শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০১৪

গল্প: বিপ্রদাশ বড়ুয়া

সাসা, জর্জ ও আমি

প্রিন্ট ভার্সন
সাসা, জর্জ ও আমি

আমরা একই শহরে থাকি। আমার ছোট্ট মেয়ে বন্ধু ও আমি। সে অষ্টাদশী হবে। আমার বয়স তার চার-পাঁচগুণ বেশি। মোবাইলেই পরিচয়, কোনোদিন দেখা হয়নি গতকাল পর্যন্ত। অসচরাচর কুয়াশা ছিন্ন করে রাত ১১টায় শরীরে ঢেউ নিয়ে ঘরের দরজায় এসে দাঁড়িয়েছি। দরজা খোলার স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র চালিয়ে ঢুকে পড়লাম।

অবাক বিস্ময় আর কাকে বলে! আমার বিছানায় শুয়ে আছে একটি স্রোতস্বিনী। পেছন ফিরে। ফুরফুরে অন্তর্বাস গায়ে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত উষ্ণ ঘর। অন্তর চোখ বলল, তোমার অষ্টাদশী মোবাইল বান্ধবী। শয্যা ছাড়া সারা ঘর বইয়ে ঠাসা। দুখানা চেয়ার। টেবিলও বই-কলম-ওষুধ ইত্যাদিতে জনাকীর্ণ। জ্যাকেটের বুকপকেট থেকে মোজাইক বের করে এক ঢোক খেয়ে নিলাম মাথাটা খোলতাই করে নিতে।

কাজ হলো। ঘরের সঙ্গে ছোট্ট রান্নার জায়গা কাচের দেয়ালে ঢাকা। অস্বচ্ছ কাচের দেয়ালের আড়ালে শৌচাগার। সাসা স্নান সেরে শুয়ে পড়েছে বোঝা গেল ওর পোশাক ও তোয়ালে রাখা দেখে। গভীর ঘুমে পরিচ্ছন্ন তাও বোঝা গেল। ওর নদী-শরীরের পেছনটা বয়ে একবার পায়ের গোড়ালিতে ছুটছে। সেখান থেকে আবার শুরু করে আলুলায়িত সৌম্য চুলে। শিরদাঁড়ার নদীখাত কোমরে গিয়ে অন্তর্বাসের ভাঁড়ার ঘরে ঢুকে প্রবল গিরিখাত সৃষ্টি তো করবেই। ইচ্ছা হলো ঘুরে শয্যার ওপাশে যাই। সেদিকে জায়গা নেই, শুতে পারব না। এ পাশটাতেই শুতে হবে। আমার বহু দিনের ইচ্ছা এরকম কোনো ষোড়শীকে এভাবে দেখা। কোনো একজনকে এই বাসনা প্রকাশও করে থাকব। সেটা এভাবে ঘটমান বর্তমান হয়ে যাবে ভাবতে পারিনি।

ও যে সাসা তা বুঝতে পারলাম আর এক ঢোক পান করে ওর সামনের দিকে যাওয়ার অলঙ্ঘনীয় ইচ্ছা পূরণের পর পর। ওর নাভির একটু নিচে উল্কিশোভা দেখে। মোবাইলে একদিন আলতো নিশ্চয়তা দিয়ে সে আমাকে শুনিয়েছিল। একেবারে প্রত্নপুরান ভঙ্গিতে। দেখতে পাব ভাবিনি। এভাবে তো নয়ই।

এখন সাসা ঘুমুচ্ছে জীবন্ত ভাস্কর্য হয়ে। আমার ঘররক্ষক ও রান্নার মালিক সাবির কাকা সন্ধের সময় চলে যায়। আসে সকালে। সাবির কাকা বয়সে ছোট হলেও আমরা দুজন দুজনকে কাকা ডাকি। আমি বুঝতে পারছি সাবির কাকা থাকতেই সাসা এসেছিল। আমি বুঝতে চেষ্টা করছি মোবাইলে সাসার এসএমএস-এর অজস্র বার্তার গোপন অর্থগুলো।

সাসার পেছনে শুয়ে পড়লাম হঠাৎ করে পাওয়া তীব্র সুগন্ধে। অনেক প্রজাপতি ওড়ার বেগে ওর শরীর থেকে বেরিয়ে এল। এক সময় সত্যিই ওরা নানা রঙের প্রজাপতি হয়ে গেল। আমাকে ওরা নিয়ে গেল সাসার ঘুমের কাছে। আর আমাকে ঘুমপাড়ানি গান শোনাতে লাগল মাসি-পিসির মতো। ওর আশ্চর্য সুন্দর শ্যামল নদী শরীরের স্থির তরঙ্গে। তরঙ্গ নাকি হীরক কামনায়। স্নিগ্ধতা অথবা বিধ্বংসী ভালোবাসার ভাস্কর্য! আর ঘুমের মধ্যে সে পাশ ফিরে গেল। ওর বুকের অন্তর্বাস উন্মুক্ত। আমি চোখ বন্ধ করলাম জাগ্রত স্বপ্নে। জাগ্রত স্বপ্ন যদি বঞ্চনা করে সে আশঙ্কায়। তখন ওর এসএমএস ভেসে এল চোখে ...

চাঁদ এনে দেব তোমাকে। দেব অনেক ফুল। শান্ত-উদ্দাম নদী, নীল সাগরের ঢেউয়ের তীর। আর প্রজাপতি (প্রজাপতিরা তখন ঘর ভরে দিয়েছে)। সুরের পাখি। আমি তোমার বন্ধু হব। ... তুমি হবে কি?

সঙ্গে সঙ্গে আমি জানালাম, ও ময়ূরী, এত সব ফুল, পাখি, নদী, ঊর্মিমালা কোথায় রাখব... ও বন্ধু, আমার...

কেন? আপনার বিশাল মনে, বুকে। আর তা যদি না হয় তবে আমাকে নিয়ে যদি গল্প লেখেন সেখানে... মনের মধুতে...।

দারুণ, দারুণ! স্বপ্নের দুয়ার খুলে দিলে। আমার লেখায়? আর কোথায়?

শরীরে... সারা অঙ্গে বাঁশি বাজাবে। অনেক ভালো ইচ্ছা রাখলাম তোমার জন্য।... অনেক স্বপ্ন জমা করবেন। আপনি তো স্নান জমিয়ে রাখেন শুনেছি।

 

ঘুমের মধ্যে ও স্বপ্ন-হাসি দিল, যেন বলল, তোমার কথাই আমি ভাবছি...। আর আমি স্বপ্নে দেখছি বিশাল এক বাগান। ক্যামেলিয়া ফুলের বাগান। ক্যামেলিয়া তো প্রায় গোলাপের মতো। মুঠো থেকে বড়। লাল, সাদা, গোলাপি। আচ্ছা, কালো নীল ক্যামেলিয়া কি আছে? নয়তো স্বপ্নে দেখছি কেন? আমার খুব ইচ্ছা হলো উড়তে। প্রজাপতিদের মতো। সারা আকাশে, সারা ঘরে।

আর আমি ভাবছি ওর স্তোকাভ্রনম্র স্তনযুগল, যা আমি কখনো দেখিনি, স্পর্শ তো সুদূরের পিয়াসী। মায়া মরীচীকা।

অনাঘ্যাত, অন্যের স্পর্শ বর্জিত। দেবকান্তি এবং দুর্লভ বাস্তব। খুব ভোরে ও সূর্যালোকে টলটলে শিশিরের মতো।

আমি দেখলাম আর নতুন কবিতা খুঁজে পেলাম। চলতে চলতে কখনো নিজের ছায়া ফেলে যাওয়া দুর্লভ জায়গায় ছায়ার মতো থমকে পড়ার মতো। চলতে চলতে আমাকে স্বপ্ন দেওয়ার মতো মুহূর্তের সুখে ফুর্চি ফুল ছড়ানো পথের ওপর। নাকি পলাশ-পারিজাত। অথবা নির্জন ঝরনাতলার আরণ্য পরিবেশে। কোনো উপমাই এর যোগ্য নয়, কোনো কামনাই এর সমকক্ষ নয়, কোনো পবিত্রতাই এর যোগ্য পূর্ব বা উত্তরসূরি নয়। আমার গায়ে ছিল মালতি ফুল অাঁকা বুক-খোলা রাত্রিবাস। ওর গায়ে ছিল মলি্লকা মাধবীর সুবাসের স্ফুরণ। দেখে দেখে আশ মেটে না, স্পর্শ করার সাহস সংহত হয়ে থাকে। আবার আহ্বানের সাড়াও দুর্দমনীয় থমকে থাকে...। আর ওর প্রবহমান শরীরের ঝরনাধারা একইসঙ্গে থমকে থাকে ও বয়ে চলে।

সারা রাত ও ঘুমোল। অথবা ঘুমের মধ্যে জীবন্ত জেগে থাকল। অনেক কথা বলে গেল। জানি না এতসব কী বলেছে প্রেমের কথা, কী তার প্রকৃত চাওয়া, মনের চেয়ে দেহের, দেহের বেশি মনের, দেহ ও মন উলঙ্গ করে, ফাঁদ পেতে, ফাঁদ থেকে পিছলে সরে গিয়ে, পাহাড়ি ঝরনাধারার বুনো স্রোতস্বিনীর মতো, পেছন ও সম্মুখ মেলে কথা বলে, সুরেলা আর্তনাদে গভীর গভীরে তলিয়ে যেতে যেতে যেতে... অথবা প্রেম-ভালোবাসা নয়; নির্জনতা।

একইসঙ্গে দ্বিতীয় গল্প শুরু

সব জেনে-শুনে সারা রাত ঘুমহীন অভিনয় করে গেল আমার অষ্টাদশী ছোট্ট বন্ধু! একদম কথা না বলে কী করে এমন ঘুমের ভান করা যায়। পাশে একজন পুরুষের একমাত্র নিরাপত্তা হয়ে। প্রজাপতির এমন সম্মোহিত সৌন্দর্যের উস্কানিমূলক ঘোরাঘুরিতে, নাকি সেটাই একমাত্র নিরাপত্তা। হয়তো সাসার সাহস দেখে আমি লোকটি ভয়ে কামনাহীন হয়ে গিয়েছিলাম নিরাপদ সুরক্ষিত ঘরে।

 

সমাধান

এর একমাত্র উত্তর দুজনেই একই চরিত্রের। আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছা কোনো ষোড়শী-অষ্টাদশীর সঙ্গে একা রাত্রিযাপন। সেটা পূরণ হতে চলল প্রায় বিনা আয়োজনে। কোনো ব্যবস্থাপনা ছাড়াই। একের পর এক চেষ্টা ও চিন্তায় যা সম্ভব হয়নি তা স্বপ্নের মতো ঘটে গেল।

মেয়েটি মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। দু-দশ দিন পর পরীক্ষা শুরু হবে। ফেব্রুয়ারির শুভ উত্তাল সময় এসে গেছে। একুশে ফেব্রুয়ারির। এ সময় কি কোনো পরীক্ষা চলা উচিত! একদিকে পরীক্ষা, আরেকদিকে বসন্ত বাতাসের উত্তাল উন্মাদনা। ফুল, কচিপল্লব, কোকিল, দোয়েল কাকে বারণ করে বেঁধে রাখা যায়। প্রেমের দেবতার পুষ্পশর আম্র মুকুলকে কে বারণ করে বিরত রাখে! কোকিলকে কে বেঁধে রেখে ডাক বন্ধ করবে! সিংহ, কর্কট, মিথুন, বৃষ, মেষ ও মীন রাশির তারারা রাতের আকাশে এখন। সুন্দরী এনড্রোমিড়াকে সমুদ্রের অধিপতি পোসেইডন কতদিন নাঙ্গা করে শৃঙ্খলিত রাখবেন? ওদিকে বীর পারসিয়াস তাকে দেখে উতলা। স্কুলের ছেলেমেয়েরা একুশের গান মকসো করছে প্রাণপণে। মাধবী ফুটেছে। পলাশ।

মাঝ রাত পেরিয়ে গেছে। সাত ভাই বা কৃন্তিকা নক্ষত্রের বিনতা, উমা, দেবসেনা, সমভূতি, অনুসয়া, প্রীতি, সন্নতি ও লজ্জা পশ্চিম আকাশের দিগন্তে ঢলে পড়েছে। ঘুমের মধ্যে (!) সাসা আমার হাত নিয়ে কোলে লুকিয়ে নিল। এমন সময়, এমন সময় বিস্ফোরক কাণ্ডটি ঘটতে শুরু করল। আকাশে যেমন নক্ষত্র মরার সময় ঘটে। মর্তে পারমাণবিক যেমন।

কীভাবে!

দরজায় করাঘাত পড়ল। আমার হাত তখন সাসার উষ্ণ-কোমল কোলের বঙ্গোপাসাগরে। দরজা খুলে দিলাম হাতে পিস্তল নিয়ে। চোখ না মুছে; ঘুমের কণামাত্র ধুলো নেই বলে। দরজার বাইরে আমার প্রিয় একমাত্র যুবক-ছেলে জর্জ।

বলল আমার হৃৎপিণ্ডের টুকরা, এখানে সাসা আছে, আমি হোস্টেলে একটু আগে স্বপ্নে জেনেছি। ওকে নিয়ে ঘরে ঢুকলাম।

 

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৫৪ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা