শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অটোগ্যাসে ঝুঁকছেন গাড়িমালিকরা

দেশব্যাপী কয়েক শ স্টেশন সাশ্রয়ী জ্বালানি, পরিবেশবান্ধব গাড়ির ইঞ্জিনের জন্য কম ক্ষতিকর
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
অটোগ্যাসে ঝুঁকছেন গাড়িমালিকরা

গাড়ির ইঞ্জিনের জন্য কম ক্ষতিকর আবার ব্যবহারেও অন্য জ্বালানির তুলনায় সাশ্রয়ী হওয়ায় দেশে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) বা অটোগ্যাসের ব্যবহার জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বাসা-বাড়ি ও রেস্টুরেন্টে ব্যবহার হলেও এই গ্যাস এখন গাড়ির জ্বালানি হিসেবেও ব্যবহৃত হচ্ছে। এমনকি সংকুচিত প্রাকৃতিক গ্যাসের (সিএনজি) জায়গা দ্রুত অটোগ্যাসের দখলে চলে যাচ্ছে। এক লিটার অকটেনের দাম যেখানে ৮৯ টাকা, সেখানে প্রতি লিটার এলপিজির মূল্য ৪২ টাকা, যে কারণে যানবাহনে এলপিজি সিলিন্ডার কনভারসনের হার ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এলপিজি সিলিন্ডার একবার পূর্ণ করলে তা দিয়ে সিএনজির তুলনায় চার বা পাঁচ গুণ বেশি দূরত্ব অতিক্রম করা যায়। সরকারও জীবাশ্ম  জ্বালানির ওপর থেকে ধীরে ধীরে নির্ভরশীলতা তুলে নিতে আগ্রহী। ২০১৯ সালে মানুষজন যখন তাদের পরিবহনের জ্বালানি ব্যবস্থা এলপিজিতে রূপান্তর শুরু করে তখন থেকে অটোগ্যাসের চাহিদা বৃদ্ধি পেতে থাকে। অপারেটরদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, বর্তমানে ৩৫ হাজার যানবাহনে অটোগ্যাস ব্যবহার করা হচ্ছে। আর প্রতি মাসে ব্যবহৃত হচ্ছে ছয় হাজার থেকে সাড়ে ছয় হাজার টন অটোগ্যাস। তবে চলতি বছরের শুরুতে লকডাউনের কারণে অটোগ্যাস বিক্রির হার কিছুটা কমে গিয়েছিল বলে অটোগ্যাস ব্যবসায়ীরা জানান। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অটোগ্যাসের সুবিধার জন্য সিএনজিচালিত যানবাহনগুলোও এলপিজিতে কনভারসন (রূপান্তর) করা হচ্ছে। বিদ্যমান পেট্রোল পাম্পে অটোগ্যাস ফিলিং সুবিধাও সৃষ্টি করা হচ্ছে। আবার অকটেনের তুলনায় সাশ্রয়ী হওয়ায় গাড়ির মালিকদের ঝোঁক এখন অটোগ্যাসে। যানবাহনে এলপিজির ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় অটোগ্যাস ফিলিং স্টেশন এবং এর ব্যবহারকারীর সংখ্যাও ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে। জ্বালানি মন্ত্রণালয়ও এর মধ্যে দেশব্যাপী ১৩টি এলপিজি অপারেটরকে ২ হাজার ৫৫০টি অটোগ্যাস স্টেশন স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে। আবার বেশ কিছু স্টেশনের সঙ্গে কনভারসন সেন্টারও থাকবে। সেখানে জীবাশ্মচালিত যানবাহনকে অটোগ্যাসে চলার উপযোগী যানবাহনে রূপান্তর করা হবে। এরই মধ্যে এসব অপারেটর ৪০০টি অটোগ্যাস স্টেশন স্থাপন করেছে। আর সেখানে দৈনিক ২০০ থেকে ৩০০ গাড়িকে অটোগ্যাসে চলার উপযোগী করা হচ্ছে। এ জন্য বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) তিনটি প্রতিষ্ঠান- পদ্মা অয়েল কোম্পানি, মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও যমুনা অয়েল কোম্পানির সঙ্গে অপারেটরগুলো চুক্তি সই করেছে। এখন অপারেটররা এসব প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধনকৃত রিফুয়েলিং স্টেশনগুলোর সঙ্গে চুক্তি করে অটোগ্যাস স্টেশন বসিয়ে সেখানে এলপিজি সরবরাহ করছে। রাষ্ট্রায়ত্ত তিনটি কোম্পানির সঙ্গে প্রায় ২ হাজার ১০০ নিবন্ধককৃত স্টেশন রয়েছে। এসব স্টেশনে অটোগ্যাস পাম্প বসাতে একজন এলপিজি অপারেটরকে প্রতি লিটার এলপিজির জন্য বিপিসি ও তেল প্রতিষ্ঠানগুলোর এক টাকা করে রয়্যালটি দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। যেহেতু দেশের সিএনজি গ্রিড লাইনগুলো যানবাহনে মোট চাহিদার ৩৫ শতাংশ পূরণ করতে পারছে, এ জন্য দেশের দক্ষিণ ও উত্তরাঞ্চলে এরই মধ্যে অনেক অপারেটর অটোগ্যাস স্টেশন স্থাপন করছেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, সিএনজি ফিলিং স্টেশনের অনুমোদন বন্ধসহ গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি করে ব্যবসায়ীদের চাপে রাখা হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে দেশব্যাপী যানবাহনে এলপিজির চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘনীভূত প্রাকৃতিক গ্যাস বা সিএনজির বদলে এলপিজি চালু হলে দেশীয় গ্যাসের ওপর চাপ কমবে। এ ছাড়া পেট্রোল, অকটেন ও ডিজেলের তুলনায় এলপিজির খরচ তুলনামূলক কম। এটি পরিবেশবান্ধব জ্বালানি এবং দেশের যে কোনো প্রান্তে সহজেই পরিবহনযোগ্য হওয়ায় এর চাহিদা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাজধানীর মিরপুর কালশী এলাকার সুমাত্রা ফিলিং স্টেশনে সম্প্রতি গিয়ে দেখা যায়, এলপিজি নেওয়ার জন্য প্রাইভেট কারের দীর্ঘ লাইন। লাইনে দাঁড়ানো চালক আবদুস সালাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ৬০ লিটার এলপিজিতে ৩০০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলা যায়।

আর একই সিলিন্ডার সিএনজিতে চলে মাত্র ৮০ কিমি। এ জন্য সিএনজি বাদ দিয়ে এখন এলপিজি ব্যবহার করছি। আবার এলপিজি প্রতিদিন নেওয়ার প্রয়োজনও পড়ে না।

চট্টগ্রামের বিএম অ্যানার্জি এরই মধ্যে ১৫০টি অটোগ্যাস স্টেশন স্থাপন করেছে। এর মধ্যে ৪০টি অটোগ্যাস স্টেশন প্রতিষ্ঠান নিজস্ব অর্থায়নে ৫৫ থেকে ৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে এগুলো তৈরি করেছে। ২০১৮ সালে বাঁশখালীতে প্রতিষ্ঠানটি দুটি অটোগ্যাস স্টেশন দিয়ে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু অটোগ্যাস সম্পর্কে সে সময় মানুষের ধারণা কম থাকায় এর বিক্রি কম ছিল। জ্বালানি মন্ত্রণালয় থেকে বিএম অ্যানার্জি মোট ৪৫০টি অটোগ্যাস স্টেশন এবং ৫০টি কনভারসন সেন্টার স্থাপনের অনুমতি পেয়েছে। এর বাইরে এক বছরের মধ্যে আরও ৫০টি অটোগ্যাস স্টেশন স্থাপন করতে যাচ্ছে বিএম অ্যানার্জি।

এ ছাড়া ওমেরা গ্যাস ওয়ান কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে ৩২টি অটোগ্যাস স্টেশন স্থাপন করেছে। ২০২০ সালে যেখানে ওমেরা প্রতি মাসে ৭০০ টন অটোগ্যাস বিক্রি করত, এখন তা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার টনে।

পেট্রোম্যাক্স এলপিজি ১০০টি অটোগ্যাস স্টেশন স্থাপনের অনুমতি পেলেও এর মধ্যে ৪০টি স্থাপন করেছে। ২০১৯ সালে যেখানে প্রতিষ্ঠানটি ১০০ থেকে ১৫০ টন অটোগ্যাস বিক্রি করত, সেখানে ২০২০ সালে তাদের বিক্রি দাঁড়ায় ২৫০ টনে। বর্তমানে পেট্রোম্যাক্সের বিক্রির পরিমাণ প্রতি মাসে ৫০০ টন।

এ ছাড়া জি-গ্যাস এলপিজি এরই মধ্যে ৪২টি অটোগ্যাস কোম্পানি স্থাপন করেছে। ২০১৯ সালে যেখানে প্রতিমাসে প্রতিষ্ঠানটি ১০০ টন অটোগ্যাস বিক্রি করত, বর্তমানে তারা ৬৫০ টন অটোগ্যাস বিক্রি করছে। এ ছাড়া এলপিজির বাজার বৃদ্ধি করতে পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে কাজ করবে বসুন্ধরা এলপি গ্যাস লিমিটেড।

এলপিজি অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (লোয়াব) প্রেসিডেন্ট আজম জে চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর এমনিতেই অনেক চাপ। এর মধ্যে সরকারি বিধিনিষেধ অনুযায়ী সিএনজি স্টেশনগুলোও এখন বেশ কয়েক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে। অনেক গ্যাসস্টেশনে আবার চাপও খুব কম। প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প হিসেবে অটোগ্যাসের ভালো সম্ভাবনা আছে। আবার অটোগ্যাসের বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও আছে। এ জন্য সরকারকে নির্দিষ্ট নীতিমালা তৈরি করতে হবে। নীতিমালা ঠিকভাবে তৈরি করলে যানবাহনে সিএনজি গ্যাস যেভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল একইভাবে অটোগ্যাসের ব্যবহারও বৃদ্ধি পাবে। এ ছাড়া অটোগ্যাসের খরচ অকটেনের চেয়ে কম। আর এ গ্যাস গাড়ির ইঞ্জিনের জন্যও কম ক্ষতিকর এবং পরিবেশবান্ধব।

এই বিভাগের আরও খবর
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের নিন্দা জামায়াতের
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের নিন্দা জামায়াতের
আ.লীগ পুনর্বাসনের চক্রান্ত জনগণ মানবে না
আ.লীগ পুনর্বাসনের চক্রান্ত জনগণ মানবে না
ইমাম-খতিবদের জাতীয় সম্মেলন আজ
ইমাম-খতিবদের জাতীয় সম্মেলন আজ
নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
প্রশাসনে অনেকেই একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে
প্রশাসনে অনেকেই একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে
বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই
বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই
১৬ বছর ফ্যাসিবাদ গোস্ত খেয়ে হাড্ডিটা রেখে গেছে
১৬ বছর ফ্যাসিবাদ গোস্ত খেয়ে হাড্ডিটা রেখে গেছে
প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করা হচ্ছে
প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করা হচ্ছে
অপরাধ-সন্ত্রাস দমনে সরকার শিথিলতা দেখাচ্ছে
অপরাধ-সন্ত্রাস দমনে সরকার শিথিলতা দেখাচ্ছে
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
জাসদ ঐক্য বাস্তবায়ন মঞ্চের আত্মপ্রকাশ
জাসদ ঐক্য বাস্তবায়ন মঞ্চের আত্মপ্রকাশ
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়