শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

পারলে থামান না হলে নামেন...

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
পারলে থামান না হলে নামেন...

সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুকের একটি জনপ্রিয় পোস্টিং এটি। অবশ্য সম্পূর্ণ পোস্টিং নয়। এর পরেও কথা আছে। সেটি হলো- আর পারলে নামান, না হলে থামেন। মানুষ যে কতখানি বিরক্ত হয়েছে তার একটি প্রমাণ এ পোস্টিং। এ লেখা যেদিন ছাপা হবে সেদিন অবরোধের ৪৪তম দিন চলছে। সোজা কথা। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সবচেয়ে বড় পরীক্ষা এসএসসি ঝুলে গেছে। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দেওয়া বক্তব্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। এ পর্যন্ত সহিংসতায় মারা গেছে প্রায় ৯০ জন লোক। অবশ্য গত কয়েক দিনে পেট্রলবোমা হামলা হলেও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। দেশব্যাপী সহিংসতার বিরুদ্ধে যে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠেছে তা এক্ষেত্রে অবদান রেখেছে বলে মনে হয়। কিন্তু মানুষের ভয় যায়নি। এই চার-পাঁচ দিন কি বিচ্ছিন্ন আর বাকি দিনগুলো থেকে? নাকি সত্যি সত্যি বোমা হামলায় মৃত্যুর ঘটনা কমেছে? এ জন্যই এখনো বাসে যেতে মানুষ ভয় পায়। বাসের জানালা, দরজা খুললে যাত্রীরা হৈহৈ করে ওঠেন। কিন্তু সে আর কতদিন? শীতের সময় সব বন্ধ করে হয়তো চলা গেছে, কিন্তু গরমে তো তা পারা যাবে না। সবচেয়ে বড় কথা জীবন হাতে করে মানুষ কি চলতে পারে? যে কোনোভাবে এ অবস্থার অবসান চায় মানুষ। আর সে জন্যই ফেসবুকের এই পোস্টিং।

প্রশ্ন হচ্ছে পারা অথবা না পারা নিয়ে। সরকার কি পারবে এই হরতাল, অবরোধ এবং সহিংসতা বন্ধ করতে? অথবা বিরোধী দলগুলো কি পারবে এই সরকারকে ফেলে দিতে? যদি না পারে তবে ওই ব্যক্তি বলছেন- হয় নামান না হয় থামেন। আমি মনে করি ব্যাপক জনগোষ্ঠীর মনোভাবও এখন এরকমই।

একটা খুবই খারাপ প্রবণতা সরকারের মধ্যে লক্ষ করছি আমি। সামগ্রিক পরিস্থিতি যে আমাদের রাজনৈতিক সর্বগ্রাসী দুর্বৃত্তায়নের প্রকাশ, বর্তমান পরিস্থিতি যে একটি রাজনৈতিক সংকটের বাস্তব চিত্র এটা তারা যে কোনো প্রকারে অস্বীকার করতে চাইছে। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকার এবং সরকারি জোটের দায়িত্বশীল কর্তা ও নেতারা বলছেন এটা কেবল সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদ। ভুলে যাচ্ছেন যে সন্ত্রাসবাদও রাজনীতির একটি বিকৃত ধারা। তর্ক করে লাভ হচ্ছে না, এ ব্যাপারে এমনকি কোনো কথা শুনতেও রাজি নন তারা। যারা ঠিক কর্তা বা নেতা নন, সরকারের মুখপাত্র বা ভক্ত দেখাতে চাইছেন, তারা এমনকি এ কথা বলছেন যে, বিনা বিচারে হত্যা তত বড় অপরাধ নয়। তার চেয়ে বড় অপরাধ আগুন দিয়ে হত্যা। বাস্তবতা, বিনা বিচারে হত্যার কথা তারা আমলেই নিতে চান না। এই অজুহাতে যে, আগুনে পুড়ে মানুষ মরছে। অতি সম্প্রতি প্যারিসে এক সন্ত্রাসীকে হত্যা করার ব্যাপারে সেখানকার কর্তৃপক্ষ এবং জনগণ যে দৃষ্টিভঙ্গি দেখিয়েছে হঠাৎ করেই তার প্রশংসায় তারা পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছে। অবাক করা ব্যাপার নয়? দুটোই মৃত্যু। একটি যন্ত্রণার মৃত্যু, আরেকটি যন্ত্রণা পাওয়ার আগেই মৃত্যু এবং এই যে বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড তার পরিমাণ নেহায়েত কম নয়। পত্রিকার খবর অনুযায়ী বিনা বিচারে এক রাতে হত্যার সংখ্যা ১৯। আহত প্রচুর। পেট্রলবোমা দিয়ে হত্যা করার বিরুদ্ধে নিশ্চয়ই সমগ্র সমাজের রুখে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু তার মানে কোনোভাবেই এই নয় যে, বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড নীরবে দেখে যেতে হবে।

যে কোনো হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধেই দাঁড়ানো উচিত আমাদের। এটা মানবতার দাবি। এ জন্যই এখানে দলীয় দৃষ্টিভঙ্গির তথা দলবাজির কোনো সুযোগ নেই। 'হিন্দু না ওরা মুসলিম ওই জিজ্ঞাসে কোনজন...।' সরকার বলছে পেট্রলবোমা সব বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের কাজ। বিএনপি বিবৃতি জানিয়ে বলছে, তারা এ ধরনের কাজ করছে না। তারা পাল্টা অভিযোগ করছে এ কাজ সরকারের। মানুষ বিরক্ত হচ্ছে। মৃত্যুর মিছিলেও এ কোন গান!

কোনো তর্কের মধ্যে যাচ্ছি না। আমাদের দেশে আন্দোলনে সহিংসতা নতুন নয় (পেট্রলবোমার সঙ্গে তুলনা করছি না)। এবং সে সহিংসতায় পরস্পরের ঘাড়ে দোষ চাপানোর প্রবণতাও পুরনো। তবুও যেহেতু আন্দোলনের ছায়া ধরে এবারের এই নৃশংস বোমা হামলা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সরকারি দায়িত্বের মধ্যে অবশ্যই পড়ে। সরকার কীভাবে সে ব্যবস্থা নেবে সেটা তারই দায়িত্ব। আমি মনে করি কেবল প্রশাসনিক কঠোরতা দিয়ে সেটা দমন করা যাবে না। অবরোধের ৪৪ দিন পরে এসে যদিও এ কথা বলার কোনো মানে হয় না; কিন্তু তারপরেও সরকার বলছে তারা সেটা পারবে। সরকারকে বিশ্বাস করছি না। বিশ্বাস করার কোনো কারণ তো নেই। কিন্তু তারপরেও বেঘোরে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে চাই, তাই ওই ফেসবুকের পোস্টিংয়ের সঙ্গে একমত পোষণ করে বলছি : পারলে থামান। না পারলে নেমে যেতে বলছি না আমি। রাজনীতিতে, রাষ্ট্র পরিচালনায় এ রকম বিধ্বংসী জেদ অনুমোদনযোগ্য নয়। গণতান্ত্রিক রাজনীতি সব সময় সমঝোতার কথা বলে। নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেছেন, Democracy is a rule by consensus. একভাবে বলা হয় গণতন্ত্র হলো সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসন। কিন্তু তার মানে কখনোই এই নয় যে, তা সংখ্যালঘিষ্ঠকে উপেক্ষা করে চলে। আর এই সরকার তা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার নয়। This is a government by default. তাদের জেদ করা তো একেবারেই সাজে না। এটা এমন একটা দলের সরকার সম্পর্কে বলছি যাদের অতীত ইতিহাসে অনেক সংগ্রামের পালক। তারা এরকম 'ডু আর ডাই' পরিস্থিতিতে যাবে কেন? সে জন্যই সংলাপের কথা বলি। কারণ সংলাপ সব ধরনের বিকল্প পথ উন্মুক্ত রাখে। অথচ আমাদের সরকার সব বিকল্প পথ বন্ধ করে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সংলাপের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হয়েছেন তারা। যারা সংলাপের কথা বলেছেন তাদেরকে যা তা ভাষায় সমালোচনা করেছেন তারা। বিশিষ্ট আইনজীবী, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল বলেছেন, এক সময় যেভাবে সংস্কার শব্দটিকে ঘৃণীত বানানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, এখন সংলাপকে, সংলাপের উদ্যোগকে সেভাবেই আক্রমণ করা হচ্ছে। বিভিন্ন মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা, এমনকি খোদ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা সংলাপের কথা বলছেন তারা প্রকারান্তরে সহিংসতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার বৈঠকে সংলাপের প্রস্তাবকারী নাগরিক সমাজকে এক-এগারোর কুশীলব বলেছেন আর সংসদে বলেছেন, ড. কামাল এবং মাহমুদুর রহমান মান্না ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। সেটা কোনো দিন বাস্তবায়ন হবে না।

হাসব না কাঁদব বুঝতে পারি না। যাকে পছন্দ করি না, অপরিচিত বা অর্ধপরিচিত কেউ এরকম কথা বলতেন তাহলে হাসতাম। কিন্তু বলেছেন শেখ হাসিনা যিনি সরাসরি আমার নেতা ছিলেন। সমালোচনা সত্ত্বেও এখনো তাকে অসম্মান করি না। ড. কামালের অনুভূতি বলতে পারব না, কিন্তু নিজেকে ছোটবোধ করেছি আমি। রাজনীতি করছি, ক্ষমতার আশা থাকবে না তা কি হয়? কিন্তু যে কোনো প্রকারে ক্ষমতার স্বাদ পাওয়াই যদি কথা হতো তাহলে তা আওয়ামী লীগে থেকে যাওয়াই ভালো ছিল। আমার চেয়ে বড় 'সংস্কারবাদীরা' দলেই রয়ে গেছেন না? ক্ষুদকুঁড়া পাচ্ছেন না?

আমি আন্তরিকভাবেই সংস্কার চাই। সংস্কার ছাড়া সমাজ, রাজনীতি, স্থবির গতিহীন। সে কথা তখনো বলেছি, এখনো বলছি। একইভাবে বর্তমান সময়ে সংলাপ ছাড়া এই জটিল আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসা প্রায় অসম্ভব। এ আমার বিশ্বাস এবং সেই বিশ্বাস থেকে বলছি।

আন্দোলনকারী বিরোধী দল এখন এরকম জায়গায় পৌঁছেছে যে তারা বলছে, তাদের আর পিছু হটার সুযোগ নেই। তার মানে কি দাঁড়াল? পাঠকবৃন্দ, উভয় পক্ষের কথা খেয়াল করে দেখুন। বিএনপিসহ ২০ দল বলছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য এই সরকারের পতনের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এতে ছাড় দেওয়া যাবে না। আর সরকার বলছে এটা কোনো আন্দোলন নয়। এদের ব্যাপারে কোনো রকম কনসেশন নয়। কঠোরতম পন্থায় এদের নির্মূল করা হবে। এই কঠোরতম পন্থা আমরা দেখছি। এ পর্যন্ত ক্রসফায়ারেই মারা গেছে সরকারি হিসাব মতে অন্তত ১৯ জন। বিরোধী দল বলছে তার দ্বিগুণ।

আমি মনে করি এই প্রক্রিয়ায় সরকার বিরোধীদের নির্মূল করতে পারবে না। একইভাবে আমি এও মনে করি আন্দোলনের নামে যা চলছে তাতে সরকার পড়বে না। ফলে সংঘর্ষ দীর্ঘতর হবে। পেট্রলবোমা হয়তো থাকবে না, কিন্তু দেশ সংকট কাটিয়ে উঠতে পারবে না। তখন আরেকটি এক-এগারোর পরিস্থিতি দৃশ্যমান হবে। যা এখনই খানিকটা দেখা যাচ্ছে। এ জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে একটি সমাধানের কথা বলছি আমি। এ জন্য সংলাপের বিকল্প নেই।

দুই. কথা বলুন এবং বলতে দিন; গত ১৪ তারিখ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সংহতি প্রকাশ করতে নেতৃবৃন্দ ও হাজার হাজার মানুষ এসেছিলেন, আমি তাদের সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকেও ধন্যবাদ দিচ্ছি। তারা শেষ পর্যন্ত সেখানে মাইক ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন বলে। যদিও সেজন্য আমাকে কোর্টের বারান্দা দিয়ে হাঁটতে হয়েছিল।

সবাই কথা বলুন। সমাজের গভীর গভীর অসুখ এখন। এখন কথা বলা দরকার। সরকার একা কেবল অস্ত্র ও প্রশাসনের ভাষায় কথা বলবেন তাতে কাজ হবে না। বিরোধী দল ঘরে থেকে অডিও-ভিডিও বার্তায় হরতাল ডেকে ঘরে বসে থাকবেন তাতেও কাজ হবে না। মানুষকে অংশগ্রহণ করতে হবে।

২৩ তারিখ বেলা ৩টায় প্রেসক্লাবের সামনে আসুন। সমবেত কণ্ঠে আওয়াজ তুলি 'শান্তি চাই, সন্ত্রাস চাই না'। 'গণতন্ত্র চাই, স্বেচ্ছাচার চাই না'। আশা করি সরকার এবং পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বাদ সাধবেন না।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
সর্বশেষ খবর
পরিবহন সেক্টরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস
পরিবহন সেক্টরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওসমানীতে হচ্ছে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট
ওসমানীতে হচ্ছে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর হাতের কবজি কাটল সন্ত্রাসীরা
চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর হাতের কবজি কাটল সন্ত্রাসীরা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় ভেসে উঠছে ক্ষত!
বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় ভেসে উঠছে ক্ষত!

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি-অপচয় কমাতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
দুর্নীতি-অপচয় কমাতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাতক্ষীরা জেলা শাখার উদ্যোগে ছাত্রশিবিরের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
সাতক্ষীরা জেলা শাখার উদ্যোগে ছাত্রশিবিরের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি মাদক: এড. বোরহান
নতুন প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি মাদক: এড. বোরহান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ আমলের সব খুন-হত্যার বিচার করা হবে : গয়েশ্বর
আওয়ামী লীগ আমলের সব খুন-হত্যার বিচার করা হবে : গয়েশ্বর

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে অস্ট্রেলিয়ায় দোয়া অনুষ্ঠিত
বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে অস্ট্রেলিয়ায় দোয়া অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে চোলাই মদ পাচারের সময় তিন নারী আটক
রাঙামাটিতে চোলাই মদ পাচারের সময় তিন নারী আটক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, নোয়াখালীতে ভুয়া র‍্যাব গ্রেপ্তার
চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, নোয়াখালীতে ভুয়া র‍্যাব গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার শাখার সঙ্গে জরুরি সভা ডেকেছে ছাত্রদল
চার শাখার সঙ্গে জরুরি সভা ডেকেছে ছাত্রদল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে পর্যটক সংকট
পাহাড়ে পর্যটক সংকট

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোয়াইনঘাট থেকে আরও আড়াই হাজার ঘনফুট সাদা পাথর জব্দ
গোয়াইনঘাট থেকে আরও আড়াই হাজার ঘনফুট সাদা পাথর জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির নারী শাখার সম্মেলন
গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির নারী শাখার সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনির্বাচিত কেউ দেশ শাসন করতে পারে না: শেখ মো. শামীম
অনির্বাচিত কেউ দেশ শাসন করতে পারে না: শেখ মো. শামীম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য : জিল্লুর রহমান
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের
ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনী সীমান্তে বিজিবির অভিযানে হেরোইন উদ্ধার
গাংনী সীমান্তে বিজিবির অভিযানে হেরোইন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমনওয়েলথ ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন গ্রহণ শুরু, আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশিরাও
কমনওয়েলথ ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন গ্রহণ শুরু, আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশিরাও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নারীসহ আহত ৩০
নড়াইলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নারীসহ আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে দু’গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২৫
ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে দু’গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ের সীমান্ত এলাকায় করোতোয়া নদী থেকে গুলিবিদ্ধ যুবকের লাশ উদ্ধার
পঞ্চগড়ের সীমান্ত এলাকায় করোতোয়া নদী থেকে গুলিবিদ্ধ যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ব্যর্থ করতে স্বার্থান্বেষী মহলের ষড়যন্ত্রে সতর্ক থাকতে হবে : প্রিন্স
নির্বাচন ব্যর্থ করতে স্বার্থান্বেষী মহলের ষড়যন্ত্রে সতর্ক থাকতে হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান
চট্টগ্রামে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১.৬ বিলিয়ন ডলার আয়ের অধিকাংশই দান করলেন এক উদ্যোক্তা
১.৬ বিলিয়ন ডলার আয়ের অধিকাংশই দান করলেন এক উদ্যোক্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫
পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স
খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর