শিরোনাম
- কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
- হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
- আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
- ‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
- শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
- মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
- বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
- তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
- রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
- সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
- হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
- উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
- দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
- তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
- ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
- কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
- ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
- মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মৌলভীবাজারে পানিবন্দী অর্ধশত স্কুল, পাঠদান বন্ধ ১৯টিতে
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
বন্যায় মৌলভীবাজারে বড়লেখা, রাজনগর, কুলাউড়াসহ পাঁচ উপজেলার হাওরাঞ্চলের প্রায় অর্ধশত স্কুল এখনও পানিবন্ধী অবস্থায় রয়েছে। বিকল্প ব্যবস্থায় বাড়িঘর ও মসজিদে এসব বিদ্যালয়ের পাঠদান চললেও দুই মাস ধরে মদনগৌরী, কালেশার, জাব্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ কুলাউড়ায় ৪টি, সদরে ৩টি, রাজনগরে ৩টি, বড়লেখায় ২টি ও জুড়ি উপজেলায় ৭টি বিদ্যালয়সহ হাওরাঞ্চলের মোট ১৯টি বিদ্যালয়ের পাঠদান পুরোপুরি এখনও বন্ধ রয়েছে।
এদিকে, আসন্ন বার্ষিক পরীক্ষা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিবাবকরা।
কুলাউড়া উপজেলার হাকালুকি হাওর পারের মদনগৌরী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তাইয়্যবা, মীম, তাসলিমা ও নাহিদসহ একাধিক শিক্ষার্থী জানায়, বন্যার পানি বিদ্যালয়ের ভেতরে প্রবেশ করায় আমাদের পাঠদান বন্ধ রয়েছে। সামনে আমাদের পরীক্ষা থাকায় পাঠদান না হওয়াতে প্রস্তুতিও নেই।
রাজনগর উপজেলার কাউয়াদিঘি হাওর পারের জাহিদ পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষার্থী জানান, বন্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে তাদের বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। তবে বিকল্প হিসেবে পাশের একটি বাড়িতে পাঠদান চলছে। সেখানেও যেতে হয় পানি অতিক্রম করে। এভাবে তাদের পাঠদান আনেকটাই ব্যাহত হচ্ছে।
হাওরপাড়ের মানুষের দাবি, সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য এসব এলাকার বিদ্যালয়গুলো উঁচু জায়গায় নির্মাণ করা উচিত।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল আলিম বলেন, বন্যার কারণে তলিয়ে যাওয়া বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। যার কারণে শিক্ষার্থীরা অনেক পিছিয়ে রয়েছে। এটা কাঠিয়ে উটার জন্য প্রয়োজনে বন্ধের দিনে অতিরিক্ত ক্লাস নেয়া হবে।
বিডি প্রতিদিন/২৭ আগস্ট ২০১৭/আরাফাত
এই বিভাগের আরও খবর