শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

বগুড়া

হারিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের সেই প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ আলীর বাড়ি

আব্দুর রহমান টুলু, বগুড়া
প্রিন্ট ভার্সন
হারিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের সেই প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ আলীর বাড়ি

কালে কালে বেলা হয়েছে অনেক। জমে আছে অনেক কথা আর গল্প। আবার গল্পের ধারাবাহিকতা এতটায় সব কিছু তুলে ধরা যায় না। ঠিক তেমনি বগুড়ার নবাববাড়ি। জমিদারি, নওয়াবি থেকে একটি রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, কূটনৈতিক, জীবন-যাপন, শিক্ষা, কৃষ্টি কালচার, সংস্কৃতি, রাজনীতি, সাধারণ মানুষের জন্য চিন্তাচেতনার সঙ্গে মিশে আছে হাজারো গল্প। একেকটি গল্প বগুড়ার ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য অধ্যায় হয়ে আছে। কালক্রমে সে সব সত্য গল্পের পাতায় বালু পড়ে চাপা পড়ে আছে। সঠিক যত্নের অভাবে হারাতে বসেছে সেই ইতিহাস। ইতিহাস হারাতে বসলেও এখনো নবাববাড়ির মানুষকে আলাদা একটা মর্যাদার সঙ্গেই দেখেন বগুড়ার মানুষ।
জানা যায়, টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ারের বিশিষ্ট জমিদার বংশে সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন। বৈবাহিক সূত্রে তিনি বগুড়ায় বসবাস শুরু করেন। ব্রিটিশ সরকার জনহিতকর কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরীকে ১৮৮৪ সালের ২০ মার্চ ‘নওয়াব’ উপাধিতে ভূষিত করেন। শহরের করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে নওয়াবের জন্য প্রাসাদ নির্মাণ করা হয়। নওয়াববাড়ি কালক্রমে নবাববাড়ি বলে ডাকা হয়। নবাববাড়ির সামনের সড়কটিকে বলা হয় নবাববাড়ি সড়ক। প্রাসাদটি আজও কালের সাক্ষী হয়ে আছে। তার সময়ে তিনি বগুড়া অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে জমি ও আর্থিকভাবে সহযোগিতা করতেন। বগুড়ার উন্নয়নে নিজের জমির ওপর বিভিন্ন কিছু নির্মাণ করেন। সান্তাহার থেকে লালমনিরহাট রেল সড়ক নিজের জায়গার ওপর নির্মাণ করে সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করেন।
সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী ছিলেন টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী এলাকার বিশিষ্ট জমিদার। তিনি বগুড়ার মানিকপুর এলাকার জমিদার বংশীয় মীর সারোয়ার আলীর বোন তহুরুন নেছাকে বিয়ে করেন। স্ত্রী তহুরুন নেছা মারা গেলে সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী জমিদারি লাভ করেন। তাদের সংসারে জন্ম নেন কন্যা আলতাফুননেছা। সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী জমিদারি লাভের পর বগুড়া অঞ্চলে শিক্ষা ও সাধারণ মানুষের সেবামূলক নানা কাজ করেন। আজও বগুড়াবাসী সে সব সুবিধা ভোগ করছেন। ১৮৮২ সালে তিনি ভিক্টোরিয়া মাদ্রাসা স্থাপন করেন। যা পরে ১৯৫৫ সালে হাইস্কুলে রূপান্তরিত এবং ১৯৯০ সালে বগুড়া সেন্ট্রাল হাইস্কুল নামকরণ করা হয়। তিনি উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরি, হাসপাতাল স্থাপন করেন। উডবার্ন লাইব্রেরিটি আজও টিকে আছে। হাসপাতালটি এখন তহুরুন নেছা মহিলা পরিষদ হয়েছে। তিনি একাধিক খাল খনন, শিক্ষা বিস্তারে সহযোগিতা, কৃষকদের ফসল উৎপাদনে সহযোগিতা করেন। বগুড়ার জমিদার সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরীর কন্যা আলতাফুননেছাকে বিয়ে করেন টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীর জমিদার নওয়াব আলী চৌধুরী। তাদের একমাত্র সন্তান নওয়াব আলতাফ আলী। সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী মারা গেলে তার জমিদারি এস্টেটের মোতওয়াল্লি হন আলতাফ আলী। আলতাফ আলীর সংসারে ১৯০৯ সালে জন্ম নেন সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী চৌধুরী। পিতা আলতাফ আলী চৌধুরী মারা গেলে পুত্র মোহাাম্মাদ আলী সেই জমিদারির ২য় মোতওয়াল্লি নিযুক্ত হন। মোহাম্মদ আলী বিয়ে করেন টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার এলাকার সাবেক লেফটেন্যান্ট মোহাম্মাদ হোসেনের কন্যা হামিদা বানুকে। মোহাম্মাদ আলীর দুই পুত্র সৈয়দ হাম্মাদ আলী ও সৈয়দ হামদে আলী। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হয়ে পাকিস্তানের জন্ম হয়। ১৯৫৩ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন মোহাম্মাদ আলী। বগুড়ায় যাওয়া আসা ছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ আলীর। ১৯৬২ সালে জাতীয় আইন পরিষদের সদস্য পদে মোহাম্মদ আলী বগুড়ার গাবতলী-সারিয়াকান্দি আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের ক্যাবিনেটে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন। ১৯৬৩ সালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে ধানমন্ডির বাসভবনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে নবাববাড়ির কৃতী সন্তান মোহাম্মাদ আলী ইন্তেকাল করেন। বগুড়ায় আজও দাঁড়িয়ে সেবা দিচ্ছে মোহাম্মদ আলী হাসপাতাল, আলতাফুননেছা খেলার মাঠ, সার্কিট হাউস, বগুড়া জিলা স্কুল। জেলা প্রশাসনের অফিস গড়তে আংশিক জায়গা প্রদানসহ বিভিন্নভাবেই বগুড়াকে আধুনিকভাবে গড়ার চেষ্টা ছিল অফুরন্ত। বগুড়ার নবাববাড়ির ইতিহাস ছিল রূপকথার মতো। সেই ইতিহাস এখন ধুয়ে যেতে বসেছে। বর্তমানে নবাববাড়ি শুধু নবাব প্যালেসটি নিয়ে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যত্নের অভাবে ক্ষয়ে যাচ্ছে ইতিহাসের পাতা।
 কালের হাওয়ায় বাতাস লেগে মুছে যাচ্ছে উজ্জ্বল ইতিহাস। বর্তমানে মোহাম্মাদ আলীর ছোট ছেলে হামদে আলী বগুড়ায় অবস্থান করছেন এবং নবাব প্রাসাদটির দায়িত্ব নিয়েছেন। গড়েছেন নবাববাড়ির ইতিহাস ও নবাবের জীবন প্রণালী এবং নবাবী আমলের সভ্যতা-কৃষ্টি, সংস্কৃতিকে বর্তমান প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার জন্য মিউজিয়াম। নাম দেওয়া হয়েছে মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। এ পার্কে নবাববাড়ির ওই সময়ের পাইক-পেয়াদা বরকন্দাজের রূপকথা, মডেল করে সাজানো হয়েছে।
নবাব প্যালেসে প্রবেশ করতে গিয়ে প্রায় ২০০ বছর আগের বিশাল নকশা করা কাঠের দরজা দেখে অবাক হয়ে যেতে পারেন। মনে হবে নবাবের কোনো দারোয়ান ছুটে আসছে কোনো ফরমায়েশ নিয়ে। প্রধান ফটক পেরিয়ে ভিতরে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণি বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। পুরানো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচয়ানদের হাতে চাবুক। অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দ তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দ আলতাফুন নেছা চৌধুরানী। নবাব আমলের ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে মরহুম শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল প্রথম পদক্ষেপ নেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন অন্যদিকে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্যকে জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে। নবাব প্যালেস পার্কে শিশুদের বিনোদনের জন্য মিনি ট্রেন ভ্রমণ, কৃত্রিম বিমান ভবন, দোলনা, কৃত্রিম পশুপাখি গড়া হয়েছে। গড়ে উঠেছে শিশু-কিশোরদের খাবার ও খেলনা সামগ্রী বিক্রয় কেন্দ্র। শতবর্ষী কর্পুর গাছ রয়েছে এ নবাববাড়িতে। এ গাছটি দেখতে বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীর নগর, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক এখনো ভিড় জমান।
১৯৯৮ সালের মে মাসে মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। প্রতিদিন সকাল ১০ থেকে রাত ৮ পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। মিউজিয়াম দেখাশুনা করেন সৈয়দ হামদে আলী চৌধুরী। দীর্ঘদিন কানাডায় অবস্থানের পর দেশে ফিরে পিতৃ বাড়িতে অবস্থান করছেন। নবাববাড়ির সঙ্গে মরহুম শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল কারুপল্লী নামের একটি স্টুডিও তৈরি করেন। এ স্টুডিওর মধ্যে আদিম জীবন প্রণালী নিয়ে গড়া হয় আদিম গুহা। এ ছাড়া কারুপল্লীতে সিমেন্টের বাঘ, ভাল্লুক, হরিণ, জিরাফ, সাপ, বানরসহ নানা কিছু তৈরি করেন। বর্তমানে কারুপল্লী নেই। এখন গড়া হচ্ছে বহুতল বাণিজ্যিক ভবন। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান জায়গাটি ক্রয় করে ভবন নির্মাণ শুরু করেছে। আর কারুপল্লীর পাথুরে বাঘ ভাল্লুকের আশ্রয় হয়েছে পৌরসভার পৌরপার্কের ভিতর।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা