শিরোনাম
- বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
- হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
- ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
- দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
- ‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
- রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
- ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
- পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
- জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
- সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
- ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
- সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
- যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতির সাক্ষাৎ
- ১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
- তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
- চার ঘণ্টা পর কুড়িলের সড়ক ছাড়লেন পোশাক শ্রমিকরা
- পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
- জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
- বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত
ভরা শ্রাবণেও বৃষ্টির দেখা নেই
নীলফামারীতে আমন চারা রোপণে বিপাকে কৃষকেরা
নীলফামারী প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন

চলছে শ্রাবণ মাস, ভরা বর্ষাকাল। সাধারণত এসময় পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হয়, যা ধান চাষের উপযোগী। তবে এ বছর টানা দাবদাহ আর অনাবৃষ্টিতে মাঠ শুকিয়ে গেছে। আর এ কারণে চারা রোপণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন নীলফামারী জেলার কৃষকরা। খরায় জমিতে আমন চারা লাগানোর পানি নেই। খাল ও বিলে পানি শুকিয়ে যাওয়ায় পাট জাগ দিতে পাচ্ছেন না এ জেলার কৃষকেরা। প্রায় এক মাস কোনও বৃষ্টিপাত না হওয়ায় তীব্র দাবদাহে নাজেহাল জনপদের মানুষ।
নীলফামারী কৃষি বিভাগ জানায়, চলতি আমন মৌসুমে জেলায় ১ লাখ ১৩ হাজার ১৭৫ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে ৯২ হাজার ৪৪০ হেক্টর জমিতে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগে লাগানো আমনের চারা খরার কবলে পড়েছে। বেশকিছু স্থানে গভীর নলকূপ ও শ্যালো মেশিন দিয়ে জমিতে সেচ দিচ্ছেন। তৈরি করছেন আমনের জমিও। এজন্য প্রতি ঘণ্টা সেচের জন্য কৃষককে ২৫০ টাকা করে গুণতে হচ্ছে। গভীর নলকূপের সেচের জন্য প্রতিবিঘা (৬০ শতাংশ) ৫০০ টাকা করে সেচের ভাড়া গুণতে হচ্ছে। এতে করে কৃষকের ব্যয় বাড়ছে।
কৃষি শ্রমিক নজরুল ইসলাম বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে আমনের চারা তুলে লাগানোর জন্য ২৫০০ টাকা ৩০০০ টাকা খরচ হচ্ছে। তবে পাট কেটে রেখেছি পানির অভাবে জাগ দিতে পারছি না।
কৃষক আনোয়ার হোসেন বলেন, অনাবৃষ্টির কারণে আমন চাষের আবাদ নিয়ে দেখা দিয়েছে চরম অনিশ্চয়তা। ফলে জমিতে সম্পূরক সেচের মাধ্যমে আমন ধানের চারা রোপণ করতে হচ্ছে। এতে ফলন খরচ বেড়ে যাবে। এ বছর বৃষ্টিপাত কম হয়েছে। তাই আমন ধান আবাদে অনেকটা সেচনির্ভর হতে হচ্ছে। শ্যালো মেশিন দিয়ে জমিতে সেচ এবং ট্রাক্টর দিয়ে চাষাবাদ করতে গিয়ে আমাদের খরচ অনেক বেড়ে যাচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নীলফামারীর উপ-পরিচালক ড. এস. এম. আবু বকর সাইফুল ইসলাম বলেন, বৃষ্টির অভাবে আমন চারা লাগাতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। কৃষকরা গভীর ও অগভীর নলকূপের সাহায্যে জমিতে সেচ দিয়ে আমনের চারা রোপণ করছেন।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম