শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৭, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন বনাম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : সমকালীন পরিস্থিতি ও সমাধান

মোহাম্মদ নূরুজ্জামান, গ্রুপ সিইও, ড্যাফোডিল ফ্যামিলি
অনলাইন ভার্সন
ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন বনাম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : সমকালীন পরিস্থিতি ও সমাধান

ভূমিকা

‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ১৯৯২’ মোতাবেক বাংলাদেশে ১৯৯২ সাল থেকে বেসরকারিখাতে উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে আইনটি ১৯৯৮ সালে কিছুটা সংশোধন করা হয়, যা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ১৯৯২ অ্যান্ড ইটস এমেন্ডমেন্ট ১৯৯৮’ নামে পরিচিত। আইনটি সর্বশেষ সমন্বিত আকারে গেজেটভুক্ত হয় ২০১০ সালের ১৮ জুলাই, ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ নামে।

অন্যদিকে ১৯৮৯ সালে ট্রেড লাইসেন্সের মাধ্যমে বেসরকারি কিছু ইন্সটিটিউট ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন (সিবিএইচই) শুরু করে। তারা সেসময় শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন গ্রহণের চেষ্টা করছিল। কিন্তু তখন এ সংক্রান্ত কোনো আইন ছিল না, এমনকি সমস্যাটি সমাধানের জন্য মন্ত্রণালয়ে কোনো ডেস্ক পর্যন্ত ছিল না বা এর উপযোগিতাও তৈরি হয়নি। এসব ইন্সটিটিউটের উদ্যেক্তা ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের উদ্যোগে ইউজিসি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের মধ্যে কয়েক বছরব্যাপী দফায় দফায় বৈঠক, সংলাপ, সেমিনার ও অন্যান্য উদ্যোগের পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় সিবিএইচই’র প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করতে সক্ষম হয় এবং ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ আইনটিতে অনুমোদন নিয়ে সিবিএইচই পরিচালনার বিধানটি সংযুক্ত করা হয়।

এই আইনের ৩৯ (২) বিধান অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৪ সালের ২৬ এপ্রিল একটি প্রবিধান প্রণয়ন করে ও ইউজিসি সিবিএইচই পরিচালনায় আগ্রহী প্রতিষ্ঠানসমূহকে অধিভুক্তি গ্রহণের আবেদনের আহ্বান জানিয়ে ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর দৈনিক ইত্তেফাক ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকায় নোটিশ প্রকাশ করে। যতদূর জানা যায়, তখন থেকে এখন অব্দি সাকূল্যে ১৪টি আবেদন জমা পড়েছে। একই প্রবিধান অনুযায়ী ইউজিসির তৎকালীন চেয়ারম্যান মহোদয়ের নেতৃত্বে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির ৬ সদস্যের প্রতিনিধিদল সিবিএইচই প্রোভাইডারদের ৭টি বৈদেশিক ক্যাম্পাস (৬টি যুক্তরাজ্যে ও একটি অস্ট্রেলিয়া) পরিদর্শন করেন

ইতিমধ্যে একটি স্টাডি সেন্টারকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যাদের সিবিএইচই পরিচালনার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। যারা সিবিএইচই পরিচালনায় দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ, তাদের আবেদন এখনো ঝুলে রয়েছে। অথচ সকল প্রকার আইনও প্রবিধান মেনে এবং সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করেই তারা আবেদন করেছে। তাদের অনুমোদন পাওয়ার সব যোগ্যতা ও অধিকার রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। তারা সিবিএইচই ক্যাম্পাস/স্টাডি সেন্টারের অনুমোদন সংক্রান্তাদের যৌক্তিক মতামত তুলে ধরেছে, যা ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ এর সঙ্গেও খুবই সঙ্গতিপূর্ণ। 

অতএব, এমন পরিস্থিতিতে সমাধান কী? এর সমাধান খুঁজতে হলে বর্তমান পরিস্থিতি কিছুটা আলোকপাত করা যাক। 

দৃশ্যপট : বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যাত্রা শুরুর পর থেকে নানান ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে ইতিমধ্যে প্রায় তিন দশক অতিক্রম করেছে। এখন এইসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকটির অস্তিত্ব একপ্রকার দৃশ্যমান বাস্তবতা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাফল্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অবশ্যই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিকল্প নয়, বরং তারা স্বীয় শক্তি নিয়েই দাঁড়িয়ে গেছে। 

শুরুর দিকে শিক্ষার্থীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ না পেলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতো। তবে সেই দৃশ্য এখন কিছুটা হলেও পাল্টে গেছে। এখন বেশকিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার গুণগতমানে এতটাই উৎরে গেছে যে শিক্ষার্থীরা কোনো বিকল্প না খুঁজে সরাসরি সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছে। যেসব শিক্ষার্থী দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে যেত, তাদেরই অধিকাংশ এখন দেশেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে। ফলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ কমেছে।

কিছু কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণাখাতে অসাধারণ কাজ করছে। অথচ একসময় গবেষণানা করার জন্য এদের অভিযুক্ত করা হতো। ক্রমবর্ধমান শিক্ষার্থী, শিক্ষার্থীদের চাকরিপ্রাপ্তি, শিক্ষাবৃত্তি, সহশিক্ষা কার্যক্রম ইত্যাদি ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অর্জন খুবই প্রশংসনীয়। কিছুকিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পিএইচডি কার্যক্রম পরিচালনার সক্ষমতা অর্জন করেছে কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো বিশ্ববিদ্যালয়কে পিএইচডি প্রোগ্রাম পরিচালনার অনুমতি দেওয়া হয়নি। পিএইচডি কিংবা গবেষণা ডিগ্রি পরিচালনা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্তর্জাতিক মান অর্জন করা প্রায় অসম্ভব।

অন্যদিকে, কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে না পেরে নানা সমস্যা মোকাবিলা করছে এবং শিক্ষার গুণগতমান অর্জন করতে পারছে না। তারা ভবন ভাড়া, বেতন, গবেষণা তহবিল, স্থায়ী ক্যাম্পাস উন্নয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালনা করতে ভীষণ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এছাড়াও অন্যান্য প্রচুর বাধা আছে (যেমন নতুন প্রোগ্রাম অনুমোদন নেওয়া, ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা ইত্যাদি ইত্যাদি)। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু সরকারি অনুদান নেই, সেহেতু শিক্ষার্থী সংখ্যা ও তাদের টিউশন ফি’র উপরই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাস্টেইনেবিলিটি নির্ভর করে।

দৃশ্যপট : বেসরকারি সিবিএইচই প্রোভাইডার্স

১৯৮৯ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আইন বিষয়ে দূরশিক্ষণ ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম এবং ১৯৯০ সালে যুক্তরাজ্যেও এনসিসি এডুকেশনের অধীনে ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোমা ইন ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি) প্রোগ্রাম চালু হয়। এরপরে বেশকিছু বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের বেশকিছু বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আইন, আইটি ও ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে অনার্স প্রোগ্রাম চালু করে। প্রতিবছর কয়েক হাজার গ্রাজুয়েট এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সফলতার সাথে পাশ করে বের হচ্ছে এবং তারা দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। দূরশিক্ষণের মাধ্যমে গ্রাজুয়েট হওয়া এসব শিক্ষার্থীর সাফল্য উল্লেখযোগ্য। বেশিরভাগ গ্রাজুয়েট ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েট সনদ অর্জন করেছে। এসব ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বাংলাদেশে চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করে ব্রিটিশ কাউন্সিল। সিবিএইচই পরিচালনা করে এমনসব প্রতিষ্ঠান অনেকবার ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে এবং আবেদন জানিয়েছে। কিন্তু কোনো অনুমোদন মেলেনি। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে, সম্ভাবনাময় সিবিএইচই সেক্টর নিয়ে কাজ করার মতো কোনো ডেস্ক পর্যন্ত নেই। 

যাইহোক, নানা বৈঠক, সংলাপ, সেমিনার ইত্যাদির পর শেষমেশ ইউজিসি ও মন্ত্রণালয় বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ প্রণয়ন করে এবং এই আইনের আলোকে ২০১৪ সালে একটি প্রবিধান তৈরি করে, যার ৪(৩)-ঝ ধারা অনুসারে বিদ্যমান সিবিএইচই প্রোভাইডারদের অনুমোদন সংক্রান্ত বিষয় রয়েছে। 

অন্যদিকে, করোনা মহামারির কারণে শুধু বাংলাদেশেই নয়, বৈশ্বিক পরিসরে অনলাইন শিক্ষা এক নতুন বাস্তবতা হিসেবে দেখা দিয়েছে। এটি চলতে থাকবে এবং করোনার পরেও আমাদের নতুন স্বাভাবিকতা হিসেবে অনলাইনকে মেনে নিতে হবে। আমরা মনে করছি না যে অনলাইন শিক্ষা ক্লাসরুম শিক্ষার বিকল্প হয়ে উঠবে। তবে দুই মাধ্যমের সংমিশ্রণে একটি ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’ বা ‘হাইব্রিড মডেল’ চালু থাকবে। ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন (সিবিএইচই)-এর সঙ্গে এধরনের শিক্ষার মিল রয়েছে। আমরা এখনই যদি এই নতুন স্বাভাবিকতাকে আত্মস্থ করতে না পারি, তবে বিশ্বায়নের এই যুগে জাতি হিসেবে নিঃসন্দেহে পিছিয়ে পরব। 

সিবিএইচই এবং এর ইউনেস্কো সংজ্ঞা

ইউনেস্কোর সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন হচ্ছে, এমন এক ধরনের শিক্ষা যেখানে ছাত্র, শিক্ষক, প্রোগ্রাম, শিক্ষা উপকরণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি জাতীয় সীমা অতিক্রম করে থাকে। ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশনকে পাবলিক, প্রাইভেট এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলোতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। মুখোমুখি শিক্ষার সম্প্রসারণ হিসেবে (বিদেশে ভ্রমণকারী শিক্ষার্থী এবং বিদেশি ক্যাম্পাসে পড়া শিক্ষার্থী) দূরশিক্ষণকে (বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে) গ্রহণ করা যেতে পারে।

ইউনেস্কোর সনদ স্বাক্ষরিত সদস্যভুক্ত দেশ হিসেবে এবং সিবিএইচই’র পক্ষে যেহেতু উচ্চ আদালতের রায় রয়েছে, সেহেতু ক্রসবর্ডার হায়ার এডুকেশনের অনুমোদন দেওয়া থেকে পিছিয়ে আসার কোনো সুযোগ নেই। অন্যদিকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) বলছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ এবং সিবিএইচই প্রবিধান পরস্পর সাংঘর্ষিক, সেটাও অগ্রহণযোগ্য নয়। 

প্রস্তাবিত সমাধান

‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ আইনটির শিরোনামই সাধারণত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকে নির্দেশ করে। অথচ সিবিএইচই বিদেশি প্রাইভেট ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দেশের ছোটখাটো ইনস্টিটিউটগুলোর সম্পৃক্ততা নির্দেশ করে, যাদেরকে ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ এর অনেক কিছুই মানার বাধ্যবাধকতা নেই। তদুপরি আইন ও প্রবিধানের সঙ্গেও কিছু দ্বন্দ্ব রয়েছেই, যা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি ইতিমধ্যে স্পষ্ট করেছে। 

এহেন পরিস্থিতিতে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর (আগ্রহী) অধীনে সিবিএইচই ইন্সটিটিউট অনুমোদন প্রদানই হতে পারে এই সমাস্যার যৌক্তিক সমাধান। এজন্য সিবিএইচই প্রবিধানের সামান্য সংশোধন করতে হবে। এ ব্যবস্থায় বিদ্যমান সিবিএইচই প্রোভাইডার্স বা নতুন সিবিএইচই উদ্যোক্তারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে সিবিএইচই ইন্সটিটিউট স্থাপন ও পরিচালনা করবেন। এসব ইন্সটিটিউট ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ পরিপূর্ন আইন ও বিধি মেনে চলবে।

এর মাধ্যমে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সামনে সিবিএইচই ছাড়াও ভিন্ন কিছু বাতায়ন (যেমন জয়েন্ট ডিগ্রি, ভেলিডেটেড ডিগ্রি, ফ্রাঞ্জাইজ প্রোগ্রাম, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম) উন্মুক্ত হবে। এই বিধি ও প্রবিধি অনুযায়ী বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন বিদেশে নিজেদের শাখা ক্যাম্পাসও খুলতে পারবে, সে ব্যবস্থা রাখা বাঞ্ছনীয় মনে করি। নিচে একটি রেখাচিত্রের মাধ্যমেএ সমস্যার সমাধান তুলে ধরা হলো।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
আগের নামে ফিরলো ঢাবির অ্যাকাউন্টিং বিভাগ
আগের নামে ফিরলো ঢাবির অ্যাকাউন্টিং বিভাগ
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট ঢাবি শাখার কমিটি ঘোষণা
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট ঢাবি শাখার কমিটি ঘোষণা
'চিকিৎসার খরচ বহন করতেই গরীব হচ্ছেন দেশের ৫০ লাখ মানুষ'
'চিকিৎসার খরচ বহন করতেই গরীব হচ্ছেন দেশের ৫০ লাখ মানুষ'
গাকৃবিতে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস পালিত
গাকৃবিতে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস পালিত
ঢাবির সাবেক দুই উপাচার্যসহ ১৩ জনের নামে মামলা
ঢাবির সাবেক দুই উপাচার্যসহ ১৩ জনের নামে মামলা
রাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
রাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
জবির সাংবাদিকতা বিভাগের আনন্দ ভ্রমণ
জবির সাংবাদিকতা বিভাগের আনন্দ ভ্রমণ
ঢাবির আইবিএ'র সনদ পেলেন ২৪৭ শিক্ষার্থী
ঢাবির আইবিএ'র সনদ পেলেন ২৪৭ শিক্ষার্থী
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএস ও পিএইচডি কোর্স চালুকরণে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএস ও পিএইচডি কোর্স চালুকরণে কর্মশালা
সর্বশেষ খবর
পাচারকালে ২ কেজি হেরোইনসহ যুবক আটক
পাচারকালে ২ কেজি হেরোইনসহ যুবক আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৫ হাজার ৪২৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৫ হাজার ৪২৮ হজযাত্রী

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননের ওপর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল আমিরাত
লেবাননের ওপর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল আমিরাত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনের ডিলিট হয়ে যাওয়া ছবি ফিরে পাওয়া সম্ভব
ফোনের ডিলিট হয়ে যাওয়া ছবি ফিরে পাওয়া সম্ভব

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কক্সবাজারে মাছের ঘের থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে মাছের ঘের থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আব্দুর রাজ্জাকের প্রতি শ্রদ্ধা : সুপ্রিম কোর্টে আধাবেলা বিচার কাজ বন্ধ
আব্দুর রাজ্জাকের প্রতি শ্রদ্ধা : সুপ্রিম কোর্টে আধাবেলা বিচার কাজ বন্ধ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের পৌনে ৪ লাখ শিক্ষক
কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের পৌনে ৪ লাখ শিক্ষক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলাচলে শৃঙ্খলা ও সবুজায়ন বাড়াতে নির্দেশনা
হাতিরঝিলে চলাচলে শৃঙ্খলা ও সবুজায়ন বাড়াতে নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘অভিজ্ঞতার জন্য শান্তকে টি-টোয়েন্টি দলে রাখা হয়েছে’
‘অভিজ্ঞতার জন্য শান্তকে টি-টোয়েন্টি দলে রাখা হয়েছে’

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ৩
কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি হ্রাসে শিল্পে বিপর্যয়
আমদানি হ্রাসে শিল্পে বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে যা করবেন
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ব্যর্থ ঋষভ পান্ত
আবারও ব্যর্থ ঋষভ পান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিফটের ফাঁকা দিয়ে নিচে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
লিফটের ফাঁকা দিয়ে নিচে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুরু হোক স্থানীয় নির্বাচন দিয়ে পরে জাতীয় নির্বাচন
শুরু হোক স্থানীয় নির্বাচন দিয়ে পরে জাতীয় নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্ণৌকে হারিয়ে প্লে-অফের আরও কাছে পাঞ্জাব
লক্ষ্ণৌকে হারিয়ে প্লে-অফের আরও কাছে পাঞ্জাব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩৫
ফরিদপুরে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত গোলের ম্যাচে হেরে আরও তলানিতে অলরেডরা
সাত গোলের ম্যাচে হেরে আরও তলানিতে অলরেডরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে পুলিশি অভিযানে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ২৬
পল্লবীতে পুলিশি অভিযানে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ২৬

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সব বিদেশি চলচ্চিত্রের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সব বিদেশি চলচ্চিত্রের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান
ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জবাব দিয়ে সওয়াব লাভের উপায়
জবাব দিয়ে সওয়াব লাভের উপায়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে