শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪১, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির অভিযোগ

মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি, হিন্দু সম্প্রদায়কে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র, সংবিধান লঙ্ঘন করে সনাতন হিন্দু আইন সংস্কারের উদ্যোগ, হিন্দু সম্প্রদায়কে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, আন্তর্জাতিকভাবে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে অপচেষ্টা চালানোর অভিযোগে ইংরেজি ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িত শাহীন আনামসহ সবাইকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে সনাতনী ঐক্য পরিষদ বাংলাদেশ।

কয়েকটি এনজিও এবং স্বার্থান্বেষী মহল দ্বারা সনাতন পারিবারিক আইন পরিবর্তনের অপচেষ্টার প্রতিবাদে ‘পারিবারিক আইনে পরিবর্তন নিষ্প্রয়োজন’- শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ দাবি জানানো হয়। গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক।

আলোচনায় অংশ নিয়ে হিন্দু ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শংকর চন্দ্র দাস বলেন, মাহফুজ আনাম, শাহীন আনাম, অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন আমাদের ধর্ম পরিবর্তন করতে চায়। অথচ আমাদের আরও কত সমস্যা আছে সেগুলো নিয়ে তারা কথা বলে না। আমাদের জন্য এত দরদ! কখনো তো শত্রু সম্পত্তি আইন নিয়ে কথা বলেননি। অথচ একটা মীমাংসিত বিষয় আমাদের হাজার বছরের সনাতন আইন সংস্কার করতে চান। এ আইনের কারণে তো আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের কারও কোনো সমস্যা হচ্ছে না। তাহলে হিন্দু আইন কেন আপনাদের মাথাব্যথার কারণ হলো? তিনি বলেন, আপনারা তো হিন্দুধর্মের কেউ নন। হিন্দুধর্ম বোঝেনও না। আসলে মাহফুজ আনাম আপনারা এ দেশ থেকে হিন্দু সম্প্রদায়কে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে নেমেছেন। আপনারা আবার ১/১১-এর মতো চক্রান্তে মেতে উঠেছেন। আপনাদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এ দেশের দেড় কোটি হিন্দু জেগে উঠেছে। মিথ্যা প্ররোচনা দিয়ে আপনারা কিছুই করতে পারবেন না। আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি বারবার চক্রান্তকারী মাহফুজ আনাম, তার স্ত্রী শাহীন আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িত সবাইকে দ্রুত গ্রেফতার করার জন্য। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দেব আমরা। অ্যাডভোকেট ডি এল রায়চৌধুরী বলেন, মাহফুজ আনাম, শাহীন আনাম ও মতিউর রহমানরা একসময় কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হিন্দু সম্প্রদায়ের আইন সংস্কারের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করতে এখন তারা রংবাজি করছেন। তাদের মায়াকান্না দেখে বলতে ইচ্ছা করে ভাত দেওয়ার নাম নেই, কিল মারার গোঁসাই। এ কথা বললাম কারণ হিন্দু সম্প্রদায়ের আরও কত সমস্যা আছে সেগুলো নিয়ে কখনই কথা বলে না। অথচ তারা আসছে আমাদের আইন সংস্কার করতে! তিনি বলেন, মাহফুজ আনামরা আমাদের উসকে দিলেন; তাদের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর পদক্ষেপ নেব। তা না হলে দুই দিন পর বলবেন হিন্দুদের লাশ শ্মশানে না নিয়ে গোরস্থানে নিলে ভালো হয়। না পুড়িয়ে মাটিচাপা দিলে ভালো হয়। এসব চক্রান্তকারীর বিদেশ থেকে নাম বিক্রি করে টাকা আনার পথ বন্ধ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, তারা বলে বিদ্যমান আইনে হিন্দু মেয়েরা সম্পদ পায় না। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। আবার বলে হিন্দু নারীরা তালাক চায়, বাস্তবতা হলো কোনো হিন্দু নারী তালাক চায় না। সিঁদুরহীন, শাঁখাহীন অহিন্দুরাই তালাক চায়। মাহফুজ আনামরা দেখে দেখে তাদেরই দলে ভিড়িয়েছে।
অ্যাডভোকেট সুনীল রঞ্জন বিশ্বাস বলেন, হিন্দু আইন সংস্কারের সঙ্গে কতিপয় এনজিও সংগঠন, কয়েকজন নেত্রী ও কয়েকজন ব্যক্তি জড়িত। তারা বিপথগামী। এ লোকগুলো হিন্দু আইনের কিছুই জানে না। কিছুই বোঝে না। শুধু দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য এ আইন সংস্কারের কথা বলছে।
তিনি বলেন, হিন্দুধর্মে ও শাস্ত্রে নারীদের সবচাইতে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে সেপারেশনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কিন্তু ডিভোর্সের কোনো নিয়ম নেই। কারণ ডিভোর্স হলে সন্তাদের কী হবে। তারা এখন বলছে হিন্দু বিয়ের পরিবর্তে রেজিস্ট্রেশন চালু করতে। এটা করলে তারা কালকে আবার বলবে এটা কন্ট্রাক্ট ম্যারেজ। সুতরাং আইন পরিবর্তন করার দরকার নেই।

তিনি আরও বলেন, কতিপয় ইন্ধন দেওয়া ব্যক্তি ও নেত্রী সবাই চিহ্নিত। এখন তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তারা যাতে আমাদের হিন্দুদের নামে বিদেশ থেকে কোনো আর্থিক সুবিধা না নিতে পারে এজন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।

বাংলাদেশ হিন্দু ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট নারায়ণ চন্দ্র দাস বলেন, আমরা হাজার বছরের সনাতন হিন্দু আইনের সংস্কার চাই না। এজন্য আমরা সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাব। প্রধানমন্ত্রীর কাছে গিয়ে দুষ্টচক্রের বিষয়ে জানাব। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানাব।

অ্যাডভোকেট সুশান্ত কুমার বসু বলেন, সংস্কারবাদী ও চক্রান্তকারীরা হিন্দুধর্মে তালাকের দাবি তুলেছে। আমি তাদের বলছি আমাদের ধর্মে বিয়ের মন্ত্র আছে, তালাকের কোনো মন্ত্র নেই। তাই তালাকের ব্যবস্থা করা যাবে না। কোনোভাবেই করা যাবে না। তাই আজকে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতে এখানে এসেছি।

তিনি বলেন, ১৯৯৯ ও ২০০০ সালেও এনজিও ও চক্রান্তকারীরা তৎপর হয়েছিল। তখন তারা ১০০ কোটি টাকা বিদেশ থেকে এনেছিল। হিন্দুধর্মে তালাক আইন পাস করাতে সে সময় তারা এর থেকে কিছু টাকা খরচ করে জোর চেষ্টা চালিয়েছিল। কিন্তু আমাদের আন্দোলনের কারণে তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল। এখন তারা আবার ষড়যন্ত্রে নেমেছে। সে সময়ও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল। এখনো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে তারা চুপ থাকে। এ ধরনের কোনো আওয়াজ তোলে না। কারণ তারা সবাই জানে আমরা সবাই আওয়ামী লীগের লোক। এজন্য আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তারা হিন্দুদের আওয়ামী লীগের মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায়। দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে বহির্বিশ্বে ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চায়। সুশান্ত কুমার বসু চক্রান্তকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

ইসকন প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক রুপানুগ দাস মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের রেজিস্ট্রেশন বাতিলের দাবি জানিয়ে বলেন, এ ধরনের সংগঠনের পরিচালকরা নানাভাবে মিথ্যাচার করছে হিন্দুধর্মের বিরুদ্ধে। মহানগর উত্তর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুধীর চন্দ্র দাস বলেন, হিন্দু আইন সংস্কারের নামে একটি বিশেষ মহল ও এনজিও চক্রান্তে মেতে উঠেছে। তাদের প্রতিহত করতে হবে।

সনাতনধর্মের সভাপতি কুশাল চন্দ্র চক্রবর্তী বলেন, কিছু ব্যক্তি সব সময় সর্প হয়ে দংশন করে ওঝা হয়ে ঝাড়ে। হিন্দুধর্মের সংস্কার চাচ্ছেন যারা তারা এই প্রকৃতির লোক। হিন্দুধর্ম সংস্কারের নামে তারা আসলে এ দেশে হিন্দু জনগোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়। অ্যাডভোকেট তাপস পাল বলেন, হিন্দু নারীর অধিকারের কথা বলে চক্রান্তকারীরা ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন হিন্দুদের দেশত্যাগের আয়োজন করছে। যাদের নিয়ে তারা আইন সংস্কারের কথা বলছে তারা আসলে হিন্দুধর্ম মানে না।

তিনি বলেন, এটা নিয়ে অনেক বড় বড় পত্রিকা ও সম্পাদকরা গোলটেবিল বৈঠক করেছে। বৈঠকে তারা যাদের ডেকেছে তারা হিন্দু আইন মানে না। ধর্মশাস্ত্র মানে না।

ভক্ত সংঘের সাধারণ সম্পাদক অনিল পাল বলেন, চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের সময় এসেছে। সারা দেশে একযোগে আন্দোলনে নামব আমরা। এজন্য তিনি বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেন। বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাধন কুমার মিশ্র কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান। সাবেক সচিব রবিচন্দ্রন মালাকার বলেন, হিন্দুধর্মের আইন সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। এ প্রাকৃতিক আইনের বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে প্রকৃতি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেবে। মানুষ মিথ্যা বলতে পারে। কিন্তু প্রকৃতি কখনো মিথ্যা বলে না। যারা মিথ্যা বলে হিন্দু আইন সংস্কারের কথা বলছেন তারাও শাস্তি পাবেন। তিনি বলেন, চক্রান্তকারীরা যে ডিভোর্স প্রথা হিন্দুধর্মে চালু করতে চাচ্ছে এটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এটা চালু করলে আমাদের সন্তানের কী হবে তা তারা ভাবে না। বাংলাদেশ হিন্দু সংস্কার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক হীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস গোলটেবিল বৈঠকে হিন্দু আইন সংস্কারের বিপক্ষে ও চলমান আইন বহাল থাকার পক্ষে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে বলেন, দেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ নানামুখী অত্যাচার, নিপীড়ন, নিগ্রহ-নির্যাতন ও ধর্মান্তকরণ তথা নিরন্তর অশান্তির মধ্যেই কালাতিপাত করছে; দেখেশুনে মনে হয় এর যেন কোনো অবসান নেই। এর পাশাপাশি আর এক উপদ্রব সৃষ্টি হয়েছে তা হলো হিন্দু আইন সংস্কারের অশুভ পাঁয়তারা। বিগত প্রায় পঁচিশ বছর যাবৎ একটি বিশেষ মহল এ অপতৎপরতা চালিয়ে আসছে। জানা মতে এ উদ্যোগটি প্রথমেই নেয় বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।

তারা বিভিন্ন সময় সভা-সেমিনার ইত্যাদির মাধ্যমে প্রচারণা শুরু করে। কিন্তু এর বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদী শক্তি জেগে ওঠায় তারা সহায়ক শক্তির অন্বেষণে থাকে। জুটে যায় কতিপয় এনজিও, যার কেন্দ্রে অবস্থান নেয় মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, যারা এ কাজে অর্থের জোগানদার হিসেবে ভূমিকা নেয়। সারা দেশে হিন্দু নারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াতে শুরু করে প্রচার-প্রচারণা। একসময় তারা হিন্দু এলিটদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে। তৎকালীন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত পর্যন্ত পৌঁছে যান তারা। তিনি তো হিন্দু আইন সংস্কারের প্রয়োজনসংক্রান্ত ঘোষণাই দিয়ে দিলেন। এর প্রতিবাদে সৃষ্টি হয়ে গেল ‘সনাতন ধর্মীয় সম্মিলিত পরিষদ’। শুরু হলো আন্দোলন তথা প্রতিবাদী নানা কর্মসূচি।

তিনি বলেন, ভাগ্য ভালো যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যথোচিত নির্দেশনা রাখলেন যা তৎকালীন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদের সানুগ্রহ সাক্ষাৎদানের মধ্য দিয়ে জানা গেল। সনাতন ধর্মীয় সম্মিলিত পরিষদের নেতৃবৃন্দের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়ে দিলেন কোনো বিরোধিতা থাকলে হিন্দু আইনের কোনো সংস্কারে সরকার হাত দেবে না। এটি ছিল ২০১২ সালের ঘটনা। এরপর আবার ২০১৮-১৯ সালে ওই মহলটি তৎপরতা শুরু করলে আবার গঠিত হয় হিন্দু পারিবারিক আইন পরিবর্তন প্রতিরোধ কমিটি। এবারেও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক একইভাবে জানিয়ে দিলেন আপনাদের বিরোধিতা থাকলে সরকার হিন্দু আইন সংস্কার বা পরিবর্তনে হাত দেবে না।

কিন্তু এরা তো নাছোড়বান্দা। আবার জোরেশোরে শুরু করেছে। কারণ বিদেশি টাকার কিছুটা খরচ দেখাতে হলেও তো অপেক্ষাকৃত দুর্বল জনগোষ্ঠী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে কাজ করে খরচ দেখানো যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন
জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা
জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার
শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন
চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স
বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড
কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন
নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু
একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র
নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার
মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম