শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬

পুণ্ড্রনগরীর কেচ্ছা

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পুণ্ড্রনগরীর কেচ্ছা

ভারতবর্ষের প্রায় প্রতি প্রদেশেরই নাম ও সীমা কালক্রমে পরিবর্তিত হয়েছে। শাসন কাজের সুবিধার জন্য ইংরেজ আমলে বাংলাদেশের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে পুণ্ড্র ও বরেন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গে রাঢ় ও তাম্রলিপি এবং দক্ষিণ ও পূর্ববঙ্গে বঙ্গ সমতট, হরিকেল ও বঙ্গাল প্রভৃতি দেশ ছিল। মুসলমান যুগেই সর্বপ্রথম এসব দেশ একত্রে বাঙালা বা বাংলা নামে পরিচিতি লাভ করেছিল। আইন-ই-আকবরী গ্রন্থের প্রণেতা আবুল ফজল জানিয়েছেন এই দেশের প্রাচীন নাম ছিল বঙ্গ। বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের নদীর নাম আমরা শুনতে পাই— যমুনা, পদ্মা, মেঘনা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, করতোয়া। তিস্তা এবং করতোয়া উত্তরবঙ্গের নদী। তবে পদ্মা যমুনা ছাড়াও আছে কপোতাক্ষসহ অসংখ্য নদ-নদী। সেই করতোয়া শুকিয়ে গেছে, যেমন গেছে অন্যগুলো। ইতিমধ্যে মরে গেছে, মেরে ফেলা হয়েছে নব্য ধনীদের অত্যাচারে। করতোয়া তীরেই বাংলার প্রাচীন রাজধানী পুণ্ড্রবর্ধন নগর ছিল একদা, যার ফলে করতোয়াকে ‘করতোয়া মাহাত্ম্য’ নাম দেওয়া হয়েছিল। ১৭৮৭ সালের প্রচণ্ড বন্যায় করতোয়া, ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়। পূর্ণ স্রোতবাহী করতোয়াকে প্রথম দেখি ১৯৬৪ সালের নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে। মাধ্যমিক পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক মথুরানাথ মুখোপাধ্যায়। একদিন নবম এবং দশম শ্রেণির ছাত্রদের জন্য একটি সুখবর দিলেন, বিশেষত আমরা যারা দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলাম তাদের উদ্দেশে তিনি বললেন, ‘তোমরা যদি বগুড়ার মহাস্থানগড় দেখতে যেতে চাও, আগামী নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে যেতে পারবে, অপূর্ব কুমার গোস্বামীর সঙ্গে। প্রতি ছাত্রকে যাতায়াতে, থাকা এবং খাওয়াসহ মাত্র ১০ টাকা দিতে হবে। পাবনা থেকে বাসে যেতে হবে ঈশ্বরদী। ঈশ্বরদী থেকে ট্রেনে সান্তাহার বগুড়া।

যথারীতি আমরা যারা দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলাম তারা অনেকেই অপূর্ব স্যারের কাছে ১০ টাকা জমা দিলাম এবং জেনে নিলাম, জামা-কাপড় কি কি নিতে হবে। স্যার জানালেন একটি শার্ট, একটি পাজামা, লুঙ্গি আর গামছা হলেই চলবে। অপূর্ব গোস্বামী জানতেন প্রতিটি ছাত্রের এক জোড়া শার্ট, পাজামা থাকাটা খুবই অস্বাভাবিক ছিল। স্কুলজীবনের শেষ দিকে একজোড়া স্যান্ডেল এবং বাটা স্যু কোম্পানির এক জোড়া জুতা থাকলেই নিজেকে ধন্য মনে করতাম। ঘড়ি হাতে দেওয়ার স্বপ্ন থাকলেও সেটি আর বাস্তবে হয়নি, হয়েছিল মাধ্যমিকের পর। পিতা শখ করে কিনে দিয়েছিলেন— ‘ফেভার লিউবা’ নামের একটি ঘড়ি ৪২ টাকা দিয়ে। বগুড়া যাওয়ার আগের দিন হেডমাস্টার জানালেন, বগুড়া জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। অপূর্বসহ তোমরা যে কুড়িজন বগুড়া যাচ্ছ, সবাই থাকবে জিলা স্কুলের বড় হলরুমে, বগুড়াতে গিয়ে মহাস্থানগড়, করতোয়া নদী এবং মুজিবর রহমান ভাণ্ডারীর কম্বল কারখানাসহ জামিল অ্যান্ড কোম্পানির গ্লিসারিন সাবান ‘জান-এ সাবা’, সাবান ফ্যাক্টরি দেখবে এবং জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক তোমাদের জানাবেন পুণ্ড্রনগরী বরেন্দ্রনগর সম্পর্কে। মহানন্দে নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আমাদের নিয়ে অপূর্ব স্যার যথারীতি ঈশ্বরদী হয়ে সান্তাহার পাড়ি দিয়ে নিয়ে গেলেন জিলা স্কুলের সেই বিশাল হলরুমে। পৌঁছানোর খবর পেয়েই বগুড়া জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ আরও দুজন শিক্ষক এলেন। ওইসব শিক্ষক আমাদের অপূর্ব স্যারের সঙ্গে কি কি সব জরুরি কথা শেষ করেই জানালেন, তোমাদের জন্য হলরুমে রাতে থাকার ব্যবস্থা হয়েছে, এমনকি সকালে, দুপুরে রাতের খাবারও তোমরা পাবে। এমন সময় অপূর্ব স্যার আমাদের জানালেন আগামীকালকে আমরা মহাস্থানগড় দেখতে যাব, শহর থেকে উত্তরে, দূরত্ব সাত-আট মাইল। সারা দিন তোমরা মহাস্থান ঘুরবে এবং গড়ের পাশেই আছে মহাস্থানগড় সম্পর্কিত বিশাল সাইনবোর্ডে যাবতীয় তথ্য এবং পুণ্ড্র ও বরেন্দ্র সম্পর্কের ইতিহাসের প্রধান অংশের কিছু তথ্য। সহপাঠী গোপাল ঘোষ, আশিষ রাখাল রায়, শেখ আবদুল হাদী, স্বপন সাহা, আরশাদ আলী, ইয়াকুব আলী, কৃষ্ণপাল, আবুল কালাম আজাদসহ অপূর্ব স্যারের নির্দেশে প্রথম দিন দেখতে গেলাম করতোয়া নদী। শখের বসে স্যারই উৎসাহ দিলেন নৌকায় চড়তে। বিশাল একটি নৌকায় আমরা ২১ জন, বেশ কয়েক মাইল পালে হাওয়া লাগিয়ে সেদিনের সেই নৌকা ভ্রমণ সাঙ্গ হলো দুপুরের অনেক পরে। যাওয়ার সময় গুড়, চিড়া, মুড়ি, বাতাসা এবং ‘লই’ কিনে দিলেন অপূর্ব স্যার— ইতিপূর্বে লই খাইনি, লোভটি আমার মতো অনেকেরই ছিল। যেহেতু পাবনা বড়বাজারে চিড়া মুড়ি বাতাসা পাওয়া গেলেও লই কখনো খাইনি, লই কিছুই নয়, গুড়টা তরল অবস্থায় থাকাকালীন অল্প আগুনের জ্বালে চালের গুঁড়া মিশিয়ে দিয়ে লম্বা কাঠি লজেন্সের চেয়েও অনেক বড় সাইজের বানানোর পরে মাঝখানে ভেঙে দিলে হয় লই। আর ভেঙে না দিলে বগুড়াবাসী সেটিকে বলেন মই। সেই লই ভাঙা অবস্থায় আমরা চিড়া-মুড়ির সঙ্গে করতোয়ার স্বচ্ছ পানি দিয়ে খেয়েছিলাম। সে ছিল আরেক অপূর্ব স্বাদ। অনাবিল আনন্দ।

 

 

অপূর্ব স্যারের নেতৃত্বে পরের দিন দেখতে পেলাম সেই বিখ্যাত মহাস্থানগড়। যাওয়ার পথে বাসের ভেতরে স্যার আমাদের জানালেন ‘পুণ্ড্র’ একটি প্রাচীন জাতির নাম। এই জাতি উত্তরবঙ্গে বাস করত বলে এই অঞ্চল পুণ্ড্রদেশ ও পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত ছিল। পুণ্ড্র দেশের রাজধানীর নামও ছিল পুণ্ড্রবর্ধন। প্রাচীনকালে এটি ছিল প্রসিদ্ধ নগরী। আজকের এই মহাস্থানগড়কেই প্রাচীন পুণ্ড্রবর্ধনের ধ্বংসাবশেষ বলেই ইতিহাসবিদরা অনুমান করেন। কারণ, মৌর্য যুগের শাসনামলের সময় একটি শিলালিপিতে এই জায়গাটিকেই পুণ্ড্রনগরী বলা হয়েছে। বরেন্দ্র উত্তরবঙ্গের একটি বিশাল জনপদ। রামচরিত কাব্যে ‘বরেন্দ্র মণ্ডল’। গঙ্গা ও করতোয়া নদের কথা বলা হয়েছে। অপূর্ব স্যার ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বললেন, খাবার সময় হয়েছে বেলা দ্বিপ্রহর উত্তীর্ণ প্রায়। আমরা ইঁদুরেরা হ্যামিলনের বংশীবাদকের সেই বাঁশির সুরে ওঠে পড়লাম একটি শীর্ণ বাসে, ফিরে এলাম জিলা স্কুলের হলরুমে। বিকালের দিকে যেতে হবে শহরের প্রধান বাজার সংলগ্ন রেললাইন পেরিয়ে যেখানে একই স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির এবং মুসলমানদের মসজিদ দেখাতে নিয়ে গেলেন স্যার এবং তিনি জানালেন, হিন্দু-মুসলমানদের সহাবস্থানের কথা।

বিকালের বেশ কিছু পরে ফেরার পথে অপূর্ব স্যার নতুন একটি দেশের নাম জানালেন সেটির নাম গৌড়, তিনি আরও জানালেন বাংলার পরাক্রান্ত পাল ও সেন রাজগণের ‘গৌড়েশ্বর’ উপাধি ছিল। যতদূর মনে পড়ে স্যার এক সময় জানিয়েছিলেন বাংলার আদিম অধিবাসীরা আর্য জাতির বংশোদ্ভূত নয়। আজ বাজারে ‘সাঁওতাল’দের তোমরা নিশ্চয় দেখেছ, বাংলার ১. কোল ২. শবর ৩. পুলিন্দ ৪. হাড়ি ৫. ডোম ৬. চণ্ডাল এসব অন্ত্যজ জাতিই আদিবাসীদের বংশধর। স্যার সবশেষে সেদিন জানিয়েছিলেন, যদিও আমি অঙ্কের শিক্ষক, ইতিহাস বিষয়টি আমার খুবই প্রিয়, তোমাদের পুণ্ড্রনগরী মহাস্থানগড়সহ অন্যান্য ইতিহাস্রিত কথা বললাম, সেগুলো আমি শ্রী রমেশ চন্দ্র মজুমদার মশায়ের ‘বাংলাদেশের ইতিহাস’ গ্রন্থ পড়ে নিয়েছিলাম আমাদের গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক মথুর স্যারের নির্দেশে, এ জন্য তোমাদের সংক্ষিপ্তাকারে জানাতে পারলাম প্রাচীন নগরী বগুড়া সম্পর্কে। পরের দিন আমরা দেখতে গিয়েছিলাম ভাণ্ডারীদের কম্বল ফ্যাক্টরিতে কীভাবে কম্বল বানায়। মুজিবর রহমান ভাণ্ডারী অপূর্ব কুমার গোস্বামীকে একটি কম্বল উপহার দিয়েছিলেন। আর আমাদের দিয়েছিলেন একটি করে ‘রাইটার’ কলম। আনন্দের আতিশয্যে কেউ কেউ মুজিবর ভাণ্ডারীকে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ভালো লেখাপড়া করলে ভবিষ্যতে পৃথিবীর অনেক দেশ দেখতে পাবে।

জনাব ভাণ্ডারীর কথা আমার বেলায় প্রযোজ্য হয়েছে, অন্যের বেলায় কতটা হয়েছিল আজ আর মনে নেই। সেই ১৯৬৪ সালের পর গত ৭ এবং ৮ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে দুদিনব্যাপী বগুড়া লেখক চক্রের ২৮তম জন্মবার্ষিকীতে আমাকে বগুড়া যেতে হয়েছিল। দুদিনের সেই কবি সম্মেলনে সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য গুণী ব্যক্তিদের ক্রেস্টসহ সম্মাননা জানানো হয়। কবিতায় গোলাম কিবরিয়া মিনু, সাংবাদিকতায় ওয়াসিকুর রহমান বেচান, লোকসাহিত্যে ড. বেলাল হোসেন, লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদনায় আবদুল মান্নান স্বপন এবং কালিপদ সেন টিপু। সেই দুদিনের বগুড়া লেখক চক্রের মিলনমেলায় সমগ্র বাংলাদেশ থেকে ২৪৮ জন কবি, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, গল্পকার এসেছিলেন। সম্মেলনের উদ্বোধক ছিলেন কবি আমিনুল ইসলাম। প্রধান  অতিথি ছিলাম আমি। সম্মাননা প্রদান পর্বে অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট ছড়াকার আলম তালুকদার। নূরুল করিম নাসিম গল্পকার এবং আরেক গল্পকার রাফিকুর রশিদ। আযিযুল হক কলেজের অধ্যক্ষ শামসুল আলম, কবি মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, রাজশাহীর কবি কুঞ্জের সাধারণ সম্পাদক কবি আরিফুল হক কুমার, বগুড়া লেখক চক্রের উপদেষ্টা পলাশ খন্দকার, কবি শিবলী মুকতাদির, শিশুসংগঠক আবদুল খালেক, কবি সিকতা কাজল, কামরুন নাহার কোহেলী এবং বগুড়া লেখক চক্রের সভাপতি কবি ইসলাম রফিক। শুভেচ্ছা জানালেন লেখক চক্রের সাধারণ সম্পাদক আমির খসরু গোলাম। সব শেষে বক্তব্য রাখলেন বিএফইউজের সহ-সভাপতি কবি প্রদীপ ভট্টাচার্য শংকর, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আমজাদ হোসেন মিন্টু এবং সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ সিদ্দিকী ও বিশিষ্ট নাট্যজন তৌফিক হাসান ময়না। ষাট দশকের গোড়ার দিকে বগুড়া থেকে নিয়মিত প্রকাশিত হতো লিটল ম্যাগ, বিপ্রতীপ, লেখক কবিদের মধ্যে মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, শাহনুর খান, মহাদেব সাহা, আতাউল হক সিদ্দিকী, আবদুর রবসহ অজস্র লেখক-কবিদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছিল বিপ্রতীপের দ্বার। বিপ্রতীপের অনেকেই এখন অজানা দেশের নাগরিক, তবে বগুড়া লেখক চক্রের সদা প্রাণপুরুষরা, অন্তপ্রাণ তাদের এই সংগঠনটির জন্য। বিগত বছরগুলোতে গুণীজনদের সম্মানিত করেছিলেন, এবারও করলেন। আমার এবার দিয়ে বেশ কয়েকবারই যেতে হলো আমাদের উত্তরবঙ্গের পুণ্ড্রনগরীর কবি সম্মেলনে। কামরুল বাহার আরিফ কবিতা লেখেন দীর্ঘদিন থেকে। তাকে পেয়েছিলাম সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক আমাদের হায়দার পরিবারের অনুজ কবি, নাট্যকার আরিফ হায়দার। অধিক কথা লিখলেও বিপদ, কেননা বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র সহকারী সম্পাদক সুমন পালিত আগেই জানিয়েছেন, বেশি জায়গা দেওয়া সম্ভব নয়। সম্পাদক নঈম নিজাম নিজেও আজকাল দীর্ঘ লেখা লিখছেন না। অতএব, জায়গা পাওয়াটাই দুষ্কর। তবে এবার পতিসর গিয়ে রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি দেখতে গিয়ে মনে পড়ল তারই লেখা ছিন্ন পত্রাবলীর পত্র ১০৩-এর কিছু কথা। শিল্পতত্ত্ব নিয়ে কবি রবীন্দ্রনাথ যে মন্তব্যটি করেছিলেন সেটির নাম সৃষ্টি।

‘সৃষ্টি কখনোই সুখের হতে পারে না। যতক্ষণ অপূর্ণতা ততক্ষণ অভাব, ততক্ষণ দুঃখ থাকবেই। জগৎ যদি জগৎ না হয়ে ঈশ্বর হতো তাহলেই কোথায়ও কোনো খুঁত থাকত না— কিন্তু ততদূর পর্যন্ত দরবার করতে সাহস হয় না।’  পারস্য প্রবন্ধে আরও জানিয়েছেন, ‘সুবিহিত সম্পত্তির মধ্যেই আর্টের প্রাপ্তি।’

সেই আর্ট কালচারকে নিয়েই বগুড়া লেখক চক্রের ২৮তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হলো। আমার স্কুলজীবনের সেই করতোয়াকে মৃতপ্রায় মনে হলো— শুনলাম ভাণ্ডারীদের ব্যবসা নেই, জামিল গ্রুপের অবস্থাও তথৈবচ। তবু আশা থেকে গেল আগামীর জন্য। পুণ্ড্রবর্ধনের জন্য।

     লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা