শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপিকেই বিরোধী দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিকেই বিরোধী দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক জাকসু ভিপি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম আমার দীর্ঘদিনের বন্ধু। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে স্কুলজীবন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে উঠে আসা এনামুল হক শামীম দীর্ঘ সংগ্রামের পথ বেয়ে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বেই অভিষিক্ত হননি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনীতিতেও নিজের জায়গা করে নিয়েছেন। বন্ধুবৎসল এনামুল হক শামীমকে একজন গণমুখী চরিত্রের রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে দীর্ঘদিন থেকে দেখে আসছি। দল ও নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্যের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে  বিলম্বে হলেও সংসদ সদস্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হয়েছেন। শপথ নেওয়ার পর থেকেই শামীম বলছিলেন, আপনার শহরে যখন যাব, তখন আপনাকে নিয়ে যাব।

তিন বছর আগে অকালবন্যায় হাওরের বিস্তীর্ণ ফসল তলিয়ে গিয়েছিল। কৃষকের বুকভাঙা আর্তনাদ শুনেছিল বাংলাদেশ। গণমাধ্যম সেই ভয়াবহতার চিত্রপট তুলে এনেছিল সুনিপুণভাবে।  সে সময় অনেক লেখালেখিও করেছিলাম। আমার মতোই হাওরপাড়ে জন্ম নিয়েছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ। হাওরের সংগ্রামমুখর মানুষের জীবন পাঠ করতে করতে ছাত্রজীবন থেকে তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে ষাটের দশকে স্থানীয় নেতৃত্বে অভিষিক্ত হয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের অনন্যসাধারণ সংগঠক, বার বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য, ডেপুটি স্পিকার, স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতা ও স্পিকার থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়ে বঙ্গভবনে উঠে আসা আবদুল হামিদকে ফসলহারা কৃষকের বেদনা স্পর্শ করেছিল। তিনি সেদিন কৃষকের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। সুনামগঞ্জসহ হাওরাঞ্চলে তার সফরসঙ্গী হওয়ার জন্য অনুরোধ করলেও যেতে পারিনি আমার পূর্বনির্ধারিত দিল্লি সফরে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট থাকায়।

হাওরাঞ্চলের কৃষক অকালবন্যায় তার ফসল হারালে কতটা রিক্ত-নিঃস্ব হয়, কতটা বুক ভেঙে যায়, তা আমার চেয়েও জীবনের অভিজ্ঞতায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতে পারেন। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর জল-জোছনার শহর সুনামগঞ্জ মূলত হাওরের রাজধানী। চারদিকে এত হাওর, আর শহরের বুক চিরে বহমান সুরমা বর্ষায় যত দূর চোখ যায়, অথৈ জলরাশি দেখা যায়। আর শহরকে মনে হয় একটি দ্বীপশহর। কবিতা ও গানের শহর। প্রেমের শহর। ভালো জোছনার শহর আমার সুনামগঞ্জ।

২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা লাখো কৃষকের হাতে কৃষি উপকরণ তুলে দিয়েছিলেন। বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখ হেসেছিল সোনালি ধান কাটতে কাটতে। হাওরের জমিনে ঢেউ খেলে যাওয়া সবুজ ফসল দেখে দর্শনার্থীরাও মুগ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু হাওরের বাঁধ ঘিরে অনিয়ম, দুর্নীতির অতীত অভিজ্ঞতায় সেই অকালবন্যায় ফসল হারানো কৃষকের বুকভরা কান্না শুনে সরকার নতুন পদক্ষেপ নিয়েছিল। পানিসম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদও সেই দুর্যোগকালীন হাওর পরিদর্শন করেছেন। পরে পানিসম্পদমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বার বার হাওরে ছুটে গেছেন। মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন। শেখ হাসিনা বিপুল বরাদ্দ দিয়েছেন। আর পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং, স্থানীয় প্রশাসনের তদারকিতে সময়মতো বাঁধ নির্মাণ হওয়ার ফলে এবং অকালবন্যার আঘাত না আসায় গেল বছরও বাম্পার ফলন হয়েছে। এবারও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় শেখ হাসিনার নির্দেশে বাঁধ নির্মাণে কোনো গাফিলতি রাখেনি। আন্তরিকতার সঙ্গে মনিটরিংও জোরদার করেছিল। অকালবন্যার আঘাতও আসেনি। কৃষক মহানন্দে গান গাইতে গাইতে ধান কেটে গোলায় ভরেছে।

এনামুল হক শামীমের সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মার্জিত, সজ্জন মানুষ ড. মীজানুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক ভদ্র, বিনয়ী মাহফুজুর রহামান ও প্রধান প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন কর্মকর্তা গিয়েছিলেন। সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল হুদা চপলও তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম হাওরের জমিনে নেমে কৃষকের ধান কাটার আনন্দে শরিক হয়েছেন। কাস্তে হাতে ধান কেটেছেন। এবারও নিরাপদে কৃষক তার ধান ঘরে তুলেছে।

কৃষকের মুখে ধান কাটার আনন্দ থাকলেও ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ার বেদনাও রয়েছে। তাদের দাবি, সরকার সরাসরি তাদের কাছ থেকে যেন ধান কেনে। কৃষক যদি ফসলের ন্যায্য মূল্য না পায়, তাহলে ফসল ফলাতে তীব্র অনীহা জন্মাবে তাদের মধ্যে। এটা সরকারকে ভাবতে হবে। পদক্ষেপ নিতে হবে। এনামুল হক শামীম দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গেও কথা বলেছেন। কৃষকের দাবি নিয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। সুনামগঞ্জ শহরের লঞ্চঘাট এখন নদী ভাঙনের রাক্ষুসে আগ্রাসনের শিকার। নদীর এপাড়-ওপাড় বিস্তীর্ণ এলাকা ভাঙনে হারিয়ে যাচ্ছে। লঞ্চঘাটের ভাঙন পরিদর্শন করতে গিয়ে তৎক্ষণাৎ স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমানসহ নেতা-কর্মীর সামনে স্থানীয় প্রকৌশলীকে প্রতিরোধের ব্যবস্থা করতে বলেছেন। যদিও তিনি চলে আসার পর স্থানীয় নির্বাহী প্রকৌশলী শক্তিশালী ভূমিকা নেননি। সুনামগঞ্জ সদর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বিভিন্ন জায়গা নদী ভাঙনের মুখে পড়েছে। কৃষক যেমন তার ফসল নিরাপদে ঘরে তুলেছে তেমনি মানুষ নদী ভাঙনের হাত থেকেও নিরাপদ থাকার আকুতি জানাচ্ছে। পরিশ্রমী, কর্মোদ্যোগী পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম মানুষের দাবি পূরণ করতে পারবেন বলে আমার মনে হয়েছে। তার মধ্যে আন্তরিকতা ও পরিশ্রম করার প্রবণতা লক্ষ্য করেছি। নেতৃত্বের সঙ্গে ব্যক্তিত্বের সমন্বয় রয়েছে তার চরিত্রে।

সুনামগঞ্জ সফর শেষ করে আসতে না আসতেই ঘূর্ণিঝড় ফণী বাংলাদেশে আঘাত হেনেছে। দেশি-বিদেশি আবহাওয়া বিভাগের বার্তা নিয়ে শেখ হাসিনার সরকার মানুষের জীবন রক্ষার জন্য আগাম কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে। এ দেশে গত ৫০ বছরে সেই ’৭০-এই হোক আর ’৯১-এই হোক ঘূর্ণিঝড় ব্যাপক জানমাল কেড়ে নিয়েছে তার ধ্বংসলীলায়। আইলা ও সিডরের অভিশাপের চিহ্ন এখনো মুছে যায়নি। কিন্তু ফণী মোকাবিলায় সরকার, তার প্রশাসন, সেনাবাহিনী থেকে বিভিন্ন বাহিনী ও জনপ্রতিনিধি যে ভূমিকা রেখেছেন তা অভূতপূর্ব এবং এতে আমাদের জানমালের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক কম হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

সরকারের ভালো কাজের প্রশংসা ব্যর্থতার বা খারাপ কাজের সমালোচনা ও পরামর্শ আমাদের দায়িত্ব। লন্ডন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এ প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় সর্বক্ষণ যোগাযোগ রেখেছেন এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছি।

এরই মধ্যে এসএসসির ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। জীবনের প্রথম গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় সাফল্যের সঙ্গে কৃতিতের সঙ্গে মেধার স্বাক্ষর রেখে আমাদের সন্তানরা শেষ হাসি হেসেছে। এই প্রথম অনেক দিন পর প্রশ্ন ফাঁস না হওয়া, কোনো বিতর্ক স্পর্শ না করা সুন্দর সুষ্ঠু পরীক্ষার মধ্য দিয়ে প্রশংসনীয় ফল এসেছে। এজন্য আমাদের শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে অভিনন্দন জানাতে হয়। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে কখনো দেখা হলে আমার বলার খুব ইচ্ছা, সুনামগঞ্জ জেলার ১৩২ বছরের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলি উচ্চবিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক থেকে অনেক শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। জেলার আরেক নামকরা প্রায় ৮০ বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী সরকারি সতীশচন্দ্র বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক সংকট প্রবল। এতে লেখাপড়ার মান একদম কমে গেছে। সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ গৌরবের ৭৫ বছর উদ্যাপন করতে যাচ্ছে। সেখানে শিক্ষক সংকট, পাশাপাশি ছাত্রীদের ছাত্রীনিবাস নেই। ছাত্রদের আধুনিক হল নেই। কলেজ ভবনের অপ্রতুলতা রয়েছে। শিক্ষার মানোন্নয়নে এভাবে দেশের যত জায়গায় শিক্ষক সংকট ও অবকাঠামোগত দুর্বলতা রয়েছে তার চাহিদা পূরণ এখন সময়ের দাবি। স্কুল-কলেজগুলোয় এখন আগের মতো মাসব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয় না। সপ্তাহব্যাপী সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হয় না। শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ ও সৃজনশীলতার, মেধার ও মননশীলতার চর্চার বিকাশ জরুরি হয়ে পড়েছে।

আমাদের নদী থেকে অবৈধ উচ্ছেদ অভিযানে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সততা ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে আস্থা অর্জন করেছেন। আমাদের গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম নগরীতে একের পর এক বহুতল ভবনে অগ্নিদুর্ঘটনার পর যে আন্তরিকতা, সততা ও সাহসের পরিচয় দিয়েছেন, তাও মানুষের দৃষ্টি কেড়েছে। আমাদের তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদও ছাত্ররাজনীতি থেকে উঠে এসেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে। তথ্যমন্ত্রী হয়ে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে অভিজ্ঞতা অর্জনের মাধ্যমে বক্তব্য, বিবৃতি দিচ্ছেন এবং দক্ষতার সঙ্গে মন্ত্রণালয় চালানোর পথে হাঁটছেন।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ইতিহাসে বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল কাজ করেন বেশি, কথা বলেন কম। দায়িত্বহীন কথা না বলার কারণে মানুষের আস্থা ও সম্মান অর্জন করে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন।

কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকও একজন সৎ, অভিজ্ঞ, দক্ষ, পরিচ্ছন্ন ইমেজের রাজনীতিবিদ। মন্ত্রণালয়ের সাফল্য আরও এগিয়ে নিতে পারবেন এমনটি মানুষ বিশ্বাস করে। আমাদের ব্যাংকিং খাত ঘিরে রয়েছে নানা অনিয়মের অভিযোগ। রয়েছে ব্যাংকিং খাত লুটের, ঋণ নিয়ে খেলাপি হওয়ার নজির সৃষ্টি করে ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়ার অনেক ঘটনা। বিদেশে টাকা পাচার ও ব্যাংক লুট মানুষের মধ্যে একদিকে আতঙ্ক তৈরি করেছে, অন্যদিকে ব্যাংক ঋণের চড়া সুদ প্রকৃত ব্যবসায়ীদের জন্য চরম বৈরিতার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনি অবস্থায় অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ও ব্যবসাবান্ধব পরিস্থিতি তৈরির পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। ব্যাংক ঋণের সুদহার সিঙ্গেল ডিজিট অর্থাৎ ৯ শতাংশে নামিয়ে আনার যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন, তা কার্যকর এবং অনিয়ম দূর করে প্রকৃত ব্যবসায়ীদের ব্যাংক ঋণ সহজীকরণ ও ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পারবেন- এ বিশ্বাসের জন্ম দিয়েছেন। এটি কার্যকর হলেই তিনি হবেন জনপ্রিয় অর্থমন্ত্রী। একই সঙ্গে ব্যাংক জালিয়াতি ও লুটের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে নিতে হবে কঠোর ব্যবস্থা। রুখতে হবে বিদেশে টাকা পাচার।

১৯৯৬ ও ২০১০ সালের চেয়েও খারাপ অবস্থায় আজকের পুঁজিবাজার। সেখানেও লাখ লাখ বিনিয়োগকারী নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছেন। বলা হচ্ছে, শেয়ারবাজারে সরকারের নিয়ন্ত্রণ থাকে না। যারা শেয়ার-বাণিজ্য করতে যান তাদের ধৈর্যের পরিচয় যেমন দিতে হবে, আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পতনের মুখে শেয়ার বিক্রি করে নিঃস্ব হয়ে যাওয়া চলবে না; তেমনি শেয়ার কেনার সময় দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। শেয়ারবাজারে ভালো কোম্পানির শেয়ার কিনলে বিনিয়োগকারীরা কোনো না কোনো সময় মুনাফাসহ বিনিয়োগ তুলে আনতে পারবেন। কিন্তু সরকারকে শেয়ারবাজার ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন, সংশোধন এবং খারাপ কোম্পানির শেয়ার যাতে বাজারে না আসতে পারে, সে ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান একজন অভিজ্ঞ, দক্ষ মন্ত্রীই নন, আপাদমস্তক সৎ মানুষ হিসেবে যেমন পরিচিতি রয়েছে তেমনি তার মেধার বিষয়টি সব প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন যে গতিতে অগ্রসর হচ্ছে, প্রবৃদ্ধি যেভাবে অর্জিত হচ্ছে, তা বিস্ময়কর। এ অবস্থায় দেশের শেয়ারবাজারকে স্থিতিশীল করে ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনে ব্যবসাবান্ধব বা শিল্পসহায়ক ব্যাংকিং-ব্যবস্থা গড়ে তুলে সফল হলে সরকারেরই ইমেজ বাড়বে। অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীও মানুষের সম্মান, আস্থা ও শ্রদ্ধার আসনে অধিষ্ঠিত হবেন।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম দীর্ঘদিনের পরিচিত একজন ভদ্র, সজ্জন মানুষ। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে, সে দলের সাধারণ সম্পাদক বা মহাসচিবের হাতে অর্পিত হয়। সেখানে এবার প্রথম এই বৃহৎ মন্ত্রণালয় তাজুল ইসলামের হাতে অর্পণ করায় তার জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জের। সারা দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে তৃণমূল পর্যন্ত তার হাত বিস্তৃত। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহারে গ্রাম হবে শহর বলে যে অঙ্গীকার করেছেন তা বাস্তবায়নের অন্যতম দায়িত্ব তার কাঁধে অর্পিত। আমরা আশা করব, তিনি তাতে সফল হবেন। দেশের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে সরকারের উন্নয়ন বরাদ্দের কোনো ঘাটতি নেই। কিন্তু অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি-অনিয়মের খবর হামেশাই আসে। নড়াইল এক্সপ্রেস খ্যাত আমাদের জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা তার নির্বাচনী এলাকা নড়াইল সদর হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকদের পাননি। বিনা নোটিসে অনুপস্থিত চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক পারিবারিক ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব নিয়ে এ মন্ত্রণালয়ের এবার পূর্ণমন্ত্রী হয়েছেন। দেশের হাসপাতালগুলোয় যাতে চিকিৎসক সংকট না থাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা যায়, সেই সঙ্গে সব অনিয়ম-দুর্নীতি নির্বাসিত হয়, সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করে মানুষের হৃদয় জয় করবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। চিকিৎসকদেরও বুঝতে হবে তারা আর দশটা পেশার মানুষের মতো নন। রোগীর কাছে আল্লাহর পরই ডাক্তার। এটা মানবসেবার বড় জায়গা। কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকা যায় না। ঢাকার বাইরে আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ আগেরবার প্রতিমন্ত্রী হিসেবে সততা-দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিলেন। এবারও তার মন্ত্রণালয়কে জবাবদিহিমূলক অবস্থান থেকে সততা-দক্ষতার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিমধ্যে মানুষের দৃষ্টি কেড়েছেন। মানুষ হয়রানি যাতে না হয়, মানুষের সেবা যাতে স্বচ্ছতার সঙ্গে দ্রুত দেওয়া যায়, সেই ব্যবস্থা তিনি নিশ্চিত করতে পারবেন বলে মানুষ বিশ্বাস করে।

এদিকে মুসলমানদের সংযমের মাস রমজান শুরু হয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রীর ভবিষ্যদ্বাণী অসার প্রমাণ করে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম চড়া হয়েছে। খাদ্যের ভেজাল অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে। রমজান মুসলামনদের দেহ-মন আত্মশুদ্ধির মাস। পরম করুণাময় আল্লাহর নৈকট্যলাভের মাস। সিয়াম সাধনার মাধ্যমে ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থেকে নৈকট্যলাভের চেষ্টায় মগ্ন হবে বিশ্বের মুসলামনরা। বাংলাদেশের মুসলমানরাও পূত-পবিত্রতার সঙ্গে ইমানি দায়িত্ব পালন করবে। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে নামাজ পড়বে। কোরআন তিলাওয়াত করবে। রোজা রাখবে। মুসাফিরকে আতিথেয়তা দেবে। গরিব, পাড়া-পড়শি, আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর রাখবে। সংযম মানেই কেবল উপবাস নয়, ফজরের আজান থেকে মাগরিবের আজান পর্যন্ত না খেয়ে থাকা নয়। সংযম মানে সব হিংসা-বিদ্বেষ, প্রতিহিংসা, পরশ্রীকারতা, লোভ-লালসা, ঘুষ-দুর্নীতি, অন্যায়-পাপাচার থেকে মুক্ত থাকা। মিথ্যাচার থেকে, অন্যের ক্ষতি করা থেকে দূরে থাকা। রমজান এলেই আমরা কেউ কেউ পোশাকি ধার্মিক হয়ে উঠি। সাহরি নাইটের কালচারও শুরু করেছি। বাহারি ইফতারের মাত্রাতিরিক্ত আয়োজনের প্রতিযোগিতা বাড়তে দিন দিন খাবারের অপচয় পারিবারিক আয়োজন থেকে ইফতার পার্টিগুলোতে বড় আকারে দেখা দেবে। রমজানে তাই কেনাকাটার বাড়তি প্রতিযোগিতাও তীব্র হয়ে ওঠে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দ্রব্যমূল্যও লাগামহীন হয়ে ওঠে। এখানে আমরা সংযম বা পরিমিতিবোধ বলে কোনো কিছুর সীমানা নিয়ন্ত্রণে রাখি না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে অনেকে বাহারি ইফতার আয়োজনের ছবিও প্রকাশ করি। একবারও ভাবী না, আমার ঘরে এলাহি আয়োজন হলেও প্রতিবেশী বা গরিব আত্মীয়ের বাড়িতে ইফতার বা সাহরির খাবার আছে কি নেই। আশা করব, আমরা এসব বাহুল্য পরিহারই করব না, মানবিক হৃদয়ে ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে সব মানুষের প্রতি মানবিক হৃদয়ে সংযমের মহানুভবতা দেখাব। জাকাত দিতে গিয়ে প্রচারবাহুল্যের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হব না। দান-খয়রাত ডান হাতেরটা বাঁ হাত যাতে না জানে সেভাবেই করব।

রাজনীতিতে শাসক দলের একচ্ছত্র আধিপত্যের মুখে দেশে এখন প্রায় সবাই সরকারি দল হয়ে পড়েছে। বিভ্রান্ত বিএনপিনির্ভর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের হ-য-ব-র-ল অবস্থা। বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা সংসদে যোগ দিয়েছেন। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দল থেকে বিজেপি-প্রধান আন্দালিভ রহমান পার্থ বের হয়ে গেছেন। এমপিরা সংসদে যোগ দেওয়ায় বিএনপি নেতৃত্ব তাদের নির্বাসিত নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে এ সিদ্ধান্ত বলে মুখরক্ষা করেছেন। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কৌশলের অংশ হিসেবে শপথ গ্রহণ না করায় তার আসন শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। রাজনীতিতে একটি নিষ্প্রাণ পরিবেশের মধ্যে বিএনপি নেতৃত্বের দেউলিয়াত্ব ও বিভ্রান্ত রাজনীতি কার্যকর বিরোধী দলের উপস্থিতি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে।

শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের শক্তির ওপর ভর করে সংসদে আসা জাতীয় পার্টিকে বিরোধী দলে বসানো হলেও সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হচ্ছে। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে উপনীত পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের নানা সিদ্ধান্ত ঘিরে দলীয় রাজনীতির নাটকীয়তা আবর্তিত হচ্ছে। গণতান্ত্রিক সমাজে শক্তিশালী সরকারের সঙ্গে শক্তিশালী বিরোধী দলের সহাবস্থান অনিবার্য হলেও নেতৃত্বহীন বিএনপি কার্যত ব্যাপক কর্মী-সমর্থক ও জনপ্রিয়তা থাকলেও পঙ্গুত্ববরণ করেছে। নির্বাচন-উত্তর সময় থেকে এখন পর্যন্ত বিএনপি তার তৃণমূল নেতাদের নিয়ে একটি বর্ধিত সভার আয়োজনও করতে পারেনি। এমনকি জেলা পর্যায়ে সাংগঠনিক সফরও শুরু করেনি। রুটিন যা-ই করুক না কেন, নেতা-কর্মীদের তোপের মুখে পড়তে হবে বলে সেই উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে মির্জা ফখরুল যেমন বলেছেন, সংসদে যোগদান না করার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল, তেমনি সব দলীয় ভুলভ্রান্তি ও বিদ্যমান রাজনীতির পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়ে দলকে যেমন ঢেলে সাজাতে হবে তেমনি বিদ্যমান বাস্তবতার আলোকে রণকৌশল নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। সরকারকেও বিএনপির জন্য দরজা-জানালা খুলে দিতে হবে। সভা-সমাবেশ করার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। মানুষের কাছে সরকারি দলের অনুগত শরিকরা কখনো বিরোধী দলের আসন বা মর্যাদা পায় না।

স্বাধীনতা-উত্তরকালে শাসক দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বেঁধে যেমন ন্যাপ, সিপিবি পায়নি, বি-টিম হিসেবে চিহ্নিত হয়ে দিনে দিনে বিলীন হয়েছে, তেমনি আজকের বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের অনুগত শরিক হয়ে এরশাদের জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের শরিকরা মানুষের কাছে বি-টিম হিসেবেই চিহ্নিত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিএনপি সংসদের ভিতর-বাইরে বিরোধী দলের আসন নিতে পারে বা কার্যকর বিরোধী দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিএনপিকেও অতীতের সব ভুলভ্রান্তি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। বিএনপিকে বাইরে রেখে যারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সরকারের বিপরীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিই হবে বিরোধী দল। সেখানে মহাজোটের শরিকরা জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য বিরোধী দল হবে এমনটি চিন্তা করা হবে দ্বিবাস্বপ্ন। শক্তিশালী সরকারের বিপরীতে সাময়িকভাবে দুর্বল হলেও বিএনপিকেই বিরোধী দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। এ ক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর দাঁড়িয়ে ইতিহাসের মীমাংসিত সত্যকে গ্রহণ করে সব হঠকারী পথ ছেড়ে গণতন্ত্রের পথেই সভা-সমাবেশের অধিকার নিয়ে রণকৌশল নির্ধারণ করে পথ হাঁটতে হবে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছেড়ে দেওয়া শূন্য আসনে আবার প্রার্থী হয়ে সংসদে এলে ভিতরে-বাইরে দুই জায়গায় ভূমিকা রাখতে পারবেন। তার আগে দলের সারা দেশের নেতা-কর্মীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তৃণমূলের হতাশা, রাগ-ক্ষোভের অবসান ঘটিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা