শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, শনিবার, ০৫ মার্চ, ২০২২

বন বিভাগ জানে না সঠিক সংখ্যা

সংকটে সুন্দরবনের বন্যপ্রাণী

শেখ আহসানুল করিম, বাগেরহাট
অনলাইন ভার্সন
সংকটে সুন্দরবনের বন্যপ্রাণী

দেশের অক্সিজেনের ভান্ডারখ্যাত বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের অনেক বন্যপ্রাণীর অবস্থা এখন সংকটাপন্ন। ১৯৯৭ সালের পর একমাত্র রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়া অন্যসব বন্যপ্রাণীর কোনো শুমারি হয়নি। যার পরিপ্রেক্ষিতে সুন্দরবনের হরিণ, বানর, শূকর, উদবিড়ালসহ অন্যসব বন্যপ্রাণীর হালনাগাদ তথ্য নেই বন বিভাগের কাছে। জলবায়ু পরিবর্তনে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি ও পরিবেশ দূষণ, ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাসসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ, চোরা শিকারি, কাঠ পাচারকারী ও আগুন দস্যুদের কারণে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে এই বনের প্রাণপ্রকৃতি। আর নদী-খালে বিষ দিয়ে জেলেরা মাছ ধরায় মাছ, কাঁকড়া, প্রায় বিলুপ্ত প্রজাতির ইরাবতিসহ ছয় প্রজাতির ডলফিন জলজপ্রাণী হুমকির মুখে পড়েছে। দীর্ঘ বছর ধরে বন্যপ্রাণী বাড়ছে, নাকি কমছে, তাও অজানা বন বিভাগের। অথচ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনার জন্য হালনাগাদ সংখ্যা ও অবস্থা জানা খুবই জরুরি। অথচ বন বিভাগ জানে না, সুন্দরবনে কত বন্যপ্রাণী রয়েছে। দেশের সংরক্ষিত বনের ৫২ ভাগই সুন্দরবন হলেও এই ম্যানগ্রোভ বন নিয়ে কর্তৃপক্ষ সময়োপযোগী ব্যবস্থা না নেওয়ায় ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে এক প্রজাতির বন মহিষ, দুই প্রজাতির গন্ডার, দুই প্রজাতির হরিণ, মিঠাপানি প্রজাতির কুমির, চিতাবাঘ ও চার প্রজাতির পাখি। তারপরও ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতবিক্ষত হয়েও সন্তানের মতো উপকূলের কোটি কোটি মানুষকে নিরাপদ রাখা সুন্দরবন নিজেই ভালো নেই। অবশ্য, বন বিভাগ বলছে তারা আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট প্যাট্রলিংসহ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি সুরক্ষায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সুন্দরবন বিভাগ বলছে, এই ম্যানগ্রোভ বনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার। রাত দিন ২৪ ঘণ্টায় ছয় বার প্রাকৃতিক রূপ বদলানো সুন্দরবনের মোট আয়তনের ৫২ ভাগই ওয়ার্ল্ড হ্যারিটেজ সাইড (বিশ্ব ঐতিহ্য এলাকা)। বঙ্গোপসাগরের পানিতে দিনে দুবার প্লাবিত সুন্দর বনের আয়তনের ৩১ দশমিক ১৫ ভাগই হচ্ছে জলাভূমি। বিশ্বের সর্ববৃহৎ এই জলাভূমি ‘রামসার’ এলাকা হিসেবে স্বীকৃত। বিশ্বের অন্যান্য ম্যানগ্রোভ বনের তুলনায় সুন্দরবন জীববৈচিত্র্য অধিকতর সমৃদ্ধ। সুন্দরীসহ এই বনে রয়েছে ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালা, ১৬৫ প্রজাতির শৈবাল ও ১৩ প্রজাতির অর্কিড। সুন্দরবনে বাঘ, হরিণ, কুমির, কিং কোবারা, বিলুপ্তপ্রায় ইরাবতিসহ ছয় প্রজাতির ডলফিন, ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী ও ২১০ প্রজাতির মৎস্য সম্পদ রয়েছে। সুন্দরবন ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ্বাসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে যেমন ক্ষতবিক্ষত হয়ে সন্তানের মতো উপকূলের কোটি কোটি মানুষকে নিরাপদ রাখে, তেমনি এই জনপদের লাখ লাখ মানুষের জীবিকা নির্বাহের অবলম্বন হিসেবেও কাজ করে। সুন্দরবন সুরক্ষায় সরকার ১৯৯৫ সালে এই বন সন্নিহিত এলাকাকে ‘প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে। এই নির্দেশনা উপেক্ষা করে সেখানে গড়ে ওঠা শিল্পের বর্জ্যে বনের প্রাণপ্রকৃতি হুমকির মুখে পড়েছে। লোকালয়ের কাছে সুন্দরবন এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া না থাকায় চোরা শিকারিদের হাতে মারা পড়ছে বাঘ-হরিণসহ বন্যপ্রাণী। বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সুন্দরবনে ২০০১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বন বিভাগের হিসাবে ৫৫টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে মাত্র ১৭টির। অধিক মুনাফার আশায় বাঘের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, চামড়া, হাড়, দাঁত, নখ পাচার চোরা শিকারিদের নিত্য দিনের ঘটনায় দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া এক শ্রেণির জেলে খালে বিষ ও বনে আগুন দিয়ে মিঠাপানির মাছ আহরণ করে হুমকিতে ফেলেছে সুন্দরবনের মৎস্য ভান্ডারকেও। পাশাপাশি গত কয়েক বছর ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে। উজান থেকে মিঠা পানির প্রবাহ না থাকায় জলবায়ু পরিবর্তনে সমুদ্রে পানির উচ্চতা বাড়ছে। এখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াও পূর্ণিমা ও অমাবস্যার জোয়ারে সুন্দরবনের সবচেয়ে উঁচু এলাকা করমরজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রও ২ থেকে ৩ ফুট পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। পানিতে নষ্ট হচ্ছে বন্যপ্রাণীর ডিম। এতে কুমিরসহ যেসব বন্যপ্রাণী ডিম থেকে বাচ্চা ফুটিয়ে বংশ বিস্তার করে তা ব্যাহত হচ্ছে। ১৯৯৭ সালের পর থেকে বাঘ ছাড়া হরিণসহ অন্যসব বন্যপ্রাণীর কোনো জরিপ হয়নি। এতে খোদ বন বিভাগও জানে না, কোন প্রজাতির কতটি প্রাণী সুন্দরবনে রয়েছে। ২০১৮ সালের সর্বশেষ জরিপে সুন্দরবনে ১০৬ থেকে বেড়ে বাঘের সংখ্যা ১১৪ টিতে দাঁড়ায়। সেভ দ্য সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও সুন্দরবন গবেষক ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, বন্যপ্রাণীর খাদ্য শৃঙ্খলের অবস্থা ও বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনার জন্য সুন্দরবনে কোন বন্যপ্রাণী কতটি রয়েছে তা জানা খুবই জরুরি। বন সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য নির্দিষ্ট সময়ে বণ্যপ্রাণীদের ওপর জরিপ পরিচালনা করা উচিত। বন্যপ্রাণীর সঠিক তথ্য না থাকায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়াসহ সুন্দরবনের ওপর পর্যটকদের চাপ কমানো ও ইসিএভুক্ত এলাকায় নতুন করে শিল্পকলকারখানা নির্মাণ বন্ধ করতে হবে। এই ম্যানগ্রোভ বনে লোকবলসহ নৌযানের সংখ্যা বৃদ্ধি, বনের ওপর নির্ভরশীলদের বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, কঠোরভাবে চোরা শিকারি, কাঠ পাচারকারী ও বনে আগুন দিয়ে সম্পদ লুটেরাদের দমন করতে না পারলে সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি রক্ষা করা যাবে না। বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাওলাদার আজাদ কবির বলেন, ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনের সুন্দরবনে বনভূমি ৪ হাজার ৮৩২ বর্গকিলোমিটার ও জলাভূমি ১ হাজার ১৮৫ বর্গকিলোমিটার। ২০১৫ সালের বাঘ শুমারি অনুযায়ী সুন্দরবনে বাঘ ছিল ১০৬টি। ২০১৮ সালের শুমারিতে ১১৪টি পাওয়া গেছে। ২০১৭ সালের সর্বশেষ সমীক্ষায় কুমিরের সংখ্যা উল্লেখ করা হয় ১৫০-২০৫টি। ওই সমীক্ষায় কুমিরের জন্য সাতটি হুমকি চিহ্নিত করা হয়। সুন্দরবনের হরিণ, বানর, কর, উদবিড়ালের সবশেষ শুমারি হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। ওই শুমারির তথ্য অনুযায়ী, বনে হরিণ ছিল ১ থেকে দেড় লাখ, বানর ৪০ থেকে ৫০ হাজার, শূকর ২০ থেকে ২৫ হাজার ও উদবিড়াল ২০ থেকে ২৫ হাজার। এরপর আর এই চারটি বন্যপ্রাণীর কোনো শুমারি হয়নি। ফলে বর্তমান সংখ্যা কিংবা অবস্থা বন বিভাগের জানা নেই। এ ছাড়া সুন্দরবনের গুইসাপ, অজগর, কচ্ছপ, পাখি, বনমোরগসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর কখনো শুমারি হয়নি। ম্যানগ্রোভ এই বনের এত সংকটের মধ্যেও আশার কথা জানিয়ে বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) বলেছেন,  আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট প্যাট্রলিংসহ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি রক্ষার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি ১৫৭ কোটি টাকা ব্যয়ে সুন্দরবন সুরক্ষা প্রকল্পের কাজ শুরু হলে দ্রতই সুন্দরবনের সব বন্যপ্রাণীর জরিপ শুরু হবে। আগামী জুন মাসের মধ্যে ৮৪টি পুকুর খননও পুনঃখননের মাধ্যমে বন্যপ্রাণীর সুপেয় পানির চাহিদা মেটাবে। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করা হবে। এতে সুন্দরবন অনেক সুরক্ষিত হবে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
রংপুরে ঈদের ছুটিতে বাগড়া দিচ্ছে তাপদাহ
রংপুরে ঈদের ছুটিতে বাগড়া দিচ্ছে তাপদাহ
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনি সময়’ প্রতিপাদ্যে পালিত হবে পরিবেশ দিবস
‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনি সময়’ প্রতিপাদ্যে পালিত হবে পরিবেশ দিবস
আজ থেকে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
আজ থেকে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
কমছে নারিকেল গাছ, আগের মতো নেই ফলন
কমছে নারিকেল গাছ, আগের মতো নেই ফলন
শান্তি ও আনন্দের প্রতীক অশোক 
গ্রীস্মেও শোভা ছড়াচ্ছে
শান্তি ও আনন্দের প্রতীক অশোক  গ্রীস্মেও শোভা ছড়াচ্ছে
কুষ্টিয়ায় দুই দফায় ১৭ দেশি পাখি উদ্ধার, ১২টি হস্তান্তর
কুষ্টিয়ায় দুই দফায় ১৭ দেশি পাখি উদ্ধার, ১২টি হস্তান্তর
চলনবিলে রেকর্ড পরিমাণ রসুন উৎপাদন, দাম নিয়ে সংশয়
চলনবিলে রেকর্ড পরিমাণ রসুন উৎপাদন, দাম নিয়ে সংশয়
সর্বশেষ খবর
বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা
বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা

১১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত
যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন
নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা
বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর
ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ
দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার
ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে কলেজছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আটক ২
নারায়ণগঞ্জে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি
বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম পাড়তে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
আম পাড়তে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন
ভোলায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা