শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে বলা হয় রাজনীতির দিকপাল লাখ লাখ ভক্তের কাছে তিনি ছিলেন কামেল পীর ১৯৫৪ সালে মীরজাফরের বংশধর-পূর্ব বাংলার সে সময়কার গভর্নর ইস্কান্দার মির্জার দৃষ্টিতে তিনি ছিলেন কমিউনিস্ট ভারতের দালাল কারও কারও কাছে চীনপন্থি হিসেবে পরিচিতি ছিল মজলুম জননেতার রাজনীতির সিংহপুরুষ ছিলেন ক্ষমতাবিমুখ তরুণ বয়সে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একবার পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত হয়েছিলেন একপর্যায়ে তিনি পদত্যাগও করেন সে পদ থেকে মওলানা ভাসানীর জন্ম এক অতিসাধারণ পরিবারে বিয়ে করেছিলেন জয়পুরহাটের পাঁচবিবির জমিদার শামসুদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর একমাত্র কন্যাকে শ্বশুরবাড়ির সব সম্পত্তি তিনি বিলিয়ে দিয়েছিলেন ভূমিহীনদের মাঝে মওলানা ভাসানী যে কুঁড়েঘরে আজীবন বসবাস করেছেন তাঁর সঙ্গে গাঁও-গ্রামের হতদরিদ্রদের জীবনযাপনের কোনো পার্থক্য ছিল না গত ১৭ নভেম্বর ছিল মহিরুহের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, কালের বিবর্তনে আমাদের নতুন প্রজন্মের অনেকের কাছে মওলানা ভাসানী প্রায় অজানা এক নাম বলা হয়, বাঙালি এক অকৃতজ্ঞ জাতি আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের দিকে তাকালে সে সত্যটি ফুটে ওঠে দেশে মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা কে ফজলুল হক, শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো বিশাল মাপের নেতারা জন্মগ্রহণ করলেও তাঁরা ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছেন স্মৃতিপট থেকে যেসব রাজনৈতিক নেতা একটি নতুন রাষ্ট্র নতুন জাতির অভ্যুদয়ে স্মরণযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন তাঁদের অন্যতম মওলানা ভাসানী যাঁকে বলা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা উপমহাদেশের রাজনীতিতে নতুন মাত্রা দান করেছেন মওলানা ভাসানী সমাজবাদী আন্দোলনের যেমন পুরোধা ছিলেন তিনি, তেমন আধ্যাত্মিক জগতেরও শিরোমণি হিসেবে নন্দিত হয়েছেন মহান নেতা

মওলানা ভাসানীকে তাঁর অর্বাচীন সমালোচকরা অভিহিত করতেনঅশিক্ষিত রাজনীতিকহিসেবে এমনকি তাঁকে মূর্খ হিসেবে অভিহিত করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন কেউ কেউ মওলানা ভাসানীর রাজনীতি, জীবনদর্শন, আধ্যাত্মিক সাধনা এর কোনোটিই অবশ্য কোনো অতিজ্ঞানীর উর্বর বক্তব্য কিংবা সার্টিফিকেটের ওপর নির্ভরশীল ছিল না আপন গুণেই তিনি ছিলেন গুণান্বিত মওলানা ভাসানীর তুলনা ছিলেন তিনি নিজেই যে কারণে জীবদ্দশায়ই কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছিলেন মহানায়ক তিনি ছিলেন বহুধাসত্তার এক অনন্য উদাহরণ

মওলানা ভাসানী ছিলেন ক্ষমতাবিমুখ এক রাজনীতিক রাজনৈতিক দল সম্পর্কে সংজ্ঞা দিতে গিয়ে একবার মওলানা ভাসানীর সবচেয়ে প্রিয় শিষ্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, তাঁর দল আওয়ামী লীগ আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম কিংবা রামকৃষ্ণ মিশন নয় তাঁর দলের নির্দিষ্ট আদর্শ কর্মসূচি রয়েছে কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য ক্ষমতায় যাওয়াই তাঁর লক্ষ্য

ক্ষমতায় যাওয়াকে দলের বা নিজের লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করলেও বঙ্গবন্ধু যেনতেনভাবে ক্ষমতায় যাওয়ারপক্ষপাতী ছিলেন না আদর্শের জন্য জীবনের এক বড় অংশই জেলে কাটিয়েছেন জাতীয় নেতা পরাধীন বাংলাদেশে তিনি ছিলেন বাংলাদেশের মানুষের অহংকার আমাদের আরেক জাতীয় নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম তাঁর এক লেখায় বঙ্গবন্ধুর অবস্থানকে স্বীকার করেছেন আর মওলানা ভাসানী রাজনৈতিক অঙ্গনের প্রাণপুরুষ হিসেবে বিবেচিত হলেও তিনি কখনো নিজেকে ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ত করেননি পাকিস্তান আমলে প্রথম থেকে যে দলটি ছিল এককভাবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে সেই আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মওলানা ভাসানী ১৯৫৭ সালে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় পূর্ব বাংলায় সরকার গঠন করলেও মওলানা ভাসানী ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ত হননি তার আগে ১৯৫৪ সালে মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা কে ফজলুল হক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর যৌথ নেতৃত্বে গঠিত হয় যুক্তফ্রন্ট তৎকালীন পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে ২৩৭ আসনের ৯টি বাদে সব কটিতে জয়ী হয় তারা যুক্তফ্রন্ট সরকার গঠন করলেও তাতে জড়িত হননি মওলানা ভাসানী যুক্তফ্রন্টের শীর্ষ নেতা মওলানা ভাসানী ওই বছরের ২৫ মে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগদান করেন ৩০ মে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ব বাংলার যুক্তফ্রন্ট সরকার ভেঙে দেয় গভর্নরের শাসন জারি করে মওলানা ভাসানীকে কমিউনিস্ট ভারতের দালাল হিসেবে অভিহিত করে তাঁর দেশে প্রত্যাবর্তনের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় মওলানা ভাসানী ছিলেন ১৯৬৯ সালের আইয়ুববিরোধী গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম নায়ক গণ অভ্যুত্থানের পরিণতিতে বঙ্গবন্ধু আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে মুক্তি পান আমেরিকান সাংবাদিক ড্যান কোগনিন টাইম ম্যাগাজিনে ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থান উসকে দেওয়ার জন্য ভাসানীকে কৃতিত্ব দিয়েছেন গণ অভ্যুত্থানের কারণেই পাকিস্তানের সেনাপতি শাসক ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের ১১ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের পতন হয়

ইতিহাসের মহিরুহের জন্যই ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের ১৬০টি আসনের দুটি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণের স্বাধিকার আন্দোলন নতুন মাত্রা পায় স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে মওলানা ভাসানী গিয়েছিলেন খুলনায় উঠেছিলেন মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ন্যাপের সিনিয়র সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল জব্বারের বাসভবনে শহীদ জব্বারের পুত্র জুলফিকার জব্বার মুকুল ভাইয়ের সৌজন্যে মজলুম জননেতার সঙ্গে দেখা করার সুযোগ হয় তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ১৯৭০ সালের নির্বাচনের আগে তিনিভোটের আগে ভাত চাইসেøাগান তুলে কেন নির্বাচন বর্জন করেছিলেন? জানতে চেয়েছিলাম, বর্জন তাঁর দল ন্যাপের জন্য আত্মঘাতী ছিল কি না? মওলানা ভাসানী জবাব দিয়েছিলেন তাঁর সিদ্ধান্তই যে সঠিক ইতিহাস প্রমাণ রেখেছে সত্তরের নির্বাচন ছিল বাংলাদেশের জনগণের স্বাধিকারের ম্যান্ডেট লাভের নির্বাচন নির্বাচনে ন্যাপ অংশ নিলে স্বাধিকারের পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগ ন্যাপের ভোট ভাগাভাগিতে বিরোধী পক্ষ লাভবান হতো মওলানা ভাসানী বলেছিলেন তিনি কখনো ব্যক্তি বা দলের স্বার্থে রাজনীতি করেন না রাজনীতি করেন জনগণের শোষণমুক্তির জন্য তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে লক্ষ্য অর্জনে নিজের প্রতিষ্ঠিত দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৯৫৭ সালে সম্পর্ক ছিন্ন করতে পিছপা হননি মওলানা ভাসানী প্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা ভাবেন ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে তিনি পাকিস্তানি শাসকদের আসসালামু আলাইকুম বলে বিচ্ছিন্নতার ঘণ্টা বাজান নিজের রাজনীতি কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত বা লাভবান হলো এটি তাঁর ভাবনার বিষয় ছিল না তিনি বাংলাদেশের আপামর জনগণের স্বার্থকেই বড় চোখে দেখেছেন

।।দুই।।

মুক্তিযুদ্ধকালে মওলানা ভাসানী ছিলেন প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধান উপদেষ্টা তাঁকে কেন্দ্র করেই পাকিস্তান আমলে সমাজবাদী রাজনীতি দানা বাঁধেমওলানা ভাসানী ষাটের দশকে সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন চীন মস্কোপন্থি এই দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে চীনপন্থিরা ছিলেন মওলানা ভাসানীর ওপর নির্ভরশীল যে কারণে চীনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল ঘনিষ্ঠ নয়া চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং এবং প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই মওলানা ভাসানীর প্রতি ছিলেন বিশেষ শ্রদ্ধাশীল কৌশলগত কারণে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে চীন পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেয় তাদের আশঙ্কা ছিল মুক্তিযুদ্ধ সফল হলে এলাকায় মস্কোর প্রভাব বেড়ে যাবে কিন্তু মওলানা ভাসানীর কারণেই তারা পাকিস্তানের সমর্থনে মুক্তিযুদ্ধে হস্তক্ষেপ থেকে বিরত থাকে স্বাধীন বাংলাদেশে মওলানা ভাসানীই শাসকশ্রেণির অন্যায় গণবিরোধী ভূমিকার বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদী ভূমিকা পালন করেন ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের প্রতিবাদে তিনি ভুখা মিছিলে নেতৃত্ব দেন ১৯৭৬ সালে বৃদ্ধ বয়সে ফারাক্কাবিরোধী লংমার্চে নেতৃত্ব দেন মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী ভারতের কাছ থেকে গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষিত হয় লংমার্চের মাধ্যমে

।।তিন।।

বাংলাদেশের মানুষ মওলানা ভাসানীকে ভুলতে চললেও তাঁকে ভোলেননি কানাডার কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক তিনি পশ্চিমা বিশ্বেরেড মওলানাহিসেবে পরিচিত মওলানা ভাসানীকে নিয়ে থিসিস করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন এক বাংলাদেশি শিক্ষককে তাঁর অনুপ্রেরণাতেই মওলানা ভাসানীকে নিয়ে গবেষণাকর্মে ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছেন . আবিদ সলিমুল্লাহ বাহার এটিই ইংরেজি ভাষায় মওলানা ভাসানীকে নিয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জনের প্রথম ঘটনা . বাহার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক থাকা অবস্থায় কানাডায় যান সেখানকার অন্টারিও ইউনিভার্সিটি অব উইন্ডসর থেকে সমাজতত্ত্বে মাস্টার্স ডিগ্রি নেন তারপর থেকে চট্টগ্রামের কৃতী সন্তান কানাডার কুইবেক প্রদেশের মন্ট্রিলের ডওশন কলেজে শিক্ষকতায় নিয়োজিত ছিলেন তাঁর থিসিসের বিষয়বস্তু ছিলদ্য রিলিজিয়াস অ্যান্ড ফিলসফিক্যাল বেসিস অব ভাসানিজ পলিটিক্যাল লিডারশিপ

. বাহার বলেছেন, তিনি ভাসানীর রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন না কিন্তু প্রবাসে থাকলেও দেশের টানে কোনো দেশি বিষয়ের ওপর থিসিস করার কথা ভাবেন তাঁর ভাবনায় অনুপ্রেরণা জোগান দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক এক কানাডিয়ান বিশেষজ্ঞ তিনিই মওলানা ভাসানীর জীবন কর্মের ওপর গবেষণা করতে বলেন

গবেষণা করতে গিয়ে . আবিদ নিশ্চিত হন মওলানা ভাসানী রাজনীতিতে আসেন সুফি আদর্শবাদে অনুপ্রাণিত হয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি বিধানই ছিল তাঁর লক্ষ লক্ষ বাস্তবায়নে তিনি সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের মতো জীবনযাপন করেছেন তিনি কখনো অন্য অনেক রাজনীতিবিদের মতো বিলাসী জীবনযাপন করেননি ব্যক্তিস্বার্থে কখনো বিসর্জন দেননি আদর্শবোধ মওলানা ভাসানীর আধ্যাত্মিক সাধনা রাজনৈতিক মতবাদ ভারতের আসাম, আজকের বাংলাদেশ পাকিস্তানে বিপুল প্রভাব ফেলে

. আবিদ বলেছেন, তিনি এক যুগ মওলানা ভাসানীর ওপর গবেষণা চালিয়েছেন উদ্দেশ্যে ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশে এসে মরহুম নেতার ওপর তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ শুরু করেন মওলানা ভাসানীর ওপর প্রকাশিত প্রায় সব ধরনের বই, সরকারি দলিল সংগ্রহ এবং মুরিদ রাজনৈতিক সহকর্মীদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি ১৯৯৬ সালেও একই কারণে আবার দেশে আসেন মওলানা ভাসানীকে বলা হয় বাম রাজনীতির প্রবক্তা কেউ কেউ তাঁকে কমিউনিস্ট বলেও নাক সিটকিয়েছেন অথচ ভাসানীকে যারা চেনেন, তারা স্বীকার করবেন গরিব-দুঃখী মানুষের মুক্তির এই মহান দিশারি কমিউনিস্ট ছিলেন না ছিলেন একজন খাঁটি মুসলমান একজন আধ্যাত্মিক সাধক লাখ লাখ মুরিদের কাছে তাঁর পরিচিতি ছিল কামেল পীর হিসেবে বলা যায়, রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রিয় সাহাবি হজরত আবু জর গিফারীর (রা.) অনুসারী ছিলেন তিনি বিশ্বাসী ছিলেন ইসলামি সমাজবাদে তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার মূর্ত প্রতীক মওলানা ভাসানীর মতো বড় মাপের নেতা পৃথিবীতে খুব কমই জন্ম নিয়েছেন জীবদ্দশায় তাঁকে বলা হতো আফ্রো-এশিয়া লাতিন আমেরিকার কণ্ঠস্বর মজলুম জননেতা সারা জীবন দেশের গরিব-দুঃখী মানুষের জন্য লড়লেও আজ তিনি বিস্মৃত প্রায় এর চেয়ে দুঃখের কথা আর কীই-বা থাকতে পারে?

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে পুড়ছে রংপুর, রাস্তা-ঘাট ফাঁকা
দাবদাহে পুড়ছে রংপুর, রাস্তা-ঘাট ফাঁকা

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে বোরো ধানের গন্ধে মাতোয়ারা কৃষক
মাঠজুড়ে বোরো ধানের গন্ধে মাতোয়ারা কৃষক

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জয়পুরহাটে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জয়পুরহাটে বিক্ষোভ মিছিল

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বদলীয় কনভেনশন আহ্বান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবি পার্টির
সর্বদলীয় কনভেনশন আহ্বান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবি পার্টির

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গরীব মানুষের জন্য নদীর চর এখন আশীর্বাদ
গরীব মানুষের জন্য নদীর চর এখন আশীর্বাদ

৩৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় হাতের নাগালে সবজির দাম
বগুড়ায় হাতের নাগালে সবজির দাম

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য সাগর গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য সাগর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজ শিক্ষার্থী হত্যার বিচার দাবিতে কলাপাড়ায় থানার সামনে বিক্ষোভ
কলেজ শিক্ষার্থী হত্যার বিচার দাবিতে কলাপাড়ায় থানার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা