কুষ্টিয়ার ৭টি থানার মধ্যে ৬টি পুলিশ অবস্থান করলেও তারা কাজ শুরু করেননি। আর কুষ্টিয়া মডেল থানার অবকাঠামো ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সেখানে ফেরেননি পুলিশ সদস্যরা। তবে খুব তাড়াতাড়ি পুরোপুরি পুলিশিং শুরু করা যাবে বলে আশা করেছেন কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন। তিনি বলেন, মামলা ও জিডি নেওয়ার মতো কিছু সেবা চালু হয়েছে থানায়।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, ভেড়ামারা, মিরপুর, ইবি, কুমারখালী ও খোকসা এই ছয়টি থানাতে পুলিশ সদস্যরা অবস্থান করছেন। আর অবকাঠামো ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কুষ্টিয়া সদরের মডেল থানা এখনো পুলিশশূন্য। থানা পাহারায় রয়েছেন আনসার সদস্যরা। থানার কম্পাউন্ডের বিধ্বস্ত ভবন শনিবারও পরিষ্কার করেছে শিক্ষার্থীরা।
এদিকে পুলিশ না থাকায় শহরের ট্রাফিক কন্ট্রোল নিজেদের হাতে তুলে নিয়েছে শিক্ষার্থীরা। তারা শহরের মোড়ে মোড়ে অবস্থান নিয়ে সুন্দর ট্রাফিক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছেন। করছেন শহর পরিষ্কার ও সৌন্দর্য্য বর্ধনের কাজও।
শহরের পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। দোকান পাট সব খুলেছে। মানুষের উপস্থিতিও বাড়ছে। মাঝে মধ্যেই সেনাবাহিনীর টহল দেখা যাচ্ছে।
বিডি প্রতিদিন/নাজমুল