শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গি ঘাঁটি কোথায়

গোয়েন্দাদের ধারণা এর সংখ্যা শতাধিক । নির্মূলে ব্যাপক প্রস্তুতি
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি ঘাঁটি কোথায়

জঙ্গি ঘাঁটির সন্ধানে রয়েছে আইন প্রয়োগকারী সব সংস্থা। এ ব্যাপারে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে মাঠ পর্যায়ের সব স্তরের কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দেশের উত্তরাঞ্চল ও পার্বত্যাঞ্চলের বেশ কয়েকটি জেলায় বিশেষ নজরদারি শুরু হয়েছে। তথ্য পাওয়ামাত্রই ঘাঁটি তছনছ করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সরকারি একটি সূত্র এসব তথ্য দিয়ে বলেছে, গুলশান আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় নজিরবিহীন সশস্ত্র হামলার পর জঙ্গি দমনে সরকার সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের কারা জঙ্গি কার্যক্রমে নিয়ে যাচ্ছে, তাদের কোথায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে— বিশেষ করে জঙ্গিদের ঘাঁটির সন্ধানে নানা পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যেই গোয়েন্দারা নজরদারি শুরু করেছেন সন্দেহজনক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর। তদন্ত হচ্ছে অভিযুক্ত বেসরকারি বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকাণ্ড। পাকিস্তান, তুরস্ক, সিরিয়ায় ঘন ঘন যাতায়াতকারী ব্যক্তিদের নামের তালিকাও ইমিগ্রেশন থেকে সংগ্রহ করেছেন গোয়েন্দারা। যেসব প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বিদেশ পাঠানোর কাজে নিয়োজিত, তারাও নজরদারির আওতায় রয়েছে। মালয়েশিয়ায় লেখাপড়া করতে যাওয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নামের তালিকা সংগ্রহের কাজ চলছে। এই শিক্ষার্থীদের পরিবার-পরিজন সম্পর্কেও খোঁজখবর নেওয়া হবে। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সঙ্গে সাম্প্রতিক হামলার কোনো যোগসূত্র রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মেস বাড়ি সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছেন গোয়েন্দারা। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের পাঁচ তারকা হোটেল, বিমানবন্দরসহ স্পর্শকাতর বিভিন্ন স্থাপনা ঘিরে গোয়েন্দা নজরদারির পাশাপাশি বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া    হয়েছে। কূটনৈতিক এলাকায় নেওয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা। গতকাল থেকে নিরাপত্তায় যুক্ত হয়েছে অতিরিক্ত বিজিবি। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চবিত্ত ও শিক্ষিত পরিবারের মেধাবী সন্তানদের কোথায় নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে, কারা তাদের মগজ ধোলাই করছে— এসব প্রশ্নের জবাব গোয়েন্দাদের বের করতে হবে। আর এসব প্রশ্নের জবাব বের করতে হলে জঙ্গি ঘাঁটির সন্ধান ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। নইলে মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই পথে যাওয়া রোধ করা সম্ভব হবে না।

পুলিশের সাবেক আইজি মোহাম্মদ হাদিস উদ্দিন বলেন, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা ও অপরাধ দমনে বাংলাদেশ পুলিশের সক্ষমতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে মাঠ পর্যায়ে পুলিশ যখন কাজ করবে, তখন সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঠিকভাবে তাদারকি করতে হবে। এতে সাফল্য আসবে দ্রুত।

র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ গতকাল র‌্যাব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা যদি প্রত্যেকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে এই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই, তাহলে খুব শিগগিরই একে সমাজ থেকে নির্মূল করা যাবে এবং দেশের যে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা তা, অব্যাহত থাকবে।’

জঙ্গি ঘাঁটি : দেশে জঙ্গি ঘাঁটির সংখ্যা কত— এমন প্রশ্নের সঠিক কোনো জবাব নেই সংশ্লিষ্টদের কাছে। তবে গোয়েন্দাদের ধারণা, এ সংখ্যা শ’ ছাড়িয়ে গেছে। এসব ঘাঁটিতেই তরুণ আর যুবকদের নিয়ে মগজ ধোলাই থেকে শুরু করে অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। গত ডিসেম্বর থেকে মার্চ— এ চার মাসে শুধু রাজধানীতেই জঙ্গিদের ১৪টি আস্তানার সন্ধান পায় পুলিশ ও র‌্যাব। এসব আস্তানা থেকে জঙ্গিদের গ্রেফতারের সঙ্গে বিপুলসংখ্যক শক্তিশালী গ্রেনেড, বোমা, বোমা তৈরির সরঞ্জাম এবং জিহাদি বই উদ্ধার করা হয়। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কয়েকটি জঙ্গি আস্তানার সন্ধান মেলায় গোয়েন্দাদের ভাবিয়ে তোলে। জঙ্গিদের ধরতে রাজধানীতে বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারি শুরু হয়। জেরার মুখে তারা পুলিশ ও গোয়েন্দাদের জানিয়েছিল, তারা বড় ধরনের হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গত মার্চে মাতুয়াইল কাঠেরপুল এলাকার সিদ্দিক মিয়ার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ময়মনসিংহ জেলা জেএমবির আমির হুজাইফা আকনসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। সেই সঙ্গে উদ্ধার করা হয় বিপুলসংখ্যক শক্তিশালী গ্রেনেড, বোমা, বোমা তৈরির সরঞ্জাম ও জিহাদি বই। বাড্ডার একটি আস্তানায় অভিযান চালাতে গেলে জঙ্গিরা ডিবি পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। একই মাসে মোহাম্মদপুরের নবোদয় হাউজিংয়ের বি-ব্লকের পাঁচ তলার ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে গ্রেনেড, গ্রেনেড তৈরির সরঞ্জাম ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়। বাড্ডা থেকে গ্রেফতার দুজনের কাছ থেকে মোহাম্মদপুরের এই বাড়ির সন্ধান মেলে। একই দিন একই এলাকার অন্য একটি বাসায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন ১৯ জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। ওই বাসায় জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও বোমা তৈরি করত। দক্ষিণখানের অন্য একটি বাসা থেকে দুটি শক্তিশালী বোমা ও বিপুলসংখ্যক বিস্ফোরক উদ্ধার করেন নবগঠিত কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের সদস্যরা। হাজারীবাগে জঙ্গি আস্তানায় আবদুল্লাহ ওরফে নোমান এবং কালাম ওরফে হিরণ গোয়েন্দাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। এ ছাড়া রাজধানীতে আরও বেশ কিছু ঘাঁটির সন্তান পান গোয়েন্দারা।

নাম প্রকাশ না করে সূত্রটি আরও জানান, মফস্বল বা নির্জন এলাকায় জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ নিলেও তারা এখন ঢাকামুখী। তারা ছদ্মনাম ব্যবহার করে বাসা-বাড়ি ভাড়া নিচ্ছে। ১০ জনের সঙ্গে সহজেই মিশে যাচ্ছে। আগে তারা রাজধানীর কয়েকটি এলাকায় আস্তানা গাড়লেও সব এলাকায় তাদের আস্তানা রয়েছে। এরপরই মূলত রাজধানীর প্রতিটি থানা এলাকার বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটিয়াদের তথ্য চাওয়া হয় বলে জঙ্গি নিয়ে কাজ করছে এমন একটি সূত্র জানান। এ কর্মসূচি আরও জোরালো করা হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

কোথায় প্রশিক্ষণ : সচ্ছল পরিবারের উচ্চশিক্ষিত তরুণদের কৌশলে জঙ্গি সংগঠনে ভিড়িয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। মগজ ধোলাইয়ের পর তাদের শেখানো হচ্ছে ভারী অস্ত্রশস্ত্র চালানোর কৌশল। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার পর তরুণদের অস্ত্র চালনা এবং বোমা ও গ্রেনেড তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বিদেশ ছাড়াও দেশের কক্সবাজার, টেকনাফ, সিলেট, পার্বত্য চট্টগ্রামসহ পাহাড়ি অঞ্চলে চলে প্রশিক্ষণ কর্মকাণ্ড। এ ক্ষেত্রে অনেক তরুণ বাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নেয় ভিন্ন কোনো স্থানে। পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখে না তারা। অনেক তরুণ মানুষের চোখ এড়াতে নেয় ছদ্মবেশ। নিজেদের তারা শৌখিন পর্বতারোহী হিসেবে পরিচয় দেয়। পাহাড়ে অভিযানের কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় তারা। এরপর সেখানে গিয়ে নেয় সশস্ত্র প্রশিক্ষণ। দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হামলা চালানোর জন্য প্রস্তুত করা হয় তাদের। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়।

সূত্র জানান, পথভ্রষ্ট তরুণরা বিশেষ করে মালয়েশিয়ায় গিয়ে জঙ্গিবাদের প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। দেশের প্রভাবশালী একটি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে খবর রয়েছে, বিপথগামী তরুণদের প্রশিক্ষণ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সেরও (আইএসআই) সংযোগ রয়েছে। গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গির তথ্য ঘেঁটেও এমন বেশ কিছু তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা। এই তরুণদের পাসপোর্ট ঘেঁটে দেখা গেছে, অনেকবারই তারা দেশের বাইরে গেছে। মালয়েশিয়ায় যাতায়াত ছিল সবচেয়ে বেশি। সে দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদের জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

তদন্ত সংস্থাগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ধনাঢ্য পরিবারের উচ্চশিক্ষিত তরুণদের নিশানা করছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যমে পড়া শিক্ষার্থীদের দলে টানতে চাইছে তারা। দলে ভেড়ার পর মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের মতাদর্শে উজ্জীবিত করা হচ্ছে। বিদেশে নিয়ে গিয়ে একে-৪৭, একে-২২ রাইফেলসহ অন্য ভারী অস্ত্র চালনা শেখানো হচ্ছে। শেখানো হচ্ছে বোমা ও গ্রেনেড তৈরির কলাকৌশল। সূত্র জানান, পার্বত্যাঞ্চলে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

নজরদারিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : জঙ্গি হামলায় ঘুরেফিরে আসছে দেশের নামিদামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আর ইংরেজি মাধ্যমের বেশ কিছু স্কুলের নাম। ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও নামিদামি বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বলতে গেলে নির্বিঘ্নেই কার্যক্রম চালিয়েছে উগ্রবাদী কয়েকটি সংগঠন। হিযবুত তাহ্রীরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাংশ জঙ্গি তত্পরতায় জড়িয়েছে বলে অভিযোগ আছে। হিযবুত নিষিদ্ধ হলেও ভিন্ন নামে বা গোপনে তত্পরতা চালিয়ে গেছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয়। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদে নামাজের পর জঙ্গিবাদী বিষয়ের ওপর নানা আলোচনা হয়ে থাকে। গোয়েন্দারা এসব বিষয় তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশ জানায়, আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জড়িত থাকার পর পুলিশ ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও ৪০ ছাত্রের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা
জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"
কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার
অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল
আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়
হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের
জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন