গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে গত এক বছরে কোনো পরিবর্তন হয়নি উল্লেখ করে বলেছেন, ‘যাঁর নিজেরই স্বাস্থ্যের ঠিক নাই, যিনি ক্যানসারের রোগী এবং বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী তাঁকে বানানো হয়েছে ডাক্তার, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ। যাঁর যেখানে অভিজ্ঞতা, তাঁকে সেখানে দায়িত্ব দেওয়া উচিত ছিল।
তাহলে আমরা এক বছরে অনেক সংস্কার দেখতে পেতাম। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের স্বজনপ্রীতির উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা। আজ শিক্ষা ও চিকিৎসা খাতে সরকারের কী ভূমিকা? এই ফরিদপুর মেডিকেলে আগেও যা ছিল, এখনো সেই অবস্থায় চলছে। কোনো পরিবর্তন হয়নি।’
গতকাল বেলা দেড়টার দিকে ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক লিয়াকত হোসেন মিলনায়তনে জেলা গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় সভায় তিনি কথাগুলো বলেন। তিনি বলেন, ‘ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি আওয়ামী লীগ রক্ষা করতে পারে নাই। জুলাই-আগস্টে ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে বিএনপি, জামায়াত, গণঅধিকার পরিষদ সবাই একসঙ্গে লড়াই করেছি। সেদিন ফরিদপুরের মানুষ ঝাঁকে ঝাঁকে রাস্তায় নেমেছিল, আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের গুন্ডাদের ঝাঁটা দিয়ে বিতাড়িত করেছিল। তার ফল হিসেবে আমরা পেয়েছি একটি গণ অভ্যুত্থান।’