শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০১৪

গল্প: বিপ্রদাশ বড়ুয়া

সাসা, জর্জ ও আমি

প্রিন্ট ভার্সন
সাসা, জর্জ ও আমি

আমরা একই শহরে থাকি। আমার ছোট্ট মেয়ে বন্ধু ও আমি। সে অষ্টাদশী হবে। আমার বয়স তার চার-পাঁচগুণ বেশি। মোবাইলেই পরিচয়, কোনোদিন দেখা হয়নি গতকাল পর্যন্ত। অসচরাচর কুয়াশা ছিন্ন করে রাত ১১টায় শরীরে ঢেউ নিয়ে ঘরের দরজায় এসে দাঁড়িয়েছি। দরজা খোলার স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র চালিয়ে ঢুকে পড়লাম।

অবাক বিস্ময় আর কাকে বলে! আমার বিছানায় শুয়ে আছে একটি স্রোতস্বিনী। পেছন ফিরে। ফুরফুরে অন্তর্বাস গায়ে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত উষ্ণ ঘর। অন্তর চোখ বলল, তোমার অষ্টাদশী মোবাইল বান্ধবী। শয্যা ছাড়া সারা ঘর বইয়ে ঠাসা। দুখানা চেয়ার। টেবিলও বই-কলম-ওষুধ ইত্যাদিতে জনাকীর্ণ। জ্যাকেটের বুকপকেট থেকে মোজাইক বের করে এক ঢোক খেয়ে নিলাম মাথাটা খোলতাই করে নিতে।

কাজ হলো। ঘরের সঙ্গে ছোট্ট রান্নার জায়গা কাচের দেয়ালে ঢাকা। অস্বচ্ছ কাচের দেয়ালের আড়ালে শৌচাগার। সাসা স্নান সেরে শুয়ে পড়েছে বোঝা গেল ওর পোশাক ও তোয়ালে রাখা দেখে। গভীর ঘুমে পরিচ্ছন্ন তাও বোঝা গেল। ওর নদী-শরীরের পেছনটা বয়ে একবার পায়ের গোড়ালিতে ছুটছে। সেখান থেকে আবার শুরু করে আলুলায়িত সৌম্য চুলে। শিরদাঁড়ার নদীখাত কোমরে গিয়ে অন্তর্বাসের ভাঁড়ার ঘরে ঢুকে প্রবল গিরিখাত সৃষ্টি তো করবেই। ইচ্ছা হলো ঘুরে শয্যার ওপাশে যাই। সেদিকে জায়গা নেই, শুতে পারব না। এ পাশটাতেই শুতে হবে। আমার বহু দিনের ইচ্ছা এরকম কোনো ষোড়শীকে এভাবে দেখা। কোনো একজনকে এই বাসনা প্রকাশও করে থাকব। সেটা এভাবে ঘটমান বর্তমান হয়ে যাবে ভাবতে পারিনি।

ও যে সাসা তা বুঝতে পারলাম আর এক ঢোক পান করে ওর সামনের দিকে যাওয়ার অলঙ্ঘনীয় ইচ্ছা পূরণের পর পর। ওর নাভির একটু নিচে উল্কিশোভা দেখে। মোবাইলে একদিন আলতো নিশ্চয়তা দিয়ে সে আমাকে শুনিয়েছিল। একেবারে প্রত্নপুরান ভঙ্গিতে। দেখতে পাব ভাবিনি। এভাবে তো নয়ই।

এখন সাসা ঘুমুচ্ছে জীবন্ত ভাস্কর্য হয়ে। আমার ঘররক্ষক ও রান্নার মালিক সাবির কাকা সন্ধের সময় চলে যায়। আসে সকালে। সাবির কাকা বয়সে ছোট হলেও আমরা দুজন দুজনকে কাকা ডাকি। আমি বুঝতে পারছি সাবির কাকা থাকতেই সাসা এসেছিল। আমি বুঝতে চেষ্টা করছি মোবাইলে সাসার এসএমএস-এর অজস্র বার্তার গোপন অর্থগুলো।

সাসার পেছনে শুয়ে পড়লাম হঠাৎ করে পাওয়া তীব্র সুগন্ধে। অনেক প্রজাপতি ওড়ার বেগে ওর শরীর থেকে বেরিয়ে এল। এক সময় সত্যিই ওরা নানা রঙের প্রজাপতি হয়ে গেল। আমাকে ওরা নিয়ে গেল সাসার ঘুমের কাছে। আর আমাকে ঘুমপাড়ানি গান শোনাতে লাগল মাসি-পিসির মতো। ওর আশ্চর্য সুন্দর শ্যামল নদী শরীরের স্থির তরঙ্গে। তরঙ্গ নাকি হীরক কামনায়। স্নিগ্ধতা অথবা বিধ্বংসী ভালোবাসার ভাস্কর্য! আর ঘুমের মধ্যে সে পাশ ফিরে গেল। ওর বুকের অন্তর্বাস উন্মুক্ত। আমি চোখ বন্ধ করলাম জাগ্রত স্বপ্নে। জাগ্রত স্বপ্ন যদি বঞ্চনা করে সে আশঙ্কায়। তখন ওর এসএমএস ভেসে এল চোখে ...

চাঁদ এনে দেব তোমাকে। দেব অনেক ফুল। শান্ত-উদ্দাম নদী, নীল সাগরের ঢেউয়ের তীর। আর প্রজাপতি (প্রজাপতিরা তখন ঘর ভরে দিয়েছে)। সুরের পাখি। আমি তোমার বন্ধু হব। ... তুমি হবে কি?

সঙ্গে সঙ্গে আমি জানালাম, ও ময়ূরী, এত সব ফুল, পাখি, নদী, ঊর্মিমালা কোথায় রাখব... ও বন্ধু, আমার...

কেন? আপনার বিশাল মনে, বুকে। আর তা যদি না হয় তবে আমাকে নিয়ে যদি গল্প লেখেন সেখানে... মনের মধুতে...।

দারুণ, দারুণ! স্বপ্নের দুয়ার খুলে দিলে। আমার লেখায়? আর কোথায়?

শরীরে... সারা অঙ্গে বাঁশি বাজাবে। অনেক ভালো ইচ্ছা রাখলাম তোমার জন্য।... অনেক স্বপ্ন জমা করবেন। আপনি তো স্নান জমিয়ে রাখেন শুনেছি।

 

ঘুমের মধ্যে ও স্বপ্ন-হাসি দিল, যেন বলল, তোমার কথাই আমি ভাবছি...। আর আমি স্বপ্নে দেখছি বিশাল এক বাগান। ক্যামেলিয়া ফুলের বাগান। ক্যামেলিয়া তো প্রায় গোলাপের মতো। মুঠো থেকে বড়। লাল, সাদা, গোলাপি। আচ্ছা, কালো নীল ক্যামেলিয়া কি আছে? নয়তো স্বপ্নে দেখছি কেন? আমার খুব ইচ্ছা হলো উড়তে। প্রজাপতিদের মতো। সারা আকাশে, সারা ঘরে।

আর আমি ভাবছি ওর স্তোকাভ্রনম্র স্তনযুগল, যা আমি কখনো দেখিনি, স্পর্শ তো সুদূরের পিয়াসী। মায়া মরীচীকা।

অনাঘ্যাত, অন্যের স্পর্শ বর্জিত। দেবকান্তি এবং দুর্লভ বাস্তব। খুব ভোরে ও সূর্যালোকে টলটলে শিশিরের মতো।

আমি দেখলাম আর নতুন কবিতা খুঁজে পেলাম। চলতে চলতে কখনো নিজের ছায়া ফেলে যাওয়া দুর্লভ জায়গায় ছায়ার মতো থমকে পড়ার মতো। চলতে চলতে আমাকে স্বপ্ন দেওয়ার মতো মুহূর্তের সুখে ফুর্চি ফুল ছড়ানো পথের ওপর। নাকি পলাশ-পারিজাত। অথবা নির্জন ঝরনাতলার আরণ্য পরিবেশে। কোনো উপমাই এর যোগ্য নয়, কোনো কামনাই এর সমকক্ষ নয়, কোনো পবিত্রতাই এর যোগ্য পূর্ব বা উত্তরসূরি নয়। আমার গায়ে ছিল মালতি ফুল অাঁকা বুক-খোলা রাত্রিবাস। ওর গায়ে ছিল মলি্লকা মাধবীর সুবাসের স্ফুরণ। দেখে দেখে আশ মেটে না, স্পর্শ করার সাহস সংহত হয়ে থাকে। আবার আহ্বানের সাড়াও দুর্দমনীয় থমকে থাকে...। আর ওর প্রবহমান শরীরের ঝরনাধারা একইসঙ্গে থমকে থাকে ও বয়ে চলে।

সারা রাত ও ঘুমোল। অথবা ঘুমের মধ্যে জীবন্ত জেগে থাকল। অনেক কথা বলে গেল। জানি না এতসব কী বলেছে প্রেমের কথা, কী তার প্রকৃত চাওয়া, মনের চেয়ে দেহের, দেহের বেশি মনের, দেহ ও মন উলঙ্গ করে, ফাঁদ পেতে, ফাঁদ থেকে পিছলে সরে গিয়ে, পাহাড়ি ঝরনাধারার বুনো স্রোতস্বিনীর মতো, পেছন ও সম্মুখ মেলে কথা বলে, সুরেলা আর্তনাদে গভীর গভীরে তলিয়ে যেতে যেতে যেতে... অথবা প্রেম-ভালোবাসা নয়; নির্জনতা।

একইসঙ্গে দ্বিতীয় গল্প শুরু

সব জেনে-শুনে সারা রাত ঘুমহীন অভিনয় করে গেল আমার অষ্টাদশী ছোট্ট বন্ধু! একদম কথা না বলে কী করে এমন ঘুমের ভান করা যায়। পাশে একজন পুরুষের একমাত্র নিরাপত্তা হয়ে। প্রজাপতির এমন সম্মোহিত সৌন্দর্যের উস্কানিমূলক ঘোরাঘুরিতে, নাকি সেটাই একমাত্র নিরাপত্তা। হয়তো সাসার সাহস দেখে আমি লোকটি ভয়ে কামনাহীন হয়ে গিয়েছিলাম নিরাপদ সুরক্ষিত ঘরে।

 

সমাধান

এর একমাত্র উত্তর দুজনেই একই চরিত্রের। আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছা কোনো ষোড়শী-অষ্টাদশীর সঙ্গে একা রাত্রিযাপন। সেটা পূরণ হতে চলল প্রায় বিনা আয়োজনে। কোনো ব্যবস্থাপনা ছাড়াই। একের পর এক চেষ্টা ও চিন্তায় যা সম্ভব হয়নি তা স্বপ্নের মতো ঘটে গেল।

মেয়েটি মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। দু-দশ দিন পর পরীক্ষা শুরু হবে। ফেব্রুয়ারির শুভ উত্তাল সময় এসে গেছে। একুশে ফেব্রুয়ারির। এ সময় কি কোনো পরীক্ষা চলা উচিত! একদিকে পরীক্ষা, আরেকদিকে বসন্ত বাতাসের উত্তাল উন্মাদনা। ফুল, কচিপল্লব, কোকিল, দোয়েল কাকে বারণ করে বেঁধে রাখা যায়। প্রেমের দেবতার পুষ্পশর আম্র মুকুলকে কে বারণ করে বিরত রাখে! কোকিলকে কে বেঁধে রেখে ডাক বন্ধ করবে! সিংহ, কর্কট, মিথুন, বৃষ, মেষ ও মীন রাশির তারারা রাতের আকাশে এখন। সুন্দরী এনড্রোমিড়াকে সমুদ্রের অধিপতি পোসেইডন কতদিন নাঙ্গা করে শৃঙ্খলিত রাখবেন? ওদিকে বীর পারসিয়াস তাকে দেখে উতলা। স্কুলের ছেলেমেয়েরা একুশের গান মকসো করছে প্রাণপণে। মাধবী ফুটেছে। পলাশ।

মাঝ রাত পেরিয়ে গেছে। সাত ভাই বা কৃন্তিকা নক্ষত্রের বিনতা, উমা, দেবসেনা, সমভূতি, অনুসয়া, প্রীতি, সন্নতি ও লজ্জা পশ্চিম আকাশের দিগন্তে ঢলে পড়েছে। ঘুমের মধ্যে (!) সাসা আমার হাত নিয়ে কোলে লুকিয়ে নিল। এমন সময়, এমন সময় বিস্ফোরক কাণ্ডটি ঘটতে শুরু করল। আকাশে যেমন নক্ষত্র মরার সময় ঘটে। মর্তে পারমাণবিক যেমন।

কীভাবে!

দরজায় করাঘাত পড়ল। আমার হাত তখন সাসার উষ্ণ-কোমল কোলের বঙ্গোপাসাগরে। দরজা খুলে দিলাম হাতে পিস্তল নিয়ে। চোখ না মুছে; ঘুমের কণামাত্র ধুলো নেই বলে। দরজার বাইরে আমার প্রিয় একমাত্র যুবক-ছেলে জর্জ।

বলল আমার হৃৎপিণ্ডের টুকরা, এখানে সাসা আছে, আমি হোস্টেলে একটু আগে স্বপ্নে জেনেছি। ওকে নিয়ে ঘরে ঢুকলাম।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়