স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলা করতে সক্ষম না হলে খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হতে পারে। সে কারণে বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে আমাদের কৃষি গবেষণা জোরদার করতে হবে। একইসঙ্গে খাদ্য উৎপাদন ও মজুদ বৃদ্ধি করতে হবে।
রাজধানীতে আজ ‘গ্লোবাল ফুড পলিসি রিপোর্ট -২০১৮’ মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করে তিনি এসব কথা বলেন।
ঢাকার স্থানীয় এক ‘ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট’ আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউটের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ ড. আক্তার আহমেদ।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর জেনারেল ড. সেনগেন ফ্যান।
সভাপতিত্ব করেন এ্যামিরেটাস অধ্যাপক ড. এম এ সাত্তার মন্ডল। আলোচনায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও পিপিআরসি’র নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেইন জিল্লুর রহমান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মইনউদ্দিন আব্দুল্লাহ, বিআইডিএস’র সিনিয়র রিসার্স ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ, সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, কেজিএফ এর নির্বাহী পরিচালক ড. ওয়াইস কবীর, প্রফেসর আব্দুল বায়েস প্রমূখ।
স্পিকার বলেন, ২০১৮ সালের গ্লোবাল ফুড পলিসি রিপোর্টে খাদ্যনীতির মূল বিষয়, উন্নয়ন ক্ষেত্র ও চ্যালেঞ্জসমুহ তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য বিনিয়োগ, অভিবাসন এবং জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা লাভের সুবিধা কিভাবে ভূমিকা রাখতে পারে সে বিষয়ে দৃষ্টিপাত করেছে। কৃষি উন্নয়নে যা ভূমিকা রাখবে।
বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন