শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ জুন, ২০১৬

বিএনপিকে অপেক্ষাই করতে হবে

বিভুরঞ্জন সরকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিকে অপেক্ষাই করতে হবে

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি বলেছেন, ‘কোনো স্বৈরশাসকই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে সক্ষম হয়নি’। একটি জাতীয় দৈনিকের অনলাইন জরিপে পাঠকদের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল, আপনি কি তার এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত? ৪৮ শতাংশ পাঠক হ্যাঁ এবং ৫০ শতাংশ পাঠক না জবাব দিয়েছেন। ২ শতাংশ পাঠক কোনো মন্তব্য করেননি। দেখা যাচ্ছে, সংখ্যাগরিষ্ঠ পাঠক বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছেন। অর্থাৎ স্বৈরশাসকরা ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পারেন বলে পাঠকদের বড় অংশই মনে করেন। ইতিহাসও কিন্তু এর পক্ষেই সায় দেয়। আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা, লেখক-সাংবাদিক-বুদ্ধিজীবীরা সুযোগ পেলেই উচ্চারণ করে থাকেন যে, স্বৈরশাসকদের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। কিন্তু বাস্তবে এর উল্টাটাই দেখা যায়। একটি নির্বাচিত সরকার প্রতি পাঁচ বছরে পরিবর্তন ঘটতে পারে, ঘটেও। এক নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠনে সক্ষম হয়, পরের নির্বাচনে পরাজিত হয়ে ক্ষমতা থেকে বিদায় নেয়। এটাই গণতান্ত্রিক শাসনে সাধারণত ঘটতে দেখা যায়। পরপর কয়েক নির্বাচনে জয়লাভের ঘটনাও ঘটে। তবে গণতান্ত্রিক শাসনের সাধারণ নিয়ম হলো, একটি নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর (কোথাও কোথাও চার বছর) রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকবে। কিন্তু স্বৈরশাসকরা ক্ষমতা দখলের পাঁচ বছরের মাথায়ই ক্ষমতা ছেড়ে বিদায় হয়েছে এমন দৃষ্টান্ত যেমন আমাদের দেশে নেই, তেমনি বিদেশেও নেই। তারপরও আমরা কেন যে বলি স্বৈরশাসকের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী হয় না!

১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা দখল করেছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল আইয়ুব খান। তিনি গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা গ্রহণ করেননি। তিনি ছিলেন সামরিক একনায়ক, স্বৈরশাসক। তাকে ক্ষমতা থেকে হটাতে এক দশকের বেশি সময় লেগেছিল। বাংলাদেশে জিয়াউর রহমান সামরিক ক্ষমতাবলেই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করেছিলেন, স্বৈরশাসকই ছিলেন তিনি। চট্টগ্রামে সেনাসদস্যদের হাতে নিহত না হলে তার শাসনকাল হয়তো দীর্ঘই হতো। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতা দখল করেছিলেন সামরিক ক্ষমতাবলে। তার শাসনকালও প্রায় এক দশকই স্থায়ী হয়েছিল। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে  স্বৈরশাসকদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকার সময়কাল আরও দীর্ঘ।

বাংলাদেশে নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার বদলের নিয়ম চালু হওয়ার পর আমরা কী দেখেছি? ১৯৯১ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সরকার গঠন করে বিএনপি। পরের নির্বাচনেই বিদায়। মাঝখানে একটি একতরফা ও বিতর্কিত নির্বাচনে জিতে সরকার গঠন করলেও সে সরকার হয়েছিল খুবই স্বল্পস্থায়ী। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। পাঁচ বছর পরের নির্বাচনে তারও বিদায়। আবার ২০০১-এর নির্বাচনে ক্ষমতায় ফিরে আসেন খালেদা জিয়া। পাঁচ বছর পরে আবার বিদায়। তাহলে এ কথা কি বলা যায় যে, কোনো নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার রাষ্ট্রক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে সক্ষম? নির্বাচনের মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে জয়লাভ করে ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার রেকর্ডও নেই তা নয়। আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ, পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্র বলে পরিচিত, ভারতে একসময় ভোটে জিতেই ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে সক্ষম হয়েছিল কংগ্রেস। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে বামফ্রন্ট টানা ৩৪ বছর শাসন করেছেন। অন্য রাজ্যেও এরকম টানা শাসনের নজির আছে। কিন্তু এগুলোর কোনোটাই রাজনীতিতে নিয়ম হিসেবে ধরা উচিত নয়। এগুলো ব্যতিক্রম। যুক্তরাজ্যে এবং যুক্তরাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়ই সরকার গঠন ও বদল হয়। ওই দুই দেশেও ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার কোনো উপায়  নেই। ও সব দেশে একই দল বার বার নির্বাচনে জিতে না। আবার এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি সরকারপ্রধানও হতে পারেন না। কাজেই যতই জনপ্রিয়তা থাক না কেন, বিল ক্লিনটন কিংবা বারাক ওবামার শাসনের মেয়াদ কোনোভাবেই আট বছরের বেশি হয় না, হবে না। আবার কারও ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী হলেই তাকে দুঃশাসক হিসেবে অভিহিত করাটাও সব সময় যুক্তিসিদ্ধ নয়। মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদ কিংবা সিঙ্গাপুরের লি কুয়ান দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিলেন বলেই কেউ তাদের দুঃশাসক বলে মনে করেন কি? সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোতে গণতন্ত্রের বালাই ছিল না। শাসকদের শাসনকালও দীর্ঘস্থায়ী ছিল। তাহলে আমাদের রাজনীতিবিদরা এবং আমরা কেন বলি যে, কোনো স্বৈরশাসকই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পারে না? গণতান্ত্রিক শাসকও তো ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পারে না। সে জন্যই বরং এটা বলাই যুক্তিসঙ্গত যে, কারও ক্ষমতাই চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সঙ্গে স্বৈরাচারী কিংবা গণতান্ত্রিক হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। মানুষের জন্ম-মৃত্যুর স্বাভাবিকতার মতো ক্ষমতার পরিবর্তনও স্বাভাবিক ঘটনা। তবে ক্ষমতা যে কারও চিরস্থায়ী নয়, এই স্বাভাবিক ও সাধারণ বিষয়টি ক্ষমতাসীনরা ও ক্ষমতাপ্রত্যাশীরা বুঝতে চায় না। সে জন্যই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এবং ক্ষমতায় থাকার জন্য রাজনীতিবিদরা কত ধরনের কাণ্ডকীর্তিই না করে থাকেন। ক্ষমতার মধুর হাঁড়ির লোভ সামাল দেওয়া রাজনীতিবিদদের জন্য কঠিন। আমাদের দেশে এখন ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ দেশের একটি অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল। ক্ষমতার বাইরে আছে বিএনপি। জনসমর্থনের বিচারে বিএনপিও একটি বড় দল। বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ পালাক্রমে দেশ শাসন করলেও এক দল আর এক দলকে সহজভাবে মানতে পারে না। এখন প্রশ্ন হলো, এই ‘দীর্ঘস্থায়ী’ বলতে বিএনপি মহাসচিব ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন? তারা কি মনে করছেন খুব অল্প সময়, আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই সরকারের পতন হবে? যদি তারা সেটা মনে করেন তাহলে প্রশ্ন আসে, কীভাবে সরকারের পতন হবে? আন্দোলনের মাধ্যমে, নির্বাচনের মাধ্যমে— নাকি হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে? বিএনপির ভাষায় বর্তমান সরকারকে যদি ‘স্বৈরশাসক’ হিসেবেও ধরে নেওয়া হয়, তাহলেও প্রশ্ন আসে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানোর বৈধ উপায় কী? নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের কোনো বৈধ পথ নেই। তীব্র গণআন্দোলনের মুখে সরকার পরিবর্তন হলেও সেটাকে জনমতের অভিপ্রায় হিসেবে ধরে ‘গণতান্ত্রিক’ বলেই মেনে নেওয়া হয়। এখন সরকার পরিবর্তনের জন্য বিএনপির পরিকল্পনা কী? তারা কি প্রবল গণআন্দোলন গড়ে তুলে সরকারের পতন চায়? নাকি নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার বদলের অপেক্ষায় থাকবে? আরও একটি বিকল্পের কথা আগেই বলা হয়েছে, সেটা হলো ‘হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্র’। বিএনপি কোন পথ ধরবে? বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর বের হয়েছে, ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা ‘মোসাদ’-এর সহযোগিতা নিয়ে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সরকার ফেলে দেওয়ার একটি ষড়যন্ত্রের সঙ্গে বিএনপির কারও কারও জড়িত থাকার কথা। কদিন ধরেই এ নিয়ে নানা ধরনের তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে। এই খবরটি দেশের ভিতর ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে। খোদ বিএনপির মধ্যেও চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। বিএনপির নবনিযুক্ত সাংগঠনিক সম্পাদক চট্টগ্রামের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী আসলাম চৌধুরী মোসাদ ষড়যন্ত্রের নাটের গুরু। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এই ষড়যন্ত্রের কথা স্বীকার করেছেন এবং বলেছেন, সরকারের কাছে এ ব্যাপারে তথ্য-প্রমাণ আছে। যেহেতু ষড়যন্ত্রের বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেছে এবং সরকারের হাতেও তথ্য-প্রমাণ থাকার দাবি করা হচ্ছে, সেহেতু বলা যায়, সত্যতা থাকলেও এই ষড়যন্ত্র ডিসেম্বরের মধ্যে কার্যকর হওয়ার কোনো সুযোগ আর নেই। এই ধারায় সরকার পরিবর্তনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হলে বিএনপিকে নতুন কোনো ষড়যন্ত্র করতে হবে এবং অপেক্ষায় থাকতে হবে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর  মোসাদ ইস্যু নিয়ে এক সংবাদ সস্মেলনে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে বিএনপির কোনো ধরনের যোগাযোগ বা সম্পর্কের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি এও বলেছেন, বিএনপি কোনো ষড়যন্ত্রে বিশ্বাস করে না। বিএনপিকে একটি উদারপন্থি, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল দাবি করে মির্জা আলমগীর বলেছেন, বর্তমানে সরকার পরিবর্তন সম্ভব শুধু নির্বাচনের মাধ্যমে। অন্য কোনো পথে সরকার পরিবর্তনের কথা বিএনপি চিন্তাও করে না।

বিএনপি যদি শুধু নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো পথে সরকার পরিবর্তনের কথা চিন্তা না-ই করে থাকে তাহলে ‘কোনো স্বৈরশাসকই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে পারে না’ বলে মুখরোচক বক্তব্য দেওয়ার উদ্দেশ্য কী? এটা কি দলের নেতা-কর্মী-সমর্থক-শুভানুধ্যায়ীদের মনোবল চাঙ্গা করার টনিক. নাকি বিষয়টি এমন : ঢিল একটি ছুড়ে রাখলাম, বক যদি মারা যায় তাহলে কেরামতি দাবি করা যাবে। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা বলছেন, বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষে ২০১৯ সালে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের জন্য বিএনপিকে তাই ২০১৯ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আর যেটা বাকি থাকে সেটা হলো গণআন্দোলন। বিএনপির নেতৃত্বে দেশে কোনো গণআন্দোলন গড়ে উঠবে সেটা সম্ভবত বেগম খালেদা জিয়াও এখন আর বিশ্বাস করেন না। সে জন্য আগে যেমন তিনি ঘন ঘন আন্দোলনের হুঙ্কার দিয়ে সরকার পতনের সময় বেঁধে দিতেন, এখন আর তা দিচ্ছেন না। মির্জা আলমগীরও যেহেতুু বলেছেন, বিএনপি ‘অন্য কোনো পথে সরকার পরিবর্তনের কথা চিন্তাও করে না’— সেহেতু এটা মনে করাই স্বাভাবিক যে আন্দোলনের কোনো পরিকল্পনা আপাতত বিএনপির নেই। বিএনপির এখন উচিত হবে পরবর্তী নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি নেওয়া। বিএনপিকে একটি নিয়মতান্ত্রিক, উদার, গণতান্ত্রিক দল হিসেবেই নিজেদের পরিচিতি তুলে ধরতে হবে। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য অধৈর্য  হয়ে শর্টকাট পথ না খুঁজে মিয়ানমারের জনপ্রিয় নেত্রী অং সাং সু চির মতো অপেক্ষা করতে হবে। সবুরে মেওয়া ফলে বলে যে প্রবাদটি চালু রয়েছে বেগম জিয়াকে সেটা বার বার মনে করতে হবে।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
সর্বশেষ খবর
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার
অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’
‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি
লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা
ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!
গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী
লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে নেপালে নির্বাচন
মার্চে নেপালে নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে মেধা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পুলিশের চাকরি পেলেন ৪৭ জন
গাজীপুরে মেধা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পুলিশের চাকরি পেলেন ৪৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল
মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?
অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)
ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি
তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড
৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩
ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল
৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু
ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন