শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৭, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন বনাম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : সমকালীন পরিস্থিতি ও সমাধান

মোহাম্মদ নূরুজ্জামান, গ্রুপ সিইও, ড্যাফোডিল ফ্যামিলি
অনলাইন ভার্সন
ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন বনাম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : সমকালীন পরিস্থিতি ও সমাধান

ভূমিকা

‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ১৯৯২’ মোতাবেক বাংলাদেশে ১৯৯২ সাল থেকে বেসরকারিখাতে উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে আইনটি ১৯৯৮ সালে কিছুটা সংশোধন করা হয়, যা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ১৯৯২ অ্যান্ড ইটস এমেন্ডমেন্ট ১৯৯৮’ নামে পরিচিত। আইনটি সর্বশেষ সমন্বিত আকারে গেজেটভুক্ত হয় ২০১০ সালের ১৮ জুলাই, ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ নামে।

অন্যদিকে ১৯৮৯ সালে ট্রেড লাইসেন্সের মাধ্যমে বেসরকারি কিছু ইন্সটিটিউট ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন (সিবিএইচই) শুরু করে। তারা সেসময় শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন গ্রহণের চেষ্টা করছিল। কিন্তু তখন এ সংক্রান্ত কোনো আইন ছিল না, এমনকি সমস্যাটি সমাধানের জন্য মন্ত্রণালয়ে কোনো ডেস্ক পর্যন্ত ছিল না বা এর উপযোগিতাও তৈরি হয়নি। এসব ইন্সটিটিউটের উদ্যেক্তা ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের উদ্যোগে ইউজিসি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের মধ্যে কয়েক বছরব্যাপী দফায় দফায় বৈঠক, সংলাপ, সেমিনার ও অন্যান্য উদ্যোগের পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় সিবিএইচই’র প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করতে সক্ষম হয় এবং ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ আইনটিতে অনুমোদন নিয়ে সিবিএইচই পরিচালনার বিধানটি সংযুক্ত করা হয়।

এই আইনের ৩৯ (২) বিধান অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৪ সালের ২৬ এপ্রিল একটি প্রবিধান প্রণয়ন করে ও ইউজিসি সিবিএইচই পরিচালনায় আগ্রহী প্রতিষ্ঠানসমূহকে অধিভুক্তি গ্রহণের আবেদনের আহ্বান জানিয়ে ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর দৈনিক ইত্তেফাক ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকায় নোটিশ প্রকাশ করে। যতদূর জানা যায়, তখন থেকে এখন অব্দি সাকূল্যে ১৪টি আবেদন জমা পড়েছে। একই প্রবিধান অনুযায়ী ইউজিসির তৎকালীন চেয়ারম্যান মহোদয়ের নেতৃত্বে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির ৬ সদস্যের প্রতিনিধিদল সিবিএইচই প্রোভাইডারদের ৭টি বৈদেশিক ক্যাম্পাস (৬টি যুক্তরাজ্যে ও একটি অস্ট্রেলিয়া) পরিদর্শন করেন

ইতিমধ্যে একটি স্টাডি সেন্টারকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যাদের সিবিএইচই পরিচালনার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। যারা সিবিএইচই পরিচালনায় দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ, তাদের আবেদন এখনো ঝুলে রয়েছে। অথচ সকল প্রকার আইনও প্রবিধান মেনে এবং সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করেই তারা আবেদন করেছে। তাদের অনুমোদন পাওয়ার সব যোগ্যতা ও অধিকার রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। তারা সিবিএইচই ক্যাম্পাস/স্টাডি সেন্টারের অনুমোদন সংক্রান্তাদের যৌক্তিক মতামত তুলে ধরেছে, যা ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ এর সঙ্গেও খুবই সঙ্গতিপূর্ণ। 

অতএব, এমন পরিস্থিতিতে সমাধান কী? এর সমাধান খুঁজতে হলে বর্তমান পরিস্থিতি কিছুটা আলোকপাত করা যাক। 

দৃশ্যপট : বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যাত্রা শুরুর পর থেকে নানান ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে ইতিমধ্যে প্রায় তিন দশক অতিক্রম করেছে। এখন এইসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকটির অস্তিত্ব একপ্রকার দৃশ্যমান বাস্তবতা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাফল্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অবশ্যই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিকল্প নয়, বরং তারা স্বীয় শক্তি নিয়েই দাঁড়িয়ে গেছে। 

শুরুর দিকে শিক্ষার্থীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ না পেলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতো। তবে সেই দৃশ্য এখন কিছুটা হলেও পাল্টে গেছে। এখন বেশকিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার গুণগতমানে এতটাই উৎরে গেছে যে শিক্ষার্থীরা কোনো বিকল্প না খুঁজে সরাসরি সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছে। যেসব শিক্ষার্থী দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে যেত, তাদেরই অধিকাংশ এখন দেশেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে। ফলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ কমেছে।

কিছু কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণাখাতে অসাধারণ কাজ করছে। অথচ একসময় গবেষণানা করার জন্য এদের অভিযুক্ত করা হতো। ক্রমবর্ধমান শিক্ষার্থী, শিক্ষার্থীদের চাকরিপ্রাপ্তি, শিক্ষাবৃত্তি, সহশিক্ষা কার্যক্রম ইত্যাদি ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অর্জন খুবই প্রশংসনীয়। কিছুকিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পিএইচডি কার্যক্রম পরিচালনার সক্ষমতা অর্জন করেছে কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো বিশ্ববিদ্যালয়কে পিএইচডি প্রোগ্রাম পরিচালনার অনুমতি দেওয়া হয়নি। পিএইচডি কিংবা গবেষণা ডিগ্রি পরিচালনা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্তর্জাতিক মান অর্জন করা প্রায় অসম্ভব।

অন্যদিকে, কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে না পেরে নানা সমস্যা মোকাবিলা করছে এবং শিক্ষার গুণগতমান অর্জন করতে পারছে না। তারা ভবন ভাড়া, বেতন, গবেষণা তহবিল, স্থায়ী ক্যাম্পাস উন্নয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালনা করতে ভীষণ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এছাড়াও অন্যান্য প্রচুর বাধা আছে (যেমন নতুন প্রোগ্রাম অনুমোদন নেওয়া, ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা ইত্যাদি ইত্যাদি)। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু সরকারি অনুদান নেই, সেহেতু শিক্ষার্থী সংখ্যা ও তাদের টিউশন ফি’র উপরই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাস্টেইনেবিলিটি নির্ভর করে।

দৃশ্যপট : বেসরকারি সিবিএইচই প্রোভাইডার্স

১৯৮৯ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আইন বিষয়ে দূরশিক্ষণ ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম এবং ১৯৯০ সালে যুক্তরাজ্যেও এনসিসি এডুকেশনের অধীনে ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোমা ইন ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি) প্রোগ্রাম চালু হয়। এরপরে বেশকিছু বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের বেশকিছু বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আইন, আইটি ও ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে অনার্স প্রোগ্রাম চালু করে। প্রতিবছর কয়েক হাজার গ্রাজুয়েট এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সফলতার সাথে পাশ করে বের হচ্ছে এবং তারা দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। দূরশিক্ষণের মাধ্যমে গ্রাজুয়েট হওয়া এসব শিক্ষার্থীর সাফল্য উল্লেখযোগ্য। বেশিরভাগ গ্রাজুয়েট ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েট সনদ অর্জন করেছে। এসব ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বাংলাদেশে চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করে ব্রিটিশ কাউন্সিল। সিবিএইচই পরিচালনা করে এমনসব প্রতিষ্ঠান অনেকবার ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে এবং আবেদন জানিয়েছে। কিন্তু কোনো অনুমোদন মেলেনি। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে, সম্ভাবনাময় সিবিএইচই সেক্টর নিয়ে কাজ করার মতো কোনো ডেস্ক পর্যন্ত নেই। 

যাইহোক, নানা বৈঠক, সংলাপ, সেমিনার ইত্যাদির পর শেষমেশ ইউজিসি ও মন্ত্রণালয় বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ প্রণয়ন করে এবং এই আইনের আলোকে ২০১৪ সালে একটি প্রবিধান তৈরি করে, যার ৪(৩)-ঝ ধারা অনুসারে বিদ্যমান সিবিএইচই প্রোভাইডারদের অনুমোদন সংক্রান্ত বিষয় রয়েছে। 

অন্যদিকে, করোনা মহামারির কারণে শুধু বাংলাদেশেই নয়, বৈশ্বিক পরিসরে অনলাইন শিক্ষা এক নতুন বাস্তবতা হিসেবে দেখা দিয়েছে। এটি চলতে থাকবে এবং করোনার পরেও আমাদের নতুন স্বাভাবিকতা হিসেবে অনলাইনকে মেনে নিতে হবে। আমরা মনে করছি না যে অনলাইন শিক্ষা ক্লাসরুম শিক্ষার বিকল্প হয়ে উঠবে। তবে দুই মাধ্যমের সংমিশ্রণে একটি ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’ বা ‘হাইব্রিড মডেল’ চালু থাকবে। ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন (সিবিএইচই)-এর সঙ্গে এধরনের শিক্ষার মিল রয়েছে। আমরা এখনই যদি এই নতুন স্বাভাবিকতাকে আত্মস্থ করতে না পারি, তবে বিশ্বায়নের এই যুগে জাতি হিসেবে নিঃসন্দেহে পিছিয়ে পরব। 

সিবিএইচই এবং এর ইউনেস্কো সংজ্ঞা

ইউনেস্কোর সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন হচ্ছে, এমন এক ধরনের শিক্ষা যেখানে ছাত্র, শিক্ষক, প্রোগ্রাম, শিক্ষা উপকরণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি জাতীয় সীমা অতিক্রম করে থাকে। ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশনকে পাবলিক, প্রাইভেট এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলোতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। মুখোমুখি শিক্ষার সম্প্রসারণ হিসেবে (বিদেশে ভ্রমণকারী শিক্ষার্থী এবং বিদেশি ক্যাম্পাসে পড়া শিক্ষার্থী) দূরশিক্ষণকে (বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে) গ্রহণ করা যেতে পারে।

ইউনেস্কোর সনদ স্বাক্ষরিত সদস্যভুক্ত দেশ হিসেবে এবং সিবিএইচই’র পক্ষে যেহেতু উচ্চ আদালতের রায় রয়েছে, সেহেতু ক্রসবর্ডার হায়ার এডুকেশনের অনুমোদন দেওয়া থেকে পিছিয়ে আসার কোনো সুযোগ নেই। অন্যদিকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) বলছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ এবং সিবিএইচই প্রবিধান পরস্পর সাংঘর্ষিক, সেটাও অগ্রহণযোগ্য নয়। 

প্রস্তাবিত সমাধান

‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ আইনটির শিরোনামই সাধারণত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকে নির্দেশ করে। অথচ সিবিএইচই বিদেশি প্রাইভেট ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দেশের ছোটখাটো ইনস্টিটিউটগুলোর সম্পৃক্ততা নির্দেশ করে, যাদেরকে ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ এর অনেক কিছুই মানার বাধ্যবাধকতা নেই। তদুপরি আইন ও প্রবিধানের সঙ্গেও কিছু দ্বন্দ্ব রয়েছেই, যা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি ইতিমধ্যে স্পষ্ট করেছে। 

এহেন পরিস্থিতিতে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর (আগ্রহী) অধীনে সিবিএইচই ইন্সটিটিউট অনুমোদন প্রদানই হতে পারে এই সমাস্যার যৌক্তিক সমাধান। এজন্য সিবিএইচই প্রবিধানের সামান্য সংশোধন করতে হবে। এ ব্যবস্থায় বিদ্যমান সিবিএইচই প্রোভাইডার্স বা নতুন সিবিএইচই উদ্যোক্তারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে সিবিএইচই ইন্সটিটিউট স্থাপন ও পরিচালনা করবেন। এসব ইন্সটিটিউট ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ পরিপূর্ন আইন ও বিধি মেনে চলবে।

এর মাধ্যমে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সামনে সিবিএইচই ছাড়াও ভিন্ন কিছু বাতায়ন (যেমন জয়েন্ট ডিগ্রি, ভেলিডেটেড ডিগ্রি, ফ্রাঞ্জাইজ প্রোগ্রাম, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম) উন্মুক্ত হবে। এই বিধি ও প্রবিধি অনুযায়ী বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন বিদেশে নিজেদের শাখা ক্যাম্পাসও খুলতে পারবে, সে ব্যবস্থা রাখা বাঞ্ছনীয় মনে করি। নিচে একটি রেখাচিত্রের মাধ্যমেএ সমস্যার সমাধান তুলে ধরা হলো।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
জাবির ২১ নং আবাসিক হলে মধ্যরাতে নবীন শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ
জাবির ২১ নং আবাসিক হলে মধ্যরাতে নবীন শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি
এমসি কলেজের ক্যান্টিন চালুর দাবি ছাত্রদলের
এমসি কলেজের ক্যান্টিন চালুর দাবি ছাত্রদলের
গ্রহণযোগ্য চাকসু ও রাকসু নির্বাচন আয়োজনে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান শিবিরের
গ্রহণযোগ্য চাকসু ও রাকসু নির্বাচন আয়োজনে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান শিবিরের
বর্ণাঢ্য আয়োজনে বেরোবির ১৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে বেরোবির ১৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
রাকসু নির্বাচন: শতভাগ স্বচ্ছতায় ভোটগ্রহণের আশ্বাস উপাচার্যের
রাকসু নির্বাচন: শতভাগ স্বচ্ছতায় ভোটগ্রহণের আশ্বাস উপাচার্যের
চাকসু নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে চবি প্রশাসনের সংবাদ সম্মেলন
চাকসু নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে চবি প্রশাসনের সংবাদ সম্মেলন
সর্বশেষ খবর
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা