শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০১৪

গল্প: বিপ্রদাশ বড়ুয়া

সাসা, জর্জ ও আমি

প্রিন্ট ভার্সন
সাসা, জর্জ ও আমি

আমরা একই শহরে থাকি। আমার ছোট্ট মেয়ে বন্ধু ও আমি। সে অষ্টাদশী হবে। আমার বয়স তার চার-পাঁচগুণ বেশি। মোবাইলেই পরিচয়, কোনোদিন দেখা হয়নি গতকাল পর্যন্ত। অসচরাচর কুয়াশা ছিন্ন করে রাত ১১টায় শরীরে ঢেউ নিয়ে ঘরের দরজায় এসে দাঁড়িয়েছি। দরজা খোলার স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র চালিয়ে ঢুকে পড়লাম।

অবাক বিস্ময় আর কাকে বলে! আমার বিছানায় শুয়ে আছে একটি স্রোতস্বিনী। পেছন ফিরে। ফুরফুরে অন্তর্বাস গায়ে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত উষ্ণ ঘর। অন্তর চোখ বলল, তোমার অষ্টাদশী মোবাইল বান্ধবী। শয্যা ছাড়া সারা ঘর বইয়ে ঠাসা। দুখানা চেয়ার। টেবিলও বই-কলম-ওষুধ ইত্যাদিতে জনাকীর্ণ। জ্যাকেটের বুকপকেট থেকে মোজাইক বের করে এক ঢোক খেয়ে নিলাম মাথাটা খোলতাই করে নিতে।

কাজ হলো। ঘরের সঙ্গে ছোট্ট রান্নার জায়গা কাচের দেয়ালে ঢাকা। অস্বচ্ছ কাচের দেয়ালের আড়ালে শৌচাগার। সাসা স্নান সেরে শুয়ে পড়েছে বোঝা গেল ওর পোশাক ও তোয়ালে রাখা দেখে। গভীর ঘুমে পরিচ্ছন্ন তাও বোঝা গেল। ওর নদী-শরীরের পেছনটা বয়ে একবার পায়ের গোড়ালিতে ছুটছে। সেখান থেকে আবার শুরু করে আলুলায়িত সৌম্য চুলে। শিরদাঁড়ার নদীখাত কোমরে গিয়ে অন্তর্বাসের ভাঁড়ার ঘরে ঢুকে প্রবল গিরিখাত সৃষ্টি তো করবেই। ইচ্ছা হলো ঘুরে শয্যার ওপাশে যাই। সেদিকে জায়গা নেই, শুতে পারব না। এ পাশটাতেই শুতে হবে। আমার বহু দিনের ইচ্ছা এরকম কোনো ষোড়শীকে এভাবে দেখা। কোনো একজনকে এই বাসনা প্রকাশও করে থাকব। সেটা এভাবে ঘটমান বর্তমান হয়ে যাবে ভাবতে পারিনি।

ও যে সাসা তা বুঝতে পারলাম আর এক ঢোক পান করে ওর সামনের দিকে যাওয়ার অলঙ্ঘনীয় ইচ্ছা পূরণের পর পর। ওর নাভির একটু নিচে উল্কিশোভা দেখে। মোবাইলে একদিন আলতো নিশ্চয়তা দিয়ে সে আমাকে শুনিয়েছিল। একেবারে প্রত্নপুরান ভঙ্গিতে। দেখতে পাব ভাবিনি। এভাবে তো নয়ই।

এখন সাসা ঘুমুচ্ছে জীবন্ত ভাস্কর্য হয়ে। আমার ঘররক্ষক ও রান্নার মালিক সাবির কাকা সন্ধের সময় চলে যায়। আসে সকালে। সাবির কাকা বয়সে ছোট হলেও আমরা দুজন দুজনকে কাকা ডাকি। আমি বুঝতে পারছি সাবির কাকা থাকতেই সাসা এসেছিল। আমি বুঝতে চেষ্টা করছি মোবাইলে সাসার এসএমএস-এর অজস্র বার্তার গোপন অর্থগুলো।

সাসার পেছনে শুয়ে পড়লাম হঠাৎ করে পাওয়া তীব্র সুগন্ধে। অনেক প্রজাপতি ওড়ার বেগে ওর শরীর থেকে বেরিয়ে এল। এক সময় সত্যিই ওরা নানা রঙের প্রজাপতি হয়ে গেল। আমাকে ওরা নিয়ে গেল সাসার ঘুমের কাছে। আর আমাকে ঘুমপাড়ানি গান শোনাতে লাগল মাসি-পিসির মতো। ওর আশ্চর্য সুন্দর শ্যামল নদী শরীরের স্থির তরঙ্গে। তরঙ্গ নাকি হীরক কামনায়। স্নিগ্ধতা অথবা বিধ্বংসী ভালোবাসার ভাস্কর্য! আর ঘুমের মধ্যে সে পাশ ফিরে গেল। ওর বুকের অন্তর্বাস উন্মুক্ত। আমি চোখ বন্ধ করলাম জাগ্রত স্বপ্নে। জাগ্রত স্বপ্ন যদি বঞ্চনা করে সে আশঙ্কায়। তখন ওর এসএমএস ভেসে এল চোখে ...

চাঁদ এনে দেব তোমাকে। দেব অনেক ফুল। শান্ত-উদ্দাম নদী, নীল সাগরের ঢেউয়ের তীর। আর প্রজাপতি (প্রজাপতিরা তখন ঘর ভরে দিয়েছে)। সুরের পাখি। আমি তোমার বন্ধু হব। ... তুমি হবে কি?

সঙ্গে সঙ্গে আমি জানালাম, ও ময়ূরী, এত সব ফুল, পাখি, নদী, ঊর্মিমালা কোথায় রাখব... ও বন্ধু, আমার...

কেন? আপনার বিশাল মনে, বুকে। আর তা যদি না হয় তবে আমাকে নিয়ে যদি গল্প লেখেন সেখানে... মনের মধুতে...।

দারুণ, দারুণ! স্বপ্নের দুয়ার খুলে দিলে। আমার লেখায়? আর কোথায়?

শরীরে... সারা অঙ্গে বাঁশি বাজাবে। অনেক ভালো ইচ্ছা রাখলাম তোমার জন্য।... অনেক স্বপ্ন জমা করবেন। আপনি তো স্নান জমিয়ে রাখেন শুনেছি।

 

ঘুমের মধ্যে ও স্বপ্ন-হাসি দিল, যেন বলল, তোমার কথাই আমি ভাবছি...। আর আমি স্বপ্নে দেখছি বিশাল এক বাগান। ক্যামেলিয়া ফুলের বাগান। ক্যামেলিয়া তো প্রায় গোলাপের মতো। মুঠো থেকে বড়। লাল, সাদা, গোলাপি। আচ্ছা, কালো নীল ক্যামেলিয়া কি আছে? নয়তো স্বপ্নে দেখছি কেন? আমার খুব ইচ্ছা হলো উড়তে। প্রজাপতিদের মতো। সারা আকাশে, সারা ঘরে।

আর আমি ভাবছি ওর স্তোকাভ্রনম্র স্তনযুগল, যা আমি কখনো দেখিনি, স্পর্শ তো সুদূরের পিয়াসী। মায়া মরীচীকা।

অনাঘ্যাত, অন্যের স্পর্শ বর্জিত। দেবকান্তি এবং দুর্লভ বাস্তব। খুব ভোরে ও সূর্যালোকে টলটলে শিশিরের মতো।

আমি দেখলাম আর নতুন কবিতা খুঁজে পেলাম। চলতে চলতে কখনো নিজের ছায়া ফেলে যাওয়া দুর্লভ জায়গায় ছায়ার মতো থমকে পড়ার মতো। চলতে চলতে আমাকে স্বপ্ন দেওয়ার মতো মুহূর্তের সুখে ফুর্চি ফুল ছড়ানো পথের ওপর। নাকি পলাশ-পারিজাত। অথবা নির্জন ঝরনাতলার আরণ্য পরিবেশে। কোনো উপমাই এর যোগ্য নয়, কোনো কামনাই এর সমকক্ষ নয়, কোনো পবিত্রতাই এর যোগ্য পূর্ব বা উত্তরসূরি নয়। আমার গায়ে ছিল মালতি ফুল অাঁকা বুক-খোলা রাত্রিবাস। ওর গায়ে ছিল মলি্লকা মাধবীর সুবাসের স্ফুরণ। দেখে দেখে আশ মেটে না, স্পর্শ করার সাহস সংহত হয়ে থাকে। আবার আহ্বানের সাড়াও দুর্দমনীয় থমকে থাকে...। আর ওর প্রবহমান শরীরের ঝরনাধারা একইসঙ্গে থমকে থাকে ও বয়ে চলে।

সারা রাত ও ঘুমোল। অথবা ঘুমের মধ্যে জীবন্ত জেগে থাকল। অনেক কথা বলে গেল। জানি না এতসব কী বলেছে প্রেমের কথা, কী তার প্রকৃত চাওয়া, মনের চেয়ে দেহের, দেহের বেশি মনের, দেহ ও মন উলঙ্গ করে, ফাঁদ পেতে, ফাঁদ থেকে পিছলে সরে গিয়ে, পাহাড়ি ঝরনাধারার বুনো স্রোতস্বিনীর মতো, পেছন ও সম্মুখ মেলে কথা বলে, সুরেলা আর্তনাদে গভীর গভীরে তলিয়ে যেতে যেতে যেতে... অথবা প্রেম-ভালোবাসা নয়; নির্জনতা।

একইসঙ্গে দ্বিতীয় গল্প শুরু

সব জেনে-শুনে সারা রাত ঘুমহীন অভিনয় করে গেল আমার অষ্টাদশী ছোট্ট বন্ধু! একদম কথা না বলে কী করে এমন ঘুমের ভান করা যায়। পাশে একজন পুরুষের একমাত্র নিরাপত্তা হয়ে। প্রজাপতির এমন সম্মোহিত সৌন্দর্যের উস্কানিমূলক ঘোরাঘুরিতে, নাকি সেটাই একমাত্র নিরাপত্তা। হয়তো সাসার সাহস দেখে আমি লোকটি ভয়ে কামনাহীন হয়ে গিয়েছিলাম নিরাপদ সুরক্ষিত ঘরে।

 

সমাধান

এর একমাত্র উত্তর দুজনেই একই চরিত্রের। আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছা কোনো ষোড়শী-অষ্টাদশীর সঙ্গে একা রাত্রিযাপন। সেটা পূরণ হতে চলল প্রায় বিনা আয়োজনে। কোনো ব্যবস্থাপনা ছাড়াই। একের পর এক চেষ্টা ও চিন্তায় যা সম্ভব হয়নি তা স্বপ্নের মতো ঘটে গেল।

মেয়েটি মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। দু-দশ দিন পর পরীক্ষা শুরু হবে। ফেব্রুয়ারির শুভ উত্তাল সময় এসে গেছে। একুশে ফেব্রুয়ারির। এ সময় কি কোনো পরীক্ষা চলা উচিত! একদিকে পরীক্ষা, আরেকদিকে বসন্ত বাতাসের উত্তাল উন্মাদনা। ফুল, কচিপল্লব, কোকিল, দোয়েল কাকে বারণ করে বেঁধে রাখা যায়। প্রেমের দেবতার পুষ্পশর আম্র মুকুলকে কে বারণ করে বিরত রাখে! কোকিলকে কে বেঁধে রেখে ডাক বন্ধ করবে! সিংহ, কর্কট, মিথুন, বৃষ, মেষ ও মীন রাশির তারারা রাতের আকাশে এখন। সুন্দরী এনড্রোমিড়াকে সমুদ্রের অধিপতি পোসেইডন কতদিন নাঙ্গা করে শৃঙ্খলিত রাখবেন? ওদিকে বীর পারসিয়াস তাকে দেখে উতলা। স্কুলের ছেলেমেয়েরা একুশের গান মকসো করছে প্রাণপণে। মাধবী ফুটেছে। পলাশ।

মাঝ রাত পেরিয়ে গেছে। সাত ভাই বা কৃন্তিকা নক্ষত্রের বিনতা, উমা, দেবসেনা, সমভূতি, অনুসয়া, প্রীতি, সন্নতি ও লজ্জা পশ্চিম আকাশের দিগন্তে ঢলে পড়েছে। ঘুমের মধ্যে (!) সাসা আমার হাত নিয়ে কোলে লুকিয়ে নিল। এমন সময়, এমন সময় বিস্ফোরক কাণ্ডটি ঘটতে শুরু করল। আকাশে যেমন নক্ষত্র মরার সময় ঘটে। মর্তে পারমাণবিক যেমন।

কীভাবে!

দরজায় করাঘাত পড়ল। আমার হাত তখন সাসার উষ্ণ-কোমল কোলের বঙ্গোপাসাগরে। দরজা খুলে দিলাম হাতে পিস্তল নিয়ে। চোখ না মুছে; ঘুমের কণামাত্র ধুলো নেই বলে। দরজার বাইরে আমার প্রিয় একমাত্র যুবক-ছেলে জর্জ।

বলল আমার হৃৎপিণ্ডের টুকরা, এখানে সাসা আছে, আমি হোস্টেলে একটু আগে স্বপ্নে জেনেছি। ওকে নিয়ে ঘরে ঢুকলাম।

 

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন