল সাফল্যের দিকে। এই শিল্পের দিকে দৃষ্টি দেওয়া হলে অল্প দিনেই বাইরে থেকে শৌখিন মাছ আর আনার প্রয়োজন পড়বে না, একইভাবে সম্ভব হবে বিদেশে রপ্তানি করাও।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

৪০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন