শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

দয়াময় প্রভু বোন নুরজাহানকে বেহেশতবাসী করুন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দয়াময় প্রভু বোন নুরজাহানকে বেহেশতবাসী করুন

দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী ১৯৪২-’৪৩ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হঠাৎ মারা যান। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীর বয়স তখন কয়েক দিন। আমি দাদাকে দেখিনি। কয়েক মাসের বড় ভাইও যে দেখেছেন তাও হলফ করে বলা যায় না। দাদা আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মহাত্মা গান্ধীর একান্ত ভক্ত ছিলেন। কংগ্রেসের নিবেদিত কর্মী। একেবারে শেষ পর্যায়ে পাকিস্তান আন্দোলনে শরিক হয়েছিলেন। দাদার আকস্মিক মৃত্যু আমাদের পরিবার ভেঙে তছনছ করে দেয়। কত আর হবে বাবার তখন ৩০-৩২ বছর বয়স। অপূর্ণ একজন মানুষ। সম্পত্তি অনেক থাকলেও বিষয় ছিল না কিছুই। দাদুর বেশ বড়োসড়ো পাটের ব্যবসা ছিল। নারায়ণগঞ্জে নিজের এবং ভাড়া গুদামও ছিল। বাবা সেসব খোঁজখবর করতে পারেননি। আমার বাপ-চাচারা পাঁচ ভাই, দুই বোন। দুই ভাই আগেই মারা গিয়েছিলেন। দুই ভাই, দুই বোন আস্তে আস্তে বড় হয়েছিলেন। ফুপুদের নাম আলবোলা এবং আসুদা। বড় আলবোলা ফুপুর কোনো তুলনা ছিল না। মানুষ গরিব হলেও মানুষ যে মানুষই। মানুষ যে ভালোবাসা দিয়ে সব পারে সেটা আমার মায়ের পর নুরজাহানের মা আলবোলা ফুপুর মধ্যে দেখেছি। ফুপাও ছিলেন অসাধারণ। গরিব হলে কী হবে, কোনো দিন খালি হাতে আমাদের বাড়ি আসেননি। বাতাসা, কদমা, রসগোল্লা, পানতোয়া কিছু না কিছু তার সঙ্গে থাকতই। খালি হাতে তিনি কখনো আসতেন না। ফুপা-ফুপু অনেক আগেই মারা গেছেন। হঠাৎই গতকাল নুরজাহানও চলে গেল। ছেলেবেলায় আমরা ছিলাম খেলার সাথী। রহিমা, শুশু, নুরজাহান, সাজেদা একসঙ্গে কত দৌড়াদৌড়ি করতাম, খেলাধুলা করতাম। একসঙ্গে বাড়ির পাশে নদীতে গোসল করতাম। সেই দিনগুলো কতই না ভালো ছিল। আত্মীয়দের মধ্যে নুরজাহানদের বাড়ি গেছি বেশি। আদর পেয়েছি, যত্ন পেয়েছি, ভালোবাসা পেয়েছি। দেহ-গতরে নুরজাহান আমার থেকে দেড়-দুই ফুট ছোট ছিল। বয়সে নাকি তিন মাসের বড়। সেই অধিকারে সব সময় আমায় তুই বলে ডাকত। বড় ভালো লাগত নুরজাহানের তুই ডাকে। আমার ডাকনাম বজ্র। কাদের নামে নুরজাহান কখনো ডেকেছে বলে মনে পড়ে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মতো সারা জীবন সে আমায় ‘বজ্র’ নামেই ডাকত। আরও একজন ‘বজ্র’ নামে ডাকার মানুষ কমে গেল। মাঝেমধ্যে দেখতাম নুরজাহান তার ক্ষমতা দেখাতে বাইরের লোকজনের সামনে বেশি করে ‘বজ্র’ নামে ডাকত। লোকজন কখনোসখনো জিজ্ঞাসাও করতেন, ‘এ ছোট্ট মেয়েটি আপনাকে নাম ধরে ডাকে!’ দু-একবার তাদের বলেছি, সে যে আমার বড় বোন। ধীরে ধীরে কীভাবে যেন সব ছায়া সরে যাচ্ছে। নুরজাহানও চলে গেল। তাকে কবর দেওয়া হলো ঘাটাইল উপজেলার ভোজদত্তে যেখানে সে জন্মেছিল। যে ভোজদত্ত ছিল আমার ছেলেবেলার লীলাভূমি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, আল্লাহ যেন নুরজাহানকে বেহেশতবাসী করেন এবং তার পরিবার-পরিজনকে যেন এই শোক সইবার শক্তি দেন।

এ সপ্তাহের সব থেকে বড় খবর জাতীয় ঐক্যের শুভ সূচনা। একটি অর্থবহ জাতীয় ঐক্যের প্রয়াস বহুদিনের। সবকিছুতেই টানাপড়েন। কোনো কিছুই সরল রেখায় চলে না, উজান-ভাটা থাকে। অনেক কিছু এঁকেবেঁকে নদীর মতো সমুদ্রে মেশে। ড. কামাল হোসেনের গণফোরাম বা ঐক্য প্রচেষ্টা ২২ সেপ্টেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক মহাসমাবেশের আহ্বান করেছিল। আহ্বানের আগে তেমন কারও সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেননি। শুরুর দিকে আমাদের সঙ্গে কোনোই আলোচনা হয়নি। পরে যদিও ২২ তারিখের সভায় যাওয়ার জন্য ড. কামাল হোসেন বেশ কয়েকবার বলেছিলেন। ২২ তারিখের সভায় আমার যাওয়ার উপায় ছিল না। কারণ দলীয় বর্ধিত সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল ২২ তারিখ ড. কামাল হোসেনের আহূত সভায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ অংশ নেবে না। আমরা খুবই ছোট। দেশে কোনো গণতান্ত্রিক চর্চা নেই। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী সে প্রায় ৪০ বছর, বিএনপির চেয়ারপারসন সেও ৩৫-৩৮-এর নিচে না, জাতীয় পার্টির এরশাদ সেও একই রকম। আমরা গণতন্ত্রের জন্য কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছিলাম। ১৯ বছর আদু ভাইয়ের মতো আমিও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি। এটা আমার পছন্দ নয়। রাজনৈতিক দল এমন হওয়ার কথা নয়। রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে চলবে, দলের নেতা-কর্মীর ইচ্ছা-অনিচ্ছাই হবে যে কোনো রাজনৈতিক দলের নিয়ামক শক্তি। কোনো নেতা-নেত্রীর ইচ্ছায় কোনো দল চলা উচিত নয়। যখনই তেমন হয় তখনই অঘটন ঘটে। যদিও আমরা পারি না যথাযথ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে। দলীয় অনেক নেতা-কর্মী সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে ছোট ও অনভিজ্ঞ। তাই যখনই কোনো সভা-সমিতি হয় বর্ধিত সভায় অংশ নেয় খুব একটা ভালো আলোচনা হয় না। এবারই প্রথম ৮ সেপ্টেম্বর বর্ধিত সভায় প্রায় সব নেতা-কর্মীই তাদের ইচ্ছামতো মত দিয়েছেন। অনেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্য করার উৎসাহ দিয়েছেন। তাদের কথা, যদি সুবিধা হয় তাহলে আওয়ামী লীগের সঙ্গেও নির্বাচন করা যেতে পারে। মতামতটা খুব ধারালো ও জোরালো ছিল না। সংখ্যার দিক থেকেও খুব বেশি শক্তিশালী ছিল না। বিএনপি ও জামায়াত নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। জাতীয় ঐক্যের প্রশ্নে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে। কারও কারও কণ্ঠে হতাশার সুরও দেখা গেছে। তবে আলোচনা হয়েছে চমৎকার। আমি যখন-তখন ড. কামাল হোসেনের আহ্বানে তার অফিসে ও বাড়িতে যাতায়াত করি। তার ২২ সেপ্টেম্বরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আহূত জনসভায় যোগ দেওয়া নিয়ে যেহেতু আগে কোনো আলোচনা হয়নি, সেহেতু সবাই আপত্তি করেছিলেন। ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে আমাদের বেশ কয়েকটি সভা-সমাবেশে যোগদানের তিক্ত অভিজ্ঞতার জন্য নেতা-কর্মীদের অমন শঙ্কা। তবে আমরা সবসময় একটি অর্থবহ জাতীয় ঐক্য চাই। সেই ঐক্যের জন্য যতদূর ছাড় দেওয়া প্রয়োজন আমরা তা দিতে প্রস্তুত। সোহরাওয়ার্দীতে অনুমতি না পেয়ে মহানগর নাট্যমঞ্চে ড. কামাল হোসেনের আহূত সমাবেশে অনেকের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের একটা সূচনা হয়েছে। তবে সেই সমাবেশে সরাসরি বিএনপির অংশগ্রহণ অবশ্য অবশ্যই জনমনে প্রশ্ন উঠবে। বিএনপি একটি জনপ্রিয় দল। তারা অনেক দিন দেশ পরিচালনা করেছে। তাদের ভুলত্র“টি অবশ্যই আছে। বিএনপি সরকারের আমলে কখনোসখনো মানুষকে মানুষ ভাবা হতো না। একদিকে রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্ব অন্যদিকে হাওয়া ভবন এসবের কোনো সুরাহা হয়নি। অন্যদিকে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত বিএনপি জোটে। ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে বিএনপি জোটের সখ্য নাকি শুধু বিএনপির প্রশ্নগুলো আড়াল করতে চাইলেও আগে হোক বা পরে আড়ালে থাকবে না।

জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না, আ স ম আবদুর রব এবং বদরুদ্দোজা চৌধুরীকে নিয়ে যুক্তফ্রন্টের গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত ছিলাম। ড. কামাল হোসেনের অনুপস্থিতির কারণে যুক্তফ্রন্টে কখনো সক্রিয় হইনি। মনে হয় আর সক্রিয় হওয়ার সময় নেই। যুক্তফ্রন্ট তার মতো করে চলছে। রাজনীতিতে কোনো জোট বা দল তার ইচ্ছামতো চলবে এটাই স্বাভাবিক, এটাই গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি। আমি সবসময় ভেবেছি ড. কামাল হোসেন ও বদরুদ্দোজা চৌধুরী কাঁধে কাঁধ পায়ে পা মিলিয়ে অগ্রসর হলে একটা সম্ভাবনা আছে। এখনো সেই বিশ্বাস অন্তরে ধারণ করি। জনাব আ স ম আবদুর রবের বাড়িতে বৈঠক, তার আগে ড. কামাল হোসেনের বাড়িতে নতুন রূপরেখা তৈরি এসব রাজনীতিতে সবসময় হয়। একে ভালোভাবে ধারণ ও পালন করতে পারলে সবসময় শুভফল পাওয়া যায়। যারা পারেন তারা সফল হন, যারা পারেন না তারা পিছিয়ে পড়েন। এটাই রাজনীতি। আমি আগাগোড়াই অর্থবহ জাতীয় ঐক্যের অপার সম্ভাবনা দেখেছি, এখনো দেখি। আমি ভাবী, চিন্তা করি যখন সরকারি দল আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘১০০ মানুষ জোগাড় করতে পারে না আবার জাতীয় ঐক্য!’ কথাটা আমার কতটা যে খারাপ লেগেছে লিখে বোঝাতে পারব না। প্রতিপক্ষের প্রতি এমন তাচ্ছিল্য ভূ-ভারতে আর কোনো রাজনৈতিক দল করেছে বলে মনে হয় না। প্রতিপক্ষকে সম্মান করতে না পারলে সে আবার কীসের সম্মানি প্রতিদ্বন্দ্বী। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে টাইগার খেতাব পাওয়া পাকিস্তান বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। পৃথিবীর দুর্ধর্ষ সেরা পাকিস্তান বাহিনী তাদের সঙ্গে লড়াই না করে শিয়াল-কুকুরের সঙ্গেও তো হতে পারত। নেড়ে কুত্তার বিরুদ্ধে যদি আমাদের মুক্তিযুদ্ধ হতো আমরা কি খুব বেশি গর্ববোধ করতাম? অমন দুর্ধর্ষ পাকিস্তানি হানাদারদের পরাজিত করেছিলাম বলেই আমাদের এত গর্ব। হাছান মাহমুদ যেভাবে বলেছেন, ‘১০০ লোক জোগাড়ের ক্ষমতা নেই আবার জাতীয় ঐক্য!’ সত্যিই কি কথাটা সত্য? ড. কামাল হোসেন একজন বয়সী মানুষ তাকে অমন না বললেই কি চলত না। বদরুদ্দোজা চৌধুরী প্রবীণ মানুষ তাকে অমন তাচ্ছিল্য করায় হাছান মাহমুদের কিংবা আওয়ামী লীগের কি কোনো মহিমা বাড়ে? জনাব আ স ম আবদুর রব তাকে অমন বলা কি খুবই শোভনীয়? যে পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে মন্ত্রীরা ফুর্তি করেন ওই পতাকা প্রথম উড়িয়েছিলেন জনাব আ স ম আবদুর রব। বেঁচে আছেন বলে এত তিরস্কার? রাজনীতি করলে ক্ষমতার কাছে থাকলে কমবেশি ধৈর্য থাকতে হয়। জাতির প্রতি দেশের প্রতি সর্বোপরি স্বাধীনতার প্রতি সামান্য শ্রদ্ধাবোধ থাকলে আমি তো বলব আ স ম আবদুর রব যদি ১০ জন নিয়ে কোথাও উপস্থিত হন হাছান মাহমুদের চোখে তা ১০ হাজার নয়, ১০ লাখ মনে হওয়া উচিত। জানি তেমন মহানুভবতা তেমন সম্মান এদের কাছে আশা করা যায় না। তবু বলছি, হাছান মাহমুদ সত্যিই যদি এমন চ্যালেঞ্জ করতে চান তাহলে বলুন, ১০০-এর পাশে শূন্য দিলে হাজার, আরেকটা দিলে ১০ হাজার, আরও একটা দিলে লাখ। আপনি বলুন আমাকে একটু সময় দিন শর পরে আপনার যে কটা শূন্য দেওয়ার ইচ্ছা দিয়ে যান আমরা চেষ্টা করি আপনার শূন্য পূরণ করতে পারি কিনা। কথা দিচ্ছি সেখানে আ-াবাচ্চা থাকবে না। বস্তি থেকে লোক এনে আপনাকে বিব্রত করব না। আপ্রাণ চেষ্টা করব বাছা বাছা সচেতন দলীয় কর্মী এবং জনসাধারণকে আপনার সামনে হাজির করতে। যদি ব্যর্থ হই বয়স তো হয়েছেই আর রাজনীতি না করলেও কোনোভাবে দিন চলে যাবে। তাই বলছি অসহিষ্ণু হবেন না। বাংলা ভাষা মধুর ভাষা। বাক্য গঠনে শব্দ চয়নে ভালো শব্দের কোনো অভাব নেই। তাই অসহিষ্ণু হয়ে খারাপ শব্দ প্রয়োগ করতে যাবেন না। শুধু আজটাই সত্য নয়, আছে ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎকেও বিবেচনা করবেন। এ জগৎ-সংসারে কত রাজা কত সম্রাট এসেছে কেউ কেউ আবার মিসকিনের মতো নীরবে-নিভৃতে চলে গেছে। অযথা কটুকথা বলে লাভ কী? ভালো কথা বলতে দোষ কোথায়? দেশের মানুষ কিন্তু আওয়ামী লীগের কাছে কটুকথা শুনতে চায় না। একটা প্রাচীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ভালো কথা শুনতে চায়। আপনাদের কাছ থেকে সেটা না পেলে মানুষ বড় বেশি হতাশ হয়। কিছুতেই ভেবে পাই না আপনারা যা করেন বা বলেন তা নিজেদের লাভ না ক্ষতির জন্য। আপনাদের কথাবার্তা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এখন বুঝতে না পারলেও যখন প্রবল বিপদে পড়বেন তখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারবেন। একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য নির্বাচন শুধু বিরোধী দলের প্রয়োজন নয়, আপনাদের এবং আপনার দলের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য বেশি প্রয়োজন। যত কথাই বলুন, সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন না হলে দেশ তো ক্ষতিগ্রস্ত হবেই, দেশের চাইতেও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই নিশ্চয়ই শান্তভাবে নিবিষ্ট মনে ভেবে দেখবেন। সরকারি প্রশাসনের ওপর নির্ভর করে আর যাই হোক বেশি দিন ক্ষমতায় থাকা যায় না। সেদিন পুলিশের আচরণে মনে হলো, আমরা মাটির ওপরে না নিচে বুঝতে পারছিলাম না। কিছু রাজনৈতিক নেতা-কর্মী নির্বাচন কমিশনে যাচ্ছিল মাঝপথে পুলিশ তাদের খুব খারাপভাবে বাধা দেয়। এটা কোনো সভ্য আচরণ হতে পারে না। স্কুল-কলেজে যেমন ছাত্রছাত্রীরা অবাধে যাতায়াত করে রাজনৈতিক দলেরও নির্বাচন কমিশনে যাতায়াত তার চেয়েও স্বচ্ছন্দে হওয়ার কথা। পানি ছাড়া যেমন মাছ বাঁচে না, জনগণ ছাড়া গণতন্ত্র নয়, তেমনি রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা ছাড়া কীসের নির্বাচন কমিশন? আসলেই কিছু বুঝতে পারছি না নির্বাচন কমিশন কী চায়, কী করতে চায়। সাধারণ বোধশক্তি থাকলেও এমন করার কথা নয়। যেমন বর্তমান নির্বাচন কমিশন বিশেষ করে কমিশনের প্রধান অহরহ করছেন। কেন যেন ব্যাপারগুলো ভালো ঠেকছে না। আর মাত্র কদিনের মধ্যেই নির্বাচন। নির্বাচন নিয়ে সন্দেহ থাকা নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা থাকা তেমন ভালো কথা নয়। তাই সময় থাকতে এসব দেখা দরকার।

            লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান
গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে