শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬

পুণ্ড্রনগরীর কেচ্ছা

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পুণ্ড্রনগরীর কেচ্ছা

ভারতবর্ষের প্রায় প্রতি প্রদেশেরই নাম ও সীমা কালক্রমে পরিবর্তিত হয়েছে। শাসন কাজের সুবিধার জন্য ইংরেজ আমলে বাংলাদেশের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে পুণ্ড্র ও বরেন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গে রাঢ় ও তাম্রলিপি এবং দক্ষিণ ও পূর্ববঙ্গে বঙ্গ সমতট, হরিকেল ও বঙ্গাল প্রভৃতি দেশ ছিল। মুসলমান যুগেই সর্বপ্রথম এসব দেশ একত্রে বাঙালা বা বাংলা নামে পরিচিতি লাভ করেছিল। আইন-ই-আকবরী গ্রন্থের প্রণেতা আবুল ফজল জানিয়েছেন এই দেশের প্রাচীন নাম ছিল বঙ্গ। বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের নদীর নাম আমরা শুনতে পাই— যমুনা, পদ্মা, মেঘনা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, করতোয়া। তিস্তা এবং করতোয়া উত্তরবঙ্গের নদী। তবে পদ্মা যমুনা ছাড়াও আছে কপোতাক্ষসহ অসংখ্য নদ-নদী। সেই করতোয়া শুকিয়ে গেছে, যেমন গেছে অন্যগুলো। ইতিমধ্যে মরে গেছে, মেরে ফেলা হয়েছে নব্য ধনীদের অত্যাচারে। করতোয়া তীরেই বাংলার প্রাচীন রাজধানী পুণ্ড্রবর্ধন নগর ছিল একদা, যার ফলে করতোয়াকে ‘করতোয়া মাহাত্ম্য’ নাম দেওয়া হয়েছিল। ১৭৮৭ সালের প্রচণ্ড বন্যায় করতোয়া, ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়। পূর্ণ স্রোতবাহী করতোয়াকে প্রথম দেখি ১৯৬৪ সালের নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে। মাধ্যমিক পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক মথুরানাথ মুখোপাধ্যায়। একদিন নবম এবং দশম শ্রেণির ছাত্রদের জন্য একটি সুখবর দিলেন, বিশেষত আমরা যারা দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলাম তাদের উদ্দেশে তিনি বললেন, ‘তোমরা যদি বগুড়ার মহাস্থানগড় দেখতে যেতে চাও, আগামী নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে যেতে পারবে, অপূর্ব কুমার গোস্বামীর সঙ্গে। প্রতি ছাত্রকে যাতায়াতে, থাকা এবং খাওয়াসহ মাত্র ১০ টাকা দিতে হবে। পাবনা থেকে বাসে যেতে হবে ঈশ্বরদী। ঈশ্বরদী থেকে ট্রেনে সান্তাহার বগুড়া।

যথারীতি আমরা যারা দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলাম তারা অনেকেই অপূর্ব স্যারের কাছে ১০ টাকা জমা দিলাম এবং জেনে নিলাম, জামা-কাপড় কি কি নিতে হবে। স্যার জানালেন একটি শার্ট, একটি পাজামা, লুঙ্গি আর গামছা হলেই চলবে। অপূর্ব গোস্বামী জানতেন প্রতিটি ছাত্রের এক জোড়া শার্ট, পাজামা থাকাটা খুবই অস্বাভাবিক ছিল। স্কুলজীবনের শেষ দিকে একজোড়া স্যান্ডেল এবং বাটা স্যু কোম্পানির এক জোড়া জুতা থাকলেই নিজেকে ধন্য মনে করতাম। ঘড়ি হাতে দেওয়ার স্বপ্ন থাকলেও সেটি আর বাস্তবে হয়নি, হয়েছিল মাধ্যমিকের পর। পিতা শখ করে কিনে দিয়েছিলেন— ‘ফেভার লিউবা’ নামের একটি ঘড়ি ৪২ টাকা দিয়ে। বগুড়া যাওয়ার আগের দিন হেডমাস্টার জানালেন, বগুড়া জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। অপূর্বসহ তোমরা যে কুড়িজন বগুড়া যাচ্ছ, সবাই থাকবে জিলা স্কুলের বড় হলরুমে, বগুড়াতে গিয়ে মহাস্থানগড়, করতোয়া নদী এবং মুজিবর রহমান ভাণ্ডারীর কম্বল কারখানাসহ জামিল অ্যান্ড কোম্পানির গ্লিসারিন সাবান ‘জান-এ সাবা’, সাবান ফ্যাক্টরি দেখবে এবং জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক তোমাদের জানাবেন পুণ্ড্রনগরী বরেন্দ্রনগর সম্পর্কে। মহানন্দে নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আমাদের নিয়ে অপূর্ব স্যার যথারীতি ঈশ্বরদী হয়ে সান্তাহার পাড়ি দিয়ে নিয়ে গেলেন জিলা স্কুলের সেই বিশাল হলরুমে। পৌঁছানোর খবর পেয়েই বগুড়া জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ আরও দুজন শিক্ষক এলেন। ওইসব শিক্ষক আমাদের অপূর্ব স্যারের সঙ্গে কি কি সব জরুরি কথা শেষ করেই জানালেন, তোমাদের জন্য হলরুমে রাতে থাকার ব্যবস্থা হয়েছে, এমনকি সকালে, দুপুরে রাতের খাবারও তোমরা পাবে। এমন সময় অপূর্ব স্যার আমাদের জানালেন আগামীকালকে আমরা মহাস্থানগড় দেখতে যাব, শহর থেকে উত্তরে, দূরত্ব সাত-আট মাইল। সারা দিন তোমরা মহাস্থান ঘুরবে এবং গড়ের পাশেই আছে মহাস্থানগড় সম্পর্কিত বিশাল সাইনবোর্ডে যাবতীয় তথ্য এবং পুণ্ড্র ও বরেন্দ্র সম্পর্কের ইতিহাসের প্রধান অংশের কিছু তথ্য। সহপাঠী গোপাল ঘোষ, আশিষ রাখাল রায়, শেখ আবদুল হাদী, স্বপন সাহা, আরশাদ আলী, ইয়াকুব আলী, কৃষ্ণপাল, আবুল কালাম আজাদসহ অপূর্ব স্যারের নির্দেশে প্রথম দিন দেখতে গেলাম করতোয়া নদী। শখের বসে স্যারই উৎসাহ দিলেন নৌকায় চড়তে। বিশাল একটি নৌকায় আমরা ২১ জন, বেশ কয়েক মাইল পালে হাওয়া লাগিয়ে সেদিনের সেই নৌকা ভ্রমণ সাঙ্গ হলো দুপুরের অনেক পরে। যাওয়ার সময় গুড়, চিড়া, মুড়ি, বাতাসা এবং ‘লই’ কিনে দিলেন অপূর্ব স্যার— ইতিপূর্বে লই খাইনি, লোভটি আমার মতো অনেকেরই ছিল। যেহেতু পাবনা বড়বাজারে চিড়া মুড়ি বাতাসা পাওয়া গেলেও লই কখনো খাইনি, লই কিছুই নয়, গুড়টা তরল অবস্থায় থাকাকালীন অল্প আগুনের জ্বালে চালের গুঁড়া মিশিয়ে দিয়ে লম্বা কাঠি লজেন্সের চেয়েও অনেক বড় সাইজের বানানোর পরে মাঝখানে ভেঙে দিলে হয় লই। আর ভেঙে না দিলে বগুড়াবাসী সেটিকে বলেন মই। সেই লই ভাঙা অবস্থায় আমরা চিড়া-মুড়ির সঙ্গে করতোয়ার স্বচ্ছ পানি দিয়ে খেয়েছিলাম। সে ছিল আরেক অপূর্ব স্বাদ। অনাবিল আনন্দ।

 

 

অপূর্ব স্যারের নেতৃত্বে পরের দিন দেখতে পেলাম সেই বিখ্যাত মহাস্থানগড়। যাওয়ার পথে বাসের ভেতরে স্যার আমাদের জানালেন ‘পুণ্ড্র’ একটি প্রাচীন জাতির নাম। এই জাতি উত্তরবঙ্গে বাস করত বলে এই অঞ্চল পুণ্ড্রদেশ ও পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত ছিল। পুণ্ড্র দেশের রাজধানীর নামও ছিল পুণ্ড্রবর্ধন। প্রাচীনকালে এটি ছিল প্রসিদ্ধ নগরী। আজকের এই মহাস্থানগড়কেই প্রাচীন পুণ্ড্রবর্ধনের ধ্বংসাবশেষ বলেই ইতিহাসবিদরা অনুমান করেন। কারণ, মৌর্য যুগের শাসনামলের সময় একটি শিলালিপিতে এই জায়গাটিকেই পুণ্ড্রনগরী বলা হয়েছে। বরেন্দ্র উত্তরবঙ্গের একটি বিশাল জনপদ। রামচরিত কাব্যে ‘বরেন্দ্র মণ্ডল’। গঙ্গা ও করতোয়া নদের কথা বলা হয়েছে। অপূর্ব স্যার ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বললেন, খাবার সময় হয়েছে বেলা দ্বিপ্রহর উত্তীর্ণ প্রায়। আমরা ইঁদুরেরা হ্যামিলনের বংশীবাদকের সেই বাঁশির সুরে ওঠে পড়লাম একটি শীর্ণ বাসে, ফিরে এলাম জিলা স্কুলের হলরুমে। বিকালের দিকে যেতে হবে শহরের প্রধান বাজার সংলগ্ন রেললাইন পেরিয়ে যেখানে একই স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির এবং মুসলমানদের মসজিদ দেখাতে নিয়ে গেলেন স্যার এবং তিনি জানালেন, হিন্দু-মুসলমানদের সহাবস্থানের কথা।

বিকালের বেশ কিছু পরে ফেরার পথে অপূর্ব স্যার নতুন একটি দেশের নাম জানালেন সেটির নাম গৌড়, তিনি আরও জানালেন বাংলার পরাক্রান্ত পাল ও সেন রাজগণের ‘গৌড়েশ্বর’ উপাধি ছিল। যতদূর মনে পড়ে স্যার এক সময় জানিয়েছিলেন বাংলার আদিম অধিবাসীরা আর্য জাতির বংশোদ্ভূত নয়। আজ বাজারে ‘সাঁওতাল’দের তোমরা নিশ্চয় দেখেছ, বাংলার ১. কোল ২. শবর ৩. পুলিন্দ ৪. হাড়ি ৫. ডোম ৬. চণ্ডাল এসব অন্ত্যজ জাতিই আদিবাসীদের বংশধর। স্যার সবশেষে সেদিন জানিয়েছিলেন, যদিও আমি অঙ্কের শিক্ষক, ইতিহাস বিষয়টি আমার খুবই প্রিয়, তোমাদের পুণ্ড্রনগরী মহাস্থানগড়সহ অন্যান্য ইতিহাস্রিত কথা বললাম, সেগুলো আমি শ্রী রমেশ চন্দ্র মজুমদার মশায়ের ‘বাংলাদেশের ইতিহাস’ গ্রন্থ পড়ে নিয়েছিলাম আমাদের গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক মথুর স্যারের নির্দেশে, এ জন্য তোমাদের সংক্ষিপ্তাকারে জানাতে পারলাম প্রাচীন নগরী বগুড়া সম্পর্কে। পরের দিন আমরা দেখতে গিয়েছিলাম ভাণ্ডারীদের কম্বল ফ্যাক্টরিতে কীভাবে কম্বল বানায়। মুজিবর রহমান ভাণ্ডারী অপূর্ব কুমার গোস্বামীকে একটি কম্বল উপহার দিয়েছিলেন। আর আমাদের দিয়েছিলেন একটি করে ‘রাইটার’ কলম। আনন্দের আতিশয্যে কেউ কেউ মুজিবর ভাণ্ডারীকে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ভালো লেখাপড়া করলে ভবিষ্যতে পৃথিবীর অনেক দেশ দেখতে পাবে।

জনাব ভাণ্ডারীর কথা আমার বেলায় প্রযোজ্য হয়েছে, অন্যের বেলায় কতটা হয়েছিল আজ আর মনে নেই। সেই ১৯৬৪ সালের পর গত ৭ এবং ৮ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে দুদিনব্যাপী বগুড়া লেখক চক্রের ২৮তম জন্মবার্ষিকীতে আমাকে বগুড়া যেতে হয়েছিল। দুদিনের সেই কবি সম্মেলনে সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য গুণী ব্যক্তিদের ক্রেস্টসহ সম্মাননা জানানো হয়। কবিতায় গোলাম কিবরিয়া মিনু, সাংবাদিকতায় ওয়াসিকুর রহমান বেচান, লোকসাহিত্যে ড. বেলাল হোসেন, লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদনায় আবদুল মান্নান স্বপন এবং কালিপদ সেন টিপু। সেই দুদিনের বগুড়া লেখক চক্রের মিলনমেলায় সমগ্র বাংলাদেশ থেকে ২৪৮ জন কবি, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, গল্পকার এসেছিলেন। সম্মেলনের উদ্বোধক ছিলেন কবি আমিনুল ইসলাম। প্রধান  অতিথি ছিলাম আমি। সম্মাননা প্রদান পর্বে অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট ছড়াকার আলম তালুকদার। নূরুল করিম নাসিম গল্পকার এবং আরেক গল্পকার রাফিকুর রশিদ। আযিযুল হক কলেজের অধ্যক্ষ শামসুল আলম, কবি মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, রাজশাহীর কবি কুঞ্জের সাধারণ সম্পাদক কবি আরিফুল হক কুমার, বগুড়া লেখক চক্রের উপদেষ্টা পলাশ খন্দকার, কবি শিবলী মুকতাদির, শিশুসংগঠক আবদুল খালেক, কবি সিকতা কাজল, কামরুন নাহার কোহেলী এবং বগুড়া লেখক চক্রের সভাপতি কবি ইসলাম রফিক। শুভেচ্ছা জানালেন লেখক চক্রের সাধারণ সম্পাদক আমির খসরু গোলাম। সব শেষে বক্তব্য রাখলেন বিএফইউজের সহ-সভাপতি কবি প্রদীপ ভট্টাচার্য শংকর, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আমজাদ হোসেন মিন্টু এবং সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ সিদ্দিকী ও বিশিষ্ট নাট্যজন তৌফিক হাসান ময়না। ষাট দশকের গোড়ার দিকে বগুড়া থেকে নিয়মিত প্রকাশিত হতো লিটল ম্যাগ, বিপ্রতীপ, লেখক কবিদের মধ্যে মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, শাহনুর খান, মহাদেব সাহা, আতাউল হক সিদ্দিকী, আবদুর রবসহ অজস্র লেখক-কবিদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছিল বিপ্রতীপের দ্বার। বিপ্রতীপের অনেকেই এখন অজানা দেশের নাগরিক, তবে বগুড়া লেখক চক্রের সদা প্রাণপুরুষরা, অন্তপ্রাণ তাদের এই সংগঠনটির জন্য। বিগত বছরগুলোতে গুণীজনদের সম্মানিত করেছিলেন, এবারও করলেন। আমার এবার দিয়ে বেশ কয়েকবারই যেতে হলো আমাদের উত্তরবঙ্গের পুণ্ড্রনগরীর কবি সম্মেলনে। কামরুল বাহার আরিফ কবিতা লেখেন দীর্ঘদিন থেকে। তাকে পেয়েছিলাম সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক আমাদের হায়দার পরিবারের অনুজ কবি, নাট্যকার আরিফ হায়দার। অধিক কথা লিখলেও বিপদ, কেননা বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র সহকারী সম্পাদক সুমন পালিত আগেই জানিয়েছেন, বেশি জায়গা দেওয়া সম্ভব নয়। সম্পাদক নঈম নিজাম নিজেও আজকাল দীর্ঘ লেখা লিখছেন না। অতএব, জায়গা পাওয়াটাই দুষ্কর। তবে এবার পতিসর গিয়ে রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি দেখতে গিয়ে মনে পড়ল তারই লেখা ছিন্ন পত্রাবলীর পত্র ১০৩-এর কিছু কথা। শিল্পতত্ত্ব নিয়ে কবি রবীন্দ্রনাথ যে মন্তব্যটি করেছিলেন সেটির নাম সৃষ্টি।

‘সৃষ্টি কখনোই সুখের হতে পারে না। যতক্ষণ অপূর্ণতা ততক্ষণ অভাব, ততক্ষণ দুঃখ থাকবেই। জগৎ যদি জগৎ না হয়ে ঈশ্বর হতো তাহলেই কোথায়ও কোনো খুঁত থাকত না— কিন্তু ততদূর পর্যন্ত দরবার করতে সাহস হয় না।’  পারস্য প্রবন্ধে আরও জানিয়েছেন, ‘সুবিহিত সম্পত্তির মধ্যেই আর্টের প্রাপ্তি।’

সেই আর্ট কালচারকে নিয়েই বগুড়া লেখক চক্রের ২৮তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হলো। আমার স্কুলজীবনের সেই করতোয়াকে মৃতপ্রায় মনে হলো— শুনলাম ভাণ্ডারীদের ব্যবসা নেই, জামিল গ্রুপের অবস্থাও তথৈবচ। তবু আশা থেকে গেল আগামীর জন্য। পুণ্ড্রবর্ধনের জন্য।

     লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন