শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ মে, ২০১৮

আকাশ থেকে বাংলাদেশের বস্তিতে এমিরেটসের মারিয়া

চন্দ্রনী চন্দ্রা
প্রিন্ট ভার্সন
আকাশ থেকে বাংলাদেশের বস্তিতে এমিরেটসের মারিয়া

২০০৩ সাল, সংযুক্ত আরব আমিরাতের এমিরেটস এয়ারলাইনসের নিয়ম অনুযায়ী যাত্রাবিরতি। এই বিরতির সময় এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে পাশেই এক বস্তিতে ঢুকে পড়েন মারিয়া কনসেইসাও। সেখানে থাকা শিশুদের মজার সব খেলা আর প্রাণোচ্ছলতা এমন নোংরা বস্তির মাঝেও এতটুকু মলিন হয়নি। কিন্তু এমন পরিবেশে থাকা এই নিষ্পাপ শিশুদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন মারিয়া। আর তখনই সিদ্ধান্ত নেন, ওদের জন্য কিছু করার। শুরু করেন নিজের বেতনের অংশ দিয়ে শিশুদের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম। এরপর কনসেইসাও ২০০৫ সালে মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন।

 

মারিয়া কনসেইসাও; জন্ম পর্তুগালের লিসবনের সিন্ট্রা শহরে। বয়স যখন মাত্র দুই বছর, তখন তার মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। মাত্র ছয় বছর বয়সে মাকে হারান। মা মারা যাওয়ার পর মারিয়া বড় হন আফ্রিকান অভিবাসী এক পালিতে মায়ের কাছে। সেই পালিত মা-ও বেশি দিন বাঁচেননি। জীবনযুদ্ধে নানা চড়াই-উতরাই পার করা এই নারী পরে যোগ দেন এমিরেটস এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রুতে। বর্তমানে তিনি থাকছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে।

 

মারিয়া কনসেইসাও শুরুতে ঢাকার বস্তির অসহায় শিশুদের জন্য কাজ করতে গিয়ে অর্থ সংকটে পড়েন। আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ঢাকা প্রজেক্ট’ নামে কাজ শুরু করেন তিনি। ওই প্রজেক্টের আওতায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য একটি স্কুল, ক্লিনিক, দোকান ও ছোটখাটো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করা হয়। পথশিশুদের জন্য অর্থের জোগান দিতে নিজের চাকরির ফাঁকে ফাঁকে মারিয়া বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে আসছেন। এরপরও ভবিষ্যতের আরও অর্থ সংগ্রহের জন্য বেছে নেন অভিনব সব পথ। ২০১১ সালে টানা সাত দিন ম্যারাথনে যোগ দিয়ে ছুটে বেরিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাতটি প্রদেশ। ২০১১ সালে অর্থাৎ একই সালে প্রথম পর্তুগিজ নারী হিসেবে ছুঁয়েছেন এভারেস্টের চূড়া। এরপর থেকে বেশকটি মহাদেশে আয়োজিত ম্যারাথনে অংশ নিয়েছেন মারিয়া। একটি দুটি নয়, গড়েছেন ছয়টি গিনেস বিশ্বরেকর্ড। শুধু বিশ্বরেকর্ডই নয়, মারিয়া তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ অর্জন করেছেন বিশ্বজুড়ে নানা পুরস্কার। পেয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের নারী উদ্যোক্তা পুরস্কার, ২০০৯ সালের এমিরেটস হিউমেনিটেরিয়ান ওমেন অব দ্য ইয়ার, এমিরেটস ওমেন অব দ্য ইয়ার, মোস্ট ইনসপায়ারিং ওমেনর অব জিসিসি ২০১০, ২০১৩ সালে সাসটেইনেবল লিডারশিপ, ২০১৪ সালে ইনসপায়ারিং  চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ডসহ আরও নানা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন মারিয়া কনসেইসাও। এ ছাড়া জিকিউ পর্তুগালের পুরুষদের সবচেয়ে বড় ফ্যাশন, সংস্কৃতি এবং জীবনধারা-বিষয়ক একটি ম্যাগাজিন। ম্যাগাজিনটি সাধারণত ‘ম্যান অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ড দিয়ে থাকে। কিন্তু সে সময় মানবপ্রেমী নারীকে পুরস্কার দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে ম্যাগাজিনটি এক বিবৃতিতে জানায়, জিকিউ পর্তুগাল মারিয়ার সাফল্য দেখে এতই মুগ্ধ যে ইতিহাসে প্রথমবারের জন্য তারা ম্যান অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড পুরুষের পরিবর্তে একজন নারীকে দিয়েছে। ঢাকা প্রজেক্ট হিসেব কাজ শুরুর কিছুদিন পর এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন। নিজের মায়ের নামে এই প্রতিষ্ঠানের নাম রাখেন মারিয়া কনসেইসাও। বর্তমানে এই ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ৬০০ ছাত্রছাত্রী ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লেখাপড়া করছে। যাদের মধ্যে বিলকিস ও তাসলিম পড়ছে দুবাই ইউনিভার্সিটিতে। শিউলির লেখাপড়াও দুবাইতে।

 

সম্প্রতি দুবাইয়ে মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের অধীনে ইয়ুথ ফোরামের আয়োজনে এক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণও করেছিল শিউলি। এ ছাড়া মিলন অস্ট্রেলিয়ায় আর সুজন পড়ছে বর্তমানে আমেরিকায়। মারিয়ার হাত ধরে নিজেদের পাশাপাশি পারিবারিক জীবনও বদলে যাওয়ার কথা জানায় শিউলি নিজেই। মারিয়ার প্রথম দেখা সেই বস্তির মানুষগুলো এখন শিক্ষার গুরুত্ব বুঝতে পারে। এই পর্তুগিজ নারীর কল্যাণে আলো ফিরেছে অনেক পরিবারে। তাদের ছেলেমেয়ে এখন ক্যামব্রিয়াম স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতো ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করছে। ঢাকার সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করতে নেমে নিজের পরিবারের সদস্য, বন্ধু-বান্ধবদের যেমন সাড়া পান মারিয়া, তেমনি তার স্বপ্নও বড় হচ্ছে দিন দিন। শতাধিক পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া মারিয়া স্বপ্ন দেখেন এসব সুবিধাবঞ্চিত শিশুরাই একদিন দেশসেরাদের তালিকায় নাম লেখাবে। 

 

মারিয়া তার কাজের কথা, তার স্বপ্নের কথা বলতে গিয়ে জানান, সাত মহাদেশে আল্ট্রা ম্যারাথন শেষ করা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ঢাকার রাস্তায় আমাদের শিশুদের প্রতিদিন যে সংগ্রাম করে টিকে থাকতে হয়, তার তুলনায় আমার চ্যালেঞ্জ কিছুই না। আমি পর্তুগালের  মেয়ে হলেও আমার সব অর্জনে পর্তুগালের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও তুলে ধরেছি। যে কোনো প্রতিযোগিতায় আমি দুটো পতাকা নিয়ে যাই। একটি পর্তুগালের অন্যটি বাংলাদেশের।

মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুধু বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের কল্যাণ হচ্ছে তা নয়, এই ফাউন্ডেশন ও মারিয়াকে অনুপ্রেরণা হিসেবে গ্রহণ করছেন দেশে-বিদেশে তরুণ সংগঠক। মারিয়ার দেখাদেখি তারা কাজ করছে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে।

 

মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা এবং দীর্ঘদিন ধরে বাস করছেন বাংলাদেশে। পর্তুগিজ হলেও এই নারী হৃদয়ে ধারণ করেন বাংলাদেশকে। চাকরির সুবাদে মারিয়া প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসে পথশিশুদের অবস্থা দেখে তিনি তাদের সাহায্য করতে মনস্থির করেন। এরপরই পরিবার সহকর্মীদের সহায়তায় দরিদ্র পরিবারকে সাহায্যের জন্য একটি দাতব্য প্রকল্প শুরু করেন। এক কক্ষের একটি স্কুল দিয়ে মারিয়ার ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু হয়। দারিদ্যের চক্র ভাঙার জন্য মারিয়া মানবিক প্রকল্পের মাধ্যমে শিশুদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করেন। এই ফাউন্ডেশনে অন্তত ৩৫ জন বাংলাদেশি আরব আমিরাত ও ওমানে কাজ করছেন। বর্তমানে মারিয়া খুব  চেষ্টা করছেন ঢাকার স্কুলের জন্য আরও তহবিল জোগাড় করার। যাতে স্কুলের নির্ধারিত পোশাক-পরিচ্ছদ, তাদের খাওয়া-দাওয়া এবং স্কুুল থেকে আনা-নেওয়া পরিবহনের ব্যবস্থা করা যায়। এই সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জীবন বদলে দিতে ছোট উদ্যোগ ধীরে ধীরে বড় পরিবর্তন আনতে পারে। বদলে দিতে পারে অনেকের জীবন, এমনই এক উদাহরণ হয়ে থাকবে মারিয়ার মায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা