শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিখ্যাত মুসলিম মনীষীদের মাজার

আ ব দু ল কা দে র
প্রিন্ট ভার্সন
বিখ্যাত মুসলিম মনীষীদের মাজার

যুগে যুগে মহান আল্লাহতায়ালা পবিত্র ইসলাম প্রচারে অসংখ্য বুজুর্গ ব্যক্তি বা পয়গাম্বর প্রেরণ করেছেন। যাঁরা পরবর্তীকালে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়েছেন ইসলামের আলো। এসব মহান সুফি-সাধকের হাত ধরে অগণিত পথহারা মানুষ পেয়েছেন দীন ইসলামের আলো। দীনি শিক্ষা গ্রহণ এবং সাধনা করে পরিণত হয়েছেন এসব মনীষীর ভক্ত-আশেকানে।  আর সেই অনুসারীরাই তাঁদের বুজুর্গদের প্রতি ভালোবাসা এবং স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনে সমবেত হন অলি-আউলিয়াগণের মাজারে...

 

হজরত ওয়াইস করনি (রহ.)

মুসলিম জাহানে যে কজন আল্লাহর অলি মানুষকে দ্বীন ইসলামের পথ দেখিয়েছেন হজরত ওয়াইস করনি (রহ.) তাঁদের অন্যতম। তিনি ছিলেন ইয়েমেনের একজন সুফি, শহীদ ও দার্শনিক। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবদ্দশায় তিনি জীবিত ছিলেন। কিন্তু কখনই তাদের দেখা হয়নি। ইবনে বতুতার বর্ণনা অনুযায়ী, ওয়াইস করনি সিফফিনের যুদ্ধে আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)-এর পক্ষে লড়াই করে মারা যান। সিরিয়ার রাক্কাহতে তাঁর মাজার ছিল। এ ছাড়াও সারা বিশ্বে আল্লাহর এই অলির মাজার রয়েছে আরও ছয়টি। সব মিলিয়ে বিশ্বে ওয়াইস করনির সাতটি মাজার রয়েছে। সিফফিন, আজারবাইজান, ইয়েমেন, পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশ, মদিনা শরিফের দক্ষিণে জোবায়দায়, আফগানিস্তানের গজনি এবং ইরাকের বাগদাদে মহান এই মনীষীর মাজার শরিফ অবস্থিত। ওয়াইস করনি একদিন আল্লাহ পাকের কাছে এই বলে প্রার্থনা করেন যে, হে আল্লাহ আমাকে দুনিয়া ও আখিরাতে গোপন রাখো। কেউ যেন আমার সঠিক পরিচয় জানতে না পারে। আল্লাহ পাক তাঁর দোয়া কবুল করেন। এই দোয়া করার সঙ্গে সঙ্গেই আল্লাহর কুদরতে একজন ওয়াইস করনি হতে সাতজন সৃষ্টি হয়ে সাত দেশে চলে যায়। পরবর্তীতে এই সাতজন সাতভাবে সাত জায়গায় ইন্তেকাল করেন। আশ্চর্যের বিষয় হলো- এই সাতটি মাজারেই অলৌকিক কারামত লক্ষিত হয়। ওয়াইস করনি (রহ.)-এর মাজার সারা বিশ্বের মানুষের কাছে আজও রহস্য। চিরকাল থাকবে বলে ধারণা করা হয়। আল্লাহর এই অলির পুরো নাম সুলতানুল আশেকে রব্বানি হজরত ওয়াইস করনি (রহ.)। তিনি ৫৯৪ খ্রিস্টাব্দে ইয়েমেনের করন শহরে জন্মগ্রহণ করেন। জাতিসত্তায় তিনি ছিলেন আরবি। তাঁর পিতার নাম আবদুল্লাহ এবং মাতার নাম বেদউরা। তাঁর পদবি ছিল সুলতানুল আশেকিনে রব্বানি, আল্লাহ ও রসুলের নয়নমণি। সুন্নি, সুফি ও শিয়াদের কাছে সম্মানিত ব্যক্তি ছিলেন। আলী ইবনে আবু তালিব (রহ.)-এর পক্ষে লড়াই করে ৬৫৭ সালে ওয়াইস করনি সিফফিনের যুদ্ধে শহীদ হন। তারপর তাঁকে সিরিয়ার রাক্কাহতে দাফন করা হয়। এক সময় কিছু চরমপন্থি গোষ্ঠী এটি গুঁড়িয়ে দেয়। পরবর্তীতে তাঁর সম্মানে তুরস্কের সির্ত প্রদেশের বায়কানে একটি মাজার নির্মাণ করা হয়। আধ্যাত্মিক সাধনায় তিনি এতই মশগুল থাকতেন যে, নিজের দেহের প্রতি কোনো খেয়ালই করতেন না। তিনি ছিলেন উজ্জ্বল ফর্সা মধ্যম আকৃতির, চোখ দুটি ছিল নীল সমুদ্রের মতো, মাথার চুল ছিল আলু-থালু, উসকো-খুসকো। তিনি এতই ইবাদত করতেন যে খাওয়া, ঘুম ভুলে যেতেন। কঠোর ইবাদতের ফলে তাঁর পেট পিঠের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল, সারা শরীর ধনুকের মতো বাঁকা হয়ে গিয়েছিল। সারা দেহে মাংস বলতে কিছুই ছিল না, ছিল শুধু হাড়। দূর থেকে তাঁর দেহের সব হাড় গোনা যেত। তিনি তালি দেওয়া কাপড় পরতেন। সাধারণ মানুষ দেখে তাঁকে রাস্তার পাগল বলে উপহাস করত।


হজরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.)

বিশ্ববিখ্যাত অলি খাজা মঈনুদ্দীন হাসান চিশতি আজমেরি সাঞ্জেরি (রহ.) এক পরিচিত নাম। তিনি একজন ইসলাম প্রচারক। তাঁর মাধ্যমে প্রায় ১ কোটি বিধর্মী ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন। তিনি জীবনভর পথহারা মানুষকে ইসলামের পথে আহ্বান করে গেছেন। খ্রিস্ট ১২৩৬ সাল বা ৬৩৩ হিজরিতে সূর্যোদয়ের সময় মহান এই ব্যক্তি পরলোকগমন করেন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। মুসলিম জাহানের এই অলির মাজার শরিফ ভারতের আজমিরে অবস্থিত। এই উপমহাদেশে ইসলাম ধর্ম প্রচারে হজরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.)-এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তিনি আসার আগে এখানকার মানুষ চরম অন্ধকারে বসবাস করছিল। কথিত আছে, মদিনা শরিফে নবী করিম (সা.) তাঁকে স্বপ্নযোগে হুকুম করেন ভারতের আজমির নামক স্থানে ইসলাম ধর্ম প্রচার করার জন্য। তারপর তিনি আজমিরের উদ্দেশে রওনা হন। খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.) আজমিরে আসার আগে হিন্দু রাজা পৃথ্বীরাজের দাপটে জনসাধারণ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে হজরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.)-এর আজমিরে আগমন ঘটে। এই মহান বুুজুর্গের আগমনে রাজা পৃথ্বীরাজ ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁকে বিতাড়িত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.) আজমিরে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য আস্তানা করেন। শক্তিশালী ও অত্যাচারী রাজা পৃথ্বীরাজ তার বিশাল সৈন্যবাহিনী, তান্ত্রিক সাধক এবং আরও অন্যান্য শক্তি প্রয়োগ করেও খাজা গরিরে নেওয়াজের কোনো ক্ষতি করতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত খাজাবাবা সব দুষ্টশক্তিকে দমন করে ভারতে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেন। আল্লাহর এই অলির বয়ান ও আচরণে মানুষ সহজেই তাঁর প্রতি মোহিত হয়ে যেত। তিনি কখনই জোরপূর্বক ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করেননি। তিনি ছিলেন বড় মাপের একজন আধ্যাত্মিক সাধক। ছোটবেলা থেকেই তিনি কঠোর এবাদতে নিজেকে নিয়োজিত রাখতেন। খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.) ৫৩৬ হিজরি বা ১১৪১ সালে পূর্ব পারস্যের সিসটান রাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জ্ঞানার্জন ও উচ্চ শিক্ষার জন্য বোখারার উদ্দেশে যাত্রা করেন। তখন থেকেই তাঁর বিশ্বভ্রমণ শুরু। খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.) দুনিয়ার সব আকর্ষণ ত্যাগ করে আল্লাহর ইবাদতে নিয়োজিত থাকতেন।


হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)

সমকালে মানুষের মুখে আজও উচ্চারিত হয় একটি নাম- বড়পীর আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)। আর তাঁকে নিয়ে অনেক কথা। আজও মুসলমানরা গভীর শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় তাঁকে স্মরণ করেন। হিজরি পঞ্চম শতকে মুসলিম জাহান চরম দুর্বিপাকে পড়ে। কেন্দ্রীয় শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ায় খিলাফতের মধ্যে গড়ে ওঠে বহু স্বাধীন রাজ্য। এর মধ্যে একদিকে চলতে থাকে গৃহযুদ্ধ ও প্রাসাদ ষড়যন্ত্র, অন্যদিকে চলতে থাকে খ্রিস্টান শক্তি কর্তৃক বহিরাক্রমণ। এই নাজুক রাজনৈতিক অবস্থার পাশাপাশি ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিপর্যয়ও নেমে এসেছিল চরমভাবে। জাতির এই চরম দুর্দিনে ইসলামের আঁধার আকাশে উদিত হয়েছিল এক রওশন আফতাব, যাঁর বিমল জ্যোতিতে উদ্ভাসিত হয়েছিল দিগদিগন্ত। তিনি হচ্ছেন বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের এই মনীষী হিজরি ৫৬১ সালে পরলোকগমন করেন। খ্রিস্ট সাল অনুযায়ী তখন ছিল ১১৬৬ সাল। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী ‘ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম’ নামে পরিচিত। ফাতেহা অর্থ দোয়া, আর ইয়াজদাহম অর্থ এগারো। রবিউস সানি মাসের ১১ তারিখ হজরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) এর স্মরণে বিশ্বব্যাপী তাঁর ভক্ত-অনুসারীরা দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে পালন করে থাকেন। ইরাকের বাগদাদ শহরের ‘বাবুশ শায়েখ’ এলাকায় তাঁর মাজার অবস্থিত। এই দিনে ভক্তদের উদ্যোগে ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম উপলক্ষে মসজিদে আলোকসজ্জা করা হয়। মাহফিল-মজলিসের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি দরুদ শরিফ ও সালাম, কালেমা পাঠ, জিকির-আজকার ও ইসালে সওয়াব ইত্যাদি অনুষ্ঠান পালন করা হয়। এই দিবসকে এগারোই শরিফ বা গিয়ারভি শরিফ বলে। দিবসটি গাউসে পাকের ওরস মোবারক। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের কাছে পরম শ্রদ্ধেয় আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)। ৪৭০ বা ৪৭১ হিজরির ১ রমজান পারস্যের এক বিখ্যাত জনপদ ‘জিলানে’ তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ইসলামের অন্যতম প্রচারক হওয়ায় তাঁকে ‘গাউস উল আজম’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ইসলাম ধর্মমতে তাঁকে ‘বড়পীর’ হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.) নামে অভিহিত করা হয়। শিক্ষাদীক্ষায় পূর্ণতা অর্জনের পর তিনি নিজেকে পবিত্র ইসলাম ধর্ম প্রচারের কাজে নিয়োজিত করেন। তাঁর মাহফিলে শুধু মুসলিম নয়, অনেক অমুসলিমও অংশগ্রহণ করতেন। তাঁর বক্তব্য শুনে তাঁরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতেন। তিনি কাব্য, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ের পন্ডিত ছিলেন। তাঁর রচিত বহু গ্রন্থ রয়েছে। এসব গ্রন্থের মধ্যে ফতহুল গায়র, গুনিয়াতুত তালেবীন, ফতহুর রব্বানি, কাসিদায়ে গাওসিয়া উল্লেখযোগ্য। জ্ঞান-গরিমায় উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)-এর স্থান আওলিয়ায়ে কেরামের মধ্যে সবার ঊর্ধ্বে।


 

হজরত ইমাম গাজ্জালি (রহ.)

‘হুজ্জাতুল ইসলাম’ বা ইসলামের প্রামাণ্য অবয়ব হজরত ইমাম গাজ্জালি (রহ.) কে এই নামে ডাকা হতো। তাঁর অগাধ জ্ঞান এবং প্রভাবশালী দর্শন সমসাময়িক ৯টি প্রতিবেশী রাষ্ট্রে বিপুল প্রভাব বিস্তার করেছিল। মহান এই ব্যক্তি ৫০৫ হিজরি, ১১১১ সালে ইন্তেকাল করেন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৫৫ বছর। ইরানের অমর কবি ফেরদৌসির সমাধির পাশে তাঁকে সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর দিন ভোরবেলায় তিনি ফজর নামাজ আদায় করেন এবং নিজ হাতে কাফনের কাপড় পরিধান করে শুয়ে পড়েন। ইমাম গাজ্জালির আবির্ভাব ঘটে পঞ্চম শতাব্দীর মধ্যভাগে, যখন পাশ্চাত্য ও গ্রিক দর্শন বিস্তার লাভ করেছে। তিনি ধর্ম ও দর্শনের মধ্যে পার্থক্য দেখান এবং ধর্মকে দর্শনের ওপর প্রাধান্য দেন। গাজ্জালির একমাত্র বিশ্বাস ও অবস্থান ছিল ওহি বা নবুয়তি চিন্তাধারা মানুষের সব আকল বা বুদ্ধির ঊর্ধ্বে। তাঁর মতে, দূরকল্পী কোনো যুক্তির সাহায্যে কোনো দার্শনিক মতবাদ প্রমাণ করা যায় না। জনসাধারণের ধর্মবিশ্বাসকে যুক্তিবিজ্ঞানের সাহায্যে বিন্যস্ত কতগুলো আকাইদ সূত্রে পরিণত করার প্রবণতাকে প্রকাশ্যভাবে নিন্দা করেন। ইরানের খোরাসান প্রদেশের অন্তর্গত তুস নগরীতে ১০৫৮ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক ৪৫০ হিজরি সনে হুজ্জাতুল ইসলাম আবু হামেদ মোহাম্মদ আল-গাজ্জালি (রহ.) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মোহাম্মদ আল-গাজ্জালি। গাজল অর্থ সুতা, নামকরণের এই সামঞ্জস্যতা তাই তাঁর বংশকে গাজ্জালি নামে পরিচিত করেছে। কারও মতে, ইমাম গাজ্জালির বংশের লোকেরা সম্ভবত সুতার ব্যবসা করতেন। তাই তাদের বংশ উপাধি গাজ্জালি নামে পরিচিত। অনেক বিশেষজ্ঞ ও দার্শনিকের মতো গাজ্জালিও বিশ্বকে অস্থায়ী ও চিরন্তন- এই দুইভাবে দেখেছেন। এই বিশ্ব বা ক্ষণস্থায়ী অস্তিত্ব সৃষ্টিকর্তা কতৃক নিয়ন্ত্রিত- এটি কোনো আইন বা সরকার কতৃক পরিচালিত নয়। তাঁর মতে, তিনি কেবল বিশ্বই সৃষ্টি করেননি বরং বিশ্বের প্রতিটি ছোট-বড়, অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ বিষয়েরও স্রষ্টা ও নিয়ন্ত্রক। গাজ্জালি তাঁর বিরোধীদের উদ্দেশ করে ইসলামী আইন ও সুফিতত্ত্বের ওপর প্রায় ৪০০ গ্রন্থ প্রকাশ করেন। তার রচিত বড় দুটি গ্রন্থ হচ্ছে এহয়াহিউল উলুম ও কিমিয়ায়ে সায়াদাত। এহয়াহিউল উলুম তাঁর শ্রেষ্ঠ রচনা। আধ্যাত্মিক জ্ঞান ও চিন্তাধারাকে সঠিক পথের সন্ধান দিয়ে তিনি ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন।


 

হজরত নিজামুদ্দীন আউলিয়া (রহ.)

দিল্লির শেখ খাজা সৈয়দ মোহাম্মদ নিজামুদ্দীন আউলিয়া হলেন ভারতীয় উপমহাদেশে চিশতিয়া তরিকার একজন প্রখ্যাত সুফি সাধক। সুলতান-উল-মাশায়েখ, মাহবুব-এ-ইলাহি, শেখ খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ নিজামুদ্দীন আউলিয়া হজরত নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.) নামেও পরিচিত। নিজামুদ্দীন আউলিয়া ১৩২৫ সালের ৩ এপ্রিল সকালে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মাজার ভারতের দিল্লিতে অবস্থিত। বর্তমানে যে স্থাপনাটি তাঁর মাজার হিসেবে পরিচিত সেটি ১৫৬২ সালে নির্মিত হয়। ভারতে চিশতিয়া তরিকার সুফি সাধকদের মধ্যে তিনি অন্যতম। হিজরি ৬৩৪ মতান্তরে ৬৩৬ সালের ২৭ সফর বদায়ুনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। খাজা নিজামুদ্দীন আউলিয়া (রহ.)-এর পূর্ব পুরুষগণ সাদাত বংশের লোক ছিলেন। হিজরি ষষ্ঠ শতকে তাতারি হামলাকারীরা এশিয়া মাইনরের বালখ, বোখারা ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে দিয়েছিল। সেখান থেকে অসংখ্য খান্দান হিন্দুস্থানে চলে আসে। সেখানে তখন শামসুদ্দীন আলতামাশ সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। বিদ্যানুরাগী ও জ্ঞানপিপাসু এ সুলতানের সুখ্যাতি ছিল ব্যাপক। পাঁচ বছর বয়সে তিনি দিল্লি আসেন। অনেকেই দাবি করেন, মাত্র ১৩ বছর বয়সেই তিনি হজরত ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকরের নাম স্মরণ করতে থাকেন। ২০ বছর বয়সে পাকিস্তানের পাকপাত্তান চলে যান এবং সুফি ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকরের বাইয়াত গ্রহণ করেন। তিনবার রমজান মাসে বাবা ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকরের দরবারে অবস্থান করেন। এখান থেকেই তিনি সুফিবাদের দীক্ষা গ্রহণ করেন। চিশতিয়া তরিকার একজন সাধক হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলেন। হজরত ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকরের প্রিয় শিষ্য হয়ে ওঠেন ধীরে ধীরে। নিজামুদ্দীন আউলিয়া, তাঁর পূর্বসূরিদের মতো প্রেম বা ইশককে স্রষ্টা বা আল্লাহপ্রাপ্তির পন্থা বা পথ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে, স্রষ্টার প্রতি ভালোবাসা মানবতার প্রতি ভালোবাসার জন্ম দেয়। ধনী-গরিবসহ সব শ্রেণির মানুষ তাঁর মাজার জিয়ারতে আসেন। তাঁর প্রয়াণ দিবসে এখানে লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে। তাঁর অনেক শিষ্য আধ্যাত্মিকতার উচ্চ আসন অর্জন করেছেন। তাঁর গুরু ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকর। যাঁর মূল কুতুবউদ্দীন বখতিয়ার কাকি হয়ে খাজা মঈনউদ্দীন চিশতির সঙ্গে মিলিত হয়। এই অনুযায়ী তাঁরা চিশতিয়া তরিকার সিলসিলা তৈরি করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন