শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

‘কিছু কিছু মৃত্যু আছে বালিহাঁসের পালকের চেয়েও হালকা, আবার কিছু কিছু মৃত্যু থাই পর্বতের চেয়েও ভারী’- মাও সে তুং। সম্প্রতি প্রয়াত বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও বরেণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের আকস্মিক মৃত্যু থাই পর্বতের সঙ্গেই তুলনীয়। সৈয়দ আশরাফ তার জীবদ্দশায় আনুষ্ঠানিক শেষ বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগকে আমি দল হিসেবে ভাবী না, এটি বাংলাদেশের মানুষের একটি অনুভূতির নাম’। তার লাশ হেলিকপ্টারযোগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা থেকে কিশোরগঞ্জে রওনা হওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত হয়, স্থানীয় স্টেডিয়ামে নামাজে জানাজার আয়োজন করলে স্থানসংকুলান হবে না। তাই সিদ্ধান্ত হলো, শহরের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে তা হবে। তার জানাজায় অংশগ্রহণকারী লক্ষাধিক মুসল্লির ঢল, তাদের অনুভূতি প্রকাশ, অশ্রুপাতই প্রমাণ করে মানুষের ভালোবাসার অন্তর্নিহিত বাণী। জানতে পারি, জানাজার ঘণ্টা দেড়েক আগেই শহরের দোকানপাট, বিপণিবিতান, প্রতিষ্ঠান স্বতঃস্ফূর্তভাবে বন্ধ হয়ে যায়। শহরের আপামর মানুষের স্রোত শোলাকিয়া অভিমুখে। কিশোরগঞ্জের ইতিহাসে এমনটি ইতিপূর্বে দেখা যায়নি। জানা গেছে, ঈদের জামাতের চেয়েও মাঠে মানুষের উপস্থিতি বেশি ছিল। এর পেছনে আমি দুটো কারণ খুঁজে পাই। প্রথমত. একজন নম্র, বিনয়ী, নির্মোহ, নিঃস্বার্থ, মিতভাষী বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তিনি। দ্বিতীয়ত. বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলামের ব্যক্তি ইমেজ ও মহান মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান, যা কিশোরগঞ্জের মানুষ কখনই বিস্মৃত হবে না। কিশোরগঞ্জ সদর থেকে পরপর পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার রহস্য এখানেই নিহিত। সৈয়দ আশরাফের জন্ম ১৯৫২ সালের জানুয়ারি মাসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তার শৈশবের কয়েক বছর কাটে ঢাকার লালবাগ এলাকায়। পঞ্চাশের দশকের শেষের দিকে বাবার চাকরিসূত্রে তারা ময়মনসিংহে বসবাস করতে থাকেন। তিনি ’৬৮ সালে ময়মনসিংহ থেকে এসএসসি পাস করেন। ’৭০-এর দশকের শেষ দিকেই তিনি ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তখন টাঙ্গাইলসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা। মাত্র ১৯ বছর বয়সে ’৭১ সালে ভারতের দেরাদুনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগে ভর্তি হন। মাস্টারদা সূর্যসেন হলের আবাসিক ছাত্রও ছিলেন। সৈয়দ আশরাফ স্বাধীনতা-উত্তর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন। তখন তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যথেষ্ট সক্রিয় একজন কর্মী ছিলেন। ’৭৪ সালে উচ্চ শিক্ষার্থে লন্ডন চলে যান। সেখানে তিনি লন্ডন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন। দীর্ঘ সময় বিলেতে বসবাসকালে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক প্রয়াত শিলাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেন। এ দম্পতির একমাত্র কন্যাসন্তান রিমা ইসলাম লন্ডনে বসবাস করেন। রিমা লন্ডনের একটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেছেন। বর্তমানে তিনি এইচএসবিসি ব্যাংক লন্ডনে কর্মরত।

দীর্ঘ ২১ বছর পর তিনি ’৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে ’৯৫ সালে দেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ’৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচবার অর্থাৎ ’৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে জীবনাবসান অবধি জাতীয় সংসদ সদস্য থাকেন। কিশোরগঞ্জ-১ সংসদীয় আসন থেকে বার বার তিনি মানুষের অকৃত্রিম ও অকুণ্ঠ ভালোবাসা পেয়েছেন। মরণযাত্রায়ও যার প্রতিচ্ছবি বাকরুদ্ধ হয়ে অবলোকন করেছে বাংলাদেশসহ সারা দুনিয়া। আপাদমস্তক দেশপ্রেমিক, নিরহংকার, সৎ ও অকুতোভয় সাহসী মানুষ ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। সরল-সহজ, সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত একজন বাঙালি নেতার বিরল প্রতিকৃতি তিনি। বাংলাদেশ, বাঙালি জাতি, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একইসঙ্গে প্রয়াত বাবা জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামের প্রতি তার গভীর শ্রদ্ধা, গর্ববোধ ও প্রবল ভালোবাসা ছিল। বাবার সিভিল সার্ভিস নিয়েও তিনি মাঝেমধ্যে অহংকার করে বলতেন, ‘আমার বাবা ১৯৪৯ সালে সিএসএস পরীক্ষা পাস করেছিলেন’। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, গণমানুষের নেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি তার আস্থা ছিল অপরিসীম। বঙ্গবন্ধুকন্যাই যেন তার কাছে ছিল বাংলাদেশ। এর প্রমাণ তিনি রেখেছেন দেশের দুঃসময়ে, ক্রান্তিকালে। তার আপসহীন এই কর্তব্যবোধ দেশের রাজনীতিতে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। সাধারণ মানুষের জন্য তার অফুরন্ত দরদ ছিল, মানুষকে নিয়ে ভাবতেন তিনি, যা তার সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় ক্রমেই উদ্ভাসিত হয়ে উঠত। তিনি প্রায়ই ময়মনসিংহ ও কিশোরগঞ্জের আঞ্চলিক ভাষায় মজার মজার কথা বলতেন। কখনো কাউকে ঠাট্টার ছলে আঞ্চলিক কথায় গালি দিয়ে নিজেই হাসতেন এবং অন্যকেও হাসাতেন। একান্ত আপন মানুষ ছাড়া কেউ বুঝতে পারত না তার কোনটা হাসি, কোনটা বেদনা বা কোনটা অপছন্দ। প্রখর মেধাবী মানুষ ছিলেন তিনি। একই সঙ্গে ছিলেন সিদ্ধান্তে অটল, অবিচল, দৃঢ়চেতা এক ব্যক্তিত্ববান পুরুষ।

কতটা সাধারণ জীবনবোধ তার আয়ত্তে ছিল একটি বিষয় উল্লেখ করলে স্পষ্ট হবে, টানা চারবারের সংসদ সদস্য সৈয়দ আশরাফ; অথচ তার ব্যক্তিগত পাসপোর্টটি ছিল নীল পাসপোর্ট। ভিআইপি পাসপোর্ট অর্থাৎ লাল পাসপোর্টের প্রয়োজনবোধ করতেন না তিনি। সরকারি সুযোগ-সুবিধার দিকেও তার নজর ছিল যৎসামান্য। শিশুর সরলতা, সাধারণের জীবন, অল্পে তুষ্ট চরিত্র, বড় মনের অধিকারী সমসাময়িক বিশ্বরাজনীতির এক অসাধারণ বিশ্লেষকের নাম সৈয়দ আশরাফ। ২০১৩ সালের শেষ দিকে চট্টগ্রামে চাকরির সুবাদে আমার সুযোগ হয়েছিল তার সঙ্গে একান্তে কিছু সময় কাটানোর। তিনি একবার বললেন পতেঙ্গার বোট ক্লাবে যাবেন। বেলকনিতে বসে সিগারেটের সঙ্গে কর্ণফুলীর জল আর নোঙর করা জাহাজ দেখতে তিনি পছন্দ করতেন। মনে হয় এখানে তিনি লন্ডন শহরের সাদৃশ্য অনুভব করতেন। আমরা একই গাড়িতে যাই। নানা প্রাসঙ্গিক আলাপ করি। একপর্যায়ে আমি নিজেই বলি, ‘আপনি তো নির্বাচনী এলাকায় একেবারেই যাচ্ছেন না। মানুষ ভোট দেবে কি? কিশোরগঞ্জ শহরের রাস্তাঘাটেরও বেহাল অবস্থা দেখে এসেছি। নির্বাচনের আগে দু-এক বার সফর করা উচিত।’ তিনি নিঃসংশয়ে বললেন, ‘মানুষ আমাকে ভোট দেবে না এর কোনো কারণ তো দেখছি না। উন্নয়নের কারণে বা রাস্তাঘাট তৈরি করে দিলেই ভোট দেবে বিষয়টি এমন নয়। ভোট দেবে আপনি যদি মানুষের কোনো ক্ষতি না করেন অর্থাৎ অত্যাচার, নির্যাতন, মামলা-মোকদ্দমা ইত্যাদিতে কাউকে জড়িয়ে না ফেলেন। তবে অবশ্যই মানুষ ভোট দেবে। আমার কাছে তো স্থানীয় ডিসি বা এসপির ফোন নম্বরই নেই। কারও জন্য কোনো দিন অন্যায় তদবির করিনি। কাজেই আমার বিশ্বাস মানুষ আমাকেই ভোট দেবে।’ ২০১৮ সালে এসে আমি দেখলাম, তার কথাই সত্য, তিনিই এ দেশের মানুষকে যথার্থভাবে চিনতেন।

সৈয়দ আশরাফের সারল্যের আরেকটি ঘটনা বলা যায়, পরে আরও একবার তিনি চট্টগ্রামে এসেছিলেন। দিনের কর্মসূচি শেষে তিনি তার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেবেন। শহরে এক বন্ধুর বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করে উঠলেন চট্টগ্রামের সিনিয়রস ক্লাবে। আমি তার সঙ্গেই আছি। রাত ১১টার পর তিনি ওই ক্লাবে পৌঁছেন। হঠাৎ তার বন্ধুরা জিজ্ঞাসা করলেন, ‘ভাই হালকা কিছু খাবেন? ঘুমাতে কিন্তু আরও বিলম্ব হবে।’ তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, পিঠা খাওয়া যায়, আবার সঙ্গে সঙ্গে না না করে বলেছিলেন, ‘এত রাতে এটা কি সম্ভব হবে?’ আমি বললাম, ‘চেষ্টা করে দেখি না স্যার।’ তিনি নিষ্পাপ শিশুর মতো মৃদু হাসলেন। আমি এনডিসিকে পিঠাঘরে পাঠিয়ে দিলাম। তিনি মালিককে বাসা থেকে উঠিয়ে দোকান খুলে পিঠার ব্যবস্থা করলেন। তিনি সামান্য একটু পিঠা মুখে নিলেন, কিন্তু প্রশংসা করতে ভোলেননি। তবে অব্যক্ত থেকে যায় তার ভিতরের হাসিটুকু, আনন্দটুকু।

আজকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের চেহারা আমূল পাল্টে গেছে। বর্তমানে এ শহর ভাটি বাংলার অন্যতম প্রধান জনবহুল জনপদে পরিণত হয়েছে। বিখ্যাত নরসুন্ধা নদী, যা মেরুদণ্ডের মতো এ শহরকে সোজা দুই ভাগে ভাগ করে দেয় এবং দুই দিকেই সমানতালে ক্রমবর্ধমান। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী হিসেবে সৈয়দ আশরাফের ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও পরিকল্পনায় নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে বেশকটি দৃষ্টিনন্দন ব্রিজ। অনেকটা লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজের মতো। নদীর দুই পাশে তৈরি করা হয়েছে চমৎকার ‘ওয়াকওয়ে’। সকাল-সন্ধ্যা হাজারো মানুষ হাঁটছে। উদ্ধার করা হয়েছে নদীর সীমানারেখা। এ কাজেও তিনি আত্মীয়-অনাত্মীয় নির্বিশেষে জেলা প্রশাসনকে কঠোর অনুশাসন দিয়ে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালিয়ে সর্বস্তরের মানুষের সুনাম অর্জন করেছিলেন। জনশ্রুতি আছে, তিনি তার নিজের আত্মীয়ের দখলে থাকা নদীর জমি প্রথম উদ্ধার করেছিলেন। ফলে অন্য কারও তদবির, অভিযোগ-অনুযোগে কর্ণপাতও করতে হয়নি তাকে। এটিও সাম্প্রতিককালে এক নজিরবিহীন ঘটনা আমাদের এ সমাজে।

একজন মোহজয়ী, নিভৃতচারী, স্বাধীনচেতা, অভিমানী সৈয়দ আশরাফের রেখে যাওয়া এসব কীর্তি চিরভাস্বর হয়ে থাকবে কিশোরগঞ্জের লাখ লাখ মানুষের হৃদয়ে। তিনি এক মৃত্যুহীন প্রাণ। তিনি অবিনশ্বর, চিরঞ্জীব। তাকে ঘিরেই সতত আবর্তিত হোক আমাদের প্রিয় কিশোরগঞ্জের মাটি ও মানুষ।

            লেখক : গল্প ও প্রবন্ধকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা