গলাচিপায় ঘূর্ণিঝড় ফণী আতঙ্কে রয়েছে অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ। সবচেয়ে বেশি আতঙ্কে রয়েছে গলাচিপা সদর ইউনিয়নের চর কারফারমা ও বেড়িবাঁধের বাইরে বসবাসরত মানুষ।
উপজেলার চরকাজল ইউনিয়নের ৫৫/৩ নম্বর পোল্ডারে প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার এলাকার বেড়িবাঁধ নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে যাওয়ার পর আর বাঁধ নির্মাণ করা হয়নি। বাঁধ সংলগ্ন ৮টি গ্রামের ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ রয়েছে প্রচণ্ড ঝুঁকিতে। এদেরকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে উপজেলা প্রশাসন, সিপিপি’র স্বেচ্ছাসেবকরা চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
এদিকে শুক্রবার দুপুর ১টা পর্যন্ত মেঘ-রোদ্দুরের খেলা চললেও এরপর থেকেই শুরু হয়েছে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি। সাথে বইছে হালকা বাতাস। জুমার নামাজ শেষে ঘূণিঝড় থেকে রেহাই পেতে মসজিদগুলোতে বিশেষ মোনাজাত ও দোয়া করা হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ঘুর্ণিঝড় ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয় নেয়ার জন্য সিপিপি কর্মী ও স্থানীয় জন প্রতিনিধিদেরকে ইতিপূর্বেই নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল