শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গি ঘাঁটি কোথায়

গোয়েন্দাদের ধারণা এর সংখ্যা শতাধিক । নির্মূলে ব্যাপক প্রস্তুতি
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি ঘাঁটি কোথায়

জঙ্গি ঘাঁটির সন্ধানে রয়েছে আইন প্রয়োগকারী সব সংস্থা। এ ব্যাপারে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে মাঠ পর্যায়ের সব স্তরের কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দেশের উত্তরাঞ্চল ও পার্বত্যাঞ্চলের বেশ কয়েকটি জেলায় বিশেষ নজরদারি শুরু হয়েছে। তথ্য পাওয়ামাত্রই ঘাঁটি তছনছ করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সরকারি একটি সূত্র এসব তথ্য দিয়ে বলেছে, গুলশান আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় নজিরবিহীন সশস্ত্র হামলার পর জঙ্গি দমনে সরকার সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের কারা জঙ্গি কার্যক্রমে নিয়ে যাচ্ছে, তাদের কোথায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে— বিশেষ করে জঙ্গিদের ঘাঁটির সন্ধানে নানা পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যেই গোয়েন্দারা নজরদারি শুরু করেছেন সন্দেহজনক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর। তদন্ত হচ্ছে অভিযুক্ত বেসরকারি বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকাণ্ড। পাকিস্তান, তুরস্ক, সিরিয়ায় ঘন ঘন যাতায়াতকারী ব্যক্তিদের নামের তালিকাও ইমিগ্রেশন থেকে সংগ্রহ করেছেন গোয়েন্দারা। যেসব প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বিদেশ পাঠানোর কাজে নিয়োজিত, তারাও নজরদারির আওতায় রয়েছে। মালয়েশিয়ায় লেখাপড়া করতে যাওয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নামের তালিকা সংগ্রহের কাজ চলছে। এই শিক্ষার্থীদের পরিবার-পরিজন সম্পর্কেও খোঁজখবর নেওয়া হবে। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সঙ্গে সাম্প্রতিক হামলার কোনো যোগসূত্র রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মেস বাড়ি সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছেন গোয়েন্দারা। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের পাঁচ তারকা হোটেল, বিমানবন্দরসহ স্পর্শকাতর বিভিন্ন স্থাপনা ঘিরে গোয়েন্দা নজরদারির পাশাপাশি বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া    হয়েছে। কূটনৈতিক এলাকায় নেওয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা। গতকাল থেকে নিরাপত্তায় যুক্ত হয়েছে অতিরিক্ত বিজিবি। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চবিত্ত ও শিক্ষিত পরিবারের মেধাবী সন্তানদের কোথায় নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে, কারা তাদের মগজ ধোলাই করছে— এসব প্রশ্নের জবাব গোয়েন্দাদের বের করতে হবে। আর এসব প্রশ্নের জবাব বের করতে হলে জঙ্গি ঘাঁটির সন্ধান ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। নইলে মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই পথে যাওয়া রোধ করা সম্ভব হবে না।

পুলিশের সাবেক আইজি মোহাম্মদ হাদিস উদ্দিন বলেন, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা ও অপরাধ দমনে বাংলাদেশ পুলিশের সক্ষমতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে মাঠ পর্যায়ে পুলিশ যখন কাজ করবে, তখন সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঠিকভাবে তাদারকি করতে হবে। এতে সাফল্য আসবে দ্রুত।

র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ গতকাল র‌্যাব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা যদি প্রত্যেকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে এই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই, তাহলে খুব শিগগিরই একে সমাজ থেকে নির্মূল করা যাবে এবং দেশের যে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা তা, অব্যাহত থাকবে।’

জঙ্গি ঘাঁটি : দেশে জঙ্গি ঘাঁটির সংখ্যা কত— এমন প্রশ্নের সঠিক কোনো জবাব নেই সংশ্লিষ্টদের কাছে। তবে গোয়েন্দাদের ধারণা, এ সংখ্যা শ’ ছাড়িয়ে গেছে। এসব ঘাঁটিতেই তরুণ আর যুবকদের নিয়ে মগজ ধোলাই থেকে শুরু করে অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। গত ডিসেম্বর থেকে মার্চ— এ চার মাসে শুধু রাজধানীতেই জঙ্গিদের ১৪টি আস্তানার সন্ধান পায় পুলিশ ও র‌্যাব। এসব আস্তানা থেকে জঙ্গিদের গ্রেফতারের সঙ্গে বিপুলসংখ্যক শক্তিশালী গ্রেনেড, বোমা, বোমা তৈরির সরঞ্জাম এবং জিহাদি বই উদ্ধার করা হয়। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কয়েকটি জঙ্গি আস্তানার সন্ধান মেলায় গোয়েন্দাদের ভাবিয়ে তোলে। জঙ্গিদের ধরতে রাজধানীতে বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারি শুরু হয়। জেরার মুখে তারা পুলিশ ও গোয়েন্দাদের জানিয়েছিল, তারা বড় ধরনের হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গত মার্চে মাতুয়াইল কাঠেরপুল এলাকার সিদ্দিক মিয়ার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ময়মনসিংহ জেলা জেএমবির আমির হুজাইফা আকনসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। সেই সঙ্গে উদ্ধার করা হয় বিপুলসংখ্যক শক্তিশালী গ্রেনেড, বোমা, বোমা তৈরির সরঞ্জাম ও জিহাদি বই। বাড্ডার একটি আস্তানায় অভিযান চালাতে গেলে জঙ্গিরা ডিবি পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। একই মাসে মোহাম্মদপুরের নবোদয় হাউজিংয়ের বি-ব্লকের পাঁচ তলার ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে গ্রেনেড, গ্রেনেড তৈরির সরঞ্জাম ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়। বাড্ডা থেকে গ্রেফতার দুজনের কাছ থেকে মোহাম্মদপুরের এই বাড়ির সন্ধান মেলে। একই দিন একই এলাকার অন্য একটি বাসায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন ১৯ জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। ওই বাসায় জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও বোমা তৈরি করত। দক্ষিণখানের অন্য একটি বাসা থেকে দুটি শক্তিশালী বোমা ও বিপুলসংখ্যক বিস্ফোরক উদ্ধার করেন নবগঠিত কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের সদস্যরা। হাজারীবাগে জঙ্গি আস্তানায় আবদুল্লাহ ওরফে নোমান এবং কালাম ওরফে হিরণ গোয়েন্দাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। এ ছাড়া রাজধানীতে আরও বেশ কিছু ঘাঁটির সন্তান পান গোয়েন্দারা।

নাম প্রকাশ না করে সূত্রটি আরও জানান, মফস্বল বা নির্জন এলাকায় জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ নিলেও তারা এখন ঢাকামুখী। তারা ছদ্মনাম ব্যবহার করে বাসা-বাড়ি ভাড়া নিচ্ছে। ১০ জনের সঙ্গে সহজেই মিশে যাচ্ছে। আগে তারা রাজধানীর কয়েকটি এলাকায় আস্তানা গাড়লেও সব এলাকায় তাদের আস্তানা রয়েছে। এরপরই মূলত রাজধানীর প্রতিটি থানা এলাকার বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটিয়াদের তথ্য চাওয়া হয় বলে জঙ্গি নিয়ে কাজ করছে এমন একটি সূত্র জানান। এ কর্মসূচি আরও জোরালো করা হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

কোথায় প্রশিক্ষণ : সচ্ছল পরিবারের উচ্চশিক্ষিত তরুণদের কৌশলে জঙ্গি সংগঠনে ভিড়িয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। মগজ ধোলাইয়ের পর তাদের শেখানো হচ্ছে ভারী অস্ত্রশস্ত্র চালানোর কৌশল। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার পর তরুণদের অস্ত্র চালনা এবং বোমা ও গ্রেনেড তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বিদেশ ছাড়াও দেশের কক্সবাজার, টেকনাফ, সিলেট, পার্বত্য চট্টগ্রামসহ পাহাড়ি অঞ্চলে চলে প্রশিক্ষণ কর্মকাণ্ড। এ ক্ষেত্রে অনেক তরুণ বাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নেয় ভিন্ন কোনো স্থানে। পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখে না তারা। অনেক তরুণ মানুষের চোখ এড়াতে নেয় ছদ্মবেশ। নিজেদের তারা শৌখিন পর্বতারোহী হিসেবে পরিচয় দেয়। পাহাড়ে অভিযানের কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় তারা। এরপর সেখানে গিয়ে নেয় সশস্ত্র প্রশিক্ষণ। দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হামলা চালানোর জন্য প্রস্তুত করা হয় তাদের। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়।

সূত্র জানান, পথভ্রষ্ট তরুণরা বিশেষ করে মালয়েশিয়ায় গিয়ে জঙ্গিবাদের প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। দেশের প্রভাবশালী একটি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে খবর রয়েছে, বিপথগামী তরুণদের প্রশিক্ষণ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সেরও (আইএসআই) সংযোগ রয়েছে। গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গির তথ্য ঘেঁটেও এমন বেশ কিছু তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা। এই তরুণদের পাসপোর্ট ঘেঁটে দেখা গেছে, অনেকবারই তারা দেশের বাইরে গেছে। মালয়েশিয়ায় যাতায়াত ছিল সবচেয়ে বেশি। সে দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদের জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

তদন্ত সংস্থাগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ধনাঢ্য পরিবারের উচ্চশিক্ষিত তরুণদের নিশানা করছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যমে পড়া শিক্ষার্থীদের দলে টানতে চাইছে তারা। দলে ভেড়ার পর মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের মতাদর্শে উজ্জীবিত করা হচ্ছে। বিদেশে নিয়ে গিয়ে একে-৪৭, একে-২২ রাইফেলসহ অন্য ভারী অস্ত্র চালনা শেখানো হচ্ছে। শেখানো হচ্ছে বোমা ও গ্রেনেড তৈরির কলাকৌশল। সূত্র জানান, পার্বত্যাঞ্চলে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

নজরদারিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : জঙ্গি হামলায় ঘুরেফিরে আসছে দেশের নামিদামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আর ইংরেজি মাধ্যমের বেশ কিছু স্কুলের নাম। ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও নামিদামি বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বলতে গেলে নির্বিঘ্নেই কার্যক্রম চালিয়েছে উগ্রবাদী কয়েকটি সংগঠন। হিযবুত তাহ্রীরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাংশ জঙ্গি তত্পরতায় জড়িয়েছে বলে অভিযোগ আছে। হিযবুত নিষিদ্ধ হলেও ভিন্ন নামে বা গোপনে তত্পরতা চালিয়ে গেছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয়। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদে নামাজের পর জঙ্গিবাদী বিষয়ের ওপর নানা আলোচনা হয়ে থাকে। গোয়েন্দারা এসব বিষয় তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশ জানায়, আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জড়িত থাকার পর পুলিশ ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও ৪০ ছাত্রের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জাল জালিয়াতির সঙ্গে বসুন্ধরা স্টিলের সম্পৃক্ততা নেই
জাল জালিয়াতির সঙ্গে বসুন্ধরা স্টিলের সম্পৃক্ততা নেই
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন
জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়
সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়

মাঠে ময়দানে

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ
মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা