শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, বৃহস্পতিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

নদীমাতৃক বাংলাদেশের নদীই জীবনরখো। আবহমানকাল ধরেই আমাদের জীবন-জীবিকায়, সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে নদীর প্রভাব অসামান্য। নদী জনপদ তৈরি করেছে, খাদ্য যুগিয়েছে, সভ্যতার আকর দিয়েছে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে করেছে সহজ এবং সাবলীল। সুতরাং নদী বাঁচলেই বাংলাদেশ বাঁচবে, নদী বাঁচলেই প্রাণের অস্তিত্ব টিকে থাকবে এবং নদী বাঁচলেই সভ্যতা ও সংস্কৃতির অগ্রগতি হবে।

নদীমাতৃক বাংলাদেশের নদীর গুরুত্ব উপলব্ধি করে যিনি নদীর সুখ-দুঃখের সাথী হয়ে নদীর টানে ছুটে বেড়াচ্ছেন তিনি হলেন এই গ্রন্থের লেখক মুহাম্মদ মনির হোসেন। তিনি একাধারে লেখক, কলামিস্ট, সংগঠক, পরিব্রাজক, পরিবেশবাদী এবং নদীপ্রেমিক। তার অসংখ্য লেখায় উঠে এসেছে এ দেশের নদ-নদীর দুঃসময়ের বর্ণচিত্র এবং নদীর পুনরুজ্জীবনের কথা। নদীর পরিবেশ-প্রতিবেশ ও তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তিনি নিরলস কাজ করে পরিচিতদের কাছ থেকে ইতিমধ্যে খেতাব পেয়েছেন নদীযোদ্ধা।

জীবনানন্দ দাশ যেমন বলেছিলেন-‘নদীর শব্দ শুনি আমি। নদী তুমি কোন কথা কও!’ নদীপ্রেমী মুহাম্মদ মনির হোসেনও ঘুমে জাগরণে সতত শুনতে পান নদীর কুলকুল শব্দ, নদীর হাসি, নদীর কান্না। তাই তো বিরুদ্ধ স্রোতে দাঁড়িয়েও তিনি স্বপ্ন দেখেন এমন এক নদীমাতৃক বাংলার, যেখানে জল ও পলির আশীর্বাদে আবারও জনপদ হয়ে উঠবে সুজলা-সুফলা ও শস্য-শ্যামলা। লেখকের নদীর প্রতি এই দুর্নিবার আকর্ষণ যে কাউকে নদীর প্রতি যত্নশীল এবং নদীমুখী হতে উদ্বুদ্ধ করতে সক্ষম।

নদীর বাস্তবতা বুঝতে তিনি ইতিমধ্যে দেশে-বিদেশে অসংখ্য নদ-নদী, দ্বীপ ভ্রমণ করেছেন। এর মধ্যে নান্দনিক কিছু নদ-নদীর অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন তার প্রথম ভ্রমণগ্রন্থ ‘নদী ও জলে ভ্রমণ।’

সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতার আলোকে রচিত এই গ্রন্থটি লেখকের নদীভাবনার এক অনবদ্য ও অনন্য আকর, যা পাঠান্তে পাঠক এক নতুন মাত্রায় সমৃদ্ধ হবেন। লেখকের এই নদীভাবনা, দায়িত্ববোধ ও প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানিয়ে তার  সুস্থ-সাবলীল দীর্ঘজীবন ও উজ্জ্বল সফলতা কামনা করেছেন মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলেই।

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে কবি ও গল্পকার অধ্যাপক অসীম বিভাকরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য কামরুন নাহার আহমেদ,  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান ও নদী গবেষক অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল কিবরীয়া, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডীন অধ্যাপক ড. সরওয়ার মুর্শেদ, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম, রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, বৈশাখী টেলিভিশনের সিনিয়র নিউজ এডিটর জয় প্রকাশ সরকার, সংস্কৃতিজন ও আবৃত্তি প্রশিক্ষক লিয়াকত চৌধুরী, লেখক ও গবেষক ফয়সাল আহমেদ, বইটির প্রকাশক মোস্তফা সেলিম, লেখক মুহাম্মদ মনির হোসেন ,বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের সেক্রেটারি জেনারেল প্রকৌশলী মো. হাবিবুর রহমান এবং পরিবেশ ও নদী রক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এইচ এম সুমন।

‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ গ্রন্থের লেখক মুহাম্মদ মনির হোসেন বলেন, সহস্রাধিক নদ-নদী বাংলাদেশকে জালের মতো ঘিরে রেখেছে। তাই এই নদীর প্রতি টান আমার আশৈশব। এই টান থেকেই একসময় ভালোবাসা এবং ভালোবাসা থেকেই গভীর মমত্ববোধে নদীর কাছে ছুটে চলা। আর এভাবেই নদীভ্রমণ আমার চেতনায় নেশার মতো মিশে যায়। পরবর্তীতে তরুণ সমাজসহ সকলকে নদী বিষয়ে আরও আগ্রহী ও উদ্যোগী করতে প্রতিষ্ঠা করি ‘বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দল’। এই সংগঠনের প্রত্যেকটি সদস্য নদীপ্রেমিক। তারাও সমবেতভাবে নদী রক্ষায় নদী ভ্রমণ, নদী পরিদর্শনসহ বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করে এবং নদীপাড়ের মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে। এছাড়া সরেজমিন নদী বিষয়ে তথ্যসংগ্রহ করা, নদী ক্ষয়ে যাওয়া, নদী দূষিত হওয়ার ভয়াবহতা সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করে। এরই ধারাবাহিকতায় আমি এ পর্যন্ত প্রায় দুই শতাধিক ছোট-বড় নদ-নদী পরিদর্শন করেছি এবং নদীর দখল-দূষণ তথা নদীর সংকট নিয়ে ডজনখানেক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেছি। এর পাশাপাশি প্রায় অর্ধশত ফিচার লিখেছি- যা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নান্দনিক নদীভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছি শতাধিক ভ্রমণগল্প-যা বাংলাদেশ প্রতিদিন, দৈনিক সমকাল, দৈনিক কালের কণ্ঠ ও বণিকবার্তায় প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্য থেকে নির্বাচিত ২৪টি গল্প নিয়ে আমার প্রথম ভ্রমণগ্রন্থ ‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ প্রকাশ হচ্ছে। মূলত নদীর প্রতি দায়বোধ থেকেই আমি গল্পের মাধ্যমে পাঠকদেরকেও এদেশের নদ-নদীসহ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে আরও আগ্রহী করে তোলার চেষ্টা করেছি মাত্র। আমার বিশ্বাস, এই বইয়ের পাঠক নদী বিষয়ে নানাতথ্যে সমৃদ্ধ হয়ে নদীর প্রতি আরও টান অনুভব করবে। ফলে নদীমার্তৃক পরিচয়ের সাথে প্রত্যেকের নতুন করে একটি আত্মিক বন্ধন সৃষ্টি হবে। আর আমার সার্থকতা সেখানেই।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে কামরুন নাহার আহমেদ বলেন, ‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ একটি অনন্য কাজ হয়েছে। নদী সুরক্ষায় ও নদী ভাবনা তৈরিতে এ ধরনের কাজ গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

মূল আলোচনায় রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ভ্রমণবিষযক লেখা একধরনের ডকুমেন্টেসন। এটা ঠিক থাকলে লেখা কালোত্তীর্ণ হয়। যেভাবে ইবনে বতুতা, সেবাস্টিয়ান মানরিখ, নিকোলাই মানচ্চির ভ্রমণ বিষযক লেখা থেকে বঙ্গীয় বদ্বীপের ইতিহাস ও ঢাকার ইতিহাস চিত্রায়িত হয়েছে । মুহাম্মদ মনির হোসেনের ‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ বইতে তিনি চার দেশের নদী ও জলাভূমির সৌন্দর্য ও জীব বৈচিত্র্যের চিত্র তুলে ধরেছেন।

প্রফেসর ড. মো. মনজুরুল কিবরীয়া বরেন, ‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ গ্রন্থের লেখক মুহাম্মদ মনির হোসেনের নদীর প্রতি দরদ ও তৎপরতা বাংলাদেশে প্রকৃতই একজন নদীবন্ধু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তার এই লেখা একটি ভিজমের সাথে আরেকটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

অনুষ্ঠানের সভাপতি কবি ও গল্পকার অধ্যাপক অসীম বিভাকর বলেন, একটা সত্য অন্তরকে স্পর্শ করলেই সেই সত্যকে ভাষায় রুপদান করা যায়, মুহাম্মদ মনির হোসেন নদীকে ভালবাসেন। এই ভালবাসা তার অন্তরকে স্পর্শ করেছিল বলেই তার পক্ষে নদীর দুঃখ, কষ্ট ও বেদনাকে ভাষায় রুপদান করা সম্ভব হয়েছে। আমি বিশ্বাস করি মুহাম্মদ মনির হোসেনের এই বই নদী রক্ষার আন্দোলনে নতুন মাত্রা যুক্ত করবে।

সংস্কৃতিজন লিয়াকত চৌধুরী বলেন, নদী ভ্রমণ ও নদী পরিদর্শন সংক্রান্ত এ বইটি সামাজিকভাবে নদীর সাথে একটি বন্ধন সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে। মানুষের মধ্যে নদীর প্রতি তৎপরতা বাড়াবে।

বইটির প্রকাশক মোস্তফা সেলিম বলেন, এ ভ্রমণ আখ্যানটি ভ্রমণ সাহিত্যে একটি নতুন সংযোজন হবে এবং চর্চার উপলক্ষ হয়ে দাঁড়াবে। লেখক ও গবেষক ফয়সাল আহমেদ বলেন, ভ্রমণ সাহিত্যে নদী ও জলে ভ্রমণ একটি নতুন সংযোজন। লেখককে  এ নতুন যাত্রায় অভিভাদন।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
টঙ্গীতে ভাঙারির গোডাউনে আগুন
টঙ্গীতে ভাঙারির গোডাউনে আগুন
নিকুঞ্জে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধ করলেন এলাকাবাসী
নিকুঞ্জে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধ করলেন এলাকাবাসী
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭
রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু
রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু
রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী
রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী
ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে নুরুল হক হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
চাঁদপুরে নুরুল হক হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গিলক্রিস্টের চোখে বুমরাহ বোলিংয়ের ডন ব্র্যাডম্যান
গিলক্রিস্টের চোখে বুমরাহ বোলিংয়ের ডন ব্র্যাডম্যান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ভাঙারির গোডাউনে আগুন
টঙ্গীতে ভাঙারির গোডাউনে আগুন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে ৭ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে ৭ জনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
মুুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে আহত ৫০
রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে আহত ৫০

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্মের পর কতটা পরিবর্তন এসেছে দীপিকার জীবনে?
মেয়ের জন্মের পর কতটা পরিবর্তন এসেছে দীপিকার জীবনে?

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় ২ শতাধিক সাংবাদিক নিহত, জাতিসংঘের সতর্কতা
গাজায় ২ শতাধিক সাংবাদিক নিহত, জাতিসংঘের সতর্কতা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আনচেলত্তির আশা ছাড়ছে না ব্রাজিল!
আনচেলত্তির আশা ছাড়ছে না ব্রাজিল!

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিলি ও কলম্বিয়ার বিপক্ষে জুনে মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা
চিলি ও কলম্বিয়ার বিপক্ষে জুনে মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটের দাপুটে জয়, হেরে বিদায়ের দ্বারপ্রান্তে হায়দরাবাদ
গুজরাটের দাপুটে জয়, হেরে বিদায়ের দ্বারপ্রান্তে হায়দরাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু
হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ার্ন ছাড়ছেন এরিক ডায়ার
বায়ার্ন ছাড়ছেন এরিক ডায়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি
আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দলে ফিরছেন স্টোকস
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দলে ফিরছেন স্টোকস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি
চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ
ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি
মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ