শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৭, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন বনাম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : সমকালীন পরিস্থিতি ও সমাধান

মোহাম্মদ নূরুজ্জামান, গ্রুপ সিইও, ড্যাফোডিল ফ্যামিলি
অনলাইন ভার্সন
ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন বনাম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : সমকালীন পরিস্থিতি ও সমাধান

ভূমিকা

‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ১৯৯২’ মোতাবেক বাংলাদেশে ১৯৯২ সাল থেকে বেসরকারিখাতে উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে আইনটি ১৯৯৮ সালে কিছুটা সংশোধন করা হয়, যা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ১৯৯২ অ্যান্ড ইটস এমেন্ডমেন্ট ১৯৯৮’ নামে পরিচিত। আইনটি সর্বশেষ সমন্বিত আকারে গেজেটভুক্ত হয় ২০১০ সালের ১৮ জুলাই, ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ নামে।

অন্যদিকে ১৯৮৯ সালে ট্রেড লাইসেন্সের মাধ্যমে বেসরকারি কিছু ইন্সটিটিউট ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন (সিবিএইচই) শুরু করে। তারা সেসময় শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন গ্রহণের চেষ্টা করছিল। কিন্তু তখন এ সংক্রান্ত কোনো আইন ছিল না, এমনকি সমস্যাটি সমাধানের জন্য মন্ত্রণালয়ে কোনো ডেস্ক পর্যন্ত ছিল না বা এর উপযোগিতাও তৈরি হয়নি। এসব ইন্সটিটিউটের উদ্যেক্তা ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের উদ্যোগে ইউজিসি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের মধ্যে কয়েক বছরব্যাপী দফায় দফায় বৈঠক, সংলাপ, সেমিনার ও অন্যান্য উদ্যোগের পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় সিবিএইচই’র প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করতে সক্ষম হয় এবং ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ আইনটিতে অনুমোদন নিয়ে সিবিএইচই পরিচালনার বিধানটি সংযুক্ত করা হয়।

এই আইনের ৩৯ (২) বিধান অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৪ সালের ২৬ এপ্রিল একটি প্রবিধান প্রণয়ন করে ও ইউজিসি সিবিএইচই পরিচালনায় আগ্রহী প্রতিষ্ঠানসমূহকে অধিভুক্তি গ্রহণের আবেদনের আহ্বান জানিয়ে ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর দৈনিক ইত্তেফাক ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকায় নোটিশ প্রকাশ করে। যতদূর জানা যায়, তখন থেকে এখন অব্দি সাকূল্যে ১৪টি আবেদন জমা পড়েছে। একই প্রবিধান অনুযায়ী ইউজিসির তৎকালীন চেয়ারম্যান মহোদয়ের নেতৃত্বে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির ৬ সদস্যের প্রতিনিধিদল সিবিএইচই প্রোভাইডারদের ৭টি বৈদেশিক ক্যাম্পাস (৬টি যুক্তরাজ্যে ও একটি অস্ট্রেলিয়া) পরিদর্শন করেন

ইতিমধ্যে একটি স্টাডি সেন্টারকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যাদের সিবিএইচই পরিচালনার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। যারা সিবিএইচই পরিচালনায় দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ, তাদের আবেদন এখনো ঝুলে রয়েছে। অথচ সকল প্রকার আইনও প্রবিধান মেনে এবং সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করেই তারা আবেদন করেছে। তাদের অনুমোদন পাওয়ার সব যোগ্যতা ও অধিকার রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। তারা সিবিএইচই ক্যাম্পাস/স্টাডি সেন্টারের অনুমোদন সংক্রান্তাদের যৌক্তিক মতামত তুলে ধরেছে, যা ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ এর সঙ্গেও খুবই সঙ্গতিপূর্ণ। 

অতএব, এমন পরিস্থিতিতে সমাধান কী? এর সমাধান খুঁজতে হলে বর্তমান পরিস্থিতি কিছুটা আলোকপাত করা যাক। 

দৃশ্যপট : বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যাত্রা শুরুর পর থেকে নানান ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে ইতিমধ্যে প্রায় তিন দশক অতিক্রম করেছে। এখন এইসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকটির অস্তিত্ব একপ্রকার দৃশ্যমান বাস্তবতা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাফল্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অবশ্যই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিকল্প নয়, বরং তারা স্বীয় শক্তি নিয়েই দাঁড়িয়ে গেছে। 

শুরুর দিকে শিক্ষার্থীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ না পেলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতো। তবে সেই দৃশ্য এখন কিছুটা হলেও পাল্টে গেছে। এখন বেশকিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার গুণগতমানে এতটাই উৎরে গেছে যে শিক্ষার্থীরা কোনো বিকল্প না খুঁজে সরাসরি সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছে। যেসব শিক্ষার্থী দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে যেত, তাদেরই অধিকাংশ এখন দেশেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে। ফলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ কমেছে।

কিছু কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণাখাতে অসাধারণ কাজ করছে। অথচ একসময় গবেষণানা করার জন্য এদের অভিযুক্ত করা হতো। ক্রমবর্ধমান শিক্ষার্থী, শিক্ষার্থীদের চাকরিপ্রাপ্তি, শিক্ষাবৃত্তি, সহশিক্ষা কার্যক্রম ইত্যাদি ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অর্জন খুবই প্রশংসনীয়। কিছুকিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পিএইচডি কার্যক্রম পরিচালনার সক্ষমতা অর্জন করেছে কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো বিশ্ববিদ্যালয়কে পিএইচডি প্রোগ্রাম পরিচালনার অনুমতি দেওয়া হয়নি। পিএইচডি কিংবা গবেষণা ডিগ্রি পরিচালনা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্তর্জাতিক মান অর্জন করা প্রায় অসম্ভব।

অন্যদিকে, কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে না পেরে নানা সমস্যা মোকাবিলা করছে এবং শিক্ষার গুণগতমান অর্জন করতে পারছে না। তারা ভবন ভাড়া, বেতন, গবেষণা তহবিল, স্থায়ী ক্যাম্পাস উন্নয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালনা করতে ভীষণ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এছাড়াও অন্যান্য প্রচুর বাধা আছে (যেমন নতুন প্রোগ্রাম অনুমোদন নেওয়া, ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা ইত্যাদি ইত্যাদি)। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু সরকারি অনুদান নেই, সেহেতু শিক্ষার্থী সংখ্যা ও তাদের টিউশন ফি’র উপরই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাস্টেইনেবিলিটি নির্ভর করে।

দৃশ্যপট : বেসরকারি সিবিএইচই প্রোভাইডার্স

১৯৮৯ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আইন বিষয়ে দূরশিক্ষণ ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম এবং ১৯৯০ সালে যুক্তরাজ্যেও এনসিসি এডুকেশনের অধীনে ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোমা ইন ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি) প্রোগ্রাম চালু হয়। এরপরে বেশকিছু বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের বেশকিছু বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আইন, আইটি ও ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে অনার্স প্রোগ্রাম চালু করে। প্রতিবছর কয়েক হাজার গ্রাজুয়েট এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সফলতার সাথে পাশ করে বের হচ্ছে এবং তারা দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। দূরশিক্ষণের মাধ্যমে গ্রাজুয়েট হওয়া এসব শিক্ষার্থীর সাফল্য উল্লেখযোগ্য। বেশিরভাগ গ্রাজুয়েট ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েট সনদ অর্জন করেছে। এসব ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বাংলাদেশে চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করে ব্রিটিশ কাউন্সিল। সিবিএইচই পরিচালনা করে এমনসব প্রতিষ্ঠান অনেকবার ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে এবং আবেদন জানিয়েছে। কিন্তু কোনো অনুমোদন মেলেনি। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে, সম্ভাবনাময় সিবিএইচই সেক্টর নিয়ে কাজ করার মতো কোনো ডেস্ক পর্যন্ত নেই। 

যাইহোক, নানা বৈঠক, সংলাপ, সেমিনার ইত্যাদির পর শেষমেশ ইউজিসি ও মন্ত্রণালয় বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ প্রণয়ন করে এবং এই আইনের আলোকে ২০১৪ সালে একটি প্রবিধান তৈরি করে, যার ৪(৩)-ঝ ধারা অনুসারে বিদ্যমান সিবিএইচই প্রোভাইডারদের অনুমোদন সংক্রান্ত বিষয় রয়েছে। 

অন্যদিকে, করোনা মহামারির কারণে শুধু বাংলাদেশেই নয়, বৈশ্বিক পরিসরে অনলাইন শিক্ষা এক নতুন বাস্তবতা হিসেবে দেখা দিয়েছে। এটি চলতে থাকবে এবং করোনার পরেও আমাদের নতুন স্বাভাবিকতা হিসেবে অনলাইনকে মেনে নিতে হবে। আমরা মনে করছি না যে অনলাইন শিক্ষা ক্লাসরুম শিক্ষার বিকল্প হয়ে উঠবে। তবে দুই মাধ্যমের সংমিশ্রণে একটি ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’ বা ‘হাইব্রিড মডেল’ চালু থাকবে। ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন (সিবিএইচই)-এর সঙ্গে এধরনের শিক্ষার মিল রয়েছে। আমরা এখনই যদি এই নতুন স্বাভাবিকতাকে আত্মস্থ করতে না পারি, তবে বিশ্বায়নের এই যুগে জাতি হিসেবে নিঃসন্দেহে পিছিয়ে পরব। 

সিবিএইচই এবং এর ইউনেস্কো সংজ্ঞা

ইউনেস্কোর সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন হচ্ছে, এমন এক ধরনের শিক্ষা যেখানে ছাত্র, শিক্ষক, প্রোগ্রাম, শিক্ষা উপকরণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি জাতীয় সীমা অতিক্রম করে থাকে। ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশনকে পাবলিক, প্রাইভেট এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলোতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। মুখোমুখি শিক্ষার সম্প্রসারণ হিসেবে (বিদেশে ভ্রমণকারী শিক্ষার্থী এবং বিদেশি ক্যাম্পাসে পড়া শিক্ষার্থী) দূরশিক্ষণকে (বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে) গ্রহণ করা যেতে পারে।

ইউনেস্কোর সনদ স্বাক্ষরিত সদস্যভুক্ত দেশ হিসেবে এবং সিবিএইচই’র পক্ষে যেহেতু উচ্চ আদালতের রায় রয়েছে, সেহেতু ক্রসবর্ডার হায়ার এডুকেশনের অনুমোদন দেওয়া থেকে পিছিয়ে আসার কোনো সুযোগ নেই। অন্যদিকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) বলছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ এবং সিবিএইচই প্রবিধান পরস্পর সাংঘর্ষিক, সেটাও অগ্রহণযোগ্য নয়। 

প্রস্তাবিত সমাধান

‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ আইনটির শিরোনামই সাধারণত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকে নির্দেশ করে। অথচ সিবিএইচই বিদেশি প্রাইভেট ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দেশের ছোটখাটো ইনস্টিটিউটগুলোর সম্পৃক্ততা নির্দেশ করে, যাদেরকে ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ এর অনেক কিছুই মানার বাধ্যবাধকতা নেই। তদুপরি আইন ও প্রবিধানের সঙ্গেও কিছু দ্বন্দ্ব রয়েছেই, যা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি ইতিমধ্যে স্পষ্ট করেছে। 

এহেন পরিস্থিতিতে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর (আগ্রহী) অধীনে সিবিএইচই ইন্সটিটিউট অনুমোদন প্রদানই হতে পারে এই সমাস্যার যৌক্তিক সমাধান। এজন্য সিবিএইচই প্রবিধানের সামান্য সংশোধন করতে হবে। এ ব্যবস্থায় বিদ্যমান সিবিএইচই প্রোভাইডার্স বা নতুন সিবিএইচই উদ্যোক্তারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে সিবিএইচই ইন্সটিটিউট স্থাপন ও পরিচালনা করবেন। এসব ইন্সটিটিউট ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ পরিপূর্ন আইন ও বিধি মেনে চলবে।

এর মাধ্যমে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সামনে সিবিএইচই ছাড়াও ভিন্ন কিছু বাতায়ন (যেমন জয়েন্ট ডিগ্রি, ভেলিডেটেড ডিগ্রি, ফ্রাঞ্জাইজ প্রোগ্রাম, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম) উন্মুক্ত হবে। এই বিধি ও প্রবিধি অনুযায়ী বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন বিদেশে নিজেদের শাখা ক্যাম্পাসও খুলতে পারবে, সে ব্যবস্থা রাখা বাঞ্ছনীয় মনে করি। নিচে একটি রেখাচিত্রের মাধ্যমেএ সমস্যার সমাধান তুলে ধরা হলো।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা