শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

দয়াময় প্রভু বোন নুরজাহানকে বেহেশতবাসী করুন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দয়াময় প্রভু বোন নুরজাহানকে বেহেশতবাসী করুন

দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী ১৯৪২-’৪৩ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হঠাৎ মারা যান। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীর বয়স তখন কয়েক দিন। আমি দাদাকে দেখিনি। কয়েক মাসের বড় ভাইও যে দেখেছেন তাও হলফ করে বলা যায় না। দাদা আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মহাত্মা গান্ধীর একান্ত ভক্ত ছিলেন। কংগ্রেসের নিবেদিত কর্মী। একেবারে শেষ পর্যায়ে পাকিস্তান আন্দোলনে শরিক হয়েছিলেন। দাদার আকস্মিক মৃত্যু আমাদের পরিবার ভেঙে তছনছ করে দেয়। কত আর হবে বাবার তখন ৩০-৩২ বছর বয়স। অপূর্ণ একজন মানুষ। সম্পত্তি অনেক থাকলেও বিষয় ছিল না কিছুই। দাদুর বেশ বড়োসড়ো পাটের ব্যবসা ছিল। নারায়ণগঞ্জে নিজের এবং ভাড়া গুদামও ছিল। বাবা সেসব খোঁজখবর করতে পারেননি। আমার বাপ-চাচারা পাঁচ ভাই, দুই বোন। দুই ভাই আগেই মারা গিয়েছিলেন। দুই ভাই, দুই বোন আস্তে আস্তে বড় হয়েছিলেন। ফুপুদের নাম আলবোলা এবং আসুদা। বড় আলবোলা ফুপুর কোনো তুলনা ছিল না। মানুষ গরিব হলেও মানুষ যে মানুষই। মানুষ যে ভালোবাসা দিয়ে সব পারে সেটা আমার মায়ের পর নুরজাহানের মা আলবোলা ফুপুর মধ্যে দেখেছি। ফুপাও ছিলেন অসাধারণ। গরিব হলে কী হবে, কোনো দিন খালি হাতে আমাদের বাড়ি আসেননি। বাতাসা, কদমা, রসগোল্লা, পানতোয়া কিছু না কিছু তার সঙ্গে থাকতই। খালি হাতে তিনি কখনো আসতেন না। ফুপা-ফুপু অনেক আগেই মারা গেছেন। হঠাৎই গতকাল নুরজাহানও চলে গেল। ছেলেবেলায় আমরা ছিলাম খেলার সাথী। রহিমা, শুশু, নুরজাহান, সাজেদা একসঙ্গে কত দৌড়াদৌড়ি করতাম, খেলাধুলা করতাম। একসঙ্গে বাড়ির পাশে নদীতে গোসল করতাম। সেই দিনগুলো কতই না ভালো ছিল। আত্মীয়দের মধ্যে নুরজাহানদের বাড়ি গেছি বেশি। আদর পেয়েছি, যত্ন পেয়েছি, ভালোবাসা পেয়েছি। দেহ-গতরে নুরজাহান আমার থেকে দেড়-দুই ফুট ছোট ছিল। বয়সে নাকি তিন মাসের বড়। সেই অধিকারে সব সময় আমায় তুই বলে ডাকত। বড় ভালো লাগত নুরজাহানের তুই ডাকে। আমার ডাকনাম বজ্র। কাদের নামে নুরজাহান কখনো ডেকেছে বলে মনে পড়ে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মতো সারা জীবন সে আমায় ‘বজ্র’ নামেই ডাকত। আরও একজন ‘বজ্র’ নামে ডাকার মানুষ কমে গেল। মাঝেমধ্যে দেখতাম নুরজাহান তার ক্ষমতা দেখাতে বাইরের লোকজনের সামনে বেশি করে ‘বজ্র’ নামে ডাকত। লোকজন কখনোসখনো জিজ্ঞাসাও করতেন, ‘এ ছোট্ট মেয়েটি আপনাকে নাম ধরে ডাকে!’ দু-একবার তাদের বলেছি, সে যে আমার বড় বোন। ধীরে ধীরে কীভাবে যেন সব ছায়া সরে যাচ্ছে। নুরজাহানও চলে গেল। তাকে কবর দেওয়া হলো ঘাটাইল উপজেলার ভোজদত্তে যেখানে সে জন্মেছিল। যে ভোজদত্ত ছিল আমার ছেলেবেলার লীলাভূমি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, আল্লাহ যেন নুরজাহানকে বেহেশতবাসী করেন এবং তার পরিবার-পরিজনকে যেন এই শোক সইবার শক্তি দেন।

এ সপ্তাহের সব থেকে বড় খবর জাতীয় ঐক্যের শুভ সূচনা। একটি অর্থবহ জাতীয় ঐক্যের প্রয়াস বহুদিনের। সবকিছুতেই টানাপড়েন। কোনো কিছুই সরল রেখায় চলে না, উজান-ভাটা থাকে। অনেক কিছু এঁকেবেঁকে নদীর মতো সমুদ্রে মেশে। ড. কামাল হোসেনের গণফোরাম বা ঐক্য প্রচেষ্টা ২২ সেপ্টেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক মহাসমাবেশের আহ্বান করেছিল। আহ্বানের আগে তেমন কারও সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেননি। শুরুর দিকে আমাদের সঙ্গে কোনোই আলোচনা হয়নি। পরে যদিও ২২ তারিখের সভায় যাওয়ার জন্য ড. কামাল হোসেন বেশ কয়েকবার বলেছিলেন। ২২ তারিখের সভায় আমার যাওয়ার উপায় ছিল না। কারণ দলীয় বর্ধিত সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল ২২ তারিখ ড. কামাল হোসেনের আহূত সভায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ অংশ নেবে না। আমরা খুবই ছোট। দেশে কোনো গণতান্ত্রিক চর্চা নেই। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী সে প্রায় ৪০ বছর, বিএনপির চেয়ারপারসন সেও ৩৫-৩৮-এর নিচে না, জাতীয় পার্টির এরশাদ সেও একই রকম। আমরা গণতন্ত্রের জন্য কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছিলাম। ১৯ বছর আদু ভাইয়ের মতো আমিও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি। এটা আমার পছন্দ নয়। রাজনৈতিক দল এমন হওয়ার কথা নয়। রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে চলবে, দলের নেতা-কর্মীর ইচ্ছা-অনিচ্ছাই হবে যে কোনো রাজনৈতিক দলের নিয়ামক শক্তি। কোনো নেতা-নেত্রীর ইচ্ছায় কোনো দল চলা উচিত নয়। যখনই তেমন হয় তখনই অঘটন ঘটে। যদিও আমরা পারি না যথাযথ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে। দলীয় অনেক নেতা-কর্মী সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে ছোট ও অনভিজ্ঞ। তাই যখনই কোনো সভা-সমিতি হয় বর্ধিত সভায় অংশ নেয় খুব একটা ভালো আলোচনা হয় না। এবারই প্রথম ৮ সেপ্টেম্বর বর্ধিত সভায় প্রায় সব নেতা-কর্মীই তাদের ইচ্ছামতো মত দিয়েছেন। অনেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্য করার উৎসাহ দিয়েছেন। তাদের কথা, যদি সুবিধা হয় তাহলে আওয়ামী লীগের সঙ্গেও নির্বাচন করা যেতে পারে। মতামতটা খুব ধারালো ও জোরালো ছিল না। সংখ্যার দিক থেকেও খুব বেশি শক্তিশালী ছিল না। বিএনপি ও জামায়াত নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। জাতীয় ঐক্যের প্রশ্নে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে। কারও কারও কণ্ঠে হতাশার সুরও দেখা গেছে। তবে আলোচনা হয়েছে চমৎকার। আমি যখন-তখন ড. কামাল হোসেনের আহ্বানে তার অফিসে ও বাড়িতে যাতায়াত করি। তার ২২ সেপ্টেম্বরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আহূত জনসভায় যোগ দেওয়া নিয়ে যেহেতু আগে কোনো আলোচনা হয়নি, সেহেতু সবাই আপত্তি করেছিলেন। ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে আমাদের বেশ কয়েকটি সভা-সমাবেশে যোগদানের তিক্ত অভিজ্ঞতার জন্য নেতা-কর্মীদের অমন শঙ্কা। তবে আমরা সবসময় একটি অর্থবহ জাতীয় ঐক্য চাই। সেই ঐক্যের জন্য যতদূর ছাড় দেওয়া প্রয়োজন আমরা তা দিতে প্রস্তুত। সোহরাওয়ার্দীতে অনুমতি না পেয়ে মহানগর নাট্যমঞ্চে ড. কামাল হোসেনের আহূত সমাবেশে অনেকের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের একটা সূচনা হয়েছে। তবে সেই সমাবেশে সরাসরি বিএনপির অংশগ্রহণ অবশ্য অবশ্যই জনমনে প্রশ্ন উঠবে। বিএনপি একটি জনপ্রিয় দল। তারা অনেক দিন দেশ পরিচালনা করেছে। তাদের ভুলত্র“টি অবশ্যই আছে। বিএনপি সরকারের আমলে কখনোসখনো মানুষকে মানুষ ভাবা হতো না। একদিকে রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্ব অন্যদিকে হাওয়া ভবন এসবের কোনো সুরাহা হয়নি। অন্যদিকে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত বিএনপি জোটে। ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে বিএনপি জোটের সখ্য নাকি শুধু বিএনপির প্রশ্নগুলো আড়াল করতে চাইলেও আগে হোক বা পরে আড়ালে থাকবে না।

জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না, আ স ম আবদুর রব এবং বদরুদ্দোজা চৌধুরীকে নিয়ে যুক্তফ্রন্টের গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত ছিলাম। ড. কামাল হোসেনের অনুপস্থিতির কারণে যুক্তফ্রন্টে কখনো সক্রিয় হইনি। মনে হয় আর সক্রিয় হওয়ার সময় নেই। যুক্তফ্রন্ট তার মতো করে চলছে। রাজনীতিতে কোনো জোট বা দল তার ইচ্ছামতো চলবে এটাই স্বাভাবিক, এটাই গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি। আমি সবসময় ভেবেছি ড. কামাল হোসেন ও বদরুদ্দোজা চৌধুরী কাঁধে কাঁধ পায়ে পা মিলিয়ে অগ্রসর হলে একটা সম্ভাবনা আছে। এখনো সেই বিশ্বাস অন্তরে ধারণ করি। জনাব আ স ম আবদুর রবের বাড়িতে বৈঠক, তার আগে ড. কামাল হোসেনের বাড়িতে নতুন রূপরেখা তৈরি এসব রাজনীতিতে সবসময় হয়। একে ভালোভাবে ধারণ ও পালন করতে পারলে সবসময় শুভফল পাওয়া যায়। যারা পারেন তারা সফল হন, যারা পারেন না তারা পিছিয়ে পড়েন। এটাই রাজনীতি। আমি আগাগোড়াই অর্থবহ জাতীয় ঐক্যের অপার সম্ভাবনা দেখেছি, এখনো দেখি। আমি ভাবী, চিন্তা করি যখন সরকারি দল আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘১০০ মানুষ জোগাড় করতে পারে না আবার জাতীয় ঐক্য!’ কথাটা আমার কতটা যে খারাপ লেগেছে লিখে বোঝাতে পারব না। প্রতিপক্ষের প্রতি এমন তাচ্ছিল্য ভূ-ভারতে আর কোনো রাজনৈতিক দল করেছে বলে মনে হয় না। প্রতিপক্ষকে সম্মান করতে না পারলে সে আবার কীসের সম্মানি প্রতিদ্বন্দ্বী। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে টাইগার খেতাব পাওয়া পাকিস্তান বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। পৃথিবীর দুর্ধর্ষ সেরা পাকিস্তান বাহিনী তাদের সঙ্গে লড়াই না করে শিয়াল-কুকুরের সঙ্গেও তো হতে পারত। নেড়ে কুত্তার বিরুদ্ধে যদি আমাদের মুক্তিযুদ্ধ হতো আমরা কি খুব বেশি গর্ববোধ করতাম? অমন দুর্ধর্ষ পাকিস্তানি হানাদারদের পরাজিত করেছিলাম বলেই আমাদের এত গর্ব। হাছান মাহমুদ যেভাবে বলেছেন, ‘১০০ লোক জোগাড়ের ক্ষমতা নেই আবার জাতীয় ঐক্য!’ সত্যিই কি কথাটা সত্য? ড. কামাল হোসেন একজন বয়সী মানুষ তাকে অমন না বললেই কি চলত না। বদরুদ্দোজা চৌধুরী প্রবীণ মানুষ তাকে অমন তাচ্ছিল্য করায় হাছান মাহমুদের কিংবা আওয়ামী লীগের কি কোনো মহিমা বাড়ে? জনাব আ স ম আবদুর রব তাকে অমন বলা কি খুবই শোভনীয়? যে পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে মন্ত্রীরা ফুর্তি করেন ওই পতাকা প্রথম উড়িয়েছিলেন জনাব আ স ম আবদুর রব। বেঁচে আছেন বলে এত তিরস্কার? রাজনীতি করলে ক্ষমতার কাছে থাকলে কমবেশি ধৈর্য থাকতে হয়। জাতির প্রতি দেশের প্রতি সর্বোপরি স্বাধীনতার প্রতি সামান্য শ্রদ্ধাবোধ থাকলে আমি তো বলব আ স ম আবদুর রব যদি ১০ জন নিয়ে কোথাও উপস্থিত হন হাছান মাহমুদের চোখে তা ১০ হাজার নয়, ১০ লাখ মনে হওয়া উচিত। জানি তেমন মহানুভবতা তেমন সম্মান এদের কাছে আশা করা যায় না। তবু বলছি, হাছান মাহমুদ সত্যিই যদি এমন চ্যালেঞ্জ করতে চান তাহলে বলুন, ১০০-এর পাশে শূন্য দিলে হাজার, আরেকটা দিলে ১০ হাজার, আরও একটা দিলে লাখ। আপনি বলুন আমাকে একটু সময় দিন শর পরে আপনার যে কটা শূন্য দেওয়ার ইচ্ছা দিয়ে যান আমরা চেষ্টা করি আপনার শূন্য পূরণ করতে পারি কিনা। কথা দিচ্ছি সেখানে আ-াবাচ্চা থাকবে না। বস্তি থেকে লোক এনে আপনাকে বিব্রত করব না। আপ্রাণ চেষ্টা করব বাছা বাছা সচেতন দলীয় কর্মী এবং জনসাধারণকে আপনার সামনে হাজির করতে। যদি ব্যর্থ হই বয়স তো হয়েছেই আর রাজনীতি না করলেও কোনোভাবে দিন চলে যাবে। তাই বলছি অসহিষ্ণু হবেন না। বাংলা ভাষা মধুর ভাষা। বাক্য গঠনে শব্দ চয়নে ভালো শব্দের কোনো অভাব নেই। তাই অসহিষ্ণু হয়ে খারাপ শব্দ প্রয়োগ করতে যাবেন না। শুধু আজটাই সত্য নয়, আছে ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎকেও বিবেচনা করবেন। এ জগৎ-সংসারে কত রাজা কত সম্রাট এসেছে কেউ কেউ আবার মিসকিনের মতো নীরবে-নিভৃতে চলে গেছে। অযথা কটুকথা বলে লাভ কী? ভালো কথা বলতে দোষ কোথায়? দেশের মানুষ কিন্তু আওয়ামী লীগের কাছে কটুকথা শুনতে চায় না। একটা প্রাচীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ভালো কথা শুনতে চায়। আপনাদের কাছ থেকে সেটা না পেলে মানুষ বড় বেশি হতাশ হয়। কিছুতেই ভেবে পাই না আপনারা যা করেন বা বলেন তা নিজেদের লাভ না ক্ষতির জন্য। আপনাদের কথাবার্তা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এখন বুঝতে না পারলেও যখন প্রবল বিপদে পড়বেন তখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারবেন। একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য নির্বাচন শুধু বিরোধী দলের প্রয়োজন নয়, আপনাদের এবং আপনার দলের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য বেশি প্রয়োজন। যত কথাই বলুন, সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন না হলে দেশ তো ক্ষতিগ্রস্ত হবেই, দেশের চাইতেও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই নিশ্চয়ই শান্তভাবে নিবিষ্ট মনে ভেবে দেখবেন। সরকারি প্রশাসনের ওপর নির্ভর করে আর যাই হোক বেশি দিন ক্ষমতায় থাকা যায় না। সেদিন পুলিশের আচরণে মনে হলো, আমরা মাটির ওপরে না নিচে বুঝতে পারছিলাম না। কিছু রাজনৈতিক নেতা-কর্মী নির্বাচন কমিশনে যাচ্ছিল মাঝপথে পুলিশ তাদের খুব খারাপভাবে বাধা দেয়। এটা কোনো সভ্য আচরণ হতে পারে না। স্কুল-কলেজে যেমন ছাত্রছাত্রীরা অবাধে যাতায়াত করে রাজনৈতিক দলেরও নির্বাচন কমিশনে যাতায়াত তার চেয়েও স্বচ্ছন্দে হওয়ার কথা। পানি ছাড়া যেমন মাছ বাঁচে না, জনগণ ছাড়া গণতন্ত্র নয়, তেমনি রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা ছাড়া কীসের নির্বাচন কমিশন? আসলেই কিছু বুঝতে পারছি না নির্বাচন কমিশন কী চায়, কী করতে চায়। সাধারণ বোধশক্তি থাকলেও এমন করার কথা নয়। যেমন বর্তমান নির্বাচন কমিশন বিশেষ করে কমিশনের প্রধান অহরহ করছেন। কেন যেন ব্যাপারগুলো ভালো ঠেকছে না। আর মাত্র কদিনের মধ্যেই নির্বাচন। নির্বাচন নিয়ে সন্দেহ থাকা নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা থাকা তেমন ভালো কথা নয়। তাই সময় থাকতে এসব দেখা দরকার।

            লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা