শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২

টেক ব্যাক বাংলাদেশ নয়; গো ব্যাক পাকিস্তান : বিএনপিকে হানিফ

Not defined
অনলাইন ভার্সন
টেক ব্যাক বাংলাদেশ নয়; গো ব্যাক পাকিস্তান : বিএনপিকে হানিফ

বিএনপি নেতাদেরকে ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’ স্লোগান বাদ দিয়ে, ভালো না লাগলে পাকিস্তান চলে যাওয়ার অনুরোধ করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতাদের মনের মধ্যে এখনো পেয়ারে পাকিস্তান রয়ে গেছে। আপনারা টেক ব্যাক স্লোগান বাদ দিন, পাকিস্তানে ফিরে যান। গো ব্যাক পাকিস্তান। পাকিস্তানের আদর্শ আপনাদের যদি এতোই ভালো লাগে দয়া করে পাকিস্তান চলে যান। দেশের মানুষ বাধা দিবে না। কিন্তু বাংলাদেশকে পাকিস্তানের ভাবধারায় ফিরিয়ে নেয়ার সুযোগ নেই।

শনিবার (২৯ অক্টোবর) কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা পরিষদ মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ফিরে যাবে না। এমনকি একাত্তরের আগের পেয়ারের পাকিস্তানেও যাবে না। কারণ আমরা যুদ্ধ করে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন করেছি।

আওয়ামী লীগ কারো হুমকি, বানরের ভেংচি দেখে ভয় পাওয়ার দল নয় উল্লেখ করে হানিফ বলেন, আপনারা (বিএনপি) স্বপ্ন দেখছেন ধাক্কা দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেলে দিবেন। আওয়ামী লীগ সরকার কচুপাতার পানি নয় যে ধাক্কা দিলে টলমল করে পড়ে যাবে। আওয়ামী লীগের শিকড় এই দেশের মাটির অনেক গভীরে। যে দলের জনসম্পৃক্ততা নেই, সেই দল টিকে না। ১৯৯৬ সালে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচন করে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমরা ৪৫ দিনের মাথায় টেনেহিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দিয়েছিলাম। আমরা গণতেন্ত্র বিশ্বাসী বলে সহনশীলতার পরিচয় দিচ্ছি। কয়েকটা সমাবেশ করে ভাবছেন খেলা বোধ হয় জমে গেছে। দিল্লি এখনো অনেকদূর।

তারেক রহমানকে বিদেশে বসে হুঙ্কার না দিয়ে দেশে ফিরে রাজপথে নামার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, লন্ডনে থেকে খুনি পলাতকরা বলছে- বাংলাদেশ যাবে কোন পথে ফয়সাল হবে রাজপথে। এসব লন্ডনে বসে বুলি ছাড়া যায়। দেশে ফিরে এসে রাজপথে নেমে দেখান।

বাংলাদেশ কোন পথে পরিচালিত হবে ১৯৭১ সালে তার ফয়সালা হয়ে গেছে। বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় চলবে। কোনো রাজাকারের পথ ধরে চলবে না।

হানিফ বলেন, বিএনপি নেতারা মুখে বলে স্বাধীনতার চেতনা কিন্তু তাদের অন্তরে আছে পাকিস্তান জিন্দাবাজ। তারা বলছেন, টেক ব্যাক বাংলাদেশ। মির্জা ফখরুল সাহেবের কাছে জানতে চেয়েছিলাম আপনারা বাংলাদেকে পিছনেকোন দিকে নিয়ে যেতে চান? ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের বাংলাদেশ নাকি একাত্তরের আগের পাকিস্তানে। এরা রাজাকারের বংশধর। মির্জা ফখরুলের বাবা ছিল রাজাকার। তারা এ দেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারেনি।

বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশের অবস্থা তুলে ধরে আওয়ামী লীগের এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, তারা ক্ষমতায় থাকতে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে পরপর পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছিল। বিএনপির শীর্ষ নেতা তারেক রহমান হাওয়া ভবন বানিয়ে কমিশন বাণিজ্য করেছে। তার বিরোধিতা যাতে করতে না পারে সেজন্য গণহত্যা চালিয়েছিল। আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতা-কর্মী প্রাণ হারিয়েছিল।

বিএনপি নেতাদের মানবতা তখন কোথায় ছিল এমন প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতা-কর্মী প্রাণ হারিয়েছিল। হামলায় আহত ৫০০ জন এখনও মানবেতর জীবনযাপন করছে। মানুষ কি এসব ভুলে গেছে? আর আজ আপনারা মানবতার কথা বলেন। তখন কোথায় ছিল মানবাধিকার? আর আজ আপনারা মায়াকান্না করে চোখের পানি ফেলেন।

আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আপনারা ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল এবং ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালে বাসে, ট্রেনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করছেন। এর দায়ভার বহন করতে হবে। যে অপরাধ আপনারা করেছেন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে চোখের পানি ফেলবেন। এই চোখের পানি শেষ হবে না।

নাশকতাকারী, সন্ত্রাসীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালে আগুন সন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও করে অনেকে পালিয়ে ছিলেন। তারা এখন আবার সুড়সুড় করে বেরিয়ে আসছে। নাশকতাকারীরা বিশৃঙ্খলা করে প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করবে এমন হতে পারে না।

দেশের কয়েকটি রাজনৈতিক দল নিয়ে বিএনপি আন্দোলনের নামে খুব জোরেশোরে কথার ফুলঝুরি ছড়াচ্ছে এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেছেন- সরকার নাকি সবকিছু ধ্বংস করে দিচ্ছে, রিজার্ভ শেষ করে দিয়েছে। এই মির্জা ফখরুল নাকি শিক্ষক ছিলেন। তাকে না দেখলে বিশ্বাস হতো না শিক্ষক হয়েও একজন মানুষ কতটা নির্লজ্জ মিথ্যাবাদী হতে পারে ।

বিএনপির নেতাদের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, এই দেশকে আপনারা কোথায় রেখে গিয়েছিলেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকতে দেশকে কোন অবস্থায় নিয়ে গিয়েছিলেন, ভুলে গেছেন? ৪০ লাখ মেট্রিক টন ঘাটতির দেশ ছিল। খাদ্য কেনার অর্থ ছিল না। বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করেছিলেন। এই তকমা আপনারা লাগিয়েছিলেন।

লোডশেডিং সাময়িক সংকট উল্লেখ করে তিনি বলেন, করোনার দুই বছরে সারাবিশ্ব বিপর্যস্ত, বিপন্ন ছিল। এই বছরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পুরো বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা। পৃথিবীর সমস্ত দেশে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। তেল সাপ্লাই, এলএনজি সরবরাহ বন্ধ। শেখ হাসিনা দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতা হওয়ায় বিদ্যুতের কম উৎপাদন করে লোডশেডিং দিয়ে সাশ্রয় করছেন। যাতে করে ভবিষ্যতে আমাদের অর্থনীতি ঝুঁকির মধ্যে না পড়ে। এই কারণে সাময়িক কষ্ট হচ্ছে। আমরাও কিছুটা কষ্ট পাচ্ছি। এটা আমাদের মতো ছোট দেশের হাতে নেই। নভেম্বরে শেষের দিকে অথবা ডিসেম্বর এই সংকট কেটে যাবে। আর লোডশেডিং দেখতে হবে না। কিন্তু মির্জা ফখরুলরা সকাল-বিকাল ভাঙা রেকর্ড বাজিয়েই যাচ্ছেন- এই সরকার নাকি সব শেষ করে দিল।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা গ্রামের গরিব, দুঃখী, অসহায় মানুষের জন্য ৪৪ ধরনের সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচি নিয়েছেন। ২ লাখের বেশি গৃহহীন মানুষকে ঘর করে দিয়েছেন। কমিউনিটি ক্লিনিক করে স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছেন। অজস্র উন্নয় কমকাণ্ডের মাধ্যমে দরিদ্র দেশ থেকে বাংলাদেশকে উন্নয়শীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছেন। বিশ্বের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এভাবে গেলে আমরা ২০৩১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবো।

মিথ্যা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত না করার জন্য বিএনপি মহাসচিবের প্রতি আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি নেতারা বললেন তাদের নেতা-কর্মীদের নামে লাখ লাখ মামলা। আমরা তাদের নেতৃবৃন্দের সাথে বসলাম। প্রধানমন্ত্রী বললেন, আপনার মামলার তালিকা দিন। পরে দেখা গেল ৭০০ মামলা। আবার এর সবগুলো বাসে আগুন, নাশকতার মামলা। আপনারা বাসে আগুন দিবেন আর মামলা হবে না, জামাই আদর করে বসিয়ে রাখবে; এমন তো হবে না।

দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের কারণে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের যত সব অর্জন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ২৩ বছর লড়াই-সংগ্রাম করে নয় মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশ বিশ্বে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত ছিল। সেই বাংলাদেশ আজ বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল রাষ্ট্র। এ অর্জন হয়েছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।

দলের নেতা-কর্মীদের সাধারণ মানুষের কাছে যাওয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, মানুষের কাছে গিয়ে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরুন। শেখ হাসিনার যতদিন শারীরিক সক্ষমতা থাকবে ততদিন তিনি ক্ষমতায় থাকবেন। গোটা বিশ্ববাসী বলছে, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করলে বাংলাদেশ ২০৪১ সালে উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।

ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মুজিবুল হক মুজিব এমপি। ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপি।

এছাড়া সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, কুমিল্লা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান বাবলু ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাজী মো. ইলিয়াছ মিয়া। ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গোলাম সারওয়ার এবং সঞ্চালনা করে সাধারণ সম্পাদক হাজী আব্দুর রহিম।

এই বিভাগের আরও খবর
‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’
‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে খামারির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে খামারির মৃত্যু
'আমরা নির্বাচনের পাইপলাইনে ঢুকে পড়েছি, দেশ এখন নির্বাচনের পক্ষে'
'আমরা নির্বাচনের পাইপলাইনে ঢুকে পড়েছি, দেশ এখন নির্বাচনের পক্ষে'
দেশে উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে
দেশে উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে
‌‘জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে’
‌‘জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে’
পঞ্চমবার ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়লো ১৪ ডাকাত
পঞ্চমবার ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়লো ১৪ ডাকাত
মায়ের পরকীয়ার বলি শিশু সন্তান, নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
মায়ের পরকীয়ার বলি শিশু সন্তান, নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে দিনমজুরের মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে দিনমজুরের মৃত্যু
বাগমারায় বজ্রপাতে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বাগমারায় বজ্রপাতে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কুমিল্লায় ট্রেন থেকে কোটি টাকার ভারতীয় বাজি আটক
কুমিল্লায় ট্রেন থেকে কোটি টাকার ভারতীয় বাজি আটক
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
সর্বশেষ খবর
‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’
‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমক রেখে কেন্দ্রীয় চুক্তি প্রকাশ করল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চমক রেখে কেন্দ্রীয় চুক্তি প্রকাশ করল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিং র‌্যাংকিংয়ে ইতিহাস গড়লেন অভিষেক
টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিং র‌্যাংকিংয়ে ইতিহাস গড়লেন অভিষেক

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকল ধর্মীয় উৎসব হবে ভয়হীন ও আনন্দময়: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
সকল ধর্মীয় উৎসব হবে ভয়হীন ও আনন্দময়: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারাল অস্ট্রেলিয়া
টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে খামারির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে খামারির মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মের কাছে মহানবী (সা.) এর জীবনাদর্শ তুলে ধরার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
তরুণ প্রজন্মের কাছে মহানবী (সা.) এর জীবনাদর্শ তুলে ধরার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

'আমরা নির্বাচনের পাইপলাইনে ঢুকে পড়েছি, দেশ এখন নির্বাচনের পক্ষে'
'আমরা নির্বাচনের পাইপলাইনে ঢুকে পড়েছি, দেশ এখন নির্বাচনের পক্ষে'

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনফিকারকে হারিয়ে চেলসির প্রথম জয়
বেনফিকারকে হারিয়ে চেলসির প্রথম জয়

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সব বাধা ভেদ করে ফেব্রুয়ারিতে মানুষ নির্বাচনের মাঠে যাবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
সব বাধা ভেদ করে ফেব্রুয়ারিতে মানুষ নির্বাচনের মাঠে যাবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের পাশাপাশি আরবি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান
মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের পাশাপাশি আরবি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে
দেশে উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আট গোলের থ্রিলারে হারল ইন্টার মায়ামি
আট গোলের থ্রিলারে হারল ইন্টার মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মীয় উৎসব সাম্প্রদায়িক বৃত্তে আবদ্ধ থাকে না
ধর্মীয় উৎসব সাম্প্রদায়িক বৃত্তে আবদ্ধ থাকে না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি
বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার প্রশ্নমালায় জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন
চার প্রশ্নমালায় জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হতে চলেছেন সোনাম কাপুর
ফের মা হতে চলেছেন সোনাম কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভসংঘের উদ্যোগে আগৈলঝাড়ায় পূজা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়
শুভসংঘের উদ্যোগে আগৈলঝাড়ায় পূজা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : ডা. জাহিদ
বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে’
‌‘জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু
নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া
কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর
এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি
অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক
ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান
প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান

নগর জীবন

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

বিশেষ আয়োজন

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু

সম্পাদকীয়

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা