শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জানুয়ারি, ২০১৯

ব্যাংক হিসাবে লেনদেন করা না হলে শেষমেশ যা ঘটে

তপন কুমার ঘোষ
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংক হিসাবে লেনদেন করা না হলে শেষমেশ যা ঘটে

কোনো গ্রাহক তার ব্যাংক হিসাবে টানা ১০ বছর কোনো লেনদেন বা যোগাযোগ না করলে তা অদাবিকৃত (দাবিদারবিহীন) আমানত হিসেবে গণ্য হবে। ফি-বছর অদাবিকৃত আমানত সুদসহ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে হবে। এটা আইনের বিধান। ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৩৫ নম্বর ধারায় অদাবিকৃত আমানত এবং মূল্যবান সামগ্রী সম্পর্কিত বিধান জারি করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকে দাবিদারবিহীন আমানত জমা হওয়ার পরও দাবি করার সুযোগ থাকবে। কিন্তু দুই বছরের মধ্যে কেউ দাবি না করলে বা কোনো পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত না করলে তা সরকারের সম্পত্তি হিসেবে গণ্য হবে এবং সরকারের কাছে তা ন্যস্ত হবে। তবে ব্যাংক কোম্পানি আইনের এই ধারা সরকার, অপ্রাপ্তবয়স্ক বা আদালতের অর্থের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। ব্যাংকের নিরাপদ জিম্মায় রক্ষিত কোনো মূল্যবান সামগ্রীর ক্ষেত্রেও ব্যাংক কোম্পানি আইনের এই বিধান প্রযোজ্য হবে।

অদাবিকৃত আমানত : এ সম্পর্কে ব্যাংক কোম্পানি আইনে বলা হয়েছে যে, মেয়াদি আমানতের (স্থায়ী আমানত) ক্ষেত্রে মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখ থেকে ১০ বছরের মধ্যে ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করা না হলে তা অদাবিকৃত আমানত হিসেবে গণ্য হবে। অন্য কোনো আমানত যেমন, চলতি, সঞ্চয়ী, স্বল্পমেয়াদি আমানতের ক্ষেত্রে সর্বশেষ লেনদেন বা হিসাব বিবরণীর সর্বশেষ প্রাপ্তিস্বীকারের তারিখ থেকে এই ১০ বছর সময় গণনা শুরু হবে।

অদাবিকৃত মূল্যবান সামগ্রী : ব্যাংকের নিরাপদ জিম্মায় রক্ষিত মূল্যবান সামগ্রী আমানতকারী যদি ১০ বছর ধরে পরিদর্শন না করেন তবে তা অদাবিকৃত সামগ্রী হিসেবে গণ্য হবে এবং সংশ্লিষ্ট দলিল বা ব্যবস্থার শর্ত অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে হস্তান্তর করতে হবে।

লেনদেন না হওয়ার কারণ : গ্রাহক মৃত্যুবরণ করলে ব্যাংক হিসাবে লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। এক্ষেত্রে গ্রাহকের উত্তরাধিকারীরা ব্যাংকে যোগাযোগ না করলে হিসাবটি এক পর্যায়ে দাবিদারবিহীন আমানত হিসেবে চিহ্নিত হয়। আবার কোনো গ্রাহক দীর্ঘদিন বিদেশে অবস্থান করায় বা অন্য কোনো কারণে ব্যাংক হিসাবে দীর্ঘ ১০ বছর লেনদেন না করায় তা অদাবিকৃত আমানত হিসাবের তালিকায় স্থান পায়। হিসাবে কম টাকা আছে এই বিবেচনায় অনেক গ্রাহক ব্যাংকে যোগাযোগ করেন না।

নোটিস প্রদান : গ্রাহকের অজান্তে নয়, গ্রাহককে জানিয়েই অদাবিকৃত আমানত বা অদাবিকৃত মূল্যবান সামগ্রী বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠানোর আগে আমানতকারীর কাছে তিন মাসের লিখিত নোটিস দিতে হবে। আমানতকারীর দেওয়া সর্বশেষ ঠিকানায় প্রাপ্তিস্বীকার রসিদসহ রেজিস্টার্ড ডাকযোগে এই নোটিস পাঠাতে হবে। নোটিস প্রেরণের তিন মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পরও যদি প্রাপ্তিস্বীকারপত্র বা কোনো উত্তর না আসে তখনই কেবল বাংলাদেশ ব্যাংকে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।

নমিনি : ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১০৩ নম্বর ধারা মোতাবেক আমানতকারী এমন একজন ব্যক্তিকে মনোনীত করতে পারেন যাকে গ্রাহকের মৃত্যুর পর আমানতের টাকা প্রদান করা যেতে পারে। ওই ব্যক্তি ‘নমিনি’ হিসেবে বেশি পরিচিত। অপ্রাপ্তবয়স্ককেও নমিনি করা যায়। নমিনি নাবালক থাকা অবস্থায় আমানতকারী মৃত্যুবরণ করলে সেক্ষেত্রে আমানতের টাকা কে গ্রহণ করবেন সে ব্যাপারে আমানতকারী আগেই নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন। আমানতকারী যে কোনো সময় নমিনি পরিবর্তন করতে পারেন। কাউকে নমিনি করা না হলে উত্তরাধিকার সনদ অনুযায়ী আইনত উত্তরাধিকারীরা আমানতের টাকা প্রাপ্য হন। প্রসঙ্গত, আমানত হিসাবের ন্যায় আমানতকারীর মৃত্যুর পর ব্যাংকের নিরাপদ জিম্মায় রক্ষিত কোনো মূল্যবান সামগ্রী আমানতকারী কর্তৃক পূর্ব-মনোনীত কোনো ব্যক্তিকে প্রদান করার বিধান ব্যাংক কোম্পানি আইনে আছে।

সুপ্ত ও নিষ্ক্রিয় হিসাব : একটানা ছয় মাস আমানত হিসাবে কোনো লেনদেন (জমা বা উত্তোলন) করা না হলে হিসাবটি ডরম্যান্ট বা ‘সুপ্ত’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। সুপ্ত হিসাব থেকে চেকের মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের প্রাক্কালে ব্যাংক সাবধানতা অবলম্বন করে থাকে। গ্রাহকের স্বার্থেই এটা করা হয়। উদ্দেশ্য, জাল-জালিয়াতি প্রতিরোধ। আবার টানা এক বছর কোনো আমানত হিসাবে গ্রাহক কর্তৃক কোনো লেনদেন করা না হলে হিসাবটি ইনঅপারেটিভ বা ‘নিষ্ক্রিয়’ হয়ে যায়। ব্যাংকভেদে এই সময়সীমার তারতম্য হতে পারে। নিষ্ক্রিয় হিসাবটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে অপারেটিভ বা ‘সক্রিয়’ করা না হলে গ্রাহক হিসাবটিতে কোনো প্রকার লেনদেন করতে পারেন না। এক্ষেত্রে দীর্ঘদিন লেনদেন না করার যুক্তিসংগত কারণ উল্লেখ করে হিসাবটি সক্রিয় করার জন্য ব্যাংকে চিঠি দিতে হবে। ব্যাংকের অনুমতি সাপেক্ষে হিসাবটিতে নগদ অর্থ জমা দেওয়ার পর এটি সক্রিয় হবে। উদ্দেশ্য, গ্রাহকের আমানতের সুরক্ষা।

নীতিমালা : ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৩৫ ধারার আলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর অদাবিকৃত আমানত ও মূল্যবান সামগ্রী সম্পর্কিত একটি নীতিমালা জারি করেছে। নীতিমালা অনুসারে দাবিহীন আমানত ও মূল্যবান সামগ্রীর বিবরণী ব্যাংক কর্তৃক প্রত্যেক পঞ্জিকা বর্ষ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রেরণ করতে হবে। এ ছাড়া প্রতি পঞ্জিকা বছরের এপ্রিল মাসে দাবিহীন আমানত ও মূল্যবান সামগ্রী বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার পর এ সংক্রান্ত তালিকা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ওয়েবসাইট ও সরকারি গেজেটে প্রকাশ করতে হবে। এ ছাড়া কমপক্ষে দুটি পত্রিকায় প্রতি তিন মাসে একবার করে এক বছর ধরে এই তালিকা প্রকাশ করার জন্য নীতিমালায় বলা হয়েছে। এই তালিকা বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটেও এক বছর ধরে দেখা যাবে।

লেখক : সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনতা ব্যাংক লিমিটেড।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি নির্দেশনা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

৪৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান
শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ
অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ
সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার
খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২
সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক
সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা
নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ
নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই
সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ
কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা
দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা
দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর
নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক
ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন