শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

প্রাচীন মসজিদ

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাচীন মসজিদ

মধ্যযুগে তো বটেই; আধুনিক সময়েও প্রাচীনকালের সাক্ষী। মূল্যবান ইট পাথরে তৈরি জরাজীর্ণ এসব মসজিদ সুলতানি আমলের রত্ন। পোড়ামাটির দেয়ালে নবাবী আবহ ছড়িয়ে আছে এসব ঐতিহাসিক স্থাপনায়।

 

নবাবী আমল নিয়ে মানুষের আগ্রহের কমতি নেই। তখনকার সময়ের রাজা-বাদশাদের চলাফেরা নিয়ে চলে হরহামেশা গবেষণা।  যার ছিটেফোঁটাও কমেনি আজ অবধি। প্রাচীন মুঘল আমলের বহু মসজিদ আজও নীরব কালের সাক্ষী হয়ে আছে। অনেক প্রাচীন স্থাপনার সঠিক ইতিহাসও জানা সম্ভব হয়নি। বোঝাই যায় কত পুরনো এসব স্থাপনা। এখনো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে প্রাচীন স্থাপত্যের এসব প্রাচীন মসজিদ। এক সময় এসব প্রাচীন মসজিদে আজান হতো, নামাজ পড়তে রাজপরিবারের সদস্যরা আসতেন। ইতিহাস থেকে পাওয়া যায়, মসজিদে রাজদরবারের সভা বসত। প্রাচীন ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির এসব স্থাপনা ঘুরে আসতে পারেন সপরিবারে।

 

ষাটগম্বুজ মসজিদ

ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ। মসজিদটি বাগেরহাট শহরকে বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী শহরের মধ্যে স্থান করে দিয়েছে। মসজিদটি নির্মাণের সঠিক সময় সম্পর্কে কোনো নির্দেশনা নেই। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতাব্দীতে খানজাহান আলী (রহ.) মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদের পূর্বদিকে কোদালধোয়া দীঘি, পশ্চিমে বিশাল আকারের ঘোড়াদীঘি এবং উত্তরে খানজাহানের বসতভিটা রয়েছে। মসজিদটির দেয়াল প্রায় ৮.৫ ফুট পুরু। মসজিদটি ষাটগম্বুজ নামে পরিচিত হলেও মোট গম্বুজ রয়েছে ৮১টি। দক্ষিণ-পূর্ব কোনের বুরুজ দিয়ে উপরে ওঠার সিঁড়ি। গবেষকদের ধারণা, ষাটটি থামের অস্তিত্ব থেকেই মসজিদটির নাম ষাটখাম্বাজ করা হয়। জনশ্রুতি আছে, হযরত খানজাহান (রহ.) ষাটগম্বুজ মসজিদ নির্মাণের জন্য সমুদয় পাথর সুদূর চট্টগ্রাম, মতান্তরে ভারতের উড়িষ্যার রাজমহল থেকে তার অলৌকিক ক্ষমতাবলে জলপথে পাথর ভাসিয়ে এনেছিলেন। ইমারতটির গঠন বৈচিত্র্যে তুঘলক স্থাপত্যের বিশেষ প্রভাব মেলে।

সুলতান নসিরউদ্দীন মাহমুদ শাহের (১৪৩৫-৫৯) আমলে খান-উল-আযম উলুঘ খান-ই-জাহান (রহ.) সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে খলিফাবাদ রাজ্য গড়ে তোলেন। খানজাহান তার রাজধানীতে শাসনকার্য পরিচালনা এবং বৈঠক করার জন্য একটি দরবার হল গড়ে তোলেন, যা ষাটগম্বুজ মসজিদ নামে পরিচিত। এর পরিকল্পনার সঙ্গে দিল্লি ও লাহোরের বাদশাহী মসজিদের মিল রয়েছে। মসজিদটিতে তুঘলকি ও জৌনপুরী নির্মাণ শৈলী এতে সুস্পষ্ট।

♦ কীভাবে যাবেন

ঢাকার গাবতলী থেকে ঈগল বা সোহাগ পরিবহনের বাসে বাগেরহাট যাওয়া যায়। বাসস্ট্যান্ড থেকে ষাটগম্বুজ মসজিদ সাত কিলোমিটার। এ ছাড়া আন্তঃনগর ট্রেন সুন্দরবন এক্সপ্রেসে খুলনা গিয়ে এরপর বাস ধরে বাগেরহাটে যেতে পারেন।

 

ছোট সোনামসজিদ

সুলতানি স্থাপত্যের রত্ন বলে পরিচিত ছোট সোনামসজিদ। রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থিত ছোট সোনামসজিদ প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে অন্যতম। মসজিদের শিলালিপি থেকে জানা যায়, সুলতান আলা-উদ-দীন শাহের শাসনামলে ওয়ালী মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তি প্রাচীন গৌড় নগরীর উপকণ্ঠে অবস্থিত ফিরোজপুর গ্রামে মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যার জন্য এর নামও দেওয়া হয় গৌরের রত্ন। মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে ৮২ ফুট লম্বা ও পূর্ব-পশ্চিমে ৫২.৫ ফুট চওড়া। আর উচ্চতায় প্রায় ২০ ফুট। মসজিদের দেয়াল প্রায় ৬ ফুট পুরু। ইট ও পাথরের ব্যবহারে মসজিদটি তৈরি করা হয়। খিলান ও গম্বুজগুলো তৈরি হয় শুধু ইট দিয়ে। মসজিদের চারকোনে চারটি বুরুজ রয়েছে। মসজিদের পূর্ব দিকের দেয়ালে পাঁচটি খিলানযুক্ত দরজা আছে। খিলানগুলো বহু ভাগে বিভক্ত এবং নানা অলঙ্করণে সমৃদ্ধ। এ ছাড়া উত্তর ও দক্ষিণে আরও তিনটি করে দরজা রয়েছে। মসজিদের একটি সিঁড়ি অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি বিশেষ কামরায় উঠে গেছে। কামরাটি সুলতানের নামাজ আদায়ে ব্যবহূত হতো বলে ধারণা করা হয়।

মসজিদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো— বাইরের যে কোনো পাশ থেকে দেখলে কেবল পাঁচটি গম্বুজ দেখা যায়, পেছনের গম্বুজগুলো চোখে পড়ে না। সম্পূর্ণ মসজিদটির অলঙ্করণে প্রধানত পাথর এবং এরপর ইট, টেরাকোটা বা টাইল ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া কারও কারও বর্ণনা অনুযায়ী একসময় এই মসজিদটির গোটা বহির্ভাগে অথবা গম্বুজগুলোর উপরে সোনালি রঙের আস্তরণ ছিল বলেও জানা যায়।

কীভাবে যাবেন

ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে বিভিন্ন পরিবহনের বাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ। এ ছাড়া ট্রেনেও রাজশাহী নেমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যেতে পারেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে যাওয়ার জন্য বাস সার্ভিস আছে।

আতিয়া জামে মসজিদ

দশ টাকার মসজিদ বললে সবাই চিনবে। টাঙ্গাইলের আতিয়া গ্রামের মুসলিম ঐতিহ্যের প্রতীক এ মসজিদ। নব্বই দশকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দশ টাকা নোটে উঠে এসেছিল বিখ্যাত এ মসজিদের ছবি। মধ্যযুগের এ পুরাকীর্তিটি পোড়ামাটি দিয়ে তৈরি। কিন্তু কী কারণে মসজিদটি বিখ্যাত বা নির্মাণ সাল সে বিষয়ে বিস্তারিত দিকনির্দেশনা নেই! শুধু মসজিদের নেমপ্লেটে ইংরেজিতে লেখা সাঈদ খান পন্নীর নাম। মসজিদের কেবলামুখী দেয়ালে রয়েছে তিনটি অলঙ্কৃত মেহরাব। এ ছাড়া পূর্ব ও উত্তর দেয়ালে রয়েছে চমৎকার পোড়ামাটির নকশা। মসজিদের পূর্ব আঙ্গিনায় একটি পাকা কবর রয়েছে। কবরের পাশে একটি পাকা সুড়ঙ্গ পথ। সুড়ঙ্গটি বর্তমানে বন্ধ। এই মসজিদটির নিকটেই রয়েছে স্বচ্ছ পানির বড় পুকুর। ধারণা করা হয়, ১৬০৮-১৬১১ সালের মাঝামাঝি সময়ে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। দূর-দূরান্ত থেকে বহু পর্যটক এখানে বেড়াতে আসেন।

ইতিহাসে পাওয়া যায়, আলী শাহান শাহর বাবা আদম কাশ্মীরি (রহ.)-কে সুলতান আলাউদ্দিন হুসায়েন শাহ টাঙ্গাইল জেলার জায়গিরদার নিয়োগ দিয়েছিলেন। সে সময় ইসলাম প্রচার এবং আনুষঙ্গিক ব্যয় নির্বাহের জন্য আফগান শাসক সোলাইমান কররানী তাকে এলাকাটি দান করেছিলেন। সে থেকে অঞ্চলটির নাম আতিয়া। পরবর্তীকালে বাবা আদম কাশ্মীরির পরামর্শক্রমে সাঈদ খান পন্নী নামক এক সুফি ১৬০৮ সালে আতিয়া মসজিদ নির্মাণ করেন। মসজিদের ভেতরের কবরটি বাবা আদম কাশ্মীরির।

কীভাবে যাবেন

ঢাকার মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে ঝটিকা সার্ভিস বা ধলেশ্বরী সার্ভিসে টাঙ্গাইলের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড। এরপর সিএনজি কিংবা অটোরিকশাতে পাথরাইল বটতলা। বটতলা থেকে সিএনজি অটোরিকশায় করে আতিয়া মসজিদে পৌঁছাতে পারবেন।  এ ছাড়া ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক