শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২১

স্থবির পাবনার বাঘাবাড়ী নৌবন্দর ডুবোচরে আটকা ৩০ জাহাজ

এস এ আসাদ, পাবনা
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির পাবনার বাঘাবাড়ী নৌবন্দর ডুবোচরে আটকা ৩০ জাহাজ

নাব্য সংকটসহ নানামুখী সমস্যায় স্থবির পাবনার বাঘাবাড়ী নৌবন্দর। স্বাভাবিক অবস্থায় এ বন্দরে প্রতিদিন প্রায় ১২ থেকে ১৫টি পণ্যবাহী জাহাজ ভিড়লেও চলতি সপ্তাহে দুই থেকে তিনটি করে জাহাজ ভিড়ছে। অপরদিকে এক সপ্তাহে আরিচা থেকে বাঘাবাড়ী নৌবন্দর পর্যন্ত আটটি পয়েন্টে নাব্য সংকটে ৩০টি পণ্যবাহী জাহাজ আটকে আছে। এ অবস্থায় বন্দরের হাজারখানেক শ্রমিকের মধ্যে চার শতাধিক শ্রমিকই বেকার হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। নৌবন্দরে কর্মরত শ্রমিকরা জানান, বাঘাবাড়ী নৌবন্দরটি উত্তরাঞ্চলের প্রধান নৌবন্দর। উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলার বেশির ভাগ সার এ নৌবন্দরের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। এ ছাড়া তেল, সিমেন্টের ক্লিংকার, কয়লা ও পাথরসহ আরও বিভিন্ন পণ্য নিয়ে এ বন্দরে এসে জাহাজ ভিড়ে। প্রতি বছর এ সময় সারসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী জাহাজের ভিড়ে এ নৌবন্দর সরগরম থাকলেও এবার জাহাজ কমে যাওয়ায় নৌবন্দর এলাকা অনেকটাই ফাঁকা রয়েছে। করোনা পরিস্থিতি দেখা দেওয়ার পর থেকেই এ নৌবন্দরে অচলাবস্থা দেখা দিতে শুরু করে। একপর্যায়ে নৌবন্দরে কর্মরত এক হাজার শ্রমিকের মধ্যে প্রায় সবাই বেকার হয়ে পড়েন। পরে নৌযান চলাচল স্বাভাবিক হলেও শ্রমিকদের বড় একটি অংশ বেকারই থেকে যান। শ্রমিকসহ বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ভেবেছিলেন বোরো মৌসুমকে সামনে রেখে চলতি বছরের শেষের দিকে নৌবন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। কিন্তু তা না হয়ে উল্টো নৌবন্দরটি স্থবির হতে বসেছে। জানা গেছে, বছরের এই সময়েই সবচেয়ে বেশি জাহাজ নৌবন্দরে ভিড়ার কথা। অথচ নদীতে নাব্যতা কমে যাওয়ার কারণে যমুনা নদীতে বেড়া উপজেলার পেঁচাকোলা, মোহনগঞ্জ, কাজিরহাট এলাকার বিভিন্ন স্থানে নাব্যতা সংকটে আটকে যাওয়া এক সপ্তাহে মাত্র চারটি জাহাজ বন্দরে ভিড়াতে পেরেছে। প্রতিদিন দুই থেকে তিনটির বেশি জাহাজ নৌবন্দরে ভিড়তে পারছে না। যে জাহাজগুলো ভিড়ছে সেগুলো নৌবন্দরের ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার আগে প্রায় অর্ধেক পণ্য ছোট নৌযানে খালাস করে ভিড়াতে হচ্ছে। এতে পণ্য পরিবহনের খরচও বেড়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে পরিবহন ঠিকাদাররা পণ্য পরিবহনে নগরবাড়ী ঘাটসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন নৌঘাট বেছে নিচ্ছেন। ফলে ঐতিহ্যবাহী বাঘাবাড়ী নৌবন্দরটিতে জাহাজের সংখ্যা দিন দিন কমছে। কার্গো জাহাজচালক আমজাদ হোসেন জানান, পণ্যবোঝাই জাহাজগুলো আরিচা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে আসতে পারছে। কিন্তু এরপর বেড়া উপজেলার নতিবপুর, ব্যাটারিরচর, নাকালিয়া, পেঁচাকোলা ও মোহনগঞ্জ নামক স্থানে এসে বিপদে পড়ছে। এসব স্থানে যমুনা নদীর গভীরতা সাত থেকে আট ফুটে নেমে এসেছে। অথচ পণ্যবোঝাই জাহাজ চলাচলের জন্য কমপক্ষে ১০ ফুট গভীরতার প্রয়োজন। তাই জাহাজগুলোকে দৌলতদিয়ায় নোঙর ফেলে ট্রলারসহ ছোট নৌযানে আংশিক পণ্য খালাস করে তারপর নৌবন্দরে আসতে হচ্ছে। এতে একদিকে পরিবহন ব্যয় যেমন বাড়ছে, তেমনি সময়ও অপচয় হচ্ছে। অতিরিক্ত বোঝাই করার বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন। সরেজমিন দেখা যায়, বাঘাবাড়ী নৌবন্দরে তিন-চারটি জাহাজ ভিড়ে রয়েছে। এর সঙ্গে ভিড়ে রয়েছে চার-পাঁচটি সারভর্তি ছোট নৌযান। সেগুলো থেকে প্রায় দেড় শ শ্রমিক সার নামাচ্ছিলেন। অথচ অন্যান্য বছর এ সময় দিনের যে কোনো সময় পাঁচ থেকে ছয় শ শ্রমিককে কাজ করতে দেখা গেছে বলে কর্মরতরা জানান। বেড়া উপজেলার নাকালিয়া বাজার ও পেঁচাকোলা গিয়ে দেখা যায়, ২০টি জাহাজ যমুনার ডুবোচরে আটকা পড়েছে। এছাড়াও রাজধরদিয়া, চরশিবালয় ও নাকালির চরে বিভিন্ন পয়েন্টে আরও ১০টি জাহাজ আটকে আছে। কার্গো জাহাজগুলো রাসায়নিক সার, কয়লা, গম ও চাল নিয়ে বাঘাবাড়ী নৌবন্দরে যাচ্ছিল। বিআইডব্লিউটিএ আরিচা অফিসের ইনচার্জ সুলতান আহমেদ জানান, জাহাজগুলা ৭ ফুট ড্রাফটের বেশি যেতে পারবে না।

নৌ বিজ্ঞপ্তিতে যেটা আছে, কিন্তু কিছু অসাধু জাহাজচালক মিথ্যা ডিক্লেয়ারেশন নিয়ে এসে এই সমস্যার সৃষ্টি করেন। নদীতে এখন পানি আছে ৮-৯ ফুট। কেউ যদি এর বেশি ড্রাফট নিয়ে আসে সেই জাহাজ তো আটকে যাবে এটাই স্বাভাবিক।  গত শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত বিভিন্ন পয়েন্টে ডুবোচরে ৩০টি পণ্যবাহী জাহাজ আটকা পড়েছে। গত তিন দিনে আটকে পড়া চারটি জাহাজ ড্রেজিং করে পাড় করা হয়েছে। আটকে পড়া জাহাজের সংখ্যা বাড়ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। অপরদিকে বাঘাবাড়ী নৌবন্দরে শ্রমিক তদারকির দায়িত্বে থাকা বন্দর সরদার ওহাব আলী জানান, ‘কম জাহাজ ভিড়ায় নৌবন্দরের তিন ভাগ শ্রমিকের মধ্যে দুই ভাগ শ্রমিকই বেকার। যারা কাজ করছেন, তারা স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় অর্ধেক মজুরি পাচ্ছেন। এ অবস্থায় চরম দুরবস্থায় দিন কাটছে শ্রমিকদের। সবমিলে বন্দরটি স্থবির হতে বসেছে বলেও তিনি জানান। বিআইডব্লিউটিএ এর সহকারী পরিচালক ও বাঘাবাড়ী নৌবন্দরের পোর্ট অফিসার সাজ্জাদ রহমান বলেন, এই নৌপথের বাঘাবাড়ী থেকে আরিচা পর্যন্ত অংশে আমাদের মৌসুমের শুরু থেকেই তিনটি ড্রেজার কাজ করে চলেছে। গত ডিসেম্বরের শেষের দিকে নাব্যতা সংকট দেখা দিয়েছিল ড্রেজিং করে সমস্যা সমাধান করা হয়েছিল। নদীতে দ্রুত পানি নেমে যাওয়ায় আবার সমস্যা দেখো দিচ্ছে। এখন মোট চারটি ড্রেজার কাজ করছে। আশা করছি এ সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। তবে বেশির ভাগ জাহাজই ১০ থেকে ১২ ফুট ড্রাফট নিয়ে বন্দরে আসছে যে কারণেই সমস্যা বেশি হচ্ছে। আরিচা বিআইডব্লিউটিএ এর যুগ্ম পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শতে বলেন, আমাদের দেশে নদীর পানি শুষ্ক মৌসুমে কমে যাবে স্বাভাবিক, তবে ফেব্রুয়ারির শেষ পর্যন্ত এই সমস্যা হবেই। তারপরও ড্রেজার দিয়ে যতটুকু সম্ভব নদী ড্রেজিং করে চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্তার গুদামে আগুন
বস্তার গুদামে আগুন
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেপ্তার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেপ্তার
ঘরে ঝুলছিল কলেজছাত্রের লাশ
ঘরে ঝুলছিল কলেজছাত্রের লাশ
চাকরি স্থায়ী করার দাবি
চাকরি স্থায়ী করার দাবি
সেতু ভেঙে দুর্ভোগে আট বছর
সেতু ভেঙে দুর্ভোগে আট বছর
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেপ্তার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেপ্তার
সরকারি কাজে বাধা এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
সরকারি কাজে বাধা এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ল্যাব থেকে উধাও মাইক্রোটম মেশিন
ল্যাব থেকে উধাও মাইক্রোটম মেশিন
সর্বশেষ খবর
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

এই মাত্র | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা