শিরোনাম
- ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
- রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
- খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
- ২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
- কাউফলে আছে নানারকম গুণ
- পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
- থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
- একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
- বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
- টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
- তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
- লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
- জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
- তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
- এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
- মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
- চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
- যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
- হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
দরপত্রে অনিয়ম
রামেক হাসপাতালের নামে আরেকটি মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) রোগীদের পথ্য সরবরাহের দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে আরেকটি মামলা হয়েছে। পাবনার শালগাড়িয়ার আরজেডএস এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. রাশেদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। রাজশাহী জেলা যুগ্ম জজ আদালত-১ এর বিচারক জয়ন্তী রানী সাহা মামলাটি আমলে নিয়ে আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
আজ মঙ্গলবার দায়ের করা মামলায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, হাসপাতালের পরিচালক, দরপত্র কমিটির সদস্যদের, সরকার এবং ঠিকাদার হুমায়ন কবির ও মতিউর রহমানকে বিবাদী করা হয়েছে।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, দরপত্র আহ্বানের পর নির্ধারিত সময়ে দরপত্র জমা দেয়া হয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর সবার সামনে দরপত্র বাক্স খোলার কথা ছিল। সে অনুযায়ী অন্যান্য গ্রুপের দরপত্র বাক্স খোলা হলেও ডি, জি, এইচ ও এফ গ্রুপের দরপত্র খোলা হয়নি। ওই গ্রুপের জমা হওয়া দরপত্রগুলো দু’একদিনের মধ্যে সবার সামনে খোলা হবে বলে পরিচালক জানান। পরিচালকের কথা মতো সরবরাহকারী মো. রাশেদুজ্জামান অপেক্ষায় থাকেন। কিন্তু হঠাৎ করেই তিনি জানতে পারেন দরপত্র বাক্স গোপনে খোলা হয়েছে জি ও এইচ গ্রুপের সরবরাহের কাজ অন্যকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইয়াহিয়া জানান, সব যোগ্যতা থাকার পরেও বেশি দরে অন্যকে কাজটি দেওয়ায় বাদী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এছাড়া সরকারও লোকসানের মুখে পড়েছে। এ কারণে তারা আদালতের দারস্থ হয়েছেন।
তবে হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস জানান, তারা এখনও আদালতের কাগজপত্র পাননি। সেটি পেলে বাদী কি অভিযোগ করেছেন, সেটি দেখা যাবে। তবে নিয়ম অনুযায়ী দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৮ অক্টোবর পথ্য সরবরাহের দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগ এনে আদালতে আরেকটি মামলা করেছেন মো. সুমন নামে এক ঠিকাদার।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর