চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ২০১২ সালে আক্তার হোসেন নামের এক বন্ধুকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে মরদেহ গুম করার ঘটনায় দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। আক্তার বায়জিদের কুলগাঁও এলাকার খলিল আহমদের ছেলে। একই মামলায় অপর দুইজন বেকসুর খালাস পেয়েছেন।
আজ সোমবার চট্টগ্রামের সপ্তম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ফেরদৌস আরা এ আদেশ দেন বলে জানান সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যড. দেলোয়ার হোসেন।
তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আক্তার হোসেনকে হত্যা ও মরদেহ গুম করার দায়ে সোলাইমানের ছেলে আলী আজম (৩১) ও দোস্ত মোহাম্মদের ছেলে মো. আলমকে (৩০) মৃত্যুদন্ড এবং অপর দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন- নাইমুল ইসলাম প্রকাশ রাকিব এবং মো. নাসির প্রকাশ নাসের।
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আলী আজম বর্তমানে পলাতক এবং মো. আলম জেলহাজতে রয়েছে। তিনি বলেন, ২০১২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর চবি মৎস্য অনুষদ ভবনের পেছনের পাহাড়ে নিয়ে আক্তার হোসেনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে আসামিরা। আসামিরা আক্তার হোসেনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বলে উল্লেখ করা হয়।
তবে সিএনজি অটোরিকশা বিক্রি বাবদ থাকা ২ লাখ ৯০ হাজার টাকা আত্মসাতের উদ্দেশ্যে তাকে হত্যা করা হয় বলে মামলার বিবরণে জানা গেছে।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার