শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ মে, ২০১৮

আকাশ থেকে বাংলাদেশের বস্তিতে এমিরেটসের মারিয়া

চন্দ্রনী চন্দ্রা
প্রিন্ট ভার্সন
আকাশ থেকে বাংলাদেশের বস্তিতে এমিরেটসের মারিয়া

২০০৩ সাল, সংযুক্ত আরব আমিরাতের এমিরেটস এয়ারলাইনসের নিয়ম অনুযায়ী যাত্রাবিরতি। এই বিরতির সময় এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে পাশেই এক বস্তিতে ঢুকে পড়েন মারিয়া কনসেইসাও। সেখানে থাকা শিশুদের মজার সব খেলা আর প্রাণোচ্ছলতা এমন নোংরা বস্তির মাঝেও এতটুকু মলিন হয়নি। কিন্তু এমন পরিবেশে থাকা এই নিষ্পাপ শিশুদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন মারিয়া। আর তখনই সিদ্ধান্ত নেন, ওদের জন্য কিছু করার। শুরু করেন নিজের বেতনের অংশ দিয়ে শিশুদের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম। এরপর কনসেইসাও ২০০৫ সালে মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন।

 

মারিয়া কনসেইসাও; জন্ম পর্তুগালের লিসবনের সিন্ট্রা শহরে। বয়স যখন মাত্র দুই বছর, তখন তার মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। মাত্র ছয় বছর বয়সে মাকে হারান। মা মারা যাওয়ার পর মারিয়া বড় হন আফ্রিকান অভিবাসী এক পালিতে মায়ের কাছে। সেই পালিত মা-ও বেশি দিন বাঁচেননি। জীবনযুদ্ধে নানা চড়াই-উতরাই পার করা এই নারী পরে যোগ দেন এমিরেটস এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রুতে। বর্তমানে তিনি থাকছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে।

 

মারিয়া কনসেইসাও শুরুতে ঢাকার বস্তির অসহায় শিশুদের জন্য কাজ করতে গিয়ে অর্থ সংকটে পড়েন। আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ঢাকা প্রজেক্ট’ নামে কাজ শুরু করেন তিনি। ওই প্রজেক্টের আওতায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য একটি স্কুল, ক্লিনিক, দোকান ও ছোটখাটো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করা হয়। পথশিশুদের জন্য অর্থের জোগান দিতে নিজের চাকরির ফাঁকে ফাঁকে মারিয়া বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে আসছেন। এরপরও ভবিষ্যতের আরও অর্থ সংগ্রহের জন্য বেছে নেন অভিনব সব পথ। ২০১১ সালে টানা সাত দিন ম্যারাথনে যোগ দিয়ে ছুটে বেরিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাতটি প্রদেশ। ২০১১ সালে অর্থাৎ একই সালে প্রথম পর্তুগিজ নারী হিসেবে ছুঁয়েছেন এভারেস্টের চূড়া। এরপর থেকে বেশকটি মহাদেশে আয়োজিত ম্যারাথনে অংশ নিয়েছেন মারিয়া। একটি দুটি নয়, গড়েছেন ছয়টি গিনেস বিশ্বরেকর্ড। শুধু বিশ্বরেকর্ডই নয়, মারিয়া তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ অর্জন করেছেন বিশ্বজুড়ে নানা পুরস্কার। পেয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের নারী উদ্যোক্তা পুরস্কার, ২০০৯ সালের এমিরেটস হিউমেনিটেরিয়ান ওমেন অব দ্য ইয়ার, এমিরেটস ওমেন অব দ্য ইয়ার, মোস্ট ইনসপায়ারিং ওমেনর অব জিসিসি ২০১০, ২০১৩ সালে সাসটেইনেবল লিডারশিপ, ২০১৪ সালে ইনসপায়ারিং  চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ডসহ আরও নানা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন মারিয়া কনসেইসাও। এ ছাড়া জিকিউ পর্তুগালের পুরুষদের সবচেয়ে বড় ফ্যাশন, সংস্কৃতি এবং জীবনধারা-বিষয়ক একটি ম্যাগাজিন। ম্যাগাজিনটি সাধারণত ‘ম্যান অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ড দিয়ে থাকে। কিন্তু সে সময় মানবপ্রেমী নারীকে পুরস্কার দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে ম্যাগাজিনটি এক বিবৃতিতে জানায়, জিকিউ পর্তুগাল মারিয়ার সাফল্য দেখে এতই মুগ্ধ যে ইতিহাসে প্রথমবারের জন্য তারা ম্যান অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড পুরুষের পরিবর্তে একজন নারীকে দিয়েছে। ঢাকা প্রজেক্ট হিসেব কাজ শুরুর কিছুদিন পর এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন। নিজের মায়ের নামে এই প্রতিষ্ঠানের নাম রাখেন মারিয়া কনসেইসাও। বর্তমানে এই ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ৬০০ ছাত্রছাত্রী ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লেখাপড়া করছে। যাদের মধ্যে বিলকিস ও তাসলিম পড়ছে দুবাই ইউনিভার্সিটিতে। শিউলির লেখাপড়াও দুবাইতে।

 

সম্প্রতি দুবাইয়ে মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের অধীনে ইয়ুথ ফোরামের আয়োজনে এক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণও করেছিল শিউলি। এ ছাড়া মিলন অস্ট্রেলিয়ায় আর সুজন পড়ছে বর্তমানে আমেরিকায়। মারিয়ার হাত ধরে নিজেদের পাশাপাশি পারিবারিক জীবনও বদলে যাওয়ার কথা জানায় শিউলি নিজেই। মারিয়ার প্রথম দেখা সেই বস্তির মানুষগুলো এখন শিক্ষার গুরুত্ব বুঝতে পারে। এই পর্তুগিজ নারীর কল্যাণে আলো ফিরেছে অনেক পরিবারে। তাদের ছেলেমেয়ে এখন ক্যামব্রিয়াম স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতো ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করছে। ঢাকার সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করতে নেমে নিজের পরিবারের সদস্য, বন্ধু-বান্ধবদের যেমন সাড়া পান মারিয়া, তেমনি তার স্বপ্নও বড় হচ্ছে দিন দিন। শতাধিক পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া মারিয়া স্বপ্ন দেখেন এসব সুবিধাবঞ্চিত শিশুরাই একদিন দেশসেরাদের তালিকায় নাম লেখাবে। 

 

মারিয়া তার কাজের কথা, তার স্বপ্নের কথা বলতে গিয়ে জানান, সাত মহাদেশে আল্ট্রা ম্যারাথন শেষ করা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ঢাকার রাস্তায় আমাদের শিশুদের প্রতিদিন যে সংগ্রাম করে টিকে থাকতে হয়, তার তুলনায় আমার চ্যালেঞ্জ কিছুই না। আমি পর্তুগালের  মেয়ে হলেও আমার সব অর্জনে পর্তুগালের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও তুলে ধরেছি। যে কোনো প্রতিযোগিতায় আমি দুটো পতাকা নিয়ে যাই। একটি পর্তুগালের অন্যটি বাংলাদেশের।

মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুধু বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের কল্যাণ হচ্ছে তা নয়, এই ফাউন্ডেশন ও মারিয়াকে অনুপ্রেরণা হিসেবে গ্রহণ করছেন দেশে-বিদেশে তরুণ সংগঠক। মারিয়ার দেখাদেখি তারা কাজ করছে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে।

 

মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা এবং দীর্ঘদিন ধরে বাস করছেন বাংলাদেশে। পর্তুগিজ হলেও এই নারী হৃদয়ে ধারণ করেন বাংলাদেশকে। চাকরির সুবাদে মারিয়া প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসে পথশিশুদের অবস্থা দেখে তিনি তাদের সাহায্য করতে মনস্থির করেন। এরপরই পরিবার সহকর্মীদের সহায়তায় দরিদ্র পরিবারকে সাহায্যের জন্য একটি দাতব্য প্রকল্প শুরু করেন। এক কক্ষের একটি স্কুল দিয়ে মারিয়ার ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু হয়। দারিদ্যের চক্র ভাঙার জন্য মারিয়া মানবিক প্রকল্পের মাধ্যমে শিশুদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করেন। এই ফাউন্ডেশনে অন্তত ৩৫ জন বাংলাদেশি আরব আমিরাত ও ওমানে কাজ করছেন। বর্তমানে মারিয়া খুব  চেষ্টা করছেন ঢাকার স্কুলের জন্য আরও তহবিল জোগাড় করার। যাতে স্কুলের নির্ধারিত পোশাক-পরিচ্ছদ, তাদের খাওয়া-দাওয়া এবং স্কুুল থেকে আনা-নেওয়া পরিবহনের ব্যবস্থা করা যায়। এই সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জীবন বদলে দিতে ছোট উদ্যোগ ধীরে ধীরে বড় পরিবর্তন আনতে পারে। বদলে দিতে পারে অনেকের জীবন, এমনই এক উদাহরণ হয়ে থাকবে মারিয়ার মায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম