শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিখ্যাত মুসলিম মনীষীদের মাজার

আ ব দু ল কা দে র
প্রিন্ট ভার্সন
বিখ্যাত মুসলিম মনীষীদের মাজার

যুগে যুগে মহান আল্লাহতায়ালা পবিত্র ইসলাম প্রচারে অসংখ্য বুজুর্গ ব্যক্তি বা পয়গাম্বর প্রেরণ করেছেন। যাঁরা পরবর্তীকালে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়েছেন ইসলামের আলো। এসব মহান সুফি-সাধকের হাত ধরে অগণিত পথহারা মানুষ পেয়েছেন দীন ইসলামের আলো। দীনি শিক্ষা গ্রহণ এবং সাধনা করে পরিণত হয়েছেন এসব মনীষীর ভক্ত-আশেকানে।  আর সেই অনুসারীরাই তাঁদের বুজুর্গদের প্রতি ভালোবাসা এবং স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনে সমবেত হন অলি-আউলিয়াগণের মাজারে...

 

হজরত ওয়াইস করনি (রহ.)

মুসলিম জাহানে যে কজন আল্লাহর অলি মানুষকে দ্বীন ইসলামের পথ দেখিয়েছেন হজরত ওয়াইস করনি (রহ.) তাঁদের অন্যতম। তিনি ছিলেন ইয়েমেনের একজন সুফি, শহীদ ও দার্শনিক। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবদ্দশায় তিনি জীবিত ছিলেন। কিন্তু কখনই তাদের দেখা হয়নি। ইবনে বতুতার বর্ণনা অনুযায়ী, ওয়াইস করনি সিফফিনের যুদ্ধে আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)-এর পক্ষে লড়াই করে মারা যান। সিরিয়ার রাক্কাহতে তাঁর মাজার ছিল। এ ছাড়াও সারা বিশ্বে আল্লাহর এই অলির মাজার রয়েছে আরও ছয়টি। সব মিলিয়ে বিশ্বে ওয়াইস করনির সাতটি মাজার রয়েছে। সিফফিন, আজারবাইজান, ইয়েমেন, পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশ, মদিনা শরিফের দক্ষিণে জোবায়দায়, আফগানিস্তানের গজনি এবং ইরাকের বাগদাদে মহান এই মনীষীর মাজার শরিফ অবস্থিত। ওয়াইস করনি একদিন আল্লাহ পাকের কাছে এই বলে প্রার্থনা করেন যে, হে আল্লাহ আমাকে দুনিয়া ও আখিরাতে গোপন রাখো। কেউ যেন আমার সঠিক পরিচয় জানতে না পারে। আল্লাহ পাক তাঁর দোয়া কবুল করেন। এই দোয়া করার সঙ্গে সঙ্গেই আল্লাহর কুদরতে একজন ওয়াইস করনি হতে সাতজন সৃষ্টি হয়ে সাত দেশে চলে যায়। পরবর্তীতে এই সাতজন সাতভাবে সাত জায়গায় ইন্তেকাল করেন। আশ্চর্যের বিষয় হলো- এই সাতটি মাজারেই অলৌকিক কারামত লক্ষিত হয়। ওয়াইস করনি (রহ.)-এর মাজার সারা বিশ্বের মানুষের কাছে আজও রহস্য। চিরকাল থাকবে বলে ধারণা করা হয়। আল্লাহর এই অলির পুরো নাম সুলতানুল আশেকে রব্বানি হজরত ওয়াইস করনি (রহ.)। তিনি ৫৯৪ খ্রিস্টাব্দে ইয়েমেনের করন শহরে জন্মগ্রহণ করেন। জাতিসত্তায় তিনি ছিলেন আরবি। তাঁর পিতার নাম আবদুল্লাহ এবং মাতার নাম বেদউরা। তাঁর পদবি ছিল সুলতানুল আশেকিনে রব্বানি, আল্লাহ ও রসুলের নয়নমণি। সুন্নি, সুফি ও শিয়াদের কাছে সম্মানিত ব্যক্তি ছিলেন। আলী ইবনে আবু তালিব (রহ.)-এর পক্ষে লড়াই করে ৬৫৭ সালে ওয়াইস করনি সিফফিনের যুদ্ধে শহীদ হন। তারপর তাঁকে সিরিয়ার রাক্কাহতে দাফন করা হয়। এক সময় কিছু চরমপন্থি গোষ্ঠী এটি গুঁড়িয়ে দেয়। পরবর্তীতে তাঁর সম্মানে তুরস্কের সির্ত প্রদেশের বায়কানে একটি মাজার নির্মাণ করা হয়। আধ্যাত্মিক সাধনায় তিনি এতই মশগুল থাকতেন যে, নিজের দেহের প্রতি কোনো খেয়ালই করতেন না। তিনি ছিলেন উজ্জ্বল ফর্সা মধ্যম আকৃতির, চোখ দুটি ছিল নীল সমুদ্রের মতো, মাথার চুল ছিল আলু-থালু, উসকো-খুসকো। তিনি এতই ইবাদত করতেন যে খাওয়া, ঘুম ভুলে যেতেন। কঠোর ইবাদতের ফলে তাঁর পেট পিঠের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল, সারা শরীর ধনুকের মতো বাঁকা হয়ে গিয়েছিল। সারা দেহে মাংস বলতে কিছুই ছিল না, ছিল শুধু হাড়। দূর থেকে তাঁর দেহের সব হাড় গোনা যেত। তিনি তালি দেওয়া কাপড় পরতেন। সাধারণ মানুষ দেখে তাঁকে রাস্তার পাগল বলে উপহাস করত।


হজরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.)

বিশ্ববিখ্যাত অলি খাজা মঈনুদ্দীন হাসান চিশতি আজমেরি সাঞ্জেরি (রহ.) এক পরিচিত নাম। তিনি একজন ইসলাম প্রচারক। তাঁর মাধ্যমে প্রায় ১ কোটি বিধর্মী ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন। তিনি জীবনভর পথহারা মানুষকে ইসলামের পথে আহ্বান করে গেছেন। খ্রিস্ট ১২৩৬ সাল বা ৬৩৩ হিজরিতে সূর্যোদয়ের সময় মহান এই ব্যক্তি পরলোকগমন করেন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। মুসলিম জাহানের এই অলির মাজার শরিফ ভারতের আজমিরে অবস্থিত। এই উপমহাদেশে ইসলাম ধর্ম প্রচারে হজরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.)-এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তিনি আসার আগে এখানকার মানুষ চরম অন্ধকারে বসবাস করছিল। কথিত আছে, মদিনা শরিফে নবী করিম (সা.) তাঁকে স্বপ্নযোগে হুকুম করেন ভারতের আজমির নামক স্থানে ইসলাম ধর্ম প্রচার করার জন্য। তারপর তিনি আজমিরের উদ্দেশে রওনা হন। খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.) আজমিরে আসার আগে হিন্দু রাজা পৃথ্বীরাজের দাপটে জনসাধারণ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে হজরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.)-এর আজমিরে আগমন ঘটে। এই মহান বুুজুর্গের আগমনে রাজা পৃথ্বীরাজ ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁকে বিতাড়িত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.) আজমিরে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য আস্তানা করেন। শক্তিশালী ও অত্যাচারী রাজা পৃথ্বীরাজ তার বিশাল সৈন্যবাহিনী, তান্ত্রিক সাধক এবং আরও অন্যান্য শক্তি প্রয়োগ করেও খাজা গরিরে নেওয়াজের কোনো ক্ষতি করতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত খাজাবাবা সব দুষ্টশক্তিকে দমন করে ভারতে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেন। আল্লাহর এই অলির বয়ান ও আচরণে মানুষ সহজেই তাঁর প্রতি মোহিত হয়ে যেত। তিনি কখনই জোরপূর্বক ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করেননি। তিনি ছিলেন বড় মাপের একজন আধ্যাত্মিক সাধক। ছোটবেলা থেকেই তিনি কঠোর এবাদতে নিজেকে নিয়োজিত রাখতেন। খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.) ৫৩৬ হিজরি বা ১১৪১ সালে পূর্ব পারস্যের সিসটান রাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জ্ঞানার্জন ও উচ্চ শিক্ষার জন্য বোখারার উদ্দেশে যাত্রা করেন। তখন থেকেই তাঁর বিশ্বভ্রমণ শুরু। খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি (রহ.) দুনিয়ার সব আকর্ষণ ত্যাগ করে আল্লাহর ইবাদতে নিয়োজিত থাকতেন।


হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)

সমকালে মানুষের মুখে আজও উচ্চারিত হয় একটি নাম- বড়পীর আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)। আর তাঁকে নিয়ে অনেক কথা। আজও মুসলমানরা গভীর শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় তাঁকে স্মরণ করেন। হিজরি পঞ্চম শতকে মুসলিম জাহান চরম দুর্বিপাকে পড়ে। কেন্দ্রীয় শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ায় খিলাফতের মধ্যে গড়ে ওঠে বহু স্বাধীন রাজ্য। এর মধ্যে একদিকে চলতে থাকে গৃহযুদ্ধ ও প্রাসাদ ষড়যন্ত্র, অন্যদিকে চলতে থাকে খ্রিস্টান শক্তি কর্তৃক বহিরাক্রমণ। এই নাজুক রাজনৈতিক অবস্থার পাশাপাশি ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিপর্যয়ও নেমে এসেছিল চরমভাবে। জাতির এই চরম দুর্দিনে ইসলামের আঁধার আকাশে উদিত হয়েছিল এক রওশন আফতাব, যাঁর বিমল জ্যোতিতে উদ্ভাসিত হয়েছিল দিগদিগন্ত। তিনি হচ্ছেন বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের এই মনীষী হিজরি ৫৬১ সালে পরলোকগমন করেন। খ্রিস্ট সাল অনুযায়ী তখন ছিল ১১৬৬ সাল। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী ‘ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম’ নামে পরিচিত। ফাতেহা অর্থ দোয়া, আর ইয়াজদাহম অর্থ এগারো। রবিউস সানি মাসের ১১ তারিখ হজরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) এর স্মরণে বিশ্বব্যাপী তাঁর ভক্ত-অনুসারীরা দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে পালন করে থাকেন। ইরাকের বাগদাদ শহরের ‘বাবুশ শায়েখ’ এলাকায় তাঁর মাজার অবস্থিত। এই দিনে ভক্তদের উদ্যোগে ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম উপলক্ষে মসজিদে আলোকসজ্জা করা হয়। মাহফিল-মজলিসের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি দরুদ শরিফ ও সালাম, কালেমা পাঠ, জিকির-আজকার ও ইসালে সওয়াব ইত্যাদি অনুষ্ঠান পালন করা হয়। এই দিবসকে এগারোই শরিফ বা গিয়ারভি শরিফ বলে। দিবসটি গাউসে পাকের ওরস মোবারক। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের কাছে পরম শ্রদ্ধেয় আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)। ৪৭০ বা ৪৭১ হিজরির ১ রমজান পারস্যের এক বিখ্যাত জনপদ ‘জিলানে’ তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ইসলামের অন্যতম প্রচারক হওয়ায় তাঁকে ‘গাউস উল আজম’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ইসলাম ধর্মমতে তাঁকে ‘বড়পীর’ হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.) নামে অভিহিত করা হয়। শিক্ষাদীক্ষায় পূর্ণতা অর্জনের পর তিনি নিজেকে পবিত্র ইসলাম ধর্ম প্রচারের কাজে নিয়োজিত করেন। তাঁর মাহফিলে শুধু মুসলিম নয়, অনেক অমুসলিমও অংশগ্রহণ করতেন। তাঁর বক্তব্য শুনে তাঁরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতেন। তিনি কাব্য, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ের পন্ডিত ছিলেন। তাঁর রচিত বহু গ্রন্থ রয়েছে। এসব গ্রন্থের মধ্যে ফতহুল গায়র, গুনিয়াতুত তালেবীন, ফতহুর রব্বানি, কাসিদায়ে গাওসিয়া উল্লেখযোগ্য। জ্ঞান-গরিমায় উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)-এর স্থান আওলিয়ায়ে কেরামের মধ্যে সবার ঊর্ধ্বে।


 

হজরত ইমাম গাজ্জালি (রহ.)

‘হুজ্জাতুল ইসলাম’ বা ইসলামের প্রামাণ্য অবয়ব হজরত ইমাম গাজ্জালি (রহ.) কে এই নামে ডাকা হতো। তাঁর অগাধ জ্ঞান এবং প্রভাবশালী দর্শন সমসাময়িক ৯টি প্রতিবেশী রাষ্ট্রে বিপুল প্রভাব বিস্তার করেছিল। মহান এই ব্যক্তি ৫০৫ হিজরি, ১১১১ সালে ইন্তেকাল করেন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৫৫ বছর। ইরানের অমর কবি ফেরদৌসির সমাধির পাশে তাঁকে সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর দিন ভোরবেলায় তিনি ফজর নামাজ আদায় করেন এবং নিজ হাতে কাফনের কাপড় পরিধান করে শুয়ে পড়েন। ইমাম গাজ্জালির আবির্ভাব ঘটে পঞ্চম শতাব্দীর মধ্যভাগে, যখন পাশ্চাত্য ও গ্রিক দর্শন বিস্তার লাভ করেছে। তিনি ধর্ম ও দর্শনের মধ্যে পার্থক্য দেখান এবং ধর্মকে দর্শনের ওপর প্রাধান্য দেন। গাজ্জালির একমাত্র বিশ্বাস ও অবস্থান ছিল ওহি বা নবুয়তি চিন্তাধারা মানুষের সব আকল বা বুদ্ধির ঊর্ধ্বে। তাঁর মতে, দূরকল্পী কোনো যুক্তির সাহায্যে কোনো দার্শনিক মতবাদ প্রমাণ করা যায় না। জনসাধারণের ধর্মবিশ্বাসকে যুক্তিবিজ্ঞানের সাহায্যে বিন্যস্ত কতগুলো আকাইদ সূত্রে পরিণত করার প্রবণতাকে প্রকাশ্যভাবে নিন্দা করেন। ইরানের খোরাসান প্রদেশের অন্তর্গত তুস নগরীতে ১০৫৮ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক ৪৫০ হিজরি সনে হুজ্জাতুল ইসলাম আবু হামেদ মোহাম্মদ আল-গাজ্জালি (রহ.) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মোহাম্মদ আল-গাজ্জালি। গাজল অর্থ সুতা, নামকরণের এই সামঞ্জস্যতা তাই তাঁর বংশকে গাজ্জালি নামে পরিচিত করেছে। কারও মতে, ইমাম গাজ্জালির বংশের লোকেরা সম্ভবত সুতার ব্যবসা করতেন। তাই তাদের বংশ উপাধি গাজ্জালি নামে পরিচিত। অনেক বিশেষজ্ঞ ও দার্শনিকের মতো গাজ্জালিও বিশ্বকে অস্থায়ী ও চিরন্তন- এই দুইভাবে দেখেছেন। এই বিশ্ব বা ক্ষণস্থায়ী অস্তিত্ব সৃষ্টিকর্তা কতৃক নিয়ন্ত্রিত- এটি কোনো আইন বা সরকার কতৃক পরিচালিত নয়। তাঁর মতে, তিনি কেবল বিশ্বই সৃষ্টি করেননি বরং বিশ্বের প্রতিটি ছোট-বড়, অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ বিষয়েরও স্রষ্টা ও নিয়ন্ত্রক। গাজ্জালি তাঁর বিরোধীদের উদ্দেশ করে ইসলামী আইন ও সুফিতত্ত্বের ওপর প্রায় ৪০০ গ্রন্থ প্রকাশ করেন। তার রচিত বড় দুটি গ্রন্থ হচ্ছে এহয়াহিউল উলুম ও কিমিয়ায়ে সায়াদাত। এহয়াহিউল উলুম তাঁর শ্রেষ্ঠ রচনা। আধ্যাত্মিক জ্ঞান ও চিন্তাধারাকে সঠিক পথের সন্ধান দিয়ে তিনি ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন।


 

হজরত নিজামুদ্দীন আউলিয়া (রহ.)

দিল্লির শেখ খাজা সৈয়দ মোহাম্মদ নিজামুদ্দীন আউলিয়া হলেন ভারতীয় উপমহাদেশে চিশতিয়া তরিকার একজন প্রখ্যাত সুফি সাধক। সুলতান-উল-মাশায়েখ, মাহবুব-এ-ইলাহি, শেখ খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ নিজামুদ্দীন আউলিয়া হজরত নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.) নামেও পরিচিত। নিজামুদ্দীন আউলিয়া ১৩২৫ সালের ৩ এপ্রিল সকালে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মাজার ভারতের দিল্লিতে অবস্থিত। বর্তমানে যে স্থাপনাটি তাঁর মাজার হিসেবে পরিচিত সেটি ১৫৬২ সালে নির্মিত হয়। ভারতে চিশতিয়া তরিকার সুফি সাধকদের মধ্যে তিনি অন্যতম। হিজরি ৬৩৪ মতান্তরে ৬৩৬ সালের ২৭ সফর বদায়ুনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। খাজা নিজামুদ্দীন আউলিয়া (রহ.)-এর পূর্ব পুরুষগণ সাদাত বংশের লোক ছিলেন। হিজরি ষষ্ঠ শতকে তাতারি হামলাকারীরা এশিয়া মাইনরের বালখ, বোখারা ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে দিয়েছিল। সেখান থেকে অসংখ্য খান্দান হিন্দুস্থানে চলে আসে। সেখানে তখন শামসুদ্দীন আলতামাশ সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। বিদ্যানুরাগী ও জ্ঞানপিপাসু এ সুলতানের সুখ্যাতি ছিল ব্যাপক। পাঁচ বছর বয়সে তিনি দিল্লি আসেন। অনেকেই দাবি করেন, মাত্র ১৩ বছর বয়সেই তিনি হজরত ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকরের নাম স্মরণ করতে থাকেন। ২০ বছর বয়সে পাকিস্তানের পাকপাত্তান চলে যান এবং সুফি ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকরের বাইয়াত গ্রহণ করেন। তিনবার রমজান মাসে বাবা ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকরের দরবারে অবস্থান করেন। এখান থেকেই তিনি সুফিবাদের দীক্ষা গ্রহণ করেন। চিশতিয়া তরিকার একজন সাধক হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলেন। হজরত ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকরের প্রিয় শিষ্য হয়ে ওঠেন ধীরে ধীরে। নিজামুদ্দীন আউলিয়া, তাঁর পূর্বসূরিদের মতো প্রেম বা ইশককে স্রষ্টা বা আল্লাহপ্রাপ্তির পন্থা বা পথ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে, স্রষ্টার প্রতি ভালোবাসা মানবতার প্রতি ভালোবাসার জন্ম দেয়। ধনী-গরিবসহ সব শ্রেণির মানুষ তাঁর মাজার জিয়ারতে আসেন। তাঁর প্রয়াণ দিবসে এখানে লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে। তাঁর অনেক শিষ্য আধ্যাত্মিকতার উচ্চ আসন অর্জন করেছেন। তাঁর গুরু ফরিদউদ্দীন গঞ্জেশকর। যাঁর মূল কুতুবউদ্দীন বখতিয়ার কাকি হয়ে খাজা মঈনউদ্দীন চিশতির সঙ্গে মিলিত হয়। এই অনুযায়ী তাঁরা চিশতিয়া তরিকার সিলসিলা তৈরি করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ
নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?
বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু
সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার
কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ
বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল
ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের
কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি
স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা
লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা
ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি
ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন