শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সংরক্ষিত আসন

রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সংরক্ষিত আসন

সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নের তোড়জোড় চলছে। নানামুখী দৌড়-ঝাঁপের খবরও আমরা পাচ্ছি। প্রশ্ন হচ্ছে, সংরক্ষিত আসনের মধ্য দিয়ে সমাজের কোন নারীরা সংসদে আসতে চাচ্ছেন? কেননা অভিজ্ঞতা বলে, সংরক্ষিত আসনগুলোর বেশ রমরমা বাজার আছে, এখানে নানাভাবে আসন কেনাবেচা হয়। গ্ল্যামার জগতের নায়িকা-গায়িকা, রাজনৈতিক নেতাদের আত্মীয়-স্বজন, মামা-চাচা, খালা-ফুফু, বাপ-মায়ের বিবেচনা থেকে এই সংরক্ষিত আসনগুলো প্রায়শই রেহাই পায় না। এসব কারণে এ আসনগুলো নিয়ে ঠাট্টা-তামাশা হতে দেখা যায়। সংরক্ষিত আসনে মনোনয়নের জন্য প্রার্থী নির্বাচনের প্রক্রিয়াটা একেবারেই অস্বচ্ছ। দলগুলো যদি ত্যাগী নেতাদের, তৃণমূলে, মাঠের রাজনীতিতে অভিজ্ঞ নেতাদের মনোনয়ন দিত যারা সত্যি সত্যি রাজনীতিটা করছেন, বুঝছেন, রাজনীতি নিয়ে বা আধুনিক দুনিয়া সম্পর্কে জানাশোনা আছে, যাদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আছে, যারা নিজেদের প্রস্তুত করছেন তাদের মনোনয়ন দিত তাহলে কিন্তু সংরক্ষিত নারী আসনের চিত্রটা পাল্টে যেত। এমনটি হলে রাজনীতিতে নারীর ক্ষমতায়ন এবং সমাজে নারীর রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তনের সূচনা হতো।

যদিও কোটাব্যবস্থা নিয়ে পৃথিবীর অনেক দেশেই দ্বিমত আছে, এতদসত্বেও এটি একই সঙ্গে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সাফল্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো রাজনৈতিক ক্ষেত্রে লৈঙ্গিক সমতা। আন্তর্জাতিকভাবে, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ধীরে হলেও নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক কোটার বিষয়টিকে একটি ইতিবাচক উপাদান, উদ্যোগ বা সমান সুযোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে। দি ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) তাদের ২০১২ সালের ‘প্ল্যান অব অ্যাকশন ফর জেন্ডার-সেনসিটিভ পার্লামেন্ট’ শীর্ষক সভায় সংসদে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং তাদের রাজনীতির মূলধারায় নিয়ে আসার বিষয়ে অঙ্গীকার করে। ওই সভায় বলা হয়, ‘একটি জেন্ডার সংবেদনশীল সংসদই হচ্ছে প্রকৃতপক্ষে একটি আধুনিক সংসদ।’ সে লক্ষ্যে, বলার অপেক্ষা রাখে না যে, আমাদের আরও অনেক দূর যেতে হবে।

১৯৭২ সালের সংবিধানে প্রথম বাংলাদেশের সংসদে সংরক্ষিত আসনব্যবস্থা চালু করা হয় যেখানে ৩০০ সাধারণ আসনের সঙ্গে নারীদের জন্য ১০ বছরের জন্য অতিরিক্ত ১৫টি সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা রাখা হয়। পরবর্তী সময়ে আসনের সংখ্যা বাড়িয়ে ৩০টি, এরপর ৪৫টি এবং ২০১১ সালের ১৫তম সংশোধনীতে এর সংখ্যা বাড়িয়ে ৫০টি করা হয়। তবে ১০ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ২০১৮ সালের ৮ জুলাই ১৭তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ২৫ বছরের জন্য বাড়িয়ে ৫০টিতে উন্নীত করা হয়।

‘সংরক্ষিত আসনের’ দার্শনিক ভিত্তি হচ্ছে, যারা রাজনৈতিকভাবে পিছিয়ে আছে তাদের একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এই বিশেষ ব্যবস্থার অধীনে এনে তাদের রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতায়িত করা। কিন্তু ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে সর্বশেষ ২০১৮ সালে এসেও আমরা সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা এবং এর মেয়াদ বাড়াতে দেখছি। আশা করা হয়েছিল সংরক্ষিত আসনে আসা নারীরা একবার-দুবার এভাবে এসে, সংসদীয় রাজনীতির অভিজ্ঞতা নিয়ে, পরে সরাসরি নির্বাচনে যাবেন এবং রাজনীতিতে নিজেদের জায়গা করে নেবেন। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। এ কারণে, আমার প্রতীতি, সংরক্ষিত আসনের চেতনাটাই মার খাচ্ছে। বিদ্যমান ব্যবস্থার মূল দুর্বলতা হলো : সাধারণ আসনের প্রার্থীদের মতো সংরক্ষিত আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নিজেদের কোনো এলাকা থাকে না যার হয়ে তারা প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন। ফলে সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীদের জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রার্থীদের মতো ক্ষমতা প্রয়োগের সুযোগও থাকে না। জনপ্রতিনিধিত্বের সুযোগ না থাকায় সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীরা সাধারণ আসনে নির্বাচন করা প্রার্থীদের মতো নিজেদের জন্য তহবিলও সংগ্রহ করতে পারেন না, যা তাদের অবস্থাকে আরও দুর্বল করাসহ প্রকৃতপক্ষে তাদের ‘দ্বিতীয়-শ্রেণির’ এমপিতে পরিণত করে।

সংরক্ষিত আসনব্যবস্থা এমনভাবে করা হয়েছে যেখানে শুধু আলাদাভাবে নারীদের তালিকা করা হয়, যার ফলে সংরক্ষিত ও সাধারণ আসনের প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি দেখা যায় : প্রতিটি নির্বাচনী জেলায় একই সময়ে সাধারণ (প্রায় অধিকাংশই পুরুষ) প্রতিনিধি ও অতিরিক্ত (নারী) প্রতিনিধি দেখা যায়। সংরক্ষিত আসনের একজন এমপির তার নির্বাচনী এলাকার একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যোগদানের খবরে তাকে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত এমপি বিদেশ থেকে হুমকি দিয়েছিলেন বলে একবার এক জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বলা হয়েছিল, সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচিত বলে তিনি সরাসরি এমপি নন, বিধায় তার নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশের অধিকার নেই। এমনকি ওই এমপির সমর্থকরা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ওই নারী সংসদ সদস্যের ওপর হামলাও করে; ওই ঘটনায় অনেক শিশু আহত হয়। এর পর থেকে অনেক নারী সংসদ সদস্যই নিজ নিজ এলাকার সরাসরি ভোটে নির্বাচিত এমপির অনুপস্থিতিতে গোপনে তার নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শন করেন। সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্যরা মূলত দলীয় মনোনয়নের জন্য নিজেদের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শনে যেতে চান। কিন্তু এতে তাদের সরাসরি নির্বাচিত এমপিদের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে পড়তে হয়। ফলে অনেক নারী ওইসব সংসদ সদস্যের এলাকায় না গিয়ে বরং নিজ নিজ এলাকাতেই অবস্থান করতে দেখা যায়। সাধারণত একই নির্বাচনী এলাকার দায়িত্ব যদি একই সঙ্গে একজন এমপি ও সংরক্ষিত নারী এমপির ওপর পড়ে তাহলে সংরক্ষিত আসনের এমপিরা সরাসরি আসনে নির্বাচিত এমপিদের ব্যাপক রোষের শিকার হন। এ ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্তদের তুলনায় একই এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত এই এমপিদের বিরোধ অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে। বর্তমানে সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়ন তালিকা মূলত দলীয় নেতারা তৈরি করেন। অন্যদিকে তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো মানদন্ড অনুসরণ করা হয় না, এ ক্ষেত্রে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক ব্যক্তির সঙ্গে দলের সখ্য, পরিচিত ইত্যাদি বরং মেধার পরিবর্তে বেশি গুরুত্ব পায়। এ সমস্যা সমাধানে প্রতিটি দলেরই মনোনয়নের ক্ষেত্রে এমন কিছু নিয়ম তৈরি করা উচিত। বিভিন্ন সময়ে প্রস্তাব করা হয়েছিল যে, সংরক্ষিত আসনে নারী সংসদ সদস্য নির্বাচনের জন্য পুরো দেশকে ৩০টি অঞ্চলে ভাগ করে প্রতিটি অঞ্চলে সরাসরি আসনে নির্বাচিত এমপিদের নিয়ে একটি করে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ গঠন করা কিংবা নারী আসনের সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪টি করা এবং প্রতিটি জেলা থেকে একজন নারী এমপি নির্বাচিত করা যায় কিনা। দলের নেতার তৈরি তালিকা নয় বরং জাতীয় পর্যায়ে ‘বিশেষ নির্বাচনী এলাকা’ গঠনের মাধ্যমে সংরক্ষিত আসনের জন্য শুধু যোগ্য নারীদের (ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট) মনোনয়নের ব্যবস্থা করা উচিত। ‘সুপার কনস্টিটিউয়েন্সি’ বা ‘সুপার ডিস্ট্রিক্ট’ মডেলও একটি বিকল্প প্রস্তাব; এতে আমরা সারা দেশের ৩০০টি আসনের পাশাপাশি মোট ৫০টি আসনকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে পারি, যে আসনগুলো ‘বিশেষ সংসদীয় এলাকা’র মর্যাদা পাবে। এ আসনগুলোর আলাদা ভোটার তালিকা থাকবে এবং সংসদ নির্বাচনের দিনেই একই সঙ্গে এসব আসনেও সরাসরি নির্বাচনে অংশ নেবেন। যেহেতু এ আসনগুলো নারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে ফলে এখানে নারীদের বিপরীতে কেবল নারীরাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন; দেশের নারী অধিকার আন্দোলনের নেতারাও এমন ধারণার কথা বলে আসছেন। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন, পৌরসভা ও সিটি কাউন্সিল নির্বাচনের পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে। বিশেষ নির্বাচনী এলাকার সংখ্যা মোট সংরক্ষিত আসনের সমান (বর্তমানে ৫০) এবং প্রতিটি বিশেষ নির্বাচনী এলাকাকে ছয়টি সাধারণ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। এর মধ্য দিয়ে বিভিন্ন এলাকার নারী প্রতিনিধিদের মধ্যে সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাওয়াসহ এসব আসনে ব্যক্তির পরিবর্তে তার অবস্থানের ভিত্তিতে প্রতিনিধি নির্বাচিত করা সম্ভব হবে।

সংসদে যখন সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যরা আসেন তখন তারা সরাসরি নির্বাচিত সদস্যদের মতোই একই মর্যাদা ভোগ করেন। তিন কোটি টাকা দামের ট্যাক্স-ফ্রি গাড়ি থেকে শুরু করে সাংবিধানিকভাবে সংসদ সদস্যদের সব ক্ষমতা একই থাকে। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, যখন বাজেট বরাদ্দ হয় তখন সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যরা সরাসরি নির্বাচিতদের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ বাজেট বরাদ্দ পান।  আমরা বলছি, অনগ্রসরদের এগিয়ে নিতে এই সংরক্ষিত আসন, তাহলে অনগ্রসরদের জন্য আমরা কেন কম বরাদ্দ দেব? যাদের ক্ষমতায়ন করতে চাই তাদের তো বরং বেশি বাজেট দেওয়ার কথা।

সংরক্ষিত আসনের নারী এমপিদের কাজের জন্য ‘বিশেষ  সেক্টর’ চিহ্নিত করা যায়। যেমন একজন সংরক্ষিত এমপি পাঁচ বছর ধরে কেবল ‘বেদে সম্প্রদায়’ নিয়েই কাজ করবেন। অন্যরা কেউ ‘প্রতিবন্ধী’, কেউ ‘হিজড়া’, বা আদিবাসী নারী, সংখ্যালঘু নারী, কৃষক নারী, শ্রমিক নারী, কর্মজীবী নারী, জেলে সম্প্রদায়, বেদে সম্প্রদায় বাল্যবিবাহ, নগরউদ্বাস্তু কিংবা পথশিশুর মতো নির্দিষ্ট একটি বিষয় নিয়ে কাজ করবেন। আর কেবল কাজের ক্ষেত্র নয়, আমি তো মনে করি, সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হিসেবেও দলিত নারী, আদিবাসী নারী কিংবা হিজড়া সম্প্রদায়ের মানুষের মনোনীত হয়ে আসা উচিত। প্রশ্ন যেহেতু প্রতিনিধিত্বের, তাই রাজনৈতিকভাবে যেসব শ্রেণি ও পেশার নারীরা পিছিয়ে আছেন, সংসদে তারা যদি মনোনীত হয়ে আসতে পারেন, তবে ওইসব পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তারা যে জোরালো ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন নির্দ্বিধায় তা বলা যায়।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে