শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সংরক্ষিত আসন

রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সংরক্ষিত আসন

সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নের তোড়জোড় চলছে। নানামুখী দৌড়-ঝাঁপের খবরও আমরা পাচ্ছি। প্রশ্ন হচ্ছে, সংরক্ষিত আসনের মধ্য দিয়ে সমাজের কোন নারীরা সংসদে আসতে চাচ্ছেন? কেননা অভিজ্ঞতা বলে, সংরক্ষিত আসনগুলোর বেশ রমরমা বাজার আছে, এখানে নানাভাবে আসন কেনাবেচা হয়। গ্ল্যামার জগতের নায়িকা-গায়িকা, রাজনৈতিক নেতাদের আত্মীয়-স্বজন, মামা-চাচা, খালা-ফুফু, বাপ-মায়ের বিবেচনা থেকে এই সংরক্ষিত আসনগুলো প্রায়শই রেহাই পায় না। এসব কারণে এ আসনগুলো নিয়ে ঠাট্টা-তামাশা হতে দেখা যায়। সংরক্ষিত আসনে মনোনয়নের জন্য প্রার্থী নির্বাচনের প্রক্রিয়াটা একেবারেই অস্বচ্ছ। দলগুলো যদি ত্যাগী নেতাদের, তৃণমূলে, মাঠের রাজনীতিতে অভিজ্ঞ নেতাদের মনোনয়ন দিত যারা সত্যি সত্যি রাজনীতিটা করছেন, বুঝছেন, রাজনীতি নিয়ে বা আধুনিক দুনিয়া সম্পর্কে জানাশোনা আছে, যাদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আছে, যারা নিজেদের প্রস্তুত করছেন তাদের মনোনয়ন দিত তাহলে কিন্তু সংরক্ষিত নারী আসনের চিত্রটা পাল্টে যেত। এমনটি হলে রাজনীতিতে নারীর ক্ষমতায়ন এবং সমাজে নারীর রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তনের সূচনা হতো।

যদিও কোটাব্যবস্থা নিয়ে পৃথিবীর অনেক দেশেই দ্বিমত আছে, এতদসত্বেও এটি একই সঙ্গে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সাফল্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো রাজনৈতিক ক্ষেত্রে লৈঙ্গিক সমতা। আন্তর্জাতিকভাবে, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ধীরে হলেও নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক কোটার বিষয়টিকে একটি ইতিবাচক উপাদান, উদ্যোগ বা সমান সুযোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে। দি ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) তাদের ২০১২ সালের ‘প্ল্যান অব অ্যাকশন ফর জেন্ডার-সেনসিটিভ পার্লামেন্ট’ শীর্ষক সভায় সংসদে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং তাদের রাজনীতির মূলধারায় নিয়ে আসার বিষয়ে অঙ্গীকার করে। ওই সভায় বলা হয়, ‘একটি জেন্ডার সংবেদনশীল সংসদই হচ্ছে প্রকৃতপক্ষে একটি আধুনিক সংসদ।’ সে লক্ষ্যে, বলার অপেক্ষা রাখে না যে, আমাদের আরও অনেক দূর যেতে হবে।

১৯৭২ সালের সংবিধানে প্রথম বাংলাদেশের সংসদে সংরক্ষিত আসনব্যবস্থা চালু করা হয় যেখানে ৩০০ সাধারণ আসনের সঙ্গে নারীদের জন্য ১০ বছরের জন্য অতিরিক্ত ১৫টি সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা রাখা হয়। পরবর্তী সময়ে আসনের সংখ্যা বাড়িয়ে ৩০টি, এরপর ৪৫টি এবং ২০১১ সালের ১৫তম সংশোধনীতে এর সংখ্যা বাড়িয়ে ৫০টি করা হয়। তবে ১০ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ২০১৮ সালের ৮ জুলাই ১৭তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ২৫ বছরের জন্য বাড়িয়ে ৫০টিতে উন্নীত করা হয়।

‘সংরক্ষিত আসনের’ দার্শনিক ভিত্তি হচ্ছে, যারা রাজনৈতিকভাবে পিছিয়ে আছে তাদের একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এই বিশেষ ব্যবস্থার অধীনে এনে তাদের রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতায়িত করা। কিন্তু ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে সর্বশেষ ২০১৮ সালে এসেও আমরা সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা এবং এর মেয়াদ বাড়াতে দেখছি। আশা করা হয়েছিল সংরক্ষিত আসনে আসা নারীরা একবার-দুবার এভাবে এসে, সংসদীয় রাজনীতির অভিজ্ঞতা নিয়ে, পরে সরাসরি নির্বাচনে যাবেন এবং রাজনীতিতে নিজেদের জায়গা করে নেবেন। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। এ কারণে, আমার প্রতীতি, সংরক্ষিত আসনের চেতনাটাই মার খাচ্ছে। বিদ্যমান ব্যবস্থার মূল দুর্বলতা হলো : সাধারণ আসনের প্রার্থীদের মতো সংরক্ষিত আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নিজেদের কোনো এলাকা থাকে না যার হয়ে তারা প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন। ফলে সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীদের জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রার্থীদের মতো ক্ষমতা প্রয়োগের সুযোগও থাকে না। জনপ্রতিনিধিত্বের সুযোগ না থাকায় সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীরা সাধারণ আসনে নির্বাচন করা প্রার্থীদের মতো নিজেদের জন্য তহবিলও সংগ্রহ করতে পারেন না, যা তাদের অবস্থাকে আরও দুর্বল করাসহ প্রকৃতপক্ষে তাদের ‘দ্বিতীয়-শ্রেণির’ এমপিতে পরিণত করে।

সংরক্ষিত আসনব্যবস্থা এমনভাবে করা হয়েছে যেখানে শুধু আলাদাভাবে নারীদের তালিকা করা হয়, যার ফলে সংরক্ষিত ও সাধারণ আসনের প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি দেখা যায় : প্রতিটি নির্বাচনী জেলায় একই সময়ে সাধারণ (প্রায় অধিকাংশই পুরুষ) প্রতিনিধি ও অতিরিক্ত (নারী) প্রতিনিধি দেখা যায়। সংরক্ষিত আসনের একজন এমপির তার নির্বাচনী এলাকার একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যোগদানের খবরে তাকে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত এমপি বিদেশ থেকে হুমকি দিয়েছিলেন বলে একবার এক জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বলা হয়েছিল, সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচিত বলে তিনি সরাসরি এমপি নন, বিধায় তার নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশের অধিকার নেই। এমনকি ওই এমপির সমর্থকরা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ওই নারী সংসদ সদস্যের ওপর হামলাও করে; ওই ঘটনায় অনেক শিশু আহত হয়। এর পর থেকে অনেক নারী সংসদ সদস্যই নিজ নিজ এলাকার সরাসরি ভোটে নির্বাচিত এমপির অনুপস্থিতিতে গোপনে তার নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শন করেন। সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্যরা মূলত দলীয় মনোনয়নের জন্য নিজেদের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শনে যেতে চান। কিন্তু এতে তাদের সরাসরি নির্বাচিত এমপিদের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে পড়তে হয়। ফলে অনেক নারী ওইসব সংসদ সদস্যের এলাকায় না গিয়ে বরং নিজ নিজ এলাকাতেই অবস্থান করতে দেখা যায়। সাধারণত একই নির্বাচনী এলাকার দায়িত্ব যদি একই সঙ্গে একজন এমপি ও সংরক্ষিত নারী এমপির ওপর পড়ে তাহলে সংরক্ষিত আসনের এমপিরা সরাসরি আসনে নির্বাচিত এমপিদের ব্যাপক রোষের শিকার হন। এ ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্তদের তুলনায় একই এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত এই এমপিদের বিরোধ অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে। বর্তমানে সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়ন তালিকা মূলত দলীয় নেতারা তৈরি করেন। অন্যদিকে তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো মানদন্ড অনুসরণ করা হয় না, এ ক্ষেত্রে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক ব্যক্তির সঙ্গে দলের সখ্য, পরিচিত ইত্যাদি বরং মেধার পরিবর্তে বেশি গুরুত্ব পায়। এ সমস্যা সমাধানে প্রতিটি দলেরই মনোনয়নের ক্ষেত্রে এমন কিছু নিয়ম তৈরি করা উচিত। বিভিন্ন সময়ে প্রস্তাব করা হয়েছিল যে, সংরক্ষিত আসনে নারী সংসদ সদস্য নির্বাচনের জন্য পুরো দেশকে ৩০টি অঞ্চলে ভাগ করে প্রতিটি অঞ্চলে সরাসরি আসনে নির্বাচিত এমপিদের নিয়ে একটি করে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ গঠন করা কিংবা নারী আসনের সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪টি করা এবং প্রতিটি জেলা থেকে একজন নারী এমপি নির্বাচিত করা যায় কিনা। দলের নেতার তৈরি তালিকা নয় বরং জাতীয় পর্যায়ে ‘বিশেষ নির্বাচনী এলাকা’ গঠনের মাধ্যমে সংরক্ষিত আসনের জন্য শুধু যোগ্য নারীদের (ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট) মনোনয়নের ব্যবস্থা করা উচিত। ‘সুপার কনস্টিটিউয়েন্সি’ বা ‘সুপার ডিস্ট্রিক্ট’ মডেলও একটি বিকল্প প্রস্তাব; এতে আমরা সারা দেশের ৩০০টি আসনের পাশাপাশি মোট ৫০টি আসনকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে পারি, যে আসনগুলো ‘বিশেষ সংসদীয় এলাকা’র মর্যাদা পাবে। এ আসনগুলোর আলাদা ভোটার তালিকা থাকবে এবং সংসদ নির্বাচনের দিনেই একই সঙ্গে এসব আসনেও সরাসরি নির্বাচনে অংশ নেবেন। যেহেতু এ আসনগুলো নারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে ফলে এখানে নারীদের বিপরীতে কেবল নারীরাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন; দেশের নারী অধিকার আন্দোলনের নেতারাও এমন ধারণার কথা বলে আসছেন। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন, পৌরসভা ও সিটি কাউন্সিল নির্বাচনের পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে। বিশেষ নির্বাচনী এলাকার সংখ্যা মোট সংরক্ষিত আসনের সমান (বর্তমানে ৫০) এবং প্রতিটি বিশেষ নির্বাচনী এলাকাকে ছয়টি সাধারণ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। এর মধ্য দিয়ে বিভিন্ন এলাকার নারী প্রতিনিধিদের মধ্যে সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাওয়াসহ এসব আসনে ব্যক্তির পরিবর্তে তার অবস্থানের ভিত্তিতে প্রতিনিধি নির্বাচিত করা সম্ভব হবে।

সংসদে যখন সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যরা আসেন তখন তারা সরাসরি নির্বাচিত সদস্যদের মতোই একই মর্যাদা ভোগ করেন। তিন কোটি টাকা দামের ট্যাক্স-ফ্রি গাড়ি থেকে শুরু করে সাংবিধানিকভাবে সংসদ সদস্যদের সব ক্ষমতা একই থাকে। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, যখন বাজেট বরাদ্দ হয় তখন সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যরা সরাসরি নির্বাচিতদের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ বাজেট বরাদ্দ পান।  আমরা বলছি, অনগ্রসরদের এগিয়ে নিতে এই সংরক্ষিত আসন, তাহলে অনগ্রসরদের জন্য আমরা কেন কম বরাদ্দ দেব? যাদের ক্ষমতায়ন করতে চাই তাদের তো বরং বেশি বাজেট দেওয়ার কথা।

সংরক্ষিত আসনের নারী এমপিদের কাজের জন্য ‘বিশেষ  সেক্টর’ চিহ্নিত করা যায়। যেমন একজন সংরক্ষিত এমপি পাঁচ বছর ধরে কেবল ‘বেদে সম্প্রদায়’ নিয়েই কাজ করবেন। অন্যরা কেউ ‘প্রতিবন্ধী’, কেউ ‘হিজড়া’, বা আদিবাসী নারী, সংখ্যালঘু নারী, কৃষক নারী, শ্রমিক নারী, কর্মজীবী নারী, জেলে সম্প্রদায়, বেদে সম্প্রদায় বাল্যবিবাহ, নগরউদ্বাস্তু কিংবা পথশিশুর মতো নির্দিষ্ট একটি বিষয় নিয়ে কাজ করবেন। আর কেবল কাজের ক্ষেত্র নয়, আমি তো মনে করি, সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হিসেবেও দলিত নারী, আদিবাসী নারী কিংবা হিজড়া সম্প্রদায়ের মানুষের মনোনীত হয়ে আসা উচিত। প্রশ্ন যেহেতু প্রতিনিধিত্বের, তাই রাজনৈতিকভাবে যেসব শ্রেণি ও পেশার নারীরা পিছিয়ে আছেন, সংসদে তারা যদি মনোনীত হয়ে আসতে পারেন, তবে ওইসব পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তারা যে জোরালো ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন নির্দ্বিধায় তা বলা যায়।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি
বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে