শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৬, শনিবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

নারায়ণগঞ্জে নারীর মৃত্যু; ডেথ সার্টিফিকেটে ব্রেন স্ট্রোক, টেস্ট রিপোর্টে করোনা

রোমান চৌধুরী সুমন, নারায়ণগঞ্জ :
অনলাইন ভার্সন
নারায়ণগঞ্জে নারীর মৃত্যু; ডেথ সার্টিফিকেটে ব্রেন স্ট্রোক, টেস্ট রিপোর্টে করোনা

‘মা শুধু একটি কাশি দিয়েছিল। এক কাশির অপরাধে ঢামেকে ভর্তি নেয়া হল না। কুর্মিটোলায় যখন গেলাম কোনও ডাক্তার নেই। আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা মায়ের চিকিৎসার আকুতি-মিনতি করেছি একটু ছুঁয়েও দেখেনি কেউ। মাকে ধরার জন্য সামান্য একটু হেক্সিসল চেয়েছিলাম, তাও দেয়নি। ভর্তি নেয়ার পর একজন ওয়ার্ড বয় বা নার্সও এগিয়ে আসেনি বেড়ে তুলতে। তাই হুইলচেয়ারে বসেই মা মারা যায়। মরে যাওয়ার পর ডাক্তারের অভাব নেই। মৃত্যুর পর ডেথ সার্টিফিকেটে লেখা ছিল ব্রেন স্ট্রোক। কিন্তু মৃত্যুর দুই দিন পর ধরা পড়লো করোনা। এবার আপনারাই বলেন ব্রেন স্ট্রোক করে মারা যাওয়া মাকে কি জানাজা দেব না? নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার রসূলবাগ এলাকায় করোনায় মৃত নারীর ছেলে মোহাম্মদ পাভেল আক্ষেপ প্রকাশ করে শনিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে মোবাইল ফোনে এ কথাগুলো বলেন।

ইমোতে করোনায় মৃত মা পুতুল বেগমের(৫০) ডেথ সার্টিফিকেটের কপি পাঠিয়ে তিনি আরও জানান, দেখেন কুর্মিটোলা হাসপাতাল আমার মা যে ব্রেন স্ট্রোকে মারা গেছেন, তা লিখে দিয়েছে। তিনি ভীতি প্রকাশ করে বলেন, আমাদের বাড়িসহ এলাকার ১০০ পরিবারকে লকডাউন করা হয়েছে। বাড়ির সামনে এসে রাতের আঁধারে চিৎকার করে কে বা কারা প্রতিদিন হুমকি দিয়ে বলছে, তোদের একটা একটা করে মেরে ফেলব। কারণ আমরা নাকি করোনায় মৃত মায়ের জানাজা দিয়েছি। কিন্তু আমরাতো করোনা রোগী হিসাবে জানাজা দেয়নি। দিয়েছি ব্রেন স্ট্রোকের রোগী হিসেবে।

কারোনায় মৃত মা পুতুলের চিকিৎসা ও অসুস্থতার বিস্তুর বর্ণনা দিয়ে পাভেল আরও বলেন, আমি একটি কসমেটিক দোকানে চাকরি করি। আমার মা পুতুল দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিল। গত ২৯ মার্চ মায়ের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। প্রথমে আমরা তাকে নারায়ণগঞ্জের একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কোন চিকিৎসা হয়নি। পরে আমাদের পরিচিতি থাকায় শহরের অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে ডাক্তার কিছু টেস্ট দেয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাতাপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে রাতে ডিউটিরত ডাক্তার মাকে বাইরে রেখে আমার সাথে কথা বলে। ওই সময় তিনি মায়ের রোগের কথা শুনে ভর্তি নেয়ার প্রস্তুতি নেয়। কিন্তু একটি কাশি সব ওলট-পালট করে দেয়। বাইরে থাকা রোগী আমার মা একটি কাশি দেয়ার সাথে সাথে ডাক্তার বলে দেয় ওনাকে ভর্তি নেয়া যাবে না। তাকে কুর্মিটোলায় নিয়ে যান। আমরা কি করব ভেবে না পেয়ে মাকে ফের নারায়ণগঞ্জ নিয়ে আসি। কিন্তু মায়ের অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়। ৩০ মার্চ দুপুরের দিকে নারায়নগঞ্জের সকল ক্লিনিক ও হাসপাতালে যোগযোগ করি, কিন্তু কোথায়ও ডাক্তার নেই। পরে দুপুর ১টায় কুর্মিটোলা হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে নেওয়ার পর নার্সরা কেউ ছুঁয়েও দেখেনি। সেখানে কোন ডাক্তার ছিল না। আমি যখন মায়ের কথা বলি. নার্সরা নিজেদের মধ্যে কথা বলছিল আর হাসছিল। পরে আমি চিৎকার করলে তারা ভর্তি নেয় কুর্মিটোলার বি ওয়ার্ড ৪৭ নম্বর বেডে। কিন্তু মা খুব ভারী ছিল। আমি মাকে ধরার জন্য একটু হেক্সিসল দিতে বললে নার্সরা বলে দেয়, এগুলো সরকারি দেয়া যাবে না। ওয়ার্ডে মাকে বেডে উঠাতে আমিও আমার স্ত্রী অনুমতি পাই। দু’জন মিলে মাকে আর বেডে তুলতে পারছিলাম না। নার্সদের ডাকলাম কেউ কাছে আসেনি। ওই সময় পাশের বেডে আরেক রোগীর সাথে আসা একট যুবক বলল, আমি এখানে ৫ দিনেও কোন ডাক্তার দেখিনি। পরে আমি বাইরে গিয়ে অনেক প্রতিবাদ করি। পরেই একটি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে আসে নার্সরা। কিন্ত অক্সিজেন সরবরাহ পাইপে কোন মাস্ক লাগানো ছিল না। বাধ্য হয়ে মাকে শুধু পাইপ দিয়ে অক্সিজেন দেওয়া হয়। ধীরে ধীরে মায়ের শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যায়। এক পর্যায়ে মা মারা যায়। মায়ের চিকিৎসার অবহেলা দেখে অনেক কাকুতি-মিনতি করেছি, বলেছি আমার কুর্মিটোলা দরকার নেই। আমার মাকে ছেড়ে দেন চলে যাব। কিন্তু নার্সরা বলে- এখানে থাকলে ১৪ দিন পর ছাড়া আর বের হতে পারবেন না।  মারা যাওয়ার পর ডাক্তারের অভাব নাই। চারদিক দিয়া মায়ের লাশ ঘিরে ধরলো ডাক্তাররা। এই পরীক্ষা, সেই পরীক্ষা। ততক্ষণে আর নেই।

পাভেল জানান, মায়ের নাক দিয়ে রক্ত বের হয়েছিল। জিজ্ঞেস করাতে ডাক্তার বলে, ব্রেন স্ট্রোক করে মারা গেছে। করোনার কথা বলেওনি। ডেথ সার্টিফিকেটেও ব্রেন স্ট্রোকের কথা লেখা আছে। পরে লাশ নিয়ে স্বাভাবিকভাবে জানাজা সম্পন্ন করেছি, যেহেতু ডেথ সার্টিফিকেটে করোনার বিষয়টি ছিল না। কিন্তু আমরা যদি জানতাম মা করোনায় মারা গেছে, তাহলে তো সতর্ক হয়ে যেতাম। এখন এলাকার মানুষজন আমাদের ওপর ক্ষিপ্ত। অনেকেই ভুল বুঝছে। এমনকি বাড়ির বাইরে এসে নানাভাবে চিৎকার করে বলে যাচ্ছে তোদের সব কয়টাকে একটা একটা করে মেরে ফেলব।

তিনি আরও জানান, আমাদের বাড়ির আশেপাশে প্রায় ১০০ পরিবারকে লকডাউন করা হয়েছে। কিন্তু অনেকের বাসায় খাদ্য নাই। অনেক সমস্যা চলছে। আমার পাশের বাড়ি লালন মিয়া ও ডলি বেগমসহ অনেকেই অভিযোগ করেছেন যে, কেউ খাবার দিয়ে যাচ্ছে না। তারা বেরও হতে পারছে না। এ বিষয়ে শনিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক জসিমউদ্দিনকে জানালে তিনি বলেন, ‘আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।’ কিন্তু বিকালে ওই সব পরিবারের বরাত দিয়ে পাভেল ফের জানায়, জেলা প্রশাসককে তিনি অন্তত ৬-৭ বার কল করেছি সাহায্য পাঠানোর জন্য। কিন্তু জেলা প্রশাসনক ফোনই রিসিভ করেননি। পরবর্তীতে বাংলাদেশ প্রতিদিন থেকে জেলার প্রশাসকের মোবাইলে মেসেজ পাঠিয়ে ও ফোন করেও কোন সাড়া পাওয়া যায়নি।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’
২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন
বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে
কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে
আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে

নগর জীবন

রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী
রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী

দেশগ্রাম

ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ
ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়
জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়

দেশগ্রাম

সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু
সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাবগুলো ডিজিএফআইয়ের, হামিদুল হকের নয় : দুদক
অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাবগুলো ডিজিএফআইয়ের, হামিদুল হকের নয় : দুদক

নগর জীবন

খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না
খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না

নগর জীবন

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন
শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন

দেশগ্রাম

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল

নগর জীবন