শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ মে, ২০১৮

আকাশ থেকে বাংলাদেশের বস্তিতে এমিরেটসের মারিয়া

চন্দ্রনী চন্দ্রা
প্রিন্ট ভার্সন
আকাশ থেকে বাংলাদেশের বস্তিতে এমিরেটসের মারিয়া

২০০৩ সাল, সংযুক্ত আরব আমিরাতের এমিরেটস এয়ারলাইনসের নিয়ম অনুযায়ী যাত্রাবিরতি। এই বিরতির সময় এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে পাশেই এক বস্তিতে ঢুকে পড়েন মারিয়া কনসেইসাও। সেখানে থাকা শিশুদের মজার সব খেলা আর প্রাণোচ্ছলতা এমন নোংরা বস্তির মাঝেও এতটুকু মলিন হয়নি। কিন্তু এমন পরিবেশে থাকা এই নিষ্পাপ শিশুদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন মারিয়া। আর তখনই সিদ্ধান্ত নেন, ওদের জন্য কিছু করার। শুরু করেন নিজের বেতনের অংশ দিয়ে শিশুদের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম। এরপর কনসেইসাও ২০০৫ সালে মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন।

 

মারিয়া কনসেইসাও; জন্ম পর্তুগালের লিসবনের সিন্ট্রা শহরে। বয়স যখন মাত্র দুই বছর, তখন তার মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। মাত্র ছয় বছর বয়সে মাকে হারান। মা মারা যাওয়ার পর মারিয়া বড় হন আফ্রিকান অভিবাসী এক পালিতে মায়ের কাছে। সেই পালিত মা-ও বেশি দিন বাঁচেননি। জীবনযুদ্ধে নানা চড়াই-উতরাই পার করা এই নারী পরে যোগ দেন এমিরেটস এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রুতে। বর্তমানে তিনি থাকছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে।

 

মারিয়া কনসেইসাও শুরুতে ঢাকার বস্তির অসহায় শিশুদের জন্য কাজ করতে গিয়ে অর্থ সংকটে পড়েন। আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ঢাকা প্রজেক্ট’ নামে কাজ শুরু করেন তিনি। ওই প্রজেক্টের আওতায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য একটি স্কুল, ক্লিনিক, দোকান ও ছোটখাটো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করা হয়। পথশিশুদের জন্য অর্থের জোগান দিতে নিজের চাকরির ফাঁকে ফাঁকে মারিয়া বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে আসছেন। এরপরও ভবিষ্যতের আরও অর্থ সংগ্রহের জন্য বেছে নেন অভিনব সব পথ। ২০১১ সালে টানা সাত দিন ম্যারাথনে যোগ দিয়ে ছুটে বেরিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাতটি প্রদেশ। ২০১১ সালে অর্থাৎ একই সালে প্রথম পর্তুগিজ নারী হিসেবে ছুঁয়েছেন এভারেস্টের চূড়া। এরপর থেকে বেশকটি মহাদেশে আয়োজিত ম্যারাথনে অংশ নিয়েছেন মারিয়া। একটি দুটি নয়, গড়েছেন ছয়টি গিনেস বিশ্বরেকর্ড। শুধু বিশ্বরেকর্ডই নয়, মারিয়া তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ অর্জন করেছেন বিশ্বজুড়ে নানা পুরস্কার। পেয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের নারী উদ্যোক্তা পুরস্কার, ২০০৯ সালের এমিরেটস হিউমেনিটেরিয়ান ওমেন অব দ্য ইয়ার, এমিরেটস ওমেন অব দ্য ইয়ার, মোস্ট ইনসপায়ারিং ওমেনর অব জিসিসি ২০১০, ২০১৩ সালে সাসটেইনেবল লিডারশিপ, ২০১৪ সালে ইনসপায়ারিং  চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ডসহ আরও নানা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন মারিয়া কনসেইসাও। এ ছাড়া জিকিউ পর্তুগালের পুরুষদের সবচেয়ে বড় ফ্যাশন, সংস্কৃতি এবং জীবনধারা-বিষয়ক একটি ম্যাগাজিন। ম্যাগাজিনটি সাধারণত ‘ম্যান অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ড দিয়ে থাকে। কিন্তু সে সময় মানবপ্রেমী নারীকে পুরস্কার দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে ম্যাগাজিনটি এক বিবৃতিতে জানায়, জিকিউ পর্তুগাল মারিয়ার সাফল্য দেখে এতই মুগ্ধ যে ইতিহাসে প্রথমবারের জন্য তারা ম্যান অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড পুরুষের পরিবর্তে একজন নারীকে দিয়েছে। ঢাকা প্রজেক্ট হিসেব কাজ শুরুর কিছুদিন পর এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন। নিজের মায়ের নামে এই প্রতিষ্ঠানের নাম রাখেন মারিয়া কনসেইসাও। বর্তমানে এই ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ৬০০ ছাত্রছাত্রী ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লেখাপড়া করছে। যাদের মধ্যে বিলকিস ও তাসলিম পড়ছে দুবাই ইউনিভার্সিটিতে। শিউলির লেখাপড়াও দুবাইতে।

 

সম্প্রতি দুবাইয়ে মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের অধীনে ইয়ুথ ফোরামের আয়োজনে এক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণও করেছিল শিউলি। এ ছাড়া মিলন অস্ট্রেলিয়ায় আর সুজন পড়ছে বর্তমানে আমেরিকায়। মারিয়ার হাত ধরে নিজেদের পাশাপাশি পারিবারিক জীবনও বদলে যাওয়ার কথা জানায় শিউলি নিজেই। মারিয়ার প্রথম দেখা সেই বস্তির মানুষগুলো এখন শিক্ষার গুরুত্ব বুঝতে পারে। এই পর্তুগিজ নারীর কল্যাণে আলো ফিরেছে অনেক পরিবারে। তাদের ছেলেমেয়ে এখন ক্যামব্রিয়াম স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতো ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করছে। ঢাকার সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করতে নেমে নিজের পরিবারের সদস্য, বন্ধু-বান্ধবদের যেমন সাড়া পান মারিয়া, তেমনি তার স্বপ্নও বড় হচ্ছে দিন দিন। শতাধিক পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া মারিয়া স্বপ্ন দেখেন এসব সুবিধাবঞ্চিত শিশুরাই একদিন দেশসেরাদের তালিকায় নাম লেখাবে। 

 

মারিয়া তার কাজের কথা, তার স্বপ্নের কথা বলতে গিয়ে জানান, সাত মহাদেশে আল্ট্রা ম্যারাথন শেষ করা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ঢাকার রাস্তায় আমাদের শিশুদের প্রতিদিন যে সংগ্রাম করে টিকে থাকতে হয়, তার তুলনায় আমার চ্যালেঞ্জ কিছুই না। আমি পর্তুগালের  মেয়ে হলেও আমার সব অর্জনে পর্তুগালের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও তুলে ধরেছি। যে কোনো প্রতিযোগিতায় আমি দুটো পতাকা নিয়ে যাই। একটি পর্তুগালের অন্যটি বাংলাদেশের।

মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুধু বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের কল্যাণ হচ্ছে তা নয়, এই ফাউন্ডেশন ও মারিয়াকে অনুপ্রেরণা হিসেবে গ্রহণ করছেন দেশে-বিদেশে তরুণ সংগঠক। মারিয়ার দেখাদেখি তারা কাজ করছে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে।

 

মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা এবং দীর্ঘদিন ধরে বাস করছেন বাংলাদেশে। পর্তুগিজ হলেও এই নারী হৃদয়ে ধারণ করেন বাংলাদেশকে। চাকরির সুবাদে মারিয়া প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসে পথশিশুদের অবস্থা দেখে তিনি তাদের সাহায্য করতে মনস্থির করেন। এরপরই পরিবার সহকর্মীদের সহায়তায় দরিদ্র পরিবারকে সাহায্যের জন্য একটি দাতব্য প্রকল্প শুরু করেন। এক কক্ষের একটি স্কুল দিয়ে মারিয়ার ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু হয়। দারিদ্যের চক্র ভাঙার জন্য মারিয়া মানবিক প্রকল্পের মাধ্যমে শিশুদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করেন। এই ফাউন্ডেশনে অন্তত ৩৫ জন বাংলাদেশি আরব আমিরাত ও ওমানে কাজ করছেন। বর্তমানে মারিয়া খুব  চেষ্টা করছেন ঢাকার স্কুলের জন্য আরও তহবিল জোগাড় করার। যাতে স্কুলের নির্ধারিত পোশাক-পরিচ্ছদ, তাদের খাওয়া-দাওয়া এবং স্কুুল থেকে আনা-নেওয়া পরিবহনের ব্যবস্থা করা যায়। এই সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জীবন বদলে দিতে ছোট উদ্যোগ ধীরে ধীরে বড় পরিবর্তন আনতে পারে। বদলে দিতে পারে অনেকের জীবন, এমনই এক উদাহরণ হয়ে থাকবে মারিয়ার মায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা