শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

ডাকসু নির্বাচন সফল হোক

মুশতাক হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকসু নির্বাচন সফল হোক

ডাকসু নির্বাচন আজ। সাড়ে আটাশ বছর পর নির্বাচন হচ্ছে বলে প্রথম প্রথম উৎকণ্ঠা-উদ্বেগ ছিল নির্বাচন হবে কি হবে না তা নিয়ে। এখন সে সব উদ্বেগ অনেকটাই কেটে গেছে। এখন বিপুল আগ্রহ, উদ্দীপনা নির্বাচনের দিনটির জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতর ও বাইরে সবাই এখন কামনা করছি- ডাকসু নির্বাচন সফল হোক।

এবারকার ডাকসু নির্বাচন বিভিন্ন দিক দিয়ে অন্যান্য ডাকসু নির্বাচনের চাইতে আলাদা। মিলও আছে বা মিল রাখার চেষ্টাও আছে। নির্বাচনী প্রচারণা জমিয়ে তোলার জন্য সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্যানেল প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়েছে। এটা মিলের দিক। বাইরে থেকে আমার কাছে মনে হয়েছে নির্বাচনটা তেমন জমে ওঠেনি। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র না হলেও ১৯৬৯ সাল হতে স্কুল থেকেই ছাত্রলীগের (পরবর্তীতে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র সমর্থক ছাত্রলীগ) কর্মী। সে সুবাদে ১৯৭০, ১৯৭২, ১৯৭৩, ১৯৭৯, ১৯৮০, ১৯৮২-তে নির্বাচন দেখেছি ও শেষের নির্বাচনগুলোয় কেন্দ্রীয় সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। ১৯৮৯ ও ১৯৯০-এর নির্বাচনে সরাসরি প্রার্থী হয়েছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে। সেসব নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী একাধিক ছাত্র সংগঠন পূর্ণ প্যানেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। এবার সরকার সমর্থক ছাত্রলীগই কেবল পূর্ণ প্যানেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। হল ছাত্র সংসদে এক-পঞ্চমাংশেরও বেশি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সরকার সমর্থক ছাত্রলীগের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছে। গত ২৮ বছরের মধ্যে প্রায় ১৭-১৮ বছর ক্ষমতাসীন দুটি দলের সমর্থক ছাত্র সংগঠন পালাক্রমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস গায়ের জোরে দখল করে রেখেছে। কোনো কোনো ছাত্র সংগঠন সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কোথাও ঢুকতে পারেনি। আবার কোনো কোনো সংগঠন শুধু মধুর ক্যান্টিন, টিএসসি এলাকায় সভা-সমাবেশ করতে পেরেছে। কিন্তু সরকার সমর্থক ছাত্রলীগ ছাড়া অন্য কেউই হলে হলে সাংগঠনিক কাজ করতে পারেনি। এটা একটা কারণ হতে পারে পূর্ণ প্যানেল দেওয়ার সামর্থ্য না থাকার। কিন্তু সব প্রতিকূলতা জয় করেই তো সংগ্রামী ছাত্র সংগঠনগুলোকে সাংগঠনিক সামর্থ্য অর্জন করতে হবে। পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক আইয়ুব-মোনেম আমলে সরকার সমর্থক এনএসএফ-এর সব বাধাকে পরাজিত করেই তো তখনকার ছাত্রলীগ-ছাত্র ইউনিয়নকে সাংগঠনিক শক্তি অর্জন করতে হয়েছে। তবে আমি কুখ্যাত এনএসএফ-এর সঙ্গে ছাত্রলীগের তুলনা করতে চাই না। কারণ ছাত্রলীগ আমার সংগঠন। যদিও আমি যে ছাত্রলীগ করতাম তা ১৯৭২ সাল থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্কযুক্ত নয় এবং এখন তা ছাত্রলীগ-বিসিএল নামে পরিচিত, তবুও ছাত্রলীগ বললেই আমার শৈশব ও তারুণ্যের অহংকারদীপ্ত দিনগুলোর কথা মনে পড়ে।

অন্যান্য বারের চাইতে এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ব্যাপকতা লক্ষণীয়। এর দুটি কারণ হতে পারে। এক, সরাসরি ছাত্র সংগঠন করলে (সরকার সমর্থক ছাত্রলীগ বাদে) হলের সিট থেকে উচ্ছেদ হতে হবে সে ভীতি। দুই, বিদ্যমান ছাত্র সংগঠনগুলোর কোনোটাই স্বতন্ত্র প্রার্থী সমর্থক ছাত্রদের রাজনৈতিক ও শিক্ষা সহায়ক প্রয়োজনের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না। এবার বেশ কয়েকজন ছাত্রী ডাকসুতে ভিপি ও জিএস পদে প্রার্থী হয়েছেন। নারী হলগুলোতেও স্বতন্ত্র প্যানেলের শক্তিশালী উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে। তবে এখনো সংখ্যানুপাতে  এগুলো এবারের ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের নতুন বৈশিষ্ট্য।

এবার নির্বাচনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পোস্টার ব্যবহার বন্ধ রেখেছে। খুব ভালো সিদ্ধান্ত। এর সঙ্গে ব্যানার-ফেস্টুনও বন্ধ রাখলে ভালো হতো। বিশাল বিশাল ব্যানারে ছোট ছোট ব্যানার ঢাকা পড়ে গেছে। জায়গা, বিশেষ করে ভালো দর্শনীয় জায়গা সীমিত। তাই একজনের ব্যানারের ওপর আরেকজনের ব্যানার উঠতে দেখা গেছে। এটা উত্তেজনার কারণ হতে পারত। কিন্তু এখনো এ নিয়ে কোনো গণ্ডগোল হয়নি। এর ব্যবহার ভবিষ্যৎ নির্বাচনে বন্ধ রাখলে ভালো হবে।

এবারের নির্বাচনে প্রচারণায় নতুন উপাদান যুক্ত হয়েছে। ২৮ বছর আগে মোবাইল, টেলিফোন, ইন্টারনেট, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার ইত্যাদি ছিল না। ছিল না এত বেসরকারি টেলিভিশন। প্রার্থীরা দ্রুতই ভোটারদের কাছে পৌঁছাতে পেরেছেন। এটা আমাদের সময় এত সহজ ছিল না। ছাপানো সংবাদপত্র, পোস্টার এগুলোই ছিল ভরসা।

এবারের নির্বাচনে অধিকাংশ প্রার্থীই ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এখনো অপরিচিত। তবে কিছু প্রার্থী অতীতে ছাত্র-ছাত্রীদের স্বার্থ রক্ষার সংগ্রামে ভূমিকার কারণে পরিচিত মুখ। তাদের কেউ কেউ এ জন্য পুলিশ ও সরকার সমর্থকদের দ্বারা নির্যাতিতও হয়েছেন। সে সব প্রার্থীরা ভালো করবেন বলে আমার ধারণা। অপরিচিত ও কম পরিচিত প্রার্থীরা তাদের নিজ নিজ সংগঠনের বিস্তার ও ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তার মাপকাঠিতে ফলাফল পাবেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনৈতিক দলের অন্ধ অনুগত কোনো ছাত্র সংগঠন ছাত্রদের সমর্থন পায়নি। যেসব ছাত্র সংগঠন স্বাধীন স্বকীয় ধারায় ছাত্র রাজনীতি পরিচালনা করছেন তারা ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলে আমি মনে করি। তবে ছাত্র আন্দোলনের গতিময়তা এমনই ছিল সরকার সমর্থক ছাত্র সংগঠনের নেতারাও সরকারের স্বৈরতন্ত্রী ভূমিকার বিরুদ্ধে আন্দোলনের প্রবাহে একাত্ম হয়েছেন। ১৯৬৯ সালে ডাকসুতে জিএস পদে সরকার সমর্থক এনএসএফ-এর ছাত্রনেতা ছিলেন। ১১ দফা আন্দোলন শুরু হলে তিনি আন্দোলনের পক্ষে একাত্মতা প্রকাশ করেন ও ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সদস্য হয় আইয়ুব-মোনেমের এনএসএফ থেকে বেরিয়ে আসা ১১ দফা সমর্থক এনএসএফ। ১৯৯০ সালে ঐক্যবদ্ধ ছাত্র আন্দোলন নস্যাৎ করার চেষ্টা সফল হয়নি ছাত্র নেতৃত্বের স্বাধীন ভূমিকার কারণে।

ছাত্র সংসদ নির্বাচনের সুষ্ঠু ও অবাধ পরিবেশ নির্ভর করে তিন পক্ষের ভূমিকার ওপর। প্রথমত, সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী ও ছাত্র সংগঠনগুলো। যে কোনো মূল্যে ডাকসু ও হল ছাত্র সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবেÑ এ মনোভাবের কারণেই এখন পর্যন্ত নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ভূমিকা। দৃশ্যত ছাত্র সংগঠনগুলোর চাপ, আদালতের বাধ্যবাধকতা ইত্যাদির কারণে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংসদ নির্বাচন দিতে বাধ্য হলেও, শিক্ষকদের এক বড় অংশ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে আন্তরিক ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তবে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আগে ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক ছাত্রলীগের পক্ষে অনৈতিক কিছু সুবিধা দিয়ে তাদের সুবিধামতো নির্বাচনের নিয়ম-কানুন নির্ধারণ করার অভিযোগ করেছে অন্য ছাত্র সংগঠন। যেমনÑ প্রার্থী ও ভোটারের বয়সসীমা নির্ধারণ, এমফিল  ছাত্রদের ভোটার ও প্রার্থী হিসেবে যোগ্য ঘোষণা (এর আগে এমফিল ও পিএইচডি গবেষকরা ভোট দিতে পারলেও প্রার্থী হতে পারতেন না), ভোটের সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত না করে বেলা ২টা পর্যন্ত করা ইত্যাদি। অধিকাংশ ছাত্রসংগঠন হলের বাইরে ভোটকেন্দ্র স্থাপনের জন্য দাবি জানিয়েছিল। আমি ব্যক্তিগতভাবে হলের বাইরে ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে নই। তবে যেসব কারণে ছাত্র সংগঠনগুলো হলের বাইরে ভোটকেন্দ্র করার দাবি তুলেছিল, সে কারণগুলো দূর করার জন্য কর্তৃপক্ষকে গুরুত্ব দিয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। অতীতে কোনো ডাকসু নির্বাচনে কর্তৃপক্ষ তথা শিক্ষকদের ভূমিকা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ওঠেনি। ডাকসু নির্বাচন ২৮ বছর না হলেও শিক্ষকবৃন্দ শিক্ষক সমিতি, সিনেট, সিন্ডিকেট, রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট, কর্মকর্তা, কর্মচারী সংগঠনসমূহের নির্বাচন দক্ষতার সঙ্গেই পরিচালনা করছেন। অতীতের গৌরবজনক ঐতিহ্য ধরে রেখেই এবারেও ডাকসু নির্বাচনে কর্তৃপক্ষ নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবেন সে আশা করছি। ছাত্র সংসদ নির্বাচন সরাসরি পরিচালনার অভিজ্ঞতা না থাকলেও তারা আন্তরিকতা ও সাহসিকতার সঙ্গে ভূমিকা পালন করবেন বলেও আশা রাখি। তা হলেই কর্তৃপক্ষের অভিজ্ঞতার ঘাটতি পূরণ হবে বলে আমি মনে করি। তৃতীয়ত, সরকারের ভূমিকা। সরকারের দুটি ভূমিকা আছে। প্রশাসনিক দায়িত্ব হিসেবে আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করা ও সম্ভাব্য গোলযোগ প্রতিরোধ করতে সরকারকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করা। আরেকটি ভূমিকা হচ্ছে রাজনৈতিক। তাদের সমর্থক ছাত্র সংগঠন এত দিন (১০ বছর ধরে) একচেটিয়া বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। তারা নির্বাচনে যে কোনো প্রকারে জয়লাভ করার মাধ্যমে সে নিয়ন্ত্রণ অব্যাহত রাখার মানসিকতা পোষণ করতে পারে। সরকারকে পরিষ্কারভাবে এ বার্তা পৌঁছাতে হবে যে, ডাকসুতে যারাই জয়লাভ করুক, এতে সরকারের রাজনৈতিক কোনো ঝুঁকি সৃষ্টি হবে না। আমি জেনেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সাবেক ছাত্রনেতাদের এক বৈঠকে তেমন বার্তাই দিয়েছেন। আশা করি সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বার্তা অনুযায়ী কাজ করবেন। ১৯৭৩-এ অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে সরকার সমর্থকদের তৎকালীন মানসিকতার দুঃখজনক পুনরাবৃত্তি তারা করবেন না। আর নির্বাচনে যারা জয়লাভ করতে পারবেন না, তাদেরকেও পরাজয় মেনে নেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। ফলাফল ঘোষণার পরে ১৯৮৯ সালের মতো বিজয় মিছিলে পরাজিত পক্ষের হামলা ও গোলাগুলির মতো কোনো ন্যক্কারজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো পক্ষ ঘটাবে না এ আশা করছি।

গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল বিজয়ের মাধ্যমে সরকার গঠিত হলেও নির্বাচনের পূর্ব রাতে প্রশাসনের অতি উৎসাহী অংশের ন্যক্কারজনক ভূমিকার কারণে সে গৌরবে কলঙ্ক লেপন হয়েছে। গোটা জাতি স্বস্তি ও উৎফুল্ল হওয়ার বদলে ম্রিয়মাণ ও বিষণ্নতায় আক্রান্ত। যার প্রভাব উপজেলা নির্বাচনেও পড়েছে। ডাকসু নির্বাচন বিষণ্ন তাকে ঝেড়ে ফেলে প্রাণবন্যা বয়ে আনুক, জাতির জীবনে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত হোক এ নির্বাচনে। রাজনীতির সঙ্গে ছাত্র তথা জনমানুষের মেলবন্ধন আবার প্রতিষ্ঠিত হতে ডাকসু নির্বাচন আলোকবর্তিকা হিসেবে আমাদের প্রেরণা জোগাক।

লেখক : সাধারণ সম্পাদক, (ডাকসু ১৯৮৯-৯০)।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম