শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৭, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

খুনের রহস্য আটকে ‘পরিচয়ে’

মৃতদেহগুলো মর্গে পড়ে থাকে দিনের পর দিন। একসময় লাশের পরিচয় না পাওয়ায় বেওয়ারিশ হিসেবে ঠাঁই হয়
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের রহস্য আটকে ‘পরিচয়ে’

ঢাকার গেন্ডারিয়া রেলস্টেশন এলাকা থেকে গত ৫ অক্টোবর সকালে অজ্ঞাত (২৫) এক নারীর গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তার পরনে ছিল খয়েরি সালোয়ার ও কামিজ এবং খয়েরি সাদা ফুলতোলা ওড়না। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে পাঠানো হয়। পুলিশ বাদী হয়ে গেন্ডারিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। তবে পুলিশ বলছে, লাশ উদ্ধারের পর ওই নারীর পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু ওই নারীর জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। ক্লু-লেস এ ঘটনা তদন্তে বেগ পেতে হচ্ছে। ঢাকার যাত্রাবাড়ীর সায়েদাবাদ এলাকা থেকে গত ২৩ অক্টোবর দুপুরে একটি নির্মাণাধীন ভবনের নিচতলা থেকে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় এক যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তার পরনে হালকা গোলাপি রঙের হাফ হাতা গেঞ্জি ও কালো টিশার্ট ছিল। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে পাঠানো হয়। পুলিশ বাদী হয়ে যাত্রাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। পুলিশ বলছে, প্রাথমিকভাবে ধারণা হাত-পা বেঁধে ওই যুবককে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। এই যুবকের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। তবে লাশ পচে যাওয়ায় পরিচয় বের করা বা তদন্ত কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বেগ পেতে হচ্ছে। বুড়িগঙ্গা নদী থেকে গত ২৩ আগস্ট উদ্ধার করা হয়েছিল অজ্ঞাত পরিচয় এক নারী (২৬) ও এক শিশুকে (৫)। তাদের প্রথমে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছিল। পরে লাশ নদীতে ফেলে দেয় দুর্বৃত্তরা। ময়নাতদন্তে প্রাথমিকভাবে বিষয়টি উঠে এসেছে। এ ঘটনায় সদরঘাট নৌ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। কিন্তু আঙুলের ছাপ মুছে যাওয়ায় নিহতদের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ দুজনের ডিএনএ সংরক্ষণ করেছে, যাতে কেউ লাশ শনাক্ত করতে এলে মিলিয়ে দেখা যায়। পাশাপাশি বিভিন্ন থানায় নিখোঁজ ডায়েরির সঙ্গে ওই নারী ও শিশুর তথ্য মিলিয়ে দেখা হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন ভিডিও ফুটেজও বিশ্লেষণ করছে পুলিশ। নৌপুলিশ বলছে, সাধারণ গ্রেপ্তার এড়াতে অপরাধীরা লাশ নদীতে ফেলে দেয়।

শুধু এই লাশগুলোই নয়। ঢাকাসহ সারা দেশের নদী বা ডোবা, সড়ক বা মহাসড়কের পাশে, পরিত্যক্ত জায়গা বা ভবনে, সেতু বা রেললাইনে, ফুটপাত, ডাস্টবিনের পাশে প্রায় প্রতিদিনই মিলছে কারও না কারও মৃতদেহ। এদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হয়ে মৃত, কেউবা সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত, কেউবা পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠাচ্ছে। ময়নাতদন্তও হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডের প্রমাণ আসছে। কিন্তু হত্যা রহস্য আটকে থাকছে পরিচয়ে। অচেনা লাশ মানেই ঝামেলা। তাই কেউ আগ্রহ দেখায় না। অথচ এই মানুষগুলোও একদিন ছিল কারও প্রিয়জন। মৃতদেহগুলো মর্গে পড়ে থাকে দিনের পর দিন। এক সময় লাশের পরিচয় না পাওয়ায় বেওয়ারিশ হিসেবে ঠাঁই হয় কবরে বা শ্মশানে।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, খুনের শিকার অজ্ঞাত পরিচয় লাশ মিলছে। অনেক সময়ই লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্ত রিপোর্টে খুনের প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। আমরা লাশ উদ্ধারের পর সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করি। এরপর ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়। সরাসরি খুনের প্রমাণ পেলে থানায় মামলা হচ্ছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্টে খুনের প্রমাণ পেলেও থানায় মামলা হচ্ছে। খুনের শিকার অজ্ঞাত নারী বা পুরুষের পরিচয় শনাক্তে সিআইডির ফরেনসিক বিভাগের ডিএনএ ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়। বিভিন্ন মেডিকেল থেকে ডিএনএ সংগ্রহ করে পরিচয় শনাক্ত করা হয়। আমরা অজ্ঞাতদের পরিচয় এবং খুনিদের শনাক্তে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে থাকি। কিন্তু পরিচয় শনাক্ত বা খুনিদের ব্যাপারে কোনো প্রমাণ না পেলে বেওয়ারিশ হিসেবে লাশ দাফন বা সৎকার করা হচ্ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতি মাসে থানাগুলোতে প্রায় আড়াই হাজার অপমৃত্যুর মামলা নথিভুক্ত হয়। এর মধ্যে অনেকেই হত্যাকাণ্ডের শিকার। অপরাধীরা প্রমাণ নষ্ট করতে ও আইনের চোখ ফাঁকি দিতে হত্যার পর লাশ বিভিন্ন স্থানে ফেলে দেয়। অজ্ঞাত লাশ শুধু অনাকাঙ্ক্ষিতই নয়, এটি নাগরিক জীবনে নিরাপত্তাহীনতার বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির সূচক হিসেবে গণ্য হয় অজ্ঞাত লাশ। এমন লাশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে। কিন্তু লাশ উদ্ধার পর্যন্তই দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। পরিচয় উদ্ধার করে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের কর্তব্য।

জানা গেছে, ২০১০ থেকে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হাসপাতালের মর্গে থাকা ১৫ বছরে ১৫ হাজার ৩৪৪ অজ্ঞাত পরিচয় মানুষের লাশ দাফন করেছে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম। সংগঠনটি মাসে গড়ে ৩৫ থেকে ৪০টি বেওয়ারিশ লাশ দাফন করে থাকে। এ ছাড়া চলতি বছর প্রতি মাসে নৌপুলিশ গড়ে ৪৩টি লাশ উদ্ধার করেছে। গত বছর প্রতি মাসে ৩৬টি লাশ উদ্ধার হয়েছিল। নৌপুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুসারে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত দেশজুড়ে অন্তত ৩০১ নারী-পুরুষ ও শিশুর লাশ উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে ২০৯ জনের পরিচয় জানা গেলেও ৯২ জন এখনো অজ্ঞাত। গত বছর নদী থেকে অন্তত ৪৪০টি লাশ উদ্ধার হয়েছিল, যার মধ্যে ১৪১ জনের পরিচয় এখনো শনাক্ত হয়নি। ২০১৯ থেকে ২০২৫ সালের মে মাস পর্যন্ত সাড়ে ৬ বছরে রেলওয়ে থানা এলাকায় হত্যা মামলা হয়েছে ৯২টি।

পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন বলেন, কেউ লাশ শনাক্ত করতে এলে মিলিয়ে দেখার জন্য আমরা ডিএনএ নমুনা সংরক্ষণ করে রাখি। এমনকি ছবিও তুলে রাখা হয়। হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। পরিচয় উদঘাটনে নিখোঁজ জিডির সঙ্গে মেলানো হয়। ঘটনার আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ করেও হত্যাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা করা হয়। অপরাধীরা চায় হত্যাকাণ্ডের আলামত মুছে ফেলতে বা নষ্ট করতে। কিন্তু অপরাধ করে কেউ পার পায় না, একদিন না একদিন সে চিহ্নিত হয় এবং তাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, পরিকল্পিতভাবে খুন করে ডোবা, নদী, নালা, ঝোপ-ঝাড়ে বা রাস্তার পাশে ফেলে রাখায় লাশ পচে যাচ্ছে। রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে লাশ বিকৃত করা হচ্ছে। খণ্ডবিখণ্ড করা হচ্ছে। পচে যাওয়া, বিকৃত করা বা খণ্ডবিখণ্ড করা এসব লাশের পরিচয় শনাক্ত অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে। পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে আলামত নষ্ট করে দিচ্ছে খুনিরা। ফলে এসব হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে বেগ পেতে হয়। যে কারণেই খুনের ঘটনা সংঘঠিত হোক না কেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। একটা লাশও যেন বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন না হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। দীর্ঘমেয়াদি তদন্ত এবং সোর্স নিয়োগ করে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করতে হবে। এসব ঘটনায় যারা জড়িত তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত হলে অন্যরা এসব অন্যায় করতে ভয় পাবে এবং এসব ঘটনা থেকে বেরিয়ে আসবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতারা
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতারা
ধানমন্ডিতে মারধরের শিকার সালমা ইসলাম কারাগারে
ধানমন্ডিতে মারধরের শিকার সালমা ইসলাম কারাগারে
ডেসকো পরিচালনা পর্ষদের ৫১৮তম সভা অনুষ্ঠিত
ডেসকো পরিচালনা পর্ষদের ৫১৮তম সভা অনুষ্ঠিত
তিস্তা নদী বাঁচলে উত্তরবঙ্গ বাঁচবে
তিস্তা নদী বাঁচলে উত্তরবঙ্গ বাঁচবে
একই দিনে দুই ভোট বাস্তবায়ন অনেক কঠিন
একই দিনে দুই ভোট বাস্তবায়ন অনেক কঠিন
কৃষিগুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি, আবেদন শুরু ২৫ নভেম্বর
কৃষিগুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি, আবেদন শুরু ২৫ নভেম্বর
আইএমএফ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
আইএমএফ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নি জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নি জোট
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
চট্টগ্রামে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
চট্টগ্রামে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
বাংলাদেশ থিয়েটারের চার দশক উদ্‌যাপন
বাংলাদেশ থিয়েটারের চার দশক উদ্‌যাপন
সর্বশেষ খবর
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

৪০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা