শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩২, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

গণঅভ্যুত্থানে হামলাকারীদের বিচারসহ ১১ দাবি ঢাবি সাদা দলের

ঢাবি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
গণঅভ্যুত্থানে হামলাকারীদের বিচারসহ ১১ দাবি ঢাবি সাদা দলের

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের বিচার নিশ্চিতকরণ, খাবারের মান বৃদ্ধি ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা, আবাসন ব্যবস্থা সম্প্রসারণসহ ১১টি দাবি জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সাদা দল। মঙ্গলবার দুপুরে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানকে দেওয়া এক স্মারকলিপিতে সাদা দলের নেতৃবৃন্দ এ দাবি জানান। 

স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম এবং অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকার।

স্মারকলিপিতে সাদা দল জানায়, বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষার বাতিঘর। বিশ্ববিদ্যালয়ের মানসম্মত উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে জাতির জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসার ঘটে। উচ্চশিক্ষা যুগে যুগে নতুন নতুন সম্ভাবনা উন্মুক্ত করে জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত করে জাতিকে। যে কোন সমাজ, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি নির্মাণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষা। আধুনিক উচ্চশিক্ষা একটি দেশকে উন্নতির চরম শিখরে পৌছে দেয়। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই উচ্চশিক্ষার আলোকবর্তিকা হয়ে জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। তাই দেশের সার্বিক উন্নয়নের অভিপ্রায়ে মানসম্মত উচ্চশিক্ষা, শিক্ষার্থীবান্ধব শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ কার্যকর অপরিহার্য।

তারা বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাস, উচ্চশিক্ষার প্রসার, গবেষণা ও উদ্ভাবন এবং সর্বোপরি জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিস্তারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অবদান অপরিসীম। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন, ৬৯ এর গনঅভ্যুথান, ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধ, ৯০ এর স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন ও ২৪ এর কর্তৃত্ববাদী স্বৈরাচারী হাসিনা বিরোধী জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালের শিক্ষার্থীবৃন্দ অগ্রনায়কের ভূমিকা পালন করেছেন। যুগে যুগে বাংলাদেশের শক্তিশালী গণতান্ত্রিক কাঠামো প্রতিষ্ঠায়, গবেষণা ও উদ্ভাবনের প্রসার, সঠিক নেতৃত্বের বিকাশ এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে জনসাধারণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, সমাজ তথা দেশের সামগ্রিক অগ্রগতির সাথে সাথে তুলনামূলকভাবে দেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠের পাঠ-পঠন যেমন আধুনিক হয়নি, তেমনি এর অবকাঠামোরও সময়োপযোগী উন্নয়ন সাধিত হয়নি। এ অবস্থায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, সংস্কৃতি, গবেষণা ও শিক্ষার্থীদের জন্য আবসন ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতকরণের জন্য সাদা দলের পক্ষ থেকে নিম্নোক্ত দাবিসমূহ বাস্তবায়নের জোর দাবি জানাচ্ছি। 

তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে- 
১. প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য স্বতন্ত্র বেড নিশ্চিতকরণ (One Student-One Bed):
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ছেলে শিক্ষার্থীদের জন্য ১৪টি এবং মেয়েদের জন্য ৫টি আবাসিক হল এবং ৪টি হোস্টেল রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষার্থীর চাহিদার তুলনায় হলগুলোতে আবাসন সুবিধা অপ্রতুল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত নিম্নবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বাসা নিয়ে থাকা সম্ভব নয় বিধায় তারা হলগুলোতে থাকতে চায়। বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীদের আর্থিক অসুবিধা ছাড়াও নিরাপত্তাজনিত কারণে হলে থাকা জরুরি। এজন্যই বর্তমানে ধারণ ক্ষমতার থেকে বেশি শিক্ষার্থী বসবাস করে। অনেক হলের অবস্থা জরাজীর্ণ হওয়ায় এবং প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা না থাকায় শিক্ষার্থীরা মানবেতর জীবনযাপন করতে বাধ্য হয়। এতে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার ক্ষতির পাশাপাশি মনস্তাত্ত্বিকভাবেও ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এটি কোনোভাবেই কাম্য নয়। তাই সম্ভব দ্রুততম সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে মানসম্মত আবাসন ব্যবস্থ্য নিশ্চত করা অত্যন্ত জরুরী পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আধুনিক ডর্মেটরির ব্যবস্থা আছে যাতে শিক্ষার্থীরা সুষ্ঠ পরিবেশ ও প্রফুল্লচিত্তে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও গবেষণার দিকে সর্বোচ্চ মনোনিবেশ করতে পারে। তাই সম্ভব দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনের লক্ষ্যে নতুন হল নির্মাণ এবং পুরাতন ও জরাজীর্ণ হলগুলোকে দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে 'একজন শিক্ষার্থীর জন্য একটি স্বতন্ত্র বেড (One Student-One Bed) নিশ্চিত করতে হবে।

২. হলগুলোর খাবারের মান বৃদ্ধি ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা: 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলসমূহের খাবার মানসম্পন্ন নয়। শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখার জন্য ন্যূনতম প্রয়োজনীয় ক্যালোরি চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে হলগুলোতে খাবারের মান বৃদ্ধি করতে হবে। বিশুদ্ধ সুপেয় পানির চাহিদা পূরণে প্রতিটি হলে পর্যাপ্ত সংখ্যক ইলেক্ট্রিক ফিল্টারের ব্যবস্থা করতে হবে। শুধু তাই নয়, শিক্ষার্থীরা যেন সুষ্ঠ পরিবেশে বাস করে প্রফুল্লচিত্তে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও গবেষণার দিকে মনোনিবেশ করতে। পারে হলগুলোতে সে ব্যাপারেও প্রয়োজনীয় সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

৩. শ্রেণি কক্ষের মানোন্নয়ন ও পাঠদানে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি: 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনসমূহের অধিকাংশ শ্রেণিকক্ষ এবং এর আসবাবপত্রগুলো সেকেলে এবং অনেকক্ষেত্রে জরাজীর্ণ। এসব শ্রেণিকক্ষে পাঠদান এবং শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ গ্রহণ কষ্টকর। মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য শ্রেণিকক্ষগুলোর অবকাঠামো সংস্কার ও উন্নয়ন জরুরি। তাছাড়া শিক্ষকদের গতানুগতিক পাঠদানের পরিবর্তে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সময়ের দাবি। এ দাবি পূরণে শ্রেণিক্ষসমূহে আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনসহ প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে হবে।

৪. বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারের উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ বৃদ্ধি:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারসহ অন্যান্য গ্রন্থাগারের অবকাঠামো উন্নয়নসহ শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় আধুনিক বই ও জার্নাল সংখ্যা বৃদ্ধি, অনলাইন রিসোর্সগুলোর এক্সেস আরো সহজলভ্য করা। শিক্ষার্থীদের নিবিড় জ্ঞান পরিচর্যা, গবেষণা ও সৃষ্টিশীলতার বিকাশ নিশ্চিত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

৫. শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ সৃষ্টি করা: 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ টিউশনিসহ অন্যান্য কাজ করে তাদের ব্যয় নির্বাহ করেন। ফলে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা ও গবেষণায় পর্যাপ্ত সময় দিতে পারেন না। এটি তাদের অন্তর্নিহিত সম্ভাবনাকেও নষ্ট করে। তাই অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ, ইন্সটিটিউট ও গবেষণা কেন্দ্রে গবেষণা সহযোগী ও অন্যান্য খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ তৈরি করা জরুরি। তদুপরি শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে অনলাইন কাজের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এসব কাজের জন্য ফ্রিল্যান্সিং এবং রিমোটজব সেন্টার স্থাপন করা।

৬. প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করা: 
পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধির জন্য আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া প্রথমবর্ষের অসঙ্কল শিক্ষার্থীদের জন্য Need based বৃত্তির ব্যবস্থা করা।

৭. ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি: 
সামাজিক প্রতিবন্ধকতা জয় করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড শিক্ষার্থীরা যাতে নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে তাদের শিক্ষাজীবন পরিচালনা করতে পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৮. পরিবহন সুবিধা সম্প্রসারণ: 
শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন সুবিধা সম্প্রসারণ করতে হবে। বাস সার্ভিসের সময়সূচি বৃদ্ধি করে রাত ৮ টা পর্যন্ত করতে হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনীয় সকল কাজ শেষ করে নিরাপদে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে।

৯. স্টুডেন্ট কাউন্সিলিং ও মেন্টরশীপ কর্মসূচি উন্নতিকরণ: 
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের সঠিক পরিচর্যার নিমিত্তে বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্ট কাউন্সিলিং সেন্টার এর প্রয়োজনীয় সংস্কার ও সম্প্রসারণ করে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া, স্টুডেন্ট মেন্টরশীপের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে শিক্ষার্থীরা তাদের ক্যারিয়ার নিয়ে এক্সপার্টদের সাথে আলোচনা করে কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ার নির্বাচন করতে পারে।

১০. প্রশাসনিক কার্যক্রম ডিজিটাইজেশন: 
ভর্তিসহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম সম্পন্নে শিক্ষার্থীদের হয়রানী ও দুর্ভোগ লাঘবে প্রাচীন মান্ধাতার যুগের প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে রেজিস্ট্রার অফিসসহ সকল দপ্তরের কার্যক্রম অনলাইনভিত্তিক করতে হবে।

১১. শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিতকরণ: 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন সীমানা প্রাচীর না থাকায় ক্যাম্পাসে বহিরাগত ও ভবঘুরেদের অবাধ বিচরণ লক্ষ্য করা যায়। এরা ক্যাম্পাসে নারী শিক্ষার্থীদের উত্যক্তকরণ, ছিনতাহসহ নানা অসামাজিক কাজ করে। এদের দ্বারা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতদের চলাচল নিয়ন্ত্রণ ও ভবঘুরেদের বিতাড়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিত করতে হবে। তদুপরি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনামের স্বার্থে ও চুরি ছিনতাই রোধে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাকে সিসি টিভি ক্যামেরার আওতায় এনে সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।

১২. ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ রাস্তার সংস্কার: 
বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বেহাল রাস্তাসমূহ দ্রুত মেরামত করে শিক্ষার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের চলাচল নিরাপদ করতে হবে।

১৩. জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের বিচার নিশ্চিতকরণ: 
চব্বিশের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপর বর্বরোচিত হামলাকারী ছাত্রনামধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এছাড়াও ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের দোসর ও শিক্ষক শিক্ষার্থীদের হেনস্তার সাথে জড়িত শিক্ষদের তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি
রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি
রাবিতে পোষ্য কোটাকে কেন্দ্র করে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
রাবিতে পোষ্য কোটাকে কেন্দ্র করে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ডুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি, হাজারো পরিবার পানিবন্দী
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি, হাজারো পরিবার পানিবন্দী
ডাকসু নির্বাচন : দুইদিনে মনোনয়ন সংগ্রহ ২০ প্রার্থীর
ডাকসু নির্বাচন : দুইদিনে মনোনয়ন সংগ্রহ ২০ প্রার্থীর
৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন
৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন
গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ
গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১০ বছর বয়সে নারী আন্তর্জাতিক মাস্টার খেতাব জিতলেন বোধানা শিবানন্দন
মাত্র ১০ বছর বয়সে নারী আন্তর্জাতিক মাস্টার খেতাব জিতলেন বোধানা শিবানন্দন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

২৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেসবুক অ্যাকাউন্টকে যেভাবে পেজে রূপান্তরিত করবেন
ফেসবুক অ্যাকাউন্টকে যেভাবে পেজে রূপান্তরিত করবেন

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে বাস চাপায় ২ বন্ধুর মৃত্যু : সন্তানের মুখ দেখা হলো না নাজমুলের
সিলেটে বাস চাপায় ২ বন্ধুর মৃত্যু : সন্তানের মুখ দেখা হলো না নাজমুলের

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেক্ষাগৃহে ‘ওয়ার-২’, সিনেমা ঘিরে দর্শকের উন্মাদনা
প্রেক্ষাগৃহে ‘ওয়ার-২’, সিনেমা ঘিরে দর্শকের উন্মাদনা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রথম অ্যালবাম নিয়ে আসছেন এনজেল নূর
প্রথম অ্যালবাম নিয়ে আসছেন এনজেল নূর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সিপিএল : নাইট রাইডার্সের নতুন অধিনায়ক পুরান
সিপিএল : নাইট রাইডার্সের নতুন অধিনায়ক পুরান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিট থাকার রহস্য জানালেন শাহরুখ খান
ফিট থাকার রহস্য জানালেন শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিপিএলে ফেরার দিনে বিবর্ণ সাকিব, হারলো অ্যান্টিগা
সিপিএলে ফেরার দিনে বিবর্ণ সাকিব, হারলো অ্যান্টিগা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনায় দূষিত ফেন্টানিলে শতাধিকের উপরে মৃত্যু
আর্জেন্টিনায় দূষিত ফেন্টানিলে শতাধিকের উপরে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ
গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ
উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস
নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ
সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা