শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গি ঘাঁটি কোথায়

গোয়েন্দাদের ধারণা এর সংখ্যা শতাধিক । নির্মূলে ব্যাপক প্রস্তুতি
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি ঘাঁটি কোথায়

জঙ্গি ঘাঁটির সন্ধানে রয়েছে আইন প্রয়োগকারী সব সংস্থা। এ ব্যাপারে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে মাঠ পর্যায়ের সব স্তরের কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দেশের উত্তরাঞ্চল ও পার্বত্যাঞ্চলের বেশ কয়েকটি জেলায় বিশেষ নজরদারি শুরু হয়েছে। তথ্য পাওয়ামাত্রই ঘাঁটি তছনছ করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সরকারি একটি সূত্র এসব তথ্য দিয়ে বলেছে, গুলশান আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় নজিরবিহীন সশস্ত্র হামলার পর জঙ্গি দমনে সরকার সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের কারা জঙ্গি কার্যক্রমে নিয়ে যাচ্ছে, তাদের কোথায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে— বিশেষ করে জঙ্গিদের ঘাঁটির সন্ধানে নানা পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যেই গোয়েন্দারা নজরদারি শুরু করেছেন সন্দেহজনক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর। তদন্ত হচ্ছে অভিযুক্ত বেসরকারি বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকাণ্ড। পাকিস্তান, তুরস্ক, সিরিয়ায় ঘন ঘন যাতায়াতকারী ব্যক্তিদের নামের তালিকাও ইমিগ্রেশন থেকে সংগ্রহ করেছেন গোয়েন্দারা। যেসব প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বিদেশ পাঠানোর কাজে নিয়োজিত, তারাও নজরদারির আওতায় রয়েছে। মালয়েশিয়ায় লেখাপড়া করতে যাওয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নামের তালিকা সংগ্রহের কাজ চলছে। এই শিক্ষার্থীদের পরিবার-পরিজন সম্পর্কেও খোঁজখবর নেওয়া হবে। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সঙ্গে সাম্প্রতিক হামলার কোনো যোগসূত্র রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মেস বাড়ি সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছেন গোয়েন্দারা। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের পাঁচ তারকা হোটেল, বিমানবন্দরসহ স্পর্শকাতর বিভিন্ন স্থাপনা ঘিরে গোয়েন্দা নজরদারির পাশাপাশি বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া    হয়েছে। কূটনৈতিক এলাকায় নেওয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা। গতকাল থেকে নিরাপত্তায় যুক্ত হয়েছে অতিরিক্ত বিজিবি। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চবিত্ত ও শিক্ষিত পরিবারের মেধাবী সন্তানদের কোথায় নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে, কারা তাদের মগজ ধোলাই করছে— এসব প্রশ্নের জবাব গোয়েন্দাদের বের করতে হবে। আর এসব প্রশ্নের জবাব বের করতে হলে জঙ্গি ঘাঁটির সন্ধান ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। নইলে মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই পথে যাওয়া রোধ করা সম্ভব হবে না।

পুলিশের সাবেক আইজি মোহাম্মদ হাদিস উদ্দিন বলেন, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা ও অপরাধ দমনে বাংলাদেশ পুলিশের সক্ষমতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে মাঠ পর্যায়ে পুলিশ যখন কাজ করবে, তখন সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঠিকভাবে তাদারকি করতে হবে। এতে সাফল্য আসবে দ্রুত।

র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ গতকাল র‌্যাব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা যদি প্রত্যেকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে এই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই, তাহলে খুব শিগগিরই একে সমাজ থেকে নির্মূল করা যাবে এবং দেশের যে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা তা, অব্যাহত থাকবে।’

জঙ্গি ঘাঁটি : দেশে জঙ্গি ঘাঁটির সংখ্যা কত— এমন প্রশ্নের সঠিক কোনো জবাব নেই সংশ্লিষ্টদের কাছে। তবে গোয়েন্দাদের ধারণা, এ সংখ্যা শ’ ছাড়িয়ে গেছে। এসব ঘাঁটিতেই তরুণ আর যুবকদের নিয়ে মগজ ধোলাই থেকে শুরু করে অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। গত ডিসেম্বর থেকে মার্চ— এ চার মাসে শুধু রাজধানীতেই জঙ্গিদের ১৪টি আস্তানার সন্ধান পায় পুলিশ ও র‌্যাব। এসব আস্তানা থেকে জঙ্গিদের গ্রেফতারের সঙ্গে বিপুলসংখ্যক শক্তিশালী গ্রেনেড, বোমা, বোমা তৈরির সরঞ্জাম এবং জিহাদি বই উদ্ধার করা হয়। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কয়েকটি জঙ্গি আস্তানার সন্ধান মেলায় গোয়েন্দাদের ভাবিয়ে তোলে। জঙ্গিদের ধরতে রাজধানীতে বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারি শুরু হয়। জেরার মুখে তারা পুলিশ ও গোয়েন্দাদের জানিয়েছিল, তারা বড় ধরনের হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গত মার্চে মাতুয়াইল কাঠেরপুল এলাকার সিদ্দিক মিয়ার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ময়মনসিংহ জেলা জেএমবির আমির হুজাইফা আকনসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। সেই সঙ্গে উদ্ধার করা হয় বিপুলসংখ্যক শক্তিশালী গ্রেনেড, বোমা, বোমা তৈরির সরঞ্জাম ও জিহাদি বই। বাড্ডার একটি আস্তানায় অভিযান চালাতে গেলে জঙ্গিরা ডিবি পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। একই মাসে মোহাম্মদপুরের নবোদয় হাউজিংয়ের বি-ব্লকের পাঁচ তলার ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে গ্রেনেড, গ্রেনেড তৈরির সরঞ্জাম ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়। বাড্ডা থেকে গ্রেফতার দুজনের কাছ থেকে মোহাম্মদপুরের এই বাড়ির সন্ধান মেলে। একই দিন একই এলাকার অন্য একটি বাসায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন ১৯ জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। ওই বাসায় জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও বোমা তৈরি করত। দক্ষিণখানের অন্য একটি বাসা থেকে দুটি শক্তিশালী বোমা ও বিপুলসংখ্যক বিস্ফোরক উদ্ধার করেন নবগঠিত কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের সদস্যরা। হাজারীবাগে জঙ্গি আস্তানায় আবদুল্লাহ ওরফে নোমান এবং কালাম ওরফে হিরণ গোয়েন্দাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। এ ছাড়া রাজধানীতে আরও বেশ কিছু ঘাঁটির সন্তান পান গোয়েন্দারা।

নাম প্রকাশ না করে সূত্রটি আরও জানান, মফস্বল বা নির্জন এলাকায় জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ নিলেও তারা এখন ঢাকামুখী। তারা ছদ্মনাম ব্যবহার করে বাসা-বাড়ি ভাড়া নিচ্ছে। ১০ জনের সঙ্গে সহজেই মিশে যাচ্ছে। আগে তারা রাজধানীর কয়েকটি এলাকায় আস্তানা গাড়লেও সব এলাকায় তাদের আস্তানা রয়েছে। এরপরই মূলত রাজধানীর প্রতিটি থানা এলাকার বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটিয়াদের তথ্য চাওয়া হয় বলে জঙ্গি নিয়ে কাজ করছে এমন একটি সূত্র জানান। এ কর্মসূচি আরও জোরালো করা হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

কোথায় প্রশিক্ষণ : সচ্ছল পরিবারের উচ্চশিক্ষিত তরুণদের কৌশলে জঙ্গি সংগঠনে ভিড়িয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। মগজ ধোলাইয়ের পর তাদের শেখানো হচ্ছে ভারী অস্ত্রশস্ত্র চালানোর কৌশল। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার পর তরুণদের অস্ত্র চালনা এবং বোমা ও গ্রেনেড তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বিদেশ ছাড়াও দেশের কক্সবাজার, টেকনাফ, সিলেট, পার্বত্য চট্টগ্রামসহ পাহাড়ি অঞ্চলে চলে প্রশিক্ষণ কর্মকাণ্ড। এ ক্ষেত্রে অনেক তরুণ বাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নেয় ভিন্ন কোনো স্থানে। পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখে না তারা। অনেক তরুণ মানুষের চোখ এড়াতে নেয় ছদ্মবেশ। নিজেদের তারা শৌখিন পর্বতারোহী হিসেবে পরিচয় দেয়। পাহাড়ে অভিযানের কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় তারা। এরপর সেখানে গিয়ে নেয় সশস্ত্র প্রশিক্ষণ। দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হামলা চালানোর জন্য প্রস্তুত করা হয় তাদের। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়।

সূত্র জানান, পথভ্রষ্ট তরুণরা বিশেষ করে মালয়েশিয়ায় গিয়ে জঙ্গিবাদের প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। দেশের প্রভাবশালী একটি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে খবর রয়েছে, বিপথগামী তরুণদের প্রশিক্ষণ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সেরও (আইএসআই) সংযোগ রয়েছে। গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গির তথ্য ঘেঁটেও এমন বেশ কিছু তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা। এই তরুণদের পাসপোর্ট ঘেঁটে দেখা গেছে, অনেকবারই তারা দেশের বাইরে গেছে। মালয়েশিয়ায় যাতায়াত ছিল সবচেয়ে বেশি। সে দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদের জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

তদন্ত সংস্থাগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ধনাঢ্য পরিবারের উচ্চশিক্ষিত তরুণদের নিশানা করছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যমে পড়া শিক্ষার্থীদের দলে টানতে চাইছে তারা। দলে ভেড়ার পর মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের মতাদর্শে উজ্জীবিত করা হচ্ছে। বিদেশে নিয়ে গিয়ে একে-৪৭, একে-২২ রাইফেলসহ অন্য ভারী অস্ত্র চালনা শেখানো হচ্ছে। শেখানো হচ্ছে বোমা ও গ্রেনেড তৈরির কলাকৌশল। সূত্র জানান, পার্বত্যাঞ্চলে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

নজরদারিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : জঙ্গি হামলায় ঘুরেফিরে আসছে দেশের নামিদামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আর ইংরেজি মাধ্যমের বেশ কিছু স্কুলের নাম। ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও নামিদামি বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বলতে গেলে নির্বিঘ্নেই কার্যক্রম চালিয়েছে উগ্রবাদী কয়েকটি সংগঠন। হিযবুত তাহ্রীরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাংশ জঙ্গি তত্পরতায় জড়িয়েছে বলে অভিযোগ আছে। হিযবুত নিষিদ্ধ হলেও ভিন্ন নামে বা গোপনে তত্পরতা চালিয়ে গেছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয়। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদে নামাজের পর জঙ্গিবাদী বিষয়ের ওপর নানা আলোচনা হয়ে থাকে। গোয়েন্দারা এসব বিষয় তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশ জানায়, আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জড়িত থাকার পর পুলিশ ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও ৪০ ছাত্রের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের ইতিহাস
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের ইতিহাস
ইসির ওয়েবসাইট থেকে সরানো হলো নৌকা যুক্ত হলো দাঁড়িপাল্লা
ইসির ওয়েবসাইট থেকে সরানো হলো নৌকা যুক্ত হলো দাঁড়িপাল্লা
জুলাই শহীদ দিবস পালন
জুলাই শহীদ দিবস পালন
হামলায় জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে
হামলায় জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে
সারা দেশে বিক্ষোভ সড়ক অবরোধ
সারা দেশে বিক্ষোভ সড়ক অবরোধ
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
ডিসেম্বরের মধ্যেই বিচার শেষ হবে
ডিসেম্বরের মধ্যেই বিচার শেষ হবে
সীমান্ত হত্যা নিয়ে সরকার নমনীয় নয়
সীমান্ত হত্যা নিয়ে সরকার নমনীয় নয়
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বাংলা নিয়ে মোদির দিকে তোপ মমতার
বাংলা নিয়ে মোদির দিকে তোপ মমতার
সর্বশেষ খবর
আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা
আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা
আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম
দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার
পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ
দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা
গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে
খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন
গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩
ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!
তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি
দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোপালগঞ্জ জেলায় আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
গোপালগঞ্জ জেলায় আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ২২টি ইউনিয়নে বিএনপির বিক্ষোভ
মুরাদনগরের ২২টি ইউনিয়নে বিএনপির বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে জুলাই শহিদ দিবস পালিত
গাজীপুর ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে জুলাই শহিদ দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন আন্দ্রে রাসেল
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন আন্দ্রে রাসেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা'র স্বাস্থ্য সেবার নামে প্রতারণা, আটক ৫
কারা'র স্বাস্থ্য সেবার নামে প্রতারণা, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা