শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বাড়ির ছাদে ফুলের বাগান

আফতাব চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ির ছাদে ফুলের বাগান

এ পৃথিবীতে সব জীবেরই ক্ষুধা-তৃষ্ণা বহু রকমের। পেটে ক্ষুধা, মনে ক্ষুধা, প্রাণে ক্ষুধা, আরও অধিক ক্ষুধা চোখে। খাদ্য শুধু পেটের ক্ষুধাই মেটাতে পারে কিন্তু অন্যান্য ক্ষুধা মেটাতে পারে কি?  মনের ক্ষুধা, প্রাণের ক্ষুধা ও চোখের ক্ষুধা কিছুটা মেটাতে পারে রংবেরঙের ফুল। এ বৈচিত্র্যময় পৃথিবীতে গাছে গাছে ফুটে আছে কত নাম জানা ও না জানা সুন্দর সুন্দর ফুল আর ফল। ফুল থেকে ফল হয়, এতে আরও আছে রূপ, রস ও সুগন্ধ। প্রজাপতি ও নানা জাতীয় ভ্রমর সকাল-সন্ধ্যায়, প্রখর রোদে ও নিশীথ রাতে ফুলে ফুলে গুনগুন করে পেটের ও মনের ক্ষুধা মেটায়।

মৌমাছিরা তাদের বাচ্চাদের জন্য ফুলে ফুলে মধু আহরণ করে এবং মানুষের তরে পানীয় জোগায়। ফুল ভালোবাসে না এমন কথাও কখনো কাউকে বলতে শুনিনি। ফুলের বাগান করে মানুষ যতটা আনন্দ পায় ফলের ও অন্যান্য বাগান করে ততটা আনন্দ পায় কিনা সন্দেহ। ফুল-ফুলদানি ঘরবাড়ি সাজায় আরও সাজায় বর-কনের বাসরঘর। উৎসবে ফুল, বিয়েতে ফুল, আবার ফুল দেখা যায় বক্তার সামনে টেবিলের ফুলদানিতে, গোকুলে কানুর বাঁশের বাঁশিতে গোপিনীরা যেমন পাগল হয় তেমন ফুলের রূপ, রস, গন্ধে পাগলপ্রায় হয়ে ওঠে ভ্রমর, মৌমাছি ও প্রেমিক-প্রেমিকারা।

আজ ফুল মানুষের পেটের ক্ষুধাও মেটাতে সক্ষম হয়েছে। ফুল চাষিরা ফুলের চাষ করে তা বাজারে বিক্রি করে পরিবারের ভরণ-পোষণ করেন। তাই তো মানুষ এখন গ্রীষ্ম, বর্ষাসহ সব ঋতুতে ফুল গাছ লাগায়।

গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে মৌসুমি ফুলের সংখ্যা খুব কম নয়। এর একটি অংশকে গ্রীষ্ম ও বর্ষা এ দুই মৌসুমেই চাষ করা যায় এবং অন্য অংশটিকে বর্ষা ও শীত এ দুই সময়ে করা সম্ভব। এ ছাড়া অনেক মৌসুমি ফুল রয়েছে যেগুলো বছরের তিনটি মৌসুমেই চাষ করা চলে। শীতের মৌসুমি ফুলের সংখ্যা প্রচুর, এর থেকে বেশি সুন্দর ফুলের মৌসুমে চাষের সুযোগ হয়ে ওঠে না। অথচ তিনটি মৌসুমেই চাষ করা চলে। তাদের, বিশেষ করে গ্রীষ্ম ও বর্ষায় চাষ করা প্রচলিত। সব মিলিয়ে এ দুই মৌসুমে চাষ করার মতো মৌসুমি ফুলের যে সংখ্যা দাঁড়ায় তা মোটেই নগণ্য নয়। তবু এ কথা স্বীকার করতেই হবে, শীতের তুলনায় এ দুটি ঋতুর মৌসুুম ফুলের বাগান সত্যিই হীনপ্রভ। শুধু গ্রীষ্মকালেই চাষ করার নিয়ম এ রকম মৌসুমি ফুল খুঁজে পাওয়া ভার এবং শুধু বর্ষার মৌসুমেই করা চলে এ রকম গাছও বোধহয় মাত্র একটি, নাম কচিয়া। অন্য সব দুটি মৌসুমে বা তিনটি মৌসুমেই চাষ করা সম্ভব। গ্রীষ্মে করা প্রচলিত কিন্তু বর্ষায়ও করা চলে এ রকম মৌসুমি ফুল কক্সকোস্ব, ভারবিনা এরিয়াডিস ও সিলোশিয়া গ্রীষ্মে চাষ করা হয় কিন্তু শীতেও চাষ করা চলে এ রকম মৌসুমি ফুল আর্কটোটিস, ক্যাকেলিয়া ও একিয়ংম। বর্ষাকালে চাষ করা প্রচলিত কিন্তু শীতেও করা চলে সহজেই এ রকম ফুল টিথোনিয়া, টোরেনিয়া, দোপাটি বা বলসাম, লাভ লাইজ ব্লিডিং বাহারি পাতার এমারানথাস লতানো মৌসুমি ফুলের গাছ মিনালোবাটা। গ্রীষ্ম ও বর্ষাতেই এদের চাষ বেশি। কিন্তু শীতের মৌসুমে করাও সহজে সম্ভব এ রকম ফুল করিয়পসিস, কসমস, ক্লিওম, গাঁদা বা মেরিগোল্ড, গিলার্ডিয়া, গ্লোব আমরাস্থ, জিনিয়া, ট্রার্গেটিই, নিকোটিয়ানা, পরচুল্যাকা, পিটুনিয়া বেডিং স্ট্রেইন, সূর্যমুখী বা সানফ্লাওয়ার, সিলভিয়ার দুটি প্রজাতি, হাইমেনাথেরাম, বাহারি পাতার কোলিয়াস ও লতানো ফুল গাছ ইপোমিয়ার ঔষধি প্রজাতিগুলো।

গ্রীষ্মকালে যেসব মৌসুমি ফুলের চাষ হয় তার মধ্যে একিয়াম, সিলোশিয়া, সূর্যমুখী ও সিলভিয়া ককসিনিয়ার বেশি জনপ্রিয়। এ সময়ে কেকেলিয়া, পরচুল্যাকা ও ভারবিনা, এনিনয়াডিস, আর্কটোটিস, গিলাউয়া, গ্লোব আমারাস্থ ও পিটুনিয়া, কক্সকোস্ব, করিয়পসিস, কসমস, গাঁদা, জিনিয়া, নিকোটিয়ানা, সূর্যমুখী, সিলবিয়া, ককসিনিয়া বেশি জনপ্রিয়। এ তালিকায় প্রথম পাঁচটি উচ্চতায় ছোট, এতই ছোট যে কেয়ারিতে বিভিন্ন উচ্চতর মৌসুমি ফুল গাছ লাগালে এগুলো সব সময় সামনের জায়গা দখল করে।

তালিকার ষষ্ঠ থেকে নবমটি উচ্চতায় মাঝারি এবং পরের সব কটি উচ্চতায় আরও বড়। করিয়পসিস, কসমস, গাঁদা ও জিনিয়ার স্বল্প উচ্চতার ও মাঝারি উচ্চতারও প্রজাতি রয়েছে এবং কক্সকোস্ব, পিটুনিয়া ও সিলোশিয়ার স্বল্প উচ্চতারও প্রজাতি রয়েছে।

আমরা ইচ্ছা করলেই এবং একটু যত্নবান হলেই বসতবাড়ির ছাদে ও বাড়ির আঙিনায় একটা ছোট্ট বাগান করতে পারি, সেখানে ফুল ফুটবে আর আমাদের দেবে আনন্দ, মনকে রাখবে সতেজ, সমৃদ্ধ। প্রস্ফুটিত এ ফুলের বাগান দেখে পাড়া-পড়শিরাও এগিয়ে আসবে, রচিত হবে সুন্দর পরিবেশ।

সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ
পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫
বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা
দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক
চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা
বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন
ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর
প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডায় তরুণদের সৃজনচর্চার উন্মেষ
কুয়াকাটায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডায় তরুণদের সৃজনচর্চার উন্মেষ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া
কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেনাপোল সীমান্তে পিস্তলসহ একজন আটক
বেনাপোল সীমান্তে পিস্তলসহ একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
সিদ্ধিরগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা
সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়