শিরোনাম
- ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
- রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
- আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
- অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
- নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
- শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
- কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
- রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
- রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
- আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
- গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
- গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
- ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
- রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
- আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রাজশাহীতে ডেঙ্গুতে ঝরল ১৩ বছরের শিশুর প্রাণ
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী:
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ১৩ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তার নাম তাওহীদ ইসলাম। তার বাড়ি রাজশাহীর চারঘাটে। এ নিয়ে চলতি ডেঙ্গু মৌসুমে রামেক হাসপাতালে ১১ জন রোগীর মৃত্যু হলো। বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৮২ জন রোগী ভর্তি আছেন।
শনিবার দুপুরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, এই রোগীর কোনো ভ্রমণ ইতিহাস ছিল না। রোগী মাত্র একদিনের জ্বরেই কাবু হয়ে পড়ে। জ্বরের সঙ্গে তার তীব্র মাথাব্যথা ছিল। এতে দুর্বল হয়ে পড়লে ওই রোগীকে গত ২৪ সেপ্টেম্বর বেলা ৩টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেঙ্গু (৩০নং ওয়ার্ড) ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। কিন্তু রোগীর অবস্থা ধীরে ধীরে আরও নাজুক হয়ে পড়ে। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ২৮ সেপ্টেম্বর আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। কিন্তু সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই রোগী শনিবার ভোর ৫টার দিকে মারা যায়।
তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২ হাজার ৯৭ জন রোগী রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। এর মধ্যে রাজশাহীর স্থানীয় রোগী ছিল ১ হাজার ৩৬৯। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ১ হাজার ৯০৪ জন রোগী। মৃত্যুবরণ করেছেন ১১ জন রোগী। বর্তমানে চিকিৎসা নিচ্ছেন ১৮২ জন রোগী। আর এখন স্থানীয় রোগীই বেশি।
বিডি প্রতিদিন/এএম
টপিক
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর