শিরোনাম
- ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২০
- বরিশালে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
- শ্রীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪ হাজার গাছের চারা বিতরণ
- যুব হকির এশিয়া কাপে প্রথমবারেই ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশের মেয়েরা
- রুহুল কবীর রিজভীর কুড়িগ্রাম আগমন উপলক্ষে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা
- হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির
- কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ
- জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল
- রাজধানীর চার হাসপাতালে র্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
- চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
- ৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
- লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
- ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
- হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
- শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
- পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
- ৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
- ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
- মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
শিশু শিক্ষার্থীকে গাছের ডাল দিয়ে পেটানোর অভিযোগ শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন

ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের সহস্রাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সেলিনা বেগমের বিরুদ্ধে প্রথম শ্রেণির ছাত্র আরাফাতকে (৭) গাছের ডাল দিয়ে পেটানোর গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। মারধরে আরাফাতের বাম হাতের একটি আঙ্গুল রক্তাক্ত হয়ে হাত ফুলে গেছে।
ওই ছাত্রের মা তানজিলা বেগম জানান, গত সোমবার তুচ্ছ ঘটনায় আমার ছেলেকে সেলিনা বেগম গাছের ডাল দিয়ে অমানবিকভাবে পিটিয়েছে। তিনি মঙ্গলবার তার অসুস্থ ছেলেকে নিয়ে স্কুলে গিয়ে শিক্ষকদের কাছে বিচার চেয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন। আজ বুধবার পর্যন্ত স্কুলের কোনো শিক্ষক আমার ছেলের খোঁজ খবর নেয়নি। আরাফাত বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
প্রধান শিক্ষক বিজয় কৃষ্ণ সেন বলেন, ঘটনার দিন আমি উপজেলায় একটা মিটিংয়ে ছিলাম। এ মারধরের বিষয়টি আমি জানতাম না। এ ব্যাপারে সেলিনা বেগম ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য জানা যায়নি।
এ ঘটনায় সহস্রাইল ক্লাস্টার দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শেখ রাজু ইসলাম বলেন, গত সোমবার শ্রেণি কক্ষে পাঠদান শেষে ছাত্র-ছাত্রীরা বের হয়ে আসলে তাদের আবার শ্রেণি কক্ষে ফিরে যাওয়ার কথা বলে এ মারধরের ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার বিষয়টি অবগত হয়ে আজ বুধবার স্কুলে গিয়ে সরেজমিন তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়েছি। ওই শিক্ষক মারধরের কথা স্বীকার করেছেন। তিনি ওইদিন আরও ৪-৫জন শিক্ষার্থীকে মারধর করেছেন বলে জানা গেছে। স্কুল ম্যানেজিং কমিটির রেজুলেশন পাওয়ার পর দুই একদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট দাখিল করা হবে।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর