শিরোনাম
- কমলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি
- লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়
- মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০
- একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)
- প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়
- ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস
- পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
- ‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান
- আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
- রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
- সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
- রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
- হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
- মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
- স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
- এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
- ৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
- সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
- সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
- মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
রাজশাহীতে ডেঙ্গুতে ঝরল ১৩ বছরের শিশুর প্রাণ
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী:
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ১৩ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তার নাম তাওহীদ ইসলাম। তার বাড়ি রাজশাহীর চারঘাটে। এ নিয়ে চলতি ডেঙ্গু মৌসুমে রামেক হাসপাতালে ১১ জন রোগীর মৃত্যু হলো। বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৮২ জন রোগী ভর্তি আছেন।
শনিবার দুপুরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, এই রোগীর কোনো ভ্রমণ ইতিহাস ছিল না। রোগী মাত্র একদিনের জ্বরেই কাবু হয়ে পড়ে। জ্বরের সঙ্গে তার তীব্র মাথাব্যথা ছিল। এতে দুর্বল হয়ে পড়লে ওই রোগীকে গত ২৪ সেপ্টেম্বর বেলা ৩টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেঙ্গু (৩০নং ওয়ার্ড) ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। কিন্তু রোগীর অবস্থা ধীরে ধীরে আরও নাজুক হয়ে পড়ে। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ২৮ সেপ্টেম্বর আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। কিন্তু সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই রোগী শনিবার ভোর ৫টার দিকে মারা যায়।
তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২ হাজার ৯৭ জন রোগী রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। এর মধ্যে রাজশাহীর স্থানীয় রোগী ছিল ১ হাজার ৩৬৯। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ১ হাজার ৯০৪ জন রোগী। মৃত্যুবরণ করেছেন ১১ জন রোগী। বর্তমানে চিকিৎসা নিচ্ছেন ১৮২ জন রোগী। আর এখন স্থানীয় রোগীই বেশি।
বিডি প্রতিদিন/এএম
টপিক
এই বিভাগের আরও খবর