শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সংরক্ষিত আসন

রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সংরক্ষিত আসন

সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নের তোড়জোড় চলছে। নানামুখী দৌড়-ঝাঁপের খবরও আমরা পাচ্ছি। প্রশ্ন হচ্ছে, সংরক্ষিত আসনের মধ্য দিয়ে সমাজের কোন নারীরা সংসদে আসতে চাচ্ছেন? কেননা অভিজ্ঞতা বলে, সংরক্ষিত আসনগুলোর বেশ রমরমা বাজার আছে, এখানে নানাভাবে আসন কেনাবেচা হয়। গ্ল্যামার জগতের নায়িকা-গায়িকা, রাজনৈতিক নেতাদের আত্মীয়-স্বজন, মামা-চাচা, খালা-ফুফু, বাপ-মায়ের বিবেচনা থেকে এই সংরক্ষিত আসনগুলো প্রায়শই রেহাই পায় না। এসব কারণে এ আসনগুলো নিয়ে ঠাট্টা-তামাশা হতে দেখা যায়। সংরক্ষিত আসনে মনোনয়নের জন্য প্রার্থী নির্বাচনের প্রক্রিয়াটা একেবারেই অস্বচ্ছ। দলগুলো যদি ত্যাগী নেতাদের, তৃণমূলে, মাঠের রাজনীতিতে অভিজ্ঞ নেতাদের মনোনয়ন দিত যারা সত্যি সত্যি রাজনীতিটা করছেন, বুঝছেন, রাজনীতি নিয়ে বা আধুনিক দুনিয়া সম্পর্কে জানাশোনা আছে, যাদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আছে, যারা নিজেদের প্রস্তুত করছেন তাদের মনোনয়ন দিত তাহলে কিন্তু সংরক্ষিত নারী আসনের চিত্রটা পাল্টে যেত। এমনটি হলে রাজনীতিতে নারীর ক্ষমতায়ন এবং সমাজে নারীর রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তনের সূচনা হতো।

যদিও কোটাব্যবস্থা নিয়ে পৃথিবীর অনেক দেশেই দ্বিমত আছে, এতদসত্বেও এটি একই সঙ্গে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সাফল্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো রাজনৈতিক ক্ষেত্রে লৈঙ্গিক সমতা। আন্তর্জাতিকভাবে, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ধীরে হলেও নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক কোটার বিষয়টিকে একটি ইতিবাচক উপাদান, উদ্যোগ বা সমান সুযোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে। দি ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) তাদের ২০১২ সালের ‘প্ল্যান অব অ্যাকশন ফর জেন্ডার-সেনসিটিভ পার্লামেন্ট’ শীর্ষক সভায় সংসদে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং তাদের রাজনীতির মূলধারায় নিয়ে আসার বিষয়ে অঙ্গীকার করে। ওই সভায় বলা হয়, ‘একটি জেন্ডার সংবেদনশীল সংসদই হচ্ছে প্রকৃতপক্ষে একটি আধুনিক সংসদ।’ সে লক্ষ্যে, বলার অপেক্ষা রাখে না যে, আমাদের আরও অনেক দূর যেতে হবে।

১৯৭২ সালের সংবিধানে প্রথম বাংলাদেশের সংসদে সংরক্ষিত আসনব্যবস্থা চালু করা হয় যেখানে ৩০০ সাধারণ আসনের সঙ্গে নারীদের জন্য ১০ বছরের জন্য অতিরিক্ত ১৫টি সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা রাখা হয়। পরবর্তী সময়ে আসনের সংখ্যা বাড়িয়ে ৩০টি, এরপর ৪৫টি এবং ২০১১ সালের ১৫তম সংশোধনীতে এর সংখ্যা বাড়িয়ে ৫০টি করা হয়। তবে ১০ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ২০১৮ সালের ৮ জুলাই ১৭তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ২৫ বছরের জন্য বাড়িয়ে ৫০টিতে উন্নীত করা হয়।

‘সংরক্ষিত আসনের’ দার্শনিক ভিত্তি হচ্ছে, যারা রাজনৈতিকভাবে পিছিয়ে আছে তাদের একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এই বিশেষ ব্যবস্থার অধীনে এনে তাদের রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতায়িত করা। কিন্তু ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে সর্বশেষ ২০১৮ সালে এসেও আমরা সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা এবং এর মেয়াদ বাড়াতে দেখছি। আশা করা হয়েছিল সংরক্ষিত আসনে আসা নারীরা একবার-দুবার এভাবে এসে, সংসদীয় রাজনীতির অভিজ্ঞতা নিয়ে, পরে সরাসরি নির্বাচনে যাবেন এবং রাজনীতিতে নিজেদের জায়গা করে নেবেন। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। এ কারণে, আমার প্রতীতি, সংরক্ষিত আসনের চেতনাটাই মার খাচ্ছে। বিদ্যমান ব্যবস্থার মূল দুর্বলতা হলো : সাধারণ আসনের প্রার্থীদের মতো সংরক্ষিত আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নিজেদের কোনো এলাকা থাকে না যার হয়ে তারা প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন। ফলে সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীদের জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রার্থীদের মতো ক্ষমতা প্রয়োগের সুযোগও থাকে না। জনপ্রতিনিধিত্বের সুযোগ না থাকায় সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীরা সাধারণ আসনে নির্বাচন করা প্রার্থীদের মতো নিজেদের জন্য তহবিলও সংগ্রহ করতে পারেন না, যা তাদের অবস্থাকে আরও দুর্বল করাসহ প্রকৃতপক্ষে তাদের ‘দ্বিতীয়-শ্রেণির’ এমপিতে পরিণত করে।

সংরক্ষিত আসনব্যবস্থা এমনভাবে করা হয়েছে যেখানে শুধু আলাদাভাবে নারীদের তালিকা করা হয়, যার ফলে সংরক্ষিত ও সাধারণ আসনের প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি দেখা যায় : প্রতিটি নির্বাচনী জেলায় একই সময়ে সাধারণ (প্রায় অধিকাংশই পুরুষ) প্রতিনিধি ও অতিরিক্ত (নারী) প্রতিনিধি দেখা যায়। সংরক্ষিত আসনের একজন এমপির তার নির্বাচনী এলাকার একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যোগদানের খবরে তাকে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত এমপি বিদেশ থেকে হুমকি দিয়েছিলেন বলে একবার এক জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বলা হয়েছিল, সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচিত বলে তিনি সরাসরি এমপি নন, বিধায় তার নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশের অধিকার নেই। এমনকি ওই এমপির সমর্থকরা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ওই নারী সংসদ সদস্যের ওপর হামলাও করে; ওই ঘটনায় অনেক শিশু আহত হয়। এর পর থেকে অনেক নারী সংসদ সদস্যই নিজ নিজ এলাকার সরাসরি ভোটে নির্বাচিত এমপির অনুপস্থিতিতে গোপনে তার নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শন করেন। সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্যরা মূলত দলীয় মনোনয়নের জন্য নিজেদের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শনে যেতে চান। কিন্তু এতে তাদের সরাসরি নির্বাচিত এমপিদের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে পড়তে হয়। ফলে অনেক নারী ওইসব সংসদ সদস্যের এলাকায় না গিয়ে বরং নিজ নিজ এলাকাতেই অবস্থান করতে দেখা যায়। সাধারণত একই নির্বাচনী এলাকার দায়িত্ব যদি একই সঙ্গে একজন এমপি ও সংরক্ষিত নারী এমপির ওপর পড়ে তাহলে সংরক্ষিত আসনের এমপিরা সরাসরি আসনে নির্বাচিত এমপিদের ব্যাপক রোষের শিকার হন। এ ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্তদের তুলনায় একই এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত এই এমপিদের বিরোধ অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে। বর্তমানে সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়ন তালিকা মূলত দলীয় নেতারা তৈরি করেন। অন্যদিকে তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো মানদন্ড অনুসরণ করা হয় না, এ ক্ষেত্রে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক ব্যক্তির সঙ্গে দলের সখ্য, পরিচিত ইত্যাদি বরং মেধার পরিবর্তে বেশি গুরুত্ব পায়। এ সমস্যা সমাধানে প্রতিটি দলেরই মনোনয়নের ক্ষেত্রে এমন কিছু নিয়ম তৈরি করা উচিত। বিভিন্ন সময়ে প্রস্তাব করা হয়েছিল যে, সংরক্ষিত আসনে নারী সংসদ সদস্য নির্বাচনের জন্য পুরো দেশকে ৩০টি অঞ্চলে ভাগ করে প্রতিটি অঞ্চলে সরাসরি আসনে নির্বাচিত এমপিদের নিয়ে একটি করে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ গঠন করা কিংবা নারী আসনের সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪টি করা এবং প্রতিটি জেলা থেকে একজন নারী এমপি নির্বাচিত করা যায় কিনা। দলের নেতার তৈরি তালিকা নয় বরং জাতীয় পর্যায়ে ‘বিশেষ নির্বাচনী এলাকা’ গঠনের মাধ্যমে সংরক্ষিত আসনের জন্য শুধু যোগ্য নারীদের (ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট) মনোনয়নের ব্যবস্থা করা উচিত। ‘সুপার কনস্টিটিউয়েন্সি’ বা ‘সুপার ডিস্ট্রিক্ট’ মডেলও একটি বিকল্প প্রস্তাব; এতে আমরা সারা দেশের ৩০০টি আসনের পাশাপাশি মোট ৫০টি আসনকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে পারি, যে আসনগুলো ‘বিশেষ সংসদীয় এলাকা’র মর্যাদা পাবে। এ আসনগুলোর আলাদা ভোটার তালিকা থাকবে এবং সংসদ নির্বাচনের দিনেই একই সঙ্গে এসব আসনেও সরাসরি নির্বাচনে অংশ নেবেন। যেহেতু এ আসনগুলো নারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে ফলে এখানে নারীদের বিপরীতে কেবল নারীরাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন; দেশের নারী অধিকার আন্দোলনের নেতারাও এমন ধারণার কথা বলে আসছেন। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন, পৌরসভা ও সিটি কাউন্সিল নির্বাচনের পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে। বিশেষ নির্বাচনী এলাকার সংখ্যা মোট সংরক্ষিত আসনের সমান (বর্তমানে ৫০) এবং প্রতিটি বিশেষ নির্বাচনী এলাকাকে ছয়টি সাধারণ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। এর মধ্য দিয়ে বিভিন্ন এলাকার নারী প্রতিনিধিদের মধ্যে সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাওয়াসহ এসব আসনে ব্যক্তির পরিবর্তে তার অবস্থানের ভিত্তিতে প্রতিনিধি নির্বাচিত করা সম্ভব হবে।

সংসদে যখন সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যরা আসেন তখন তারা সরাসরি নির্বাচিত সদস্যদের মতোই একই মর্যাদা ভোগ করেন। তিন কোটি টাকা দামের ট্যাক্স-ফ্রি গাড়ি থেকে শুরু করে সাংবিধানিকভাবে সংসদ সদস্যদের সব ক্ষমতা একই থাকে। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, যখন বাজেট বরাদ্দ হয় তখন সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যরা সরাসরি নির্বাচিতদের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ বাজেট বরাদ্দ পান।  আমরা বলছি, অনগ্রসরদের এগিয়ে নিতে এই সংরক্ষিত আসন, তাহলে অনগ্রসরদের জন্য আমরা কেন কম বরাদ্দ দেব? যাদের ক্ষমতায়ন করতে চাই তাদের তো বরং বেশি বাজেট দেওয়ার কথা।

সংরক্ষিত আসনের নারী এমপিদের কাজের জন্য ‘বিশেষ  সেক্টর’ চিহ্নিত করা যায়। যেমন একজন সংরক্ষিত এমপি পাঁচ বছর ধরে কেবল ‘বেদে সম্প্রদায়’ নিয়েই কাজ করবেন। অন্যরা কেউ ‘প্রতিবন্ধী’, কেউ ‘হিজড়া’, বা আদিবাসী নারী, সংখ্যালঘু নারী, কৃষক নারী, শ্রমিক নারী, কর্মজীবী নারী, জেলে সম্প্রদায়, বেদে সম্প্রদায় বাল্যবিবাহ, নগরউদ্বাস্তু কিংবা পথশিশুর মতো নির্দিষ্ট একটি বিষয় নিয়ে কাজ করবেন। আর কেবল কাজের ক্ষেত্র নয়, আমি তো মনে করি, সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হিসেবেও দলিত নারী, আদিবাসী নারী কিংবা হিজড়া সম্প্রদায়ের মানুষের মনোনীত হয়ে আসা উচিত। প্রশ্ন যেহেতু প্রতিনিধিত্বের, তাই রাজনৈতিকভাবে যেসব শ্রেণি ও পেশার নারীরা পিছিয়ে আছেন, সংসদে তারা যদি মনোনীত হয়ে আসতে পারেন, তবে ওইসব পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তারা যে জোরালো ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন নির্দ্বিধায় তা বলা যায়।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ