শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

পারলে থামান না হলে নামেন...

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
পারলে থামান না হলে নামেন...

সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুকের একটি জনপ্রিয় পোস্টিং এটি। অবশ্য সম্পূর্ণ পোস্টিং নয়। এর পরেও কথা আছে। সেটি হলো- আর পারলে নামান, না হলে থামেন। মানুষ যে কতখানি বিরক্ত হয়েছে তার একটি প্রমাণ এ পোস্টিং। এ লেখা যেদিন ছাপা হবে সেদিন অবরোধের ৪৪তম দিন চলছে। সোজা কথা। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সবচেয়ে বড় পরীক্ষা এসএসসি ঝুলে গেছে। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দেওয়া বক্তব্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। এ পর্যন্ত সহিংসতায় মারা গেছে প্রায় ৯০ জন লোক। অবশ্য গত কয়েক দিনে পেট্রলবোমা হামলা হলেও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। দেশব্যাপী সহিংসতার বিরুদ্ধে যে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠেছে তা এক্ষেত্রে অবদান রেখেছে বলে মনে হয়। কিন্তু মানুষের ভয় যায়নি। এই চার-পাঁচ দিন কি বিচ্ছিন্ন আর বাকি দিনগুলো থেকে? নাকি সত্যি সত্যি বোমা হামলায় মৃত্যুর ঘটনা কমেছে? এ জন্যই এখনো বাসে যেতে মানুষ ভয় পায়। বাসের জানালা, দরজা খুললে যাত্রীরা হৈহৈ করে ওঠেন। কিন্তু সে আর কতদিন? শীতের সময় সব বন্ধ করে হয়তো চলা গেছে, কিন্তু গরমে তো তা পারা যাবে না। সবচেয়ে বড় কথা জীবন হাতে করে মানুষ কি চলতে পারে? যে কোনোভাবে এ অবস্থার অবসান চায় মানুষ। আর সে জন্যই ফেসবুকের এই পোস্টিং।

প্রশ্ন হচ্ছে পারা অথবা না পারা নিয়ে। সরকার কি পারবে এই হরতাল, অবরোধ এবং সহিংসতা বন্ধ করতে? অথবা বিরোধী দলগুলো কি পারবে এই সরকারকে ফেলে দিতে? যদি না পারে তবে ওই ব্যক্তি বলছেন- হয় নামান না হয় থামেন। আমি মনে করি ব্যাপক জনগোষ্ঠীর মনোভাবও এখন এরকমই।

একটা খুবই খারাপ প্রবণতা সরকারের মধ্যে লক্ষ করছি আমি। সামগ্রিক পরিস্থিতি যে আমাদের রাজনৈতিক সর্বগ্রাসী দুর্বৃত্তায়নের প্রকাশ, বর্তমান পরিস্থিতি যে একটি রাজনৈতিক সংকটের বাস্তব চিত্র এটা তারা যে কোনো প্রকারে অস্বীকার করতে চাইছে। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকার এবং সরকারি জোটের দায়িত্বশীল কর্তা ও নেতারা বলছেন এটা কেবল সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদ। ভুলে যাচ্ছেন যে সন্ত্রাসবাদও রাজনীতির একটি বিকৃত ধারা। তর্ক করে লাভ হচ্ছে না, এ ব্যাপারে এমনকি কোনো কথা শুনতেও রাজি নন তারা। যারা ঠিক কর্তা বা নেতা নন, সরকারের মুখপাত্র বা ভক্ত দেখাতে চাইছেন, তারা এমনকি এ কথা বলছেন যে, বিনা বিচারে হত্যা তত বড় অপরাধ নয়। তার চেয়ে বড় অপরাধ আগুন দিয়ে হত্যা। বাস্তবতা, বিনা বিচারে হত্যার কথা তারা আমলেই নিতে চান না। এই অজুহাতে যে, আগুনে পুড়ে মানুষ মরছে। অতি সম্প্রতি প্যারিসে এক সন্ত্রাসীকে হত্যা করার ব্যাপারে সেখানকার কর্তৃপক্ষ এবং জনগণ যে দৃষ্টিভঙ্গি দেখিয়েছে হঠাৎ করেই তার প্রশংসায় তারা পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছে। অবাক করা ব্যাপার নয়? দুটোই মৃত্যু। একটি যন্ত্রণার মৃত্যু, আরেকটি যন্ত্রণা পাওয়ার আগেই মৃত্যু এবং এই যে বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড তার পরিমাণ নেহায়েত কম নয়। পত্রিকার খবর অনুযায়ী বিনা বিচারে এক রাতে হত্যার সংখ্যা ১৯। আহত প্রচুর। পেট্রলবোমা দিয়ে হত্যা করার বিরুদ্ধে নিশ্চয়ই সমগ্র সমাজের রুখে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু তার মানে কোনোভাবেই এই নয় যে, বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড নীরবে দেখে যেতে হবে।

যে কোনো হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধেই দাঁড়ানো উচিত আমাদের। এটা মানবতার দাবি। এ জন্যই এখানে দলীয় দৃষ্টিভঙ্গির তথা দলবাজির কোনো সুযোগ নেই। 'হিন্দু না ওরা মুসলিম ওই জিজ্ঞাসে কোনজন...।' সরকার বলছে পেট্রলবোমা সব বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের কাজ। বিএনপি বিবৃতি জানিয়ে বলছে, তারা এ ধরনের কাজ করছে না। তারা পাল্টা অভিযোগ করছে এ কাজ সরকারের। মানুষ বিরক্ত হচ্ছে। মৃত্যুর মিছিলেও এ কোন গান!

কোনো তর্কের মধ্যে যাচ্ছি না। আমাদের দেশে আন্দোলনে সহিংসতা নতুন নয় (পেট্রলবোমার সঙ্গে তুলনা করছি না)। এবং সে সহিংসতায় পরস্পরের ঘাড়ে দোষ চাপানোর প্রবণতাও পুরনো। তবুও যেহেতু আন্দোলনের ছায়া ধরে এবারের এই নৃশংস বোমা হামলা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সরকারি দায়িত্বের মধ্যে অবশ্যই পড়ে। সরকার কীভাবে সে ব্যবস্থা নেবে সেটা তারই দায়িত্ব। আমি মনে করি কেবল প্রশাসনিক কঠোরতা দিয়ে সেটা দমন করা যাবে না। অবরোধের ৪৪ দিন পরে এসে যদিও এ কথা বলার কোনো মানে হয় না; কিন্তু তারপরেও সরকার বলছে তারা সেটা পারবে। সরকারকে বিশ্বাস করছি না। বিশ্বাস করার কোনো কারণ তো নেই। কিন্তু তারপরেও বেঘোরে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে চাই, তাই ওই ফেসবুকের পোস্টিংয়ের সঙ্গে একমত পোষণ করে বলছি : পারলে থামান। না পারলে নেমে যেতে বলছি না আমি। রাজনীতিতে, রাষ্ট্র পরিচালনায় এ রকম বিধ্বংসী জেদ অনুমোদনযোগ্য নয়। গণতান্ত্রিক রাজনীতি সব সময় সমঝোতার কথা বলে। নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেছেন, Democracy is a rule by consensus. একভাবে বলা হয় গণতন্ত্র হলো সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসন। কিন্তু তার মানে কখনোই এই নয় যে, তা সংখ্যালঘিষ্ঠকে উপেক্ষা করে চলে। আর এই সরকার তা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার নয়। This is a government by default. তাদের জেদ করা তো একেবারেই সাজে না। এটা এমন একটা দলের সরকার সম্পর্কে বলছি যাদের অতীত ইতিহাসে অনেক সংগ্রামের পালক। তারা এরকম 'ডু আর ডাই' পরিস্থিতিতে যাবে কেন? সে জন্যই সংলাপের কথা বলি। কারণ সংলাপ সব ধরনের বিকল্প পথ উন্মুক্ত রাখে। অথচ আমাদের সরকার সব বিকল্প পথ বন্ধ করে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সংলাপের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হয়েছেন তারা। যারা সংলাপের কথা বলেছেন তাদেরকে যা তা ভাষায় সমালোচনা করেছেন তারা। বিশিষ্ট আইনজীবী, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল বলেছেন, এক সময় যেভাবে সংস্কার শব্দটিকে ঘৃণীত বানানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, এখন সংলাপকে, সংলাপের উদ্যোগকে সেভাবেই আক্রমণ করা হচ্ছে। বিভিন্ন মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা, এমনকি খোদ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা সংলাপের কথা বলছেন তারা প্রকারান্তরে সহিংসতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার বৈঠকে সংলাপের প্রস্তাবকারী নাগরিক সমাজকে এক-এগারোর কুশীলব বলেছেন আর সংসদে বলেছেন, ড. কামাল এবং মাহমুদুর রহমান মান্না ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। সেটা কোনো দিন বাস্তবায়ন হবে না।

হাসব না কাঁদব বুঝতে পারি না। যাকে পছন্দ করি না, অপরিচিত বা অর্ধপরিচিত কেউ এরকম কথা বলতেন তাহলে হাসতাম। কিন্তু বলেছেন শেখ হাসিনা যিনি সরাসরি আমার নেতা ছিলেন। সমালোচনা সত্ত্বেও এখনো তাকে অসম্মান করি না। ড. কামালের অনুভূতি বলতে পারব না, কিন্তু নিজেকে ছোটবোধ করেছি আমি। রাজনীতি করছি, ক্ষমতার আশা থাকবে না তা কি হয়? কিন্তু যে কোনো প্রকারে ক্ষমতার স্বাদ পাওয়াই যদি কথা হতো তাহলে তা আওয়ামী লীগে থেকে যাওয়াই ভালো ছিল। আমার চেয়ে বড় 'সংস্কারবাদীরা' দলেই রয়ে গেছেন না? ক্ষুদকুঁড়া পাচ্ছেন না?

আমি আন্তরিকভাবেই সংস্কার চাই। সংস্কার ছাড়া সমাজ, রাজনীতি, স্থবির গতিহীন। সে কথা তখনো বলেছি, এখনো বলছি। একইভাবে বর্তমান সময়ে সংলাপ ছাড়া এই জটিল আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসা প্রায় অসম্ভব। এ আমার বিশ্বাস এবং সেই বিশ্বাস থেকে বলছি।

আন্দোলনকারী বিরোধী দল এখন এরকম জায়গায় পৌঁছেছে যে তারা বলছে, তাদের আর পিছু হটার সুযোগ নেই। তার মানে কি দাঁড়াল? পাঠকবৃন্দ, উভয় পক্ষের কথা খেয়াল করে দেখুন। বিএনপিসহ ২০ দল বলছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য এই সরকারের পতনের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এতে ছাড় দেওয়া যাবে না। আর সরকার বলছে এটা কোনো আন্দোলন নয়। এদের ব্যাপারে কোনো রকম কনসেশন নয়। কঠোরতম পন্থায় এদের নির্মূল করা হবে। এই কঠোরতম পন্থা আমরা দেখছি। এ পর্যন্ত ক্রসফায়ারেই মারা গেছে সরকারি হিসাব মতে অন্তত ১৯ জন। বিরোধী দল বলছে তার দ্বিগুণ।

আমি মনে করি এই প্রক্রিয়ায় সরকার বিরোধীদের নির্মূল করতে পারবে না। একইভাবে আমি এও মনে করি আন্দোলনের নামে যা চলছে তাতে সরকার পড়বে না। ফলে সংঘর্ষ দীর্ঘতর হবে। পেট্রলবোমা হয়তো থাকবে না, কিন্তু দেশ সংকট কাটিয়ে উঠতে পারবে না। তখন আরেকটি এক-এগারোর পরিস্থিতি দৃশ্যমান হবে। যা এখনই খানিকটা দেখা যাচ্ছে। এ জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে একটি সমাধানের কথা বলছি আমি। এ জন্য সংলাপের বিকল্প নেই।

দুই. কথা বলুন এবং বলতে দিন; গত ১৪ তারিখ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সংহতি প্রকাশ করতে নেতৃবৃন্দ ও হাজার হাজার মানুষ এসেছিলেন, আমি তাদের সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকেও ধন্যবাদ দিচ্ছি। তারা শেষ পর্যন্ত সেখানে মাইক ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন বলে। যদিও সেজন্য আমাকে কোর্টের বারান্দা দিয়ে হাঁটতে হয়েছিল।

সবাই কথা বলুন। সমাজের গভীর গভীর অসুখ এখন। এখন কথা বলা দরকার। সরকার একা কেবল অস্ত্র ও প্রশাসনের ভাষায় কথা বলবেন তাতে কাজ হবে না। বিরোধী দল ঘরে থেকে অডিও-ভিডিও বার্তায় হরতাল ডেকে ঘরে বসে থাকবেন তাতেও কাজ হবে না। মানুষকে অংশগ্রহণ করতে হবে।

২৩ তারিখ বেলা ৩টায় প্রেসক্লাবের সামনে আসুন। সমবেত কণ্ঠে আওয়াজ তুলি 'শান্তি চাই, সন্ত্রাস চাই না'। 'গণতন্ত্র চাই, স্বেচ্ছাচার চাই না'। আশা করি সরকার এবং পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বাদ সাধবেন না।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সর্বশেষ খবর
সাভারে অসহায় পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সাভারে অসহায় পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ইলিশ শিকার: গোসাইরহাটে ৭ জেলেকে কারাদণ্ড
নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ইলিশ শিকার: গোসাইরহাটে ৭ জেলেকে কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, ২ দোকানিকে জরিমানা
কর্ণফুলীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, ২ দোকানিকে জরিমানা

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীসহ গ্রেপ্তার ১১
রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীসহ গ্রেপ্তার ১১

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরফে ঢাকা দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
বরফে ঢাকা দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জন্মদিনে প্রিয় বিদ্যাপিঠে কবি হেলাল হাফিজকে স্মরণ
জন্মদিনে প্রিয় বিদ্যাপিঠে কবি হেলাল হাফিজকে স্মরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুড়িগ্রামে বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু, মায়ের অভিযোগ ‘হত্যা’
নড়াইলে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু, মায়ের অভিযোগ ‘হত্যা’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ, ‌‘পাখি কলোনি’তে ডানা মেলেছে হাজারো প্রাণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ, ‌‘পাখি কলোনি’তে ডানা মেলেছে হাজারো প্রাণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা স্বেচ্ছাসেবকদের মোবাইল উপহার দিল মালয়েশিয়া
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা স্বেচ্ছাসেবকদের মোবাইল উপহার দিল মালয়েশিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল
গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া
ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড
দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২
গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ
ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮
ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা
আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার
মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা