শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৬

সবার চোখ সমুদ্র অর্থনীতিতে

রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
সবার চোখ সমুদ্র অর্থনীতিতে

সবার চোখ এখন বাংলাদেশে। বিশ্বের সম্পদশালী রাষ্ট্রগুলো বাংলাদেশের ‘ব্লু ইকোনমি’ বা ‘সমুদ্র অর্থনীতি’তে নজর দিয়েছে। সেসব দেশের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিরা একে একে বাংলাদেশে এসে সরকারের নীতিনির্ধারক মহলে পৌঁছে দিচ্ছেন সুকৌশলী বিনিয়োগ বার্তা। ঢাকা-ফেরত মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিংবা এই মাসে চীনা রাষ্ট্রপতির সফরেও এই সমুদ্র অর্থনীতিতে বিনিয়োগের বার্তা আসতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতে, ভূকেন্দ্রিক উন্নয়নের পাশাপাশি সমুদ্রভিত্তিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাংলাদেশের সামনে খুলে দিতে পারে উন্নয়নের নতুন দিগন্ত। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় তিন কোটি মানুষের জীবনযাত্রা মাছ চাষ ও বাণিজ্যিক পরিবহনের মতো সমুদ্র অর্থনীতির কার্যক্রমের ওপর নির্ভরশীল। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার ব্যাপক সুযোগ থাকলেও এ খাতে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ হয়নি। সামুদ্রিক সম্পদ আহরণ, পরিবহন ও পর্যটন খাতে বিনিয়োগের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। এসব খাতে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সরকারি অর্থের বরাদ্দ বাড়ানো, সমুদ্র ও নদীবন্দরগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ও সক্ষমতা বাড়ানো, অ্যাকুয়া ট্যুরিজম প্রসারে সমন্বিত উদ্যোগ, ক্রুজশিপ সার্ভিস চালুর সঙ্গে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে বিনিয়োগ করতে হবে।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার গবেষণা তথ্য তুলে ধরে দেশের প্রাচীন বাণিজ্য সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে সমুদ্র-সম্পর্কিত বাণিজ্যের দ্রুত প্রসার ঘটছে। ২০০৭ সালে এই বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৫২ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। আর ২০২০ সালের মধ্যে তা বেড়ে ১ লাখ কোটি মার্কিন ডলারে দাঁড়াবে। বর্তমানে বিশ্ববাণিজ্যের ৮০ শতাংশই সমুদ্রপথে সম্পন্ন হয়। আর বাংলাদেশের মোট বাণিজ্যের ৯০ শতাংশই হয় এই সমুদ্রপথে।

এ প্রসঙ্গে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশের (অ্যামচেম) সাবেক সভাপতি আফতাব উল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সমুদ্র অর্থনীতিতে এ সরকার সফল। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলা, স্বাস্থ্য ও জ্বালানি খাতসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে মার্কিন প্রশাসন আগ্রহ দেখিয়েছে। সমুদ্রে ও অপশোর যে জ্বালানি আছে, তা বাংলাদেশ তুলতে পারছে না। এমন প্রেক্ষাপটে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির ঢাকা সফরে আমার মনে হচ্ছে, বাংলাদেশের সমুদ্র অর্থনীতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নজর ও বিনিয়োগে আগ্রহ আছে।’

ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেন, বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের ৭০ শতাংশ আসে সমুদ্রে মত্স্য আহরণ, সামুদ্রিক খাদ্য ও বাণিজ্যিক সমুদ্র পরিবহন থেকে। প্রায় তিন কোটি লোক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এর সঙ্গে সম্পৃক্ত। সমুদ্র অর্থনীতিতে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণে সরকারের উদ্যোগ দাবি করেন তিনি। প্রসঙ্গত, মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রবিরোধ নিষ্পত্তির পর বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটারের বেশি রাষ্ট্রাধীন সমুদ্র (টেরিটরিয়াল সি), ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানের তলদেশে সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। এরপর সমুদ্রসম্পদ আহরণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা করতে ২০১৪ সালের ২০ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ১৮টি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বাংলাদেশের উন্নয়নে সমুদ্র অর্থনীতির ওপর গুরুত্ব আরোপ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালে বলেছিলেন, সমুদ্রসম্পদকে উন্নয়নের নিয়ামক হিসেবে ব্যবহার সম্ভব। তার মতে, ভূকেন্দ্রিক উন্নয়ন কার্যক্রমের পাশাপাশি সমুদ্রভিত্তিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের সামনে খুলে দিতে পারে উন্নয়নের নতুন দিগন্ত। বাণিজ্য সম্প্রসারণ, জ্বালানি নিরাপত্তায় সমুদ্রের খনিজ সম্পদের ব্যবহার, সামুদ্রিক মত্স্যসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা, সমুদ্রের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষার মাধ্যমে বঙ্গোপসাগরকে বাংলাদেশ উন্নয়নের নিয়ামক ভূমিকা হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। বঙ্গোপসাগরে বিদ্যমান নানা প্রজাতির মত্স্য ও অন্যান্য জৈবসম্পদ অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সামুদ্রিক মত্স্য রপ্তানি করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। সৈকতের সৌন্দর্যকে পুঁজি করে কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিনস ও কুয়াকাটায় পর্যটনশিল্পকে আরও বিকশিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী জানিয়েছেন, দেশের গভীর সমুদ্রসীমায় জরিপ চালানোর লক্ষ্যে জার্মানি থেকে একটি নতুন প্রযুক্তিসক্ষম জাহাজ কেনা হয়েছে, যা শিগগিরই বাংলাদেশ পৌঁছবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের তথ্যমতে, বর্তমান সরকারের সময়োপযোগী উদ্যোগ গ্রহণের ফলে গভীর সমুদ্র এলাকার বিশাল অংশ বাংলাদেশের জলসীমায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। নতুন এ জলসীমার পরিমাণ বাংলাদেশের মোট স্থল অঞ্চলের প্রায় ৮১ শতাংশ। নদীপথে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় পণ্য পরিবহন বাড়াতে উচ্চ পণ্য পরিবহন ক্ষমতাসম্পন্ন জাহাজ পরিচালনা বাড়ানোর পাশাপাশি নদীবন্দরগুলোর আধুনিকায়নের ওপর সরকার গুরুত্ব্ব আরোপ করেছে। জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজভাঙা শিল্পে বাংলাদেশের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। নতুন সমুদ্রসীমা আবিষ্কারের ফলে বাংলাদেশে ক্রুজশিপ পরিচালানার মতো সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ খাতে দেশি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে এগিয়ে আসা উচিত। কারণ বাংলাদেশে প্রায় ৭৫টির মতো ছোট-বড় দ্বীপ রয়েছে, যেখানে পর্যটন সম্প্রসারণের পাশাপাশি বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের উদ্যোগ প্রয়োজন। বেসরকারি সংস্থা ‘সেভ আওয়ার সি’র এক গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্যমতে, পণ্য আমদানি-রপ্তানিতে বাংলাদেশি জাহাজ যুক্ত হওয়ায় দেশে গড়ে উঠেছে শিপিং এজেন্সি, ফ্রেইট-ফরোয়ার্ডিং, ব্যাংক-বীমা খাত। এ খাতে নতুন ধরনের কর্মসংস্থানও বাড়ছে। বর্তমানে ২৫০ জাতের মিঠাপানির মাছের বিপরীতে সাগরে রয়েছে অন্তত ৪৭৫ প্রজাতির মাছ। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরে প্রতি বছর ৮ মিলিয়ন টন মাছ ধরা পড়ে। এর মধ্যে শূন্য দশমিক ৭০ মিলিয়ন টন মাছ বাংলাদেশের মত্স্যজীবীরা আহরণ করেন, যার সঙ্গে উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ৩০ লাখ মানুষের জীবিকা জড়িত। ওই প্রতিবেদনের তথ্যমতে, সারা দেশে মোট মাছের উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৩৩ লাখ মেট্রিক টন। এ পর্যন্ত বিক্ষিপ্ত কিছু জরিপ থেকে জানা যায়, নানা প্রজাতির  মূল্যবান মাছ ছাড়াও সমুদ্রসীমায় নানা ধরনের প্রবাল, গুল্মজাতীয় প্রাণী, ৩৫ প্রজাতির চিংড়ি, তিন প্রজাতির লবস্টার, ২০ প্রজাতির কাঁকড়া ও ৩০০ প্রজাতির শামুক-ঝিনুক পাওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
কর্পোরেট কর্নার
সর্বশেষ খবর
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

এই মাত্র | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক