শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপিকেই বিরোধী দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিকেই বিরোধী দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক জাকসু ভিপি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম আমার দীর্ঘদিনের বন্ধু। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে স্কুলজীবন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে উঠে আসা এনামুল হক শামীম দীর্ঘ সংগ্রামের পথ বেয়ে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বেই অভিষিক্ত হননি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনীতিতেও নিজের জায়গা করে নিয়েছেন। বন্ধুবৎসল এনামুল হক শামীমকে একজন গণমুখী চরিত্রের রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে দীর্ঘদিন থেকে দেখে আসছি। দল ও নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্যের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে  বিলম্বে হলেও সংসদ সদস্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হয়েছেন। শপথ নেওয়ার পর থেকেই শামীম বলছিলেন, আপনার শহরে যখন যাব, তখন আপনাকে নিয়ে যাব।

তিন বছর আগে অকালবন্যায় হাওরের বিস্তীর্ণ ফসল তলিয়ে গিয়েছিল। কৃষকের বুকভাঙা আর্তনাদ শুনেছিল বাংলাদেশ। গণমাধ্যম সেই ভয়াবহতার চিত্রপট তুলে এনেছিল সুনিপুণভাবে।  সে সময় অনেক লেখালেখিও করেছিলাম। আমার মতোই হাওরপাড়ে জন্ম নিয়েছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ। হাওরের সংগ্রামমুখর মানুষের জীবন পাঠ করতে করতে ছাত্রজীবন থেকে তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে ষাটের দশকে স্থানীয় নেতৃত্বে অভিষিক্ত হয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের অনন্যসাধারণ সংগঠক, বার বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য, ডেপুটি স্পিকার, স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতা ও স্পিকার থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়ে বঙ্গভবনে উঠে আসা আবদুল হামিদকে ফসলহারা কৃষকের বেদনা স্পর্শ করেছিল। তিনি সেদিন কৃষকের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। সুনামগঞ্জসহ হাওরাঞ্চলে তার সফরসঙ্গী হওয়ার জন্য অনুরোধ করলেও যেতে পারিনি আমার পূর্বনির্ধারিত দিল্লি সফরে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট থাকায়।

হাওরাঞ্চলের কৃষক অকালবন্যায় তার ফসল হারালে কতটা রিক্ত-নিঃস্ব হয়, কতটা বুক ভেঙে যায়, তা আমার চেয়েও জীবনের অভিজ্ঞতায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতে পারেন। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর জল-জোছনার শহর সুনামগঞ্জ মূলত হাওরের রাজধানী। চারদিকে এত হাওর, আর শহরের বুক চিরে বহমান সুরমা বর্ষায় যত দূর চোখ যায়, অথৈ জলরাশি দেখা যায়। আর শহরকে মনে হয় একটি দ্বীপশহর। কবিতা ও গানের শহর। প্রেমের শহর। ভালো জোছনার শহর আমার সুনামগঞ্জ।

২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা লাখো কৃষকের হাতে কৃষি উপকরণ তুলে দিয়েছিলেন। বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখ হেসেছিল সোনালি ধান কাটতে কাটতে। হাওরের জমিনে ঢেউ খেলে যাওয়া সবুজ ফসল দেখে দর্শনার্থীরাও মুগ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু হাওরের বাঁধ ঘিরে অনিয়ম, দুর্নীতির অতীত অভিজ্ঞতায় সেই অকালবন্যায় ফসল হারানো কৃষকের বুকভরা কান্না শুনে সরকার নতুন পদক্ষেপ নিয়েছিল। পানিসম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদও সেই দুর্যোগকালীন হাওর পরিদর্শন করেছেন। পরে পানিসম্পদমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বার বার হাওরে ছুটে গেছেন। মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন। শেখ হাসিনা বিপুল বরাদ্দ দিয়েছেন। আর পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং, স্থানীয় প্রশাসনের তদারকিতে সময়মতো বাঁধ নির্মাণ হওয়ার ফলে এবং অকালবন্যার আঘাত না আসায় গেল বছরও বাম্পার ফলন হয়েছে। এবারও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় শেখ হাসিনার নির্দেশে বাঁধ নির্মাণে কোনো গাফিলতি রাখেনি। আন্তরিকতার সঙ্গে মনিটরিংও জোরদার করেছিল। অকালবন্যার আঘাতও আসেনি। কৃষক মহানন্দে গান গাইতে গাইতে ধান কেটে গোলায় ভরেছে।

এনামুল হক শামীমের সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মার্জিত, সজ্জন মানুষ ড. মীজানুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক ভদ্র, বিনয়ী মাহফুজুর রহামান ও প্রধান প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন কর্মকর্তা গিয়েছিলেন। সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল হুদা চপলও তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম হাওরের জমিনে নেমে কৃষকের ধান কাটার আনন্দে শরিক হয়েছেন। কাস্তে হাতে ধান কেটেছেন। এবারও নিরাপদে কৃষক তার ধান ঘরে তুলেছে।

কৃষকের মুখে ধান কাটার আনন্দ থাকলেও ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ার বেদনাও রয়েছে। তাদের দাবি, সরকার সরাসরি তাদের কাছ থেকে যেন ধান কেনে। কৃষক যদি ফসলের ন্যায্য মূল্য না পায়, তাহলে ফসল ফলাতে তীব্র অনীহা জন্মাবে তাদের মধ্যে। এটা সরকারকে ভাবতে হবে। পদক্ষেপ নিতে হবে। এনামুল হক শামীম দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গেও কথা বলেছেন। কৃষকের দাবি নিয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। সুনামগঞ্জ শহরের লঞ্চঘাট এখন নদী ভাঙনের রাক্ষুসে আগ্রাসনের শিকার। নদীর এপাড়-ওপাড় বিস্তীর্ণ এলাকা ভাঙনে হারিয়ে যাচ্ছে। লঞ্চঘাটের ভাঙন পরিদর্শন করতে গিয়ে তৎক্ষণাৎ স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমানসহ নেতা-কর্মীর সামনে স্থানীয় প্রকৌশলীকে প্রতিরোধের ব্যবস্থা করতে বলেছেন। যদিও তিনি চলে আসার পর স্থানীয় নির্বাহী প্রকৌশলী শক্তিশালী ভূমিকা নেননি। সুনামগঞ্জ সদর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বিভিন্ন জায়গা নদী ভাঙনের মুখে পড়েছে। কৃষক যেমন তার ফসল নিরাপদে ঘরে তুলেছে তেমনি মানুষ নদী ভাঙনের হাত থেকেও নিরাপদ থাকার আকুতি জানাচ্ছে। পরিশ্রমী, কর্মোদ্যোগী পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম মানুষের দাবি পূরণ করতে পারবেন বলে আমার মনে হয়েছে। তার মধ্যে আন্তরিকতা ও পরিশ্রম করার প্রবণতা লক্ষ্য করেছি। নেতৃত্বের সঙ্গে ব্যক্তিত্বের সমন্বয় রয়েছে তার চরিত্রে।

সুনামগঞ্জ সফর শেষ করে আসতে না আসতেই ঘূর্ণিঝড় ফণী বাংলাদেশে আঘাত হেনেছে। দেশি-বিদেশি আবহাওয়া বিভাগের বার্তা নিয়ে শেখ হাসিনার সরকার মানুষের জীবন রক্ষার জন্য আগাম কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে। এ দেশে গত ৫০ বছরে সেই ’৭০-এই হোক আর ’৯১-এই হোক ঘূর্ণিঝড় ব্যাপক জানমাল কেড়ে নিয়েছে তার ধ্বংসলীলায়। আইলা ও সিডরের অভিশাপের চিহ্ন এখনো মুছে যায়নি। কিন্তু ফণী মোকাবিলায় সরকার, তার প্রশাসন, সেনাবাহিনী থেকে বিভিন্ন বাহিনী ও জনপ্রতিনিধি যে ভূমিকা রেখেছেন তা অভূতপূর্ব এবং এতে আমাদের জানমালের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক কম হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

সরকারের ভালো কাজের প্রশংসা ব্যর্থতার বা খারাপ কাজের সমালোচনা ও পরামর্শ আমাদের দায়িত্ব। লন্ডন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এ প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় সর্বক্ষণ যোগাযোগ রেখেছেন এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছি।

এরই মধ্যে এসএসসির ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। জীবনের প্রথম গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় সাফল্যের সঙ্গে কৃতিতের সঙ্গে মেধার স্বাক্ষর রেখে আমাদের সন্তানরা শেষ হাসি হেসেছে। এই প্রথম অনেক দিন পর প্রশ্ন ফাঁস না হওয়া, কোনো বিতর্ক স্পর্শ না করা সুন্দর সুষ্ঠু পরীক্ষার মধ্য দিয়ে প্রশংসনীয় ফল এসেছে। এজন্য আমাদের শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে অভিনন্দন জানাতে হয়। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে কখনো দেখা হলে আমার বলার খুব ইচ্ছা, সুনামগঞ্জ জেলার ১৩২ বছরের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলি উচ্চবিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক থেকে অনেক শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। জেলার আরেক নামকরা প্রায় ৮০ বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী সরকারি সতীশচন্দ্র বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক সংকট প্রবল। এতে লেখাপড়ার মান একদম কমে গেছে। সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ গৌরবের ৭৫ বছর উদ্যাপন করতে যাচ্ছে। সেখানে শিক্ষক সংকট, পাশাপাশি ছাত্রীদের ছাত্রীনিবাস নেই। ছাত্রদের আধুনিক হল নেই। কলেজ ভবনের অপ্রতুলতা রয়েছে। শিক্ষার মানোন্নয়নে এভাবে দেশের যত জায়গায় শিক্ষক সংকট ও অবকাঠামোগত দুর্বলতা রয়েছে তার চাহিদা পূরণ এখন সময়ের দাবি। স্কুল-কলেজগুলোয় এখন আগের মতো মাসব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয় না। সপ্তাহব্যাপী সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হয় না। শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ ও সৃজনশীলতার, মেধার ও মননশীলতার চর্চার বিকাশ জরুরি হয়ে পড়েছে।

আমাদের নদী থেকে অবৈধ উচ্ছেদ অভিযানে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সততা ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে আস্থা অর্জন করেছেন। আমাদের গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম নগরীতে একের পর এক বহুতল ভবনে অগ্নিদুর্ঘটনার পর যে আন্তরিকতা, সততা ও সাহসের পরিচয় দিয়েছেন, তাও মানুষের দৃষ্টি কেড়েছে। আমাদের তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদও ছাত্ররাজনীতি থেকে উঠে এসেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে। তথ্যমন্ত্রী হয়ে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে অভিজ্ঞতা অর্জনের মাধ্যমে বক্তব্য, বিবৃতি দিচ্ছেন এবং দক্ষতার সঙ্গে মন্ত্রণালয় চালানোর পথে হাঁটছেন।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ইতিহাসে বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল কাজ করেন বেশি, কথা বলেন কম। দায়িত্বহীন কথা না বলার কারণে মানুষের আস্থা ও সম্মান অর্জন করে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন।

কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকও একজন সৎ, অভিজ্ঞ, দক্ষ, পরিচ্ছন্ন ইমেজের রাজনীতিবিদ। মন্ত্রণালয়ের সাফল্য আরও এগিয়ে নিতে পারবেন এমনটি মানুষ বিশ্বাস করে। আমাদের ব্যাংকিং খাত ঘিরে রয়েছে নানা অনিয়মের অভিযোগ। রয়েছে ব্যাংকিং খাত লুটের, ঋণ নিয়ে খেলাপি হওয়ার নজির সৃষ্টি করে ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়ার অনেক ঘটনা। বিদেশে টাকা পাচার ও ব্যাংক লুট মানুষের মধ্যে একদিকে আতঙ্ক তৈরি করেছে, অন্যদিকে ব্যাংক ঋণের চড়া সুদ প্রকৃত ব্যবসায়ীদের জন্য চরম বৈরিতার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনি অবস্থায় অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ও ব্যবসাবান্ধব পরিস্থিতি তৈরির পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। ব্যাংক ঋণের সুদহার সিঙ্গেল ডিজিট অর্থাৎ ৯ শতাংশে নামিয়ে আনার যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন, তা কার্যকর এবং অনিয়ম দূর করে প্রকৃত ব্যবসায়ীদের ব্যাংক ঋণ সহজীকরণ ও ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পারবেন- এ বিশ্বাসের জন্ম দিয়েছেন। এটি কার্যকর হলেই তিনি হবেন জনপ্রিয় অর্থমন্ত্রী। একই সঙ্গে ব্যাংক জালিয়াতি ও লুটের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে নিতে হবে কঠোর ব্যবস্থা। রুখতে হবে বিদেশে টাকা পাচার।

১৯৯৬ ও ২০১০ সালের চেয়েও খারাপ অবস্থায় আজকের পুঁজিবাজার। সেখানেও লাখ লাখ বিনিয়োগকারী নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছেন। বলা হচ্ছে, শেয়ারবাজারে সরকারের নিয়ন্ত্রণ থাকে না। যারা শেয়ার-বাণিজ্য করতে যান তাদের ধৈর্যের পরিচয় যেমন দিতে হবে, আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পতনের মুখে শেয়ার বিক্রি করে নিঃস্ব হয়ে যাওয়া চলবে না; তেমনি শেয়ার কেনার সময় দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। শেয়ারবাজারে ভালো কোম্পানির শেয়ার কিনলে বিনিয়োগকারীরা কোনো না কোনো সময় মুনাফাসহ বিনিয়োগ তুলে আনতে পারবেন। কিন্তু সরকারকে শেয়ারবাজার ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন, সংশোধন এবং খারাপ কোম্পানির শেয়ার যাতে বাজারে না আসতে পারে, সে ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান একজন অভিজ্ঞ, দক্ষ মন্ত্রীই নন, আপাদমস্তক সৎ মানুষ হিসেবে যেমন পরিচিতি রয়েছে তেমনি তার মেধার বিষয়টি সব প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন যে গতিতে অগ্রসর হচ্ছে, প্রবৃদ্ধি যেভাবে অর্জিত হচ্ছে, তা বিস্ময়কর। এ অবস্থায় দেশের শেয়ারবাজারকে স্থিতিশীল করে ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনে ব্যবসাবান্ধব বা শিল্পসহায়ক ব্যাংকিং-ব্যবস্থা গড়ে তুলে সফল হলে সরকারেরই ইমেজ বাড়বে। অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীও মানুষের সম্মান, আস্থা ও শ্রদ্ধার আসনে অধিষ্ঠিত হবেন।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম দীর্ঘদিনের পরিচিত একজন ভদ্র, সজ্জন মানুষ। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে, সে দলের সাধারণ সম্পাদক বা মহাসচিবের হাতে অর্পিত হয়। সেখানে এবার প্রথম এই বৃহৎ মন্ত্রণালয় তাজুল ইসলামের হাতে অর্পণ করায় তার জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জের। সারা দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে তৃণমূল পর্যন্ত তার হাত বিস্তৃত। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহারে গ্রাম হবে শহর বলে যে অঙ্গীকার করেছেন তা বাস্তবায়নের অন্যতম দায়িত্ব তার কাঁধে অর্পিত। আমরা আশা করব, তিনি তাতে সফল হবেন। দেশের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে সরকারের উন্নয়ন বরাদ্দের কোনো ঘাটতি নেই। কিন্তু অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি-অনিয়মের খবর হামেশাই আসে। নড়াইল এক্সপ্রেস খ্যাত আমাদের জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা তার নির্বাচনী এলাকা নড়াইল সদর হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকদের পাননি। বিনা নোটিসে অনুপস্থিত চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক পারিবারিক ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব নিয়ে এ মন্ত্রণালয়ের এবার পূর্ণমন্ত্রী হয়েছেন। দেশের হাসপাতালগুলোয় যাতে চিকিৎসক সংকট না থাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা যায়, সেই সঙ্গে সব অনিয়ম-দুর্নীতি নির্বাসিত হয়, সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করে মানুষের হৃদয় জয় করবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। চিকিৎসকদেরও বুঝতে হবে তারা আর দশটা পেশার মানুষের মতো নন। রোগীর কাছে আল্লাহর পরই ডাক্তার। এটা মানবসেবার বড় জায়গা। কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকা যায় না। ঢাকার বাইরে আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ আগেরবার প্রতিমন্ত্রী হিসেবে সততা-দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিলেন। এবারও তার মন্ত্রণালয়কে জবাবদিহিমূলক অবস্থান থেকে সততা-দক্ষতার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিমধ্যে মানুষের দৃষ্টি কেড়েছেন। মানুষ হয়রানি যাতে না হয়, মানুষের সেবা যাতে স্বচ্ছতার সঙ্গে দ্রুত দেওয়া যায়, সেই ব্যবস্থা তিনি নিশ্চিত করতে পারবেন বলে মানুষ বিশ্বাস করে।

এদিকে মুসলমানদের সংযমের মাস রমজান শুরু হয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রীর ভবিষ্যদ্বাণী অসার প্রমাণ করে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম চড়া হয়েছে। খাদ্যের ভেজাল অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে। রমজান মুসলামনদের দেহ-মন আত্মশুদ্ধির মাস। পরম করুণাময় আল্লাহর নৈকট্যলাভের মাস। সিয়াম সাধনার মাধ্যমে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থেকে নৈকট্যলাভের চেষ্টায় মগ্ন হবে বিশ্বের মুসলামনরা। বাংলাদেশের মুসলমানরাও পূত-পবিত্রতার সঙ্গে ইমানি দায়িত্ব পালন করবে। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে নামাজ পড়বে। কোরআন তিলাওয়াত করবে। রোজা রাখবে। মুসাফিরকে আতিথেয়তা দেবে। গরিব, পাড়া-পড়শি, আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর রাখবে। সংযম মানেই কেবল উপবাস নয়, ফজরের আজান থেকে মাগরিবের আজান পর্যন্ত না খেয়ে থাকা নয়। সংযম মানে সব হিংসা-বিদ্বেষ, প্রতিহিংসা, পরশ্রীকারতা, লোভ-লালসা, ঘুষ-দুর্নীতি, অন্যায়-পাপাচার থেকে মুক্ত থাকা। মিথ্যাচার থেকে, অন্যের ক্ষতি করা থেকে দূরে থাকা। রমজান এলেই আমরা কেউ কেউ পোশাকি ধার্মিক হয়ে উঠি। সাহরি নাইটের কালচারও শুরু করেছি। বাহারি ইফতারের মাত্রাতিরিক্ত আয়োজনের প্রতিযোগিতা বাড়তে দিন দিন খাবারের অপচয় পারিবারিক আয়োজন থেকে ইফতার পার্টিগুলোতে বড় আকারে দেখা দেবে। রমজানে তাই কেনাকাটার বাড়তি প্রতিযোগিতাও তীব্র হয়ে ওঠে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দ্রব্যমূল্যও লাগামহীন হয়ে ওঠে। এখানে আমরা সংযম বা পরিমিতিবোধ বলে কোনো কিছুর সীমানা নিয়ন্ত্রণে রাখি না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে অনেকে বাহারি ইফতার আয়োজনের ছবিও প্রকাশ করি। একবারও ভাবী না, আমার ঘরে এলাহি আয়োজন হলেও প্রতিবেশী বা গরিব আত্মীয়ের বাড়িতে ইফতার বা সাহরির খাবার আছে কি নেই। আশা করব, আমরা এসব বাহুল্য পরিহারই করব না, মানবিক হৃদয়ে ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে সব মানুষের প্রতি মানবিক হৃদয়ে সংযমের মহানুভবতা দেখাব। জাকাত দিতে গিয়ে প্রচারবাহুল্যের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হব না। দান-খয়রাত ডান হাতেরটা বাঁ হাত যাতে না জানে সেভাবেই করব।

রাজনীতিতে শাসক দলের একচ্ছত্র আধিপত্যের মুখে দেশে এখন প্রায় সবাই সরকারি দল হয়ে পড়েছে। বিভ্রান্ত বিএনপিনির্ভর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের হ-য-ব-র-ল অবস্থা। বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা সংসদে যোগ দিয়েছেন। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দল থেকে বিজেপি-প্রধান আন্দালিভ রহমান পার্থ বের হয়ে গেছেন। এমপিরা সংসদে যোগ দেওয়ায় বিএনপি নেতৃত্ব তাদের নির্বাসিত নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে এ সিদ্ধান্ত বলে মুখরক্ষা করেছেন। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কৌশলের অংশ হিসেবে শপথ গ্রহণ না করায় তার আসন শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। রাজনীতিতে একটি নিষ্প্রাণ পরিবেশের মধ্যে বিএনপি নেতৃত্বের দেউলিয়াত্ব ও বিভ্রান্ত রাজনীতি কার্যকর বিরোধী দলের উপস্থিতি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে।

শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের শক্তির ওপর ভর করে সংসদে আসা জাতীয় পার্টিকে বিরোধী দলে বসানো হলেও সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হচ্ছে। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে উপনীত পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের নানা সিদ্ধান্ত ঘিরে দলীয় রাজনীতির নাটকীয়তা আবর্তিত হচ্ছে। গণতান্ত্রিক সমাজে শক্তিশালী সরকারের সঙ্গে শক্তিশালী বিরোধী দলের সহাবস্থান অনিবার্য হলেও নেতৃত্বহীন বিএনপি কার্যত ব্যাপক কর্মী-সমর্থক ও জনপ্রিয়তা থাকলেও পঙ্গুত্ববরণ করেছে। নির্বাচন-উত্তর সময় থেকে এখন পর্যন্ত বিএনপি তার তৃণমূল নেতাদের নিয়ে একটি বর্ধিত সভার আয়োজনও করতে পারেনি। এমনকি জেলা পর্যায়ে সাংগঠনিক সফরও শুরু করেনি। রুটিন যা-ই করুক না কেন, নেতা-কর্মীদের তোপের মুখে পড়তে হবে বলে সেই উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে মির্জা ফখরুল যেমন বলেছেন, সংসদে যোগদান না করার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল, তেমনি সব দলীয় ভুলভ্রান্তি ও বিদ্যমান রাজনীতির পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়ে দলকে যেমন ঢেলে সাজাতে হবে তেমনি বিদ্যমান বাস্তবতার আলোকে রণকৌশল নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। সরকারকেও বিএনপির জন্য দরজা-জানালা খুলে দিতে হবে। সভা-সমাবেশ করার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। মানুষের কাছে সরকারি দলের অনুগত শরিকরা কখনো বিরোধী দলের আসন বা মর্যাদা পায় না।

স্বাধীনতা-উত্তরকালে শাসক দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বেঁধে যেমন ন্যাপ, সিপিবি পায়নি, বি-টিম হিসেবে চিহ্নিত হয়ে দিনে দিনে বিলীন হয়েছে, তেমনি আজকের বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের অনুগত শরিক হয়ে এরশাদের জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের শরিকরা মানুষের কাছে বি-টিম হিসেবেই চিহ্নিত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিএনপি সংসদের ভিতর-বাইরে বিরোধী দলের আসন নিতে পারে বা কার্যকর বিরোধী দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিএনপিকেও অতীতের সব ভুলভ্রান্তি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। বিএনপিকে বাইরে রেখে যারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সরকারের বিপরীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিই হবে বিরোধী দল। সেখানে মহাজোটের শরিকরা জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য বিরোধী দল হবে এমনটি চিন্তা করা হবে দ্বিবাস্বপ্ন। শক্তিশালী সরকারের বিপরীতে সাময়িকভাবে দুর্বল হলেও বিএনপিকেই বিরোধী দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। এ ক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর দাঁড়িয়ে ইতিহাসের মীমাংসিত সত্যকে গ্রহণ করে সব হঠকারী পথ ছেড়ে গণতন্ত্রের পথেই সভা-সমাবেশের অধিকার নিয়ে রণকৌশল নির্ধারণ করে পথ হাঁটতে হবে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছেড়ে দেওয়া শূন্য আসনে আবার প্রার্থী হয়ে সংসদে এলে ভিতরে-বাইরে দুই জায়গায় ভূমিকা রাখতে পারবেন। তার আগে দলের সারা দেশের নেতা-কর্মীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তৃণমূলের হতাশা, রাগ-ক্ষোভের অবসান ঘটিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর