শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

মানুষ চেনা বড় দায়

সামিয়া রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষ চেনা বড় দায়

একদা এক রাজ্যে এক বৃদ্ধা বসবাস করতেন। সে যুগেও ছিল ইন্টারনেট, ছিল অজস্র অনলাইন পোর্টাল। সে বুড়ির ছিল না কোনো সন্তান। কিন্তু ছিল চারটি সেয়ানা ভাগ্নে। বুড়ি ভাবলেন এরা যদি বুদ্ধিমান না হয় তবে এদের অর্থ সম্পদ দিয়ে লাভ কী! তার চেয়ে বরং সবচেয়ে যে বুদ্ধিমান তাকেই তিনি উত্তরাধিকারী বানাবেন। মহিলা তার চার ভাগ্নেকে ডাকলেন এবং প্রত্যেককে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে বললেন,  আমি বেশি কিছু চাই না।  এক বছর পর এই পঞ্চাশ হাজার টাকা আমাকে ফেরত দিতে হবে। আর যে ফেরত দেবে সে-ই হবে আমার উত্তরাধিকারী। পার হলো এক বছর। চার ভাগ্নে ফিরে এলো। প্রথমজন গভীর দুঃখের সঙ্গে বলল, খালা আমি ব্যাংকের লকারে টাকা বহু সাবধানে লুকিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু ডাকাত এসে ব্যাংক ডাকাতি করে সব নিয়ে গেছে।

এবার পালা দ্বিতীয়জনের। সে বলল, খালা বিশ্বাস করেন আমি টাকাটা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে একজনকে দিয়েছিলাম। সে বেইমানি করেছে আমার সঙ্গে।

বৃদ্ধা তৃতীয়জনের দিকে তাকালেন। সে মাথা নিচু করে বলল, নিরাপদে রাখার জন্য বাসার মেঝেতে গর্ত খুঁড়ে টাকাটা রেখেছিলাম। খেয়াল করিনি, বন্যায় সব ভেসে গেছে।

এবার পালা চতুর্থজনের। সে বৃদ্ধার হাতে এক লাখ টাকার বান্ডিল ধরিয়ে দিয়ে বলে, এই নিন আপনার পঞ্চাশ হাজারের সঙ্গে আরও পঞ্চাশ অর্থাৎ মোট এক লাখ টাকা। খালা মহাবিস্মিত। কীভাবে সম্ভব?

ভাগ্নে এক গাল হেসে বলে, মানুষই মানুষের শত্রু। তাই মানুষকে বিশ্বাস করার চেয়ে চিন্তা করলাম অর্থ যদি মানুষের ধ্বংসে লাগাই তবেই তো বাজিমাত। একজনের সঙ্গে বাজি ধরেছিলাম। শর্ত ছিল টেনে হিঁচড়ে একজনকে ছিঁড়ে ফেলতে হবে। কিন্তু পুলিশের কাছে ধরা পড়া যাবে না। ভাবলাম কুৎসা যদি রটানো যায় তবে কি আর শারীরিক ক্ষতি লাগে? পুলিশও থাকে তখন ধরাছোঁয়ার বাইরে। যদি একটা ঘটনার বীজ থেকে ডালপালাসহ ঘটনার বাচ্চাকাচ্চা জন্ম দিতে পারি, তবে সে আমাকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দেবে। তো ঘটনার ডালপালা কী, আমি তো নাতিপুতিও জন্ম দিয়ে ফেলেছি।

মানুষ চেনা বড় দায়। মানুষ এমনই এক প্রাণী—যে গাছ কাটে, কাগজ বানায়, আবার সে কাগজেই বড় করে লেখে—গাছ বাঁচাও। নিজেরে কাটিয়া আমি নিজেরেই প্রমাণ করি আমারে কাটিও না।

মানব প্রজাতির এক সন্তান একবার আমার কাছে জানতে চেয়েছিলেন, মানব মস্তিষ্ক যদি জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কাজ করে, তবে পরীক্ষার হলে ঢুকলে মস্তিষ্কের কাজ বন্ধ হয়ে যায় কেন? ঠাট্টা নয়, আচ্ছা প্রশ্ন করি আপনাদের, মস্তিষ্ক যদি কাজই করে, তবে সে মস্তিষ্ক অন্যায় করে কেমন করে? বেঁচে থেকেও কেন নানা দূরভিসন্ধি, নোংরামি বাসা বাঁধে মননে-মগজে?

মানব মস্তিষ্ক কী অদ্ভুত অরগ্যান। হিংসা, ঘৃণা, দ্বেষ, ভালোবাসা সবই হরমোনাল অ্যাকশন। একটা গল্প বলি। এক ব্যক্তি কিছুতেই কারও ভালো দেখতে পারে না। সব সময় সবার দোষ খুঁজে বেড়ায়। সে গ্রামে বাস করত এক মহিলা। তার রান্নার সুখ্যাতি ছিল দেশজুড়ে। সবাই ভাবল ওই ব্যক্তিকে যদি মহিলার রান্না খাওয়ানো যায় তবে নিশ্চয়ই তার অভিযোগের পাহাড় কিছুটা হলেও কমবে। তো কথামতো ওই মহিলা সুস্বাদু তরকারি রান্না করে নিয়ে এলো। ভদ্রলোক খেলোও বটে। সবাই উদগ্রীব হয়ে তাকিয়ে আছে উত্তরের জন্য। ভদ্রলোকের উত্তর, রান্না হয়েছে কোনোরকম, কিন্তু যেটুকু আরও জঘন্য হয়েছে সেগুলো কী শেয়াল কুকুরকে দেওয়া হয়েছে?

আরেকটি ঘটনা বলি। স্বামীর দ্বারা প্রতারিত হয়ে এক মহিলা মনের দুঃখে মানসিক ডাক্তারের শরণাপন্ন হলেন। ডাক্তার মহাব্যস্ত। বহু সাধ্য-সাধনা করে মহিলা ডাক্তারের অ্যাপয়নমেন্ট পেলেন। ডাক্তারকে বললেন, দেখুন ডাক্তার সাহেব আমি আমার সারা জীবন স্বামীর সঙ্গে ছিলাম। তাকে সাহায্য করেছি, সেবা-যত্ন করেছি। কিন্তু কী পেলাম! সে একটি অল্প বয়স্ক মেয়ের সঙ্গে চলে গেল আমাকে ফেলে। আমার জীবনটা শেষ হয়ে গেল। আমি এখন কী করব?

ডাক্তার তাকে একটি মিষ্টি খেতে দিলেন। জিজ্ঞেস করলেন, মিষ্টিটা খেতে কেমন? মহিলা হেসে বললেন খুবই মজা।

ডাক্তার বললেন, আর একটি খেতে ইচ্ছা করছে?

হুমম, অবশ্যই, মহিলা বললেন।

ডাক্তার : এবার বুঝতে পারছেন আপনার সমস্যাটি কী?

মহিলাটি কিছুক্ষণ চিন্তা করলেন। তারপর ধীরে ধীরে বললেন, হুমম আমি বুঝতে পারছি মানুষ আসলে লোভী শ্রেণির প্রাণী। সে একটা পাবে সঙ্গে সঙ্গে আরেকটার জন্য লালায়িত হবে। হয়তো সেটি হবে নতুন বা আরও ভালো কিছু। কোনো কিছুতেই মানুষের সন্তুষ্টি নেই। আমরা আসলে সচেতন থাকব কিন্তু এ নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই।

মানসিক রোগের ডাক্তার বললেন, আরে আমার কথা তো শেষ হয়নি। আমি বলতে চাইছিলাম আপনি যেমন মোটা মানুষ, মিষ্টির প্রতি আপনার আকর্ষণ কমানো উচিত। কম খাওয়া উচিত।

স্বামী বা ডাক্তারটির নিষ্ঠুরতা-চতুরতা বা ঠাট্টা কী এই লোকটির চেয়ে কম? এক দোকানে এক কাস্টমার ভুল করে ফোন রেখে চলে গেল। এখন দোকানদার লোকটাকে জানাবে কীভাবে? সে মোবাইলে সার্চ লিস্টে ‘মা’ নাম দেখে ফোন দিল। ওপর প্রান্ত থেকে উত্তর এলো, ডার্লিং এতক্ষণ কোথায় ছিলে?

চারদিকে শুধু মিথ্যা, কুৎসা, গীবত। কী শান্তি এতে তাই না! আচ্ছা নিজেকে প্রশ্ন করুন তো জীবনে যত মানুষের সমালোচনা করেছেন তত মানুষের প্রশংসা করেছেন কী?

এই নিয়েছে ওই নিল যা! কান নিয়েছে চিলে,

চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।

কানের খোঁজে ছুটছি মাঠে, কাটছি সাঁতার বিলে,

আকাশ থেকে চিলটাকে আজ ফেলব পেড়ে ঢিলে।

দিন-দুপুরে জ্যান্ত আহা, কানটা গেল উড়ে,

কান না পেলে চার দেয়ালে মরব মাথা খুঁড়ে।

কান গেলে আর মুখের পাড়ায় থাকল কি-হে বল?

কানের শোকে আজকে সবাই মিটিং করি চল।

যাচ্ছে, গেল সবই গেল, জাত মেরেছে চিলে,

পাঁজি চিলের ভূত ছাড়াব লাথি-জুতো কিলে।

সুধী সমাজ! শুনুন বলি, এই রেখেছি বাজি,

যে-জন সাধের কান নিয়েছে জান নেব তার আজই।

শামসুর রাহমানকে ধন্যবাদ পণ্ডশ্রম করে মনুষ্য চরিত্র আগেই উদ্ভাবন করে ফেলেছিলেন বলে।

শিক্ষক ছাত্রকে প্রশ্ন করল, বল তো পৃথিবীর আকার কী রকম?

ছাত্র : গোলাকার, স্যার।

শিক্ষক : বেশ বেশ! এবার প্রমাণ দাও কী করে বুঝলে যে পৃথিবী গোল।

ছাত্র : জোরালো প্রমাণ আছে, স্যার। প্রথম সাপ্তাহিক পরীক্ষায় পৃথিবী চ্যাপ্টা লিখে শূন্য পেয়েছি।

দ্বিতীয় সাপ্তাহিক পরীক্ষায় চৌকোনা লিখেও শূন্য পেলাম। তারপর লিখলাম পৃথিবী লম্বা, তাও আপনি কেটে দিয়েছেন। শেষে অনেক ভেবে-চিন্তে লিখেছিলাম তিনকোণা, তাও আপনি কেটেই দিলেন। তা হলে আর বাকি রইল কী? গোল হওয়া ছাড়া পৃথিবীর আর তো কোনো উপায় দেখতে পাচ্ছি না!

উপায় নেই বলেই একজন মানুষের পক্ষে একই সঙ্গে মেধাবী, সুশ্রী, উচ্চপদে আসীন, ক্ষমতাবান, দরিদ্র নয়, সৃজনশীল—এত গুণের অধিকারী হওয়া তো অসম্ভবের অসম্ভব। বেশি পাওয়ার একটা সীমা তো আছে! সবাই তো আর অনন্ত জলিল নয়। তাই চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে। কান না পেলে চার দেয়ালে মরব মাথা খুঁড়ে। পাঁজি চিলের ভূত ছাড়াব লাথি-জুতো কিলে। যে-জন সাধের কান নিয়েছে জান নেব তার আজই।

দুই লোকের মধ্যে মহা তর্কাতর্কি। শেষ পর্যন্ত তা আদালতে যেয়ে দাঁড়াল। বিচারক ও অভিযুক্ত আসামি...

বিচারক : তুমি কি এই লোকটিকে সামাজিকভাবে অপদস্থ করেছ?

অভিযুক্ত আসামি : না স্যার এটা মিথ্যে কথা।

বিচারক : তাহলে কী করেছ।

অভিযুক্ত আসামি : আমি শুধু ফেসবুক আর কিছু অনলাইন পোর্টালে তাকে চোর আর নোংরা দেখানোর চেষ্টা করেছি। মহামান্য বিচারক আপনি বলুন— হয়নি খারাপ তাই বলে কি খারাপ হবে নাকো? নৈতিকতার ঝাণ্ডা মোরা না যদি তুলি তবে, এই জাতি কবে নৈতিক হবে?

রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, পরনিন্দা যদি সমাজের কণায় কণায় মিশিয়া না থাকিত তবে নিশ্চয়ই একটা বড় রকমের অনর্থ ঘটিত। উহা লবণের মতো সমস্ত সংসারকে বিকার হইতে রক্ষা করিতেছে। তা ছাড়া সুখও পাইব না অথচ নিন্দা করিব, এমন ভয়ঙ্কর নিন্দুক মনুষ্য জাতিও নহে।

শেষ করছি আরেকটি গল্প দিয়ে। যে কোনো মানুষের জন্য নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাওয়ানো কঠিন। পৃথিবী তো নিজের ইচ্ছায় চলে না। আর অন্যকেও সেভাবে চালানোও সম্ভব নয়। কিন্তু একবার এক প্রতিষ্ঠানের বড়কর্তা তার দুজন কর্মীকে দিয়ে এই পরীক্ষাটি চালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তিনি তার প্রতিষ্ঠানের বিষণ্ন এক তরুণ কর্মীকে ডাকলেন। দৃঢ়ভাবে বললেন, আমি চাই না আমার প্রতিষ্ঠানের কেউ মন খারাপ করে কাজ করুক। এরপর যদি আমি এরকম দেখি তবে ছাঁটাই করতে বাধ্য হব। এরপর তিনি ডাকলেন চটপটে তরুণ কর্মীকে। বললেন, তুমি কোনো কিছু সিরিয়াসলি নাও না। সব সময় হাসি-ঠাট্টা তামাশা। তুমি থাকলে কেউ কাজ করতে চায় না। ছেলেটি কিছু বলতে চাইলেও বস তাকে থামিয়ে দেন এবং বলেন এক সপ্তাহ সময় দিলাম তোমাদের নিজেদের শুধরে নেওয়ার। এক সপ্তাহ পর বড়কর্তা দেখেন পরিস্থিতির কোনোই উন্নতি নেই। যে কে সেই। বিষণ্ন বাবা বিষণ্নই রয়ে গেছেন আর হাসি-খুশি ছেলেটি ঠাট্টা-তামাশা করেই যাচ্ছে। বিরক্ত হয়ে তিনি দুজনকেই ডাকলেন। বললেন, তোমরা কেউ শোধরাওনি। তাই এখন থেকে তোমরা পাশাপাশি বসবে আর নিজেদের যে সমস্যাগুলো আছে তা শুধরে নেবে। কিন্তু বিধি বাম। শেষে বড়কর্তা বিরক্ত হয়ে বললেন, কেন তোমরা নিজেদের ঠিক করতে পারছ না?

চটপটে ছেলেটির চটপট উত্তর, ওকে স্যার। আমি পারিনি। কারণ ও সব কিছু নিয়ে এত টেনশন করে, বিষণ্ন থাকে। অথচ সে বিয়ে করেনি, বউ-বাচ্চা নেই, তার প্রয়োজনের চেয়ে বেতন বেশি। কিন্তু সে এ বিষয়ে আনন্দ পাওয়ার চেয়ে দুঃখেই থাকে বেশি। ওই আমার কাছে একটা জোক মনে হয়। তাই স্যার আমি শুধু হাসতেই থাকি।

এবার বিষণ্ন তরুণের উত্তর, স্যার ওর কি কোনো আইডিয়া আছে ওর ঘাড়ে কী পরিমাণ বোঝা? ওর বউ আছে, তিনটা বাচ্চা আছে। বেতন আমার সমান।  কীভাবে সে এত কিছু ম্যানেজ করবে? এই টেনশনেই তো আমি আরও বিষণ্ন থাকি।

এ যুদ্ধ নিজের সঙ্গে নিজের। এ যুদ্ধ ভালোবাসা আর ঘৃণার যুদ্ধ। নিজের চরকার চেয়ে পরের চরকা আমাদের অনেক প্রিয়। নিজের ভুলের চেয়ে পরের ভ্রান্তি অনেক আনন্দের। সে ভ্রান্তি শুদ্ধ না অশুদ্ধ তা যাচাইয়ের প্রয়োজন নেই।  প্রয়োজন এক ফোঁটা হেমলক ঢেলে দেওয়া। তাই তো কবির ভাষায় বলি,

নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভালো,

যুগ জনমের বন্ধু আমার আঁধার ঘরের আলো।

সবাই মোরে ছাড়তে পারে, বন্ধু যারা আছে,

নিন্দুক সে ছায়ার মতো থাকবে পাছে পাছে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন