শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

‘কিছু কিছু মৃত্যু আছে বালিহাঁসের পালকের চেয়েও হালকা, আবার কিছু কিছু মৃত্যু থাই পর্বতের চেয়েও ভারী’- মাও সে তুং। সম্প্রতি প্রয়াত বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও বরেণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের আকস্মিক মৃত্যু থাই পর্বতের সঙ্গেই তুলনীয়। সৈয়দ আশরাফ তার জীবদ্দশায় আনুষ্ঠানিক শেষ বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগকে আমি দল হিসেবে ভাবী না, এটি বাংলাদেশের মানুষের একটি অনুভূতির নাম’। তার লাশ হেলিকপ্টারযোগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা থেকে কিশোরগঞ্জে রওনা হওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত হয়, স্থানীয় স্টেডিয়ামে নামাজে জানাজার আয়োজন করলে স্থানসংকুলান হবে না। তাই সিদ্ধান্ত হলো, শহরের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে তা হবে। তার জানাজায় অংশগ্রহণকারী লক্ষাধিক মুসল্লির ঢল, তাদের অনুভূতি প্রকাশ, অশ্রুপাতই প্রমাণ করে মানুষের ভালোবাসার অন্তর্নিহিত বাণী। জানতে পারি, জানাজার ঘণ্টা দেড়েক আগেই শহরের দোকানপাট, বিপণিবিতান, প্রতিষ্ঠান স্বতঃস্ফূর্তভাবে বন্ধ হয়ে যায়। শহরের আপামর মানুষের স্রোত শোলাকিয়া অভিমুখে। কিশোরগঞ্জের ইতিহাসে এমনটি ইতিপূর্বে দেখা যায়নি। জানা গেছে, ঈদের জামাতের চেয়েও মাঠে মানুষের উপস্থিতি বেশি ছিল। এর পেছনে আমি দুটো কারণ খুঁজে পাই। প্রথমত. একজন নম্র, বিনয়ী, নির্মোহ, নিঃস্বার্থ, মিতভাষী বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তিনি। দ্বিতীয়ত. বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলামের ব্যক্তি ইমেজ ও মহান মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান, যা কিশোরগঞ্জের মানুষ কখনই বিস্মৃত হবে না। কিশোরগঞ্জ সদর থেকে পরপর পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার রহস্য এখানেই নিহিত। সৈয়দ আশরাফের জন্ম ১৯৫২ সালের জানুয়ারি মাসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তার শৈশবের কয়েক বছর কাটে ঢাকার লালবাগ এলাকায়। পঞ্চাশের দশকের শেষের দিকে বাবার চাকরিসূত্রে তারা ময়মনসিংহে বসবাস করতে থাকেন। তিনি ’৬৮ সালে ময়মনসিংহ থেকে এসএসসি পাস করেন। ’৭০-এর দশকের শেষ দিকেই তিনি ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তখন টাঙ্গাইলসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা। মাত্র ১৯ বছর বয়সে ’৭১ সালে ভারতের দেরাদুনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগে ভর্তি হন। মাস্টারদা সূর্যসেন হলের আবাসিক ছাত্রও ছিলেন। সৈয়দ আশরাফ স্বাধীনতা-উত্তর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন। তখন তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যথেষ্ট সক্রিয় একজন কর্মী ছিলেন। ’৭৪ সালে উচ্চ শিক্ষার্থে লন্ডন চলে যান। সেখানে তিনি লন্ডন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন। দীর্ঘ সময় বিলেতে বসবাসকালে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক প্রয়াত শিলাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেন। এ দম্পতির একমাত্র কন্যাসন্তান রিমা ইসলাম লন্ডনে বসবাস করেন। রিমা লন্ডনের একটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেছেন। বর্তমানে তিনি এইচএসবিসি ব্যাংক লন্ডনে কর্মরত।

দীর্ঘ ২১ বছর পর তিনি ’৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে ’৯৫ সালে দেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ’৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচবার অর্থাৎ ’৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে জীবনাবসান অবধি জাতীয় সংসদ সদস্য থাকেন। কিশোরগঞ্জ-১ সংসদীয় আসন থেকে বার বার তিনি মানুষের অকৃত্রিম ও অকুণ্ঠ ভালোবাসা পেয়েছেন। মরণযাত্রায়ও যার প্রতিচ্ছবি বাকরুদ্ধ হয়ে অবলোকন করেছে বাংলাদেশসহ সারা দুনিয়া। আপাদমস্তক দেশপ্রেমিক, নিরহংকার, সৎ ও অকুতোভয় সাহসী মানুষ ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। সরল-সহজ, সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত একজন বাঙালি নেতার বিরল প্রতিকৃতি তিনি। বাংলাদেশ, বাঙালি জাতি, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একইসঙ্গে প্রয়াত বাবা জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামের প্রতি তার গভীর শ্রদ্ধা, গর্ববোধ ও প্রবল ভালোবাসা ছিল। বাবার সিভিল সার্ভিস নিয়েও তিনি মাঝেমধ্যে অহংকার করে বলতেন, ‘আমার বাবা ১৯৪৯ সালে সিএসএস পরীক্ষা পাস করেছিলেন’। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, গণমানুষের নেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি তার আস্থা ছিল অপরিসীম। বঙ্গবন্ধুকন্যাই যেন তার কাছে ছিল বাংলাদেশ। এর প্রমাণ তিনি রেখেছেন দেশের দুঃসময়ে, ক্রান্তিকালে। তার আপসহীন এই কর্তব্যবোধ দেশের রাজনীতিতে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। সাধারণ মানুষের জন্য তার অফুরন্ত দরদ ছিল, মানুষকে নিয়ে ভাবতেন তিনি, যা তার সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় ক্রমেই উদ্ভাসিত হয়ে উঠত। তিনি প্রায়ই ময়মনসিংহ ও কিশোরগঞ্জের আঞ্চলিক ভাষায় মজার মজার কথা বলতেন। কখনো কাউকে ঠাট্টার ছলে আঞ্চলিক কথায় গালি দিয়ে নিজেই হাসতেন এবং অন্যকেও হাসাতেন। একান্ত আপন মানুষ ছাড়া কেউ বুঝতে পারত না তার কোনটা হাসি, কোনটা বেদনা বা কোনটা অপছন্দ। প্রখর মেধাবী মানুষ ছিলেন তিনি। একই সঙ্গে ছিলেন সিদ্ধান্তে অটল, অবিচল, দৃঢ়চেতা এক ব্যক্তিত্ববান পুরুষ।

কতটা সাধারণ জীবনবোধ তার আয়ত্তে ছিল একটি বিষয় উল্লেখ করলে স্পষ্ট হবে, টানা চারবারের সংসদ সদস্য সৈয়দ আশরাফ; অথচ তার ব্যক্তিগত পাসপোর্টটি ছিল নীল পাসপোর্ট। ভিআইপি পাসপোর্ট অর্থাৎ লাল পাসপোর্টের প্রয়োজনবোধ করতেন না তিনি। সরকারি সুযোগ-সুবিধার দিকেও তার নজর ছিল যৎসামান্য। শিশুর সরলতা, সাধারণের জীবন, অল্পে তুষ্ট চরিত্র, বড় মনের অধিকারী সমসাময়িক বিশ্বরাজনীতির এক অসাধারণ বিশ্লেষকের নাম সৈয়দ আশরাফ। ২০১৩ সালের শেষ দিকে চট্টগ্রামে চাকরির সুবাদে আমার সুযোগ হয়েছিল তার সঙ্গে একান্তে কিছু সময় কাটানোর। তিনি একবার বললেন পতেঙ্গার বোট ক্লাবে যাবেন। বেলকনিতে বসে সিগারেটের সঙ্গে কর্ণফুলীর জল আর নোঙর করা জাহাজ দেখতে তিনি পছন্দ করতেন। মনে হয় এখানে তিনি লন্ডন শহরের সাদৃশ্য অনুভব করতেন। আমরা একই গাড়িতে যাই। নানা প্রাসঙ্গিক আলাপ করি। একপর্যায়ে আমি নিজেই বলি, ‘আপনি তো নির্বাচনী এলাকায় একেবারেই যাচ্ছেন না। মানুষ ভোট দেবে কি? কিশোরগঞ্জ শহরের রাস্তাঘাটেরও বেহাল অবস্থা দেখে এসেছি। নির্বাচনের আগে দু-এক বার সফর করা উচিত।’ তিনি নিঃসংশয়ে বললেন, ‘মানুষ আমাকে ভোট দেবে না এর কোনো কারণ তো দেখছি না। উন্নয়নের কারণে বা রাস্তাঘাট তৈরি করে দিলেই ভোট দেবে বিষয়টি এমন নয়। ভোট দেবে আপনি যদি মানুষের কোনো ক্ষতি না করেন অর্থাৎ অত্যাচার, নির্যাতন, মামলা-মোকদ্দমা ইত্যাদিতে কাউকে জড়িয়ে না ফেলেন। তবে অবশ্যই মানুষ ভোট দেবে। আমার কাছে তো স্থানীয় ডিসি বা এসপির ফোন নম্বরই নেই। কারও জন্য কোনো দিন অন্যায় তদবির করিনি। কাজেই আমার বিশ্বাস মানুষ আমাকেই ভোট দেবে।’ ২০১৮ সালে এসে আমি দেখলাম, তার কথাই সত্য, তিনিই এ দেশের মানুষকে যথার্থভাবে চিনতেন।

সৈয়দ আশরাফের সারল্যের আরেকটি ঘটনা বলা যায়, পরে আরও একবার তিনি চট্টগ্রামে এসেছিলেন। দিনের কর্মসূচি শেষে তিনি তার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেবেন। শহরে এক বন্ধুর বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করে উঠলেন চট্টগ্রামের সিনিয়রস ক্লাবে। আমি তার সঙ্গেই আছি। রাত ১১টার পর তিনি ওই ক্লাবে পৌঁছেন। হঠাৎ তার বন্ধুরা জিজ্ঞাসা করলেন, ‘ভাই হালকা কিছু খাবেন? ঘুমাতে কিন্তু আরও বিলম্ব হবে।’ তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, পিঠা খাওয়া যায়, আবার সঙ্গে সঙ্গে না না করে বলেছিলেন, ‘এত রাতে এটা কি সম্ভব হবে?’ আমি বললাম, ‘চেষ্টা করে দেখি না স্যার।’ তিনি নিষ্পাপ শিশুর মতো মৃদু হাসলেন। আমি এনডিসিকে পিঠাঘরে পাঠিয়ে দিলাম। তিনি মালিককে বাসা থেকে উঠিয়ে দোকান খুলে পিঠার ব্যবস্থা করলেন। তিনি সামান্য একটু পিঠা মুখে নিলেন, কিন্তু প্রশংসা করতে ভোলেননি। তবে অব্যক্ত থেকে যায় তার ভিতরের হাসিটুকু, আনন্দটুকু।

আজকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের চেহারা আমূল পাল্টে গেছে। বর্তমানে এ শহর ভাটি বাংলার অন্যতম প্রধান জনবহুল জনপদে পরিণত হয়েছে। বিখ্যাত নরসুন্ধা নদী, যা মেরুদণ্ডের মতো এ শহরকে সোজা দুই ভাগে ভাগ করে দেয় এবং দুই দিকেই সমানতালে ক্রমবর্ধমান। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী হিসেবে সৈয়দ আশরাফের ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও পরিকল্পনায় নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে বেশকটি দৃষ্টিনন্দন ব্রিজ। অনেকটা লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজের মতো। নদীর দুই পাশে তৈরি করা হয়েছে চমৎকার ‘ওয়াকওয়ে’। সকাল-সন্ধ্যা হাজারো মানুষ হাঁটছে। উদ্ধার করা হয়েছে নদীর সীমানারেখা। এ কাজেও তিনি আত্মীয়-অনাত্মীয় নির্বিশেষে জেলা প্রশাসনকে কঠোর অনুশাসন দিয়ে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালিয়ে সর্বস্তরের মানুষের সুনাম অর্জন করেছিলেন। জনশ্রুতি আছে, তিনি তার নিজের আত্মীয়ের দখলে থাকা নদীর জমি প্রথম উদ্ধার করেছিলেন। ফলে অন্য কারও তদবির, অভিযোগ-অনুযোগে কর্ণপাতও করতে হয়নি তাকে। এটিও সাম্প্রতিককালে এক নজিরবিহীন ঘটনা আমাদের এ সমাজে।

একজন মোহজয়ী, নিভৃতচারী, স্বাধীনচেতা, অভিমানী সৈয়দ আশরাফের রেখে যাওয়া এসব কীর্তি চিরভাস্বর হয়ে থাকবে কিশোরগঞ্জের লাখ লাখ মানুষের হৃদয়ে। তিনি এক মৃত্যুহীন প্রাণ। তিনি অবিনশ্বর, চিরঞ্জীব। তাকে ঘিরেই সতত আবর্তিত হোক আমাদের প্রিয় কিশোরগঞ্জের মাটি ও মানুষ।

            লেখক : গল্প ও প্রবন্ধকার।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে