শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১২, বৃহস্পতিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসে যোগ হয়েছে নতুন উপসর্গ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাসে যোগ হয়েছে নতুন উপসর্গ

করোনাভাইরাস এখনও খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। গত প্রায় পাঁচ মাসে কুড়ি লাখেরও বেশি মানুষ এতে নিশ্চিতভাবে আক্রান্ত হয়েছে আর মারা গেছে এক লাখ ২৭ হাজারেরও বেশি মানুষ।

কিন্তু এর বাইরেও একটা হিসাব আছে এবং সেই হিসাবটা বেশ বড়।

কোন কোন গবেষণায় দেখা গেছে, এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরও সামান্য কিছু উপসর্গ দেখা দেয় বা রোগীর শরীরে কোন লক্ষণই দেখা যায় না- এরকম মানুষের সংখ্যা প্রায় ৮০ শতাংশ।

খুব অল্প সংখ্যক মানুষের ক্ষেত্রে এসব উপসর্গ মারাত্মক রূপ নেয় এবং তাদেরকে জরুরি ভিত্ততে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে হয়।

উপসর্গগুলো কী কী?
কোন কোন লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবো যে আমরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছি?

করোনাভাইরাস মানুষের ফুসফুসে আক্রমণ করে। এর পর প্রধানত যে দুটো উপসর্গ দেখা দেয় তা হচ্ছে: জ্বর এবং বিরামহীন শুকনো কাশি।

তো অনেকেই প্রশ্ন করেন শুকনো কাশি কী এবং অন্য কাশি থেকে এটি কীভাবে আলাদা?

শুকনো কাশিতে কোন শ্লেষা তৈরি হয় না। অর্থাৎ কাশি দিলে মুখ দিয়ে যে আঠাল তরল পদার্থ বেরিয়ে আসে শুকনো কাশির ক্ষেত্রে সেরকম হয় না।

বিরামহীন কাশি বলতে বোঝায় এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে প্রচুর কাশতে থাকা।

এরকম অবস্থা হলে শরীর খুব খারাপ হয়ে যেতে পারে।

এর ফলে শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। এটা বোঝা যায় বুকের মধ্যে চাপ অনুভব করা, শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া অথবা দম বন্ধ হয়ে আসার মতো অনুভূতির মাধ্যমে।

শরীরের তাপমাত্রা যদি ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার জ্বর হয়েছে। জ্বর হলে আপনার শরীর গরম হয়ে যাবে, শীত শীত লাগবে অথবা শরীরে কাঁপনও ধরতে পারে।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে আরো যেসব উপসর্গের কথা জানা যাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে:

গলা ব্যথা

মাথা ব্যথা

ডায়রিয়া

গন্ধ না পাওয়া

মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া

এসব উপসর্গ দেখা দিতে সাধারণত গড়ে পাঁচ দিনের মতো সময় লাগে। আবার কারো কারো দেহে এসব লক্ষণ দেখা দিতে আরো বেশি সময়ও লাগতে পারে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে সাধারণত ১৪ দিনের মধ্যেই উপসর্গ দেখা দেয়।

কতো মানুষের শরীরে উপসর্গ দেখা যায় না
ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হচ্ছে, কোভিড-নাইনটিন রোগীদের ৭৮ শতাাংশের দেহে হালকা কিছু উপসর্গ দেখা দেয় অথবা তাদের শরীরে এর কোন উপসর্গই দেখা যায় না।

ইতালির একটি গ্রামে চালানো গবেষণায় দেখা গেছে যে ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ লোকের শরীরে কোন লক্ষণ দেখা যায় নি। কিন্তু তারপরেও তাদের মাধ্যমে অন্যদের দেহে করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়েছে।

সম্প্রতি আইসল্যান্ডেও একই ধরনের একটি গবেষণা পরিচালিত হয়েছে যাতে দেখা গেছে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের ৫০ শতাংশের দেহে এর কোন উপসর্গ পাওয়া যায়নি।

আরেকটি গবেষণা, যেটি চালানো হয়েছে ৫৬ হাজারেরও বেশি রোগীর ওপর, তাতে বলা হয়েছে ৮০ শতাংশের শরীরে সামান্য কিছু উপসর্গ দেখা গেছে যার মধ্যে রয়েছে জ্বর এবং কাশি। কারো কারো নিউমোনিয়াও হতে পারে।

বলা হচ্ছে, ১৪ শতাংশের বেলায় উপসর্গ গুরুতর রূপ নিতে পারে। যেমন শ্বাসকষ্ট।

আর ৬ শতাংশ রোগী গুরুতরভাবে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। তাদের বেলায় ফুসফুস, কিডনিসহ কিছু জরুরি অঙ্গ অচল হয়ে যেতে পারে। এর ফলে মৃত্যুর ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

উপসর্গ দেখা দিলে কী করবো?
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বেশিরভাগ মানুষ বিশ্রাম নিলে ও প্যারাসিটামলের মতো ব্যথানাশক ওষুধ খেলে সেরে ওঠে।

আপনার জ্বর, কাশি হলে এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ শ্বাসজনিত বা অন্য কোন গুরুতর অসুস্থতা থেকে এসব উপসর্গ দেখা দেয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আপনাকে আগে থেকেই যোগাযোগ করতে হবে কারণ স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানগুলো এখন পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমসিম খাচ্ছে।

কখন হাসপাতালে যেতে হবে?
লোকজনের হাসপাতালে যাওয়ার পেছনে প্রধান কারণ হচ্ছে শ্বাসকষ্ট।

ডাক্তাররা তখন আপনার ফুসফুস স্ক্যান করে দেখতে পারেন। ফুসফুস কতোটা খারাপভাবে আক্রান্ত হয়েছে সেটা জানার জন্যই তারা এই পরীক্ষা করেন।

আর পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ হলে রোগীকে হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। আইসিইউ হচ্ছে গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্যে বিশেষ ওয়ার্ড যেখানে অত্যন্ত প্রশিক্ষিত ডাক্তার ও নার্সরা কাজ করেন।

করোনাভাইরাসের রোগীদের অক্সিজেন দেওয়া হয়। ফেসমাস্ক বা নাক দিয়ে টিউবের সাহায্যে এই অক্সিজেন দেওয়া হতে পারে।

আর সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছালে রোগীর প্রয়োজন হয় ভেন্টিলেশনের। এই প্রক্রিয়ায় ভেন্টিলেটর নামক একটি যন্ত্রের সাহায্যে রোগীর ফুসফুসে টিউবের সাহায্যে অক্সিজেন দেওয়া হয়।

এই টিউব মুখ কিম্বা নাক দিয়ে অথবা গলার কাছে ছোট্ট একটা ছিদ্র করে ফুসফুসের সাথে সংযুক্ত করা হয়।

কারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে?
বয়স্ক ব্যক্তি ও যাদের আগে থেকেই হাঁপানি, ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের মতো কিছু অসুস্থতা আছে তাদের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে তারাই মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।

এছাড়াও নারীদের তুলনায় পুরুষদের মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি।

যাদের শরীরে সামান্য উপসর্গ দেখা দেবে তাদের সুস্থ হয়ে যেতে সময় লাগবে কয়েক দিন বা সপ্তাহ। কিন্তু কেউ যদি হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং তাকে আইসিইউতে নিতে হয়, তাদের পুরোপুরি সেরে উঠতে কয়েক মাসও লেগে যেতে পারে।

কতোটা প্রাণঘাতী?
চিকিৎসা সাময়িকী ল্যানসেটে প্রকাশিত সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শূন্য দশমিক ৬৬ শতাংশের মৃত্যু হবে।

এই সংখ্যা সাধারণ সর্দি কাশিতে মারা যাওয়া মানুষের সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। সিজনাল বা মৌসুমি সর্দি কাশিতে মৃত্যু হয় আক্রান্তদের শূন্য দশমিক এক শতাংশ।

তবে অনেক রোগীর আক্রান্ত হওয়ার খবর জানতে না পারার কারণে মৃত্যুর এই সংখ্যায় তারতম্য হতে পারে।

কীভাবে নিজেকে রক্ষা করবো?
সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে সাবান ও পানি দিয়ে বেশ ভাল করে বারবার হাত ধোয়া।

আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি কাশিতে নির্গত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ড্রপলেটের মাধ্যমে ছড়ায় করোনাভাইরাস।

বাতাস থেকে এই ভাইরাসটি মানুষ গ্রহণ করতে পারে নিঃশ্বাসের মাধ্যমে। অথবা যেসব জায়গায় ড্রপলেট পড়বে সেখানে স্পর্শ করার পর এই ভাইরাস চোখ, নাক ও মুখ দিয়েও ঢুকে পড়তে পারে।

তাই টিস্যু দিয়ে ঢেকে হাঁচি কাশি দিতে হবে। জরুরি হচ্ছে হাত না ধুয়ে মুখমণ্ডল না ধরা এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে না যাওয়া।

উপসর্গ আছে এরকম অসুস্থ ব্যক্তিই সবচেয়ে বেশি সংক্রামক। তবে কেউ কেউ অসুস্থ হওয়ার আগেও ভাইরাসটি ছড়াতে পারেন।

ফেসমাস্ক ব্যবহারে কতোটা কাজ হয় সেটা নিয়ে বিতর্ক আছে। তাই এর ফলাফল গবেষণা করে দেখছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।-বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৬ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম