কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আনন্দ র্যালির মধ্য দিয়ে শুরু হয়। র্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতির পাদদেশে এসে শেষ হয়। র্যালি শেষে ভার্চুয়াল কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সবাইকে নিয়ে কেক কাটেন উপাচার্য প্রফেসর ড. এমরান কবির চৌধুরী।
কেক কাটার পর ভার্চুয়াল কক্ষে এক আলোচনায় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. এমরান কবির চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো. শামিমুল ইসলাম।
উপাচার্য তাঁর বক্তব্যে বলেন, দেশ-বিদেশে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মানসম্পন্ন গবেষণা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বাড়িয়েছে। তাছাড়া অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ বিশ্বমানের সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবে এবং এর সুফল ভোগ করবে কুমিল্লা জেলাসহ সমগ্র বাংলাদেশ। কোভিট-১৯ পরিস্থিতির কারণে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় দিবসটি জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদযাপন করতে পারিনি। আগামীতে আরও বড় পরিসরে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করবো।
উল্লেখ্য, ১৫ পেরিয়ে ১৬তম বর্ষে পদার্পণ করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। ২৮ মে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে ৩১ মে সংক্ষিপ্ত পরিসরে এ দিবস উদযাপন করা হয়।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার