শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, বৃহস্পতিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

নদীমাতৃক বাংলাদেশের নদীই জীবনরখো। আবহমানকাল ধরেই আমাদের জীবন-জীবিকায়, সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে নদীর প্রভাব অসামান্য। নদী জনপদ তৈরি করেছে, খাদ্য যুগিয়েছে, সভ্যতার আকর দিয়েছে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে করেছে সহজ এবং সাবলীল। সুতরাং নদী বাঁচলেই বাংলাদেশ বাঁচবে, নদী বাঁচলেই প্রাণের অস্তিত্ব টিকে থাকবে এবং নদী বাঁচলেই সভ্যতা ও সংস্কৃতির অগ্রগতি হবে।

নদীমাতৃক বাংলাদেশের নদীর গুরুত্ব উপলব্ধি করে যিনি নদীর সুখ-দুঃখের সাথী হয়ে নদীর টানে ছুটে বেড়াচ্ছেন তিনি হলেন এই গ্রন্থের লেখক মুহাম্মদ মনির হোসেন। তিনি একাধারে লেখক, কলামিস্ট, সংগঠক, পরিব্রাজক, পরিবেশবাদী এবং নদীপ্রেমিক। তার অসংখ্য লেখায় উঠে এসেছে এ দেশের নদ-নদীর দুঃসময়ের বর্ণচিত্র এবং নদীর পুনরুজ্জীবনের কথা। নদীর পরিবেশ-প্রতিবেশ ও তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তিনি নিরলস কাজ করে পরিচিতদের কাছ থেকে ইতিমধ্যে খেতাব পেয়েছেন নদীযোদ্ধা।

জীবনানন্দ দাশ যেমন বলেছিলেন-‘নদীর শব্দ শুনি আমি। নদী তুমি কোন কথা কও!’ নদীপ্রেমী মুহাম্মদ মনির হোসেনও ঘুমে জাগরণে সতত শুনতে পান নদীর কুলকুল শব্দ, নদীর হাসি, নদীর কান্না। তাই তো বিরুদ্ধ স্রোতে দাঁড়িয়েও তিনি স্বপ্ন দেখেন এমন এক নদীমাতৃক বাংলার, যেখানে জল ও পলির আশীর্বাদে আবারও জনপদ হয়ে উঠবে সুজলা-সুফলা ও শস্য-শ্যামলা। লেখকের নদীর প্রতি এই দুর্নিবার আকর্ষণ যে কাউকে নদীর প্রতি যত্নশীল এবং নদীমুখী হতে উদ্বুদ্ধ করতে সক্ষম।

নদীর বাস্তবতা বুঝতে তিনি ইতিমধ্যে দেশে-বিদেশে অসংখ্য নদ-নদী, দ্বীপ ভ্রমণ করেছেন। এর মধ্যে নান্দনিক কিছু নদ-নদীর অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন তার প্রথম ভ্রমণগ্রন্থ ‘নদী ও জলে ভ্রমণ।’

সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতার আলোকে রচিত এই গ্রন্থটি লেখকের নদীভাবনার এক অনবদ্য ও অনন্য আকর, যা পাঠান্তে পাঠক এক নতুন মাত্রায় সমৃদ্ধ হবেন। লেখকের এই নদীভাবনা, দায়িত্ববোধ ও প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানিয়ে তার  সুস্থ-সাবলীল দীর্ঘজীবন ও উজ্জ্বল সফলতা কামনা করেছেন মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলেই।

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে কবি ও গল্পকার অধ্যাপক অসীম বিভাকরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য কামরুন নাহার আহমেদ,  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান ও নদী গবেষক অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল কিবরীয়া, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডীন অধ্যাপক ড. সরওয়ার মুর্শেদ, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম, রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, বৈশাখী টেলিভিশনের সিনিয়র নিউজ এডিটর জয় প্রকাশ সরকার, সংস্কৃতিজন ও আবৃত্তি প্রশিক্ষক লিয়াকত চৌধুরী, লেখক ও গবেষক ফয়সাল আহমেদ, বইটির প্রকাশক মোস্তফা সেলিম, লেখক মুহাম্মদ মনির হোসেন ,বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের সেক্রেটারি জেনারেল প্রকৌশলী মো. হাবিবুর রহমান এবং পরিবেশ ও নদী রক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এইচ এম সুমন।

‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ গ্রন্থের লেখক মুহাম্মদ মনির হোসেন বলেন, সহস্রাধিক নদ-নদী বাংলাদেশকে জালের মতো ঘিরে রেখেছে। তাই এই নদীর প্রতি টান আমার আশৈশব। এই টান থেকেই একসময় ভালোবাসা এবং ভালোবাসা থেকেই গভীর মমত্ববোধে নদীর কাছে ছুটে চলা। আর এভাবেই নদীভ্রমণ আমার চেতনায় নেশার মতো মিশে যায়। পরবর্তীতে তরুণ সমাজসহ সকলকে নদী বিষয়ে আরও আগ্রহী ও উদ্যোগী করতে প্রতিষ্ঠা করি ‘বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দল’। এই সংগঠনের প্রত্যেকটি সদস্য নদীপ্রেমিক। তারাও সমবেতভাবে নদী রক্ষায় নদী ভ্রমণ, নদী পরিদর্শনসহ বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করে এবং নদীপাড়ের মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে। এছাড়া সরেজমিন নদী বিষয়ে তথ্যসংগ্রহ করা, নদী ক্ষয়ে যাওয়া, নদী দূষিত হওয়ার ভয়াবহতা সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করে। এরই ধারাবাহিকতায় আমি এ পর্যন্ত প্রায় দুই শতাধিক ছোট-বড় নদ-নদী পরিদর্শন করেছি এবং নদীর দখল-দূষণ তথা নদীর সংকট নিয়ে ডজনখানেক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেছি। এর পাশাপাশি প্রায় অর্ধশত ফিচার লিখেছি- যা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নান্দনিক নদীভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছি শতাধিক ভ্রমণগল্প-যা বাংলাদেশ প্রতিদিন, দৈনিক সমকাল, দৈনিক কালের কণ্ঠ ও বণিকবার্তায় প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্য থেকে নির্বাচিত ২৪টি গল্প নিয়ে আমার প্রথম ভ্রমণগ্রন্থ ‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ প্রকাশ হচ্ছে। মূলত নদীর প্রতি দায়বোধ থেকেই আমি গল্পের মাধ্যমে পাঠকদেরকেও এদেশের নদ-নদীসহ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে আরও আগ্রহী করে তোলার চেষ্টা করেছি মাত্র। আমার বিশ্বাস, এই বইয়ের পাঠক নদী বিষয়ে নানাতথ্যে সমৃদ্ধ হয়ে নদীর প্রতি আরও টান অনুভব করবে। ফলে নদীমার্তৃক পরিচয়ের সাথে প্রত্যেকের নতুন করে একটি আত্মিক বন্ধন সৃষ্টি হবে। আর আমার সার্থকতা সেখানেই।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে কামরুন নাহার আহমেদ বলেন, ‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ একটি অনন্য কাজ হয়েছে। নদী সুরক্ষায় ও নদী ভাবনা তৈরিতে এ ধরনের কাজ গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

মূল আলোচনায় রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ভ্রমণবিষযক লেখা একধরনের ডকুমেন্টেসন। এটা ঠিক থাকলে লেখা কালোত্তীর্ণ হয়। যেভাবে ইবনে বতুতা, সেবাস্টিয়ান মানরিখ, নিকোলাই মানচ্চির ভ্রমণ বিষযক লেখা থেকে বঙ্গীয় বদ্বীপের ইতিহাস ও ঢাকার ইতিহাস চিত্রায়িত হয়েছে । মুহাম্মদ মনির হোসেনের ‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ বইতে তিনি চার দেশের নদী ও জলাভূমির সৌন্দর্য ও জীব বৈচিত্র্যের চিত্র তুলে ধরেছেন।

প্রফেসর ড. মো. মনজুরুল কিবরীয়া বরেন, ‘নদী ও জলে ভ্রমণ’ গ্রন্থের লেখক মুহাম্মদ মনির হোসেনের নদীর প্রতি দরদ ও তৎপরতা বাংলাদেশে প্রকৃতই একজন নদীবন্ধু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তার এই লেখা একটি ভিজমের সাথে আরেকটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

অনুষ্ঠানের সভাপতি কবি ও গল্পকার অধ্যাপক অসীম বিভাকর বলেন, একটা সত্য অন্তরকে স্পর্শ করলেই সেই সত্যকে ভাষায় রুপদান করা যায়, মুহাম্মদ মনির হোসেন নদীকে ভালবাসেন। এই ভালবাসা তার অন্তরকে স্পর্শ করেছিল বলেই তার পক্ষে নদীর দুঃখ, কষ্ট ও বেদনাকে ভাষায় রুপদান করা সম্ভব হয়েছে। আমি বিশ্বাস করি মুহাম্মদ মনির হোসেনের এই বই নদী রক্ষার আন্দোলনে নতুন মাত্রা যুক্ত করবে।

সংস্কৃতিজন লিয়াকত চৌধুরী বলেন, নদী ভ্রমণ ও নদী পরিদর্শন সংক্রান্ত এ বইটি সামাজিকভাবে নদীর সাথে একটি বন্ধন সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে। মানুষের মধ্যে নদীর প্রতি তৎপরতা বাড়াবে।

বইটির প্রকাশক মোস্তফা সেলিম বলেন, এ ভ্রমণ আখ্যানটি ভ্রমণ সাহিত্যে একটি নতুন সংযোজন হবে এবং চর্চার উপলক্ষ হয়ে দাঁড়াবে। লেখক ও গবেষক ফয়সাল আহমেদ বলেন, ভ্রমণ সাহিত্যে নদী ও জলে ভ্রমণ একটি নতুন সংযোজন। লেখককে  এ নতুন যাত্রায় অভিভাদন।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং
ঢাবিতে সানসেট ধসে শ্রমিক নিহত
ঢাবিতে সানসেট ধসে শ্রমিক নিহত
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১০৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১০৬ মামলা
ডিপ্লোমাধারীদের সিডিসি প্রদানের পরিকল্পনা বাতিলসহ ৫ দফা দাবি নাবিকদের
ডিপ্লোমাধারীদের সিডিসি প্রদানের পরিকল্পনা বাতিলসহ ৫ দফা দাবি নাবিকদের
যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার
পবিত্র আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি
পবিত্র আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
সর্বশেষ খবর
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়