শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সংরক্ষিত আসন

রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সংরক্ষিত আসন

সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নের তোড়জোড় চলছে। নানামুখী দৌড়-ঝাঁপের খবরও আমরা পাচ্ছি। প্রশ্ন হচ্ছে, সংরক্ষিত আসনের মধ্য দিয়ে সমাজের কোন নারীরা সংসদে আসতে চাচ্ছেন? কেননা অভিজ্ঞতা বলে, সংরক্ষিত আসনগুলোর বেশ রমরমা বাজার আছে, এখানে নানাভাবে আসন কেনাবেচা হয়। গ্ল্যামার জগতের নায়িকা-গায়িকা, রাজনৈতিক নেতাদের আত্মীয়-স্বজন, মামা-চাচা, খালা-ফুফু, বাপ-মায়ের বিবেচনা থেকে এই সংরক্ষিত আসনগুলো প্রায়শই রেহাই পায় না। এসব কারণে এ আসনগুলো নিয়ে ঠাট্টা-তামাশা হতে দেখা যায়। সংরক্ষিত আসনে মনোনয়নের জন্য প্রার্থী নির্বাচনের প্রক্রিয়াটা একেবারেই অস্বচ্ছ। দলগুলো যদি ত্যাগী নেতাদের, তৃণমূলে, মাঠের রাজনীতিতে অভিজ্ঞ নেতাদের মনোনয়ন দিত যারা সত্যি সত্যি রাজনীতিটা করছেন, বুঝছেন, রাজনীতি নিয়ে বা আধুনিক দুনিয়া সম্পর্কে জানাশোনা আছে, যাদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আছে, যারা নিজেদের প্রস্তুত করছেন তাদের মনোনয়ন দিত তাহলে কিন্তু সংরক্ষিত নারী আসনের চিত্রটা পাল্টে যেত। এমনটি হলে রাজনীতিতে নারীর ক্ষমতায়ন এবং সমাজে নারীর রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তনের সূচনা হতো।

যদিও কোটাব্যবস্থা নিয়ে পৃথিবীর অনেক দেশেই দ্বিমত আছে, এতদসত্বেও এটি একই সঙ্গে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সাফল্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো রাজনৈতিক ক্ষেত্রে লৈঙ্গিক সমতা। আন্তর্জাতিকভাবে, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ধীরে হলেও নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক কোটার বিষয়টিকে একটি ইতিবাচক উপাদান, উদ্যোগ বা সমান সুযোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে। দি ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) তাদের ২০১২ সালের ‘প্ল্যান অব অ্যাকশন ফর জেন্ডার-সেনসিটিভ পার্লামেন্ট’ শীর্ষক সভায় সংসদে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং তাদের রাজনীতির মূলধারায় নিয়ে আসার বিষয়ে অঙ্গীকার করে। ওই সভায় বলা হয়, ‘একটি জেন্ডার সংবেদনশীল সংসদই হচ্ছে প্রকৃতপক্ষে একটি আধুনিক সংসদ।’ সে লক্ষ্যে, বলার অপেক্ষা রাখে না যে, আমাদের আরও অনেক দূর যেতে হবে।

১৯৭২ সালের সংবিধানে প্রথম বাংলাদেশের সংসদে সংরক্ষিত আসনব্যবস্থা চালু করা হয় যেখানে ৩০০ সাধারণ আসনের সঙ্গে নারীদের জন্য ১০ বছরের জন্য অতিরিক্ত ১৫টি সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা রাখা হয়। পরবর্তী সময়ে আসনের সংখ্যা বাড়িয়ে ৩০টি, এরপর ৪৫টি এবং ২০১১ সালের ১৫তম সংশোধনীতে এর সংখ্যা বাড়িয়ে ৫০টি করা হয়। তবে ১০ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ২০১৮ সালের ৮ জুলাই ১৭তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ২৫ বছরের জন্য বাড়িয়ে ৫০টিতে উন্নীত করা হয়।

‘সংরক্ষিত আসনের’ দার্শনিক ভিত্তি হচ্ছে, যারা রাজনৈতিকভাবে পিছিয়ে আছে তাদের একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এই বিশেষ ব্যবস্থার অধীনে এনে তাদের রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতায়িত করা। কিন্তু ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে সর্বশেষ ২০১৮ সালে এসেও আমরা সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা এবং এর মেয়াদ বাড়াতে দেখছি। আশা করা হয়েছিল সংরক্ষিত আসনে আসা নারীরা একবার-দুবার এভাবে এসে, সংসদীয় রাজনীতির অভিজ্ঞতা নিয়ে, পরে সরাসরি নির্বাচনে যাবেন এবং রাজনীতিতে নিজেদের জায়গা করে নেবেন। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। এ কারণে, আমার প্রতীতি, সংরক্ষিত আসনের চেতনাটাই মার খাচ্ছে। বিদ্যমান ব্যবস্থার মূল দুর্বলতা হলো : সাধারণ আসনের প্রার্থীদের মতো সংরক্ষিত আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নিজেদের কোনো এলাকা থাকে না যার হয়ে তারা প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন। ফলে সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীদের জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রার্থীদের মতো ক্ষমতা প্রয়োগের সুযোগও থাকে না। জনপ্রতিনিধিত্বের সুযোগ না থাকায় সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীরা সাধারণ আসনে নির্বাচন করা প্রার্থীদের মতো নিজেদের জন্য তহবিলও সংগ্রহ করতে পারেন না, যা তাদের অবস্থাকে আরও দুর্বল করাসহ প্রকৃতপক্ষে তাদের ‘দ্বিতীয়-শ্রেণির’ এমপিতে পরিণত করে।

সংরক্ষিত আসনব্যবস্থা এমনভাবে করা হয়েছে যেখানে শুধু আলাদাভাবে নারীদের তালিকা করা হয়, যার ফলে সংরক্ষিত ও সাধারণ আসনের প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি দেখা যায় : প্রতিটি নির্বাচনী জেলায় একই সময়ে সাধারণ (প্রায় অধিকাংশই পুরুষ) প্রতিনিধি ও অতিরিক্ত (নারী) প্রতিনিধি দেখা যায়। সংরক্ষিত আসনের একজন এমপির তার নির্বাচনী এলাকার একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যোগদানের খবরে তাকে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত এমপি বিদেশ থেকে হুমকি দিয়েছিলেন বলে একবার এক জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বলা হয়েছিল, সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচিত বলে তিনি সরাসরি এমপি নন, বিধায় তার নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশের অধিকার নেই। এমনকি ওই এমপির সমর্থকরা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ওই নারী সংসদ সদস্যের ওপর হামলাও করে; ওই ঘটনায় অনেক শিশু আহত হয়। এর পর থেকে অনেক নারী সংসদ সদস্যই নিজ নিজ এলাকার সরাসরি ভোটে নির্বাচিত এমপির অনুপস্থিতিতে গোপনে তার নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শন করেন। সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্যরা মূলত দলীয় মনোনয়নের জন্য নিজেদের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শনে যেতে চান। কিন্তু এতে তাদের সরাসরি নির্বাচিত এমপিদের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে পড়তে হয়। ফলে অনেক নারী ওইসব সংসদ সদস্যের এলাকায় না গিয়ে বরং নিজ নিজ এলাকাতেই অবস্থান করতে দেখা যায়। সাধারণত একই নির্বাচনী এলাকার দায়িত্ব যদি একই সঙ্গে একজন এমপি ও সংরক্ষিত নারী এমপির ওপর পড়ে তাহলে সংরক্ষিত আসনের এমপিরা সরাসরি আসনে নির্বাচিত এমপিদের ব্যাপক রোষের শিকার হন। এ ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্তদের তুলনায় একই এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত এই এমপিদের বিরোধ অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে। বর্তমানে সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়ন তালিকা মূলত দলীয় নেতারা তৈরি করেন। অন্যদিকে তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো মানদন্ড অনুসরণ করা হয় না, এ ক্ষেত্রে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক ব্যক্তির সঙ্গে দলের সখ্য, পরিচিত ইত্যাদি বরং মেধার পরিবর্তে বেশি গুরুত্ব পায়। এ সমস্যা সমাধানে প্রতিটি দলেরই মনোনয়নের ক্ষেত্রে এমন কিছু নিয়ম তৈরি করা উচিত। বিভিন্ন সময়ে প্রস্তাব করা হয়েছিল যে, সংরক্ষিত আসনে নারী সংসদ সদস্য নির্বাচনের জন্য পুরো দেশকে ৩০টি অঞ্চলে ভাগ করে প্রতিটি অঞ্চলে সরাসরি আসনে নির্বাচিত এমপিদের নিয়ে একটি করে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ গঠন করা কিংবা নারী আসনের সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪টি করা এবং প্রতিটি জেলা থেকে একজন নারী এমপি নির্বাচিত করা যায় কিনা। দলের নেতার তৈরি তালিকা নয় বরং জাতীয় পর্যায়ে ‘বিশেষ নির্বাচনী এলাকা’ গঠনের মাধ্যমে সংরক্ষিত আসনের জন্য শুধু যোগ্য নারীদের (ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট) মনোনয়নের ব্যবস্থা করা উচিত। ‘সুপার কনস্টিটিউয়েন্সি’ বা ‘সুপার ডিস্ট্রিক্ট’ মডেলও একটি বিকল্প প্রস্তাব; এতে আমরা সারা দেশের ৩০০টি আসনের পাশাপাশি মোট ৫০টি আসনকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে পারি, যে আসনগুলো ‘বিশেষ সংসদীয় এলাকা’র মর্যাদা পাবে। এ আসনগুলোর আলাদা ভোটার তালিকা থাকবে এবং সংসদ নির্বাচনের দিনেই একই সঙ্গে এসব আসনেও সরাসরি নির্বাচনে অংশ নেবেন। যেহেতু এ আসনগুলো নারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে ফলে এখানে নারীদের বিপরীতে কেবল নারীরাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন; দেশের নারী অধিকার আন্দোলনের নেতারাও এমন ধারণার কথা বলে আসছেন। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন, পৌরসভা ও সিটি কাউন্সিল নির্বাচনের পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে। বিশেষ নির্বাচনী এলাকার সংখ্যা মোট সংরক্ষিত আসনের সমান (বর্তমানে ৫০) এবং প্রতিটি বিশেষ নির্বাচনী এলাকাকে ছয়টি সাধারণ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। এর মধ্য দিয়ে বিভিন্ন এলাকার নারী প্রতিনিধিদের মধ্যে সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাওয়াসহ এসব আসনে ব্যক্তির পরিবর্তে তার অবস্থানের ভিত্তিতে প্রতিনিধি নির্বাচিত করা সম্ভব হবে।

সংসদে যখন সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যরা আসেন তখন তারা সরাসরি নির্বাচিত সদস্যদের মতোই একই মর্যাদা ভোগ করেন। তিন কোটি টাকা দামের ট্যাক্স-ফ্রি গাড়ি থেকে শুরু করে সাংবিধানিকভাবে সংসদ সদস্যদের সব ক্ষমতা একই থাকে। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, যখন বাজেট বরাদ্দ হয় তখন সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যরা সরাসরি নির্বাচিতদের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ বাজেট বরাদ্দ পান।  আমরা বলছি, অনগ্রসরদের এগিয়ে নিতে এই সংরক্ষিত আসন, তাহলে অনগ্রসরদের জন্য আমরা কেন কম বরাদ্দ দেব? যাদের ক্ষমতায়ন করতে চাই তাদের তো বরং বেশি বাজেট দেওয়ার কথা।

সংরক্ষিত আসনের নারী এমপিদের কাজের জন্য ‘বিশেষ  সেক্টর’ চিহ্নিত করা যায়। যেমন একজন সংরক্ষিত এমপি পাঁচ বছর ধরে কেবল ‘বেদে সম্প্রদায়’ নিয়েই কাজ করবেন। অন্যরা কেউ ‘প্রতিবন্ধী’, কেউ ‘হিজড়া’, বা আদিবাসী নারী, সংখ্যালঘু নারী, কৃষক নারী, শ্রমিক নারী, কর্মজীবী নারী, জেলে সম্প্রদায়, বেদে সম্প্রদায় বাল্যবিবাহ, নগরউদ্বাস্তু কিংবা পথশিশুর মতো নির্দিষ্ট একটি বিষয় নিয়ে কাজ করবেন। আর কেবল কাজের ক্ষেত্র নয়, আমি তো মনে করি, সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হিসেবেও দলিত নারী, আদিবাসী নারী কিংবা হিজড়া সম্প্রদায়ের মানুষের মনোনীত হয়ে আসা উচিত। প্রশ্ন যেহেতু প্রতিনিধিত্বের, তাই রাজনৈতিকভাবে যেসব শ্রেণি ও পেশার নারীরা পিছিয়ে আছেন, সংসদে তারা যদি মনোনীত হয়ে আসতে পারেন, তবে ওইসব পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তারা যে জোরালো ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন নির্দ্বিধায় তা বলা যায়।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার
ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা
বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন
এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ
শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত
ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন
মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব
ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে