শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ জুন, ২০১৬

বিএনপিকে অপেক্ষাই করতে হবে

বিভুরঞ্জন সরকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিকে অপেক্ষাই করতে হবে

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি বলেছেন, ‘কোনো স্বৈরশাসকই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে সক্ষম হয়নি’। একটি জাতীয় দৈনিকের অনলাইন জরিপে পাঠকদের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল, আপনি কি তার এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত? ৪৮ শতাংশ পাঠক হ্যাঁ এবং ৫০ শতাংশ পাঠক না জবাব দিয়েছেন। ২ শতাংশ পাঠক কোনো মন্তব্য করেননি। দেখা যাচ্ছে, সংখ্যাগরিষ্ঠ পাঠক বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছেন। অর্থাৎ স্বৈরশাসকরা ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পারেন বলে পাঠকদের বড় অংশই মনে করেন। ইতিহাসও কিন্তু এর পক্ষেই সায় দেয়। আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা, লেখক-সাংবাদিক-বুদ্ধিজীবীরা সুযোগ পেলেই উচ্চারণ করে থাকেন যে, স্বৈরশাসকদের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। কিন্তু বাস্তবে এর উল্টাটাই দেখা যায়। একটি নির্বাচিত সরকার প্রতি পাঁচ বছরে পরিবর্তন ঘটতে পারে, ঘটেও। এক নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠনে সক্ষম হয়, পরের নির্বাচনে পরাজিত হয়ে ক্ষমতা থেকে বিদায় নেয়। এটাই গণতান্ত্রিক শাসনে সাধারণত ঘটতে দেখা যায়। পরপর কয়েক নির্বাচনে জয়লাভের ঘটনাও ঘটে। তবে গণতান্ত্রিক শাসনের সাধারণ নিয়ম হলো, একটি নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর (কোথাও কোথাও চার বছর) রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকবে। কিন্তু স্বৈরশাসকরা ক্ষমতা দখলের পাঁচ বছরের মাথায়ই ক্ষমতা ছেড়ে বিদায় হয়েছে এমন দৃষ্টান্ত যেমন আমাদের দেশে নেই, তেমনি বিদেশেও নেই। তারপরও আমরা কেন যে বলি স্বৈরশাসকের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী হয় না!

১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা দখল করেছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল আইয়ুব খান। তিনি গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা গ্রহণ করেননি। তিনি ছিলেন সামরিক একনায়ক, স্বৈরশাসক। তাকে ক্ষমতা থেকে হটাতে এক দশকের বেশি সময় লেগেছিল। বাংলাদেশে জিয়াউর রহমান সামরিক ক্ষমতাবলেই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করেছিলেন, স্বৈরশাসকই ছিলেন তিনি। চট্টগ্রামে সেনাসদস্যদের হাতে নিহত না হলে তার শাসনকাল হয়তো দীর্ঘই হতো। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতা দখল করেছিলেন সামরিক ক্ষমতাবলে। তার শাসনকালও প্রায় এক দশকই স্থায়ী হয়েছিল। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে  স্বৈরশাসকদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকার সময়কাল আরও দীর্ঘ।

বাংলাদেশে নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার বদলের নিয়ম চালু হওয়ার পর আমরা কী দেখেছি? ১৯৯১ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সরকার গঠন করে বিএনপি। পরের নির্বাচনেই বিদায়। মাঝখানে একটি একতরফা ও বিতর্কিত নির্বাচনে জিতে সরকার গঠন করলেও সে সরকার হয়েছিল খুবই স্বল্পস্থায়ী। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। পাঁচ বছর পরের নির্বাচনে তারও বিদায়। আবার ২০০১-এর নির্বাচনে ক্ষমতায় ফিরে আসেন খালেদা জিয়া। পাঁচ বছর পরে আবার বিদায়। তাহলে এ কথা কি বলা যায় যে, কোনো নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার রাষ্ট্রক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে সক্ষম? নির্বাচনের মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে জয়লাভ করে ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার রেকর্ডও নেই তা নয়। আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ, পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্র বলে পরিচিত, ভারতে একসময় ভোটে জিতেই ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে সক্ষম হয়েছিল কংগ্রেস। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে বামফ্রন্ট টানা ৩৪ বছর শাসন করেছেন। অন্য রাজ্যেও এরকম টানা শাসনের নজির আছে। কিন্তু এগুলোর কোনোটাই রাজনীতিতে নিয়ম হিসেবে ধরা উচিত নয়। এগুলো ব্যতিক্রম। যুক্তরাজ্যে এবং যুক্তরাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়ই সরকার গঠন ও বদল হয়। ওই দুই দেশেও ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার কোনো উপায়  নেই। ও সব দেশে একই দল বার বার নির্বাচনে জিতে না। আবার এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি সরকারপ্রধানও হতে পারেন না। কাজেই যতই জনপ্রিয়তা থাক না কেন, বিল ক্লিনটন কিংবা বারাক ওবামার শাসনের মেয়াদ কোনোভাবেই আট বছরের বেশি হয় না, হবে না। আবার কারও ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী হলেই তাকে দুঃশাসক হিসেবে অভিহিত করাটাও সব সময় যুক্তিসিদ্ধ নয়। মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদ কিংবা সিঙ্গাপুরের লি কুয়ান দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিলেন বলেই কেউ তাদের দুঃশাসক বলে মনে করেন কি? সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোতে গণতন্ত্রের বালাই ছিল না। শাসকদের শাসনকালও দীর্ঘস্থায়ী ছিল। তাহলে আমাদের রাজনীতিবিদরা এবং আমরা কেন বলি যে, কোনো স্বৈরশাসকই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পারে না? গণতান্ত্রিক শাসকও তো ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পারে না। সে জন্যই বরং এটা বলাই যুক্তিসঙ্গত যে, কারও ক্ষমতাই চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সঙ্গে স্বৈরাচারী কিংবা গণতান্ত্রিক হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। মানুষের জন্ম-মৃত্যুর স্বাভাবিকতার মতো ক্ষমতার পরিবর্তনও স্বাভাবিক ঘটনা। তবে ক্ষমতা যে কারও চিরস্থায়ী নয়, এই স্বাভাবিক ও সাধারণ বিষয়টি ক্ষমতাসীনরা ও ক্ষমতাপ্রত্যাশীরা বুঝতে চায় না। সে জন্যই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এবং ক্ষমতায় থাকার জন্য রাজনীতিবিদরা কত ধরনের কাণ্ডকীর্তিই না করে থাকেন। ক্ষমতার মধুর হাঁড়ির লোভ সামাল দেওয়া রাজনীতিবিদদের জন্য কঠিন। আমাদের দেশে এখন ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ দেশের একটি অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল। ক্ষমতার বাইরে আছে বিএনপি। জনসমর্থনের বিচারে বিএনপিও একটি বড় দল। বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ পালাক্রমে দেশ শাসন করলেও এক দল আর এক দলকে সহজভাবে মানতে পারে না। এখন প্রশ্ন হলো, এই ‘দীর্ঘস্থায়ী’ বলতে বিএনপি মহাসচিব ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন? তারা কি মনে করছেন খুব অল্প সময়, আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই সরকারের পতন হবে? যদি তারা সেটা মনে করেন তাহলে প্রশ্ন আসে, কীভাবে সরকারের পতন হবে? আন্দোলনের মাধ্যমে, নির্বাচনের মাধ্যমে— নাকি হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে? বিএনপির ভাষায় বর্তমান সরকারকে যদি ‘স্বৈরশাসক’ হিসেবেও ধরে নেওয়া হয়, তাহলেও প্রশ্ন আসে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানোর বৈধ উপায় কী? নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের কোনো বৈধ পথ নেই। তীব্র গণআন্দোলনের মুখে সরকার পরিবর্তন হলেও সেটাকে জনমতের অভিপ্রায় হিসেবে ধরে ‘গণতান্ত্রিক’ বলেই মেনে নেওয়া হয়। এখন সরকার পরিবর্তনের জন্য বিএনপির পরিকল্পনা কী? তারা কি প্রবল গণআন্দোলন গড়ে তুলে সরকারের পতন চায়? নাকি নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার বদলের অপেক্ষায় থাকবে? আরও একটি বিকল্পের কথা আগেই বলা হয়েছে, সেটা হলো ‘হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্র’। বিএনপি কোন পথ ধরবে? বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর বের হয়েছে, ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা ‘মোসাদ’-এর সহযোগিতা নিয়ে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সরকার ফেলে দেওয়ার একটি ষড়যন্ত্রের সঙ্গে বিএনপির কারও কারও জড়িত থাকার কথা। কদিন ধরেই এ নিয়ে নানা ধরনের তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে। এই খবরটি দেশের ভিতর ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে। খোদ বিএনপির মধ্যেও চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। বিএনপির নবনিযুক্ত সাংগঠনিক সম্পাদক চট্টগ্রামের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী আসলাম চৌধুরী মোসাদ ষড়যন্ত্রের নাটের গুরু। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এই ষড়যন্ত্রের কথা স্বীকার করেছেন এবং বলেছেন, সরকারের কাছে এ ব্যাপারে তথ্য-প্রমাণ আছে। যেহেতু ষড়যন্ত্রের বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেছে এবং সরকারের হাতেও তথ্য-প্রমাণ থাকার দাবি করা হচ্ছে, সেহেতু বলা যায়, সত্যতা থাকলেও এই ষড়যন্ত্র ডিসেম্বরের মধ্যে কার্যকর হওয়ার কোনো সুযোগ আর নেই। এই ধারায় সরকার পরিবর্তনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হলে বিএনপিকে নতুন কোনো ষড়যন্ত্র করতে হবে এবং অপেক্ষায় থাকতে হবে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর  মোসাদ ইস্যু নিয়ে এক সংবাদ সস্মেলনে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে বিএনপির কোনো ধরনের যোগাযোগ বা সম্পর্কের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি এও বলেছেন, বিএনপি কোনো ষড়যন্ত্রে বিশ্বাস করে না। বিএনপিকে একটি উদারপন্থি, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল দাবি করে মির্জা আলমগীর বলেছেন, বর্তমানে সরকার পরিবর্তন সম্ভব শুধু নির্বাচনের মাধ্যমে। অন্য কোনো পথে সরকার পরিবর্তনের কথা বিএনপি চিন্তাও করে না।

বিএনপি যদি শুধু নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো পথে সরকার পরিবর্তনের কথা চিন্তা না-ই করে থাকে তাহলে ‘কোনো স্বৈরশাসকই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পারে না’ বলে মুখরোচক বক্তব্য দেওয়ার উদ্দেশ্য কী? এটা কি দলের নেতা-কর্মী-সমর্থক-শুভানুধ্যায়ীদের মনোবল চাঙ্গা করার টনিক. নাকি বিষয়টি এমন : ঢিল একটি ছুড়ে রাখলাম, বক যদি মারা যায় তাহলে কেরামতি দাবি করা যাবে। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা বলছেন, বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষে ২০১৯ সালে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের জন্য বিএনপিকে তাই ২০১৯ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আর যেটা বাকি থাকে সেটা হলো গণআন্দোলন। বিএনপির নেতৃত্বে দেশে কোনো গণআন্দোলন গড়ে উঠবে সেটা সম্ভবত বেগম খালেদা জিয়াও এখন আর বিশ্বাস করেন না। সে জন্য আগে যেমন তিনি ঘন ঘন আন্দোলনের হুঙ্কার দিয়ে সরকার পতনের সময় বেঁধে দিতেন, এখন আর তা দিচ্ছেন না। মির্জা আলমগীরও যেহেতুু বলেছেন, বিএনপি ‘অন্য কোনো পথে সরকার পরিবর্তনের কথা চিন্তাও করে না’— সেহেতু এটা মনে করাই স্বাভাবিক যে আন্দোলনের কোনো পরিকল্পনা আপাতত বিএনপির নেই। বিএনপির এখন উচিত হবে পরবর্তী নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি নেওয়া। বিএনপিকে একটি নিয়মতান্ত্রিক, উদার, গণতান্ত্রিক দল হিসেবেই নিজেদের পরিচিতি তুলে ধরতে হবে। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য অধৈর্য  হয়ে শর্টকাট পথ না খুঁজে মিয়ানমারের জনপ্রিয় নেত্রী অং সাং সু চির মতো অপেক্ষা করতে হবে। সবুরে মেওয়া ফলে বলে যে প্রবাদটি চালু রয়েছে বেগম জিয়াকে সেটা বার বার মনে করতে হবে।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা