শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৪

খোলা কলাম

সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

মাহমুদুর রহমান মান্না
প্রিন্ট ভার্সন
সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

৫ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে বাংলাদেশে যে প্রহসন হয়ে গেল তার ওপরে সম্পাদকীয়তে ভারতের দি হিন্দু পত্রিকা শিরোনাম করেছিল- 'কেউ জেতেনি বাংলাদেশে'। কিন্তু বাংলাদেশে বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের আচরণে ও উচ্চারণে মনে হচ্ছে এক সাধারণ বিজয় অর্জন করেছেন তারা। ৫ তারিখের পর থেকে প্রধানমন্ত্রী যে ভাষায় কথা বলছেন, যেভাবে হাসছেন, লোকজনকে সরকারি বাড়িতে দাওয়াত করে খাওয়া-দাওয়া, গল্প-গুজব করছেন তার সব কিছুতেই বিজয়ের হাসি আর পরিতৃপ্তির ঢেঁকুর উঠছে। এখন বেশ আত্দপ্রত্যয়ী তিনি। নির্বাচনের আগে যেরকম বলেছিলেন এখন আর সেরকম করে বলছেন না যে, একাদশ সংসদের নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে হবে। মাঝে মাঝে ত্যাড়াবাঁকা করলেও দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফও এখন কথা বলছেন কর্তৃত্বের সুরে। আর এক সময়ের 'বন্ধু' এখন একান্ত অনুগত তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু তো বলেই দিয়েছেন, এই সরকার পাঁচ বছরই ক্ষমতায় থাকবে।

তা প্রধানমন্ত্রী এরকম অহঙ্কার অবশ্য করতেই পারেন। ইস্পাতের তৈরি মেরুদণ্ড তার। হৃৎপিণ্ডে একটিও ড্রপবিট নেই। ৫ তারিখের আগে আওয়ামী লীগের বাঘা দু'একজন নেতাকেও বিচলিত দেখেছি। 'কী যে করছেন সভানেত্রী! আল্লাহই জানে। শেষ পর্যন্ত কী হবে।' এক প্রকার ভয়ে ছিলেন তারা। কিন্তু শেখ হাসিনা ছিলেন অবিচল। বিরোধী দল বিএনপি যে এই ভোটে আসবে না তা তিনি জানতেন। ভোটকেন্দ্রে যে ভোটারদের দেখা যাবে না, সেটাও তার অজানা ছিল না। কিন্তু তাতে কি? তার ভাব ছিল, লেট দ্য ডগস বার্ক, দ্য ক্যারাভান উইল মুভ। অ্যান্ড দ্য ক্যারাভান মুভড। কি শক্তিশালী নার্ভ শেখ হাসিনার!

বেচারা খালেদা জিয়া। তিনিও খুব শক্তিশালী নার্ভের মানুষ, দৃঢ় সিদ্ধান্ত, অসিম সাহসের মালিক যা আমরা এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় দেখেছি। দলনিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের একটা নাতিদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে কর্মসূচি দিয়েছিলেন ঢাকা অভিযাত্রার; কিন্তু সে অভিযাত্রা শুরু হতেই দেখেনি কেউ। ২৯ ডিসেম্বর '১৩ তারিখ ঢাকা মহানগরীতে বিএনপির কাউকে কোথাও দেখা যায়নি।

একদিন আগে বাইরের জেলা থেকে দলের যে নেতা-কর্মীরা ঢাকায় চলে এসেছিলেন তারা কার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন তা খুঁজে পায়নি। দল তথা গোটা আন্দোলনের মূল নেত্রী বেগম জিয়াকে যখন বালির বস্তা দিয়ে আটকে রাখা হলো তখন টেলিফোন করে কোনো নেতাকে পাওয়া গেল না। ওইদিন বিকালে তিনি অবশ্য গাড়িতে করে বের হওয়ার একটা মহড়া দিলেন। আমি সৈয়দ আশরাফের মতো করে সমালোচনা করব না। কিন্তু বেগম জিয়া যদি বের হতে পারতেনও, কোথায় যেতেন তিনি? বিএনপি অফিসের সামনে কিংবা মহানগরের কোথাও তার জন্য মানুষ সমবেত ছিল বলে তো দেখা যায়নি।

পর্যবেক্ষকরা বলেন, আন্দোলনের জন্য বেগম জিয়া নাকি নিজ দলের চেয়ে জামায়াতে ইসলামীর ওপর বেশি নির্ভর করেছিলেন। জামায়াত একটি ক্যাডারভিত্তিক সংগঠন। তাদের অর্থ-বিত্ত বেশি। তারা মনে করে মরলে শহীদ, বাঁচলে গাজী। তাদের ওপর নির্ভর তো করাই যায়; কিন্তু বেগম জিয়ার হিসাবে গোলমাল হয়ে গেল। জামায়াত একটি যুদ্ধাপরাধী সংগঠন। তাদের নেতারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছিল বাংলাদেশের জন্মলগ্নে এ কথা ভেবে, এ কথা শুনে ৪২ বছর পর উত্থিত হলো জনগণ, বিশেষ করে যুবসমাজ। আওয়ামী লীগ সময় বুঝে এই কার্ড খেলেছিল। বিএনপি বলল, ওই জামায়াতকে নিয়ে তোমরাও তো দীর্ঘ পথ হেঁটেছ, আন্দোলন করেছ, এমনকি নির্বাচনও করেছ, যে নির্বাচন আমরা '৮৬-তে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছি। এখনো তো তোমাদের সঙ্গে স্বৈরাচার, যার বিরুদ্ধে ৯ বছর আন্দোলন করেছি আমরা। তোমাদের কোনো দোষ হয়নি? দোষ কেবল বিএনপির? তোমরা কি দেবতা? সেই যে কবির কথা, 'দেবতাদের বেলায় লীলাখেলা, দোষ কেবল আমার বেলা?' কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। আওয়ামী লীগ এত যোগ্যতার সঙ্গে দেশে-বিদেশে এই কার্ড খেলল যে বিএনপি প্রায় একঘরে হয়ে গেল। বর্তমানে বেশি করে বিদেশনির্ভর এই দলটি বড় একটা ধাক্কা খেয়ে গেল বিদেশিদের কাছে। গত ১৬ জানুয়ারি ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক প্রস্তাবে জামায়াত ও হেফাজতের সঙ্গে সুস্পষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এর আগে ১৩ জানুয়ারি ঢাকায় এক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতরা বিএনপিকে সহিংসতা এড়িয়ে চলতে বলেছিল।

পত্রিকার রিপোর্ট অনুযায়ী পশ্চিমা দেশগুলোর এই চাপে এখন হতাশ বিএনপি। দশম সংসদ নির্বাচনের আগে-পরে আড়াই বছর ধরে বিএনপির নেতারা বাংলাদেশে নিযুক্ত পশ্চিমা কূটনীতিকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে আসছিলেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। বিএনপির এই কূটনৈতিক ব্যর্থতাকে একশ ভাগ কাজে লাগিয়েছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের নামে একটি কুৎসিত নাটক করেছে তারা। তারপরেও সম্ভবত এই একটি কারণে তারা গভীর আত্দপ্রসাদ লাভ করছে এটা ভেবে যে, বিএনপি আর সহসা কিছু করতে পারবে না। আত্দগরিমায় আওয়ামী লীগ এটা দেখছে না যে, তারা সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার নাম করে সংসদকে একটি সঙ বানিয়ে ফেলছে। এ জন্য তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে গিয়ে বলছেন, অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচনের কোনো সম্ভাবনা তিনি দেখছেন না। ভোট নয়, তাই আমাদের মাথায় এখন সুশাসনের চিন্তা, আর যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পাঁচ বছরে যোগাযোগের ক্ষেত্রে তিনি বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলবেন।

দুজন রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগের নেতা। একজন অতি কৌশলী, আরেকজন বেশ খানিকটা সেন্টিমেন্টাল, কৌশলের ধার ধারেন না। কিন্তু দুজনই ভুলে গেছেন, চোরাবালিতে ঘর বাঁধলে সে ঘর টেকে না। স্যার ফজলে হাসান আবেদ বলেছেন, এ সরকার বেআইনি নয়, আবার বৈধও নয়। ব্রিটিশ ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের দুটো প্রস্তাবে খুশি থাকলে চলবে না, দেশের মানুষের কথা ভাবতে হবে। দেশের মানুষ কী ভাবে এ নির্বাচন আর সরকার সম্পর্কে? এখানে আত্দতৃপ্ত থাকার কোনো অবকাশ নেই। কারণ ইউরোপীয়, ব্রিটিশ পার্লামেন্টসহ সবাই একটি গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার পরামর্শ দিয়েছে। আর ভোট দিতে না গিয়ে তো মানুষ বলে দিয়েছে তারা এ নির্বাচনকে নেবে কীভাবে। কী করবে আওয়ামী লীগ? বিগত নির্বাচনে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ আসনে জিতলেও এবার জনপ্রিয়তা পাঁচ ভাগে গিয়ে ঠেকেছে। (প্রদত্ত ভোটের পরিমাণ এরকম বলেই আমার মনে হয়) এবার বিরোধী দলবিহীন এ সরকার পাঁচ বছরে তার উন্নতি করতে পারবে?

আওয়ামী লীগের নেতারা কি অস্বীকার করতে পারবেন যে, তাদের জনপ্রিয়তায় ধস নেমেছে? যদি ধরেই নেই সরকার পাঁচ বছরই থাকবে, তাহলে পাঁচ বছরে এ অবস্থার পরিবর্তন করতে পারবে? হারানো জনপ্রিয়তা কি ফিরে পাবে?

আবার আলোচনা করে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলছেন প্রায় সবাই। সেরকম কিছু হবে কি? হতে পারে আবার নাও হতে পারে। আমি ধরে নিচ্ছি সেরকম কিছু হলো না, তা হলেও তো পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হতে হবে। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সামনে চ্যালেঞ্জ হবে হিমালয়ের সমান। তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে বলেছেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠাই এখন সবচেয়ে বড় করে তাদের মাথায়। পাঁচ বছরে কিরকম সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা মানুষ দেখেছে। আর আগামী পাঁচ বছরে কেমন করবে তাও দেখবে। প্রকৃতপক্ষে রাজনীতির মাঠে জামায়াত কার্ড ছাড়া আওয়ামী লীগের খেলার তেমন কিছু নেই। নিরঙ্কুশভাবে 'কঠোর' কর্তৃত্বপরায়ণ শাসন চালানোর পর সেই কার্ড আর থাকার কথা নয়। যুদ্ধাপরাধ, জামায়াত এবং সহিংসতা নিরাময় করতে হবে আওয়ামী লীগকে এই পাঁচ বছরে। খাড়া উঁচু পাহাড়ে ওঠার মতো দুরূহ কাজ সেটি। পড়ে গেলে বেঁচে থাকা কষ্ট।

পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হলে সে নির্বাচনেও অবশ্যই জিততে হবে আওয়ামী লীগকে। সেটা এই ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মতো হতে পারবে না। সেই নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগ পরাজিত হয় তাহলে সেটাকে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ পরাজয় বলে বিবেচিত হবে। আওয়ামী লীগের নেতারা ভেবে দেখেছেন কি এক অসম্ভব চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছেন তারা নিজেদের জন্য।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :[email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

২২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন