শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৮

ধর্মতত্ত্ব

মানবতার মুক্তির দিশারি রসুল (সা.)

মুফতি আমজাদ হোসাইন হেলালী
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতার মুক্তির দিশারি রসুল (সা.)

জাহেলি যুগ। তখন সমাজব্যবস্থা ছিল বড় নাজুক। চারদিক বিভীষিকাময় অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। মুমূর্ষু মানবতা অর্থাৎ মানবতা-ইনসানিয়াত বলতে কিছুই ছিল না। মানুষের পাপে যেমন বিধ্বস্ত ছিল পৃথিবী তেমন বিপর্যস্ত ছিল সমাজ। মানবতার জন্য চারদিকে ছিল শুধু হাহাকার আর হাহাকার। জুলুম, নির্যাতন, নিষ্পেষণ, লাঞ্ছনা, আর গঞ্জনায় ক্ষতবিক্ষত ছিল সৃষ্টির সেরা আদমসন্তান। অন্নহীন, বস্ত্রহীন, নির্যাতিত মজলুম জনতার সংখ্যা দিন দিন বাড়তে থাকে। জুলুমের চিত্র এত ভয়াবহ ছিল যা স্মরণে মানবাত্মা কেঁপে ওঠে। সব মজলুমের হৃদয় থেকে আওয়াজ ওঠে- শান্তি চাই, মুক্তি চাই, চাই এমন একজন আদর্শবান ব্যক্তি, যার অসিলায় সব নির্যাতন, জুলুম ও শোষণ থেকে মুক্তি মিলবে। বিধ্বস্ত জনপদও মুক্তি পাবে। মজলুমের দোয়া সব সময় মহান রব্বুল আলামিন কবুল করেন। এ সম্পর্কে অনেক হাদিসও বর্ণিত হয়েছে। রব্বুল আলামিন দয়া করে দুনিয়ার বুকে পাঠালেন রহমাতুল্লিল আলামিন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মজলুম মানবতার মুক্তির দূত হিসেবে। তাঁর আগমন ধ্বনিতে সমগ্র দুনিয়া আনন্দে ও খুশিতে হাসতে থাকে। শিহরিত বাতাস, জোনাকিতে আলোর বন্যা, জেগে ওঠে প্রভাতরবি। তখন কিন্তু হজরত ঈসা আলাইহিসসাল্লাম, হজরত মূসা            আল্লাইহিসসাল্লাম ও অন্য নবী-রসুলদের তাওহিদের শাশ্বত আদর্শ প্রায় নিভুনিভু। তাদের উম্মতদের মাঝে কেউ বা স্রষ্টাকে অস্বীকার করে কাফির হয়ে গেছে, কেউ বা ধর্মের নামে পাথরপূজা, কিংবা মাটির আরাধনায় লিপ্ত। একদিকে স্রষ্টাকে অস্বীকার করার মতো অহমিকা, অন্যদিকে সৃষ্টিকেই স্রষ্টা বা প্রভু মনে করার মতো হীন মানসিকতা। এভাবেই সেদিন সমাজে বিরাজ করছিল সামাজিক নৈরাজ্য। আধ্যাত্মিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক প্রতিটি ক্ষেত্রে শোষণ-বঞ্চনা, অবিচার-অনাচার ও ব্যভিচার হয়ে উঠেছিল নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। এরই ফলে মানবসমাজে সুখ-শান্তি ও প্রগতির আশা-আকাক্সক্ষা হয়ে গিয়েছিল সুদূরপরাহত কিন্তু মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর মুক্তির বাণীতে মানুষকে আন্দোলিত করে প্রতিষ্ঠিত করলেন মহামর্যাদায়। মানুষকে দিলেন তার আসল পরিচয়, কর্মপথ ও পাথেয়। যে মানুষ স্রষ্টাকে ভুলে গিয়ে সৃষ্টিকে স্রষ্টার মর্যাদা দিয়ে অসার অরাধনায় লিপ্ত ছিল তাদের আধ্যাত্মিক অবক্ষয়ের তিমিরাচ্ছন্নতা থেকে মুক্তি দিলেন এই বলে যে, সব সৃষ্টির স্রষ্টা একমাত্র আল্লাহ। তিনি ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই। আল্লাহ ছাড়া আর কারও ইবাদত নয়। ইবাদত তো একমাত্র আল্লাহর জন্যই। সাহায্য একমাত্র আল্লাহর কাছেই চাইতে হবে। রহমাতুল্লিল আলামিন মানুষকে বোঝালেন, মানুষ যেমন কারও ¯্রষ্টা হতে পারে না, তেমনি মানুষ আল্লাহ ছাড়া কারও ইবাদতও করতে পারে না। সব কামিয়াবি আল্লাহর আদেশ-নিষেধ মানার মধ্যেই নিহিত রয়েছে। তাই তো মানুষ অসংখ্য বানোয়াট মূর্তির উপাসনা বর্জন করে লাভ করল তার সত্যিকার পরিচয়। এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, রসুল, কোরআন, ফেরেশতা ও ইসলামের মূল আকিদা-বিশ্বাস মানুষকে নিমিষেই মুক্তি দিল সব হীনমন্যতা থেকে। মানুষ মর্যাদা লাভ করল সৃষ্টির সেরা বা ‘আশরাফুল মাখলুকাত’ রূপে। আল্লাহর একাত্মবাদের ওপর বিশ্বাস করার কারণে মানুষের মাঝে আত্মপরিচয় ফিরে এসেছে। জেগে উঠেছে শোষিত-বঞ্চিত মজলুম জনতা। চারদিকে দীপ্ত তেজে জ্বলে উঠল সত্যের উজ্জ্বল মশাল। সত্যের এই আলোকরশ্মি অন্ধকারতর ধূসর মরু আরবের সব অন্ধকার দূর করতে ছড়িয়ে পড়ল সর্বত্র। অত্যাচারীর রাজপ্রাসাদ ভেঙে চুরমার হয়ে গেল। বিলুপ্তি ঘটতে লাগল সব তাগুতি শক্তির। সত্যের এ প্রদীপশিখা ছড়িয়ে পড়ল বিশ্বব্যাপী। তাই অতিদ্রুত গোটা পৃথিবীবাসীর প্রতি বর্ষিত হলো রহমতের বারিধারা। দলে দলে লোক ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে এসে নিল স্বস্তির নিঃশ্বাস। নববী আদর্শে মরু আরবের অধঃপতিত জাতি হয়ে উঠল পরবর্তিতে সর্বকালের সব মানুষের আদর্শ শিক্ষক। তাঁরই আদর্শ অনুসরণের ফলে পৃথিবীর মানচিত্রে সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিল মুসলিম জাতি। শুরু হলো জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে মানুষের অগ্রযাত্রা। তিনি আমির-ফকির ও ধনী-নির্ধনের ভেদাভেদ শতধাবিভক্তির অবসান ঘটিয়ে ঘোষণা করলেন আল কোরআনের আয়াত। রব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের মাঝে আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাপেক্ষা সম্মানিত যে অধিক আল্লাহওয়ালা।’ সূরা হুজুরাত, আয়াত ১৩। রসুলের এ ঘোষণায় রক্ত, বর্ণ ও বংশগত আভিজাত্যের সব গরিমা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গেল। আরব-অনারব, সাদা-কালোর পার্থক্য টুটিয়ে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘোষণা দিলেন, মানুষ এক আদম থেকে সৃষ্টি। আর আদমের সৃষ্টি মাটি থেকে সুতরাং এখানে উঁচু-নিচুর প্রশ্ন নিতান্তই  অবান্তর। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শ্রমের যথাযথ মর্যাদা দিলেন। শ্রমিককে ন্যায্য পাওনার অধিকারী করলেন। ‘ঘাম শুকানোর আগে শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে দাও।’ রসুলের আদর্শে মুক্তি পেল নারীসমাজ। তিনি জানালেন, তারা মায়ের জাতি, তাদের মর্যাদা সুুউচ্চে। এভাবে নির্যাতিত-নিষ্পেষিত মানবতাকে তিনি আল্লাহর রহমতে সব জুলুম ও অত্যাচার থেকে মুক্তি দিলেন। প্রিয় পাঠক! রহমাতুল্লিল আলামিন সর্বক্ষণ এক ধ্যান ও ফিকিরে ছিলেন কীভাবে মানুষের উপকারে কাজ করা যায়। মানুষের ইমানি চেতনা বাড়ানো যায়। চলুন, আমাদের বাকি হায়তাকে গনিমত মনে করে নববী আদর্শে এক আল্লাহর সন্তুষ্টি পাওয়ার জন্য বেশি বেশি মানবতার খেদমত করি।             আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করি তিনি যেন আমাদের সবাইকে সেই তাওফিক দান করেন।

            লেখক : মুহাদ্দিস, মুফাসসির, খতিব, টিভি উপস্থাপক।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১ মিনিট আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম