শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

‘কিছু কিছু মৃত্যু আছে বালিহাঁসের পালকের চেয়েও হালকা, আবার কিছু কিছু মৃত্যু থাই পর্বতের চেয়েও ভারী’- মাও সে তুং। সম্প্রতি প্রয়াত বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও বরেণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের আকস্মিক মৃত্যু থাই পর্বতের সঙ্গেই তুলনীয়। সৈয়দ আশরাফ তার জীবদ্দশায় আনুষ্ঠানিক শেষ বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগকে আমি দল হিসেবে ভাবী না, এটি বাংলাদেশের মানুষের একটি অনুভূতির নাম’। তার লাশ হেলিকপ্টারযোগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা থেকে কিশোরগঞ্জে রওনা হওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত হয়, স্থানীয় স্টেডিয়ামে নামাজে জানাজার আয়োজন করলে স্থানসংকুলান হবে না। তাই সিদ্ধান্ত হলো, শহরের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে তা হবে। তার জানাজায় অংশগ্রহণকারী লক্ষাধিক মুসল্লির ঢল, তাদের অনুভূতি প্রকাশ, অশ্রুপাতই প্রমাণ করে মানুষের ভালোবাসার অন্তর্নিহিত বাণী। জানতে পারি, জানাজার ঘণ্টা দেড়েক আগেই শহরের দোকানপাট, বিপণিবিতান, প্রতিষ্ঠান স্বতঃস্ফূর্তভাবে বন্ধ হয়ে যায়। শহরের আপামর মানুষের স্রোত শোলাকিয়া অভিমুখে। কিশোরগঞ্জের ইতিহাসে এমনটি ইতিপূর্বে দেখা যায়নি। জানা গেছে, ঈদের জামাতের চেয়েও মাঠে মানুষের উপস্থিতি বেশি ছিল। এর পেছনে আমি দুটো কারণ খুঁজে পাই। প্রথমত. একজন নম্র, বিনয়ী, নির্মোহ, নিঃস্বার্থ, মিতভাষী বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তিনি। দ্বিতীয়ত. বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলামের ব্যক্তি ইমেজ ও মহান মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান, যা কিশোরগঞ্জের মানুষ কখনই বিস্মৃত হবে না। কিশোরগঞ্জ সদর থেকে পরপর পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার রহস্য এখানেই নিহিত। সৈয়দ আশরাফের জন্ম ১৯৫২ সালের জানুয়ারি মাসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তার শৈশবের কয়েক বছর কাটে ঢাকার লালবাগ এলাকায়। পঞ্চাশের দশকের শেষের দিকে বাবার চাকরিসূত্রে তারা ময়মনসিংহে বসবাস করতে থাকেন। তিনি ’৬৮ সালে ময়মনসিংহ থেকে এসএসসি পাস করেন। ’৭০-এর দশকের শেষ দিকেই তিনি ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তখন টাঙ্গাইলসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা। মাত্র ১৯ বছর বয়সে ’৭১ সালে ভারতের দেরাদুনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগে ভর্তি হন। মাস্টারদা সূর্যসেন হলের আবাসিক ছাত্রও ছিলেন। সৈয়দ আশরাফ স্বাধীনতা-উত্তর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন। তখন তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যথেষ্ট সক্রিয় একজন কর্মী ছিলেন। ’৭৪ সালে উচ্চ শিক্ষার্থে লন্ডন চলে যান। সেখানে তিনি লন্ডন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন। দীর্ঘ সময় বিলেতে বসবাসকালে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক প্রয়াত শিলাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেন। এ দম্পতির একমাত্র কন্যাসন্তান রিমা ইসলাম লন্ডনে বসবাস করেন। রিমা লন্ডনের একটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেছেন। বর্তমানে তিনি এইচএসবিসি ব্যাংক লন্ডনে কর্মরত।

দীর্ঘ ২১ বছর পর তিনি ’৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে ’৯৫ সালে দেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ’৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচবার অর্থাৎ ’৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে জীবনাবসান অবধি জাতীয় সংসদ সদস্য থাকেন। কিশোরগঞ্জ-১ সংসদীয় আসন থেকে বার বার তিনি মানুষের অকৃত্রিম ও অকুণ্ঠ ভালোবাসা পেয়েছেন। মরণযাত্রায়ও যার প্রতিচ্ছবি বাকরুদ্ধ হয়ে অবলোকন করেছে বাংলাদেশসহ সারা দুনিয়া। আপাদমস্তক দেশপ্রেমিক, নিরহংকার, সৎ ও অকুতোভয় সাহসী মানুষ ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। সরল-সহজ, সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত একজন বাঙালি নেতার বিরল প্রতিকৃতি তিনি। বাংলাদেশ, বাঙালি জাতি, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একইসঙ্গে প্রয়াত বাবা জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামের প্রতি তার গভীর শ্রদ্ধা, গর্ববোধ ও প্রবল ভালোবাসা ছিল। বাবার সিভিল সার্ভিস নিয়েও তিনি মাঝেমধ্যে অহংকার করে বলতেন, ‘আমার বাবা ১৯৪৯ সালে সিএসএস পরীক্ষা পাস করেছিলেন’। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, গণমানুষের নেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি তার আস্থা ছিল অপরিসীম। বঙ্গবন্ধুকন্যাই যেন তার কাছে ছিল বাংলাদেশ। এর প্রমাণ তিনি রেখেছেন দেশের দুঃসময়ে, ক্রান্তিকালে। তার আপসহীন এই কর্তব্যবোধ দেশের রাজনীতিতে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। সাধারণ মানুষের জন্য তার অফুরন্ত দরদ ছিল, মানুষকে নিয়ে ভাবতেন তিনি, যা তার সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় ক্রমেই উদ্ভাসিত হয়ে উঠত। তিনি প্রায়ই ময়মনসিংহ ও কিশোরগঞ্জের আঞ্চলিক ভাষায় মজার মজার কথা বলতেন। কখনো কাউকে ঠাট্টার ছলে আঞ্চলিক কথায় গালি দিয়ে নিজেই হাসতেন এবং অন্যকেও হাসাতেন। একান্ত আপন মানুষ ছাড়া কেউ বুঝতে পারত না তার কোনটা হাসি, কোনটা বেদনা বা কোনটা অপছন্দ। প্রখর মেধাবী মানুষ ছিলেন তিনি। একই সঙ্গে ছিলেন সিদ্ধান্তে অটল, অবিচল, দৃঢ়চেতা এক ব্যক্তিত্ববান পুরুষ।

কতটা সাধারণ জীবনবোধ তার আয়ত্তে ছিল একটি বিষয় উল্লেখ করলে স্পষ্ট হবে, টানা চারবারের সংসদ সদস্য সৈয়দ আশরাফ; অথচ তার ব্যক্তিগত পাসপোর্টটি ছিল নীল পাসপোর্ট। ভিআইপি পাসপোর্ট অর্থাৎ লাল পাসপোর্টের প্রয়োজনবোধ করতেন না তিনি। সরকারি সুযোগ-সুবিধার দিকেও তার নজর ছিল যৎসামান্য। শিশুর সরলতা, সাধারণের জীবন, অল্পে তুষ্ট চরিত্র, বড় মনের অধিকারী সমসাময়িক বিশ্বরাজনীতির এক অসাধারণ বিশ্লেষকের নাম সৈয়দ আশরাফ। ২০১৩ সালের শেষ দিকে চট্টগ্রামে চাকরির সুবাদে আমার সুযোগ হয়েছিল তার সঙ্গে একান্তে কিছু সময় কাটানোর। তিনি একবার বললেন পতেঙ্গার বোট ক্লাবে যাবেন। বেলকনিতে বসে সিগারেটের সঙ্গে কর্ণফুলীর জল আর নোঙর করা জাহাজ দেখতে তিনি পছন্দ করতেন। মনে হয় এখানে তিনি লন্ডন শহরের সাদৃশ্য অনুভব করতেন। আমরা একই গাড়িতে যাই। নানা প্রাসঙ্গিক আলাপ করি। একপর্যায়ে আমি নিজেই বলি, ‘আপনি তো নির্বাচনী এলাকায় একেবারেই যাচ্ছেন না। মানুষ ভোট দেবে কি? কিশোরগঞ্জ শহরের রাস্তাঘাটেরও বেহাল অবস্থা দেখে এসেছি। নির্বাচনের আগে দু-এক বার সফর করা উচিত।’ তিনি নিঃসংশয়ে বললেন, ‘মানুষ আমাকে ভোট দেবে না এর কোনো কারণ তো দেখছি না। উন্নয়নের কারণে বা রাস্তাঘাট তৈরি করে দিলেই ভোট দেবে বিষয়টি এমন নয়। ভোট দেবে আপনি যদি মানুষের কোনো ক্ষতি না করেন অর্থাৎ অত্যাচার, নির্যাতন, মামলা-মোকদ্দমা ইত্যাদিতে কাউকে জড়িয়ে না ফেলেন। তবে অবশ্যই মানুষ ভোট দেবে। আমার কাছে তো স্থানীয় ডিসি বা এসপির ফোন নম্বরই নেই। কারও জন্য কোনো দিন অন্যায় তদবির করিনি। কাজেই আমার বিশ্বাস মানুষ আমাকেই ভোট দেবে।’ ২০১৮ সালে এসে আমি দেখলাম, তার কথাই সত্য, তিনিই এ দেশের মানুষকে যথার্থভাবে চিনতেন।

সৈয়দ আশরাফের সারল্যের আরেকটি ঘটনা বলা যায়, পরে আরও একবার তিনি চট্টগ্রামে এসেছিলেন। দিনের কর্মসূচি শেষে তিনি তার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেবেন। শহরে এক বন্ধুর বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করে উঠলেন চট্টগ্রামের সিনিয়রস ক্লাবে। আমি তার সঙ্গেই আছি। রাত ১১টার পর তিনি ওই ক্লাবে পৌঁছেন। হঠাৎ তার বন্ধুরা জিজ্ঞাসা করলেন, ‘ভাই হালকা কিছু খাবেন? ঘুমাতে কিন্তু আরও বিলম্ব হবে।’ তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, পিঠা খাওয়া যায়, আবার সঙ্গে সঙ্গে না না করে বলেছিলেন, ‘এত রাতে এটা কি সম্ভব হবে?’ আমি বললাম, ‘চেষ্টা করে দেখি না স্যার।’ তিনি নিষ্পাপ শিশুর মতো মৃদু হাসলেন। আমি এনডিসিকে পিঠাঘরে পাঠিয়ে দিলাম। তিনি মালিককে বাসা থেকে উঠিয়ে দোকান খুলে পিঠার ব্যবস্থা করলেন। তিনি সামান্য একটু পিঠা মুখে নিলেন, কিন্তু প্রশংসা করতে ভোলেননি। তবে অব্যক্ত থেকে যায় তার ভিতরের হাসিটুকু, আনন্দটুকু।

আজকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের চেহারা আমূল পাল্টে গেছে। বর্তমানে এ শহর ভাটি বাংলার অন্যতম প্রধান জনবহুল জনপদে পরিণত হয়েছে। বিখ্যাত নরসুন্ধা নদী, যা মেরুদণ্ডের মতো এ শহরকে সোজা দুই ভাগে ভাগ করে দেয় এবং দুই দিকেই সমানতালে ক্রমবর্ধমান। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী হিসেবে সৈয়দ আশরাফের ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও পরিকল্পনায় নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে বেশকটি দৃষ্টিনন্দন ব্রিজ। অনেকটা লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজের মতো। নদীর দুই পাশে তৈরি করা হয়েছে চমৎকার ‘ওয়াকওয়ে’। সকাল-সন্ধ্যা হাজারো মানুষ হাঁটছে। উদ্ধার করা হয়েছে নদীর সীমানারেখা। এ কাজেও তিনি আত্মীয়-অনাত্মীয় নির্বিশেষে জেলা প্রশাসনকে কঠোর অনুশাসন দিয়ে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালিয়ে সর্বস্তরের মানুষের সুনাম অর্জন করেছিলেন। জনশ্রুতি আছে, তিনি তার নিজের আত্মীয়ের দখলে থাকা নদীর জমি প্রথম উদ্ধার করেছিলেন। ফলে অন্য কারও তদবির, অভিযোগ-অনুযোগে কর্ণপাতও করতে হয়নি তাকে। এটিও সাম্প্রতিককালে এক নজিরবিহীন ঘটনা আমাদের এ সমাজে।

একজন মোহজয়ী, নিভৃতচারী, স্বাধীনচেতা, অভিমানী সৈয়দ আশরাফের রেখে যাওয়া এসব কীর্তি চিরভাস্বর হয়ে থাকবে কিশোরগঞ্জের লাখ লাখ মানুষের হৃদয়ে। তিনি এক মৃত্যুহীন প্রাণ। তিনি অবিনশ্বর, চিরঞ্জীব। তাকে ঘিরেই সতত আবর্তিত হোক আমাদের প্রিয় কিশোরগঞ্জের মাটি ও মানুষ।

            লেখক : গল্প ও প্রবন্ধকার।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা