শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম : কিশোরগঞ্জবাসীর এক অনুভূতির নাম

‘কিছু কিছু মৃত্যু আছে বালিহাঁসের পালকের চেয়েও হালকা, আবার কিছু কিছু মৃত্যু থাই পর্বতের চেয়েও ভারী’- মাও সে তুং। সম্প্রতি প্রয়াত বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও বরেণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের আকস্মিক মৃত্যু থাই পর্বতের সঙ্গেই তুলনীয়। সৈয়দ আশরাফ তার জীবদ্দশায় আনুষ্ঠানিক শেষ বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগকে আমি দল হিসেবে ভাবী না, এটি বাংলাদেশের মানুষের একটি অনুভূতির নাম’। তার লাশ হেলিকপ্টারযোগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা থেকে কিশোরগঞ্জে রওনা হওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত হয়, স্থানীয় স্টেডিয়ামে নামাজে জানাজার আয়োজন করলে স্থানসংকুলান হবে না। তাই সিদ্ধান্ত হলো, শহরের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে তা হবে। তার জানাজায় অংশগ্রহণকারী লক্ষাধিক মুসল্লির ঢল, তাদের অনুভূতি প্রকাশ, অশ্রুপাতই প্রমাণ করে মানুষের ভালোবাসার অন্তর্নিহিত বাণী। জানতে পারি, জানাজার ঘণ্টা দেড়েক আগেই শহরের দোকানপাট, বিপণিবিতান, প্রতিষ্ঠান স্বতঃস্ফূর্তভাবে বন্ধ হয়ে যায়। শহরের আপামর মানুষের স্রোত শোলাকিয়া অভিমুখে। কিশোরগঞ্জের ইতিহাসে এমনটি ইতিপূর্বে দেখা যায়নি। জানা গেছে, ঈদের জামাতের চেয়েও মাঠে মানুষের উপস্থিতি বেশি ছিল। এর পেছনে আমি দুটো কারণ খুঁজে পাই। প্রথমত. একজন নম্র, বিনয়ী, নির্মোহ, নিঃস্বার্থ, মিতভাষী বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তিনি। দ্বিতীয়ত. বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলামের ব্যক্তি ইমেজ ও মহান মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান, যা কিশোরগঞ্জের মানুষ কখনই বিস্মৃত হবে না। কিশোরগঞ্জ সদর থেকে পরপর পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার রহস্য এখানেই নিহিত। সৈয়দ আশরাফের জন্ম ১৯৫২ সালের জানুয়ারি মাসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তার শৈশবের কয়েক বছর কাটে ঢাকার লালবাগ এলাকায়। পঞ্চাশের দশকের শেষের দিকে বাবার চাকরিসূত্রে তারা ময়মনসিংহে বসবাস করতে থাকেন। তিনি ’৬৮ সালে ময়মনসিংহ থেকে এসএসসি পাস করেন। ’৭০-এর দশকের শেষ দিকেই তিনি ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তখন টাঙ্গাইলসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা। মাত্র ১৯ বছর বয়সে ’৭১ সালে ভারতের দেরাদুনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগে ভর্তি হন। মাস্টারদা সূর্যসেন হলের আবাসিক ছাত্রও ছিলেন। সৈয়দ আশরাফ স্বাধীনতা-উত্তর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন। তখন তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যথেষ্ট সক্রিয় একজন কর্মী ছিলেন। ’৭৪ সালে উচ্চ শিক্ষার্থে লন্ডন চলে যান। সেখানে তিনি লন্ডন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন। দীর্ঘ সময় বিলেতে বসবাসকালে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক প্রয়াত শিলাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেন। এ দম্পতির একমাত্র কন্যাসন্তান রিমা ইসলাম লন্ডনে বসবাস করেন। রিমা লন্ডনের একটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেছেন। বর্তমানে তিনি এইচএসবিসি ব্যাংক লন্ডনে কর্মরত।

দীর্ঘ ২১ বছর পর তিনি ’৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে ’৯৫ সালে দেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ’৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচবার অর্থাৎ ’৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে জীবনাবসান অবধি জাতীয় সংসদ সদস্য থাকেন। কিশোরগঞ্জ-১ সংসদীয় আসন থেকে বার বার তিনি মানুষের অকৃত্রিম ও অকুণ্ঠ ভালোবাসা পেয়েছেন। মরণযাত্রায়ও যার প্রতিচ্ছবি বাকরুদ্ধ হয়ে অবলোকন করেছে বাংলাদেশসহ সারা দুনিয়া। আপাদমস্তক দেশপ্রেমিক, নিরহংকার, সৎ ও অকুতোভয় সাহসী মানুষ ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। সরল-সহজ, সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত একজন বাঙালি নেতার বিরল প্রতিকৃতি তিনি। বাংলাদেশ, বাঙালি জাতি, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একইসঙ্গে প্রয়াত বাবা জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামের প্রতি তার গভীর শ্রদ্ধা, গর্ববোধ ও প্রবল ভালোবাসা ছিল। বাবার সিভিল সার্ভিস নিয়েও তিনি মাঝেমধ্যে অহংকার করে বলতেন, ‘আমার বাবা ১৯৪৯ সালে সিএসএস পরীক্ষা পাস করেছিলেন’। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, গণমানুষের নেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি তার আস্থা ছিল অপরিসীম। বঙ্গবন্ধুকন্যাই যেন তার কাছে ছিল বাংলাদেশ। এর প্রমাণ তিনি রেখেছেন দেশের দুঃসময়ে, ক্রান্তিকালে। তার আপসহীন এই কর্তব্যবোধ দেশের রাজনীতিতে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। সাধারণ মানুষের জন্য তার অফুরন্ত দরদ ছিল, মানুষকে নিয়ে ভাবতেন তিনি, যা তার সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় ক্রমেই উদ্ভাসিত হয়ে উঠত। তিনি প্রায়ই ময়মনসিংহ ও কিশোরগঞ্জের আঞ্চলিক ভাষায় মজার মজার কথা বলতেন। কখনো কাউকে ঠাট্টার ছলে আঞ্চলিক কথায় গালি দিয়ে নিজেই হাসতেন এবং অন্যকেও হাসাতেন। একান্ত আপন মানুষ ছাড়া কেউ বুঝতে পারত না তার কোনটা হাসি, কোনটা বেদনা বা কোনটা অপছন্দ। প্রখর মেধাবী মানুষ ছিলেন তিনি। একই সঙ্গে ছিলেন সিদ্ধান্তে অটল, অবিচল, দৃঢ়চেতা এক ব্যক্তিত্ববান পুরুষ।

কতটা সাধারণ জীবনবোধ তার আয়ত্তে ছিল একটি বিষয় উল্লেখ করলে স্পষ্ট হবে, টানা চারবারের সংসদ সদস্য সৈয়দ আশরাফ; অথচ তার ব্যক্তিগত পাসপোর্টটি ছিল নীল পাসপোর্ট। ভিআইপি পাসপোর্ট অর্থাৎ লাল পাসপোর্টের প্রয়োজনবোধ করতেন না তিনি। সরকারি সুযোগ-সুবিধার দিকেও তার নজর ছিল যৎসামান্য। শিশুর সরলতা, সাধারণের জীবন, অল্পে তুষ্ট চরিত্র, বড় মনের অধিকারী সমসাময়িক বিশ্বরাজনীতির এক অসাধারণ বিশ্লেষকের নাম সৈয়দ আশরাফ। ২০১৩ সালের শেষ দিকে চট্টগ্রামে চাকরির সুবাদে আমার সুযোগ হয়েছিল তার সঙ্গে একান্তে কিছু সময় কাটানোর। তিনি একবার বললেন পতেঙ্গার বোট ক্লাবে যাবেন। বেলকনিতে বসে সিগারেটের সঙ্গে কর্ণফুলীর জল আর নোঙর করা জাহাজ দেখতে তিনি পছন্দ করতেন। মনে হয় এখানে তিনি লন্ডন শহরের সাদৃশ্য অনুভব করতেন। আমরা একই গাড়িতে যাই। নানা প্রাসঙ্গিক আলাপ করি। একপর্যায়ে আমি নিজেই বলি, ‘আপনি তো নির্বাচনী এলাকায় একেবারেই যাচ্ছেন না। মানুষ ভোট দেবে কি? কিশোরগঞ্জ শহরের রাস্তাঘাটেরও বেহাল অবস্থা দেখে এসেছি। নির্বাচনের আগে দু-এক বার সফর করা উচিত।’ তিনি নিঃসংশয়ে বললেন, ‘মানুষ আমাকে ভোট দেবে না এর কোনো কারণ তো দেখছি না। উন্নয়নের কারণে বা রাস্তাঘাট তৈরি করে দিলেই ভোট দেবে বিষয়টি এমন নয়। ভোট দেবে আপনি যদি মানুষের কোনো ক্ষতি না করেন অর্থাৎ অত্যাচার, নির্যাতন, মামলা-মোকদ্দমা ইত্যাদিতে কাউকে জড়িয়ে না ফেলেন। তবে অবশ্যই মানুষ ভোট দেবে। আমার কাছে তো স্থানীয় ডিসি বা এসপির ফোন নম্বরই নেই। কারও জন্য কোনো দিন অন্যায় তদবির করিনি। কাজেই আমার বিশ্বাস মানুষ আমাকেই ভোট দেবে।’ ২০১৮ সালে এসে আমি দেখলাম, তার কথাই সত্য, তিনিই এ দেশের মানুষকে যথার্থভাবে চিনতেন।

সৈয়দ আশরাফের সারল্যের আরেকটি ঘটনা বলা যায়, পরে আরও একবার তিনি চট্টগ্রামে এসেছিলেন। দিনের কর্মসূচি শেষে তিনি তার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেবেন। শহরে এক বন্ধুর বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করে উঠলেন চট্টগ্রামের সিনিয়রস ক্লাবে। আমি তার সঙ্গেই আছি। রাত ১১টার পর তিনি ওই ক্লাবে পৌঁছেন। হঠাৎ তার বন্ধুরা জিজ্ঞাসা করলেন, ‘ভাই হালকা কিছু খাবেন? ঘুমাতে কিন্তু আরও বিলম্ব হবে।’ তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, পিঠা খাওয়া যায়, আবার সঙ্গে সঙ্গে না না করে বলেছিলেন, ‘এত রাতে এটা কি সম্ভব হবে?’ আমি বললাম, ‘চেষ্টা করে দেখি না স্যার।’ তিনি নিষ্পাপ শিশুর মতো মৃদু হাসলেন। আমি এনডিসিকে পিঠাঘরে পাঠিয়ে দিলাম। তিনি মালিককে বাসা থেকে উঠিয়ে দোকান খুলে পিঠার ব্যবস্থা করলেন। তিনি সামান্য একটু পিঠা মুখে নিলেন, কিন্তু প্রশংসা করতে ভোলেননি। তবে অব্যক্ত থেকে যায় তার ভিতরের হাসিটুকু, আনন্দটুকু।

আজকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের চেহারা আমূল পাল্টে গেছে। বর্তমানে এ শহর ভাটি বাংলার অন্যতম প্রধান জনবহুল জনপদে পরিণত হয়েছে। বিখ্যাত নরসুন্ধা নদী, যা মেরুদণ্ডের মতো এ শহরকে সোজা দুই ভাগে ভাগ করে দেয় এবং দুই দিকেই সমানতালে ক্রমবর্ধমান। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী হিসেবে সৈয়দ আশরাফের ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও পরিকল্পনায় নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে বেশকটি দৃষ্টিনন্দন ব্রিজ। অনেকটা লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজের মতো। নদীর দুই পাশে তৈরি করা হয়েছে চমৎকার ‘ওয়াকওয়ে’। সকাল-সন্ধ্যা হাজারো মানুষ হাঁটছে। উদ্ধার করা হয়েছে নদীর সীমানারেখা। এ কাজেও তিনি আত্মীয়-অনাত্মীয় নির্বিশেষে জেলা প্রশাসনকে কঠোর অনুশাসন দিয়ে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালিয়ে সর্বস্তরের মানুষের সুনাম অর্জন করেছিলেন। জনশ্রুতি আছে, তিনি তার নিজের আত্মীয়ের দখলে থাকা নদীর জমি প্রথম উদ্ধার করেছিলেন। ফলে অন্য কারও তদবির, অভিযোগ-অনুযোগে কর্ণপাতও করতে হয়নি তাকে। এটিও সাম্প্রতিককালে এক নজিরবিহীন ঘটনা আমাদের এ সমাজে।

একজন মোহজয়ী, নিভৃতচারী, স্বাধীনচেতা, অভিমানী সৈয়দ আশরাফের রেখে যাওয়া এসব কীর্তি চিরভাস্বর হয়ে থাকবে কিশোরগঞ্জের লাখ লাখ মানুষের হৃদয়ে। তিনি এক মৃত্যুহীন প্রাণ। তিনি অবিনশ্বর, চিরঞ্জীব। তাকে ঘিরেই সতত আবর্তিত হোক আমাদের প্রিয় কিশোরগঞ্জের মাটি ও মানুষ।

            লেখক : গল্প ও প্রবন্ধকার।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

১১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত
ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন