শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

‘কিছু কিছু মৃত্যু আছে বালিহাঁসের পালকের চেয়েও হালকা, আবার কিছু কিছু মৃত্যু থাই পর্বতের চেয়েও ভারী’- মাও সে তুং। সম্প্রতি প্রয়াত বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও বরেণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের আকস্মিক মৃত্যু থাই পর্বতের সঙ্গেই তুলনীয়। সৈয়দ আশরাফ তার জীবদ্দশায় আনুষ্ঠানিক শেষ বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগকে আমি দল হিসেবে ভাবী না, এটি বাংলাদেশের মানুষের একটি অনুভূতির নাম’। তার লাশ হেলিকপ্টারযোগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা থেকে কিশোরগঞ্জে রওনা হওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত হয়, স্থানীয় স্টেডিয়ামে নামাজে জানাজার আয়োজন করলে স্থানসংকুলান হবে না। তাই সিদ্ধান্ত হলো, শহরের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে তা হবে। তার জানাজায় অংশগ্রহণকারী লক্ষাধিক মুসল্লির ঢল, তাদের অনুভূতি প্রকাশ, অশ্রুপাতই প্রমাণ করে মানুষের ভালোবাসার অন্তর্নিহিত বাণী। জানতে পারি, জানাজার ঘণ্টা দেড়েক আগেই শহরের দোকানপাট, বিপণিবিতান, প্রতিষ্ঠান স্বতঃস্ফূর্তভাবে বন্ধ হয়ে যায়। শহরের আপামর মানুষের স্রোত শোলাকিয়া অভিমুখে। কিশোরগঞ্জের ইতিহাসে এমনটি ইতিপূর্বে দেখা যায়নি। জানা গেছে, ঈদের জামাতের চেয়েও মাঠে মানুষের উপস্থিতি বেশি ছিল। এর পেছনে আমি দুটো কারণ খুঁজে পাই। প্রথমত. একজন নম্র, বিনয়ী, নির্মোহ, নিঃস্বার্থ, মিতভাষী বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তিনি। দ্বিতীয়ত. বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলামের ব্যক্তি ইমেজ ও মহান মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান, যা কিশোরগঞ্জের মানুষ কখনই বিস্মৃত হবে না। কিশোরগঞ্জ সদর থেকে পরপর পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার রহস্য এখানেই নিহিত। সৈয়দ আশরাফের জন্ম ১৯৫২ সালের জানুয়ারি মাসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তার শৈশবের কয়েক বছর কাটে ঢাকার লালবাগ এলাকায়। পঞ্চাশের দশকের শেষের দিকে বাবার চাকরিসূত্রে তারা ময়মনসিংহে বসবাস করতে থাকেন। তিনি ’৬৮ সালে ময়মনসিংহ থেকে এসএসসি পাস করেন। ’৭০-এর দশকের শেষ দিকেই তিনি ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তখন টাঙ্গাইলসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা। মাত্র ১৯ বছর বয়সে ’৭১ সালে ভারতের দেরাদুনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগে ভর্তি হন। মাস্টারদা সূর্যসেন হলের আবাসিক ছাত্রও ছিলেন। সৈয়দ আশরাফ স্বাধীনতা-উত্তর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন। তখন তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যথেষ্ট সক্রিয় একজন কর্মী ছিলেন। ’৭৪ সালে উচ্চ শিক্ষার্থে লন্ডন চলে যান। সেখানে তিনি লন্ডন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন। দীর্ঘ সময় বিলেতে বসবাসকালে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক প্রয়াত শিলাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেন। এ দম্পতির একমাত্র কন্যাসন্তান রিমা ইসলাম লন্ডনে বসবাস করেন। রিমা লন্ডনের একটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেছেন। বর্তমানে তিনি এইচএসবিসি ব্যাংক লন্ডনে কর্মরত।

দীর্ঘ ২১ বছর পর তিনি ’৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে ’৯৫ সালে দেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ’৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচবার অর্থাৎ ’৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে জীবনাবসান অবধি জাতীয় সংসদ সদস্য থাকেন। কিশোরগঞ্জ-১ সংসদীয় আসন থেকে বার বার তিনি মানুষের অকৃত্রিম ও অকুণ্ঠ ভালোবাসা পেয়েছেন। মরণযাত্রায়ও যার প্রতিচ্ছবি বাকরুদ্ধ হয়ে অবলোকন করেছে বাংলাদেশসহ সারা দুনিয়া। আপাদমস্তক দেশপ্রেমিক, নিরহংকার, সৎ ও অকুতোভয় সাহসী মানুষ ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। সরল-সহজ, সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত একজন বাঙালি নেতার বিরল প্রতিকৃতি তিনি। বাংলাদেশ, বাঙালি জাতি, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একইসঙ্গে প্রয়াত বাবা জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামের প্রতি তার গভীর শ্রদ্ধা, গর্ববোধ ও প্রবল ভালোবাসা ছিল। বাবার সিভিল সার্ভিস নিয়েও তিনি মাঝেমধ্যে অহংকার করে বলতেন, ‘আমার বাবা ১৯৪৯ সালে সিএসএস পরীক্ষা পাস করেছিলেন’। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, গণমানুষের নেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি তার আস্থা ছিল অপরিসীম। বঙ্গবন্ধুকন্যাই যেন তার কাছে ছিল বাংলাদেশ। এর প্রমাণ তিনি রেখেছেন দেশের দুঃসময়ে, ক্রান্তিকালে। তার আপসহীন এই কর্তব্যবোধ দেশের রাজনীতিতে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। সাধারণ মানুষের জন্য তার অফুরন্ত দরদ ছিল, মানুষকে নিয়ে ভাবতেন তিনি, যা তার সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় ক্রমেই উদ্ভাসিত হয়ে উঠত। তিনি প্রায়ই ময়মনসিংহ ও কিশোরগঞ্জের আঞ্চলিক ভাষায় মজার মজার কথা বলতেন। কখনো কাউকে ঠাট্টার ছলে আঞ্চলিক কথায় গালি দিয়ে নিজেই হাসতেন এবং অন্যকেও হাসাতেন। একান্ত আপন মানুষ ছাড়া কেউ বুঝতে পারত না তার কোনটা হাসি, কোনটা বেদনা বা কোনটা অপছন্দ। প্রখর মেধাবী মানুষ ছিলেন তিনি। একই সঙ্গে ছিলেন সিদ্ধান্তে অটল, অবিচল, দৃঢ়চেতা এক ব্যক্তিত্ববান পুরুষ।

কতটা সাধারণ জীবনবোধ তার আয়ত্তে ছিল একটি বিষয় উল্লেখ করলে স্পষ্ট হবে, টানা চারবারের সংসদ সদস্য সৈয়দ আশরাফ; অথচ তার ব্যক্তিগত পাসপোর্টটি ছিল নীল পাসপোর্ট। ভিআইপি পাসপোর্ট অর্থাৎ লাল পাসপোর্টের প্রয়োজনবোধ করতেন না তিনি। সরকারি সুযোগ-সুবিধার দিকেও তার নজর ছিল যৎসামান্য। শিশুর সরলতা, সাধারণের জীবন, অল্পে তুষ্ট চরিত্র, বড় মনের অধিকারী সমসাময়িক বিশ্বরাজনীতির এক অসাধারণ বিশ্লেষকের নাম সৈয়দ আশরাফ। ২০১৩ সালের শেষ দিকে চট্টগ্রামে চাকরির সুবাদে আমার সুযোগ হয়েছিল তার সঙ্গে একান্তে কিছু সময় কাটানোর। তিনি একবার বললেন পতেঙ্গার বোট ক্লাবে যাবেন। বেলকনিতে বসে সিগারেটের সঙ্গে কর্ণফুলীর জল আর নোঙর করা জাহাজ দেখতে তিনি পছন্দ করতেন। মনে হয় এখানে তিনি লন্ডন শহরের সাদৃশ্য অনুভব করতেন। আমরা একই গাড়িতে যাই। নানা প্রাসঙ্গিক আলাপ করি। একপর্যায়ে আমি নিজেই বলি, ‘আপনি তো নির্বাচনী এলাকায় একেবারেই যাচ্ছেন না। মানুষ ভোট দেবে কি? কিশোরগঞ্জ শহরের রাস্তাঘাটেরও বেহাল অবস্থা দেখে এসেছি। নির্বাচনের আগে দু-এক বার সফর করা উচিত।’ তিনি নিঃসংশয়ে বললেন, ‘মানুষ আমাকে ভোট দেবে না এর কোনো কারণ তো দেখছি না। উন্নয়নের কারণে বা রাস্তাঘাট তৈরি করে দিলেই ভোট দেবে বিষয়টি এমন নয়। ভোট দেবে আপনি যদি মানুষের কোনো ক্ষতি না করেন অর্থাৎ অত্যাচার, নির্যাতন, মামলা-মোকদ্দমা ইত্যাদিতে কাউকে জড়িয়ে না ফেলেন। তবে অবশ্যই মানুষ ভোট দেবে। আমার কাছে তো স্থানীয় ডিসি বা এসপির ফোন নম্বরই নেই। কারও জন্য কোনো দিন অন্যায় তদবির করিনি। কাজেই আমার বিশ্বাস মানুষ আমাকেই ভোট দেবে।’ ২০১৮ সালে এসে আমি দেখলাম, তার কথাই সত্য, তিনিই এ দেশের মানুষকে যথার্থভাবে চিনতেন।

সৈয়দ আশরাফের সারল্যের আরেকটি ঘটনা বলা যায়, পরে আরও একবার তিনি চট্টগ্রামে এসেছিলেন। দিনের কর্মসূচি শেষে তিনি তার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেবেন। শহরে এক বন্ধুর বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করে উঠলেন চট্টগ্রামের সিনিয়রস ক্লাবে। আমি তার সঙ্গেই আছি। রাত ১১টার পর তিনি ওই ক্লাবে পৌঁছেন। হঠাৎ তার বন্ধুরা জিজ্ঞাসা করলেন, ‘ভাই হালকা কিছু খাবেন? ঘুমাতে কিন্তু আরও বিলম্ব হবে।’ তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, পিঠা খাওয়া যায়, আবার সঙ্গে সঙ্গে না না করে বলেছিলেন, ‘এত রাতে এটা কি সম্ভব হবে?’ আমি বললাম, ‘চেষ্টা করে দেখি না স্যার।’ তিনি নিষ্পাপ শিশুর মতো মৃদু হাসলেন। আমি এনডিসিকে পিঠাঘরে পাঠিয়ে দিলাম। তিনি মালিককে বাসা থেকে উঠিয়ে দোকান খুলে পিঠার ব্যবস্থা করলেন। তিনি সামান্য একটু পিঠা মুখে নিলেন, কিন্তু প্রশংসা করতে ভোলেননি। তবে অব্যক্ত থেকে যায় তার ভিতরের হাসিটুকু, আনন্দটুকু।

আজকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের চেহারা আমূল পাল্টে গেছে। বর্তমানে এ শহর ভাটি বাংলার অন্যতম প্রধান জনবহুল জনপদে পরিণত হয়েছে। বিখ্যাত নরসুন্ধা নদী, যা মেরুদণ্ডের মতো এ শহরকে সোজা দুই ভাগে ভাগ করে দেয় এবং দুই দিকেই সমানতালে ক্রমবর্ধমান। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী হিসেবে সৈয়দ আশরাফের ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও পরিকল্পনায় নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে বেশকটি দৃষ্টিনন্দন ব্রিজ। অনেকটা লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজের মতো। নদীর দুই পাশে তৈরি করা হয়েছে চমৎকার ‘ওয়াকওয়ে’। সকাল-সন্ধ্যা হাজারো মানুষ হাঁটছে। উদ্ধার করা হয়েছে নদীর সীমানারেখা। এ কাজেও তিনি আত্মীয়-অনাত্মীয় নির্বিশেষে জেলা প্রশাসনকে কঠোর অনুশাসন দিয়ে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালিয়ে সর্বস্তরের মানুষের সুনাম অর্জন করেছিলেন। জনশ্রুতি আছে, তিনি তার নিজের আত্মীয়ের দখলে থাকা নদীর জমি প্রথম উদ্ধার করেছিলেন। ফলে অন্য কারও তদবির, অভিযোগ-অনুযোগে কর্ণপাতও করতে হয়নি তাকে। এটিও সাম্প্রতিককালে এক নজিরবিহীন ঘটনা আমাদের এ সমাজে।

একজন মোহজয়ী, নিভৃতচারী, স্বাধীনচেতা, অভিমানী সৈয়দ আশরাফের রেখে যাওয়া এসব কীর্তি চিরভাস্বর হয়ে থাকবে কিশোরগঞ্জের লাখ লাখ মানুষের হৃদয়ে। তিনি এক মৃত্যুহীন প্রাণ। তিনি অবিনশ্বর, চিরঞ্জীব। তাকে ঘিরেই সতত আবর্তিত হোক আমাদের প্রিয় কিশোরগঞ্জের মাটি ও মানুষ।

            লেখক : গল্প ও প্রবন্ধকার।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৬ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৫৩ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা