শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬

পুণ্ড্রনগরীর কেচ্ছা

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পুণ্ড্রনগরীর কেচ্ছা

ভারতবর্ষের প্রায় প্রতি প্রদেশেরই নাম ও সীমা কালক্রমে পরিবর্তিত হয়েছে। শাসন কাজের সুবিধার জন্য ইংরেজ আমলে বাংলাদেশের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে পুণ্ড্র ও বরেন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গে রাঢ় ও তাম্রলিপি এবং দক্ষিণ ও পূর্ববঙ্গে বঙ্গ সমতট, হরিকেল ও বঙ্গাল প্রভৃতি দেশ ছিল। মুসলমান যুগেই সর্বপ্রথম এসব দেশ একত্রে বাঙালা বা বাংলা নামে পরিচিতি লাভ করেছিল। আইন-ই-আকবরী গ্রন্থের প্রণেতা আবুল ফজল জানিয়েছেন এই দেশের প্রাচীন নাম ছিল বঙ্গ। বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের নদীর নাম আমরা শুনতে পাই— যমুনা, পদ্মা, মেঘনা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, করতোয়া। তিস্তা এবং করতোয়া উত্তরবঙ্গের নদী। তবে পদ্মা যমুনা ছাড়াও আছে কপোতাক্ষসহ অসংখ্য নদ-নদী। সেই করতোয়া শুকিয়ে গেছে, যেমন গেছে অন্যগুলো। ইতিমধ্যে মরে গেছে, মেরে ফেলা হয়েছে নব্য ধনীদের অত্যাচারে। করতোয়া তীরেই বাংলার প্রাচীন রাজধানী পুণ্ড্রবর্ধন নগর ছিল একদা, যার ফলে করতোয়াকে ‘করতোয়া মাহাত্ম্য’ নাম দেওয়া হয়েছিল। ১৭৮৭ সালের প্রচণ্ড বন্যায় করতোয়া, ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়। পূর্ণ স্রোতবাহী করতোয়াকে প্রথম দেখি ১৯৬৪ সালের নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে। মাধ্যমিক পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক মথুরানাথ মুখোপাধ্যায়। একদিন নবম এবং দশম শ্রেণির ছাত্রদের জন্য একটি সুখবর দিলেন, বিশেষত আমরা যারা দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলাম তাদের উদ্দেশে তিনি বললেন, ‘তোমরা যদি বগুড়ার মহাস্থানগড় দেখতে যেতে চাও, আগামী নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে যেতে পারবে, অপূর্ব কুমার গোস্বামীর সঙ্গে। প্রতি ছাত্রকে যাতায়াতে, থাকা এবং খাওয়াসহ মাত্র ১০ টাকা দিতে হবে। পাবনা থেকে বাসে যেতে হবে ঈশ্বরদী। ঈশ্বরদী থেকে ট্রেনে সান্তাহার বগুড়া।

যথারীতি আমরা যারা দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলাম তারা অনেকেই অপূর্ব স্যারের কাছে ১০ টাকা জমা দিলাম এবং জেনে নিলাম, জামা-কাপড় কি কি নিতে হবে। স্যার জানালেন একটি শার্ট, একটি পাজামা, লুঙ্গি আর গামছা হলেই চলবে। অপূর্ব গোস্বামী জানতেন প্রতিটি ছাত্রের এক জোড়া শার্ট, পাজামা থাকাটা খুবই অস্বাভাবিক ছিল। স্কুলজীবনের শেষ দিকে একজোড়া স্যান্ডেল এবং বাটা স্যু কোম্পানির এক জোড়া জুতা থাকলেই নিজেকে ধন্য মনে করতাম। ঘড়ি হাতে দেওয়ার স্বপ্ন থাকলেও সেটি আর বাস্তবে হয়নি, হয়েছিল মাধ্যমিকের পর। পিতা শখ করে কিনে দিয়েছিলেন— ‘ফেভার লিউবা’ নামের একটি ঘড়ি ৪২ টাকা দিয়ে। বগুড়া যাওয়ার আগের দিন হেডমাস্টার জানালেন, বগুড়া জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। অপূর্বসহ তোমরা যে কুড়িজন বগুড়া যাচ্ছ, সবাই থাকবে জিলা স্কুলের বড় হলরুমে, বগুড়াতে গিয়ে মহাস্থানগড়, করতোয়া নদী এবং মুজিবর রহমান ভাণ্ডারীর কম্বল কারখানাসহ জামিল অ্যান্ড কোম্পানির গ্লিসারিন সাবান ‘জান-এ সাবা’, সাবান ফ্যাক্টরি দেখবে এবং জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক তোমাদের জানাবেন পুণ্ড্রনগরী বরেন্দ্রনগর সম্পর্কে। মহানন্দে নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আমাদের নিয়ে অপূর্ব স্যার যথারীতি ঈশ্বরদী হয়ে সান্তাহার পাড়ি দিয়ে নিয়ে গেলেন জিলা স্কুলের সেই বিশাল হলরুমে। পৌঁছানোর খবর পেয়েই বগুড়া জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ আরও দুজন শিক্ষক এলেন। ওইসব শিক্ষক আমাদের অপূর্ব স্যারের সঙ্গে কি কি সব জরুরি কথা শেষ করেই জানালেন, তোমাদের জন্য হলরুমে রাতে থাকার ব্যবস্থা হয়েছে, এমনকি সকালে, দুপুরে রাতের খাবারও তোমরা পাবে। এমন সময় অপূর্ব স্যার আমাদের জানালেন আগামীকালকে আমরা মহাস্থানগড় দেখতে যাব, শহর থেকে উত্তরে, দূরত্ব সাত-আট মাইল। সারা দিন তোমরা মহাস্থান ঘুরবে এবং গড়ের পাশেই আছে মহাস্থানগড় সম্পর্কিত বিশাল সাইনবোর্ডে যাবতীয় তথ্য এবং পুণ্ড্র ও বরেন্দ্র সম্পর্কের ইতিহাসের প্রধান অংশের কিছু তথ্য। সহপাঠী গোপাল ঘোষ, আশিষ রাখাল রায়, শেখ আবদুল হাদী, স্বপন সাহা, আরশাদ আলী, ইয়াকুব আলী, কৃষ্ণপাল, আবুল কালাম আজাদসহ অপূর্ব স্যারের নির্দেশে প্রথম দিন দেখতে গেলাম করতোয়া নদী। শখের বসে স্যারই উৎসাহ দিলেন নৌকায় চড়তে। বিশাল একটি নৌকায় আমরা ২১ জন, বেশ কয়েক মাইল পালে হাওয়া লাগিয়ে সেদিনের সেই নৌকা ভ্রমণ সাঙ্গ হলো দুপুরের অনেক পরে। যাওয়ার সময় গুড়, চিড়া, মুড়ি, বাতাসা এবং ‘লই’ কিনে দিলেন অপূর্ব স্যার— ইতিপূর্বে লই খাইনি, লোভটি আমার মতো অনেকেরই ছিল। যেহেতু পাবনা বড়বাজারে চিড়া মুড়ি বাতাসা পাওয়া গেলেও লই কখনো খাইনি, লই কিছুই নয়, গুড়টা তরল অবস্থায় থাকাকালীন অল্প আগুনের জ্বালে চালের গুঁড়া মিশিয়ে দিয়ে লম্বা কাঠি লজেন্সের চেয়েও অনেক বড় সাইজের বানানোর পরে মাঝখানে ভেঙে দিলে হয় লই। আর ভেঙে না দিলে বগুড়াবাসী সেটিকে বলেন মই। সেই লই ভাঙা অবস্থায় আমরা চিড়া-মুড়ির সঙ্গে করতোয়ার স্বচ্ছ পানি দিয়ে খেয়েছিলাম। সে ছিল আরেক অপূর্ব স্বাদ। অনাবিল আনন্দ।

 

 

অপূর্ব স্যারের নেতৃত্বে পরের দিন দেখতে পেলাম সেই বিখ্যাত মহাস্থানগড়। যাওয়ার পথে বাসের ভেতরে স্যার আমাদের জানালেন ‘পুণ্ড্র’ একটি প্রাচীন জাতির নাম। এই জাতি উত্তরবঙ্গে বাস করত বলে এই অঞ্চল পুণ্ড্রদেশ ও পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত ছিল। পুণ্ড্র দেশের রাজধানীর নামও ছিল পুণ্ড্রবর্ধন। প্রাচীনকালে এটি ছিল প্রসিদ্ধ নগরী। আজকের এই মহাস্থানগড়কেই প্রাচীন পুণ্ড্রবর্ধনের ধ্বংসাবশেষ বলেই ইতিহাসবিদরা অনুমান করেন। কারণ, মৌর্য যুগের শাসনামলের সময় একটি শিলালিপিতে এই জায়গাটিকেই পুণ্ড্রনগরী বলা হয়েছে। বরেন্দ্র উত্তরবঙ্গের একটি বিশাল জনপদ। রামচরিত কাব্যে ‘বরেন্দ্র মণ্ডল’। গঙ্গা ও করতোয়া নদের কথা বলা হয়েছে। অপূর্ব স্যার ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বললেন, খাবার সময় হয়েছে বেলা দ্বিপ্রহর উত্তীর্ণ প্রায়। আমরা ইঁদুরেরা হ্যামিলনের বংশীবাদকের সেই বাঁশির সুরে ওঠে পড়লাম একটি শীর্ণ বাসে, ফিরে এলাম জিলা স্কুলের হলরুমে। বিকালের দিকে যেতে হবে শহরের প্রধান বাজার সংলগ্ন রেললাইন পেরিয়ে যেখানে একই স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির এবং মুসলমানদের মসজিদ দেখাতে নিয়ে গেলেন স্যার এবং তিনি জানালেন, হিন্দু-মুসলমানদের সহাবস্থানের কথা।

বিকালের বেশ কিছু পরে ফেরার পথে অপূর্ব স্যার নতুন একটি দেশের নাম জানালেন সেটির নাম গৌড়, তিনি আরও জানালেন বাংলার পরাক্রান্ত পাল ও সেন রাজগণের ‘গৌড়েশ্বর’ উপাধি ছিল। যতদূর মনে পড়ে স্যার এক সময় জানিয়েছিলেন বাংলার আদিম অধিবাসীরা আর্য জাতির বংশোদ্ভূত নয়। আজ বাজারে ‘সাঁওতাল’দের তোমরা নিশ্চয় দেখেছ, বাংলার ১. কোল ২. শবর ৩. পুলিন্দ ৪. হাড়ি ৫. ডোম ৬. চণ্ডাল এসব অন্ত্যজ জাতিই আদিবাসীদের বংশধর। স্যার সবশেষে সেদিন জানিয়েছিলেন, যদিও আমি অঙ্কের শিক্ষক, ইতিহাস বিষয়টি আমার খুবই প্রিয়, তোমাদের পুণ্ড্রনগরী মহাস্থানগড়সহ অন্যান্য ইতিহাস্রিত কথা বললাম, সেগুলো আমি শ্রী রমেশ চন্দ্র মজুমদার মশায়ের ‘বাংলাদেশের ইতিহাস’ গ্রন্থ পড়ে নিয়েছিলাম আমাদের গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক মথুর স্যারের নির্দেশে, এ জন্য তোমাদের সংক্ষিপ্তাকারে জানাতে পারলাম প্রাচীন নগরী বগুড়া সম্পর্কে। পরের দিন আমরা দেখতে গিয়েছিলাম ভাণ্ডারীদের কম্বল ফ্যাক্টরিতে কীভাবে কম্বল বানায়। মুজিবর রহমান ভাণ্ডারী অপূর্ব কুমার গোস্বামীকে একটি কম্বল উপহার দিয়েছিলেন। আর আমাদের দিয়েছিলেন একটি করে ‘রাইটার’ কলম। আনন্দের আতিশয্যে কেউ কেউ মুজিবর ভাণ্ডারীকে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ভালো লেখাপড়া করলে ভবিষ্যতে পৃথিবীর অনেক দেশ দেখতে পাবে।

জনাব ভাণ্ডারীর কথা আমার বেলায় প্রযোজ্য হয়েছে, অন্যের বেলায় কতটা হয়েছিল আজ আর মনে নেই। সেই ১৯৬৪ সালের পর গত ৭ এবং ৮ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে দুদিনব্যাপী বগুড়া লেখক চক্রের ২৮তম জন্মবার্ষিকীতে আমাকে বগুড়া যেতে হয়েছিল। দুদিনের সেই কবি সম্মেলনে সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য গুণী ব্যক্তিদের ক্রেস্টসহ সম্মাননা জানানো হয়। কবিতায় গোলাম কিবরিয়া মিনু, সাংবাদিকতায় ওয়াসিকুর রহমান বেচান, লোকসাহিত্যে ড. বেলাল হোসেন, লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদনায় আবদুল মান্নান স্বপন এবং কালিপদ সেন টিপু। সেই দুদিনের বগুড়া লেখক চক্রের মিলনমেলায় সমগ্র বাংলাদেশ থেকে ২৪৮ জন কবি, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, গল্পকার এসেছিলেন। সম্মেলনের উদ্বোধক ছিলেন কবি আমিনুল ইসলাম। প্রধান  অতিথি ছিলাম আমি। সম্মাননা প্রদান পর্বে অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট ছড়াকার আলম তালুকদার। নূরুল করিম নাসিম গল্পকার এবং আরেক গল্পকার রাফিকুর রশিদ। আযিযুল হক কলেজের অধ্যক্ষ শামসুল আলম, কবি মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, রাজশাহীর কবি কুঞ্জের সাধারণ সম্পাদক কবি আরিফুল হক কুমার, বগুড়া লেখক চক্রের উপদেষ্টা পলাশ খন্দকার, কবি শিবলী মুকতাদির, শিশুসংগঠক আবদুল খালেক, কবি সিকতা কাজল, কামরুন নাহার কোহেলী এবং বগুড়া লেখক চক্রের সভাপতি কবি ইসলাম রফিক। শুভেচ্ছা জানালেন লেখক চক্রের সাধারণ সম্পাদক আমির খসরু গোলাম। সব শেষে বক্তব্য রাখলেন বিএফইউজের সহ-সভাপতি কবি প্রদীপ ভট্টাচার্য শংকর, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আমজাদ হোসেন মিন্টু এবং সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ সিদ্দিকী ও বিশিষ্ট নাট্যজন তৌফিক হাসান ময়না। ষাট দশকের গোড়ার দিকে বগুড়া থেকে নিয়মিত প্রকাশিত হতো লিটল ম্যাগ, বিপ্রতীপ, লেখক কবিদের মধ্যে মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, শাহনুর খান, মহাদেব সাহা, আতাউল হক সিদ্দিকী, আবদুর রবসহ অজস্র লেখক-কবিদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছিল বিপ্রতীপের দ্বার। বিপ্রতীপের অনেকেই এখন অজানা দেশের নাগরিক, তবে বগুড়া লেখক চক্রের সদা প্রাণপুরুষরা, অন্তপ্রাণ তাদের এই সংগঠনটির জন্য। বিগত বছরগুলোতে গুণীজনদের সম্মানিত করেছিলেন, এবারও করলেন। আমার এবার দিয়ে বেশ কয়েকবারই যেতে হলো আমাদের উত্তরবঙ্গের পুণ্ড্রনগরীর কবি সম্মেলনে। কামরুল বাহার আরিফ কবিতা লেখেন দীর্ঘদিন থেকে। তাকে পেয়েছিলাম সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক আমাদের হায়দার পরিবারের অনুজ কবি, নাট্যকার আরিফ হায়দার। অধিক কথা লিখলেও বিপদ, কেননা বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র সহকারী সম্পাদক সুমন পালিত আগেই জানিয়েছেন, বেশি জায়গা দেওয়া সম্ভব নয়। সম্পাদক নঈম নিজাম নিজেও আজকাল দীর্ঘ লেখা লিখছেন না। অতএব, জায়গা পাওয়াটাই দুষ্কর। তবে এবার পতিসর গিয়ে রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি দেখতে গিয়ে মনে পড়ল তারই লেখা ছিন্ন পত্রাবলীর পত্র ১০৩-এর কিছু কথা। শিল্পতত্ত্ব নিয়ে কবি রবীন্দ্রনাথ যে মন্তব্যটি করেছিলেন সেটির নাম সৃষ্টি।

‘সৃষ্টি কখনোই সুখের হতে পারে না। যতক্ষণ অপূর্ণতা ততক্ষণ অভাব, ততক্ষণ দুঃখ থাকবেই। জগৎ যদি জগৎ না হয়ে ঈশ্বর হতো তাহলেই কোথায়ও কোনো খুঁত থাকত না— কিন্তু ততদূর পর্যন্ত দরবার করতে সাহস হয় না।’  পারস্য প্রবন্ধে আরও জানিয়েছেন, ‘সুবিহিত সম্পত্তির মধ্যেই আর্টের প্রাপ্তি।’

সেই আর্ট কালচারকে নিয়েই বগুড়া লেখক চক্রের ২৮তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হলো। আমার স্কুলজীবনের সেই করতোয়াকে মৃতপ্রায় মনে হলো— শুনলাম ভাণ্ডারীদের ব্যবসা নেই, জামিল গ্রুপের অবস্থাও তথৈবচ। তবু আশা থেকে গেল আগামীর জন্য। পুণ্ড্রবর্ধনের জন্য।

     লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়