শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

দয়াময় প্রভু বোন নুরজাহানকে বেহেশতবাসী করুন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দয়াময় প্রভু বোন নুরজাহানকে বেহেশতবাসী করুন

দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী ১৯৪২-’৪৩ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হঠাৎ মারা যান। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীর বয়স তখন কয়েক দিন। আমি দাদাকে দেখিনি। কয়েক মাসের বড় ভাইও যে দেখেছেন তাও হলফ করে বলা যায় না। দাদা আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মহাত্মা গান্ধীর একান্ত ভক্ত ছিলেন। কংগ্রেসের নিবেদিত কর্মী। একেবারে শেষ পর্যায়ে পাকিস্তান আন্দোলনে শরিক হয়েছিলেন। দাদার আকস্মিক মৃত্যু আমাদের পরিবার ভেঙে তছনছ করে দেয়। কত আর হবে বাবার তখন ৩০-৩২ বছর বয়স। অপূর্ণ একজন মানুষ। সম্পত্তি অনেক থাকলেও বিষয় ছিল না কিছুই। দাদুর বেশ বড়োসড়ো পাটের ব্যবসা ছিল। নারায়ণগঞ্জে নিজের এবং ভাড়া গুদামও ছিল। বাবা সেসব খোঁজখবর করতে পারেননি। আমার বাপ-চাচারা পাঁচ ভাই, দুই বোন। দুই ভাই আগেই মারা গিয়েছিলেন। দুই ভাই, দুই বোন আস্তে আস্তে বড় হয়েছিলেন। ফুপুদের নাম আলবোলা এবং আসুদা। বড় আলবোলা ফুপুর কোনো তুলনা ছিল না। মানুষ গরিব হলেও মানুষ যে মানুষই। মানুষ যে ভালোবাসা দিয়ে সব পারে সেটা আমার মায়ের পর নুরজাহানের মা আলবোলা ফুপুর মধ্যে দেখেছি। ফুপাও ছিলেন অসাধারণ। গরিব হলে কী হবে, কোনো দিন খালি হাতে আমাদের বাড়ি আসেননি। বাতাসা, কদমা, রসগোল্লা, পানতোয়া কিছু না কিছু তার সঙ্গে থাকতই। খালি হাতে তিনি কখনো আসতেন না। ফুপা-ফুপু অনেক আগেই মারা গেছেন। হঠাৎই গতকাল নুরজাহানও চলে গেল। ছেলেবেলায় আমরা ছিলাম খেলার সাথী। রহিমা, শুশু, নুরজাহান, সাজেদা একসঙ্গে কত দৌড়াদৌড়ি করতাম, খেলাধুলা করতাম। একসঙ্গে বাড়ির পাশে নদীতে গোসল করতাম। সেই দিনগুলো কতই না ভালো ছিল। আত্মীয়দের মধ্যে নুরজাহানদের বাড়ি গেছি বেশি। আদর পেয়েছি, যত্ন পেয়েছি, ভালোবাসা পেয়েছি। দেহ-গতরে নুরজাহান আমার থেকে দেড়-দুই ফুট ছোট ছিল। বয়সে নাকি তিন মাসের বড়। সেই অধিকারে সব সময় আমায় তুই বলে ডাকত। বড় ভালো লাগত নুরজাহানের তুই ডাকে। আমার ডাকনাম বজ্র। কাদের নামে নুরজাহান কখনো ডেকেছে বলে মনে পড়ে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মতো সারা জীবন সে আমায় ‘বজ্র’ নামেই ডাকত। আরও একজন ‘বজ্র’ নামে ডাকার মানুষ কমে গেল। মাঝেমধ্যে দেখতাম নুরজাহান তার ক্ষমতা দেখাতে বাইরের লোকজনের সামনে বেশি করে ‘বজ্র’ নামে ডাকত। লোকজন কখনোসখনো জিজ্ঞাসাও করতেন, ‘এ ছোট্ট মেয়েটি আপনাকে নাম ধরে ডাকে!’ দু-একবার তাদের বলেছি, সে যে আমার বড় বোন। ধীরে ধীরে কীভাবে যেন সব ছায়া সরে যাচ্ছে। নুরজাহানও চলে গেল। তাকে কবর দেওয়া হলো ঘাটাইল উপজেলার ভোজদত্তে যেখানে সে জন্মেছিল। যে ভোজদত্ত ছিল আমার ছেলেবেলার লীলাভূমি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, আল্লাহ যেন নুরজাহানকে বেহেশতবাসী করেন এবং তার পরিবার-পরিজনকে যেন এই শোক সইবার শক্তি দেন।

এ সপ্তাহের সব থেকে বড় খবর জাতীয় ঐক্যের শুভ সূচনা। একটি অর্থবহ জাতীয় ঐক্যের প্রয়াস বহুদিনের। সবকিছুতেই টানাপড়েন। কোনো কিছুই সরল রেখায় চলে না, উজান-ভাটা থাকে। অনেক কিছু এঁকেবেঁকে নদীর মতো সমুদ্রে মেশে। ড. কামাল হোসেনের গণফোরাম বা ঐক্য প্রচেষ্টা ২২ সেপ্টেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক মহাসমাবেশের আহ্বান করেছিল। আহ্বানের আগে তেমন কারও সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেননি। শুরুর দিকে আমাদের সঙ্গে কোনোই আলোচনা হয়নি। পরে যদিও ২২ তারিখের সভায় যাওয়ার জন্য ড. কামাল হোসেন বেশ কয়েকবার বলেছিলেন। ২২ তারিখের সভায় আমার যাওয়ার উপায় ছিল না। কারণ দলীয় বর্ধিত সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল ২২ তারিখ ড. কামাল হোসেনের আহূত সভায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ অংশ নেবে না। আমরা খুবই ছোট। দেশে কোনো গণতান্ত্রিক চর্চা নেই। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী সে প্রায় ৪০ বছর, বিএনপির চেয়ারপারসন সেও ৩৫-৩৮-এর নিচে না, জাতীয় পার্টির এরশাদ সেও একই রকম। আমরা গণতন্ত্রের জন্য কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছিলাম। ১৯ বছর আদু ভাইয়ের মতো আমিও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি। এটা আমার পছন্দ নয়। রাজনৈতিক দল এমন হওয়ার কথা নয়। রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে চলবে, দলের নেতা-কর্মীর ইচ্ছা-অনিচ্ছাই হবে যে কোনো রাজনৈতিক দলের নিয়ামক শক্তি। কোনো নেতা-নেত্রীর ইচ্ছায় কোনো দল চলা উচিত নয়। যখনই তেমন হয় তখনই অঘটন ঘটে। যদিও আমরা পারি না যথাযথ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে। দলীয় অনেক নেতা-কর্মী সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে ছোট ও অনভিজ্ঞ। তাই যখনই কোনো সভা-সমিতি হয় বর্ধিত সভায় অংশ নেয় খুব একটা ভালো আলোচনা হয় না। এবারই প্রথম ৮ সেপ্টেম্বর বর্ধিত সভায় প্রায় সব নেতা-কর্মীই তাদের ইচ্ছামতো মত দিয়েছেন। অনেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্য করার উৎসাহ দিয়েছেন। তাদের কথা, যদি সুবিধা হয় তাহলে আওয়ামী লীগের সঙ্গেও নির্বাচন করা যেতে পারে। মতামতটা খুব ধারালো ও জোরালো ছিল না। সংখ্যার দিক থেকেও খুব বেশি শক্তিশালী ছিল না। বিএনপি ও জামায়াত নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। জাতীয় ঐক্যের প্রশ্নে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে। কারও কারও কণ্ঠে হতাশার সুরও দেখা গেছে। তবে আলোচনা হয়েছে চমৎকার। আমি যখন-তখন ড. কামাল হোসেনের আহ্বানে তার অফিসে ও বাড়িতে যাতায়াত করি। তার ২২ সেপ্টেম্বরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আহূত জনসভায় যোগ দেওয়া নিয়ে যেহেতু আগে কোনো আলোচনা হয়নি, সেহেতু সবাই আপত্তি করেছিলেন। ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে আমাদের বেশ কয়েকটি সভা-সমাবেশে যোগদানের তিক্ত অভিজ্ঞতার জন্য নেতা-কর্মীদের অমন শঙ্কা। তবে আমরা সবসময় একটি অর্থবহ জাতীয় ঐক্য চাই। সেই ঐক্যের জন্য যতদূর ছাড় দেওয়া প্রয়োজন আমরা তা দিতে প্রস্তুত। সোহরাওয়ার্দীতে অনুমতি না পেয়ে মহানগর নাট্যমঞ্চে ড. কামাল হোসেনের আহূত সমাবেশে অনেকের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের একটা সূচনা হয়েছে। তবে সেই সমাবেশে সরাসরি বিএনপির অংশগ্রহণ অবশ্য অবশ্যই জনমনে প্রশ্ন উঠবে। বিএনপি একটি জনপ্রিয় দল। তারা অনেক দিন দেশ পরিচালনা করেছে। তাদের ভুলত্র“টি অবশ্যই আছে। বিএনপি সরকারের আমলে কখনোসখনো মানুষকে মানুষ ভাবা হতো না। একদিকে রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্ব অন্যদিকে হাওয়া ভবন এসবের কোনো সুরাহা হয়নি। অন্যদিকে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত বিএনপি জোটে। ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে বিএনপি জোটের সখ্য নাকি শুধু বিএনপির প্রশ্নগুলো আড়াল করতে চাইলেও আগে হোক বা পরে আড়ালে থাকবে না।

জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না, আ স ম আবদুর রব এবং বদরুদ্দোজা চৌধুরীকে নিয়ে যুক্তফ্রন্টের গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত ছিলাম। ড. কামাল হোসেনের অনুপস্থিতির কারণে যুক্তফ্রন্টে কখনো সক্রিয় হইনি। মনে হয় আর সক্রিয় হওয়ার সময় নেই। যুক্তফ্রন্ট তার মতো করে চলছে। রাজনীতিতে কোনো জোট বা দল তার ইচ্ছামতো চলবে এটাই স্বাভাবিক, এটাই গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি। আমি সবসময় ভেবেছি ড. কামাল হোসেন ও বদরুদ্দোজা চৌধুরী কাঁধে কাঁধ পায়ে পা মিলিয়ে অগ্রসর হলে একটা সম্ভাবনা আছে। এখনো সেই বিশ্বাস অন্তরে ধারণ করি। জনাব আ স ম আবদুর রবের বাড়িতে বৈঠক, তার আগে ড. কামাল হোসেনের বাড়িতে নতুন রূপরেখা তৈরি এসব রাজনীতিতে সবসময় হয়। একে ভালোভাবে ধারণ ও পালন করতে পারলে সবসময় শুভফল পাওয়া যায়। যারা পারেন তারা সফল হন, যারা পারেন না তারা পিছিয়ে পড়েন। এটাই রাজনীতি। আমি আগাগোড়াই অর্থবহ জাতীয় ঐক্যের অপার সম্ভাবনা দেখেছি, এখনো দেখি। আমি ভাবী, চিন্তা করি যখন সরকারি দল আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘১০০ মানুষ জোগাড় করতে পারে না আবার জাতীয় ঐক্য!’ কথাটা আমার কতটা যে খারাপ লেগেছে লিখে বোঝাতে পারব না। প্রতিপক্ষের প্রতি এমন তাচ্ছিল্য ভূ-ভারতে আর কোনো রাজনৈতিক দল করেছে বলে মনে হয় না। প্রতিপক্ষকে সম্মান করতে না পারলে সে আবার কীসের সম্মানি প্রতিদ্বন্দ্বী। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে টাইগার খেতাব পাওয়া পাকিস্তান বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। পৃথিবীর দুর্ধর্ষ সেরা পাকিস্তান বাহিনী তাদের সঙ্গে লড়াই না করে শিয়াল-কুকুরের সঙ্গেও তো হতে পারত। নেড়ে কুত্তার বিরুদ্ধে যদি আমাদের মুক্তিযুদ্ধ হতো আমরা কি খুব বেশি গর্ববোধ করতাম? অমন দুর্ধর্ষ পাকিস্তানি হানাদারদের পরাজিত করেছিলাম বলেই আমাদের এত গর্ব। হাছান মাহমুদ যেভাবে বলেছেন, ‘১০০ লোক জোগাড়ের ক্ষমতা নেই আবার জাতীয় ঐক্য!’ সত্যিই কি কথাটা সত্য? ড. কামাল হোসেন একজন বয়সী মানুষ তাকে অমন না বললেই কি চলত না। বদরুদ্দোজা চৌধুরী প্রবীণ মানুষ তাকে অমন তাচ্ছিল্য করায় হাছান মাহমুদের কিংবা আওয়ামী লীগের কি কোনো মহিমা বাড়ে? জনাব আ স ম আবদুর রব তাকে অমন বলা কি খুবই শোভনীয়? যে পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে মন্ত্রীরা ফুর্তি করেন ওই পতাকা প্রথম উড়িয়েছিলেন জনাব আ স ম আবদুর রব। বেঁচে আছেন বলে এত তিরস্কার? রাজনীতি করলে ক্ষমতার কাছে থাকলে কমবেশি ধৈর্য থাকতে হয়। জাতির প্রতি দেশের প্রতি সর্বোপরি স্বাধীনতার প্রতি সামান্য শ্রদ্ধাবোধ থাকলে আমি তো বলব আ স ম আবদুর রব যদি ১০ জন নিয়ে কোথাও উপস্থিত হন হাছান মাহমুদের চোখে তা ১০ হাজার নয়, ১০ লাখ মনে হওয়া উচিত। জানি তেমন মহানুভবতা তেমন সম্মান এদের কাছে আশা করা যায় না। তবু বলছি, হাছান মাহমুদ সত্যিই যদি এমন চ্যালেঞ্জ করতে চান তাহলে বলুন, ১০০-এর পাশে শূন্য দিলে হাজার, আরেকটা দিলে ১০ হাজার, আরও একটা দিলে লাখ। আপনি বলুন আমাকে একটু সময় দিন শর পরে আপনার যে কটা শূন্য দেওয়ার ইচ্ছা দিয়ে যান আমরা চেষ্টা করি আপনার শূন্য পূরণ করতে পারি কিনা। কথা দিচ্ছি সেখানে আ-াবাচ্চা থাকবে না। বস্তি থেকে লোক এনে আপনাকে বিব্রত করব না। আপ্রাণ চেষ্টা করব বাছা বাছা সচেতন দলীয় কর্মী এবং জনসাধারণকে আপনার সামনে হাজির করতে। যদি ব্যর্থ হই বয়স তো হয়েছেই আর রাজনীতি না করলেও কোনোভাবে দিন চলে যাবে। তাই বলছি অসহিষ্ণু হবেন না। বাংলা ভাষা মধুর ভাষা। বাক্য গঠনে শব্দ চয়নে ভালো শব্দের কোনো অভাব নেই। তাই অসহিষ্ণু হয়ে খারাপ শব্দ প্রয়োগ করতে যাবেন না। শুধু আজটাই সত্য নয়, আছে ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎকেও বিবেচনা করবেন। এ জগৎ-সংসারে কত রাজা কত সম্রাট এসেছে কেউ কেউ আবার মিসকিনের মতো নীরবে-নিভৃতে চলে গেছে। অযথা কটুকথা বলে লাভ কী? ভালো কথা বলতে দোষ কোথায়? দেশের মানুষ কিন্তু আওয়ামী লীগের কাছে কটুকথা শুনতে চায় না। একটা প্রাচীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ভালো কথা শুনতে চায়। আপনাদের কাছ থেকে সেটা না পেলে মানুষ বড় বেশি হতাশ হয়। কিছুতেই ভেবে পাই না আপনারা যা করেন বা বলেন তা নিজেদের লাভ না ক্ষতির জন্য। আপনাদের কথাবার্তা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এখন বুঝতে না পারলেও যখন প্রবল বিপদে পড়বেন তখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারবেন। একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য নির্বাচন শুধু বিরোধী দলের প্রয়োজন নয়, আপনাদের এবং আপনার দলের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য বেশি প্রয়োজন। যত কথাই বলুন, সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন না হলে দেশ তো ক্ষতিগ্রস্ত হবেই, দেশের চাইতেও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই নিশ্চয়ই শান্তভাবে নিবিষ্ট মনে ভেবে দেখবেন। সরকারি প্রশাসনের ওপর নির্ভর করে আর যাই হোক বেশি দিন ক্ষমতায় থাকা যায় না। সেদিন পুলিশের আচরণে মনে হলো, আমরা মাটির ওপরে না নিচে বুঝতে পারছিলাম না। কিছু রাজনৈতিক নেতা-কর্মী নির্বাচন কমিশনে যাচ্ছিল মাঝপথে পুলিশ তাদের খুব খারাপভাবে বাধা দেয়। এটা কোনো সভ্য আচরণ হতে পারে না। স্কুল-কলেজে যেমন ছাত্রছাত্রীরা অবাধে যাতায়াত করে রাজনৈতিক দলেরও নির্বাচন কমিশনে যাতায়াত তার চেয়েও স্বচ্ছন্দে হওয়ার কথা। পানি ছাড়া যেমন মাছ বাঁচে না, জনগণ ছাড়া গণতন্ত্র নয়, তেমনি রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা ছাড়া কীসের নির্বাচন কমিশন? আসলেই কিছু বুঝতে পারছি না নির্বাচন কমিশন কী চায়, কী করতে চায়। সাধারণ বোধশক্তি থাকলেও এমন করার কথা নয়। যেমন বর্তমান নির্বাচন কমিশন বিশেষ করে কমিশনের প্রধান অহরহ করছেন। কেন যেন ব্যাপারগুলো ভালো ঠেকছে না। আর মাত্র কদিনের মধ্যেই নির্বাচন। নির্বাচন নিয়ে সন্দেহ থাকা নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা থাকা তেমন ভালো কথা নয়। তাই সময় থাকতে এসব দেখা দরকার।

            লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা