শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৭, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন বনাম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : সমকালীন পরিস্থিতি ও সমাধান

মোহাম্মদ নূরুজ্জামান, গ্রুপ সিইও, ড্যাফোডিল ফ্যামিলি
অনলাইন ভার্সন
ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন বনাম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : সমকালীন পরিস্থিতি ও সমাধান

ভূমিকা

‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ১৯৯২’ মোতাবেক বাংলাদেশে ১৯৯২ সাল থেকে বেসরকারিখাতে উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে আইনটি ১৯৯৮ সালে কিছুটা সংশোধন করা হয়, যা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ১৯৯২ অ্যান্ড ইটস এমেন্ডমেন্ট ১৯৯৮’ নামে পরিচিত। আইনটি সর্বশেষ সমন্বিত আকারে গেজেটভুক্ত হয় ২০১০ সালের ১৮ জুলাই, ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ নামে।

অন্যদিকে ১৯৮৯ সালে ট্রেড লাইসেন্সের মাধ্যমে বেসরকারি কিছু ইন্সটিটিউট ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন (সিবিএইচই) শুরু করে। তারা সেসময় শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন গ্রহণের চেষ্টা করছিল। কিন্তু তখন এ সংক্রান্ত কোনো আইন ছিল না, এমনকি সমস্যাটি সমাধানের জন্য মন্ত্রণালয়ে কোনো ডেস্ক পর্যন্ত ছিল না বা এর উপযোগিতাও তৈরি হয়নি। এসব ইন্সটিটিউটের উদ্যেক্তা ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের উদ্যোগে ইউজিসি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের মধ্যে কয়েক বছরব্যাপী দফায় দফায় বৈঠক, সংলাপ, সেমিনার ও অন্যান্য উদ্যোগের পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় সিবিএইচই’র প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করতে সক্ষম হয় এবং ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ আইনটিতে অনুমোদন নিয়ে সিবিএইচই পরিচালনার বিধানটি সংযুক্ত করা হয়।

এই আইনের ৩৯ (২) বিধান অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৪ সালের ২৬ এপ্রিল একটি প্রবিধান প্রণয়ন করে ও ইউজিসি সিবিএইচই পরিচালনায় আগ্রহী প্রতিষ্ঠানসমূহকে অধিভুক্তি গ্রহণের আবেদনের আহ্বান জানিয়ে ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর দৈনিক ইত্তেফাক ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকায় নোটিশ প্রকাশ করে। যতদূর জানা যায়, তখন থেকে এখন অব্দি সাকূল্যে ১৪টি আবেদন জমা পড়েছে। একই প্রবিধান অনুযায়ী ইউজিসির তৎকালীন চেয়ারম্যান মহোদয়ের নেতৃত্বে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির ৬ সদস্যের প্রতিনিধিদল সিবিএইচই প্রোভাইডারদের ৭টি বৈদেশিক ক্যাম্পাস (৬টি যুক্তরাজ্যে ও একটি অস্ট্রেলিয়া) পরিদর্শন করেন

ইতিমধ্যে একটি স্টাডি সেন্টারকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যাদের সিবিএইচই পরিচালনার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। যারা সিবিএইচই পরিচালনায় দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ, তাদের আবেদন এখনো ঝুলে রয়েছে। অথচ সকল প্রকার আইনও প্রবিধান মেনে এবং সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করেই তারা আবেদন করেছে। তাদের অনুমোদন পাওয়ার সব যোগ্যতা ও অধিকার রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। তারা সিবিএইচই ক্যাম্পাস/স্টাডি সেন্টারের অনুমোদন সংক্রান্তাদের যৌক্তিক মতামত তুলে ধরেছে, যা ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ এর সঙ্গেও খুবই সঙ্গতিপূর্ণ। 

অতএব, এমন পরিস্থিতিতে সমাধান কী? এর সমাধান খুঁজতে হলে বর্তমান পরিস্থিতি কিছুটা আলোকপাত করা যাক। 

দৃশ্যপট : বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যাত্রা শুরুর পর থেকে নানান ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে ইতিমধ্যে প্রায় তিন দশক অতিক্রম করেছে। এখন এইসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকটির অস্তিত্ব একপ্রকার দৃশ্যমান বাস্তবতা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাফল্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অবশ্যই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিকল্প নয়, বরং তারা স্বীয় শক্তি নিয়েই দাঁড়িয়ে গেছে। 

শুরুর দিকে শিক্ষার্থীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ না পেলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতো। তবে সেই দৃশ্য এখন কিছুটা হলেও পাল্টে গেছে। এখন বেশকিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার গুণগতমানে এতটাই উৎরে গেছে যে শিক্ষার্থীরা কোনো বিকল্প না খুঁজে সরাসরি সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছে। যেসব শিক্ষার্থী দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে যেত, তাদেরই অধিকাংশ এখন দেশেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে। ফলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ কমেছে।

কিছু কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণাখাতে অসাধারণ কাজ করছে। অথচ একসময় গবেষণানা করার জন্য এদের অভিযুক্ত করা হতো। ক্রমবর্ধমান শিক্ষার্থী, শিক্ষার্থীদের চাকরিপ্রাপ্তি, শিক্ষাবৃত্তি, সহশিক্ষা কার্যক্রম ইত্যাদি ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অর্জন খুবই প্রশংসনীয়। কিছুকিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পিএইচডি কার্যক্রম পরিচালনার সক্ষমতা অর্জন করেছে কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো বিশ্ববিদ্যালয়কে পিএইচডি প্রোগ্রাম পরিচালনার অনুমতি দেওয়া হয়নি। পিএইচডি কিংবা গবেষণা ডিগ্রি পরিচালনা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্তর্জাতিক মান অর্জন করা প্রায় অসম্ভব।

অন্যদিকে, কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে না পেরে নানা সমস্যা মোকাবিলা করছে এবং শিক্ষার গুণগতমান অর্জন করতে পারছে না। তারা ভবন ভাড়া, বেতন, গবেষণা তহবিল, স্থায়ী ক্যাম্পাস উন্নয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালনা করতে ভীষণ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এছাড়াও অন্যান্য প্রচুর বাধা আছে (যেমন নতুন প্রোগ্রাম অনুমোদন নেওয়া, ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা ইত্যাদি ইত্যাদি)। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু সরকারি অনুদান নেই, সেহেতু শিক্ষার্থী সংখ্যা ও তাদের টিউশন ফি’র উপরই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাস্টেইনেবিলিটি নির্ভর করে।

দৃশ্যপট : বেসরকারি সিবিএইচই প্রোভাইডার্স

১৯৮৯ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আইন বিষয়ে দূরশিক্ষণ ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম এবং ১৯৯০ সালে যুক্তরাজ্যেও এনসিসি এডুকেশনের অধীনে ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোমা ইন ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি) প্রোগ্রাম চালু হয়। এরপরে বেশকিছু বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের বেশকিছু বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আইন, আইটি ও ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে অনার্স প্রোগ্রাম চালু করে। প্রতিবছর কয়েক হাজার গ্রাজুয়েট এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সফলতার সাথে পাশ করে বের হচ্ছে এবং তারা দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। দূরশিক্ষণের মাধ্যমে গ্রাজুয়েট হওয়া এসব শিক্ষার্থীর সাফল্য উল্লেখযোগ্য। বেশিরভাগ গ্রাজুয়েট ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েট সনদ অর্জন করেছে। এসব ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বাংলাদেশে চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করে ব্রিটিশ কাউন্সিল। সিবিএইচই পরিচালনা করে এমনসব প্রতিষ্ঠান অনেকবার ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে এবং আবেদন জানিয়েছে। কিন্তু কোনো অনুমোদন মেলেনি। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে, সম্ভাবনাময় সিবিএইচই সেক্টর নিয়ে কাজ করার মতো কোনো ডেস্ক পর্যন্ত নেই। 

যাইহোক, নানা বৈঠক, সংলাপ, সেমিনার ইত্যাদির পর শেষমেশ ইউজিসি ও মন্ত্রণালয় বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ প্রণয়ন করে এবং এই আইনের আলোকে ২০১৪ সালে একটি প্রবিধান তৈরি করে, যার ৪(৩)-ঝ ধারা অনুসারে বিদ্যমান সিবিএইচই প্রোভাইডারদের অনুমোদন সংক্রান্ত বিষয় রয়েছে। 

অন্যদিকে, করোনা মহামারির কারণে শুধু বাংলাদেশেই নয়, বৈশ্বিক পরিসরে অনলাইন শিক্ষা এক নতুন বাস্তবতা হিসেবে দেখা দিয়েছে। এটি চলতে থাকবে এবং করোনার পরেও আমাদের নতুন স্বাভাবিকতা হিসেবে অনলাইনকে মেনে নিতে হবে। আমরা মনে করছি না যে অনলাইন শিক্ষা ক্লাসরুম শিক্ষার বিকল্প হয়ে উঠবে। তবে দুই মাধ্যমের সংমিশ্রণে একটি ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’ বা ‘হাইব্রিড মডেল’ চালু থাকবে। ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন (সিবিএইচই)-এর সঙ্গে এধরনের শিক্ষার মিল রয়েছে। আমরা এখনই যদি এই নতুন স্বাভাবিকতাকে আত্মস্থ করতে না পারি, তবে বিশ্বায়নের এই যুগে জাতি হিসেবে নিঃসন্দেহে পিছিয়ে পরব। 

সিবিএইচই এবং এর ইউনেস্কো সংজ্ঞা

ইউনেস্কোর সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশন হচ্ছে, এমন এক ধরনের শিক্ষা যেখানে ছাত্র, শিক্ষক, প্রোগ্রাম, শিক্ষা উপকরণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি জাতীয় সীমা অতিক্রম করে থাকে। ক্রস বর্ডার হায়ার এডুকেশনকে পাবলিক, প্রাইভেট এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলোতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। মুখোমুখি শিক্ষার সম্প্রসারণ হিসেবে (বিদেশে ভ্রমণকারী শিক্ষার্থী এবং বিদেশি ক্যাম্পাসে পড়া শিক্ষার্থী) দূরশিক্ষণকে (বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে) গ্রহণ করা যেতে পারে।

ইউনেস্কোর সনদ স্বাক্ষরিত সদস্যভুক্ত দেশ হিসেবে এবং সিবিএইচই’র পক্ষে যেহেতু উচ্চ আদালতের রায় রয়েছে, সেহেতু ক্রসবর্ডার হায়ার এডুকেশনের অনুমোদন দেওয়া থেকে পিছিয়ে আসার কোনো সুযোগ নেই। অন্যদিকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) বলছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ এবং সিবিএইচই প্রবিধান পরস্পর সাংঘর্ষিক, সেটাও অগ্রহণযোগ্য নয়। 

প্রস্তাবিত সমাধান

‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ আইনটির শিরোনামই সাধারণত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকে নির্দেশ করে। অথচ সিবিএইচই বিদেশি প্রাইভেট ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দেশের ছোটখাটো ইনস্টিটিউটগুলোর সম্পৃক্ততা নির্দেশ করে, যাদেরকে ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ এর অনেক কিছুই মানার বাধ্যবাধকতা নেই। তদুপরি আইন ও প্রবিধানের সঙ্গেও কিছু দ্বন্দ্ব রয়েছেই, যা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি ইতিমধ্যে স্পষ্ট করেছে। 

এহেন পরিস্থিতিতে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর (আগ্রহী) অধীনে সিবিএইচই ইন্সটিটিউট অনুমোদন প্রদানই হতে পারে এই সমাস্যার যৌক্তিক সমাধান। এজন্য সিবিএইচই প্রবিধানের সামান্য সংশোধন করতে হবে। এ ব্যবস্থায় বিদ্যমান সিবিএইচই প্রোভাইডার্স বা নতুন সিবিএইচই উদ্যোক্তারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে সিবিএইচই ইন্সটিটিউট স্থাপন ও পরিচালনা করবেন। এসব ইন্সটিটিউট ‘প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এক্ট ২০১০’ পরিপূর্ন আইন ও বিধি মেনে চলবে।

এর মাধ্যমে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সামনে সিবিএইচই ছাড়াও ভিন্ন কিছু বাতায়ন (যেমন জয়েন্ট ডিগ্রি, ভেলিডেটেড ডিগ্রি, ফ্রাঞ্জাইজ প্রোগ্রাম, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম) উন্মুক্ত হবে। এই বিধি ও প্রবিধি অনুযায়ী বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন বিদেশে নিজেদের শাখা ক্যাম্পাসও খুলতে পারবে, সে ব্যবস্থা রাখা বাঞ্ছনীয় মনে করি। নিচে একটি রেখাচিত্রের মাধ্যমেএ সমস্যার সমাধান তুলে ধরা হলো।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
সর্বশেষ খবর
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

২৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ধীর বাস্তবায়নে এডিপিতে বড় কাটছাঁট, কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
ধীর বাস্তবায়নে এডিপিতে বড় কাটছাঁট, কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন