শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

প্রাচীন মসজিদ

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাচীন মসজিদ

মধ্যযুগে তো বটেই; আধুনিক সময়েও প্রাচীনকালের সাক্ষী। মূল্যবান ইট পাথরে তৈরি জরাজীর্ণ এসব মসজিদ সুলতানি আমলের রত্ন। পোড়ামাটির দেয়ালে নবাবী আবহ ছড়িয়ে আছে এসব ঐতিহাসিক স্থাপনায়।

 

নবাবী আমল নিয়ে মানুষের আগ্রহের কমতি নেই। তখনকার সময়ের রাজা-বাদশাদের চলাফেরা নিয়ে চলে হরহামেশা গবেষণা।  যার ছিটেফোঁটাও কমেনি আজ অবধি। প্রাচীন মুঘল আমলের বহু মসজিদ আজও নীরব কালের সাক্ষী হয়ে আছে। অনেক প্রাচীন স্থাপনার সঠিক ইতিহাসও জানা সম্ভব হয়নি। বোঝাই যায় কত পুরনো এসব স্থাপনা। এখনো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে প্রাচীন স্থাপত্যের এসব প্রাচীন মসজিদ। এক সময় এসব প্রাচীন মসজিদে আজান হতো, নামাজ পড়তে রাজপরিবারের সদস্যরা আসতেন। ইতিহাস থেকে পাওয়া যায়, মসজিদে রাজদরবারের সভা বসত। প্রাচীন ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির এসব স্থাপনা ঘুরে আসতে পারেন সপরিবারে।

 

ষাটগম্বুজ মসজিদ

ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ। মসজিদটি বাগেরহাট শহরকে বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী শহরের মধ্যে স্থান করে দিয়েছে। মসজিদটি নির্মাণের সঠিক সময় সম্পর্কে কোনো নির্দেশনা নেই। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতাব্দীতে খানজাহান আলী (রহ.) মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদের পূর্বদিকে কোদালধোয়া দীঘি, পশ্চিমে বিশাল আকারের ঘোড়াদীঘি এবং উত্তরে খানজাহানের বসতভিটা রয়েছে। মসজিদটির দেয়াল প্রায় ৮.৫ ফুট পুরু। মসজিদটি ষাটগম্বুজ নামে পরিচিত হলেও মোট গম্বুজ রয়েছে ৮১টি। দক্ষিণ-পূর্ব কোনের বুরুজ দিয়ে উপরে ওঠার সিঁড়ি। গবেষকদের ধারণা, ষাটটি থামের অস্তিত্ব থেকেই মসজিদটির নাম ষাটখাম্বাজ করা হয়। জনশ্রুতি আছে, হযরত খানজাহান (রহ.) ষাটগম্বুজ মসজিদ নির্মাণের জন্য সমুদয় পাথর সুদূর চট্টগ্রাম, মতান্তরে ভারতের উড়িষ্যার রাজমহল থেকে তার অলৌকিক ক্ষমতাবলে জলপথে পাথর ভাসিয়ে এনেছিলেন। ইমারতটির গঠন বৈচিত্র্যে তুঘলক স্থাপত্যের বিশেষ প্রভাব মেলে।

সুলতান নসিরউদ্দীন মাহমুদ শাহের (১৪৩৫-৫৯) আমলে খান-উল-আযম উলুঘ খান-ই-জাহান (রহ.) সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে খলিফাবাদ রাজ্য গড়ে তোলেন। খানজাহান তার রাজধানীতে শাসনকার্য পরিচালনা এবং বৈঠক করার জন্য একটি দরবার হল গড়ে তোলেন, যা ষাটগম্বুজ মসজিদ নামে পরিচিত। এর পরিকল্পনার সঙ্গে দিল্লি ও লাহোরের বাদশাহী মসজিদের মিল রয়েছে। মসজিদটিতে তুঘলকি ও জৌনপুরী নির্মাণ শৈলী এতে সুস্পষ্ট।

♦ কীভাবে যাবেন

ঢাকার গাবতলী থেকে ঈগল বা সোহাগ পরিবহনের বাসে বাগেরহাট যাওয়া যায়। বাসস্ট্যান্ড থেকে ষাটগম্বুজ মসজিদ সাত কিলোমিটার। এ ছাড়া আন্তঃনগর ট্রেন সুন্দরবন এক্সপ্রেসে খুলনা গিয়ে এরপর বাস ধরে বাগেরহাটে যেতে পারেন।

 

ছোট সোনামসজিদ

সুলতানি স্থাপত্যের রত্ন বলে পরিচিত ছোট সোনামসজিদ। রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থিত ছোট সোনামসজিদ প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে অন্যতম। মসজিদের শিলালিপি থেকে জানা যায়, সুলতান আলা-উদ-দীন শাহের শাসনামলে ওয়ালী মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তি প্রাচীন গৌড় নগরীর উপকণ্ঠে অবস্থিত ফিরোজপুর গ্রামে মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যার জন্য এর নামও দেওয়া হয় গৌরের রত্ন। মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে ৮২ ফুট লম্বা ও পূর্ব-পশ্চিমে ৫২.৫ ফুট চওড়া। আর উচ্চতায় প্রায় ২০ ফুট। মসজিদের দেয়াল প্রায় ৬ ফুট পুরু। ইট ও পাথরের ব্যবহারে মসজিদটি তৈরি করা হয়। খিলান ও গম্বুজগুলো তৈরি হয় শুধু ইট দিয়ে। মসজিদের চারকোনে চারটি বুরুজ রয়েছে। মসজিদের পূর্ব দিকের দেয়ালে পাঁচটি খিলানযুক্ত দরজা আছে। খিলানগুলো বহু ভাগে বিভক্ত এবং নানা অলঙ্করণে সমৃদ্ধ। এ ছাড়া উত্তর ও দক্ষিণে আরও তিনটি করে দরজা রয়েছে। মসজিদের একটি সিঁড়ি অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি বিশেষ কামরায় উঠে গেছে। কামরাটি সুলতানের নামাজ আদায়ে ব্যবহূত হতো বলে ধারণা করা হয়।

মসজিদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো— বাইরের যে কোনো পাশ থেকে দেখলে কেবল পাঁচটি গম্বুজ দেখা যায়, পেছনের গম্বুজগুলো চোখে পড়ে না। সম্পূর্ণ মসজিদটির অলঙ্করণে প্রধানত পাথর এবং এরপর ইট, টেরাকোটা বা টাইল ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া কারও কারও বর্ণনা অনুযায়ী একসময় এই মসজিদটির গোটা বহির্ভাগে অথবা গম্বুজগুলোর উপরে সোনালি রঙের আস্তরণ ছিল বলেও জানা যায়।

কীভাবে যাবেন

ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে বিভিন্ন পরিবহনের বাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ। এ ছাড়া ট্রেনেও রাজশাহী নেমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যেতে পারেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে যাওয়ার জন্য বাস সার্ভিস আছে।

আতিয়া জামে মসজিদ

দশ টাকার মসজিদ বললে সবাই চিনবে। টাঙ্গাইলের আতিয়া গ্রামের মুসলিম ঐতিহ্যের প্রতীক এ মসজিদ। নব্বই দশকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দশ টাকা নোটে উঠে এসেছিল বিখ্যাত এ মসজিদের ছবি। মধ্যযুগের এ পুরাকীর্তিটি পোড়ামাটি দিয়ে তৈরি। কিন্তু কী কারণে মসজিদটি বিখ্যাত বা নির্মাণ সাল সে বিষয়ে বিস্তারিত দিকনির্দেশনা নেই! শুধু মসজিদের নেমপ্লেটে ইংরেজিতে লেখা সাঈদ খান পন্নীর নাম। মসজিদের কেবলামুখী দেয়ালে রয়েছে তিনটি অলঙ্কৃত মেহরাব। এ ছাড়া পূর্ব ও উত্তর দেয়ালে রয়েছে চমৎকার পোড়ামাটির নকশা। মসজিদের পূর্ব আঙ্গিনায় একটি পাকা কবর রয়েছে। কবরের পাশে একটি পাকা সুড়ঙ্গ পথ। সুড়ঙ্গটি বর্তমানে বন্ধ। এই মসজিদটির নিকটেই রয়েছে স্বচ্ছ পানির বড় পুকুর। ধারণা করা হয়, ১৬০৮-১৬১১ সালের মাঝামাঝি সময়ে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। দূর-দূরান্ত থেকে বহু পর্যটক এখানে বেড়াতে আসেন।

ইতিহাসে পাওয়া যায়, আলী শাহান শাহর বাবা আদম কাশ্মীরি (রহ.)-কে সুলতান আলাউদ্দিন হুসায়েন শাহ টাঙ্গাইল জেলার জায়গিরদার নিয়োগ দিয়েছিলেন। সে সময় ইসলাম প্রচার এবং আনুষঙ্গিক ব্যয় নির্বাহের জন্য আফগান শাসক সোলাইমান কররানী তাকে এলাকাটি দান করেছিলেন। সে থেকে অঞ্চলটির নাম আতিয়া। পরবর্তীকালে বাবা আদম কাশ্মীরির পরামর্শক্রমে সাঈদ খান পন্নী নামক এক সুফি ১৬০৮ সালে আতিয়া মসজিদ নির্মাণ করেন। মসজিদের ভেতরের কবরটি বাবা আদম কাশ্মীরির।

কীভাবে যাবেন

ঢাকার মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে ঝটিকা সার্ভিস বা ধলেশ্বরী সার্ভিসে টাঙ্গাইলের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড। এরপর সিএনজি কিংবা অটোরিকশাতে পাথরাইল বটতলা। বটতলা থেকে সিএনজি অটোরিকশায় করে আতিয়া মসজিদে পৌঁছাতে পারবেন।  এ ছাড়া ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম