শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

বগুড়া

হারিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের সেই প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ আলীর বাড়ি

আব্দুর রহমান টুলু, বগুড়া
প্রিন্ট ভার্সন
হারিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের সেই প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ আলীর বাড়ি

কালে কালে বেলা হয়েছে অনেক। জমে আছে অনেক কথা আর গল্প। আবার গল্পের ধারাবাহিকতা এতটায় সব কিছু তুলে ধরা যায় না। ঠিক তেমনি বগুড়ার নবাববাড়ি। জমিদারি, নওয়াবি থেকে একটি রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, কূটনৈতিক, জীবন-যাপন, শিক্ষা, কৃষ্টি কালচার, সংস্কৃতি, রাজনীতি, সাধারণ মানুষের জন্য চিন্তাচেতনার সঙ্গে মিশে আছে হাজারো গল্প। একেকটি গল্প বগুড়ার ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য অধ্যায় হয়ে আছে। কালক্রমে সে সব সত্য গল্পের পাতায় বালু পড়ে চাপা পড়ে আছে। সঠিক যত্নের অভাবে হারাতে বসেছে সেই ইতিহাস। ইতিহাস হারাতে বসলেও এখনো নবাববাড়ির মানুষকে আলাদা একটা মর্যাদার সঙ্গেই দেখেন বগুড়ার মানুষ।
জানা যায়, টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ারের বিশিষ্ট জমিদার বংশে সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন। বৈবাহিক সূত্রে তিনি বগুড়ায় বসবাস শুরু করেন। ব্রিটিশ সরকার জনহিতকর কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরীকে ১৮৮৪ সালের ২০ মার্চ ‘নওয়াব’ উপাধিতে ভূষিত করেন। শহরের করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে নওয়াবের জন্য প্রাসাদ নির্মাণ করা হয়। নওয়াববাড়ি কালক্রমে নবাববাড়ি বলে ডাকা হয়। নবাববাড়ির সামনের সড়কটিকে বলা হয় নবাববাড়ি সড়ক। প্রাসাদটি আজও কালের সাক্ষী হয়ে আছে। তার সময়ে তিনি বগুড়া অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে জমি ও আর্থিকভাবে সহযোগিতা করতেন। বগুড়ার উন্নয়নে নিজের জমির ওপর বিভিন্ন কিছু নির্মাণ করেন। সান্তাহার থেকে লালমনিরহাট রেল সড়ক নিজের জায়গার ওপর নির্মাণ করে সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করেন।
সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী ছিলেন টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী এলাকার বিশিষ্ট জমিদার। তিনি বগুড়ার মানিকপুর এলাকার জমিদার বংশীয় মীর সারোয়ার আলীর বোন তহুরুন নেছাকে বিয়ে করেন। স্ত্রী তহুরুন নেছা মারা গেলে সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী জমিদারি লাভ করেন। তাদের সংসারে জন্ম নেন কন্যা আলতাফুননেছা। সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী জমিদারি লাভের পর বগুড়া অঞ্চলে শিক্ষা ও সাধারণ মানুষের সেবামূলক নানা কাজ করেন। আজও বগুড়াবাসী সে সব সুবিধা ভোগ করছেন। ১৮৮২ সালে তিনি ভিক্টোরিয়া মাদ্রাসা স্থাপন করেন। যা পরে ১৯৫৫ সালে হাইস্কুলে রূপান্তরিত এবং ১৯৯০ সালে বগুড়া সেন্ট্রাল হাইস্কুল নামকরণ করা হয়। তিনি উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরি, হাসপাতাল স্থাপন করেন। উডবার্ন লাইব্রেরিটি আজও টিকে আছে। হাসপাতালটি এখন তহুরুন নেছা মহিলা পরিষদ হয়েছে। তিনি একাধিক খাল খনন, শিক্ষা বিস্তারে সহযোগিতা, কৃষকদের ফসল উৎপাদনে সহযোগিতা করেন। বগুড়ার জমিদার সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরীর কন্যা আলতাফুননেছাকে বিয়ে করেন টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীর জমিদার নওয়াব আলী চৌধুরী। তাদের একমাত্র সন্তান নওয়াব আলতাফ আলী। সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী মারা গেলে তার জমিদারি এস্টেটের মোতওয়াল্লি হন আলতাফ আলী। আলতাফ আলীর সংসারে ১৯০৯ সালে জন্ম নেন সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী চৌধুরী। পিতা আলতাফ আলী চৌধুরী মারা গেলে পুত্র মোহাাম্মাদ আলী সেই জমিদারির ২য় মোতওয়াল্লি নিযুক্ত হন। মোহাম্মদ আলী বিয়ে করেন টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার এলাকার সাবেক লেফটেন্যান্ট মোহাম্মাদ হোসেনের কন্যা হামিদা বানুকে। মোহাম্মাদ আলীর দুই পুত্র সৈয়দ হাম্মাদ আলী ও সৈয়দ হামদে আলী। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হয়ে পাকিস্তানের জন্ম হয়। ১৯৫৩ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন মোহাম্মাদ আলী। বগুড়ায় যাওয়া আসা ছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ আলীর। ১৯৬২ সালে জাতীয় আইন পরিষদের সদস্য পদে মোহাম্মদ আলী বগুড়ার গাবতলী-সারিয়াকান্দি আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের ক্যাবিনেটে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন। ১৯৬৩ সালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে ধানমন্ডির বাসভবনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে নবাববাড়ির কৃতী সন্তান মোহাম্মাদ আলী ইন্তেকাল করেন। বগুড়ায় আজও দাঁড়িয়ে সেবা দিচ্ছে মোহাম্মদ আলী হাসপাতাল, আলতাফুননেছা খেলার মাঠ, সার্কিট হাউস, বগুড়া জিলা স্কুল। জেলা প্রশাসনের অফিস গড়তে আংশিক জায়গা প্রদানসহ বিভিন্নভাবেই বগুড়াকে আধুনিকভাবে গড়ার চেষ্টা ছিল অফুরন্ত। বগুড়ার নবাববাড়ির ইতিহাস ছিল রূপকথার মতো। সেই ইতিহাস এখন ধুয়ে যেতে বসেছে। বর্তমানে নবাববাড়ি শুধু নবাব প্যালেসটি নিয়ে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যত্নের অভাবে ক্ষয়ে যাচ্ছে ইতিহাসের পাতা।
 কালের হাওয়ায় বাতাস লেগে মুছে যাচ্ছে উজ্জ্বল ইতিহাস। বর্তমানে মোহাম্মাদ আলীর ছোট ছেলে হামদে আলী বগুড়ায় অবস্থান করছেন এবং নবাব প্রাসাদটির দায়িত্ব নিয়েছেন। গড়েছেন নবাববাড়ির ইতিহাস ও নবাবের জীবন প্রণালী এবং নবাবী আমলের সভ্যতা-কৃষ্টি, সংস্কৃতিকে বর্তমান প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার জন্য মিউজিয়াম। নাম দেওয়া হয়েছে মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। এ পার্কে নবাববাড়ির ওই সময়ের পাইক-পেয়াদা বরকন্দাজের রূপকথা, মডেল করে সাজানো হয়েছে।
নবাব প্যালেসে প্রবেশ করতে গিয়ে প্রায় ২০০ বছর আগের বিশাল নকশা করা কাঠের দরজা দেখে অবাক হয়ে যেতে পারেন। মনে হবে নবাবের কোনো দারোয়ান ছুটে আসছে কোনো ফরমায়েশ নিয়ে। প্রধান ফটক পেরিয়ে ভিতরে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণি বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। পুরানো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচয়ানদের হাতে চাবুক। অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দ তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দ আলতাফুন নেছা চৌধুরানী। নবাব আমলের ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে মরহুম শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল প্রথম পদক্ষেপ নেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন অন্যদিকে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্যকে জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে। নবাব প্যালেস পার্কে শিশুদের বিনোদনের জন্য মিনি ট্রেন ভ্রমণ, কৃত্রিম বিমান ভবন, দোলনা, কৃত্রিম পশুপাখি গড়া হয়েছে। গড়ে উঠেছে শিশু-কিশোরদের খাবার ও খেলনা সামগ্রী বিক্রয় কেন্দ্র। শতবর্ষী কর্পুর গাছ রয়েছে এ নবাববাড়িতে। এ গাছটি দেখতে বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীর নগর, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক এখনো ভিড় জমান।
১৯৯৮ সালের মে মাসে মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। প্রতিদিন সকাল ১০ থেকে রাত ৮ পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। মিউজিয়াম দেখাশুনা করেন সৈয়দ হামদে আলী চৌধুরী। দীর্ঘদিন কানাডায় অবস্থানের পর দেশে ফিরে পিতৃ বাড়িতে অবস্থান করছেন। নবাববাড়ির সঙ্গে মরহুম শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল কারুপল্লী নামের একটি স্টুডিও তৈরি করেন। এ স্টুডিওর মধ্যে আদিম জীবন প্রণালী নিয়ে গড়া হয় আদিম গুহা। এ ছাড়া কারুপল্লীতে সিমেন্টের বাঘ, ভাল্লুক, হরিণ, জিরাফ, সাপ, বানরসহ নানা কিছু তৈরি করেন। বর্তমানে কারুপল্লী নেই। এখন গড়া হচ্ছে বহুতল বাণিজ্যিক ভবন। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান জায়গাটি ক্রয় করে ভবন নির্মাণ শুরু করেছে। আর কারুপল্লীর পাথুরে বাঘ ভাল্লুকের আশ্রয় হয়েছে পৌরসভার পৌরপার্কের ভিতর।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থি
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থি
ঢাকা ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের শান্তিচুক্তি
ঢাকা ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের শান্তিচুক্তি
পদ্মার চরে অপারেশন ফার্স্ট লাইট, ৫৮ জন গ্রেপ্তার
পদ্মার চরে অপারেশন ফার্স্ট লাইট, ৫৮ জন গ্রেপ্তার
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রির ঘরে কমতে পারে আরও
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রির ঘরে কমতে পারে আরও
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
শাপলা তুলতে গিয়ে চার স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
শাপলা তুলতে গিয়ে চার স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
ডিবি পরিচয়ে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই
ডিবি পরিচয়ে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
ঘুমন্ত যুবককে পিটিয়ে হত্যা
ঘুমন্ত যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯
ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯

১ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গতবারের চেয়ে বেশি ম্যাচ জিততে চাই: শান্ত
গতবারের চেয়ে বেশি ম্যাচ জিততে চাই: শান্ত

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়
দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়

২ মিনিট আগে | জাতীয়

'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'
'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট
বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগরিক সেবা প্লাটফর্মে যুক্ত হলো ডিএনসিসি
নাগরিক সেবা প্লাটফর্মে যুক্ত হলো ডিএনসিসি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতিহাসে প্রথম: কার্বন শোষণ নয় ছাড়ছে গাছ, বিজ্ঞানীদের নতুন উদ্বেগ
ইতিহাসে প্রথম: কার্বন শোষণ নয় ছাড়ছে গাছ, বিজ্ঞানীদের নতুন উদ্বেগ

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কর্মবিরতিতে কোটালীপাড়ায় ১৮৭ বিদ্যালয়ে ক্লাস হয়নি
কর্মবিরতিতে কোটালীপাড়ায় ১৮৭ বিদ্যালয়ে ক্লাস হয়নি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট নেতৃত্বে ফেরার কারণ জানালেন শান্ত
টেস্ট নেতৃত্বে ফেরার কারণ জানালেন শান্ত

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান
রাতে স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে আইনজীবী সমিতিসহ দু’টি স্থানে বোমা হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
শরীয়তপুরে আইনজীবী সমিতিসহ দু’টি স্থানে বোমা হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ভেজালবিরোধী মানববন্ধন
ভালুকায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ভেজালবিরোধী মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চট্টগ্রামে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ২ আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ২ আসামি গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস
পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তুষারঝড়ের মাঝেই রুদ্ধশ্বাস ফাইনাল, কপাল পুড়ল সমিতদের
তুষারঝড়ের মাঝেই রুদ্ধশ্বাস ফাইনাল, কপাল পুড়ল সমিতদের

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের
১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক প্রভাবে কেউ যেন দুর্নীতির পথে না হাঁটে’
‘রাজনৈতিক প্রভাবে কেউ যেন দুর্নীতির পথে না হাঁটে’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী উবায়দুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক মন্ত্রী উবায়দুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
নারায়ণগঞ্জে পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল নেলসনের লড়াই
বৃষ্টিতে ভেসে গেল নেলসনের লড়াই

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় মেলা ও পিঠা উৎসব
নওগাঁয় মেলা ও পিঠা উৎসব

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ মিনিটেই বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের গ্যালারির টিকিট শেষ
৬ মিনিটেই বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের গ্যালারির টিকিট শেষ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় দুই পা হারানো আহাদের পাশে সাবেক এমপি মোশারফ
বগুড়ায় দুই পা হারানো আহাদের পাশে সাবেক এমপি মোশারফ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির কোনও নির্দেশ দেননি পুতিন: ক্রেমলিন
পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির কোনও নির্দেশ দেননি পুতিন: ক্রেমলিন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরখাস্ত
রংপুরে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরলে প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অপরাধে ৫ জনকে জেল-জরিমানা
বিরলে প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অপরাধে ৫ জনকে জেল-জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর জয়ে শীর্ষে ফিরল পিএসজি
রোমাঞ্চকর জয়ে শীর্ষে ফিরল পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে এক উপজেলায় মিললো দুই অজ্ঞাত লাশ
চট্টগ্রামে এক উপজেলায় মিললো দুই অজ্ঞাত লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে