শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৭

কারবালার সেই মর্মান্তিক ঘটনা

আবদুর রশিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কারবালার সেই মর্মান্তিক ঘটনা

ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ঘোর শত্রু আবু সুফিয়ানের পৌত্র।  ওহুদের যুদ্ধে রসুল (সা.)-এর চাচা হামজা শহীদ হলে হিন্দা নামের যে রাক্ষসী নারী তার লাশের বুক চিরে কলিজা বের করে চিবিয়ে প্রতিহিংসা দেখিয়েছিল, সে ছিল ইয়াজিদের দাদি। খ্রিস্টান মায়ের সন্তান ইয়াজিদ মুখে নিজেকে মুসলমান দাবি করলেও মদ্যপ ও লম্পট এ ব্যক্তিটির সঙ্গে ইসলামী জীবন বিধানের কোনো সম্পর্ক ছিল না। পুত্র ইয়াজিদকে খেলাফতের উত্তরাধিকার করেন মুয়াবিয়া (রা.)। তার এ সিদ্ধান্তে প্রতিবাদী হয়ে ওঠে মক্কা মদিনা কুফার মুসলমানরা। রসুল (সা.)-এর দৌহিত্র ইমাম হোসাইন ইয়াজিদকে খলিফা হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করেন। তিনি ইয়াজিদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের সংগঠিত করার উদ্যোগ নেন। কুফার জনগণও ইয়াজিদকে মেনে নিতে অস্বীকার করে। হজরত ইমাম হোসাইন তাদের কাছে পাঠান জ্ঞাতি ভাই মুসলিমকে। তিনি হোসাইন (রা.) কুফা সফরের পরামর্শ দিয়ে চিঠি লেখন। ইমাম হোসাইন (রা.) কুফার দিকে যাত্রা শুরু করেন।

কুফার মরুপথ অতিক্রম করার পর হজরত হোসাইন (রা.) কুফার গভর্নর ওবায়দুল্লাহর লোক কর্তৃক মুসলিমের হত্যার সংবাদ পেলেন। এতে তিনি বিব্রত হলেন, কিন্তু সফরে বিরত হতে পারলেন না। কারণ মুসলিমের আত্মীয়বর্গ এ হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য তাকে চাপ দিল। দুর্দশার মুখে বেদুইনরাও হুসাইনের দল ত্যাগ করল। অনেকের মতে, এ সময় হুসাইনের সঙ্গে মাত্র ৪০টি অশ্ব ও ২০০ ব্যক্তি ছিল। কিছু দল অগ্রসর হলে তামিম গোত্রের আল-হোর নামক আরব প্রধানের নেতৃত্বে কুফার অশ্বারোহী বাহিনী হুসাইনের পথরোধ করল। অগত্যা তিনি ক্ষুদ্র দলসহ কুফা ডান দিকে রেখে, ফোরাত নদীর পশ্চিম শাখার তীর বেয়ে চললেন। কিন্তু ওবায়দুল্লাহ হুসাইন ও তার দলকে শহরের আশপাশে বিচরণ করতে দেওয়া সঙ্গত মনে করলেন না। তিনি ৪০০০ অশ্বারোহীসহ ওমর-বিন-সা’দকে প্রেরণ করলেন। মহররমের প্রথম দিন অবরুদ্ধ হুসাইন কুফার ২৫ মাইল, উত্তরে ফোরাত তীরবর্তী কারবালা প্রান্তরে তাঁবু ফেললেন। এ সময়ে আবদুল্লাহ হুসাইনকে বিনাশর্তে আত্মসমর্পণের দাবি জানালেন এবং তাকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করার উপায় হিসেবে ওমর-বিন-সা’দকে ফোরাত নদীর তীর অবরোধ করার আদেশ দিলেন। হুসাইন শত্রুতা ও রক্তক্ষয় এড়ানোর জন্য প্রথমে আপস প্রস্তাব দিয়ে বললেন, ‘আমি যে স্থান থেকে এসেছি আমাকে সেখানে যেতে দাও’ তা না হলে আমাকে ইয়াজিদের কাছে দামেশকে নিয়ে গিয়ে তার হস্তে আমার হস্ত স্থাপন করতে দাও, যেন আমরা মুখোমুখি আলোচনা করতে পারি। আর এ প্রস্তাবেও রাজি না হলে আমাকে দূরে কোথাও যুদ্ধের ময়দানে যেতে দাও, যেখানে আমি খলিফার বিশ্বস্ত সৈনিক হিসেবে ইসলামের দুশমনদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারি। ঐতিহাসিক মূর বলেছেন, ‘এ অনুরোধ রক্ষা করা হলে উমাইয়াদের মঙ্গলই হতো।’ কিন্তু তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হলো। বিনাশর্তে আত্মসমর্পণ না করলে ওবায়দুল্লাহ সীমারকে অবিলম্বে হুসাইনকে মৃত অথবা জীবিতাবস্থায় কুফায় নিয়ে যেতে আদেশ দিলেন। অতঃপর হুসাইনের শিবির অবরুদ্ধ হলো।

৯ মহররম। শত্রু পক্ষ নদীপথ বন্ধ করলে পানির অভাবে শিবিরে হাহাকার উঠল। হুসাইন অসহায় ও নিষ্পাপ শিশু এবং মহিলাদের প্রতি সদয় হতে অনুরোধ জানালেন। কিন্তু শত্রুপক্ষ এ মানবিক আবেদনে এতটুকু বিচলিত হলো না। যুদ্ধ ছাড়া হুসাইন কোনো গত্যন্তর দেখলেন না। হুসাইন তার পরিবার-পরিজনকে মক্কায় পাঠিয়ে দিতে চাইলেন; কিন্তু কেউ তার সঙ্গ ত্যাগ করতে চাইলেন না। ইমাম হুসাইনের শিশুপুত্র আজগর তখন জ্বরে পীড়িত; কিন্তু তার শুষ্ক ওষ্ঠদ্বয় ভিজানোর জন্য এক বিন্দু পানিও জুটল না। নারী ও শিশুর হাহাকার এবং ভীতির মধ্যে একটি বিভীষিকাময় রাত অতিবাহিত হলো।

১০ মহররম। ভোরে নারী ও শিশুদের আর্ত হাহাকারের মধ্যে দুই অসম সেনাদলের যুদ্ধ শুরু হলো। ৬৮০ খ্রিস্টাব্দের ১০ অক্টোবর হুসাইনের ভ্রাতুষ্পুত্র কাসিম সর্বপ্রথম দুশমনদের আঘাতে শাহাদাতবরণ করেন। হুসাইনের পরিবারের সবাই একে একে শহীদ হলেন। অবশেষে তৃষ্ণার্ত হুসাইন শিশুপুত্রকে কোলো নিয়ে ফোরাত নদীর দিকে অগ্রসর হলেন। কিন্তু তিনি দুশমনদের তীরের আঘাতে ফিরতে বাধ্য হলেন। তীরের আঘাতে পুত্র পিতার বাহুবন্ধনে শহীদ হলো। নির্মম দুশমনদের হামলা সামলাতে না পেরে হুসাইন তাঁবুর সামনে বসে পড়লেন। এ সময় একজন মহিলা তার সম্মুখে এক পেয়ালা পানি উপস্থিত করলেন। তিনি যখন তা মুখের কাছে তুলেছিলেন, তখন দুশমনদের বর্শা তার বুকে বিদ্ধ হলো। রক্তপাতে দুর্বল হয়ে তিনি মাটিতে পড়ে গেলেন এবং খুনি দুশমন দল মরণোন্মুখ বীরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। তারা তার মস্তক ছেদন করল, দেহ দলিত করল এবং বর্বর হিংস্রতা সহকারে পবিত্র দেহকে সর্বপ্রকার অপমানিত করল। রসুল করিমের (সা.) প্রিয় দৌহিত্রের রক্তরঞ্জিত মস্তক ওবায়দুল্লাহর পদতলে উপস্থিত করলে জনতার মধ্যে ভীতির মনোভাব দেখা দিল। কঠিন হৃদয়ও এ দৃশ্যে বিগলিত হলো। এর পরবর্তী দৃশ্য এখনো মোমেনের স্মৃতিতে জাগরূক হয়ে রয়েছে। গীবন বলেন, ‘সে সুদূর যুগে ও আবহাওয়ায় হুসাইনের মৃত্যু-বিয়োগান্ত দৃশ্য কঠিনতম পাঠকের অন্তরেও সমবেদনার সঞ্চার করবে।’

এভাবে সে যুগের একজন শ্রেষ্ঠ মানবের পতন ঘটল। একমাত্র রুগ্ন পুত্র জয়নুল আবেদীন ব্যতীত ইমাম হুসাইনের পরিবারের সব পুরুষের জীবনের সমাপ্তি ঘটল। ইমাম পরিবারের মহিলাগণকে শিশু জয়নুল আবেদীনসহ ইয়াজিদের রাজধানী দামেশকে প্রেরণ করা হলো। তাদের আর্ত হাহাকার ইয়াজিদকে বিচলিত করল। ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে তিনি তাদের সম্মান সহকারে স্বগৃহে প্রেরণ করেন।

হুসাইন (রা.) এর মৃত্যু গোটা দুনিয়ার কাছে এক মহাশিক্ষার উৎস। ন্যায় ও সত্যের জন্য জীবন দান করে তিনি এ শিক্ষা রেখে গেছেন।  তিনি ইয়াজিদের আনুগত্য স্বীকার করলেই নিজের ও স্বজনদের জীবন রক্ষা করতে পারতেন; কিন্তু তিনি তার নীতিতে অবিচল ছিলেন এবং সত্যের জন্য জান কোরবানি করলেন।  এটা মুসলমানদের জন্য এক মহাআদর্শ।

লেখক : ইসলামী গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় পৃথক দুই মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
চুয়াডাঙ্গায় পৃথক দুই মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২০ লাখ লিটার জ্বালানি নিয়ে ইরানের হাতে ধরা বিদেশি জাহাজ
২০ লাখ লিটার জ্বালানি নিয়ে ইরানের হাতে ধরা বিদেশি জাহাজ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২০৫৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২০৫৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীরের ৪০০ কোটি টাকা সম্পত্তি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীরের ৪০০ কোটি টাকা সম্পত্তি জব্দ

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু
চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী মিডফিল্ডারকে দলে টানছে অ্যাতলেটিকো
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী মিডফিল্ডারকে দলে টানছে অ্যাতলেটিকো

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে ক্রিকেটের সময়সূচি প্রকাশ
লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে ক্রিকেটের সময়সূচি প্রকাশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোহাগ হত্যা মামলার আরেক আসামি পটুয়াখালী থেকে গ্রেফতার
সোহাগ হত্যা মামলার আরেক আসামি পটুয়াখালী থেকে গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের দাম কমাতে কাজ করছে সরকার : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেটের দাম কমাতে কাজ করছে সরকার : ফয়েজ আহমদ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্তে বিদেশি পিস্তল ও শর্টগানসহ আটক দুই
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্তে বিদেশি পিস্তল ও শর্টগানসহ আটক দুই

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ওয়াসিমের বাড়িতে ছাত্রদল, কবর জিয়ারত করলেন নেতাকর্মীরা
শহীদ ওয়াসিমের বাড়িতে ছাত্রদল, কবর জিয়ারত করলেন নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুষ্টিয়ায় ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত
কুষ্টিয়ায় ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘাস ক্ষেতে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ
ঘাস ক্ষেতে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচিগামী ফ্লাইটে উঠলেন যাত্রী, পৌঁছে গেলেন সৌদি আরব
করাচিগামী ফ্লাইটে উঠলেন যাত্রী, পৌঁছে গেলেন সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেষ ম্যাচের আগে চাপমুক্ত লঙ্কান কোচ জয়াসুরিয়া
শেষ ম্যাচের আগে চাপমুক্ত লঙ্কান কোচ জয়াসুরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পদায়নে ২২ দফা নীতিমালা
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পদায়নে ২২ দফা নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর ৮ দিনের রিমান্ডে
সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর ৮ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে জুলাই শহীদদের স্মরণে কুইজ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে জুলাই শহীদদের স্মরণে কুইজ প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে খেলতে সবকিছু করতে প্রস্তুত আর্চার
অ্যাশেজে খেলতে সবকিছু করতে প্রস্তুত আর্চার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুমার সঙ্গে ১ বিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তি করলো ম্যান সিটি
পুমার সঙ্গে ১ বিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তি করলো ম্যান সিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ দিবস’
রংপুরে নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ দিবস’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা