শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

মানুষ চেনা বড় দায়

সামিয়া রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষ চেনা বড় দায়

একদা এক রাজ্যে এক বৃদ্ধা বসবাস করতেন। সে যুগেও ছিল ইন্টারনেট, ছিল অজস্র অনলাইন পোর্টাল। সে বুড়ির ছিল না কোনো সন্তান। কিন্তু ছিল চারটি সেয়ানা ভাগ্নে। বুড়ি ভাবলেন এরা যদি বুদ্ধিমান না হয় তবে এদের অর্থ সম্পদ দিয়ে লাভ কী! তার চেয়ে বরং সবচেয়ে যে বুদ্ধিমান তাকেই তিনি উত্তরাধিকারী বানাবেন। মহিলা তার চার ভাগ্নেকে ডাকলেন এবং প্রত্যেককে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে বললেন,  আমি বেশি কিছু চাই না।  এক বছর পর এই পঞ্চাশ হাজার টাকা আমাকে ফেরত দিতে হবে। আর যে ফেরত দেবে সে-ই হবে আমার উত্তরাধিকারী। পার হলো এক বছর। চার ভাগ্নে ফিরে এলো। প্রথমজন গভীর দুঃখের সঙ্গে বলল, খালা আমি ব্যাংকের লকারে টাকা বহু সাবধানে লুকিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু ডাকাত এসে ব্যাংক ডাকাতি করে সব নিয়ে গেছে।

এবার পালা দ্বিতীয়জনের। সে বলল, খালা বিশ্বাস করেন আমি টাকাটা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে একজনকে দিয়েছিলাম। সে বেইমানি করেছে আমার সঙ্গে।

বৃদ্ধা তৃতীয়জনের দিকে তাকালেন। সে মাথা নিচু করে বলল, নিরাপদে রাখার জন্য বাসার মেঝেতে গর্ত খুঁড়ে টাকাটা রেখেছিলাম। খেয়াল করিনি, বন্যায় সব ভেসে গেছে।

এবার পালা চতুর্থজনের। সে বৃদ্ধার হাতে এক লাখ টাকার বান্ডিল ধরিয়ে দিয়ে বলে, এই নিন আপনার পঞ্চাশ হাজারের সঙ্গে আরও পঞ্চাশ অর্থাৎ মোট এক লাখ টাকা। খালা মহাবিস্মিত। কীভাবে সম্ভব?

ভাগ্নে এক গাল হেসে বলে, মানুষই মানুষের শত্রু। তাই মানুষকে বিশ্বাস করার চেয়ে চিন্তা করলাম অর্থ যদি মানুষের ধ্বংসে লাগাই তবেই তো বাজিমাত। একজনের সঙ্গে বাজি ধরেছিলাম। শর্ত ছিল টেনে হিঁচড়ে একজনকে ছিঁড়ে ফেলতে হবে। কিন্তু পুলিশের কাছে ধরা পড়া যাবে না। ভাবলাম কুৎসা যদি রটানো যায় তবে কি আর শারীরিক ক্ষতি লাগে? পুলিশও থাকে তখন ধরাছোঁয়ার বাইরে। যদি একটা ঘটনার বীজ থেকে ডালপালাসহ ঘটনার বাচ্চাকাচ্চা জন্ম দিতে পারি, তবে সে আমাকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দেবে। তো ঘটনার ডালপালা কী, আমি তো নাতিপুতিও জন্ম দিয়ে ফেলেছি।

মানুষ চেনা বড় দায়। মানুষ এমনই এক প্রাণী—যে গাছ কাটে, কাগজ বানায়, আবার সে কাগজেই বড় করে লেখে—গাছ বাঁচাও। নিজেরে কাটিয়া আমি নিজেরেই প্রমাণ করি আমারে কাটিও না।

মানব প্রজাতির এক সন্তান একবার আমার কাছে জানতে চেয়েছিলেন, মানব মস্তিষ্ক যদি জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কাজ করে, তবে পরীক্ষার হলে ঢুকলে মস্তিষ্কের কাজ বন্ধ হয়ে যায় কেন? ঠাট্টা নয়, আচ্ছা প্রশ্ন করি আপনাদের, মস্তিষ্ক যদি কাজই করে, তবে সে মস্তিষ্ক অন্যায় করে কেমন করে? বেঁচে থেকেও কেন নানা দূরভিসন্ধি, নোংরামি বাসা বাঁধে মননে-মগজে?

মানব মস্তিষ্ক কী অদ্ভুত অরগ্যান। হিংসা, ঘৃণা, দ্বেষ, ভালোবাসা সবই হরমোনাল অ্যাকশন। একটা গল্প বলি। এক ব্যক্তি কিছুতেই কারও ভালো দেখতে পারে না। সব সময় সবার দোষ খুঁজে বেড়ায়। সে গ্রামে বাস করত এক মহিলা। তার রান্নার সুখ্যাতি ছিল দেশজুড়ে। সবাই ভাবল ওই ব্যক্তিকে যদি মহিলার রান্না খাওয়ানো যায় তবে নিশ্চয়ই তার অভিযোগের পাহাড় কিছুটা হলেও কমবে। তো কথামতো ওই মহিলা সুস্বাদু তরকারি রান্না করে নিয়ে এলো। ভদ্রলোক খেলোও বটে। সবাই উদগ্রীব হয়ে তাকিয়ে আছে উত্তরের জন্য। ভদ্রলোকের উত্তর, রান্না হয়েছে কোনোরকম, কিন্তু যেটুকু আরও জঘন্য হয়েছে সেগুলো কী শেয়াল কুকুরকে দেওয়া হয়েছে?

আরেকটি ঘটনা বলি। স্বামীর দ্বারা প্রতারিত হয়ে এক মহিলা মনের দুঃখে মানসিক ডাক্তারের শরণাপন্ন হলেন। ডাক্তার মহাব্যস্ত। বহু সাধ্য-সাধনা করে মহিলা ডাক্তারের অ্যাপয়নমেন্ট পেলেন। ডাক্তারকে বললেন, দেখুন ডাক্তার সাহেব আমি আমার সারা জীবন স্বামীর সঙ্গে ছিলাম। তাকে সাহায্য করেছি, সেবা-যত্ন করেছি। কিন্তু কী পেলাম! সে একটি অল্প বয়স্ক মেয়ের সঙ্গে চলে গেল আমাকে ফেলে। আমার জীবনটা শেষ হয়ে গেল। আমি এখন কী করব?

ডাক্তার তাকে একটি মিষ্টি খেতে দিলেন। জিজ্ঞেস করলেন, মিষ্টিটা খেতে কেমন? মহিলা হেসে বললেন খুবই মজা।

ডাক্তার বললেন, আর একটি খেতে ইচ্ছা করছে?

হুমম, অবশ্যই, মহিলা বললেন।

ডাক্তার : এবার বুঝতে পারছেন আপনার সমস্যাটি কী?

মহিলাটি কিছুক্ষণ চিন্তা করলেন। তারপর ধীরে ধীরে বললেন, হুমম আমি বুঝতে পারছি মানুষ আসলে লোভী শ্রেণির প্রাণী। সে একটা পাবে সঙ্গে সঙ্গে আরেকটার জন্য লালায়িত হবে। হয়তো সেটি হবে নতুন বা আরও ভালো কিছু। কোনো কিছুতেই মানুষের সন্তুষ্টি নেই। আমরা আসলে সচেতন থাকব কিন্তু এ নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই।

মানসিক রোগের ডাক্তার বললেন, আরে আমার কথা তো শেষ হয়নি। আমি বলতে চাইছিলাম আপনি যেমন মোটা মানুষ, মিষ্টির প্রতি আপনার আকর্ষণ কমানো উচিত। কম খাওয়া উচিত।

স্বামী বা ডাক্তারটির নিষ্ঠুরতা-চতুরতা বা ঠাট্টা কী এই লোকটির চেয়ে কম? এক দোকানে এক কাস্টমার ভুল করে ফোন রেখে চলে গেল। এখন দোকানদার লোকটাকে জানাবে কীভাবে? সে মোবাইলে সার্চ লিস্টে ‘মা’ নাম দেখে ফোন দিল। ওপর প্রান্ত থেকে উত্তর এলো, ডার্লিং এতক্ষণ কোথায় ছিলে?

চারদিকে শুধু মিথ্যা, কুৎসা, গীবত। কী শান্তি এতে তাই না! আচ্ছা নিজেকে প্রশ্ন করুন তো জীবনে যত মানুষের সমালোচনা করেছেন তত মানুষের প্রশংসা করেছেন কী?

এই নিয়েছে ওই নিল যা! কান নিয়েছে চিলে,

চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।

কানের খোঁজে ছুটছি মাঠে, কাটছি সাঁতার বিলে,

আকাশ থেকে চিলটাকে আজ ফেলব পেড়ে ঢিলে।

দিন-দুপুরে জ্যান্ত আহা, কানটা গেল উড়ে,

কান না পেলে চার দেয়ালে মরব মাথা খুঁড়ে।

কান গেলে আর মুখের পাড়ায় থাকল কি-হে বল?

কানের শোকে আজকে সবাই মিটিং করি চল।

যাচ্ছে, গেল সবই গেল, জাত মেরেছে চিলে,

পাঁজি চিলের ভূত ছাড়াব লাথি-জুতো কিলে।

সুধী সমাজ! শুনুন বলি, এই রেখেছি বাজি,

যে-জন সাধের কান নিয়েছে জান নেব তার আজই।

শামসুর রাহমানকে ধন্যবাদ পণ্ডশ্রম করে মনুষ্য চরিত্র আগেই উদ্ভাবন করে ফেলেছিলেন বলে।

শিক্ষক ছাত্রকে প্রশ্ন করল, বল তো পৃথিবীর আকার কী রকম?

ছাত্র : গোলাকার, স্যার।

শিক্ষক : বেশ বেশ! এবার প্রমাণ দাও কী করে বুঝলে যে পৃথিবী গোল।

ছাত্র : জোরালো প্রমাণ আছে, স্যার। প্রথম সাপ্তাহিক পরীক্ষায় পৃথিবী চ্যাপ্টা লিখে শূন্য পেয়েছি।

দ্বিতীয় সাপ্তাহিক পরীক্ষায় চৌকোনা লিখেও শূন্য পেলাম। তারপর লিখলাম পৃথিবী লম্বা, তাও আপনি কেটে দিয়েছেন। শেষে অনেক ভেবে-চিন্তে লিখেছিলাম তিনকোণা, তাও আপনি কেটেই দিলেন। তা হলে আর বাকি রইল কী? গোল হওয়া ছাড়া পৃথিবীর আর তো কোনো উপায় দেখতে পাচ্ছি না!

উপায় নেই বলেই একজন মানুষের পক্ষে একই সঙ্গে মেধাবী, সুশ্রী, উচ্চপদে আসীন, ক্ষমতাবান, দরিদ্র নয়, সৃজনশীল—এত গুণের অধিকারী হওয়া তো অসম্ভবের অসম্ভব। বেশি পাওয়ার একটা সীমা তো আছে! সবাই তো আর অনন্ত জলিল নয়। তাই চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে। কান না পেলে চার দেয়ালে মরব মাথা খুঁড়ে। পাঁজি চিলের ভূত ছাড়াব লাথি-জুতো কিলে। যে-জন সাধের কান নিয়েছে জান নেব তার আজই।

দুই লোকের মধ্যে মহা তর্কাতর্কি। শেষ পর্যন্ত তা আদালতে যেয়ে দাঁড়াল। বিচারক ও অভিযুক্ত আসামি...

বিচারক : তুমি কি এই লোকটিকে সামাজিকভাবে অপদস্থ করেছ?

অভিযুক্ত আসামি : না স্যার এটা মিথ্যে কথা।

বিচারক : তাহলে কী করেছ।

অভিযুক্ত আসামি : আমি শুধু ফেসবুক আর কিছু অনলাইন পোর্টালে তাকে চোর আর নোংরা দেখানোর চেষ্টা করেছি। মহামান্য বিচারক আপনি বলুন— হয়নি খারাপ তাই বলে কি খারাপ হবে নাকো? নৈতিকতার ঝাণ্ডা মোরা না যদি তুলি তবে, এই জাতি কবে নৈতিক হবে?

রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, পরনিন্দা যদি সমাজের কণায় কণায় মিশিয়া না থাকিত তবে নিশ্চয়ই একটা বড় রকমের অনর্থ ঘটিত। উহা লবণের মতো সমস্ত সংসারকে বিকার হইতে রক্ষা করিতেছে। তা ছাড়া সুখও পাইব না অথচ নিন্দা করিব, এমন ভয়ঙ্কর নিন্দুক মনুষ্য জাতিও নহে।

শেষ করছি আরেকটি গল্প দিয়ে। যে কোনো মানুষের জন্য নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাওয়ানো কঠিন। পৃথিবী তো নিজের ইচ্ছায় চলে না। আর অন্যকেও সেভাবে চালানোও সম্ভব নয়। কিন্তু একবার এক প্রতিষ্ঠানের বড়কর্তা তার দুজন কর্মীকে দিয়ে এই পরীক্ষাটি চালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তিনি তার প্রতিষ্ঠানের বিষণ্ন এক তরুণ কর্মীকে ডাকলেন। দৃঢ়ভাবে বললেন, আমি চাই না আমার প্রতিষ্ঠানের কেউ মন খারাপ করে কাজ করুক। এরপর যদি আমি এরকম দেখি তবে ছাঁটাই করতে বাধ্য হব। এরপর তিনি ডাকলেন চটপটে তরুণ কর্মীকে। বললেন, তুমি কোনো কিছু সিরিয়াসলি নাও না। সব সময় হাসি-ঠাট্টা তামাশা। তুমি থাকলে কেউ কাজ করতে চায় না। ছেলেটি কিছু বলতে চাইলেও বস তাকে থামিয়ে দেন এবং বলেন এক সপ্তাহ সময় দিলাম তোমাদের নিজেদের শুধরে নেওয়ার। এক সপ্তাহ পর বড়কর্তা দেখেন পরিস্থিতির কোনোই উন্নতি নেই। যে কে সেই। বিষণ্ন বাবা বিষণ্নই রয়ে গেছেন আর হাসি-খুশি ছেলেটি ঠাট্টা-তামাশা করেই যাচ্ছে। বিরক্ত হয়ে তিনি দুজনকেই ডাকলেন। বললেন, তোমরা কেউ শোধরাওনি। তাই এখন থেকে তোমরা পাশাপাশি বসবে আর নিজেদের যে সমস্যাগুলো আছে তা শুধরে নেবে। কিন্তু বিধি বাম। শেষে বড়কর্তা বিরক্ত হয়ে বললেন, কেন তোমরা নিজেদের ঠিক করতে পারছ না?

চটপটে ছেলেটির চটপট উত্তর, ওকে স্যার। আমি পারিনি। কারণ ও সব কিছু নিয়ে এত টেনশন করে, বিষণ্ন থাকে। অথচ সে বিয়ে করেনি, বউ-বাচ্চা নেই, তার প্রয়োজনের চেয়ে বেতন বেশি। কিন্তু সে এ বিষয়ে আনন্দ পাওয়ার চেয়ে দুঃখেই থাকে বেশি। ওই আমার কাছে একটা জোক মনে হয়। তাই স্যার আমি শুধু হাসতেই থাকি।

এবার বিষণ্ন তরুণের উত্তর, স্যার ওর কি কোনো আইডিয়া আছে ওর ঘাড়ে কী পরিমাণ বোঝা? ওর বউ আছে, তিনটা বাচ্চা আছে। বেতন আমার সমান।  কীভাবে সে এত কিছু ম্যানেজ করবে? এই টেনশনেই তো আমি আরও বিষণ্ন থাকি।

এ যুদ্ধ নিজের সঙ্গে নিজের। এ যুদ্ধ ভালোবাসা আর ঘৃণার যুদ্ধ। নিজের চরকার চেয়ে পরের চরকা আমাদের অনেক প্রিয়। নিজের ভুলের চেয়ে পরের ভ্রান্তি অনেক আনন্দের। সে ভ্রান্তি শুদ্ধ না অশুদ্ধ তা যাচাইয়ের প্রয়োজন নেই।  প্রয়োজন এক ফোঁটা হেমলক ঢেলে দেওয়া। তাই তো কবির ভাষায় বলি,

নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভালো,

যুগ জনমের বন্ধু আমার আঁধার ঘরের আলো।

সবাই মোরে ছাড়তে পারে, বন্ধু যারা আছে,

নিন্দুক সে ছায়ার মতো থাকবে পাছে পাছে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা