শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে বলা হয় রাজনীতির দিকপাল লাখ লাখ ভক্তের কাছে তিনি ছিলেন কামেল পীর ১৯৫৪ সালে মীরজাফরের বংশধর-পূর্ব বাংলার সে সময়কার গভর্নর ইস্কান্দার মির্জার দৃষ্টিতে তিনি ছিলেন কমিউনিস্ট ভারতের দালাল কারও কারও কাছে চীনপন্থি হিসেবে পরিচিতি ছিল মজলুম জননেতার রাজনীতির সিংহপুরুষ ছিলেন ক্ষমতাবিমুখ তরুণ বয়সে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একবার পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত হয়েছিলেন একপর্যায়ে তিনি পদত্যাগও করেন সে পদ থেকে মওলানা ভাসানীর জন্ম এক অতিসাধারণ পরিবারে বিয়ে করেছিলেন জয়পুরহাটের পাঁচবিবির জমিদার শামসুদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর একমাত্র কন্যাকে শ্বশুরবাড়ির সব সম্পত্তি তিনি বিলিয়ে দিয়েছিলেন ভূমিহীনদের মাঝে মওলানা ভাসানী যে কুঁড়েঘরে আজীবন বসবাস করেছেন তাঁর সঙ্গে গাঁও-গ্রামের হতদরিদ্রদের জীবনযাপনের কোনো পার্থক্য ছিল না গত ১৭ নভেম্বর ছিল মহিরুহের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, কালের বিবর্তনে আমাদের নতুন প্রজন্মের অনেকের কাছে মওলানা ভাসানী প্রায় অজানা এক নাম বলা হয়, বাঙালি এক অকৃতজ্ঞ জাতি আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের দিকে তাকালে সে সত্যটি ফুটে ওঠে দেশে মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা কে ফজলুল হক, শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো বিশাল মাপের নেতারা জন্মগ্রহণ করলেও তাঁরা ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছেন স্মৃতিপট থেকে যেসব রাজনৈতিক নেতা একটি নতুন রাষ্ট্র নতুন জাতির অভ্যুদয়ে স্মরণযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন তাঁদের অন্যতম মওলানা ভাসানী যাঁকে বলা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা উপমহাদেশের রাজনীতিতে নতুন মাত্রা দান করেছেন মওলানা ভাসানী সমাজবাদী আন্দোলনের যেমন পুরোধা ছিলেন তিনি, তেমন আধ্যাত্মিক জগতেরও শিরোমণি হিসেবে নন্দিত হয়েছেন মহান নেতা

মওলানা ভাসানীকে তাঁর অর্বাচীন সমালোচকরা অভিহিত করতেনঅশিক্ষিত রাজনীতিকহিসেবে এমনকি তাঁকে মূর্খ হিসেবে অভিহিত করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন কেউ কেউ মওলানা ভাসানীর রাজনীতি, জীবনদর্শন, আধ্যাত্মিক সাধনা এর কোনোটিই অবশ্য কোনো অতিজ্ঞানীর উর্বর বক্তব্য কিংবা সার্টিফিকেটের ওপর নির্ভরশীল ছিল না আপন গুণেই তিনি ছিলেন গুণান্বিত মওলানা ভাসানীর তুলনা ছিলেন তিনি নিজেই যে কারণে জীবদ্দশায়ই কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছিলেন মহানায়ক তিনি ছিলেন বহুধাসত্তার এক অনন্য উদাহরণ

মওলানা ভাসানী ছিলেন ক্ষমতাবিমুখ এক রাজনীতিক রাজনৈতিক দল সম্পর্কে সংজ্ঞা দিতে গিয়ে একবার মওলানা ভাসানীর সবচেয়ে প্রিয় শিষ্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, তাঁর দল আওয়ামী লীগ আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম কিংবা রামকৃষ্ণ মিশন নয় তাঁর দলের নির্দিষ্ট আদর্শ কর্মসূচি রয়েছে কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য ক্ষমতায় যাওয়াই তাঁর লক্ষ্য

ক্ষমতায় যাওয়াকে দলের বা নিজের লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করলেও বঙ্গবন্ধু যেনতেনভাবে ক্ষমতায় যাওয়ারপক্ষপাতী ছিলেন না আদর্শের জন্য জীবনের এক বড় অংশই জেলে কাটিয়েছেন জাতীয় নেতা পরাধীন বাংলাদেশে তিনি ছিলেন বাংলাদেশের মানুষের অহংকার আমাদের আরেক জাতীয় নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম তাঁর এক লেখায় বঙ্গবন্ধুর অবস্থানকে স্বীকার করেছেন আর মওলানা ভাসানী রাজনৈতিক অঙ্গনের প্রাণপুরুষ হিসেবে বিবেচিত হলেও তিনি কখনো নিজেকে ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ত করেননি পাকিস্তান আমলে প্রথম থেকে যে দলটি ছিল এককভাবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে সেই আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মওলানা ভাসানী ১৯৫৭ সালে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় পূর্ব বাংলায় সরকার গঠন করলেও মওলানা ভাসানী ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ত হননি তার আগে ১৯৫৪ সালে মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা কে ফজলুল হক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর যৌথ নেতৃত্বে গঠিত হয় যুক্তফ্রন্ট তৎকালীন পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে ২৩৭ আসনের ৯টি বাদে সব কটিতে জয়ী হয় তারা যুক্তফ্রন্ট সরকার গঠন করলেও তাতে জড়িত হননি মওলানা ভাসানী যুক্তফ্রন্টের শীর্ষ নেতা মওলানা ভাসানী ওই বছরের ২৫ মে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগদান করেন ৩০ মে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ব বাংলার যুক্তফ্রন্ট সরকার ভেঙে দেয় গভর্নরের শাসন জারি করে মওলানা ভাসানীকে কমিউনিস্ট ভারতের দালাল হিসেবে অভিহিত করে তাঁর দেশে প্রত্যাবর্তনের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় মওলানা ভাসানী ছিলেন ১৯৬৯ সালের আইয়ুববিরোধী গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম নায়ক গণ অভ্যুত্থানের পরিণতিতে বঙ্গবন্ধু আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে মুক্তি পান আমেরিকান সাংবাদিক ড্যান কোগনিন টাইম ম্যাগাজিনে ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থান উসকে দেওয়ার জন্য ভাসানীকে কৃতিত্ব দিয়েছেন গণ অভ্যুত্থানের কারণেই পাকিস্তানের সেনাপতি শাসক ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের ১১ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের পতন হয়

ইতিহাসের মহিরুহের জন্যই ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের ১৬০টি আসনের দুটি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণের স্বাধিকার আন্দোলন নতুন মাত্রা পায় স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে মওলানা ভাসানী গিয়েছিলেন খুলনায় উঠেছিলেন মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ন্যাপের সিনিয়র সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল জব্বারের বাসভবনে শহীদ জব্বারের পুত্র জুলফিকার জব্বার মুকুল ভাইয়ের সৌজন্যে মজলুম জননেতার সঙ্গে দেখা করার সুযোগ হয় তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ১৯৭০ সালের নির্বাচনের আগে তিনিভোটের আগে ভাত চাইসেøাগান তুলে কেন নির্বাচন বর্জন করেছিলেন? জানতে চেয়েছিলাম, বর্জন তাঁর দল ন্যাপের জন্য আত্মঘাতী ছিল কি না? মওলানা ভাসানী জবাব দিয়েছিলেন তাঁর সিদ্ধান্তই যে সঠিক ইতিহাস প্রমাণ রেখেছে সত্তরের নির্বাচন ছিল বাংলাদেশের জনগণের স্বাধিকারের ম্যান্ডেট লাভের নির্বাচন নির্বাচনে ন্যাপ অংশ নিলে স্বাধিকারের পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগ ন্যাপের ভোট ভাগাভাগিতে বিরোধী পক্ষ লাভবান হতো মওলানা ভাসানী বলেছিলেন তিনি কখনো ব্যক্তি বা দলের স্বার্থে রাজনীতি করেন না রাজনীতি করেন জনগণের শোষণমুক্তির জন্য তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে লক্ষ্য অর্জনে নিজের প্রতিষ্ঠিত দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৯৫৭ সালে সম্পর্ক ছিন্ন করতে পিছপা হননি মওলানা ভাসানী প্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা ভাবেন ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে তিনি পাকিস্তানি শাসকদের আসসালামু আলাইকুম বলে বিচ্ছিন্নতার ঘণ্টা বাজান নিজের রাজনীতি কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত বা লাভবান হলো এটি তাঁর ভাবনার বিষয় ছিল না তিনি বাংলাদেশের আপামর জনগণের স্বার্থকেই বড় চোখে দেখেছেন

।।দুই।।

মুক্তিযুদ্ধকালে মওলানা ভাসানী ছিলেন প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধান উপদেষ্টা তাঁকে কেন্দ্র করেই পাকিস্তান আমলে সমাজবাদী রাজনীতি দানা বাঁধেমওলানা ভাসানী ষাটের দশকে সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন চীন মস্কোপন্থি এই দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে চীনপন্থিরা ছিলেন মওলানা ভাসানীর ওপর নির্ভরশীল যে কারণে চীনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল ঘনিষ্ঠ নয়া চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং এবং প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই মওলানা ভাসানীর প্রতি ছিলেন বিশেষ শ্রদ্ধাশীল কৌশলগত কারণে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে চীন পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেয় তাদের আশঙ্কা ছিল মুক্তিযুদ্ধ সফল হলে এলাকায় মস্কোর প্রভাব বেড়ে যাবে কিন্তু মওলানা ভাসানীর কারণেই তারা পাকিস্তানের সমর্থনে মুক্তিযুদ্ধে হস্তক্ষেপ থেকে বিরত থাকে স্বাধীন বাংলাদেশে মওলানা ভাসানীই শাসকশ্রেণির অন্যায় গণবিরোধী ভূমিকার বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদী ভূমিকা পালন করেন ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের প্রতিবাদে তিনি ভুখা মিছিলে নেতৃত্ব দেন ১৯৭৬ সালে বৃদ্ধ বয়সে ফারাক্কাবিরোধী লংমার্চে নেতৃত্ব দেন মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী ভারতের কাছ থেকে গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষিত হয় লংমার্চের মাধ্যমে

।।তিন।।

বাংলাদেশের মানুষ মওলানা ভাসানীকে ভুলতে চললেও তাঁকে ভোলেননি কানাডার কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক তিনি পশ্চিমা বিশ্বেরেড মওলানাহিসেবে পরিচিত মওলানা ভাসানীকে নিয়ে থিসিস করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন এক বাংলাদেশি শিক্ষককে তাঁর অনুপ্রেরণাতেই মওলানা ভাসানীকে নিয়ে গবেষণাকর্মে ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছেন . আবিদ সলিমুল্লাহ বাহার এটিই ইংরেজি ভাষায় মওলানা ভাসানীকে নিয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জনের প্রথম ঘটনা . বাহার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক থাকা অবস্থায় কানাডায় যান সেখানকার অন্টারিও ইউনিভার্সিটি অব উইন্ডসর থেকে সমাজতত্ত্বে মাস্টার্স ডিগ্রি নেন তারপর থেকে চট্টগ্রামের কৃতী সন্তান কানাডার কুইবেক প্রদেশের মন্ট্রিলের ডওশন কলেজে শিক্ষকতায় নিয়োজিত ছিলেন তাঁর থিসিসের বিষয়বস্তু ছিলদ্য রিলিজিয়াস অ্যান্ড ফিলসফিক্যাল বেসিস অব ভাসানিজ পলিটিক্যাল লিডারশিপ

. বাহার বলেছেন, তিনি ভাসানীর রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন না কিন্তু প্রবাসে থাকলেও দেশের টানে কোনো দেশি বিষয়ের ওপর থিসিস করার কথা ভাবেন তাঁর ভাবনায় অনুপ্রেরণা জোগান দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক এক কানাডিয়ান বিশেষজ্ঞ তিনিই মওলানা ভাসানীর জীবন কর্মের ওপর গবেষণা করতে বলেন

গবেষণা করতে গিয়ে . আবিদ নিশ্চিত হন মওলানা ভাসানী রাজনীতিতে আসেন সুফি আদর্শবাদে অনুপ্রাণিত হয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি বিধানই ছিল তাঁর লক্ষ লক্ষ বাস্তবায়নে তিনি সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের মতো জীবনযাপন করেছেন তিনি কখনো অন্য অনেক রাজনীতিবিদের মতো বিলাসী জীবনযাপন করেননি ব্যক্তিস্বার্থে কখনো বিসর্জন দেননি আদর্শবোধ মওলানা ভাসানীর আধ্যাত্মিক সাধনা রাজনৈতিক মতবাদ ভারতের আসাম, আজকের বাংলাদেশ পাকিস্তানে বিপুল প্রভাব ফেলে

. আবিদ বলেছেন, তিনি এক যুগ মওলানা ভাসানীর ওপর গবেষণা চালিয়েছেন উদ্দেশ্যে ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশে এসে মরহুম নেতার ওপর তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ শুরু করেন মওলানা ভাসানীর ওপর প্রকাশিত প্রায় সব ধরনের বই, সরকারি দলিল সংগ্রহ এবং মুরিদ রাজনৈতিক সহকর্মীদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি ১৯৯৬ সালেও একই কারণে আবার দেশে আসেন মওলানা ভাসানীকে বলা হয় বাম রাজনীতির প্রবক্তা কেউ কেউ তাঁকে কমিউনিস্ট বলেও নাক সিটকিয়েছেন অথচ ভাসানীকে যারা চেনেন, তারা স্বীকার করবেন গরিব-দুঃখী মানুষের মুক্তির এই মহান দিশারি কমিউনিস্ট ছিলেন না ছিলেন একজন খাঁটি মুসলমান একজন আধ্যাত্মিক সাধক লাখ লাখ মুরিদের কাছে তাঁর পরিচিতি ছিল কামেল পীর হিসেবে বলা যায়, রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রিয় সাহাবি হজরত আবু জর গিফারীর (রা.) অনুসারী ছিলেন তিনি বিশ্বাসী ছিলেন ইসলামি সমাজবাদে তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার মূর্ত প্রতীক মওলানা ভাসানীর মতো বড় মাপের নেতা পৃথিবীতে খুব কমই জন্ম নিয়েছেন জীবদ্দশায় তাঁকে বলা হতো আফ্রো-এশিয়া লাতিন আমেরিকার কণ্ঠস্বর মজলুম জননেতা সারা জীবন দেশের গরিব-দুঃখী মানুষের জন্য লড়লেও আজ তিনি বিস্মৃত প্রায় এর চেয়ে দুঃখের কথা আর কীই-বা থাকতে পারে?

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৩৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা