শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৪

খোলা কলাম

সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

মাহমুদুর রহমান মান্না
প্রিন্ট ভার্সন
সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

৫ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে বাংলাদেশে যে প্রহসন হয়ে গেল তার ওপরে সম্পাদকীয়তে ভারতের দি হিন্দু পত্রিকা শিরোনাম করেছিল- 'কেউ জেতেনি বাংলাদেশে'। কিন্তু বাংলাদেশে বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের আচরণে ও উচ্চারণে মনে হচ্ছে এক সাধারণ বিজয় অর্জন করেছেন তারা। ৫ তারিখের পর থেকে প্রধানমন্ত্রী যে ভাষায় কথা বলছেন, যেভাবে হাসছেন, লোকজনকে সরকারি বাড়িতে দাওয়াত করে খাওয়া-দাওয়া, গল্প-গুজব করছেন তার সব কিছুতেই বিজয়ের হাসি আর পরিতৃপ্তির ঢেঁকুর উঠছে। এখন বেশ আত্দপ্রত্যয়ী তিনি। নির্বাচনের আগে যেরকম বলেছিলেন এখন আর সেরকম করে বলছেন না যে, একাদশ সংসদের নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে হবে। মাঝে মাঝে ত্যাড়াবাঁকা করলেও দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফও এখন কথা বলছেন কর্তৃত্বের সুরে। আর এক সময়ের 'বন্ধু' এখন একান্ত অনুগত তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু তো বলেই দিয়েছেন, এই সরকার পাঁচ বছরই ক্ষমতায় থাকবে।

তা প্রধানমন্ত্রী এরকম অহঙ্কার অবশ্য করতেই পারেন। ইস্পাতের তৈরি মেরুদণ্ড তার। হৃৎপিণ্ডে একটিও ড্রপবিট নেই। ৫ তারিখের আগে আওয়ামী লীগের বাঘা দু'একজন নেতাকেও বিচলিত দেখেছি। 'কী যে করছেন সভানেত্রী! আল্লাহই জানে। শেষ পর্যন্ত কী হবে।' এক প্রকার ভয়ে ছিলেন তারা। কিন্তু শেখ হাসিনা ছিলেন অবিচল। বিরোধী দল বিএনপি যে এই ভোটে আসবে না তা তিনি জানতেন। ভোটকেন্দ্রে যে ভোটারদের দেখা যাবে না, সেটাও তার অজানা ছিল না। কিন্তু তাতে কি? তার ভাব ছিল, লেট দ্য ডগস বার্ক, দ্য ক্যারাভান উইল মুভ। অ্যান্ড দ্য ক্যারাভান মুভড। কি শক্তিশালী নার্ভ শেখ হাসিনার!

বেচারা খালেদা জিয়া। তিনিও খুব শক্তিশালী নার্ভের মানুষ, দৃঢ় সিদ্ধান্ত, অসিম সাহসের মালিক যা আমরা এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় দেখেছি। দলনিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের একটা নাতিদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে কর্মসূচি দিয়েছিলেন ঢাকা অভিযাত্রার; কিন্তু সে অভিযাত্রা শুরু হতেই দেখেনি কেউ। ২৯ ডিসেম্বর '১৩ তারিখ ঢাকা মহানগরীতে বিএনপির কাউকে কোথাও দেখা যায়নি।

একদিন আগে বাইরের জেলা থেকে দলের যে নেতা-কর্মীরা ঢাকায় চলে এসেছিলেন তারা কার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন তা খুঁজে পায়নি। দল তথা গোটা আন্দোলনের মূল নেত্রী বেগম জিয়াকে যখন বালির বস্তা দিয়ে আটকে রাখা হলো তখন টেলিফোন করে কোনো নেতাকে পাওয়া গেল না। ওইদিন বিকালে তিনি অবশ্য গাড়িতে করে বের হওয়ার একটা মহড়া দিলেন। আমি সৈয়দ আশরাফের মতো করে সমালোচনা করব না। কিন্তু বেগম জিয়া যদি বের হতে পারতেনও, কোথায় যেতেন তিনি? বিএনপি অফিসের সামনে কিংবা মহানগরের কোথাও তার জন্য মানুষ সমবেত ছিল বলে তো দেখা যায়নি।

পর্যবেক্ষকরা বলেন, আন্দোলনের জন্য বেগম জিয়া নাকি নিজ দলের চেয়ে জামায়াতে ইসলামীর ওপর বেশি নির্ভর করেছিলেন। জামায়াত একটি ক্যাডারভিত্তিক সংগঠন। তাদের অর্থ-বিত্ত বেশি। তারা মনে করে মরলে শহীদ, বাঁচলে গাজী। তাদের ওপর নির্ভর তো করাই যায়; কিন্তু বেগম জিয়ার হিসাবে গোলমাল হয়ে গেল। জামায়াত একটি যুদ্ধাপরাধী সংগঠন। তাদের নেতারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছিল বাংলাদেশের জন্মলগ্নে এ কথা ভেবে, এ কথা শুনে ৪২ বছর পর উত্থিত হলো জনগণ, বিশেষ করে যুবসমাজ। আওয়ামী লীগ সময় বুঝে এই কার্ড খেলেছিল। বিএনপি বলল, ওই জামায়াতকে নিয়ে তোমরাও তো দীর্ঘ পথ হেঁটেছ, আন্দোলন করেছ, এমনকি নির্বাচনও করেছ, যে নির্বাচন আমরা '৮৬-তে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছি। এখনো তো তোমাদের সঙ্গে স্বৈরাচার, যার বিরুদ্ধে ৯ বছর আন্দোলন করেছি আমরা। তোমাদের কোনো দোষ হয়নি? দোষ কেবল বিএনপির? তোমরা কি দেবতা? সেই যে কবির কথা, 'দেবতাদের বেলায় লীলাখেলা, দোষ কেবল আমার বেলা?' কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। আওয়ামী লীগ এত যোগ্যতার সঙ্গে দেশে-বিদেশে এই কার্ড খেলল যে বিএনপি প্রায় একঘরে হয়ে গেল। বর্তমানে বেশি করে বিদেশনির্ভর এই দলটি বড় একটা ধাক্কা খেয়ে গেল বিদেশিদের কাছে। গত ১৬ জানুয়ারি ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক প্রস্তাবে জামায়াত ও হেফাজতের সঙ্গে সুস্পষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এর আগে ১৩ জানুয়ারি ঢাকায় এক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতরা বিএনপিকে সহিংসতা এড়িয়ে চলতে বলেছিল।

পত্রিকার রিপোর্ট অনুযায়ী পশ্চিমা দেশগুলোর এই চাপে এখন হতাশ বিএনপি। দশম সংসদ নির্বাচনের আগে-পরে আড়াই বছর ধরে বিএনপির নেতারা বাংলাদেশে নিযুক্ত পশ্চিমা কূটনীতিকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে আসছিলেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। বিএনপির এই কূটনৈতিক ব্যর্থতাকে একশ ভাগ কাজে লাগিয়েছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের নামে একটি কুৎসিত নাটক করেছে তারা। তারপরেও সম্ভবত এই একটি কারণে তারা গভীর আত্দপ্রসাদ লাভ করছে এটা ভেবে যে, বিএনপি আর সহসা কিছু করতে পারবে না। আত্দগরিমায় আওয়ামী লীগ এটা দেখছে না যে, তারা সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার নাম করে সংসদকে একটি সঙ বানিয়ে ফেলছে। এ জন্য তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে গিয়ে বলছেন, অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচনের কোনো সম্ভাবনা তিনি দেখছেন না। ভোট নয়, তাই আমাদের মাথায় এখন সুশাসনের চিন্তা, আর যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পাঁচ বছরে যোগাযোগের ক্ষেত্রে তিনি বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলবেন।

দুজন রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগের নেতা। একজন অতি কৌশলী, আরেকজন বেশ খানিকটা সেন্টিমেন্টাল, কৌশলের ধার ধারেন না। কিন্তু দুজনই ভুলে গেছেন, চোরাবালিতে ঘর বাঁধলে সে ঘর টেকে না। স্যার ফজলে হাসান আবেদ বলেছেন, এ সরকার বেআইনি নয়, আবার বৈধও নয়। ব্রিটিশ ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের দুটো প্রস্তাবে খুশি থাকলে চলবে না, দেশের মানুষের কথা ভাবতে হবে। দেশের মানুষ কী ভাবে এ নির্বাচন আর সরকার সম্পর্কে? এখানে আত্দতৃপ্ত থাকার কোনো অবকাশ নেই। কারণ ইউরোপীয়, ব্রিটিশ পার্লামেন্টসহ সবাই একটি গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার পরামর্শ দিয়েছে। আর ভোট দিতে না গিয়ে তো মানুষ বলে দিয়েছে তারা এ নির্বাচনকে নেবে কীভাবে। কী করবে আওয়ামী লীগ? বিগত নির্বাচনে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ আসনে জিতলেও এবার জনপ্রিয়তা পাঁচ ভাগে গিয়ে ঠেকেছে। (প্রদত্ত ভোটের পরিমাণ এরকম বলেই আমার মনে হয়) এবার বিরোধী দলবিহীন এ সরকার পাঁচ বছরে তার উন্নতি করতে পারবে?

আওয়ামী লীগের নেতারা কি অস্বীকার করতে পারবেন যে, তাদের জনপ্রিয়তায় ধস নেমেছে? যদি ধরেই নেই সরকার পাঁচ বছরই থাকবে, তাহলে পাঁচ বছরে এ অবস্থার পরিবর্তন করতে পারবে? হারানো জনপ্রিয়তা কি ফিরে পাবে?

আবার আলোচনা করে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলছেন প্রায় সবাই। সেরকম কিছু হবে কি? হতে পারে আবার নাও হতে পারে। আমি ধরে নিচ্ছি সেরকম কিছু হলো না, তা হলেও তো পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হতে হবে। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সামনে চ্যালেঞ্জ হবে হিমালয়ের সমান। তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে বলেছেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠাই এখন সবচেয়ে বড় করে তাদের মাথায়। পাঁচ বছরে কিরকম সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা মানুষ দেখেছে। আর আগামী পাঁচ বছরে কেমন করবে তাও দেখবে। প্রকৃতপক্ষে রাজনীতির মাঠে জামায়াত কার্ড ছাড়া আওয়ামী লীগের খেলার তেমন কিছু নেই। নিরঙ্কুশভাবে 'কঠোর' কর্তৃত্বপরায়ণ শাসন চালানোর পর সেই কার্ড আর থাকার কথা নয়। যুদ্ধাপরাধ, জামায়াত এবং সহিংসতা নিরাময় করতে হবে আওয়ামী লীগকে এই পাঁচ বছরে। খাড়া উঁচু পাহাড়ে ওঠার মতো দুরূহ কাজ সেটি। পড়ে গেলে বেঁচে থাকা কষ্ট।

পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হলে সে নির্বাচনেও অবশ্যই জিততে হবে আওয়ামী লীগকে। সেটা এই ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মতো হতে পারবে না। সেই নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগ পরাজিত হয় তাহলে সেটাকে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ পরাজয় বলে বিবেচিত হবে। আওয়ামী লীগের নেতারা ভেবে দেখেছেন কি এক অসম্ভব চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছেন তারা নিজেদের জন্য।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :[email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
করলার তেতো ভাব কমানোর কৌশল
করলার তেতো ভাব কমানোর কৌশল

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বিতর্কে এনসিপির অবস্থান
সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বিতর্কে এনসিপির অবস্থান

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে বিশেষ অভিযানে ৫০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে বিশেষ অভিযানে ৫০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গঠনে দলগুলোকে ভূমিকা রাখার আহ্বান আলী রীয়াজের
জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গঠনে দলগুলোকে ভূমিকা রাখার আহ্বান আলী রীয়াজের

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পিলখানা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
পিলখানা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩ বছর বয়সেই মোবাইল-ট্যাব হাতে পাচ্ছে আবুধাবির শিশুরা
৩ বছর বয়সেই মোবাইল-ট্যাব হাতে পাচ্ছে আবুধাবির শিশুরা

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওষুধের দাম কমানোর লক্ষ্যে আদেশে স্বাক্ষর করবেন ট্রাম্প
ওষুধের দাম কমানোর লক্ষ্যে আদেশে স্বাক্ষর করবেন ট্রাম্প

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিচেল-কারেনকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য, ক্ষমা চাইলেন রিশাদ
মিচেল-কারেনকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য, ক্ষমা চাইলেন রিশাদ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক অবরোধ করে যানজট সৃষ্টি না করার অনুরোধ ডিএমপির
সড়ক অবরোধ করে যানজট সৃষ্টি না করার অনুরোধ ডিএমপির

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৬ মে শুরু হতে পারে আইপিএল
১৬ মে শুরু হতে পারে আইপিএল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাপপ্রবাহ : জরুরি ৯ নির্দেশনা দিল স্বাস্থ্য অধিদফতর
তাপপ্রবাহ : জরুরি ৯ নির্দেশনা দিল স্বাস্থ্য অধিদফতর

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২১ অঞ্চলে বজ্রঝড়ের আশঙ্কা, আবহাওয়া অফিসের সতর্কতা
২১ অঞ্চলে বজ্রঝড়ের আশঙ্কা, আবহাওয়া অফিসের সতর্কতা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দুই গোলে এগিয়েও জয় পেল না চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
দুই গোলে এগিয়েও জয় পেল না চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল বাতিল হলে হাজার হাজার কোটি রুপি লোকসান
আইপিএল বাতিল হলে হাজার হাজার কোটি রুপি লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত ২৩
নাইজেরিয়ায় বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন প্রশ্নে আপিল শুনানি মঙ্গলবার
জামায়াতের নিবন্ধন প্রশ্নে আপিল শুনানি মঙ্গলবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৩৮ হাজার ৫৭০ বাংলাদেশি
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৩৮ হাজার ৫৭০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রিয়ালের হতাশার রাতে তিন দশকের রেকর্ড ভাঙলেন এমবাপ্পে
রিয়ালের হতাশার রাতে তিন দশকের রেকর্ড ভাঙলেন এমবাপ্পে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্তিশগড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৩
ছত্তিশগড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হইচইয়ে আসছে মোশাররফ করিমের ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’
হইচইয়ে আসছে মোশাররফ করিমের ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য নিয়ে জেডি ভ্যান্সের ফোনে থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য নিয়ে জেডি ভ্যান্সের ফোনে থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার
গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়
হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান
বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান

বিশেষ আয়োজন

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা