শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৪

খোলা কলাম

সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

মাহমুদুর রহমান মান্না
প্রিন্ট ভার্সন
সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

৫ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে বাংলাদেশে যে প্রহসন হয়ে গেল তার ওপরে সম্পাদকীয়তে ভারতের দি হিন্দু পত্রিকা শিরোনাম করেছিল- 'কেউ জেতেনি বাংলাদেশে'। কিন্তু বাংলাদেশে বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের আচরণে ও উচ্চারণে মনে হচ্ছে এক সাধারণ বিজয় অর্জন করেছেন তারা। ৫ তারিখের পর থেকে প্রধানমন্ত্রী যে ভাষায় কথা বলছেন, যেভাবে হাসছেন, লোকজনকে সরকারি বাড়িতে দাওয়াত করে খাওয়া-দাওয়া, গল্প-গুজব করছেন তার সব কিছুতেই বিজয়ের হাসি আর পরিতৃপ্তির ঢেঁকুর উঠছে। এখন বেশ আত্দপ্রত্যয়ী তিনি। নির্বাচনের আগে যেরকম বলেছিলেন এখন আর সেরকম করে বলছেন না যে, একাদশ সংসদের নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে হবে। মাঝে মাঝে ত্যাড়াবাঁকা করলেও দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফও এখন কথা বলছেন কর্তৃত্বের সুরে। আর এক সময়ের 'বন্ধু' এখন একান্ত অনুগত তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু তো বলেই দিয়েছেন, এই সরকার পাঁচ বছরই ক্ষমতায় থাকবে।

তা প্রধানমন্ত্রী এরকম অহঙ্কার অবশ্য করতেই পারেন। ইস্পাতের তৈরি মেরুদণ্ড তার। হৃৎপিণ্ডে একটিও ড্রপবিট নেই। ৫ তারিখের আগে আওয়ামী লীগের বাঘা দু'একজন নেতাকেও বিচলিত দেখেছি। 'কী যে করছেন সভানেত্রী! আল্লাহই জানে। শেষ পর্যন্ত কী হবে।' এক প্রকার ভয়ে ছিলেন তারা। কিন্তু শেখ হাসিনা ছিলেন অবিচল। বিরোধী দল বিএনপি যে এই ভোটে আসবে না তা তিনি জানতেন। ভোটকেন্দ্রে যে ভোটারদের দেখা যাবে না, সেটাও তার অজানা ছিল না। কিন্তু তাতে কি? তার ভাব ছিল, লেট দ্য ডগস বার্ক, দ্য ক্যারাভান উইল মুভ। অ্যান্ড দ্য ক্যারাভান মুভড। কি শক্তিশালী নার্ভ শেখ হাসিনার!

বেচারা খালেদা জিয়া। তিনিও খুব শক্তিশালী নার্ভের মানুষ, দৃঢ় সিদ্ধান্ত, অসিম সাহসের মালিক যা আমরা এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় দেখেছি। দলনিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের একটা নাতিদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে কর্মসূচি দিয়েছিলেন ঢাকা অভিযাত্রার; কিন্তু সে অভিযাত্রা শুরু হতেই দেখেনি কেউ। ২৯ ডিসেম্বর '১৩ তারিখ ঢাকা মহানগরীতে বিএনপির কাউকে কোথাও দেখা যায়নি।

একদিন আগে বাইরের জেলা থেকে দলের যে নেতা-কর্মীরা ঢাকায় চলে এসেছিলেন তারা কার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন তা খুঁজে পায়নি। দল তথা গোটা আন্দোলনের মূল নেত্রী বেগম জিয়াকে যখন বালির বস্তা দিয়ে আটকে রাখা হলো তখন টেলিফোন করে কোনো নেতাকে পাওয়া গেল না। ওইদিন বিকালে তিনি অবশ্য গাড়িতে করে বের হওয়ার একটা মহড়া দিলেন। আমি সৈয়দ আশরাফের মতো করে সমালোচনা করব না। কিন্তু বেগম জিয়া যদি বের হতে পারতেনও, কোথায় যেতেন তিনি? বিএনপি অফিসের সামনে কিংবা মহানগরের কোথাও তার জন্য মানুষ সমবেত ছিল বলে তো দেখা যায়নি।

পর্যবেক্ষকরা বলেন, আন্দোলনের জন্য বেগম জিয়া নাকি নিজ দলের চেয়ে জামায়াতে ইসলামীর ওপর বেশি নির্ভর করেছিলেন। জামায়াত একটি ক্যাডারভিত্তিক সংগঠন। তাদের অর্থ-বিত্ত বেশি। তারা মনে করে মরলে শহীদ, বাঁচলে গাজী। তাদের ওপর নির্ভর তো করাই যায়; কিন্তু বেগম জিয়ার হিসাবে গোলমাল হয়ে গেল। জামায়াত একটি যুদ্ধাপরাধী সংগঠন। তাদের নেতারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছিল বাংলাদেশের জন্মলগ্নে এ কথা ভেবে, এ কথা শুনে ৪২ বছর পর উত্থিত হলো জনগণ, বিশেষ করে যুবসমাজ। আওয়ামী লীগ সময় বুঝে এই কার্ড খেলেছিল। বিএনপি বলল, ওই জামায়াতকে নিয়ে তোমরাও তো দীর্ঘ পথ হেঁটেছ, আন্দোলন করেছ, এমনকি নির্বাচনও করেছ, যে নির্বাচন আমরা '৮৬-তে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছি। এখনো তো তোমাদের সঙ্গে স্বৈরাচার, যার বিরুদ্ধে ৯ বছর আন্দোলন করেছি আমরা। তোমাদের কোনো দোষ হয়নি? দোষ কেবল বিএনপির? তোমরা কি দেবতা? সেই যে কবির কথা, 'দেবতাদের বেলায় লীলাখেলা, দোষ কেবল আমার বেলা?' কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। আওয়ামী লীগ এত যোগ্যতার সঙ্গে দেশে-বিদেশে এই কার্ড খেলল যে বিএনপি প্রায় একঘরে হয়ে গেল। বর্তমানে বেশি করে বিদেশনির্ভর এই দলটি বড় একটা ধাক্কা খেয়ে গেল বিদেশিদের কাছে। গত ১৬ জানুয়ারি ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক প্রস্তাবে জামায়াত ও হেফাজতের সঙ্গে সুস্পষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এর আগে ১৩ জানুয়ারি ঢাকায় এক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতরা বিএনপিকে সহিংসতা এড়িয়ে চলতে বলেছিল।

পত্রিকার রিপোর্ট অনুযায়ী পশ্চিমা দেশগুলোর এই চাপে এখন হতাশ বিএনপি। দশম সংসদ নির্বাচনের আগে-পরে আড়াই বছর ধরে বিএনপির নেতারা বাংলাদেশে নিযুক্ত পশ্চিমা কূটনীতিকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে আসছিলেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। বিএনপির এই কূটনৈতিক ব্যর্থতাকে একশ ভাগ কাজে লাগিয়েছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের নামে একটি কুৎসিত নাটক করেছে তারা। তারপরেও সম্ভবত এই একটি কারণে তারা গভীর আত্দপ্রসাদ লাভ করছে এটা ভেবে যে, বিএনপি আর সহসা কিছু করতে পারবে না। আত্দগরিমায় আওয়ামী লীগ এটা দেখছে না যে, তারা সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার নাম করে সংসদকে একটি সঙ বানিয়ে ফেলছে। এ জন্য তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে গিয়ে বলছেন, অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচনের কোনো সম্ভাবনা তিনি দেখছেন না। ভোট নয়, তাই আমাদের মাথায় এখন সুশাসনের চিন্তা, আর যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পাঁচ বছরে যোগাযোগের ক্ষেত্রে তিনি বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলবেন।

দুজন রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগের নেতা। একজন অতি কৌশলী, আরেকজন বেশ খানিকটা সেন্টিমেন্টাল, কৌশলের ধার ধারেন না। কিন্তু দুজনই ভুলে গেছেন, চোরাবালিতে ঘর বাঁধলে সে ঘর টেকে না। স্যার ফজলে হাসান আবেদ বলেছেন, এ সরকার বেআইনি নয়, আবার বৈধও নয়। ব্রিটিশ ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের দুটো প্রস্তাবে খুশি থাকলে চলবে না, দেশের মানুষের কথা ভাবতে হবে। দেশের মানুষ কী ভাবে এ নির্বাচন আর সরকার সম্পর্কে? এখানে আত্দতৃপ্ত থাকার কোনো অবকাশ নেই। কারণ ইউরোপীয়, ব্রিটিশ পার্লামেন্টসহ সবাই একটি গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার পরামর্শ দিয়েছে। আর ভোট দিতে না গিয়ে তো মানুষ বলে দিয়েছে তারা এ নির্বাচনকে নেবে কীভাবে। কী করবে আওয়ামী লীগ? বিগত নির্বাচনে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ আসনে জিতলেও এবার জনপ্রিয়তা পাঁচ ভাগে গিয়ে ঠেকেছে। (প্রদত্ত ভোটের পরিমাণ এরকম বলেই আমার মনে হয়) এবার বিরোধী দলবিহীন এ সরকার পাঁচ বছরে তার উন্নতি করতে পারবে?

আওয়ামী লীগের নেতারা কি অস্বীকার করতে পারবেন যে, তাদের জনপ্রিয়তায় ধস নেমেছে? যদি ধরেই নেই সরকার পাঁচ বছরই থাকবে, তাহলে পাঁচ বছরে এ অবস্থার পরিবর্তন করতে পারবে? হারানো জনপ্রিয়তা কি ফিরে পাবে?

আবার আলোচনা করে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলছেন প্রায় সবাই। সেরকম কিছু হবে কি? হতে পারে আবার নাও হতে পারে। আমি ধরে নিচ্ছি সেরকম কিছু হলো না, তা হলেও তো পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হতে হবে। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সামনে চ্যালেঞ্জ হবে হিমালয়ের সমান। তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে বলেছেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠাই এখন সবচেয়ে বড় করে তাদের মাথায়। পাঁচ বছরে কিরকম সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা মানুষ দেখেছে। আর আগামী পাঁচ বছরে কেমন করবে তাও দেখবে। প্রকৃতপক্ষে রাজনীতির মাঠে জামায়াত কার্ড ছাড়া আওয়ামী লীগের খেলার তেমন কিছু নেই। নিরঙ্কুশভাবে 'কঠোর' কর্তৃত্বপরায়ণ শাসন চালানোর পর সেই কার্ড আর থাকার কথা নয়। যুদ্ধাপরাধ, জামায়াত এবং সহিংসতা নিরাময় করতে হবে আওয়ামী লীগকে এই পাঁচ বছরে। খাড়া উঁচু পাহাড়ে ওঠার মতো দুরূহ কাজ সেটি। পড়ে গেলে বেঁচে থাকা কষ্ট।

পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হলে সে নির্বাচনেও অবশ্যই জিততে হবে আওয়ামী লীগকে। সেটা এই ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মতো হতে পারবে না। সেই নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগ পরাজিত হয় তাহলে সেটাকে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ পরাজয় বলে বিবেচিত হবে। আওয়ামী লীগের নেতারা ভেবে দেখেছেন কি এক অসম্ভব চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছেন তারা নিজেদের জন্য।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :[email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন