শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

মানুষ চেনা বড় দায়

সামিয়া রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষ চেনা বড় দায়

একদা এক রাজ্যে এক বৃদ্ধা বসবাস করতেন। সে যুগেও ছিল ইন্টারনেট, ছিল অজস্র অনলাইন পোর্টাল। সে বুড়ির ছিল না কোনো সন্তান। কিন্তু ছিল চারটি সেয়ানা ভাগ্নে। বুড়ি ভাবলেন এরা যদি বুদ্ধিমান না হয় তবে এদের অর্থ সম্পদ দিয়ে লাভ কী! তার চেয়ে বরং সবচেয়ে যে বুদ্ধিমান তাকেই তিনি উত্তরাধিকারী বানাবেন। মহিলা তার চার ভাগ্নেকে ডাকলেন এবং প্রত্যেককে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে বললেন,  আমি বেশি কিছু চাই না।  এক বছর পর এই পঞ্চাশ হাজার টাকা আমাকে ফেরত দিতে হবে। আর যে ফেরত দেবে সে-ই হবে আমার উত্তরাধিকারী। পার হলো এক বছর। চার ভাগ্নে ফিরে এলো। প্রথমজন গভীর দুঃখের সঙ্গে বলল, খালা আমি ব্যাংকের লকারে টাকা বহু সাবধানে লুকিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু ডাকাত এসে ব্যাংক ডাকাতি করে সব নিয়ে গেছে।

এবার পালা দ্বিতীয়জনের। সে বলল, খালা বিশ্বাস করেন আমি টাকাটা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে একজনকে দিয়েছিলাম। সে বেইমানি করেছে আমার সঙ্গে।

বৃদ্ধা তৃতীয়জনের দিকে তাকালেন। সে মাথা নিচু করে বলল, নিরাপদে রাখার জন্য বাসার মেঝেতে গর্ত খুঁড়ে টাকাটা রেখেছিলাম। খেয়াল করিনি, বন্যায় সব ভেসে গেছে।

এবার পালা চতুর্থজনের। সে বৃদ্ধার হাতে এক লাখ টাকার বান্ডিল ধরিয়ে দিয়ে বলে, এই নিন আপনার পঞ্চাশ হাজারের সঙ্গে আরও পঞ্চাশ অর্থাৎ মোট এক লাখ টাকা। খালা মহাবিস্মিত। কীভাবে সম্ভব?

ভাগ্নে এক গাল হেসে বলে, মানুষই মানুষের শত্রু। তাই মানুষকে বিশ্বাস করার চেয়ে চিন্তা করলাম অর্থ যদি মানুষের ধ্বংসে লাগাই তবেই তো বাজিমাত। একজনের সঙ্গে বাজি ধরেছিলাম। শর্ত ছিল টেনে হিঁচড়ে একজনকে ছিঁড়ে ফেলতে হবে। কিন্তু পুলিশের কাছে ধরা পড়া যাবে না। ভাবলাম কুৎসা যদি রটানো যায় তবে কি আর শারীরিক ক্ষতি লাগে? পুলিশও থাকে তখন ধরাছোঁয়ার বাইরে। যদি একটা ঘটনার বীজ থেকে ডালপালাসহ ঘটনার বাচ্চাকাচ্চা জন্ম দিতে পারি, তবে সে আমাকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দেবে। তো ঘটনার ডালপালা কী, আমি তো নাতিপুতিও জন্ম দিয়ে ফেলেছি।

মানুষ চেনা বড় দায়। মানুষ এমনই এক প্রাণী—যে গাছ কাটে, কাগজ বানায়, আবার সে কাগজেই বড় করে লেখে—গাছ বাঁচাও। নিজেরে কাটিয়া আমি নিজেরেই প্রমাণ করি আমারে কাটিও না।

মানব প্রজাতির এক সন্তান একবার আমার কাছে জানতে চেয়েছিলেন, মানব মস্তিষ্ক যদি জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কাজ করে, তবে পরীক্ষার হলে ঢুকলে মস্তিষ্কের কাজ বন্ধ হয়ে যায় কেন? ঠাট্টা নয়, আচ্ছা প্রশ্ন করি আপনাদের, মস্তিষ্ক যদি কাজই করে, তবে সে মস্তিষ্ক অন্যায় করে কেমন করে? বেঁচে থেকেও কেন নানা দূরভিসন্ধি, নোংরামি বাসা বাঁধে মননে-মগজে?

মানব মস্তিষ্ক কী অদ্ভুত অরগ্যান। হিংসা, ঘৃণা, দ্বেষ, ভালোবাসা সবই হরমোনাল অ্যাকশন। একটা গল্প বলি। এক ব্যক্তি কিছুতেই কারও ভালো দেখতে পারে না। সব সময় সবার দোষ খুঁজে বেড়ায়। সে গ্রামে বাস করত এক মহিলা। তার রান্নার সুখ্যাতি ছিল দেশজুড়ে। সবাই ভাবল ওই ব্যক্তিকে যদি মহিলার রান্না খাওয়ানো যায় তবে নিশ্চয়ই তার অভিযোগের পাহাড় কিছুটা হলেও কমবে। তো কথামতো ওই মহিলা সুস্বাদু তরকারি রান্না করে নিয়ে এলো। ভদ্রলোক খেলোও বটে। সবাই উদগ্রীব হয়ে তাকিয়ে আছে উত্তরের জন্য। ভদ্রলোকের উত্তর, রান্না হয়েছে কোনোরকম, কিন্তু যেটুকু আরও জঘন্য হয়েছে সেগুলো কী শেয়াল কুকুরকে দেওয়া হয়েছে?

আরেকটি ঘটনা বলি। স্বামীর দ্বারা প্রতারিত হয়ে এক মহিলা মনের দুঃখে মানসিক ডাক্তারের শরণাপন্ন হলেন। ডাক্তার মহাব্যস্ত। বহু সাধ্য-সাধনা করে মহিলা ডাক্তারের অ্যাপয়নমেন্ট পেলেন। ডাক্তারকে বললেন, দেখুন ডাক্তার সাহেব আমি আমার সারা জীবন স্বামীর সঙ্গে ছিলাম। তাকে সাহায্য করেছি, সেবা-যত্ন করেছি। কিন্তু কী পেলাম! সে একটি অল্প বয়স্ক মেয়ের সঙ্গে চলে গেল আমাকে ফেলে। আমার জীবনটা শেষ হয়ে গেল। আমি এখন কী করব?

ডাক্তার তাকে একটি মিষ্টি খেতে দিলেন। জিজ্ঞেস করলেন, মিষ্টিটা খেতে কেমন? মহিলা হেসে বললেন খুবই মজা।

ডাক্তার বললেন, আর একটি খেতে ইচ্ছা করছে?

হুমম, অবশ্যই, মহিলা বললেন।

ডাক্তার : এবার বুঝতে পারছেন আপনার সমস্যাটি কী?

মহিলাটি কিছুক্ষণ চিন্তা করলেন। তারপর ধীরে ধীরে বললেন, হুমম আমি বুঝতে পারছি মানুষ আসলে লোভী শ্রেণির প্রাণী। সে একটা পাবে সঙ্গে সঙ্গে আরেকটার জন্য লালায়িত হবে। হয়তো সেটি হবে নতুন বা আরও ভালো কিছু। কোনো কিছুতেই মানুষের সন্তুষ্টি নেই। আমরা আসলে সচেতন থাকব কিন্তু এ নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই।

মানসিক রোগের ডাক্তার বললেন, আরে আমার কথা তো শেষ হয়নি। আমি বলতে চাইছিলাম আপনি যেমন মোটা মানুষ, মিষ্টির প্রতি আপনার আকর্ষণ কমানো উচিত। কম খাওয়া উচিত।

স্বামী বা ডাক্তারটির নিষ্ঠুরতা-চতুরতা বা ঠাট্টা কী এই লোকটির চেয়ে কম? এক দোকানে এক কাস্টমার ভুল করে ফোন রেখে চলে গেল। এখন দোকানদার লোকটাকে জানাবে কীভাবে? সে মোবাইলে সার্চ লিস্টে ‘মা’ নাম দেখে ফোন দিল। ওপর প্রান্ত থেকে উত্তর এলো, ডার্লিং এতক্ষণ কোথায় ছিলে?

চারদিকে শুধু মিথ্যা, কুৎসা, গীবত। কী শান্তি এতে তাই না! আচ্ছা নিজেকে প্রশ্ন করুন তো জীবনে যত মানুষের সমালোচনা করেছেন তত মানুষের প্রশংসা করেছেন কী?

এই নিয়েছে ওই নিল যা! কান নিয়েছে চিলে,

চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।

কানের খোঁজে ছুটছি মাঠে, কাটছি সাঁতার বিলে,

আকাশ থেকে চিলটাকে আজ ফেলব পেড়ে ঢিলে।

দিন-দুপুরে জ্যান্ত আহা, কানটা গেল উড়ে,

কান না পেলে চার দেয়ালে মরব মাথা খুঁড়ে।

কান গেলে আর মুখের পাড়ায় থাকল কি-হে বল?

কানের শোকে আজকে সবাই মিটিং করি চল।

যাচ্ছে, গেল সবই গেল, জাত মেরেছে চিলে,

পাঁজি চিলের ভূত ছাড়াব লাথি-জুতো কিলে।

সুধী সমাজ! শুনুন বলি, এই রেখেছি বাজি,

যে-জন সাধের কান নিয়েছে জান নেব তার আজই।

শামসুর রাহমানকে ধন্যবাদ পণ্ডশ্রম করে মনুষ্য চরিত্র আগেই উদ্ভাবন করে ফেলেছিলেন বলে।

শিক্ষক ছাত্রকে প্রশ্ন করল, বল তো পৃথিবীর আকার কী রকম?

ছাত্র : গোলাকার, স্যার।

শিক্ষক : বেশ বেশ! এবার প্রমাণ দাও কী করে বুঝলে যে পৃথিবী গোল।

ছাত্র : জোরালো প্রমাণ আছে, স্যার। প্রথম সাপ্তাহিক পরীক্ষায় পৃথিবী চ্যাপ্টা লিখে শূন্য পেয়েছি।

দ্বিতীয় সাপ্তাহিক পরীক্ষায় চৌকোনা লিখেও শূন্য পেলাম। তারপর লিখলাম পৃথিবী লম্বা, তাও আপনি কেটে দিয়েছেন। শেষে অনেক ভেবে-চিন্তে লিখেছিলাম তিনকোণা, তাও আপনি কেটেই দিলেন। তা হলে আর বাকি রইল কী? গোল হওয়া ছাড়া পৃথিবীর আর তো কোনো উপায় দেখতে পাচ্ছি না!

উপায় নেই বলেই একজন মানুষের পক্ষে একই সঙ্গে মেধাবী, সুশ্রী, উচ্চপদে আসীন, ক্ষমতাবান, দরিদ্র নয়, সৃজনশীল—এত গুণের অধিকারী হওয়া তো অসম্ভবের অসম্ভব। বেশি পাওয়ার একটা সীমা তো আছে! সবাই তো আর অনন্ত জলিল নয়। তাই চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে। কান না পেলে চার দেয়ালে মরব মাথা খুঁড়ে। পাঁজি চিলের ভূত ছাড়াব লাথি-জুতো কিলে। যে-জন সাধের কান নিয়েছে জান নেব তার আজই।

দুই লোকের মধ্যে মহা তর্কাতর্কি। শেষ পর্যন্ত তা আদালতে যেয়ে দাঁড়াল। বিচারক ও অভিযুক্ত আসামি...

বিচারক : তুমি কি এই লোকটিকে সামাজিকভাবে অপদস্থ করেছ?

অভিযুক্ত আসামি : না স্যার এটা মিথ্যে কথা।

বিচারক : তাহলে কী করেছ।

অভিযুক্ত আসামি : আমি শুধু ফেসবুক আর কিছু অনলাইন পোর্টালে তাকে চোর আর নোংরা দেখানোর চেষ্টা করেছি। মহামান্য বিচারক আপনি বলুন— হয়নি খারাপ তাই বলে কি খারাপ হবে নাকো? নৈতিকতার ঝাণ্ডা মোরা না যদি তুলি তবে, এই জাতি কবে নৈতিক হবে?

রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, পরনিন্দা যদি সমাজের কণায় কণায় মিশিয়া না থাকিত তবে নিশ্চয়ই একটা বড় রকমের অনর্থ ঘটিত। উহা লবণের মতো সমস্ত সংসারকে বিকার হইতে রক্ষা করিতেছে। তা ছাড়া সুখও পাইব না অথচ নিন্দা করিব, এমন ভয়ঙ্কর নিন্দুক মনুষ্য জাতিও নহে।

শেষ করছি আরেকটি গল্প দিয়ে। যে কোনো মানুষের জন্য নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাওয়ানো কঠিন। পৃথিবী তো নিজের ইচ্ছায় চলে না। আর অন্যকেও সেভাবে চালানোও সম্ভব নয়। কিন্তু একবার এক প্রতিষ্ঠানের বড়কর্তা তার দুজন কর্মীকে দিয়ে এই পরীক্ষাটি চালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তিনি তার প্রতিষ্ঠানের বিষণ্ন এক তরুণ কর্মীকে ডাকলেন। দৃঢ়ভাবে বললেন, আমি চাই না আমার প্রতিষ্ঠানের কেউ মন খারাপ করে কাজ করুক। এরপর যদি আমি এরকম দেখি তবে ছাঁটাই করতে বাধ্য হব। এরপর তিনি ডাকলেন চটপটে তরুণ কর্মীকে। বললেন, তুমি কোনো কিছু সিরিয়াসলি নাও না। সব সময় হাসি-ঠাট্টা তামাশা। তুমি থাকলে কেউ কাজ করতে চায় না। ছেলেটি কিছু বলতে চাইলেও বস তাকে থামিয়ে দেন এবং বলেন এক সপ্তাহ সময় দিলাম তোমাদের নিজেদের শুধরে নেওয়ার। এক সপ্তাহ পর বড়কর্তা দেখেন পরিস্থিতির কোনোই উন্নতি নেই। যে কে সেই। বিষণ্ন বাবা বিষণ্নই রয়ে গেছেন আর হাসি-খুশি ছেলেটি ঠাট্টা-তামাশা করেই যাচ্ছে। বিরক্ত হয়ে তিনি দুজনকেই ডাকলেন। বললেন, তোমরা কেউ শোধরাওনি। তাই এখন থেকে তোমরা পাশাপাশি বসবে আর নিজেদের যে সমস্যাগুলো আছে তা শুধরে নেবে। কিন্তু বিধি বাম। শেষে বড়কর্তা বিরক্ত হয়ে বললেন, কেন তোমরা নিজেদের ঠিক করতে পারছ না?

চটপটে ছেলেটির চটপট উত্তর, ওকে স্যার। আমি পারিনি। কারণ ও সব কিছু নিয়ে এত টেনশন করে, বিষণ্ন থাকে। অথচ সে বিয়ে করেনি, বউ-বাচ্চা নেই, তার প্রয়োজনের চেয়ে বেতন বেশি। কিন্তু সে এ বিষয়ে আনন্দ পাওয়ার চেয়ে দুঃখেই থাকে বেশি। ওই আমার কাছে একটা জোক মনে হয়। তাই স্যার আমি শুধু হাসতেই থাকি।

এবার বিষণ্ন তরুণের উত্তর, স্যার ওর কি কোনো আইডিয়া আছে ওর ঘাড়ে কী পরিমাণ বোঝা? ওর বউ আছে, তিনটা বাচ্চা আছে। বেতন আমার সমান।  কীভাবে সে এত কিছু ম্যানেজ করবে? এই টেনশনেই তো আমি আরও বিষণ্ন থাকি।

এ যুদ্ধ নিজের সঙ্গে নিজের। এ যুদ্ধ ভালোবাসা আর ঘৃণার যুদ্ধ। নিজের চরকার চেয়ে পরের চরকা আমাদের অনেক প্রিয়। নিজের ভুলের চেয়ে পরের ভ্রান্তি অনেক আনন্দের। সে ভ্রান্তি শুদ্ধ না অশুদ্ধ তা যাচাইয়ের প্রয়োজন নেই।  প্রয়োজন এক ফোঁটা হেমলক ঢেলে দেওয়া। তাই তো কবির ভাষায় বলি,

নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভালো,

যুগ জনমের বন্ধু আমার আঁধার ঘরের আলো।

সবাই মোরে ছাড়তে পারে, বন্ধু যারা আছে,

নিন্দুক সে ছায়ার মতো থাকবে পাছে পাছে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি